Home Blog Page 22

বাংলাদেশ বিমান টিকেটের দাম ২০২৩

0

আমরা যারা সবসময় বিমানে ভ্রমণ করে থাকি বা ভ্রমণ করার জন্য বাংলাদেশ বিমান কে বেছে নেন তারা সবসময় এই টিকিটের দাম খুঁজে থাকেন। বর্তমানে বাংলাদেশের বিমান টিকেটের দাম জানার জন্য অনেকেই অনেক জায়গায় খুঁজে থাকি এবং বিমান ব্যবস্থা থাকাতে আমরা খুব সহজেই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া খুব সহজ বা ভ্রমণ করা খুব সুবিধা হয়। বাংলাদেশ বিমান টিকিটের দাম সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এবং টিকিটের মূল্য দেয়া হবে আশা করি এখান থেকে আপনারা সব সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।

বাংলাদেশ বিমান টিকেটের দাম

একটি বিষয় কথা জেনে রাখা ভালো সেটা হচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এর কাজ পরিচালনার মেইন হাব হচ্ছে শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এছাড়াও আরও দুটি সেকেন্ডারি হাব হল কক্সবাজার বিমান এয়ারলাইন্স, চট্টগ্রাম শাহ আমানত ইন্টারন্যাশনাল ইয়ারপোর্ট এবং সিলেট ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।

তাহলে আজকে আমরা জানব ঢাকা থেকে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন দেশে যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত সঠিক ভাবে জানবো। আপনাদের কাছে অনুরোধ করবো আপনারা পুরো পোস্টটি একদম শেষ পর্যন্ত পড়বেন তাহলে আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং বর্তমানের যে টিকিট মূল্য টা কেমন আছে সেগুলো সম্পর্কে দেখতে পারবেন ।

বিমানের টিকিট মূল্য

বর্তমানে আমরা সবাই অনলাইনের মাধ্যমে সব কিছু করার চেষ্টা করি কারণ অনলাইনে সবকিছু খুব সহজেই খুঁজে নেওয়া যায় বা করা যায়। অনলাইনের মাধ্যমে আপনি স্বল্পসময়ের মাধ্যমেই একটি কাজ শেষ করতে পারবেন বা আপনি যে কোন কাজ করার সময় এই অনলাইনের কোন প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন খুব সহজে ।

বিমানের টিকিটের মূল্য সেটা আসলে নির্ধারণ করা থাকে শুধু বর্তমান সময়ের জন্য যেটা পরবর্তীতে চেঞ্জ হতে পারে বা দাম কমতে পারে বা বেশি হতে পারে যাই হোক বর্তমান মূল্যের সাথে কখনোই মিলবে না। টিকিটের দাম মূলত তারিখ ও সময় এর উপর ভিত্তি করে উঠানামা করে। বর্তমানে যে মূল্য আছে আশা করি সে সঠিক মূল্য এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন বিস্তারিত ।

আন্তর্জাতিক বিমান ভাড়া

ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইট বিভিন্ন দেশের ফ্লাইট হচ্ছে যেমন ইকোনোমি ও বিজনেস ক্লাসে ঢাকা থেকে আবুধাবি টিকিটের মূল্য ৭৫০০০ থেকে ৮০০০০ হাজার টাকা। আবার ঢাকা থেকে কলকাতার ইকোনোমি বিজনেস ক্লাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ হাজার টাকার ভেতরে। আবার ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর টিকিটের মূল্য হচ্ছে ১৭০০০থেকে ২১০০০ হাজার টাকার মধ্যে। ঢাকা থেকে সৌদি আরব টিকিটের মূল্য ৮০০০০ থেকে ১০০০০০ বা এক লক্ষ টাকার মধ্যে।

লোকাল ফ্লাইট এর টিকিট মূল্য

ঢাকা টু কক্সবাজার বর্তমান সময়ের একটি ভালো জায়গা এবং কমন একটি জায়গা । ঢাকা টু কক্সবাজার এয়ার টিকেট মূল্য ৬৫০০ থেকে ৭০০০ টাকা এর মধ্যে। ঢাকা থেকে চিটাগাং এর মূল্য হচ্ছে ৪০০০ থেকে ৫০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। ঢাকা থেকে সিলেট টিকেট মূল্য হচ্ছে ৫০০০ থেকে ৭০০০ হাজার টাকার ভিতরে। এবং ঢাকা থেকে বরিশালের টিকিটের মূল্য হচ্ছে ৬৫০০ থেকে ৭০০০ টাকার মধ্যে।

আপনি অনলাইনের মাধ্যমে যদি টিকিট কাটেন তাহলে আপনি অবশ্যই কিছু ডিসকাউন্ট পাবেন যেকোনো টিকিটের মূল্যের সাথে। উপরের সব ধরনের টিকিট এর মূল্য দেওয়া আছে ভিআইপি, মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত সবধরনের টিকিট দেওয়া আছে এখন আপনাদের যার যার সামর্থ্য এর মধ্যে টিকিট কাটতে পারবেন। সব জিনিসের উঠানামার বিষয় কিন্তু অবশ্যই আছে।

সর্বশেষ কথা

তাই আরেকটি কথা হচ্ছে বর্তমান এই যে টিকেটের মূল্য দেওয়া আছে সময় ও তারিখ এর উপর ভিত্তি করে টিকিটের সেটা উঠা-নামা করতে পারে। জানিনা আমি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে কতটুক ভালো করে তুলে ধরতে পারলাম । এই পোস্টের মাধ্যমে যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে কমেন্টে জানাবেন ভুল ঠিক করার চেষ্টা করব এবং পোস্টটি ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

গ্রামীণফোন ইমু অফার ২০২৩

0

আপনারা কি গ্রামীনফোনের ইমু ইন্টারনেট অফার খুঁজছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।  এ পোস্টের মাধ্যমে গ্রামীনফোনের ইমু অফার এর যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। বর্তমানে আমাদের সবার ঘরে ঘরে ফোন ব্যবহার করি এবং আমরা গ্রামীণফোন সিমটি বেশি ব্যবহার করে থাকি তাই আমাদের এই গ্রামীণফোন অপারেটর এর ইমো প্যাক গুলো বেশি ব্যবহার করে থাকি। এবং গ্রামীণফোন আমাদের স্বল্প মূল্যের খুব ভালো অফার দিয়ে থাকে।

