Home Blog Page 37

পল্টিবাজ নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, উক্তি ও কিছু কথা

0

স্বার্থপর এই দুনিয়াতে মানুষ স্বার্থের জন্য সবকিছু করতে পারে। পল্টিবাজ মানুষ তারা এমন যে স্বার্থের জন্য তারা সব কিছুই করতে পারে। আপনারা অনেকেই আছেন যারা পল্টিবাজ মানুষের পাল্লায় পড়ে অনেক ধোকা খেয়েছেন। সেসব মানুষকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু স্ট্যাটাস বা ক্যাপশন দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের উক্তি ও স্ট্যাটাস খুঁজে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক সুন্দর সুন্দর পল্টিবাজ মানুষ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো তুলে ধরবো চাইলে এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।

পল্টিবাজ নিয়ে উক্তি

১. পল্টিবাজ মানুষগুলো যখন তখন তাদের চেহারা পাল্টে দিতে দ্বিধাবোধ করে না। 

২. পল্টিবাজ মানুষ যেকোনো সময় তাদের সুবিধার্থে এক পক্ষ থেকে আরেক পক্ষ নিতে পারে। 

৩. একজন মানুষ ভালো না খারাপ তা হয়তো বোঝা যেতে পারে, কিন্তু পল্টিবাজ মানুষ চেনা যায় না। 

৪. একজন খারাপ মানুষকে বিশ্বাস করা যায়, কিন্তু একজন পল্টিবাজ মানুষকে কখনো বিশ্বাস করা যায় না।

৫. একজন পল্টিবাজ মানুষকে কেউ দেখতে পারে না, তাকে সব সময় ঘৃনার চোখে দেখে সবাই। 

পল্টিবাজ নিয়ে স্ট্যাটাস

* পল্টিবাজ মানুষ কখনো অন্যের কথা ভাবে না, তারা শুধু নিজের কথাই ভাবে।

*  নিজের স্বার্থের জন্য পল্টিবাজ মানুষগুলো বিশ্বাসঘাতকতা করতে দ্বিধাবোধ করে না। 

* পল্টিবাজ মানুষগুলো কখনো ভাবে না যে, জীবনের সুখ কখনো স্বার্থপরতা দিয়ে আসে না। 

* কিছু পল্টিবাজ মুখোশ ধারী লোক আমাদের সাথে বসবাস করে বেলা শেষে নিজ স্বার্থে অন্য পক্ষ নিয়ে নেয়। 

* পল্টিবাজ মানুষ তার নিজের রূপ কে সে নিজেই হয়তো বুঝতে পারে না যে কখন কোন রূপ নিয়ে স্বার্থপরতা করবে।

* পল্টিবাজ মানুষদের কখনোই ভরসা করতে নেই, কারণ তারা যেকোনো সময় পোল্টি দিয়ে অন্য পক্ষ নিতে পারে। 

পল্টিবাজ নিয়ে ক্যাপশন

১. স্বার্থপরতা মানবজাতির সবচেয়ে বেশি অভিশপ্ত একটি জিনিস। 

২. সুখ কখনো স্বার্থপরতা ধারা আসেনা, প্রকৃত সুখ স্বার্থহীনতা থেকে আসে।

৩. কিছু মানুষ আছে যারা স্বার্থের জন্য নিজের খুব কাছের বন্ধু কেউ ছেড়ে চলে যায়। 

৪. যতক্ষণ একজন মানুষের অন্তরে স্বার্থপরতা রয়েছে, ততক্ষণ সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভালোবাসা অসম্ভব। 

৫. স্বার্থপরতা ও লোভ মানুষকে ধংষের দিকে টেনে নিয়ে যায়। 

৬. স্বার্থপর মানুষ কখনো কারো কাছে ক্ষমা চাইতে জানেনা, কারণ ক্ষমা চাওয়ার সময়টাও তারা শেষ করে ফেলে । 

পল্টিবাজ নিয়ে কিছু কথা

কিছু পল্টিবাজ মানুষ এমন হয় যে সারা জীবন একজন মানুষের সাথে থেকে তাকে সবসময় আশা-ভরসা জাগিয়ে হঠাৎ করেই তার সাথে স্বার্থপরতা করে ফেলবে। স্বার্থপর মানুষগুলো বড়ই আজব তারা তাদের নিজের লোকদের সাথে পল্টিবাজি করতে দ্বিধাবোধ করে না। একজন মানুষের যখন স্বার্থপরতা, হিংসা, ক্রোধ ভিতরটা তে জায়গা করে নেয় তখন সে, যেকোন মানুষের সাথে পল্টিবাজি করে এতে তার কিচ্ছু যায় আসেনা।

একজন স্বার্থপর মানুষ কখনো অন্যকে ভালবাসতে জানে না তারা শুধু মানুষকে ঠকানোর চেষ্টা করে এবং ধোকা দিয়ে থাকে অবিরত। তাই সবসময় পল্টিবাজ লোকগুলো এড়িয়ে চলা উচিত তাতে অন্তত ধোঁকা থেকে বাঁচা যাবে। একজন পল্টিবাজ মানুষ একজনের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার সাথে পল্টি দিয়ে থাকে তাছাড়া এই পল্টিবাজ গিরি করা সম্ভব নয়। 

সর্বশেষ কথাঃ 

একজন মানুষের ভিতরটা যখন পাথরের মত হৃদয়হীন, হিংসা ও স্বার্থপরতায় ভরে যায় তখন সে তার নিজের নিয়ন্ত্রনে থাকে না। তখন সে তার নিজের স্বার্থের জন্য সবকিছু করে যায় অন্যের কোন কিছু নিয়ে সে আর ভাবে না। পল্টিবাজ নিয়ে যে  উক্তি, স্টাটাস তুলে ধরা হয়েছে আশা করি ভালো লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট এতে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরও ভাল ভাল পোস্ট পেয়ে যাবেন।  

