Home Blog Page 43

বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া ২০২৩

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে। আপনারা যদি পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন তাহলে আশা করি যে বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার যে বর্তমান বিমান ভাড়া সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকাতে বেশিরভাগ মানুষ গিয়ে থাকেন ভ্রমণ এর উদ্দেশ্য। তো আপনারা যারা বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্যের তথ্য সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন বা খুঁজছেন। তাহলে আপনারা বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার বিমান ভাড়া সম্পর্কে বর্তমান তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া

আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যে কাজের জন্যই গিয়ে থাকেন, অবশ্যই আগে আপনাদের বিমান ভাড়ার বিষয়ে জেনে নেওয়া উচিত। কারণ বিমান ভাড়া মূল্য কখনো স্থিরভাবে থাকে না হয়তো বা বাড়ে নয়তো কমে। তাই আপনারা যদি বাংলাদেশে শ্রীলংকার বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি কষ্ট করে করুন এবং জেনে নিন বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার বর্তমান ভাষা সম্পর্কে।

বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া কত 

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি এবং লোকাল যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো শ্রীলঙ্কায় গিয়ে পৌঁছায় সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিমানগুলো হলো

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স,

কাতার এয়ারওয়েজ,

শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স,

ইন্ডিগো এয়ারওয়েজ,

থাই এয়ারওয়েজ,

ওমান এয়ারওয়েজ,

কুয়েত এয়ারওয়েজ এবং

আরো অনেক এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে। 

আরব দেশগুলো এবং এশিয়া মহাদেশের যে সকল এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে, এগুলোর মধ্যে লোকাল সব বিমানগুলো শ্রীলঙ্কাতে ওয়ানস্টপ অর্থাৎ শ্রীলংকা এয়ারপোর্টে বিরতি দিয়ে থাকে। আর সব থেকে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা এবং শ্রীলংকা থেকে বাংলাদেশ যে বিমানটি বেশি যাতায়াত করে মানে সরাসরি বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা এবং শ্রীলঙ্কা টু বাংলাদেশ যাতায়াত করে থাকে। সে বিমান টির নাম হচ্ছে শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স।

এখন আপনারা যদি বলেন যে বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার বিমান ভাড়া কত। সেক্ষেত্রে বলা যায় যে বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার বিমান ভাড়া মূল্য আসলে আপনি যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ এই যান না কেন আপনার বিমান ভাড়া পড়বে সর্বনিম্ন ৩২,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়াও আপনারা যদি বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার যে সর্বশেষ ভাড়ার মূল্য জানতে চান, তাহলে প্রত্যেক এয়ারলাইন্স এবং এয়ারওয়েজ এর অফিসিয়াল সাইট থেকে জেনে নিতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকার দূরত্ব কত কিলোমিটার, আপনারা অনেকেই আছেন যারা এই বিষয়টি জানার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সার্চ করে থাকে। তো বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকার আকাশ পথের দূরত্ব হচ্ছে ২,১৪০ কিলোমিটার। আপনাদের হয়তোবা অনেকেরই জানা নেই যে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা এর দূরত্ব কত কিলোমিটার। আশা করি সে বিষয়ে আপনারা এখান থেকে জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা আকাশ পথে যদি যান তাহলে আপনার কত সময় লাগবে। আপনারা যদি বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শ্রীলঙ্কা যেতে চান তাহলে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘন্টা এর মত। এবং যদি ওয়ান স্টপ ফ্লাইটে গিয়ে থাকেন তাহলে সময় লাগবে ৫ ঘন্টা ৪৫ মিনিট থেকে ৬ ঘন্টার মত। ওয়ান স্টপ বলতে বোঝায় যে এক বিরতি, যে বিরতিটা দিয়ে থাকে ভারতে অর্থাৎ ইন্ডিয়াতে।

সর্বশেষ কথা

সম্মানিত প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনারা বাংলাদেশ টু শ্রীলংকার বিমান ভাড়া সম্পর্কে এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে বা যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে সময় নষ্ট না করে শেয়ার করে দিবেন।

দাঁতের ব্যাথার ঔষধের নাম ও দাঁতের ব্যথা বা যন্ত্রণা কমানোর উপায়।

0

আজকাল দাঁতের ব্যথার সমস্যা মনে হয় দিন দিন সবারই বেড়ে যাচ্ছে। দাঁতের ব্যথার সমস্যা খুবই জটিল একটি সমস্যা। দাঁতের ব্যথা শুরু হলে মনে হয় যে এর থেকে খারাপ কোন ব্যথা আর এ জগতে নেই। তো যাই হোক আপনারা যারা দাঁতের যন্ত্রণায় ভুগছেন কিন্তু এর কোন স্থায়ী সমাধান পাচ্ছেন না।

আশা করি এই পোস্টটি যদি আপনারা সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে কি কি কারণে দাঁত ব্যথা হতে পারে, দাঁতের ব্যথার ওষুধের নাম এবং দাঁত ব্যথার যন্ত্রণা কমানোর উপায় এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন এবং জানুন যে কি কি কারণে দাঁত ব্যথা হতে পারে দাঁতের জন্য কোন কোন ওষুধ সবচেয়ে ভালো কাজ করে এবং দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায় কি।

কি কি কারণে দাঁত ব্যথা হতে পাড়ে ? 

এই দাঁতের ব্যথা এমনই একটা ব্যথা যা কোন বয়স মানে না কোন ব্যক্তি না কোন বৃদ্ধ না কোন যুবক-যুবতী। আমাদের দাঁত ব্যথা নানা কারণে হতে পারে। তাই আমাদের প্রথম কাজ হল দাঁত ব্যথার কারণ জানা। 

১। মাড়িতে ইনফেকশনের ফলে বা মাড়িতে ফোড়া হওয়ার কারণেও দাঁত ব্যথা হয়।

২। দাঁতের ক্যালিসিয়ামের অভাবে দাঁতে ব্যথা হয়।

৩। দাঁতের ভেতর পেকে গেলে সেই জায়গাতে ফোড়া হয়ে খাদ্য আটকে থেকে দাঁত ব্যথা হয়।

৪। আক্কেল দাঁত ওঠার সময় দাঁত ব্যথা হয়।

৫। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ না করলে বা দাঁত পরিষ্কার না করলে দাঁতে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণের ফলে দাঁত ব্যথা হয়।

৬। যদি কোন কারণে দাঁত ক্ষয় হয় তাহলে দাঁত ব্যথা হয়।

দাঁত ব্যাথার প্রাথমিক কিছু ট্যাবলেট 

দাঁত ব্যথার ওষুধ গ্রহণের পূর্বে জেনে নিতে হবে কোন কারনে দাঁত ব্যথা হচ্ছে। আশা করি সেটা আপনারা উপর থেকে দেখতে পেরেছেন। বাজারে অনেক ধরনের দাঁত ব্যথার ওষুধ রয়েছে। তবে দাঁতের হালকা ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল, নাপা ওয়ান বা ফেনামিক খেলে অনেক ভালো কাজ করে। অতিরিক্ত ব্যথা অনুভব করলে দ্রুত ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে হবে। নির্দিষ্ট কারণ জেনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মেডিসিন গ্রহণ করতে হবে।