বর্তমানে সারাবিশ্বে ইমো সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে কারণ এর মাধ্যমে অডিও কল, ভিডিও কল, এসএমএস এর মাধ্যমে কথা বলছে। যার যখন ইচ্ছা সে তেমন ভাবেই একজন আরেক জনের সাথে যোগাযোগ করছে খুব সহজেই। আপনারা যারা জিপি ইমু অফার খুঁজছেন কিন্তু কোথাও পাচ্ছেন না। এই পোস্টের মাধ্যমে গ্রামীনফোনের ইন্টারনেট এবং আরো কিছু আকর্ষণীয় অফার সম্পর্কে সকল তথ্য দেওয়া হবে।  যাতে আপনাদের প্যাকগুলো কিনতে সুবিধা হয়।

জিপি ইমু প্যাক অফার

আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি সবার অবস্থা কিন্তু এক না, একজনের অবস্থা একেক রকম। তাই যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী তেমন ইন্টারনেট প্যাক ব্যবহার করে থাকি। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সব ধরনের জিপি ইমো প্যাক পেয়ে যাবেন এবং সঠিক তথ্যের মাধ্যমে আপনারা প্যাকগুলো একটিভ করতে পারবেন। আমরা দুই ধরনের মাধ্যমে প্যাক গুলো কিনতে পারব যেমন নির্দিষ্ট পরিমান টাকা রিচার্জ করে অথবা ডায়াল কোড এর মাধ্যমে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই জিপি অপারেটর আমাদের কি কি ইমো প্যাকেজ অফার গুলো দিচ্ছে।

জিপি ২৮ টাকায়  ২৫০ এমবি অফার

আপনারা অনেকেই আছেন যারা খুব অল্প এমবি ব্যবহার করে থাকেন ইমু প্যাক এর জন্য। তাদের জন্যই এই অফারটি খুব ভালো হবে, আপনারা এই অফারটি নিতে পারেন। কারণ অল্প টাকার মধ্যে অনেক দিনের মেয়াদ পাওয়া যাবে না এই অফারটিতে।

  • রিচার্জ করতে হবে ২৮ টাকা।
  • অফারের মেয়াদ ৩০ দিন ।
  • এক্টিভেশন কোড *১২৩*৫৬#।
  • এই অফারটি চেক করতে ডায়াল করতে হবে *১২১*১*২#।

জিপি ৬৪৯ টাকায় ১৫ জিবি অফার

এই অফারটি বিশেষ করে যারা সবসময় ইমু ব্যবহার করে থাকেন বা সবসময় কথা বলেন, তাদের জন্য এই প্যাকটি খুব ভালো হবে। কারণ আপনি সারা মাস নিশ্চিন্তে এই অফারটি ব্যবহার করতে পারবেন যেমন ইচ্ছা তেমন করে। এই অফারটি হলো জিপি ইমো ইন্টারনেট এর সবচেয়ে বড় অফার।

  • রিচার্জ করতে হবে ৬৪৯ টাকা।
  • অফারটির মেয়াদ ২৮ দিন ।
  • এক্টিভেশন কোড *১২১*৩৩৯৩#।
  • এই অফারটি চেক করতে ডায়াল করতে হবে *১২১*১*২#।

জিপি ৩৯৯ টাকায় ৫ জিবি অফার

আমরা অনেকেই আছি যারা কয়েক জিবি দিয়েই মাস পারি করতে হয়, তাদের জন্য এই অফারটি পারফেক্ট একটি অফার। কারণ আপনারা যারা শুধু তিন বেলা ইমুতে কথা বলেন আর কোন কিছু করা হয় না এই জন্য তাদের এই অফারটি ব্যবহার করা প্রয়োজন মনে করি।

  • রিচার্জ করতে হবে ৩৯৯ টাকা।
  • অফারের মেয়াদ ২৮ দিন।
  • এক্টিভেশন কোড *১২১*৩৪৫৮#।
  • এই অফারটি চেক করতে ডায়াল করতে হবে *১২১*১*৪#।

আশাকরি অফা গুলো আপনাদের ব্যবহার করে ভালো লাগবে। আর এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনাদের গ্রামীণফোন ব্যবহারকারী বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আরো বিভিন্ন সিমের পোস্ট পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন। এবং আরো কিছু বিষয় যোগাযোগ করতে চাইলে আমাদের পোস্টের কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।

দিনাজপুর ৮ টি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান – দিনাজপুর জেলা

0

দিনাজপুর জেলায় বেশ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে আপনারা যারা দিনাজপুরের দর্শনীয় স্থান গুলোতে যাচ্ছেন বা যাবেন তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট কারন অনেকেই আছেন যারা যেকোনো দর্শনীয় স্থানের সকল তথ্য বিস্তারিত জেনে তারপর সে দর্শনীয় স্থানে যাত্রা শুরু করেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক তথ্য গুলো পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই দিনাজপুরের যে দর্শনীয় স্থানগুলো আছে তার বিস্তারিত কিছু আলোচনা। 

দিনাজপুর ৮ টি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান

দিনাজপুরের যে সকল জনপ্রিয় দর্শনের স্থানগুলো রয়েছে আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। দিনাজপুরের যে সেরা ৮ টি  দর্শনীয় স্থান উল্লেখ করা হয়েছে এছাড়াও আরো কিছু সংখ্যক জায়গা আছে চাইলে সে সকল দর্শনীয় স্থান গুলোতেও যেতে পারেন। 

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট

এই পিকনিক স্পটটি দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জ ইউনিয়নে অবস্থিত। এই পার্কের ভিতরে অনেকগুলো স্পট রয়েছে, কিছু স্পটে এমনি দেখতে পাওয়া যায় এবং কিছু জায়গার টিকিট মূল্য রয়েছে। এই পার্কটিতে সবকিছুই পাওয়া যায় যেমন জীবন্ত পশু পাখিদের চিড়িয়াখানা, কৃত্তিম পশুপাখিদের চিড়িয়াখানা, শিশুদের জন্য পার্ক, দোলনা, বাইস্কোপ, সুইমিং হাউস, স্পিড বোর্ড, ঘোড়া চালিত টমটম ইত্যাদি। 

 দিনাজপুর রাজবাড়ি

দিনাজপুর শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রাজবাড়িটি বেশ পুরোনো এক অন্যতম প্রন্ত-তাত্ত্বিক সম্পদ। রাজবাড়ী টি ছিল হিন্দু শাসক আমলের এক রাজবাড়ী যেখানে শুধু হিন্দুদের রাজত্ব ছিল। রংপুর বিভাগের এটি ছিল একটি নামকরা রাজবাড়ী, রাজবাড়ী কে স্থানীয় লোকেরা রাজ বাটিকা নামে ডেকে  থাকেন। 