কফি নিয়ে, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ ও কবিতা

0

আমাদের এই দেশে গরম পানি জাতীয় জিনিসের মধ্যে চায়ের পরেই হচ্ছে কফির জনপ্রিয়তা বেশি। আবার অনেকে আছে যারা চায়ের চেয়ে কফি বেশি পছন্দ করে থাকেন। তাই অনেকে আছেন যারা কফি নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও উক্তি খুঁজে থাকেন। তাই আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে কফি নিয়ে স্ট্যাটাস, কফি নিয়ে ক্যাপশন ও কফি নিয়ে উক্তি তুলে ধরব আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে দেখে নিন কফি নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো এবং নিজের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন উক্তি ও ক্যাপশনগুলো। 

কফি নিয়ে উক্তি 

১. আমি বিকেলের শুরুটা কফি দিয়েই শুরু করি। 

২. আমি কফি পছন্দ করি কারণ এটি আমাকে জাগ্রত হতে সাহায্য করে। 

৩. কলেজ শেষে কফি হাউসে গিয়ে প্রতিদিন বন্ধুদের সাথে কফি খেতে খেতে কতই না গল্প করতাম।

৪. হ্যাঁ আমি কফি পছন্দ করি, কারণ এই কফিতে আমি সুখ খুঁজে পাই। 

৫. আমি কখনোই দুপুরে কফি পান করি না কারণ বিকেল বেলায় কফি দিয়ে আমি বিকালকে বিদায় জানাই। 

৬. একটি কাজের ক্ষেত্রে কফি আপনাকে আগ্রহ এবং শক্তিশালী করে তোলে। 

৭. যদি প্রতিদিন সকালে একটা কফি দিয়ে দিনটা শুরু করা যায়, তাহলে সেই দিনটাই যেন ভালো কেটে যায়। 

কফি নিয়ে স্ট্যাটাস

আমি কফির চামচ দিয়ে আমার জীবনকে পরিমাপ করি। 

সূর্যোদয়ের সাথে নিজেকে ডুবিয়ে দেওয়ার মত আমার কাছে মনে হয় কফির সেরা।

মাথা ব্যথার ওষুধ যদি খুঁজে থাকো তাহলে সময় পেলে এক কাপ কফি খেতে পারো। 

একান্তই নীরবতা পালন করার জন্য আমি সবসময় এক কাপ কফি খাই, এতে অনেক শান্তি পাই। 

যদি কখনো ভীষণ মন খারাপ থাকে তাহলে এক কাপ কফি খেয়ে দেখতে পারো। 

কফি এমন পানীয় জাতীয় জিনিস যা, মধ্যরাতের মত কালো এবং পাপের মতো মিষ্টি। 

কফি নিয়ে রোমান্টিক স্ট্যাটাস

১. অনেকে বলে টাকাই প্রকৃত সুখ, আমি মনে করি এক কাপ কফির মধ্যে যে সুখ খুঁজে পাই তা অন্য কোথাও খুঁজে পাই না। 

২.  সূর্যোদয়ের সাথে সময় কাটাতে শুধু এক কাপ কফি যথেষ্ট। 

৩. এক কাপ কফি একটি মানুষের ভিতরকে তীব্র, শান্ত এবং দার্শনিক গড়ে তোলে। 

৪.  রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ কপি ছাড়া আমার চলেই না। 

৫.  অফিসের কাজের ফাঁকে এক কাপ কফি মনে হয় পুরো অস্থিরতাকে এক মিনিটেই শেষ করে দেয়। 

৬.  রোজ সকালে কফি খাওয়ার সময় তোমার সেই মুখটি যেন কফির কাপে ভেসে ওঠে। 

৭. মাঝে মাঝে কফি খাওয়ার মাঝেই খুঁজে পাই কিছু সুখের আভাস, মনটা শীতল করে তোলে।  

কফি নিয়ে ক্যাপশন

  • কিছু সময় এক কাপ কফি হতে পারে মন ভালো করার সবচেয়ে বড় ওষুধ। 
  • আমার কি আত্মহত্যা করা উচিত, নাকি এক কাপ কফি খাওয়া উচিত ঠিক বুঝতে পারছি না। 
  • দু’কাপ কফি নিয়ে তুমি আর আমি বিকেলটা পাড়ি দিয়ে সন্ধ্যা নামিয়ে আনি।  
  • এক কাপ কফি আর একটি সিগারেট একজন মানুষের সেরা দুই বন্ধু। 
  • বাস্তবতা যখন মানুষকে একদম একা করে ফেলে তখন এক কাপ কফি তার জীবনের সঙ্গী হতে সাহায্য করে। 
  • এক কাপ কফি মানুষের বিবেক, বুদ্ধি মানুষকে জাগ্রত করে রাখে। 
  • মাঝে মাঝে মনে পড়ে তোমার সাথে কফি খাওয়ার সময় যে গল্পগুলো করতাম। 
  • এই ব্যস্ত শহরে ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে এক কাপ কফি মনকে চাঙ্গা করে তোলে। 
  • একাকী সময় কাটানোর জন্য এক কাপ কফি খুবই জরুরী। 
  • একটি মানুষের সফলতার পিছে উল্লেখযোগ্য পরিমানে কফি পান করার অনেক অবদান রয়েছে। 

কফি নিয়ে কবিতা

দু’কাপ কফি

 আর্যতীর্থ   

দু’ কাপ কপি একটি টেবিলে চোখের সাথে চোখ,

ওই বলছে জীবন প্রেমের গল্প হোক। 

দোকানে কফি জুড়িয়ে বুঝি ঠান্ডা হলো,

ওই কফির কাপে শ্যামের বাঁশি জলকে চলো সই। 

দু’ কাপ কফি তুলছে তুফান বুকের মধ্যে টিপ,

চোখ দেখছে বাঁকা ভুরু সূর্য ওঠা টিপ। 

দু’ কাপ কফি টলোমলো মনকে পেয়েছে নাকি,

স্বল্প আলোয় গল্প শুরু রূপকথা দিয়ে ?