Fenamic 500 mg : এই ওষুধটি দাঁত ব্যথা দূর করার জন্য অত্যন্ত ভালো একটি ট্যাবলেট।এই  ট্যাবলেটটি সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়সীদের জন্য, এই ওষুধটি দিনে দুই থেকে তিনবার একটি করে খেতে হবে। ট্যাবলেট টি টানা ৩ দিন খেতে হবে, আর যদি না কমে তাহলে ৫ দিন।

Fenamic 250 mg : এই ওষুধটি পাঁচ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য দিনে দুই থেকে তিনবার পরপর তিন দিন, ব্যথা থেকে গেলে পাঁচ দিন খেতে হবে। 

Napa One : এই ওষুধটি এমন কোন লোক নেই যে চেনেন না, এই ওষুধটি ১৮ এর উপরের বয়সীদের প্রতিদিন ২ টি করে সকাল এবং রাতে খেতে হবে এবং ১৮ এর নিচে বয়সিদের একটি ট্যাবলেট ভাগ করে অর্ধেক টুকু খেতে পারবে। 

দাঁতের ব্যাথার ঔষধের নাম

দাঁতের ব্যথার ওষুধের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ভালো কার্যকারী কিছু ওষুধের নাম এর তালিকা নিচে দেওয়া হল। আপনারা এখান থেকে যেকোনো একটি ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন আশা করি এতে খুবই ভালো ভালো পাবেন। 

* Moxacil 500 mg 

* Ecox 90 mg

* Arcoxia 120 mg

* Exilok 20 mg

* Torimon 120 mg

* Tory 120 mg

* Cox-E 120 mg

* Amodis 400 mg 

* Algirex 120 mg 

দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়

দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য অনেকে অনেক কিছুই করে থাকেন, একটি মানুষ যদি অসুস্থ হয়ে পরে তাহলে সে যে যাই বলুক তাই করার চেষ্টা করে। দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম ব্যবহার করে দেখুন আশা করি ভালো ভালো পাবেন। দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য নিচে কিছু নিয়ম দেওয়া হল সেগুলো অনুসরণ করতে পারেন এতে আপনাদের দাঁতের জন্য খুবই উপকারে আসতে পারে। 

লবণ পানিঃ সাধারণত আমরা সবাই জানি লবন পানি মারি ফোলা, দাঁতে ব্যথা, গলা ব্যথা ইত্যাদির জন্য খুবই উপকারী। কুসুম গরম পানিতে এক চামচ লবণ মিশিয়ে দিনে তিন থেকে চার বার কল করছি ও গড়গড়া করলে দাঁতে ব্যথা ও গলা ব্যথা দূর হয়।

লবণঃ লবণ গোলমরিচের গুঁড়া পানি মিক্সড করে একটি পেস্ট তৈরি করুন। লব নকল মরিচের মধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়ারোধী ও অ্যানালজরসসিক উপাদান। এখন পেস্ট ব্যথা যুক্ত স্থানে লাগান। এতে ব্যথা দ্রুত কমে যাবে।

নিম পাতাঃ নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া দূর করার জন্য খুবই ভালো একটি কার্যকরী ওষুধ। নিম পাতা দিয়ে পানি ফুটিয়ে নিন।উক্ত পানি ছেঁকে নিয়ে দাঁতে এক চামচ লবণ মিক্স করুন। তারপর ওই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন ও মুখ দিয়ে ফেলুন। এতে অনেক আরাম মিলবে।

লবঙ্গঃদাঁতে যদি ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে দুটি লবঙ্গ পিষে নিন, কারণ লবঙ্গ ইনফেকশনের বিরুদ্ধে খুবই ভালো কাজ করে। তাতে দুই ফোটা অলিভ অয়েল তেল নিয়ে একটি দ্রবণ তৈরি করুন। দ্রবণটি ব্যথাযুক্তির স্থানে লাগান এবং জিভ দিয়ে চেপে ধরে থাকুন। দেখবেন কয়েক মিনিটের মধ্যে ব্যথা কমে গেছে।

কাঁচা রসুনঃ রসুন হলো এন্টিবায়োটি হিসেবে খুবই দ্রুত কাজ করে। যেকোনো ব্যথা কমানোর জন্য রসুন খুবই উপকারী। দাঁতে ব্যথা দূর করার জন্য একুয়ার ফোন চিবিয়ে খান এদের দ্রুত ফলাফল পাবেন।

পেয়ারা পাতাঃ সাধারণত দেখা যায় যে গ্রামের বাড়িতে কারোর দাঁত ব্যথা হলে মুরুব্বিরা বলে পেয়ারা পাতা চিবুতে। পেয়ারা পাতার রস দাঁত ব্যথার জন্য খুবই উপকারী। পেয়ারা পানিতে সিদ্ধ করে উক্ত পানি মাউথ ওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। 

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২৩

0

আপনি কি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনের মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন কিন্তু কিভাবে যাবেন তার কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য দেওয়া হবে শুধুমাত্র আপনাদের সুবিধার্থে যাতে আপনারা খুব সহজেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে পারি। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম প্রায় সব সময় ট্রেন পাওয়া যায় কারণ চট্টগ্রাম হচ্ছে ব্যবসায়ীক একটি শহর সবসময় মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে যাতায়াত করে থাকেন। 

আপনারা অনেকেই আছেন যাদের ট্রেন সম্পর্কে তেমন কিছু জানা নেই বিশেষ করে তাদের জন্যই পোষ্টটি খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সব কিছু সঠিক তথ্য পাবেন । আপনার পছন্দ মতো সীট বেছে নিতে পারবেন। তো চলুন দেখে নেই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম রুটে কোন ট্রেন গুলো যাতায়াত করে এবং কোন ট্রেনের ভাড়া কত এ সম্পর্কে। 

ঢাকা টু চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া 

ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের ট্রেন বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম ট্রেন রোড। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম মোট ৮ টি ট্রেন চলাচল করে। তাহলে আমরা এখন দেখব কোন ট্রেন কখন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছায় এবং চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা কখন পৌঁছাই। 

সোনার বাংলা এক্সপ্রেস

  • সোনার বাংলা এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ৭ টার দিকে রওনা হয়, চট্টগ্রাম গিয়ে পৌঁছায় দুপুর ১২টায়। চট্টগ্রাম থেকে বিকেল ৫ টায় রওনা হয় ঢাকার উদ্দেশ্যে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় ১০ টায়। সোনার বাংলা এক্সপ্রেস সাপ্তাহিক কোনো বন্ধু নেই। এই ট্রেনটি শুধু ঢাকা বিমানবন্দর রেল স্টেশনে বিরতি দেয়, তাছাড়া কোথাও কোনো বিরতি দেয় না। 

 তূর্ণা এক্সপ্রেস

  • তূর্ণা এক্সপ্রেস ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রামের দিকে রওনা হয় রাত ১১ টায় এবং চট্টগ্রাম রেল স্টেশনে গিয়ে পৌঁছায় ভোর ৬ঃ২০ য়ে। এবং চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার দিকে রওনা হয় রাত ১১ টার দিকে কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় ভোর ৫টায়। এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক কোন বন্ধু নেই। 