নয়াবাদ মসজিদ

এই মসজিদটি দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে কাহারোল উপজেলায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের নয়াবাদ গ্রামে অবস্থিত। এই মসজিদটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ঢেপা নদী সে যেন এক অপরূপ দৃশ্য।  তিন গম্বুজ বিশিষ্ট বিশাল আকারের মসজিদটি দেখতে খুবই ভালো লাগে, মনে হয় যেন এক অন্য রাজ্যের বিশাল আকৃতির মসজিদ। 

রামসাগর দীঘি

এই দীঘিটি দিনাজপুর জেলার থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে আউলিয়াপুর ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং প্রকৃতিকে ঘেরা একটি দীঘি। এই দিঘিটি এতই বড় যে একপাশ থেকে আরেক পা দেখা যায় না। হাজার ১৯৬০ সালের আগে ছিল এক নাম বিশিষ্ট রাজার, পরে বাংলাদেশ বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে আনা হয়। 

কান্তজির মন্দির

মন্দিরটি দিনাজপুর জেলা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে কাহারোল উপজেলায় সুন্দরপুর ইউনিয়নের শ্যামগড় গ্রামে অবস্থিত। মন্দিরটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ঢেপা নদীর তীর, এই যেন এক অন্যরকম পরিবেশের সাথে মিলে গেছে। কান্তজির এই মন্দিরটি  নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৭৫২ সালে। 

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যান 

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যানটি দিনাজপুর জেলায় নবাবগঞ্জ উপজেলার কাছেই এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়২০১০ সালের ২৪ অক্টোবর মাসে। এই উদ্যানটি যে সৌন্দর্য গুলো রয়েছে যেমন চারো দিকে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা, পশুপাখি, আশুরার বিল আরো অনেক কিছু। বিশেষ করে এই উদ্যানে বর্তমানে বেশি দেখা যায় খেকশিয়াল। 

সুখ সাগর ইকোপার্ক 

পার্কটি দিনাজপুর জেলা থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার পূর্বেই রাজবাটি এলাকায় অবস্থিত। এই পার্কটি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনে তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন জেলার মানুষের ভ্রমণের জন্য একটি প্রাকৃতিক পরিবেশ ও পিকনিক স্পট তৈরি হয়েছে। ইকো পার্কের ভিতরে রয়েছে পাখির অভয়াশ্রম ও বৈচিত্র্যময় সংরক্ষণ যা দেখে মানুষ ভিতরের সুখ খুঁজে পায়। 

সর্বশেষ কথা

যারা দিনাজপুরের দর্শনীয় এলাকায় যেতে চান যাচ্ছেন তাদের জন্য এই পোস্টটি একটি প্রয়োজনীয় পোষ্ট কারণ দিনাজপুরের যেসব সেরা ও ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে । সেই সকল দর্শনীয় স্থানগুলো তুলে ধরা হয়েছে আশা করি সঠিক তথ্য গুলো পাবেন। এবং আরো বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

রাঙ্গামাটির দর্শনীয় স্থান ও ভ্রমণ গাইড

0

রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পার্বত্য জেলার মধ্যে বৃহত্তম একটি জেলা। এই জেলাটি দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি জেলা, যেখানে সারাবছর কমবেশি দর্শনার্থীদের ঘোরাফেরার আনাগোনা থাকেই। রাঙামাটি জেলার যেসব জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সাজেক ভ্যালি, শুভলং ঝর্ণা, ঝুলন্ত সেতু, কাপ্তাই লেক, কর্ণফুলী পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্স, রাজবন বিহার, হাজাছড়া ঝর্ণা ইত্যাদি। 

রাঙ্গামাটির দর্শনীয় স্থান

রাঙ্গামাটি যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে, সে সকল দর্শনীয় স্থানগুলোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংক্ষিপ্ত তথ্যের মাধ্যমে তুলে ধরা হলো। তাহলে দেরি না করে চলুন দেখে নেই রাঙ্গামাটির বিশেষ কিছু দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য। 

ঝুলন্ত ব্রিজ

এই সেতুটি রাঙ্গামাটি জেলার শেষ প্রান্তে কাপ্তাই লেকের উপরে অবস্থিত। রাঙ্গামাটি জেলার একটি অনন্য আকর্ষণীয় এই সেতুটি ৩৩৫ ফুট লম্বা। সেতুটি দাঁড়িয়ে আছে দুটি পাহাড়ের মাঝখানে ঝুলন্ত অবস্থায়। সেতুটির নিচ দিয়ে বয়ে যাওয়া কাপ্তাই লেকের যে অমায়িক দৃশ্য সে দৃশ্য যেন আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। 

শুভলং ঝর্ণা

রাঙ্গামাটি জেলা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে বরকল উপজেলা চিলারডাক ইউনিয়নের এই শুভলং ঝর্ণাটি অবস্থিত। ৩০০ ফুট উঁচু এই শুভলং ঝর্ণাটি যেন এক অপরূপ সৌন্দর্য নিয়ে বসে আছে। এই জায়গাটিতে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষের আগমন ঘটে। এই ঝর্ণায় প্রবেশ করতে হলে দর্শনার্থীদের টিকিটের সাহায্যে ঢুকতে হয়। 

হাজাছড়া ঝর্ণা

এই ঝর্ণাটি রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় সাজেক ইউনিয়ন এর এক কিলোমিটার দূরে বাঘাইহাট এলাকায় অবস্থিত। এই ঝরনার চারদিকের সবুজ প্রকৃতি ও হিম শীতল পানির যে অপরূপ সৌন্দর্য, এই সৌন্দর্য পর্যটকদের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। এই হাজাছড়া ঝর্ণাটি  শুকনাছড়া ঝর্ণা নামেও বেশ পরিচিত। বর্ষার মৌসুমে এর সৌন্দর্য যেন সবচেয়ে বেশি ফুটে ওঠে।   

সাজেক ভ্যালি

সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় সাজেক ইউনিয়ন অবস্থিত। এদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি দর্শনীয় স্থান এবংএই সাজেক ভ্যালির উত্তরেই ভারতের ত্রিপুরা এ যেন এক অন্য রাজ্যের দেশ। প্রকৃতির যে রঙ বদলানো সেটা শুধু এখান থেকেই দেখা যায়। চারপাশে সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো পাহাড় গুলো যেন এক অপরূপ রূপে সাজানঅ। 