দু’ কাপ কফি গল্প শুনে চোখের কথা,

মুখে কত কথা জমে আছে রাইকিশোরীর বুকে । 

দু’ কাপ কফি গরম ধোয়ায় প্রেমের কথা মেশায়,

চোখেরা আজ আকুল হলো ভালবাসার নেশায়। 

একটি টেবিল শেষ কবে বসছো,শেষ কবে ভেবেছো ;

প্রেম পিরিতির বানের জলে শেষ কবে ভেসেছো। 

দোকানে কফির জন্য সময় বানিয়ে রেখো অল্প কিছু জায়গা, 

জীবনের একটু থাকুক দু’ কাপ কফির গল্প। 

 কফি ও কবিতা

  স্বপ্নরাজ সৌরভ

কপি বানালাম আমার কবিতার মত; 

ছিল আবেগ, ছিল ক্রোধ, ছিল না পাওয়ার হাহাকার। 

কফির দুধ আর চিনি তীব্র আছে গারো,

হয়ে ঠিক যেন একাকার। 

কখনো ভালোবাসা, কখনো দ্রোহ;

কিংবা দ্রোহ কে যেভাবে জমাট বাধার করুন ভালোবাসা ?

কবিতার উপরি ভাগে ঠিক সে রকম সর পড়েছিল,

তুমি ইচ্ছে করলেই চামচ দিয়ে আলতো আচড়ে, 

তুলে দিতে পারো কিন্তু আমি পারিনা। 

দ্রোহ আর ভালোবাসা একসাথে মিশে,

আমার হৃদয়ে ঠিক যেন সর পড়ে গেছে। 

সর্বশেষ কথাঃ 

কফি নিয়ে উপরে যে আলোচনা বা উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা গুলো তুলে ধরা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবারের সাথে, আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন। এবং যদি আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে চান তাহলে সাইটটিতে ভিজিট করুন অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের পোস্টগুলো পেয়ে যাবেন। 

চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

চট্টগ্রামবাসীর সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আপনারা অনেকেই আছেন চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি অনুসন্ধান করে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। মহান রব্বুল আলামীন আমাদের মুসলিমদের ওপর রোজা রাখা ফরজ করে দিয়েছেন সেটা আমরা সবাই জানি। তাই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়াটা খুবই জরুরী একটি বিষয়। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক আজকের এই পোস্টে সঠিক তথ্য নিয়ে তুলে ধরা হয়েছে নিচের ক্যালেন্ডারটি। আপনারা চাইলে এই সাইট থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সর্বশেষ আপডেট সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। যদি আপনারা এই পোস্ট থেকে সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার প্রতিবেশী বা আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন যাতে তাদের পবিত্র রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পায়। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৩ am  ৬ঃ১০ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১১ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১২ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১২ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৩ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৩ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৪ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৪ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৫ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৫ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৬ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ১৬ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ১৭ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ১৭ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ১৮ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ১৮ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ১৯ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ১৯ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২০ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২০ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২১ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২১ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২২ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ০৯ am ৬ঃ২২ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৩ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৩ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৬ am ৬ঃ২৪ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২৪ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৪ am ৬ঃ২৫  pm

পেটে ব্যথা হলে কি করবেন ?

0

এই দেহটা রক্তে মাংসে গড়া তাই দেহে কখন কি হয়ে যায় তা একমাত্র আল্লাহ তাআলাই ভালো জানেন। হঠাৎ করে যদি পেট ব্যথা শুরু হয় তাহলে কি করবেন বা কি করনীয়। পেটে ব্যথা হতে পারে অনেক কারণের জন্য গ্যাস্ট্রিকের জন্য পেট ব্যথা হতে পারে। এবেন্ডি সাইড এর জন্য পেট ব্যথা হতে পারে প্রস্রাব-পায়খানা ঠিকমতো নাহলে পেট ব্যথা হতে পারে বিভিন্ন আরো কিছু কারণের জন্য আপনার এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। 

পেটে ব্যথা হলে কি করবেন 

আমাদের যেটাই হোক না কেন সবকিছুর জন্যই আমাদের যন্ত্রনা সৃষ্টি হয় এবং ব্যথা শুরু হলে কেমন লাগে তা আমরা নিজেরাই ভালো জানে। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা আমাদের সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় সেই কথাগুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। আমাদের আজকের টপিক হচ্ছে পেট ব্যাথা হলে আমরা কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি বা কি কি চিকিৎসা নিতে হবে সে ব্যাপারে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু জানবো দেখবো । 

হঠাৎ পেট ব্যথা হলে করণীয় 

পেট ব্যথা খুবই যন্ত্রণাদায়ক একটি সমস্যা এবং ব্যথা শুরু হলে সহজে কমতেছে না এবং একটু একটু করে আরো বাড়ছে এক্ষেত্রে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খেতে পারবেন না। তবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিছু কৌশল সাধারণত মানুষ ব্যবহার করে থাকে সেগুলো খেতে পারেন কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাবেন না তবে প্রাকৃতিক কোন জিনিস হলে সেটি খেতে পারেন। যেটা ঘরোয়া পদ্ধতিতে অনেকটা উপকার পাবেন সেগুলোর কিছু প্রাকৃতিক কৌশল রয়েছে তা নিচে step-by-step লেখা গুলো লেখা হলো। 

পেট ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

১. এসিডিটি বা গ্যাসের জ্বালাপোড়া ব্যথা হলে আপনি ১৫ থেকে ২০ টি কিসমিস এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সারারাত সকালে উঠে কিসমিস গুলো  খালি পেটে খেয়ে নিন এতে পেট ঠান্ডা হবে এবং অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের জালাপোড়া দুর হবে। এতে  আপনার পেট খুব ঠাণ্ডা অনুভূতি হবে এবং কি আপনার শরীরটা  অনেক ভালো লাগবে । এবং কি পেটের ব্যথা দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। 

২. ডায়রিয়া বা ডিসেন্ট্রি এর কারণে আপনার পেট ব্যথা হলে আপনি সাধারণত ডালিম বা বেদানার রস খেলে আপনার পেট ব্যথা দূর হবে। অন্যথায় যদি আপনার পেট ব্যথা বেশি হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে বেদানার রস করে খাওয়া পেট ব্যথা, ডায়রিয়া বা ডিসেন্ট্রি খুবই  ভালো একটা প্রাকৃতিক ওষুধ । এতে আপনি খুব বেটার ফিল করবেন এবং কি আপনার শরীরের আরো অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 