মহানগর এক্সপ্রেস

  • মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয় ৯ঃ২০ টার  দিকে এবং চট্টগ্রাম রেল স্টেশনে গিয়ে পৌঁছায় ভোর ৪ঃ৫০ টায়। এই ট্রেনটি দিনে একবার শুধু ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেলস্টেশন যাতায়াত করে থাকে, কারণ এই ট্রেন ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে প্রায় ১২ বার বিরতি দিয়ে থাকে। এই ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ হচ্ছে রবিবার।   

গোধুলী এক্সপ্রেস

  • গোধুলী এক্সপ্রেস/মহানগর প্রভাতি এক্সপ্রেস যে যেটা বলেন আর কি এই ট্রেনটি ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সকাল ৮ টায় এবং গিয়ে পৌঁছায় দুপুর ২ঃ৫০ এ। চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় বিকেল ৩ টায় এসে পৌঁছায় রাত ৯ টায়। এই ট্রেনটির  সাপ্তাহিক ছুটি নেই। 

সুবর্ণ এক্সপ্রেস

  • সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম বিরতিহীন আন্তঃনগর ট্রেন। ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে রওনা দেয় বিকেল ৪ টায় এবং গিয়ে পৌঁছায় রাত ৯ঃ৫০ এ ।আবার চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশনে রওনা দেয় সকাল ৭ টায় এসে পৌঁছায় ১২ঃ২০ এ। সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ সোমবার।  

চিটাগাং মেইল 

  •  চিটাগাং মেইল ট্রেন ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেল স্টেশনের দিকে রওনা দেয় রাত ১০ঃ৩০ তার দিকে এবং গিয়ে পৌঁছায় সকাল ৭ঃ১৫ এ । এই ট্রেন শুধু দিনে একবারই ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যায়। এই ট্রেনটির কোন সাপ্তাহিক বন্ধ নেই। 

কর্ণফুলী এক্সপ্রেস

  • কর্ণফুলী ট্রেন টি ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন এর দিকে রওনা দেয় ৮ঃ৩০  মিনিটে এবং চট্টগ্রাম গিয়ে পৌঁছায় ৬ঃ১৫ তে। এই ট্রেনটি ও দিনে একবার শুধু ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পৌঁছায়। এই ট্রেনটির কোন সাপ্তাহিক বন্ধ নেই।   

চট্টলা এক্সপ্রেস

চট্টলা এক্সপ্রেস ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেল স্টেশনের দিকে রওনা দেয় দুপুর ১:০০ টায় এবং চট্টগ্রাম গিয়ে পৌঁছায় রাত ৮ঃ৩০ মিনিতে। এই ট্রেন টি শুধু কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে একবারই যাতায়াত করে তারপর অন্য জায়গায় চলে যায়। এই ট্রেনটি সাপ্তাহিক বন্ধ হচ্ছে মঙ্গলবার।

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনের টিকিট মূল্য

ট্রেনের ভিতর অনেক ধরনের সিট থাকে। প্রত্যেকটি সিট নির্ভর করে সিটের ব্যবস্থা দেখে এবং কি সেটের মূল্য নির্ভর করে সিটের উপর। এখন আপনি অনলাইনের মাধ্যমে এমনিও দেখতে পারেন যে কোন সিট খালি আছে সেই অনুযায়ী আপনি সিট বুকিং করতে পারবেন। তাহলে আমরা এখন দেখব কোন সিটের কত মূল্য তার একটি তালিকা তৈরি করা হলো। 
সিটের ধরন                টিকিটের মূল্য

কমিউটার                    ১৪৫ টাকা 

সুলভ                           ১৭৫ টাকা

শোভন                        ২৮৫ টাকা

শোভন চেয়ার             ৩৪৫ টাকা

প্রথম শিট                   ৪৬০ টাকা

প্রথম কেবিন              ৬৮৫ টাকা 

স্নিগ্ধা                          ৬৫৬ টাকা           

এসি সিট                    ৭৮৮ টাকা

এসি কেবিন               ১১৭৯ টাকা 

আশা করি আপনারা ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের ট্রেনের যাবতীয় সব কিছু জানতে পেরেছেন। এবং কোন টিকিটের মূল্য কত টাকা সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। আর যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের জানাতে পারেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। 

কক্সবাজারে কোন হোটেলের রুম ভাড়া কত (জনপ্রিয় ৬টি হোটেল)

0

কক্সবাজারকে বলা হয় বাংলাদেশের পর্যটন এর রাজধানী এলাকা। কারণ সেখানে প্রায় সারা বছর মানুষ ঘুরতে যায় এবং ছোট বড় সব ধরনের মানুষ খুব ইনজয় করতে পারে এবং যাবতীয় যা প্রয়োজন একজন মানুষের সে সকল প্রয়োজন গুলো ওইখানে পাওয়া যায়। আমরা যারা কক্সবাজারে কখনো যায়নি বা  যাওয়ার জন্য প্ল্যান আছে বা যাওয়ার জন্য খুব ইচ্ছে কখনো যাওয়া হয়নি বা অনেকে গেছেন তাদের উদ্দেশ্যেই এই কথাগুলো বলা হচ্ছে যে বর্তমানে কক্সবাজারের যে হোটেল গুলো আছে সে হোটেলগুলোর ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরবো।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম একটি সৈকত। সেখানে সারা বছরই মানুষ ঘুরতে যায় অনেকে বাস ভাড়া করে যায়, অনেকের প্রাইভেট কার আছে, মোটরসাইকেল আছে যে যেভাবে যেতে চায় সেভাবেই কক্সবাজারে যাওয়া যায় এবং কি বিমানের মাধ্যমেও কক্সবাজার ভ্রমণ করা যায় । ফ্যামিলির সাথে যায় অনেকে আছে বন্ধু মিলে যায় যার যেভাবে ভালো লাগে সে সেই ভাবেই যায়। তো চলুন আর দেরি না করে দেখে আসি কোন হোটেলের ভাড়া কত টাকা নির্ধারণ করা আছে। 

কক্সবাজারের কোন হোটেলে ভাড়া কত 

কক্সবাজারে অনেকগুলি হোটেল আছে যেখানে আপনার সব ধরনের লোক ওইখানে গিয়ে রাত কাটাতে পারবেন উচ্চবিত্ত , মধ্যবিত্ত , নিম্নবিত্ত লোক যে যেই হোন না কেন সব লোকের জন্য বিভিন্ন ধরনের হোটেল আছে থাকার জন্য । তো আমরা দেখে নেই কোন হোটেলের মূল্য কত টাকা থেকে কত টাকা হতে পারে তার একটি নমুনা নিচে তুলে ধরা হলো