কাপ্তাই লেক

এই লেকটি রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলায় প্রায়  ১১,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে এর অবস্থান। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বৃহৎ ও কৃত্রিম হ্রদ হল এই কাপ্তাই লেক । ছোট ছোট পাহাড়, আঁকাবাঁকা রাস্তা, চারদিকে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্যের সাথে পাখির কিচিরমিচির এক অপরূপ দৃশ্য যেন পৃথিবীর কোথাও নেই।  

কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

দেশের বৃহত্তম জলসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প এই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চট্টগ্রাম বিভাগ এর ৫০ কিলোমিটার দূরে রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলা অবস্থিত। দেশের একমাত্র  জলীয় শক্তি দ্বারা পরিচালিত বিদ্যুৎ স্থাপনা বিদ্যুৎ এর চাহিদা পূরণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ছাড়াও ভাটি অঞ্চলের বন্যা ব্যবস্থাপনা স্থাপনা হিসেবে মূল্যবান অবদান রেখে আসছে এই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। 

লেক ভিউ আইল্যান্ড 

রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই ইউনিয়নের প্রায় চারটি এলাকা নিয়ে এই লেক ভিউ আইল্যান্ড টি অবস্থিত। এই পর্যটক কেন্দ্র টি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ২০১৭ সালে গড়ে তোলা হয়। এই আইল্যান্ডটিতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন কটেজ, হিলটপ সুইমিং পুল, এডভেঞ্চার পার্ক, বরশি দিয়ে মাছ ধরার ব্যবস্থা আরো অনেক কিছু। এই লেক ভিউ আইল্যান্ডটির সৌন্দর্য এক অনন্য প্রকৃতির সাথে যেন সম্পর্কিত।  

রাজবন বিহার

এই রাজবন বিহার টি রাঙামাটি জেলা থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বৃহত্তম বিহার বন প্রান্ত এলাকায় অবস্থিত। চাকমা রাজা দেবাশীষ রায়ের তত্ত্বাবধায়নে রাজবন বিহার টি স্থাপিত হয় হাজার ১৯৭৭ সালে। তাদের বিহারটি যেন আজও সেই আগের মতোই দাঁড়িয়ে আছে। 

সর্বশেষ কথাঃ 

রাঙামাটির যে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো আছে অবশ্যই আপনারা এই পোস্টের মাধ্যমে দেখেছেন তো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলোর আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন অবশ্যই দর্শনীয় স্থানের তথ্য পেয়ে যাবেন। 

সাতক্ষীরা জেলার দর্শনীয় স্থান ও সাতক্ষীরা পার্ক

0

পর্যটক এলাকা হিসেবে সাতক্ষীরা জেলা একটি সুদর্শন ও দৃষ্টিনন্দন এলাকা। এই সাতক্ষীরা জেলাটি খুলনা বিভাগের একটি অন্যতম জেলা।  এই জেলাটিতে রয়েছে সব ধরনের দর্শনীয় স্থান যেমন নদী-নালা, সমুদ্র সৈকত, বন, মসজিদ, মন্দির, বিভিন্ন ধরনের পার্ক ইত্যাদি। সাতক্ষীরার যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সকল কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন।

মান্দারবাড়ি সমুদ্র সৈকত

এই সমুদ্র সৈকতটি সাতক্ষীরা শহর থেকে প্রায় ১৬০ থেকে ১৭০ কিলোমিটার দূরে। এই সমুদ্র সৈকতটি একদিকে বঙ্গোপসাগর আরেকদিকে সুন্দরবন নিয়ে গড়ে উঠেছে এই সমুদ্র সৈকত। প্রকৃতির যে অপরূপ সৌন্দর্য ও জল রাশি অবিশ্রান্ত গর্জন মনকে যেন শান্ত করা যায়। এই সমুদ্র সৈকত থেকে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় এর যে একটা প্রাণ জুড়ানো দৃশ্য সেটি দেখা যায়।

কপোতাক্ষ নদী

এই নদীটি খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলার সবচেয়ে বড় নদী। অবশ্য এই নদীটি কয়েকটি জেলার মধ্যে রয়েছে যেমন চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর তবে সাতক্ষীরা জেলার মধ্যেই বেশি রয়েছে। এই নদীর অনেক স্থানীয় লোকেরা এই নদীকে বুড়ি ভদ্রা নদী,  কেউবা মাথাভাঙ্গা, আবার কেউবা নদী শিবসা নদী বলে ডেকে থাকে।

তেতুলিয়া জামে মসজিদ

এই মসজিদটি সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলায় তেতুলিয়া গ্রামে অবস্থিত। তেতুলিয়া এলাকা বা সাতক্ষীরা জেলার স্থানীয় লোকেরা এই মসজিদটিকে খান বাহাদুর সালামতুল্লাহ মসজিদ এবং তেতুলিয়া শাহী মসজিদ নামেই  ডেকে থাকেন বা  বলে থাকেন। ছয় গুম্বুজের এই মসজিদটি এখনো যেন ঠিক আগের মতই দেখতে।

জোড়া শিবমন্দির 

এই মন্দিরটি সাতক্ষীরা জেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ছয়ঘড়িয়া গ্রামে অবস্থিত। সাতক্ষীরা শহর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার দূরে এই জোড়া শিবমন্দির অবস্থিত। বেশ পুরনো একটি মন্দির, যেখানে এখনো সব ধরনের নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে সবকিছু অনুষ্ঠিত হয়। এই মন্দিরটি দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে একটি মন ভোলানো জায়গা।

শ্যাম সুন্দর মন্দির

মন্দিরটি সাতক্ষীরা জেলার সদর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া গ্রামে অবস্থিত। বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক ও দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম মন্দিরটি । যদিও এই মন্দিরের নাম শ্যাম সুন্দর নবরত্ন মন্দির কিন্তু ঐখানকার স্থানীয় লোকেরা মঠবাড়ী নামে ডেকে থাকেন। অবশ্য এই মন্দির ছাড়াও আরো অনেক প্রাচীন মন্দির রয়েছে তবে এ মন্দিরটি একটু বেশি পুরনো।