৩. হজম শক্তির সমস্যা বা খাওয়ায় অরুচি এর কারণে অনেক সময় পেটে ব্যথা হয় বা হয়ে থাকে এর জন্য আপনি কলা বা আপেল খেতে পারেন এতে আপনি অনেকটা উপকার পাবেন। কলা দেহের জন্য অনেক কাজের জন্য উপকারী একটি ফল আপনাকে খুব দ্রুত শক্তি বাড়িয়ে দেবে। কলা আপনার পেটের যে যাবতীয় সমস্যা এবং হজম শক্তির জন্য এবং কি আপনার শরীরের খুব দ্রুত শক্তি বাড়িয়ে দেয়। 

4. আপনি চাইলে সাদা ভাত খেতে পারেন ভাতে কোন মসলা ভালো থাকেনা তাই এটি পেটের ব্যথা থাকলে তা নিরাময়ে সহায়তা করবে। পেট ব্যাথা হলে সাধারণত মসলা জাতীয় খাবার বা ভারি কোন খাবার খাওয়া উচিত নয়।পেট ব্যথা শুরু হলে যত ধরনের নরম খাবার খেতে পারেন আপনার জন্য ভালো। নরম খাবার গুলো হজমশক্তি তে কোন প্রকার সমস্যা হয় না এবং কি হজম শক্তি আরও বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার পেটের যাবতীয় পেট ব্যথার নানান ধরনের সমস্যা সেটা নিরাময় হয়। 

পেট ব্যথার ওষুধ

সাধারণত আপনি আপনার বাসায় প্যারাসিটামল থাকলে খেতে পারেন। কেননা প্যারাসিটামল অনেকগুলো ওষুধের কাজ করে থাকে। অন্যথায় আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অন্য কোন ওষুধ খাবেন না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি যদি পড়েন তাহলে অনেক উপকৃত হবেন।

ত্যাগ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

কথায় আছে কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হবে ঠিক তেমনি কিছু ত্যাগ স্বীকার করেই সফলতার শীর্ষে পৌঁছানো সম্ভব হয়। এই দেশের ত্রিশ লক্ষ মানুষ শহীদের বিনিময়ে এই দেশকে স্বাধীন করতে পেরেছি, ৩০ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগের কারণেই কিন্তু আমরা আমাদের এই দেশটিকে স্বাধীন দেশ হিসেবে পেয়েছি। ত্যাগ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কবিতা সম্পর্কে নিচে কিছু আলোচনা করা হবে আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন দেখে নেই ত্যাগ সম্পর্কে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা গুলো।

ত্যাগ নিয়ে উক্তি

১. জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সাফল্য অর্জন বা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য ত্যাগ করা আবশ্যক। – সংগৃহীত

২. ত্যাগ স্বীকার না করে কিছু আশা করাটাই সবচেয়ে বড় বোকামি । – সংগৃহীত

৩. মৌমাছির কামড়ের কথা চিন্তা করে মধু সংগ্রহ করা যাবে না, মৌমাছির কামোড় ত্যাগ করেই মধু সংগ্রহ করতে হবে। – সংগৃহীত

৪. ত্যাগ হচ্ছে জীবনের একটি ক্ষেত্র বা অঙ্গ, একমাত্র ত্যাগেই মিলে সাফল্য, আত্মতৃপ্তি ও কিছু সুখ। – সংগৃহীত

৫. যদি আপনি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন জনগণের জন্য, তাহলে জনগণ আপনার জন্য জীবন দিতেও দ্বিধাবোধ করবে না। – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

৬. মৌমাছির মৌচাকে মধু কাটতে গেলে অবশ্যই কিন্তু মৌমাছি কামড় দিতে আসবে, ওই সময় ত্যাগ স্বীকার করেই মধু সংগ্রহ করতে হবে।- সংগৃহীত

৭. একটি কাজ করতে যাওয়ার জন্য বা কাজকে শেষ করার জন্য অনেকগুলো বাধা আসতে পারে, সেই বাঁধার ত্যাগ স্বীকার করতে পারলেই কাজের সফলতা অবশ্যই আসবে। – সংগৃহীত

 

ত্যাগ নিয়ে স্ট্যাটাস

১. স্বপ্নকে সত্যি করা যায়, একমাত্র ত্যাগের মাধ্যমেই। – সংগৃহীত

২. পৃথিবীর এমন কোনো মানুষ নেই, যে ত্যাগ ছাড়া সে কিছু অর্জন করতে পেরেছে। – সংগৃহীত

৩. বর্তমানকে ত্যাগ করতে হবে, তা না হলে ভবিষ্যতে কিছু অর্জন করা কঠিন হয়ে যাবে। – এ.পি.জে আবদুল কালাম আজাদ

৪. ত্যাগ হলো মানুষকে সাফল্যের দিকে দাফিতো করে নিয়ে যায়। – সংগৃহীত

৫. ত্যাগ নিজেকে রিক্ত করার জন্য নয়, নিজের জীবনকে পূর্ণ বা পরিপূর্ণতায় রূপ দেওয়া। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৬. কোন কিছু নিয়ে আফসোস না করে বরংচ জীবনের মায়া ত্যাগ করে কিছু অর্জন করে সবাইকে দেখিয়ে দাও। – সংগৃহীত

৭. ত্যাগ স্বীকার করতে শেখো কি জানি কখন কোন দরকারে ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। – সংগৃহীত

ত্যাগ নিয়ে ক্যাপশন 

> ত্যাগ তাকেই বলে, যে আপন মানুষ ছেড়ে অনেক দূরে বেরিয়ে পরে আপন মানুষদের জন্য কিছু করার জন্য।

> জীবনকে ত্যাগ করতে শিখুন তাহলে ভালো কিছু অর্জন করতে পারবেন।

> জীবনকে ত্যাগ করতে শিখুন, কারণ কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়।

> স্বপ্ন পূরণ হয় কিন্তু সেই স্বপ্নে যদি কোন পরিশ্রম না থাকে বা কোন ত্যাগ না থাকে তাহলে সে স্বপ্নই বৃথা।

> জীবনে সফলতায় বড় কিছু নয়, ত্যাগের মাধ্যমে কিছু পাওয়াই হচ্ছে বড় কিছু।

> জীবন তখনই সুন্দর হবে যখন নিজেকে ত্যাগী বানিয়ে কিছু সফল করে দেখাবেন।

> যদি সফলতার শীর্ষে পৌঁছাতে চাও তাহলে প্রথমে ত্যাগ স্বীকার করতে হবে তারপরেই সফলতার মুখ দেখতে পাবে।

ত্যাগ নিয়ে কবিতা

ত্যাগি

   রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 ‘ ওগো মা ‘ রাজার দুলাল গেল চলি মোর ঘরের সমুখ পথে,

প্রভাতের আলো ঝলিল তাহার স্বর্ণ শিখর রথে।

  ঘোমটা খসায়ে বাতায়নে থেকে নিমেষের লাগি নিয়েছি দেখে,

ছিঁড়ি মণিহার ফেলেছি তাহার পথের ধুলার পরে।

 মাগো, কি হল তোমার অবাক নয়নে চাহিস কিসের তরে !