সায়মন বিচ রিসোর্ট

এই হোটেলটি হচ্ছে ভিআইপিদের জন্য। এই হোটেলের প্রতি রাতের জন্য রুম ভাড়া হচ্ছে ১০৫০০ থেকে ৮০০০০  টাকা পর্যন্ত । এই হোটেলটি অবস্থিত কলাতলী মেরিন ড্রাইভ রোড। এই হোটেলটিতে আপনি যে সুবিধাগুলো পাচ্ছেন  বার, রেন্টাল কা, ফ্রি ওয়াইফাই, সংবাদপত্র, কারেন্সি এক্সচেঞ্জ, বিজনেস সেন্টার, কনফারেন্স এবং ব্যানকুইট হল, লন্ড্রি ২৪ ঘন্টা রুম সার্ভিস, লাগেজ রুম, এয়ারপোর্ট ট্রান্সপোর্ট এবং বাস এবং বিমানের টিকিট কাটার বিশেষ সুবিধা রয়েছে এই হোটেলটিতে। 

হোটেল দ্য কক্স টুডে

এই হোটেলটি হচ্ছে ভিআইপিদের জন্য এই হোটেলের প্রতি রাতের জন্য রুম ভাড়া হচ্ছে ৭৫০০ থেকে ৮০০০০ টাকা পর্যন্ত। এই হোটেলটি ও কলাতলী রোডে অবস্থিত। এই হোটেলটিতে ও আপনি আপনার যাবতীয় যে সুবিধাগুলো আছে এবং দরকার আপনি সে সকল ধরনের সুবিধা পেয়ে যাবেন। এবং এই হোটেলটি তেও বাস এর টিকিট এবং বিমানের টিকিট কাটার বিশেষ সুবিধা রয়েছে। 

লং বিচ হোটেল

এই হোটেলটি অবস্থিত কলাতলীতে হোটেলটিতে এক রাত থাকতে হলে আপনাকে গুনতে হবে ৬৫০০ টাকা থেকে ৪০০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এই হোটেলটি তে আপনি আপনার যে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো দরকার তা আপনি এই হোটেল কর্তৃপক্ষকে জানালে সাথে সাথে পেয়ে যাবেন।

সীগাল হোটেল

এই হোটেলটি অবস্থিত হচ্ছে সুগন্ধা পয়েন্টে এই হোটেলটির জন্য আপনাকে প্রতিরাতে গুনতে হবে ৮০০০ থেকে ১৭০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। হোটেলে যদিও তেমন সুবিধা নেই ভিআইপি হোটেল এর মত তবে অনেক কিছু পাবেন এই হোটেলের ফ্যাসালিটি সিস্টেমে। 

হোটেল সি প্যালেস

এই হোটেলটি অবস্থিত কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে প্রায় ৩ থেকে ৩.৫ কিলোমিটার দূরে। এই হোটেলটিতে প্রতি রাতে আপনাকে গুনতে হবে ৩৫০০ টাকা থেকে ১৭০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। যদিও আপনি এই হোটেলে ভিআইপি হোটেলের মত অতটা সুবিধা পাবেন না তবুও আপনার এই হোটেলের পরিবেশটা অনেক ভালো লাগবে আশা করি।

হোটেল সী ওয়ার্ল্ড

এই হোটেলটি অবস্থিত লাবনী পয়েন্ট এই হোটেলের জন্য আপনাকে প্রতি রাতের ভাড়া গুণতে হবে ২৫০০ টাকা থেকে ১৮০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত। মূল্য যদি একটু কম হয় সে ক্ষেত্রে ভালো তবে ভিআইপি হোটেলের মত অতটা সুবিধা পাওয়া যাবে না। তবে এই হোটেলে মোটামুটি সব ধরনের ফ্যাসালিটি আপনি পাবেন যদিও সবগুলো নেই তবে যতটুকু দরকার ততটুকু পাবেন। 

সর্বশেষ কথাঃ 

আপনাদের মাঝে যে হোটেল গুলো উল্লেখ করা হয়েছে এর মধ্যে সব হোটেল গুলো প্রায় ফাইভ স্টার হোটেল এবং এর মধ্যে থ্রি স্টার হোটেল ও আছে। তো আর কথা না বাড়িয়ে আপনাদের মাঝখান থেকে বিদায় নিচ্ছি পোস্টটি ভাল হলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।  

মানিকগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান ও কিসের জন্য বিখ্যাত

0

ঢাকা বিভাগের একটি জনপ্রিয় ও ঐতিহাসিক স্থাপনা জেলা হল মানিকগঞ্জ। মানিকগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর উল্লেখযোগ্য হল বেতিলা জমিদার বাড়ি, তেওতা জমিদার বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি, মক্ত মাঠ, নাহার গার্ডেন, আরিচা ঘাট, স্বপ্নপুরী, ফলসাটিয়া খামার বাড়ি, শহীদ রফিক স্মৃতি জাদুঘর ইত্যাদি। এইসব জায়গা গুলো বেশ জনপ্রিয় ও দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সেরা। 

মানিকগঞ্জ জেলার যেসব দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে, তাহলে চলুন সেই দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত রূপে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিচে তুলে ধরা হলো। 

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি

ঢাকা শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলা মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে বালিয়াটি গ্রামে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি জমিদার বাড়ি মোট ৭ টি ভবন নিয়ে এই জমিদার বাড়িটি স্থাপিত হয়েছে । এই জমিদার বাড়িটি দশানী জমিদার বাড়ি নামেও বেশ পরিচিত। 

তেওতা জমিদার বাড়ি

মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলায় তেওতা গ্রামে অবস্থিত এই তেওতা জমিদার বাড়িটি। বাংলাদেশের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা ও প্রাচীন জমিদার এর মধ্যে একটি । জমিদার বাড়িটি যে প্রাকৃতিক পরিবেশ আর পুরনো দালানে ঘেরা সব মিলিয়ে খুবই সুন্দর একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছ 

বেতিলা জমিদার বাড়ি

মানিকগঞ্জ জেলার আরেকটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা, যা মানিকগঞ্জ জেলা থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দক্ষিনে বেতিলায় এই জমিদার বাড়ির অবস্থান। বর্তমানে এটি সরকারি আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই জমিদার বাড়ির ইতিহাস অতটা পরিচিত নয় তবে জমিদার বাড়ির পরিবেশ খুবই আকর্ষণীয় সুন্দর।  

নাহার গার্ডেন

মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলা থেকে ১০ কিলোমিটার পূর্বে ধানকোড়া ইউনিয়নের কামতা গ্রামে এই নাহার গার্ডেন অবস্থিত। এই জায়গায় রয়েছে প্রায় ৩ হাজার প্রজাতির পাখি, এর থেকে প্রায় ২০ প্রজাতির টিয়া পাখি, ১৫ প্রজাতির ঘুঘু এবং অন্যান্য পাখিগুলো। এই গার্ডেনটিতে প্রবেশ করার জন্য গুনতে হবে ৫০ টাকার টিকেট মূল্য।   

আরিচা ঘাট

বাংলাদেশের এক অন্যতম নৌঘাট হচ্ছে আরিচা ঘাট। এই ঘাটটি মানিকগঞ্জ জেলা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে শিবালয় উপজেলায় অবস্থিত । এখানকার যে নৌরুটের ফেরি ঘাট রয়েছে সেটি ৯০ দশকের দিকে আরিচা ঘাট থেকে দৌলোদিয়া ঘাটে চলাচল করতো না দেশের উত্তর দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের লক্ষ লক্ষ মানুষের একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যম ছিল এই আরিচা ঘাট। 