ঐতিহাসিক গির্জা 

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম এই গির্জাটির স্থাপন করা হয় সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলায় ঈশ্বরী পুর গ্রামে। সাতক্ষীরা জেলা থেকে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, এই গির্জাটি স্থাপন করা হয় ১৫৪০ সালে। ব্রিটিশ আমলের এশিয়ার মধ্যে মোটামুটি বড় গির্জা হিসেবেই বেশি পরিচিত এই গির্জাটি।

গুনাকরকাটি মাজার 

এই পবিত্র মাজার টি সাতক্ষীরা জলার আশাশুনি উপজেলায় গুনাকরকাটি গ্রামের হযরত শাহ আজিজ       ( রঃ ) এর রওজা শরীফে  অবস্থিত। এই মাজারটি সাতক্ষীরা জেলা থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে। মাজারটি খুব যত্ন ও পরিপাটি করে সাজানো, শ্বেতপাথর ধারা এই মাটির কাজ করা হয়েছিল। এই মাজারটি পরিদর্শন করার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লোক আসে।

কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্ক

এই ইকোট্যুরিজম পার্কটি সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলায় কলাগাছিয়া এলাকায় অবস্থিত। কলাগাছিয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রটির একদিকে লোকালয় ও আরেক দিকে রয়েছে সুন্দরবন মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে খোলপেটুয়া নদী এমন দৃশ্য আর যেন কোথায় পাওয়া যাবে না, চারপাশে গাছপালা এ এক অন্যরকম পরিবেশের সাথে মিশে যাওয়া।

যদি কখনো সাতক্ষীরা জেলায় যান তাহলে অবশ্যই এই ইকোট্যুরিজম পার্কে গিয়ে একবার হলেও ঘুরে আসবেন।কারন ইকো ট্যুরিজম পার্কটির যে দর্শনীয় স্থান গুলো রয়েছে সেগুলো জানার পর আপনি আফসোস করবেন  যে সাতক্ষীরায় গিয়ে আমি এই জায়গাটিতে কেন গেলাম না।

সর্বশেষ কথা

যেকোনো দর্শনীয় স্থান কিন্তু আমাদের দেশের সম্পদ সেগুলো আমাদেরই খেয়াল করে দেখে রাখতে হবে যেন কোন ক্ষয়ক্ষতি না হয় এবং কাউকে করতেও দেওয়া যাবে না। আরেকটি বিশেষ কথা হচ্ছে দর্শনীয় স্থানে কিছু দুষ্ট প্রকৃতির লোক থাকে যারা টাকাপয়সা, মোবাইল, ল্যাপটপ এগুলো চুরি করে থাকে এর থেকে সাবধান। এর জন্য ভ্রমণ গাইডরা দায়ী হবেন না যার যার নিজ দায়িত্বে সবকিছু রাখতে হবে।

বরিশাল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

যদি বরিশাল জেলায় বসবাস করে থাকেন তাহলে আপনাদের জন্য মাহে রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ সালের ক্যালেন্ডার তুলে ধরছি। অনেকেই আসেন যারা যানেন যে আগামী ২৪ শে মার্চ প্রথম রোজা। আশা করি এখান থেকে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করেছেন। সেই অনুযায়ী বরিশাল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির টেবিল তৈরি করা হলো। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন বরিশাল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

বরিশাল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি বরিশাল জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য নিচে দেওয়া এই ক্যালেন্ডারটি গুরুত্বপূর্ণ ও সঠিক একটি ক্যালেন্ডার। আপনাদের মধ্যে যারা রমজানের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পারছেন না এবং ক্যালেন্ডার পাননি তারা চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।  

রহমতের দশ দিন

 মাস ও তারিখ

 রমজান

    বার 

  সেহরির শেষ সময় 

    ইফতারের সময় 

২৪ মার্চ

০১

শুক্রবার

৪ঃ৩৯ 

৬ঃ১৫ 

২৫ মার্চ

০২

শনিবার

৪ঃ৩৮

৬ঃ১৬

২৬ মার্চ

০৩

রবিবার

৪ঃ৩৬

৬ঃ১৬ 

২৭ মার্চ

০৪

সোমবার

৪ঃ৩৫

৬ঃ১৭

২৮ মার্চ

০৫

মঙ্গলবার

৪ঃ৩৪

৬ঃ১৭

২৯ মার্চ

০৬

বুধবার

৪ঃ৩৩

৬ঃ১৮ 

30 মার্চ

০৭

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩২

৬ঃ১৮ 

৩১ মার্চ

০৮

শুক্রবার

৪ঃ৩১

৬ঃ১৯ 

০১ এপ্রিল

০৯

শনিবার

৪ঃ৩০

৬ঃ১৯ 

০২ এপ্রিল

১০

রবিবার

৪ঃ২৯

৬ঃ২০

মাগফেরাতের দশ দিন 

 মাস ও তারিখ

 রমজান

   বার 

  সেহরির শেষ সময় 

    ইফতারের সময়

০৩ এপ্রিল

১১

সোমবার

৪ঃ২৮ 

৬ঃ২০ 

০৪ এপ্রিল

১২

মঙ্গলবার

৪ঃ২৭ 

৬ঃ২১ 

০৫ এপ্রিল

১৩

বুধবার

৪ঃ২৬ 

৬ঃ২১

০৬ এপ্রিল

১৪ 

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৫

৬ঃ২২ 

০৭ এপ্রিল

১৫

শুক্রবার

৪ঃ২৪

৬ঃ২২

০৮ এপ্রিল

১৬

শনিবার 

৪ঃ২৩

৬ঃ২৩

০৯ এপ্রিল

১৭

রবিবার

৪ঃ২২ 

৬ঃ২৩

১০ এপ্রিল

১৮

সোমবার 

৪ঃ২১

৬ঃ২৪

১১ এপ্রিল

১৯

মঙ্গলবার 

৪ঃ২০

৬ঃ২৪

১২ এপ্রিল 

২০

বুধবার

৪ঃ১৯

৬ঃ২৫

নাজাতের দশ দিন 

 মাস ও তারিখ

  রমজান

  বার 

  সেহরির শেষ সময়

    ইফতারের সময় 

১৩ এপ্রিল

২১

বৃহস্পতিবার

৪ঃ১৮

৬ঃ২৫

১৪ এপ্রিল

২২

শুক্রবার

৪ঃ১৭

৬ঃ২৬

১৫ এপ্রিল

২৩

শনিবার

৪ঃ১৭

৬ঃ২৬ 

১৬ এপ্রিল

২৪

রবিবার

৪ঃ১৭

৬ঃ২৭

১৭ এপ্রিল

২৫

সোমবার

৪ঃ১৬ 

৬ঃ২৭

১৮ এপ্রিল

২৬

মঙ্গলবার

৪ঃ১৫ 

৬ঃ২৮

১৯ এপ্রিল

২৭

বুধবার

৪ঃ১৪

৬ঃ২৮

২০ এপ্রিল

২৮

বৃহস্পতিবার

৪ঃ১৩ 

৬ঃ২৯ 

২১ এপ্রিল

২৯

শুক্রবার

৪ঃ১২

৬ঃ২৯

২২ এপ্রিল 

৩০

শনিবার

৪ঃ১২

৬ঃ৩০  

বিজয় দিবসের উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ, শুভেচ্ছা ও কবিতা