   মোড় হার- ছেঁড়া মণি নেয় নি কুড়ায়ে রথের চাকায় গেছে ঘুরায়ে,

চাকার চিহ্ন ঘরের সমুখে পড়ে আছে শুধু আঁকা।

  আমি কি দিলেম কারে জানে না সে কেউ, ধুলায় রহিল ঢাকা।

 তবুও রাজার দুলাল গেল চলি মোর ঘরের সমুখপথে –

মোর বক্ষের মণি না ফেলিয়া দিয়া রহিব বল কি মতে।

সর্বশেষ কথাঃ 

ত্যাগ নিয়ে যেউক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা তুলে ধরা হয়েছে, যদি করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং কিছু ত্যাগহীন ব্যক্তিদের পড়ার সুযোগ করে দিন যাতে তাদের কিছুটা জীবনে পরিবর্তন আনতে পারে। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।

জিপি ইন্টারনেট অফার দেখার নিয়ম

0

আমরা জানি বর্তমানে সারা বাংলাদেশের গ্রামে গঞ্জে শহরে সব জায়গাতেই গ্রামীণফোন খুব জনপ্রিয় ইন্টারনেট সার্ভিস কোম্পানি । বর্তমানে এমন অবস্থা যে আমাদের দেশের জেলে ,কুমার, কামার, দিনমজুর, ছাত্র-ছাত্র, শিক্ষক-শিক্ষিকা সব ধরনের পেশার মানুষ গ্রামীন সিম ব্যবহার করে থাকেন। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় গ্রামীন সিম বেশি পরিচিতি লাভ করেছেন। আপনার সিমে ও কিছু অফার আছে যেগুলো আপনি দেখতে পারবেন।

আমরা অনেকেই আছি যারা গ্রামীন সিমের অফার গুলো দেখার অনেক চেষ্টা করে কিন্তু দেখতে পারিনা। তাই আমরা আপনাদের কে কিছু সহজ নিয়ম এখানে তুলে ধরব যা অনুসরণ করলে আপনি বান্ডেল অফার এবং কি খুব কম দামে অফারগুলো নিতে পারবেন খুব সহজেই । তাই আসুন আমরা ভালো করে লাইনগুলো পড়ে বুঝে জিপি ইন্টারনেট অফার গুলো দেখে নেই।

জিপি ইন্টারনেট দেখার  নিয়ম

 ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনাকে ডায়াল করতে হবে *১২১*১*৪# । এছাড়াও আপনি জিপি অ্যাপ দিয়ে যাবতীয় সকল অফার এবং আপনার সুবিধা মত যত অফার কাছে সব উপভোগ করতে পারবেন। আপনাদের জন্য যে সকল সেবা এবং জিপি ওয়েবসাইটের কিছু কোড আছে যেমন USSD, SMS, IVR, MY GP, WOW BOX ইত্যাদি। আপনি ইন্টারনেট প্যাক কেনার সময় আপনার দুইটি অপশন থাকবে Pre paid & post paid যেকোনো একটিতে ক্লিক করতে হবে।

ইন্টারনেট প্যাক কেনার নিয়ম

ইন্টারনেট প্যাক কেনার সময় যদি আপনার প্যাকটি অটো রিনিউ হয়ে যায় বা ভুলবশত হয়ে যায় তখন আপনি যা করবেন। তখন আপনি আপনার এসএমএস অপশনে গিয়ে  অটো রিনিউ বন্ধ করার জন্য আপনি OFF লিখে ২৫০০০ এ SMS করে অথবা *১২১*৩০৪৩# ডায়াল করে আপনি আপনার অটো রিনিউ বন্ধ করতে পারবেন।

আপনার যদি হঠাৎ করে ইন্টারনেট শেষ হয়ে যায় তখন যদি আপনার ব্যালেন্সে টাকা থাকে তাহলে ওইখান থেকে আপনার ১.১৬৫ প্রতি ১ এম বি তে চার্জ হিসাবে কেটে নেওয়া হবে ।  আপনি ইন্টারনেট স্পিড চেক করতে পারবেন http://www.speedtest.net ( চার্জ প্রযোজ্য ) এই লিংকে অনেকগুলো এমবি অফার আছে যেগুলো দিয়ে আপনি স্পিড চেক করতে পারবেন। 

রিচার্জে ইন্টারনেট প্যাক

জিপিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ রিচার্জে ইন্টারনেট চালু আছে যে রিচার্জ গুলো করলে আপনার ইন্টারনেট প্যাক সরাসরি চালু হবে। আবার এই রিচার্জ গুলো অ্যাক্টিভেশন হবে শুধুমাত্র প্রিপ্রেইড গ্রাহকদের জন্য রিচার্জ ভিত্তিক ফেক্সি লোড সিমের মাধ্যমে এই প্যাক গুলো গ্রহণ করা সম্ভব। যদি অন্য কোন মাধ্যমে রিচার্জ করা হয় তাহলে এই প্যাক অ্যাক্টিভ হবে না ফ্লেক্সিলোড আপনার একাউন্টে গিয়ে ব্যালেন্স জমা হবে। 

পাবনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

সুপ্রিয় পাবনা জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র মাহে রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা। পাবনা জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা আপনাদের পাবনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের পাবনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি পাবেন। আমরা জানি যে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা সুন্নত, তাই আমরা সবাই চাই যে সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে যেন ইফতার বা সেহরি করতে পারি।