মত্ত মঠ

মানিকগঞ্জ জেলায় থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার পূর্বে পটল নামের একটি গ্রামে অবস্থিত এই মঠ। এটি একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা মানিকগঞ্জ জেলার সবচেয়ে পুরনো একটি মঠ। মানিকগঞ্জ জেলার যেকোনো প্রান্ত থেকে এই মঠের কথা বললে যেকোন লোক বলে দিবে যে মঠটি কোথায়। 

সর্বশেষ কথাঃ

মানিকগঞ্জ জেলার যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সেসব দর্শনীয় স্থানগুলোর তথ্য পেয়েছেন। যদি ভালো লেগে থাকে অথবা অন্যের সাহায্যের জন্য প্রয়োজনীয় পোষ্ট মনে হয় তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে তথ্য পেতে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি দর্শনীয় স্থানগুলো সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।  

বাংলাদেশ টু কুয়েত বিমান ভাড়া কত ২০২৩

0

যদি বাংলাদেশ টু কুয়েতের বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত এর সর্বশেষ বিমান ভাড়ার তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনারা অনেকেই হয়তো বা কুয়েত যেতে যাচ্ছেন বা যাবেন এবং কি অনেকে যাতায়াত করছেন। তো অনেকেই আছেন যারা বাংলাদেশ টু কুয়েত বিমান ভাড়া ২০২৩ এর সর্বশেষ তথ্য সম্পর্কে জানেন না। আশা করি এই পোস্টটি পুরো পড়লে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া এবং কুয়েতের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন। 

বাংলাদেশ টু কুয়েত বিমান ভাড়া ২০২৩

যদি বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কুয়েত যেতে চান তাহলে ভাড়া অবশ্যই বেশি লাগবে এটা আমরা সবাই জানি এবং যদি লোকাল ভাবে যেতে চান তাহলে বিমান ভাড়া একটু কম প্লাস সময়ও বেশি লাগবে। তাহলে আপনারা যে যেভাবে যেতে চান যেতে পারবেন, যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী যেতে পারবেন। বাংলাদেশ টু কুয়েতের বিমান ভাড়া সর্বনিম্ন ৮৫,০০০ টাকা। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের কোন বিমানের ভাড়া কত। 

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের বিমান ভাড়া কত এটি জানার আগে, অবশ্যই আগে জানা উচিত যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে। তাছাড়া তো আর বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের বিমান ভাড়া কত এ বিষয়ে জানা যাবে না। তাহলে আগে জেনে নিতে হবে যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কোন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ যাতায়াত করে থাকে। 

তুর্কি এয়ারলাইন্স,

শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স,

ফ্লাই দুবাই,

কাতার এয়ারওয়েজ,

কুয়েত এয়ারওয়েজ,

ইন্দিগো এয়ার ও

এয়ার আরাবিয়া, 

আশা করি যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ চলাচল করে সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তাহলে এখন দেখে নিন কোন এয়ারলাইন্স ও কোন এয়ারওয়েজ এর টিকিট মূল্য কত টাকা। 

তুর্কি এয়ারলাইন্সের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ১,২০,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,৩৮,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ৭৮,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১,৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

কাতার এয়ারওয়েজ এর বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ৬৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,১০,০০০  টাকা পর্যন্ত। 

কুয়েত এয়ারওয়েজ এর বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ১,১৬,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ইন্ডিগো এয়ার এর বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ৭৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

এয়ার আরাবিয়া এর বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ৯৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ফ্লাইট ডুবাই এর বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য সর্বনিম্ন ৭৮,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৩,২২,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

তো আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের যে বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত টাকা লাগে এ বিষয়টি জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যাওয়ার জন্য ভিসার প্রস্তুত করতেই ৭০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকার মত লাগে। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে সর্বমোট খরচ হয় ৬ লক্ষ্য থেকে সাড়ে সাত লক্ষ টাকা। বিমান ভাড়া সহ ৬ থেকে ৭ লাখ টাকার মতো লাগে আর কি। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে মোট কত টাকা লাগতে পারে। 

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে এই প্রশ্নটার তখনই প্রয়োজন হয় যখন আমরা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে চাই বা যেতে চাচ্ছি। এবং কি অনেকে আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত এর যে সরাসরি ফ্লাইটগুলো আছে অর্থাৎ ননস্টপ ফ্লাইট সেগুলোতে যেতে সময় লাগে ৫ঃ৪৫ ঘন্টা থেকে ৬ঃ২০ ঘন্টার মত। আর লোকাল ফ্লাইট অর্থাৎ ওয়ান স্টপ লাইট গুলো বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে সময় লাগে ১১ঃ৪৫ ঘন্টা থেকে ১২ঃ২৫ ঘন্টার মত। হয়তো বা ৫-১০ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। আশা করি বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে কত সময় লাগে সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। 

বাংলাদেশ টু কুয়েত কত কিলোমিটার

বাংলাদেশ টু কুয়েত কত কিলোমিটার

বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কত কিলোমিটার এ বিষয়ে অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। আবার অনেকে আছেন যারা বাংলাদেশ টু কুয়েত কত কিলোমিটার জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে  সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে কুয়েত এর দূরত্ব হচ্ছে ৪,২৮৬ কিলোমিটার। যদি মাইল হিসাব করেন তাহলে বাংলাদেশ টু কুয়েত এর দূরত্ব হচ্ছে ২,৬৫৭ মাইল। আশা করি বাংলাদেশ টু কুয়েত কত কিলোমিটার সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। 

সর্বশেষ কথা

আশা করি আপনারা এই পোস্টটি যদি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতের বিমান ভাড়া সহ আরও বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলেও আপনার আপনজন না হতে পারে কিন্তু অন্য একটি ভাইয়া অথবা বোনের প্রয়োজনে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট। 

জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা যারা জার্মানির কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কোন কাজের বেতন কত টাকা খোঁজ করছেন বা এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে জার্মানির কোন কাজের চাহিদা বেশি কোন কাজের বেতন কত টাকা। ইউরোপের মধ্যে একটি সুন্দর পরিচ্ছন্ন দেশ হলো জার্মানি। তো যাই হোক আপনারা যারা জার্মানি যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট বলে মনে করি।

বর্তমানে জার্মানিতে প্রচুর কাজের লোকের সংকট দেখা দিচ্ছে, সারা বিশ্বে করোনা মহামারীর কারণে পুরো বিশ্ব এলোমেলো হওয়ার পর এখন আবার একটু ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সে সাথে জার্মানির যে বর্তমানে কাজের চাহিদাগুলো রয়েছে সেই কাজের লোকের সংকট দেখা দিচ্ছে খুব। তো আপনারা যারা জার্মানি যেতে যাচ্ছে তাদের জন্য এই পোস্টটি একবার হলেও পড়া উচিত বলে মনে করি, কারণ বর্তমানে জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনারা যারা জার্মানি যেতে যাচ্ছেন, তারা চাইলে এই পোস্টটি একবার দেখে নিতে পারেন। কারন জার্মানিতে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদার বেশি রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। জার্মানিতে কোন কাজে চাহিদা বেশি এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে,

নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার,

কম্পিউটার অপারেটর,

মেকানিক্যাল,

ড্রাইভিং,

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ,

হোটেল বয়,

কনস্ট্রাকশন,

ডাক্তার,

মেডিকেল ক্লিনার,

শপিংমল ক্লিনার,

ফুড প্যাকেজিং ও

সিকিউরিটি গার্ড।

তাহলে আপনারা দেখতেই পারছেন যে জার্মানিতে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। উপরের যেকোনো একটি কাজের ভিসায় জার্মানি যেতে পারেন, তবে আপনাদের এই কাজগুলোর যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো কপাল খুলে যাবে। কারণ জার্মানিতে অভিজ্ঞ লোকদের খুব বেশি মূল্যায়ন করে থাকে তাই যদি এই কাজগুলোর উপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনাদের সবচেয়ে বেশি ভালো হবে। 

জার্মানিতে কোন কাজের বেতন কত

জার্মানিতে কোন কাজের বেতন কত টাকা এই বিষয়ে জানার আগে আমি মনে করি যে আগে জার্মানির টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা এ বিষয়ে জেনে নেওয়া উচিত। তাহলে আপনারা ভালো করে বুঝা যাবে যে কোন কাজের বেতন কত টাকা। জার্মানির টাকার নাম হচ্ছে ইউরো,

তাহলে, জার্মানির ১ ইউরো = বাংলাদেশি টাকার বর্তমান রেট ১১৮.৪৯ টাকা। 

জার্মানির এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা এ বিষয়ে আমরা জেনে নিলাম, তাহলে এখন জেনে নেওয়া যাক যে জার্মানির কোন কাজের বেতন কত টাকা।

নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, কম্পিউটার অপারেটর, ডাক্তার, শিক্ষক ও কনস্ট্রাকশন এই কাজগুলোর বর্তমানে জার্মানিতে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে। এই কাজগুলোর জার্মানির টাকায় ৩,৫০০ ইউরো থেকে ৫,০০০ ইউরো পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ৪,১৫,০০০ টাকা থেকে ৫,৯২,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে এই কাজগুলোর চাহিদা কিরকম জার্মানিতে।

ড্রাইভিং, রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ ও মেকানিক্যাল এই কাজগুলোর উপর বর্তমানে জার্মানির টাকার ২,৫০০ ইউরো থেকে ৩,০০০ ইউরো পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ২,৯৫,০০০ টাকা থেকে ৩,৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকে। এই কাজগুলোর ও প্রচুর চাহিদা রয়েছে জার্মানিতে, আপনাদের যদি এই কাজগুলোর প্রতি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে এই কাজগুলো করতে পারবেন, অন্যথায় আপনাকে শিখে নিতে হবে। তা না হলে আপনাকে এই কাজগুলো তারা কখনোই আপনাকে বিয়ে করাবে না।

আর বাকি যে কাজগুলো রয়েছে যেমন, হোটেল বয়, মেডিকেল ক্লিনার, শপিংমল ক্লিনার ও সিকিউরিটি গার্ড এই কাজগুলোর উপর জার্মানিরা বাংলাদেশি টাকার সর্বনিম্ন ১,০০,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকে। এইসব কাজগুলোতে আপনার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন না থাকলেও কোন সমস্যা হবে না।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি করেছেন, আশা করি যে জার্মানির কোন কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজের বেতন কত টাকা ও জার্মানির এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। সকল বিষয়ে জানতে পেরেছেন, আপনাদের যদি এই পোস্টটি করে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো অনেক বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, বক্তব্য ও কবিতা

0

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ ই মার্চ ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ উপজেলায় পাটগাতি  ইউনিয়নের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পিতার নাম হল শেখ লুৎফর রহমান । আপনারা অনেকে আছেন যারা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে উক্তি, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে স্ট্যাটাস, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে বক্তব্য, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে কবিতা খুজে থাকেন।

আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে কিছু নতুন উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, বক্তব্য ও কবিতা খুঁজে পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে কিছু স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, বক্তব্য, কিছু কথা ও কবিতা। 

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে উক্তি

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে উক্তি

১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন আমি জন্মদিন পালন করি না, আমার দেশের গরীব দুঃখী মানুষের জন্য আমি জন্মদিন পালন করি। 

২. নিঃসন্দেহে বলা যায় যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন সর্বকালের সবচেয়ে সাহসী নেতা। 

৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার একজন সংগ্রামী প্রথম শহীদ, তাই তিনি অমর।

৪. বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে তিনি গরিব-দুঃখীদের মাঝে অনেক ত্রাণ বিতরণ করতেন।

৫. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তিনি এক ভাষণে বলেছিলেন আমি জন্মদিন পালন করি না যেভাবে আমার দেশের মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে এতে জন্মই কি বা মৃত্যু কি। 

৬. হে আমার প্রিয় নেতা তোমার জন্মদিনে আলোকিত হোক বাঙালির প্রতিটি ঘর যেন সুখে শান্তিতে থাকতে পারে সবাই। শুভ জন্মদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

৭. এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। শুভ জন্মদিন শেখ মুজিবুর রহমান

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে স্ট্যাটাস

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে স্ট্যাটাস

১. জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান না থাকলে হয়তোবা আমরা স্বাধীন দেশ পেতাম না। 

২. বঙ্গবন্ধুর ১০৩ তম জন্মদিন উপলক্ষে তাকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও বেহেস্তের সর্বত্র স্থান যেন তার হয়। 

৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিনে তার এক বক্তব্যে তরুণদেরকে অনুপ্রাণিত করে বলেছিলেন যে তোমরা মহান নেতা ও দেশ গড়ার জন্য প্রস্তুত।

৪. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিনের দিনগুলো বেশিরভাগ কারাগারেই কেটেছে বেশি। 

৫. ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সালের নির্মমভাবে হত্যা করে মেরে ফেলেন আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। 

৬. যদি রাত পোহালেই শোনা যেত আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মরে নাই, তাহলে আমরা ফিরে পেতাম আরেকটি আদর্শ নেতা। 

 বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জন্মদিনের এক ঐতিহাসিক বক্তব্যে বলেছিলেন যে আমার জন্মদিন পালনের কোন প্রয়োজন নেই আমার দেশের ভাই ও বোনেরা যাতে পেট ভরে খেতে পায় এটাই আমার চাওয়া। তারা যেন পূর্ণ স্বাধীন একটি দেশ পায় এটুকুই আমার চাওয়া আমার বেশি চাওয়ার নেই আমার দেশের মানুষ যেন না খেয়ে মরে না। 