0

বিজয় দিবস নিয়ে যারা বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ শুভেচ্ছা ও কবিতা এগুলোর অনুসন্ধান করে থাকেন। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে বিজয় দিবসের কিছু বিখ্যাত বিখ্যাত মুক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প বক্তব্য ও কবিতা। আপনারা যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েন তাহলে আশা করি ভালো লাগবে এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য বিজয় দিবসের বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প বক্তব্য ও কবিতাগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। 

বিজয় দিবসের উক্তি 

বিজয় দিবসের উক্তি 

১. বিজয় হল ধৈর্যশীল একটি কাজ যেখানে সবাই জয়ী হতে পারে না। 

২. বিজয় হল সর্বোত্তম প্রতিপক্ষ যখন সত্যিকারের শত্রুতা হওয়ার আগে তার নিজের ইচ্ছাকে আত্মসমর্পণ করে। 

৩. তাদের জন্যই হোক না এই দিনটির বিসর্জন, যাদের বিনিময়ে পেয়েছি আজ এই দিন। 

৪. ৩০ লক্ষ শহীদদের বিনিময়ে পেয়েছি লাল সবুজের এই বিজয়ের নিশান। 

৬. বিজয় তুমি মহা বিজয়ের উল্লাস, তুমি হাজারো বাবা-মায়ের বন্ধ শ্বাসের শান্তির নিঃশ্বাস। 

৭. লাখো শহীদের রক্তে পেয়েছি বিজয়ের নিশান, বিজয় মানেই উল্লাস বিজয় মানেই চেতনা। 

বিজয় দিবসের স্ট্যাটাস 

বিজয় দিবসের স্ট্যাটাস 

» রক্ত দিয়ে কেনা এই বিজয়ের নিশান, জীবন থাকতে এতে হতে দেব না অসম্মান। 

» লাল সবুজের নিশানে রয়েছে ওদের অনেক স্মৃতি, তাইতো হয়েছে এটাই বিজয়ের নিশান। 

» যে ভয় পায় সে কখনো বিজয়ের নিশান উড়াতে পারে না। 

» তুমি পরাজয়ের জন্য জন্ম হওনি, তুমি জন্ম হয়েছ বিজয়ের জন্য। 

» বিজয় তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করে যারা এটিকে সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করে। 

» তোমাদের শহীদ হওয়াতে যেন আমরা আজ বিশ্ব দুয়ারে জাতি হিসেবে স্বাধীন। 

বিজয় দিবসের ক্যাপশন 

বিজয় দিবসের ক্যাপশন 

১. যখন স্মৃতিসৌধে বিজয়ের মিছিল হয় তখন যেন শহীদদেরই বারবার স্মরণ হয়। 

২. যখন কোটি মানুষ কাঁদছে পরাধীনতার, তখন তোমরাই যেন স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলে। 

৩. এখানে মাটি মাখায় ঘুমিয়ে আছে লাখো শহীদদের প্রাণ, তাইতো মাঝে মাঝে পাই তার ঘ্রাণ।

৪. একাত্তরের এই দিনেতে শুরু হয়েছিল বিজয়ের গান, মোরা আজও এই দিনেতে করি সেই বিজয়ের গান। 

৫. লাল সবুজে পতাকার খুঁটি আজকে শক্ত, কারণ বিজয় এখন আমাদের। 

৬. আজকে বিজয় নিয়েই লেখা কবিতা আর গীতি, বিজয় দিবস রক্তে ধোঁয়া বীর শহীদদের স্মৃতি। 

বিজয় দিবসের ছন্দ 

বিজয় দিবসের ছন্দ 

» তোরা যে দিন বলতে পারবি গর্ব করে যে আমরা বাঙালি, আমরা গর্বিত জাতি, গর্ব করেই বলতে পারি আমরা বাংলাদেশি, সেদিন হবে বিজয়ের উল্লাস। 

»  মাগো তুমি কাঁদছো কেন হায়নাদের ভয়ে, বিজয়ের মালাটা যে আমাদেরই হবে। 

» বছর ঘুরে দিনটি আসে ফিরে, বিজয়ে মাখা ফুলের পাতা বিজয় সবুজ ঘাসে। 

» আজ এই বিজয়ের হাসির আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে হাজারো বীরের শহীদদের রক্ত।

» এলো ফিরে বিজয় দিবস নেই তো খোকা ঘরে, , সেই যে গেল যুদ্ধে খোকা আর এলো না ফিরে। 

» ছেলে হারা একজন মাই বোঝে বিজয়ের ঘ্রাণ কতটা ভয়াবহ ও কষ্টের। 

» আজ এই বিজয়ের দিনে ছেলে হারা পাগলি মা’টা দাঁত খিলিয়ে হাসে, তাকে যত্ন নিতে কে চায়। 

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 

১. ওড়ে রক্ত সাগর পাড়ি দিয়ে পেলাম শেষের জয়, সবার বুকে শান্তি এলো নেই কোন আর ভয়।- বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

২. আমি বাংলায় কথা বলি, বাংলাই আমার মাতৃভূমি, বাংলাতেই যেন খুঁজে পাই আমার তৃপ্তি প্রাণ। 

৩. বাংলা মোদের জন্মভূমি, বাংলাই বিজয়ের ধ্বনি, ওরে বাংলা মোদের অহংকার, বাংলায় যে আমাদের সংসার।- বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

৪. শত ভাবনা, দুঃখ কষ্টের পরেও যেন সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। 

৫. এক সাগর রক্তের বিনিময়ে পেলাম আমরা এ বিজয়, তাদের জন্য বুক ফুলিয়ে গর্ব করি ধন্য সবাই ধন্য ওরা।- বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

৬. বিজয় মানেই লাল-সবুজের পতাকা, বিজয় মানেই গর্বিত জাতি, বিজয় মানেই অস্তিত্বে বাংলাদেশ।- বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 