আমাদের এই বাংলাদেশ হচ্ছে মুসলিম প্রধান দেশ তাই রোজার মাসে আমরা অনেক আনন্দ, ফুর্তি এবং নামাজ, রোজা করে থাকি। তাই পাবনা জেলার যে সকল লোক এখনো আপনারা আপনাদের জেলার ইফতারের সময়সূচি পাননি তারা এই পোষ্টের নিচে থেকে দেখে নিন আপনাদের সঠিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

পাবনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

পাবনা জেলার অনেক ভাই ও বোনেরা আছেন যারা কর্মব্যস্ততার কারণে পরিবারের বা আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে ইফতার করতে পারেন না বাহিরে কর্মব্যস্ততার ফাঁকেই ইফতার সেরে নিতে হয়। আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের পাবনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। এবং চাইলে আপনারদের প্রতিবেশি বা আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে এই পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।  

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৪ am  ৬ঃ১৯ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২০ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২১ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২১ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২২ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২২ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৩ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২৩ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৪ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৪ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৫ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৫ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৬ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৬ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৭ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৭ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৮ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৮ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৯ pm

নাজাতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার   সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৯ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩০ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩০ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩১ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩১ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩২ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩২ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৩ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৩ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৪ pm

অপেক্ষা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও গল্প

0

যদি অপেক্ষা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুঁজে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন অপেক্ষা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা সম্পর্কে কিছু কথা তুলে ধরা হবে আশা করি ভালো লাগবে। অনেকে আছেন যারা অপেক্ষা নিয়ে বিভিন্ন উক্তি,স্টাটাস, ছন্দ গুলো খুঁজে থাকেন এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। তাহলে একটু ধৈর্য সহকারে এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং এই পোষ্টের সাথে থাকুন।

অপেক্ষা নিয়ে উক্তি

১. অপেক্ষা করা যায় কিন্তু সেটা অকারণে নয়, উদ্দেশ্য ছাড়া অপেক্ষা করা বোকামি।

২. ভালোবাসি মুখে খুব সহজেই বলা যায়, কিন্তু অপেক্ষা সবাই করতে পারে না।

৩. একটা কিছু ঘটবে বলে তার জন্য অপেক্ষা করে লাভ নেই, সময় নষ্ট হবে তা আর কিছুই না।

৪. অপেক্ষার ফল সব সময় সুমিষ্ট হয়।

৫. সৃষ্টিকর্তা আপনাকে যতই পরীক্ষা করুক আপনি অপেক্ষা করুন, তাতে আপনার ফল ভালো হবে।

৬. অপেক্ষা জিনিসটা এমনও হতে পারে যে একটা জিনিসের জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করেও তা পাওয়া যায় না।

অপেক্ষা নিয়ে স্ট্যাটাস

১. অপেক্ষা করার মত ধৈর্য শক্তি সবার কাছে থাকে না।

২. জীবনে কিছু পেতে হলে, অপেক্ষা করাটা জরুরি।

৩. প্রিয় মানুষটির জন্য অপেক্ষা করাটাও এক ধরনের অন্যরকম ভালোবাসা কাজ করে।

৪. জীবনে সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করা যায়, সঠিক কাজে লাগানোর জন্য।

৫. অপেক্ষা হচ্ছে নিজের উপর যে আমরা কতটুকু অপেক্ষা করতে পারব একটি জিনিসের জন্য।

৬. অপেক্ষা কখনো অভ্যাসে পরিণত করা যাবেনা, কারণ সময় আমাদের জন্য অপেক্ষা করে না।

অপেক্ষা নিয়ে ক্যাপশন

* এই জীবনে সবচেয়ে কঠিন জিনিস হল কারো জন্য অপেক্ষা করবো, আবার সেই অপেক্ষা যদি বৃথা না যায় তাহলে তার চেয়ে আনন্দের জিনিস আর কোন কিছু হতে পারে না।

* জীবনে আসলে অপেক্ষা ছাড়া কোন কিছু করা বা পাওয়া সম্ভব না, কারন জীবনটা বড়ই  কঠিন। অপেক্ষা ছাড়া খুব সহজে একটা জিনিস গর্জন করলে তা বেশি দিন দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

* আসলে অপেক্ষা করার মত ধৈর্য যার মধ্যে আছে, তার চাওয়া-পাওয়া একদিন পূরণ হবেই।

* যদি তোমার ধৈর্য্য না থাকে, তাহলে তোমার জন্য অপেক্ষা জিনিসটা করো খুবই প্রয়োজন।

* এমন অনেক দিন গেছে তোমার জন্য অধীর অপেক্ষায়, কিন্তু প্রিয়তমা তোমার দেখা না পেয়ে অপেক্ষায় অপেক্ষায় দিনগুলি করিলাম একলা একা।

* বসে আছি একা একা তোমার অপেক্ষায় কখন বুঝি আসবে তোমার টেলিফোন।

* তুমি প্রিয় সময় নাও প্রয়োজন হলে কাশফুল হয়ে আসো আমি বসে আছি তোমার অপেক্ষায়।

অপেক্ষা নিয়ে মেসেজ

* অপেক্ষা আসলে এমন একটি জিনিস পরিস্থিতি সাপেক্ষে সে পরিবর্তন হয়।

* জীবন যখন ভুল পথে যায় তখন হঠাৎ করেই মনে হবে আমি কিসের অপেক্ষায় দিনগুলো পার করছি।

* অপেক্ষা কে কখনোই অভ্যাসে পরিণত হতে দেবেন না, তাহলে জীবনকে আর নিজের গতিতে চালানো যাবে না।

* জীবনকে যদি শুধু প্রস্তুতি নেওয়ার অপেক্ষায় কাটাতে থাকো, তাহলে আর জীবনকে কখনো বাস্তবায়নে কিছু চেষ্টা করে লাভ নেই জীবনটা শুধু স্বপ্নেই কেটে যাবে।

* যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসা যায়, তার জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করা যায়।

* তোমাকে পাবার আশায় আমি আজও আমাদের সেই প্রিয় জায়গাটাতে তোমার অপেক্ষায় বসে থাকি।