আমাদের দেশের চাষী ভাইরা যেন স্বাধীনভাবে চাষ করতে পারে তাদের ফসল ধরা ক্ষেত গুলো। আমার বাংলাদেশের ভাই ও বোনেরা শুধু চায় একটু স্বাধীনতা এই স্বাধীনতার জন্যই আজ আমার দেশের কতই না ভাই ও বোনের মৃত্যু হয়েছে, তাদেরকে কত নির্যাতন করা হয়েছে। হ্যাঁ আরো বলতে চাই মরতে যখন শিখেছি তখন আমাদেরকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না আমাদের দেশকে স্বাধীন করেই ছাড়বো ইনশাল্লাহ। 

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে কিছু কথা

কোটি বাঙ্গালীর ভালোবাসার কাঙ্গাল আমি সব কিছু হারাতে পারি, কিন্তু আমার এদেশের মানুষকে হারাতে পারবো না। এদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারবো না, আমার সবচেয়ে দুর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশি ভালোবাসি। হাজারো বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি তুমি, ছিল নাকো তোমার কোন অভিমান তোমার মত নেতা হয়তবা শত বছরেও জন্ম নেবে না এদেশে। কোটি বাঙ্গালির স্বপ্ন তুমি, অমর হয়ে থাকবে চিরকাল আমাদের এই হৃদয়। 

জাতি আজ স্মরণ করেছে তোমায়, তোমায় জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। ভালো থেকো তুমি ওপারে এই বলে তোমায় জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। হে আমাদের জাতির পিতা তুমি না থাকলে হয়তো বাংলাদেশ আমরা পেতাম না, এ স্বাধীনতা আমরা পেতাম না পেতাম শুধু দুঃখ কষ্টে ভরা জীবন। এই বাংলাদেশ যতদিন আছে তুমি থাকবে চির অমর হয়ে প্রতিটি বাঙালির মাঝে। 

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন নিয়ে কবিতা 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মরণে
অন্নদাশঙ্কর রায়

জীব হত্যা মহাপাপ তার চেয়ে বাপ আরও বড়,

করে যদি যারা তারা পুতসম বিশ্বাস ভাজন। 

জাতির জনক যিনি অতর্কিত ধারেই নিধন,

নিধন সবংশে হলে সে পাপ আরো গুরুতর। 

সারা দেশ ভাগী হয় কৃত পিতৃঘাতী সেই ঘোর পাপের; 

যদি দেয় সাধুবাদ যদি করে অপরাধ ক্ষমা।

কর্মফল দিনে দিনে বর্ষে বর্ষে হয় এর জমা,

একদা বর্ষণ বজ্ররূপে সে অভিশাপের ;

রক্ত ডেকে আনে রক্ত হানাহানি হয় যথারীতি।

শক্তি দিয়ে রোধ করা মিথ্যে মরীচিকা,

কতদিন চলবে এরকম কার্যক্রম ওরে থাম তোরা,’

জানোয়ারের দল কত মায়ের ইজ্জত নিবি আর। 

ছিন্নমস্তা দেবী যেন পান করে আপন শোণীত, 

“বাংলাদেশ! বাংলাদেশ” থেকো নাকো নিরব হয়ে;

ধিক্কারে মুখর হও হাত ধুয়ে এরাও নরক। 

সর্বশেষ কথা 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে যদি আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে চান তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। আশা করি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আরও বিভিন্ন ধরনের পোস্ট এছাড়াও আরো আপনাদের প্রয়োজনীয় অনেক ধরনের পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ময়মনসিংহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা ময়মনসিংহ জেলায় বসবাস করেন তাদের জন্য মাহে রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ সালের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হবে। আমরা অনেকেই জানি যে আগামী ২৪ শে মার্চ প্রথম রোজা। আশা করি এখান থেকে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করেছেন। সেই অনুযায়ী ময়মনসিংহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির টেবিল তৈরি করা হলো। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন ময়মনসিংহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

ময়মনসিংহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 

এই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ময়মনসিংহ জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। আপনাদের মধ্যে যারা রমজানের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করছেন না এবং পাননি তারা চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন 

রমজান  মাস ও তারিখ   বার  সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
 ০১ ২৪ মার্চ  শুক্রবার ৪:৪০ am ৬:১৪ pm
 ০২ ২৫ মার্চ শনিবার ৪:৩৯ am ৬:১৫ pm
 ০৩ ২৬ মার্চ রবিবার ৪:৩৮ am ৬:১৫ pm
 ০৪ ২৭ মার্চ সোমবার ৪:৩৭ am ৬:১৬ pm
 ০৫ ২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪:৩৬ am ৬:১৬ pm
 ০৬ ২৯ মার্চ বুধবার ৪:৩৫ am ৬:১৭ pm
 ০৭ ৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪:৩৪ am ৬:১৭ pm
 ০৮ ৩১ মার্চ শুক্রবার ৪:৩২ am ৬:১৮ pm
 ০৯  ০১ এপ্রিল শনিবার ৪:৩১ am ৬:১৮ pm
 ১০ ০২ এপ্রিল রবিবার ৪:৩০ am ৬:১৯ pm

মাগফেরাতে ১০ দিন

রমজান  মাস ও তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১১ ০৩ এপ্রিল সোমবার ৪:২৯ am ৬:১৯ pm
১২ ০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪:২৮ am ৬:২০ pm
১৩ ০৫ এপ্রিল বুধবার ৪:২৭ am ৬:২০ pm
১৪ ০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪:২৬ am ৬:২১ pm
১৫ ০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪:২৫ am ৬:২১ pm
১৬ ০৮ এপ্রিল শনিবার ৪:২৪ am ৬:২১ pm
১৭ ০৯ এপ্রিল রবিবার ৪:২৩ am ৬:২২ pm
১৮ ১০ এপ্রিল সোমবার ৪:২২ am ৬:২২ pm
১৯ ১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪:২১ am ৬:২৩ pm
২০ ১২ এপ্রিল বুধবার ৪:২০ am ৬:২৩ pm

নাজাতের ১০ দিন

রমজান  তারিখ বার

সেহরির শেষ সময়

ইফতারের সময়

২১ ১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪:১৯ am ৬:২৪ pm
২২ ১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪:১৮ am ৬:২৪ pm
২৩ ১৫ এপ্রিল শনিবার ৪:১৭ am ৬:২৫ pm
২৪ ১৬ এপ্রিল রবিবার ৪:১৬ am ৬:২৫ pm
২৫ ১৭ এপ্রিল সোমবার ৪:১৫ am ৬:২৬ pm
২৬ ১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৩:১৪ am ৬:২৭ pm
২৭ ১৯ এপ্রিল বুধবার ৩:১৩ am ৬:২৮ pm
২৮ ২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৩:১২ am ৬:২৮ pm
২৯ ২১ এপ্রিল শুক্রবার ৩:১১ am ৬:২৯ pm
৩০ ২২ এপ্রিল  শনিবার ৩:১০ am ৬:২৯ pm

রোজা রাখার নিয়তঃ 

বাংলায় উচ্চারণঃ নাওয়াইতু আন মাছুমা গাদাম মিন শাহরি রমাদান আল মোবারকি ফরদারলাকা ইয়া আল্লাহু  পাতাকাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আনতাস সামিউল আলিম। 

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ ! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমজানের ফরজ রোজা রাখার নিয়ত করছি আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন।”নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞাত”। 