বিজয় দিবসের বক্তব্য 

আজ ১৬ই ডিসেম্বর বাঙালির উল্লাসের সেই দিন বিজয় দিবসের দিন। আজ সেই দিন যে যুদ্ধে হারিয়েছি আমরা ৩০ লক্ষ শহীদদের, আজ যে সেই দিন হাজারো মা বোনের সম্মানে ওরা দিয়েছিল হানা, আজ সেই দিন যে দিনে লাল-সবুজের পতাকার জন্ম হয়েছিল, আজ যে সেই দিন যেদিনে সাড়ে সাত কোটি বাঙালি ঐক্য হয়েছিল। যেদিন স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ এই পৃথিবীর বুকে নাম লেখায় সেই দিন হলো আজ। যাদের জীবন বাজি রেখে এনে দিয়েছিল এ বাংলাদেশ তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও স্মরণের দিনটি আজ। 

হাজারো প্রাণের মায়া থেকে যারা দিল এ বিজয় তাদেরকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা, তাদেরকে জানাই হাজার সালাম। সেদিন যে ছিল হাজারো দেশদ্রোহী জঞ্জালে উত্তপ্ত এদেশের মাটি, সে মাটি আজ শান্ত যাদের কারণে তারাই ছিল জয়ের স্মরণী। লাখো কোটি সালাম জানাই সেই সব শহীদদের প্রতি যারা কিনা দেশের জন্য মা-বোনদের ইজ্জত বিক্রি করেছিল দেশদ্রোহীদের কাছে। তোমরা রবে এই পৃথিবীর বুকে যতদিন থেকে যাবে বাংলাদেশের নাম। 

বিজয় দিবসের কবিতা

বিজয় আমার

এ কে আজাদ

বিজয় আমার পতাকার রং,

বিজয় আমার সবুজের বুকে লাল। 

মানচিত্রের রেখা, বিজয় আমার;

আনন্দ ঘন ভিটে মাটি ফিরে দেখা।

বিজয় আমার স্মৃতি মিনারে, 

সৌধ চুড়ায় গান করি।

বিজয় আমার স্বাধীন দেশের,

আমের মেঠো পথে। 

বিজয় আমার সোনার দেশের,

শস্য শ্যামল ভরা মাঠঘাট।

বিজয় আমার মুক্তি দিয়েছে,

সন্তান হারা মায়েদের। 

রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কেমন ?

0

আপনারা কি রোমানিয়া যেতে চাচ্ছেন তাহলে এই পোস্টটি একবার হলেও পড়বেন কারণ, এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত। হয়তো বা রোমানিয়া যেতে চাচ্ছেন, কিন্তু রোমানিয়া বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি বা কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়ে জানেন না। তাই এই পোষ্টের সাথে থেকে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে জেনে নিন আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো।

আবার অনেকেই কিন্তু আছেন যারা রোমানিয়া থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন। রোমানিয়া থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়া যায় কিন্তু অনেক ধৈর্যের বিষয় কারণ সে দেশটির বর্ডার সাইটগুলো খুবই কঠিন। তো আপনি যদি রোমানিয়া কয়েক বছর থেকে তারপর ইউরোপের দেশগুলোর জন্য টুরিস্ট ভিসা হিসেবে যেতে চান তাহলে যেতে পারবেন। তো যাই হোক চলুন রোমানিয়া বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত সে বিষয়ে জেনে নেই।

রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি 

 

আপনারা হয়তো অনেকেই আছেন যারা রোমানিয়া জান শুধু ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য। কেন ভাই রোমানিয়া কি খুবই খারাপ দেশ, রোমানিয়াতে বর্তমানে অনেক কাজের চাহিদা রয়েছে, যে কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার লাইভ সেটেল করতে পারবেন। তো যাই হোক চলন দেখে নেই রোমানিয়ার কোন কাজের চাহিদা বেশি।

রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হচ্ছেঃ কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল, টেকনিশিয়ান, ড্রাইভিং, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি, টাইলস মিস্ত্রি, হোটেল বয়, রেস্টুরেন্ট এর কাজ, গার্মেন্টস এর কাজ এবং কৃষি কাজ। 

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে তো মানে রোমানিয়াতে কোন কোন কাজ গুলোর চাহিদা খুবই বেশি। তো উপরের কাজগুলোর মধ্যে যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আরো বেশি ভালো হবে। কারণ রোমানিয়াতে কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তারা সেই অভিজ্ঞতাকে বেশি মূল্যায়ন করে থাকে। তাহলে আপনাদের যদি উপরের যেকোনো একটি কাজের উপর অভিজ্ঞতা থেকে থাকে, সেই কাজের উপর ভিসা লাগিয়ে রোমানিয়া যেতে পারে।

রোমানিয়া বেতন কেমন

রোমানিয়া কোন কাজের বেতন কেমন, অনেকেই কিন্তু সার্চ করে থাকেন এ বিষয়ে জানার জন্য তাহলে চলুন দেখে নেই রোমানিয়ার কোন কাজের বেতন কেমন। রোমানিয়ার বেতন সম্পর্কে জানার আগে জেনে নেওয়া উচিত রোমানিয়ার টাকার নাম এবং রোমানিয়ার ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা।

রোমানিয়ার টাকার নাম হচ্ছে লে বা leu. 

রোমানিয়ার ১ লে = বর্তমান বাংলাদেশের টাকায় ২৩.৮০ টাকা। 

আশা করি জানতে পেরেছেন যে রোমানিয়ার টাকার নাম কি বা রোমানিয়ার এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। তাহলে এখন জেনে নিন রোমানিয়ায় কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রনিক্স ও মেকানিক্যাল এই কাজগুলোর বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে রোমানিয়াতে। এই কাজগুলো রোমানিয়ার টাকায় অর্থাৎ লেতে ৩,৫০০ লে থেকে ৬,০০০ লে পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৮৫,০০০ টাকা থেকে ১,৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।  তাহলে বুঝতেই পারছেন যে এই কাজগুলোর বর্তমানে রোমানিয়াতে কি রকম চাহিদা রয়েছে। আরেকটি কথা হচ্ছে এই কাজগুলোর উপর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে এই কাজগুলো আপনি করতে পারবেন অন্যথায় এই কাজগুলো করা সম্ভব না।

অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর চাহিদা মোটামুটি ভালোই, এই কাজগুলোর উপর রোমানিয়ার লেতে প্রতিমাসে বেতন পড়বে ১,৮০০ লে থেকে ৩,০০০ লে পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ৪৫,০০০ টাকা থেকে ৭২,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পারছেন যে সাধারণ শ্রমিকদেরও মোটামুটি ভালই বেতন। এই সকল কাজগুলোর উপর মোটামুটি অভিজ্ঞতা থাকলেই যথেষ্ট।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠ্যবিন্দু ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি করেছেন আশা করি যে রোমানিয়ার যে বর্তমান কাজের চাহিদা, কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং রোমানিয়ার বর্তমানে ১ এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা এ সকল বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

বগুড়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় বগুড়া জেলার মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা আপনাদের বগুড়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী খুঁজছেন কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না বা সময়ের কারণে বাসায় কোন ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পারছেন না। তারা চাইলে এই সাইট থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে আমরা সবাই রোজা রাখি ও নামাজ পড়ি কারণ এই পবিত্র মাসটি বছরে একবারই আসে।

অবশ্যই আমাদের সেহরি ও ইফতারের জন্য সময়সূচী সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের বগুড়া জেলার ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হবে। আপনারা যারা এখনো আপনাদের বগুড়া জেলার ইফতারের সময়সূচি পান নাই এক্ষুনি এই সাইট থেকে চাইলে ডাউনলোড করতে পারবেন কিংবা প্রতিবেশী বা আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করতে পারবেন। 

বগুড়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

প্রিয় বগুড়া জেলার সুপ্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য খুঁজছেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। তাহলে আর দেরি না করে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের বগুড়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির ক্যালেন্ডার। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার    সেহরির শেষ সময়   ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৪ am  ৬ঃ১৮ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ১৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৯ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২০ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২১ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২২ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২২ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময়   ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৩ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৪ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৫ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৬ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৭ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৭ pm

নাজাতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময়   ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৮ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৯ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩২ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩২ pm

রাজশাহী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

যদি রাজশাহী জেলায় বসবাস করে থাকেন তাহলে প্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা আপনাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে রয়েছে আপনাদের রাজশাহী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক ক্যালেন্ডার। রমজানের জন্য ইফতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এর থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা।

তাই যদি আপনারা সঠিক সময়ের তথ্য পেতে চান তাহলে এই পোস্টে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন প্রতিদিনের ইফতারের ও সেহেরির সময়। এবং অনেক ভাই ও বোন আছে যারা ব্যস্ততার মাঝে সময় মত ইফতার বা সেহরি করতে পারেন না তারা চাইলে প্রতিদিন এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

রাজশাহী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

রাজশাহী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর থেকে। নিজের দেওয়া টেবিল থেকে সঠিক তথ্য পাবেন এবং রোজার সময় এদিক ওদিক হতে পারে কারণ এসব জিনিস গুলো হচ্ছে চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল।

 রমজান

দিবস

মাস ও তারিখ

 সেহরির শেষ সময়

ইফতারের সময়

০১

শনিবার

২৪ মার্চ

৪ঃ৪৮ AM

৬ঃ২১ pm

০২

রবিবার

২৫ মার্চ

৪ঃ৪৭ am

৬ঃ২১ pm

০৩

সোমবার

২৬ মার্চ

৪ঃ৪৫ am

৬ঃ২২ pm

০৪

মঙ্গলবার

২৭ মার্চ

৪ঃ৪৪ am

৬ঃ২২ pm

০৫

বুধবার

২৮ মার্চ

৪ঃ৪৩ am

৬ঃ২৩ pm

০৬

বৃহস্পতিবার

২৯ মার্চ

৪ঃ৪২ am

৬ঃ২৩ pm

০৭

শুক্রবার

৩০ মার্চ

৪ঃ৪১ am

৬ঃ২৪ pm

০৮

শনিবার

৩১ মার্চ

৪ঃ৪০ am

৬ঃ২৪ pm

০৯

রবিবার

১ এপ্রিল

৪ঃ৩৯ am

৬ঃ২৫ pm

১০

সোমবার

২ এপ্রিল

৪ঃ৩৮ am

৬ঃ২৫ pm

১১

মঙ্গলবার

৩ এপ্রিল

৪ঃ৩৮ am

৬ঃ২৬ pm

১২

বুধবার

৪ এপ্রিল

৪ঃ৩৭ am

৬ঃ২৬ pm

১৩

বৃহস্পতিবার

৫ এপ্রিল

৪ঃ৩৬ am

৬ঃ২৭ pm

১৪

শুক্রবার

৬ এপ্রিল

৪ঃ৩৫ am

৬ঃ২৭ pm

১৫

শনিবার

৭ এপ্রিল

৪ঃ৩৪ am

৬ঃ২৮ pm

১৬

রবিবার

৮ এপ্রিল

৪ঃ৩৪ am

৬ঃ২৮ pm

১৭

সোমবার

৯ এপ্রিল

৪ঃ৩৩ am

৬ঃ২৯ pm

১৮

মঙ্গলবার

১০এপ্রিল

৪ঃ৩২ am

৬ঃ২৯ pm

১৯

বুধবার

১১ এপ্রিল

৪ঃ৩১ am

৬ঃ৩০ pm

২০

বৃহস্পতিবার

১২ এপ্রিল

৪ঃ৩০ am

৬ঃ৩০ pm

২১

শুক্রবার

১৩ এপ্রিল

৪ঃ২৯ am

৬ঃ৩১ pm

২২

শনিবার

১৪ এপ্রিল

৪ঃ২৮ am

৬ঃ৩১ pm

২৩

রবিবার

১৫ এপ্রিল

৪ঃ২৭ am

৬ঃ৩১ pm

২৪

সোমবার

১৬ এপ্রিল

৪ঃ২৬ am

৬ঃ৩২ pm

২৫

মঙ্গলবার

১৭ এপ্রিল

৪ঃ২৫ am

৬ঃ৩২ pm

২৬

বুধবার

১৮ এপ্রিল

৪ঃ২৪ am

৬ঃ৩৩ pm

২৭

বৃহস্পতিবার

১৯ এপ্রিল

৪ঃ২৩ am

৬ঃ৩৩ pm

২৮

শুক্রবার

২০ এপ্রিল

৪ঃ২২ am

৬ঃ৩৪ pm

২৯

শনিবার

২১ এপ্রিল

৪ঃ২১ am

৬ঃ৩৪ pm

৩০

রবিবার

২২ এপ্রিল

৪ঃ২০ am

৬ঃ৩৫ pm