অপেক্ষা নিয়ে গল্প

কখনোই কেউ অযথা কারো জন্য অপেক্ষা করে থাকে না, কোন কারণ ছাড়া কোন মায়া ছাড়া, ভালবাসা ছাড়া কেউ কখনো কারো জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। জীবনটা হলো মায়া ভরা, কে কখনো কার মায়ায় পড়ে যায় বলা মুশকিল। কথায় আছে না যে অপেক্ষার ফল সুমিষ্টি হয়, কথাটা চিরন্তন সত্য কিছু করার জন্যই হোক বা কিছু পাওয়ার জন্যই হোক না কেন অপেক্ষা করে থাকলে একদিন সেটা পাওয়া যায়।

জীবনে যদি কোন কিছুর জন্য অপেক্ষা করে না থাকো তাহলে কোন কিছু পাবার আশায় একবার অপেক্ষা করে দেখো সেটা তুমি পেয়ে যাবে। জীবনকে নিজের মতো করে গড়ে তুলতে হলে অপেক্ষা করাটা জরুরী। আবার কিছু জিনিস আছে যেগুলো সারা জীবন অপেক্ষা করেও তাতে সফল হওয়া সম্ভব না। সে সব জিনিসের জন্য অপেক্ষা করা একদমই বোকামি।

সর্বশেষ কথাঃ 

অপেক্ষা নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো লেখা হয়েছে যদি ধৈর্য সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার কাছের মানুষগুলোর সাথে যাতে তারা অপেক্ষা নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এরকম আরো পোস্ট পেতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন এই সাইটটিতে। কষ্ট করে এই পোস্টটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষণ ও ডায়াবেটিস কেন হয়

0

বর্তমানে আমাদের দেশে ডায়াবেটিসের রোগটি বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস খুব মারাত্মক একটি রোগ কারণ এই রোগ আপনাকে ভেতর থেকে ধ্বংস করে দেবে এবং যখন বাইরে আসবে তখন বিভিন্ন জায়গা দিয়ে বেরিয়ে আসবে এটাই সত্যি। আমরা অনেকেই আছি যারা জানিনা যে আমাদের ভেতর ডায়াবেটিস আছে কি না এগুলো আসলে চেকআপ করা উচিত একটি সুস্থ শরীরের। ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ আপনার ভেতরের কিডনি, লিভার এর ক্ষতি করে দেয়। আপনার শরীরের ত্বক নষ্ট করে দিবে, আপনার চুল গুলো পড়ে যাবে।

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের ডায়াবেটিস কারণ আমাদের দেশের মানুষ অলস বেশি। তাই যখন আমাদের বয়স ৪০ এর ওপর চলে যায় তখন বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হতে পারে।  তাই আমাদের দেহের ভেতরে যেকোনো রোগ খুব সহজেই বাসা বাঁধতে পারে। তাহলে চলুন দেখে নেই আমাদের দেহের ভেতর ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষণ গুলো, যে আমাদের দেহে কিভাবে ডায়াবেটিস বাসা বাঁধতে পারে তার কিছু টিপস নিচে দেওয়া হল।

ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষণ

  • আমাদের শরীরের চামড়া শুষ্ক ও খসখসে ও চুলকানি ভাব দেখা দিবে। 
  • ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া বা পানি পিপাসা লাগবে । 
  • শরীর দুর্বল হওয়া এবং ঘন ঘন ক্ষুধা লাগা। 
  • মিষ্টি জাতীয় খাবারের উপর বেশি আকর্ষিত হওয়া বা মিষ্টি খাওয়ার জন্য আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া। 
  • দেখা যাবে আপনার কোন সমস্যা নেই সুস্থ শরীরে হঠাৎ করেই দেখবেন আপনার শরীরের ওজন কমে গেছে। 
  • আপনার শরীরের কোন অংশে কেটে গেছে বা কোন ঘা হয়েছে সেই ক্ষত স্থান সারছে না। 
  • আপনি হঠাৎ করেই চোখে কম দেখা শুরু করবেন। 
  • আপনার শরীর ধীরে ধীরে অচল হয়ে পড়বে, কোন কিছু করার ইচ্ছা থাকবেনা। 

তাহলে উপরে দেখতেই পাচ্ছেন যে কি কি কারনে আমাদের ডায়াবেটিস হতে পারে। তাহলে অবশ্যই আমরা এই জিনিসগুলো খেয়াল করব এবং যদি সম্ভব হয় তাহলে ডাক্তারের সাথে গিয়ে পরামর্শ করব। উপরের দেখা যেকোনো একটি কারণ যদি বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে পারেন কারণ ডায়াবেটিস কয়েক ধরনের হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিস হওয়ার আরো কিছু কারণ

  • একজন গর্ভবতী মহিলার ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি  থাকে। 
  • পরিবারের যদি বাবা অথবা মায়ের ডায়াবেটিস থাকে তাহলে যদি কোন শিশু জন্ম নেয় এতে সেই শিশুর ডায়াবেটিস হতে পারে।
  • যাদের শরীরের হূদরোগ রয়েছে , উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের শরীরে ডায়াবেটিস হওয়ার খুব বেশি ঝুঁকি থাকে। 

উপরের এই পোস্টটি পড়ে আমরা বুঝলাম যে কি কি কারণে আমাদের ডায়াবেটিস হতে পারে । তাহলে অবশ্যই আমরা বুঝতে পারলাম যে এই লক্ষণগুলো যদি আমাদের দেখা দেয় বা যে রোগ গুলো আমাদের শরীরে আছে তাহলে অবশ্যই আমাদের জরুরিভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। আপনি যদি সরাসরি কাউকে বলতে লজ্জাবোধ করে থাকেন তাহলে আপনার পরিবারের কাউকে আপনার খুব ঘনিষ্ট কাছের বন্ধু কে খুব জরুরিভাবে জানাতে পারেন।

সর্বশেষ কথা 

যদি লজ্জার খাতিরে কিছু না বলেন বা কোন কিছুর বিষয়ে পরামর্শ না নেন তাহলে কিন্তু সমস্যা বা লস আপনারই হবে। তাহলে অবশ্যই আপনার যে কোন সমস্যার ক্ষেত্রে ডাক্তার বা পরিবারের সবথেকে কাছের মানুষের সাথে শেয়ার করবেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব।