ইফতারের দোয়াঃ

বাংলায় উচ্চারণঃআল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া তাওয়াক্কালতু আলা রিজকিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমার রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করেছি। 

প্রিয় মানুষ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কিছু কথা

0

অনেকে আছেন যারা প্রিয় মানুষ নিয়ে অনেক স্ট্যাটাস ক্যাপশন খুঁজে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে প্রিয় মানুষকে নিয়ে কিছু কথা উল্লেখ করা হবে আশা করি ভালো লাগবে এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে সংগ্রহ করতে পারবেন। যদি প্রিয় মানুষকে নিয়ে কিছু কথা এবং কিছু স্ট্যাটাস পেতে চান তাহলে এই পোস্টের সাথেই থাকুন এবং শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

প্রিয় মানুষ নিয়ে উক্তি

১. একবার প্রিয় মানুষের মায়ায় পড়ে দেখো, কখনো তাকে হারাতে চাবে না কখনো।

২. প্রিয় মানুষগুলো ছাড়া কেউ কখনো স্বার্থ ছাড়া ভালবাসে না।

৩. জীবনে তো কত মানুষ আসবে যাবে, কিন্তু প্রিয় মানুষগুলো যতই দুঃখ দিক যতই ব্যাথা দিক সে কখনো দূরে চলে যাবে না।

৪. প্রিয় মানুষ ছাড়া কেউ কখনো একটি সংসারকে এককভাবে টিকিয়ে রাখতে পারে না।

৫. এই দুনিয়াতে প্রত্যেক মানুষেরই বিশেষ একজন প্রিয় মানুষ থাকেই।

৬. প্রিয় মানুষগুলো যেমন কষ্ট দিতে জানে তেমন তারা ভালবাসতে ও জানে।

প্রিয় মানুষ নিয়ে স্ট্যাটাস

সবাই চায় প্রিয় মানুষকে নিয়ে নতুন কিছু লিখতে তাই আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস গুলো তুলে ধরেছি আশা করি প্রিয় মানুষগুলোর জন্য ভালো কিছু পাবেন এবং এখান থেকে স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

১. সারা দিন শেষে বাড়ি ফেরার পর প্রিয় মানুষটার মুখ দেখে সারাদিনের যে অক্লান্ত পরিশ্রম সেটা মনে হয় না।

২. ভালোবাসা অনেক কিছু দিতে পারে, আবার অনেক কিছু কেড়ে নিতে পারে তাই জীবনে এমন একজন মানুষ দরকার যে জীবনের বিনিময়ে হলেও সে সারা জীবন শুধু কিছু দিয়েই যাবে।

৩. জীবনে বাঁচতে গেলে কষ্ট অনেকেই দিবে, কিন্তু এমন একজন মানুষ খুঁজে নিতে হবে যার কষ্ট আপনি সহ্য করতে পারবেন।

৪. প্রিয় মানুষগুলোর কাছ থেকে কষ্টের চেয়ে সুখ বেশি পাওয়া যায়।

৫. প্রিয় মানুষ গুলো বেঁচে থাক অনেক বছর, অনেক যুগ এটাই আমরা সবসময় কামনা করি।

প্রিয় মানুষ নিয়ে ক্যাপশন

* প্রিয় মানুষগুলোর ভালোবাসা ছাড়া কেউ কখনো সম্পন্ন হতে পারেন।

* যে প্রিয় মানুষগুলো সত্যি কারের ভালবাসে, সে যত খারাপ পরিস্থিতিতে থাক না কেন তাকে কখনো ছেড়ে যাবেনা।

* কখনো কখনো মন যত খারাপই থাক না কেন প্রিয় মানুষগুলোর মুখটা দেখে মন খারাপ একটু হালকা হয়ে যায়।

* প্রত্যেক মানুষেরই প্রিয় মানুষগুলোর প্রতি একটা অন্যরকম নেশা থাকে।

* একজন মানুষ যতই বিপদে থাকুক না কেন, প্রিয় মানুষ কাছে থাকলে সে বিপদ হালকা মনে হয়।

প্রিয় মানুষকে নিয়ে ছন্দ

১. একজন মানুষ সে তার প্রিয় মানুষগুলো থেকে যতই দূরে থাকুক না সে যখন দু’চোখ বন্ধ করে তাদের কথা ভাবে তখন তাদের খুব কাছের মনে হয়।

২. এমন কিছু কথা আছে যা সবার সাথে শেয়ার করা যায় না প্রিয় মানুষগুলো ছাড়া।

৩. যৌবনে যার প্রেম হলো না তার জীবনটাই বৃথা।

৪. একজন প্রবাসী যত কষ্টই করুক না কেন সে তার প্রিয় মানুষ গুলোকে দেখে তার সমস্ত কষ্ট গুলো ভুলে থাকে।

৫. দিন শেষে প্রিয় মানুষগুলোই সব সময় নিজেদের বিপদের সঙ্গী হয়ে পাশে থাকে।

প্রিয় মানুষ নিয়ে বাণী

কথায় আছে ” পর মানুষে এ দুঃখ দিলে মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু আপন মানুষ দুঃখ দিলে মেনে নেওয়া যায় না ” কারণ জীবনে বাঁচতে হলে চলার পথে প্রতিটি মোড়ে মোড়ে দুঃখ পেতে হয় তাতে কিছু মনে হয় না কিন্তু প্রিয় মানুষগুলো যদি দুঃখ দেয় তখন আর নিজেকে কন্ট্রোল করা যায় না। নিজেকে আর নিজের মধ্যে বন্দি করে রাখা যায় না মন তখন ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। নিজেকে তখন এত অসহায় মনে হয় যে এই দুনিয়াতে বেঁচে থেকে আর কোনো লাভ নেই।

প্রিয় মানুষকে নিয়ে কিছু কষ্টের কথা

একজন মানুষ তার প্রিয় মানুষগুলোর জন্যই তার জীবনকে বিসর্জন দিয়ে এত কিছু করে থাকে শুধুমাত্র তাদের মুখের একটু হাসি দেখার জন্য। হয়তোবা প্রিয় মানুষগুলোর জন্যই একদিন তার জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে তাদের সবাইকে ফেলে রেখে চলে যাবে এই দুনিয়া ছেড়ে। একজন মানুষ যতই ধনী হোক না কেন প্রিয় মানুষগুলো ছাড়া সে কখনো সুখী হতে পারবেনা।

নিজের চোখের সামনে যখন নিজের কাছের মানুষকে অন্য একটি মানুষের সাথে খুবই ঘনিষ্ঠতা ভাবে দেখা যায় তখন মনে হয় পুরো পৃথিবীটা মাথার ওপর ভেঙ্গে পড়ল। তখন নিজেকে খুবই অসহায় মনে হয়, নিজেকে খুব একা একা মনে হয়। তখন তাকে আর আগের মত বিশ্বাস হয়না, মনে হয় যে সে হয়তো বা তার সাথে দেখা করে আসলো।

সর্বশেষ কথাঃ 

প্রিয় মানুষ নিয়ে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং সংগ্রহ করতে পারবেন ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য কিছু কথা। এরকম আরো পোস্ট পেতে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।