শ্রীমঙ্গলের দর্শনীয় স্থান ও ভ্রমণ বৃত্তান্ত

0

শ্রীমঙ্গলের যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে এটা পুরো বিশ্বব্যাপী জুড়ে কয়েকটি দেশে এর নাম ও সুপরিচিত একটি জায়গা হিসেবে বলা চলে। যেমন চা হচ্ছে শ্রীমঙ্গলের জন্য বিখ্যাত বা চায়ের রাজধানী বলা হয় এই জায়গাটিকে । এছাড়াও আরো অনেক কিছু রয়েছে যেমন বনভূমি, হাওর-বিল, বিভিন্ন উপজাতিদের বসবাস, রাবার বাগান, আনারস আর অন্য কিছু। 

বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন কিছু নিয়ে বিখ্যাত আমাদের এই দেশ, কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কোন স্থানের কোন জিনিসগুলো কোথায় অবস্থিত। তো আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে শ্রীমঙ্গলের যে বিশেষ বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেই  জায়গার  বিস্তারিত কিছু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো। 

শ্রীমঙ্গলের দর্শনীয় স্থান সমূহ

শ্রীমঙ্গলের যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সে সকল স্থানের মধ্যে রয়েছে যেমন চা রিসোর্ট ও জাদুঘর, রাবার বাগান, বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, নীলকণ্ঠের সাত রঙের চা, হামহাম ঝর্ণা, বাইক্কার বিল, স্বর্ণালী ছড়া, লাউয়াছড়া উদ্যান, নয়নাভিরাম মাধবপুর লেক, সীতেশ বাবুর চিড়িয়াখানা, চা গবেষণা কেন্দ্র, পাহাড় টিলাঘেরা সবুজ চা বাগান আরো অনেক কিছু। তাহলে চলুন দেখে নেই স্থানগুলো কোথায় অবস্থিত তার সংক্ষিপ্ত আলোচনা। 

লাসুবন গিরিখাত

এই জায়গাটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে সিন্দুরখান ইউনিয়নের অবস্থিত। এই জায়গাটি ভারতের ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী জায়গার কাছাকাছি এলাকা। লাসুবান গিরিখাত এই স্থানটির নাম হলেও সেখানকার স্থানীয় লোকেরা গিরিখাত চিনেন বা পরিচিত। এই জায়গাটিতে দেখতে পাবেন ছোট-বড় পাহাড়ের চূড়া বা ঝিরি।

চা জাদুঘর

শ্রীমঙ্গল কে বলা হয় চায়ের রাজধানী, এই জাদুঘরটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় কমলগঞ্জ ইউনিয়নে অবস্থিত। এই জাদুঘরের  ৪ টি কক্ষে ৪৪ টিরও বেশি স্মারক ও সংগ্রহের মাধ্যমে সাজানো হয়েছে এই চা জাদুঘর। বাংলাদেশের অনেক পুরনো একটি ঐতিহ্য এই চা, যা আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর আগে থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই চায়ের রপ্তানি হয়ে থাকে।

রাবার বাগান

শ্রীমঙ্গলের কয়েকটি জায়গায় রাবার বাগান রয়েছে যেমন শ্রীমঙ্গলের সাতগাঁও ইউনিয়নে, কুলাউরায়, হবিগঞ্জে। শ্রীমঙ্গলে রয়েছে বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের অধীনে কয়েকটি রাবার বাগান এবং বেসরকারি ভাবে এখন সবাই রাবার চাষ করে থাকে। শ্রীমঙ্গলে প্রায় অনেক জায়গায় রয়েছে রাবার বাগান, অন্যান্য দর্শনীয় স্থানে যাওয়ার সময় এই রাবার বাগান গুলো চোখে পড়ে। 

বাইক্কা বিল 

এই বিলটি শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওরের পূর্বদিকে অবস্থিত। এই বিলটিতে রয়েছে অতিথি পাখির মেলা ও বিভিন্ন ধরনের পাখিদের আনাগোনা, পানিতে কয়েক প্রজাতির ফুল, এবং বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। এই জায়গাটি বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বিশেষ দর্শনীয় স্থান হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। অনেক বছর ধরে এই বিলটিতে পাখির স্থানী অভয়াশ্রমে পরিণীতা হিসেবে রয়েছে। 

নীলকণ্ঠের সাত রঙের চা  

শ্রীমঙ্গলের বিখ্যাত একটি চা এর নাম হচ্ছে সাত রঙের চা। এই জায়গাটি শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ৩  কিলোমিটার দূরে নীলকন্ঠ চার রাস্তার মোড় থেকে রাইফেল ব্যাটালিয়নের ক্যান্টিনে সাইটে অবস্থিত। শ্রীমঙ্গলের সাত রঙের চা শ্রীমঙ্গল যাওয়ার পর খাইনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। চা বিক্রেতার নাম হচ্ছে রমেশ রাম গৌর, তিনি প্রায় ১২ বছর ধরে এই চা বিক্রি করছেন। 

লাউয়াছড়া উদ্যান

লাউয়াছড়া উদ্যান বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি জাতীয় উদ্যান। এই উদ্যানটি মৌলভীবাজার জেলায় উপজেলায় বিশাল এক জায়গা নিয়ে অবস্থিত। এই উদ্যানটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুরনো গাছপালা, দুর্লভ প্রজাতির জীবজন্তু, কীটপতঙ্গ ও বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ।  

হাম হাম জলপ্রপাত

এই জলপ্রপাতটি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় রাজকান্দি ইউনিয়নের সংরক্ষিত বনাঞ্চলে কুরমা বন বিট এলাকায় অবস্থিত। এই জলপ্রপাতটি হলো একটি ঝর্ণা, এই ঝর্ণাটির নিকটবর্তী স্থানে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা অঞ্চলের বর্ডার। এটি প্রাকৃতিক জলপ্রপাত এই ঝর্নাটিকে স্থানীয় বাসিন্দারা চিতা ঝর্ণা বলেও ডেকে থাকে।

সর্বশেষঃ 

এই পোষ্টের মাধ্যমে শ্রীমঙ্গলের যে বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো হয়েছে আশা করি সব ধরনের দর্শনীয় স্থানগুলোর প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানের তথ্য জানার জন্য এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি সকল প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো পেয়ে যাবেন।