Home Blog Page 42

মাগুরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

মাগুরা জেলার প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা কি পবিত্র রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। যদি খুঁজে থাকেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন সঠিক তথ্যের জন্য। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের মাগুরা জেলার ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য পাবেন। এই পোস্টে যে ক্যালেন্ডারটি রয়েছে সেটি মাগুরা জেলা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। মাগুরা জেলার  সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর সর্বশেষ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে এই পোস্টের মাধ্যমে।

অনেক জায়গাতেই আপনারা সঠিক তথ্য খুঁজে পান না আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। মাগুরা জেলা প্রিয় মুসল্লীগণ আপনারা চাইলে এই সাইটটিতে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

মাগুরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

অনেকেই আছেন যারা কর্ম ব্যস্ততার কারণে পরিবারের সাথে ইফতার করতে পারেন না। কর্মব্যস্ততা অবস্থায়ই আপনাদের ইফতার সেরে নিতে হয়, তাই আপনারা চাইলেই এই সাইট থেকে ভিজিট করে দেখতে পারবেন আপনাদের মাগুরা জেলার প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন আপনাদের মাগুরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ দিন সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৩ am  ৬ঃ১৯ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২০ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২১ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২১ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২২ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২২ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৩ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৩ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৪ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

তারিখ  দিন সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৪ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৫ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৫ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৬ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৬ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৭ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৭ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৮ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৮ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৯ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৯ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩০ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩০ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩১ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩১ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩২ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩২ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৩ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৩ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩৪ pm

ঢাকা টু থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া ২০২৩

0

আপনারা যারা ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড এর বিমান ভাড়া খুঁজছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সর্বশেষ ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বিমান ভাড়া তথ্য পেয়ে যাবেন। আমাদের বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক লোক থাইল্যান্ডে ভ্রমণ করে থাকেন অথবা বিজনেস এর জন্যও থাইল্যান্ডে গিয়ে থাকেন। তো অনেকেই আছেন যারা ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড যাওয়ার জন্য বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বিমান ভাড়া বিষয়ে, ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে, ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে এবং ঢাকা থেকে থাইল্যান্ডের দূরত্ব কত এ বিষয়ে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। 

ঢাকা টু থাইল্যান্ড বিমান ভাড়া কত

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বিমান ভাড়া যে বর্তমান মূল্য সেটি আসলে সময়ের সাথে সাথে দাম উঠানামা করতে পারে। তবে বর্তমান যে ভাড়ার মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে এই পোস্ট থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন। ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড যে বিমান গুলো চলাচল করে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স, কাতার এয়ারওয়েজ, ব্যাংকক এয়ারওয়েস ও থাই এয়ারওয়েস।  

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪৬,০০০ থেকে ৫৬,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৩৮,০০০ থেকে ৪৯,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৫০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪৫,০০০ থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের কাতার এয়ারওয়েজ এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৬৬,০০০ থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা টু থাইল্যান্ডের ব্যাংকক এয়ারওয়েজ এর বিমান ভাড়া হচ্ছে  ৫৪,০০০ থেকে ৬৫ ,০০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ঢাকা থেকে থাইল্যান্ড যাওয়ার জন্য আপনারা দুইটি গ্রেটের বিমান পাবেন, একটি হচ্ছে ইকোনমি ক্লাস এবং আরেকটি হচ্ছে বিজনেস ক্লাস, এখানে দুইটি রুটের মূল্য দুই রকম হবে অবশ্যই। এছাড়াও আপনারা চাইলেই এই এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলোর অফিশিয়াল পেজ থেকে জেনে নিতে পারবেন সর্বশেষ আপডেট গুলোর সর্বশেষ তথ্য। 

বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে

আশা করি বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে এই বিষয়ে বিস্তারিত অবশ্যই উপর থেকে জানতে পেরেছেন। যে বিমানে আপনারা যেতে চান যেতে পারবেন আপনাদের সামর্থ্য অনুযায়ী। এবং আপনাদের যাতায়াত ভ্রমণের যে বিমান ভাড়া রয়েছে সে বিষয়ে উপর থেকে জানতে পেরেছেন। এখন কথা হচ্ছে থাইল্যান্ডে গিয়ে আপনারা কি রকম টাকা খরচ করবেন সেটা আপনাদের ওপর নির্ভর করে। বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড গিয়ে কে কি রকম টাকা খরচ করবেন সেটা আপনাদের উপর। 

বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে 

বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে এই বিষয়ে জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন।  বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড সরাসরি যেতে সময় লাগে ২ঃ২৫ থেকে থেকে ২ঃ৩৫ মিনিট এর মত। তাহলে অবশ্যই আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে। 

ঢাকা থেকে থাইল্যান্ডের দূরত্ব 

আপনারা অনেকেই আছেন যারা ঢাকা থেকে থাইল্যান্ডের দূরত্ব কত এ বিষয়ে জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। আসলে আপনারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি জিনিস সার্চ করে থাকেন এর সঠিক তথ্য জানার জন্য। ঢাকা থেকে থাইল্যান্ডের মোট দূরত্ব হচ্ছে ২,৩৫২ কিলোমিটার। আশা করি আপনারা ঢাকা থেকে থাইল্যান্ডের দূরত্ব জানতে পেরেছেন। 

থাইল্যান্ডের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা 

আপনারা অনেকেই আছেন যারা থাইল্যান্ড গিয়ে থাকেন, কেউ হয়তোবা ভ্রমণের জন্য আবার কেউ হয়তো বা বিজনেস করার জন্য। তাহলে অবশ্যই আপনাদের জানা প্রয়োজন যে থাইল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের বর্তমান কত টাকা। থাইল্যান্ডের ১ টাকায় বাংলাদেশের সর্বশেষ অর্থাৎ আজকের টাকার রেট হচ্ছে ৩.৯ টাকা। মাঝেমধ্যেই বাংলাদেশের সাথে অন্যান্য দেশের টাকার রেট উঠানামা করে থাকে সেটা আমরা সবাই জানি। তাহলে থাইল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন অবশ্যই। 

সর্বশেষ কথা

যদি আপনারা এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই থাইল্যান্ডে যাওয়ার জন্য যে প্রয়োজনীয় তথ্য জানা প্রয়োজন সে বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি মনে করেন যে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। যাতে তারা এই পোস্টটি করে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেয়ে যায়। 

বাংলাদেশ টু ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া কত ?

0

আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার বিমান ভাড়া ও ঢাকা টু ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া এবং ঢাকা টু জাকার্তা বিমান ভাড়া কত এটা লিখেও অনেকে সার্চ করে থাকে তো এ সকল কিছুর সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরব। আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ায় বিভিন্ন কাজের জন্য গিয়ে থাকেন তাদের জন্য এই পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। কারণ বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার যে বর্তমান বিমান ভাড়া মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

অনেকেই অনেক ধরনের প্রয়োজনে বা কাজের জন্য ইন্দোনেশিয়া গিয়ে থাকেন। ঢাকা থেকে সরাসরি ইন্দোনেশিয়া আবার কেউ সার্চ করে থাকেন ঢাকা টু জাকার্তা বিমান ভাড়া কত অর্থাৎ ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা। তো যাই হোক সেই বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার ভাড়াতো আর সব সময় একই রকম থাকে না, সময়তে কমে যায় আবার সময়তে বেড়ে যায়। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া বর্তমান বিমান ভাড়া মূল্য কত।

বাংলাদেশ টু ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া

আসলে আমরা এক দেশ থেকে আরেক দেশে যখন যাই, তখন অবশ্যই বিমানে যাতায়াত করে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাদের আগে জানা উচিত যে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া রুটে কোন কোন এয়ারওয়েজ ও এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে সে বিষয়ে জানা উচিত। তাহলে চলুন আমরা দেখে নেই যে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া কোন কোন বিমানগুলো চলাচল করে থাকে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স,

ইতিহাদ এয়ারওয়েজ,

কাতার এয়ারওয়েজ, 

কাতার এয়ারওয়ে,

মালিন্দো এয়ারওয়েজ ও 

এয়ার এশিয়া..

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কোন এয়ারওয়েজ ও এয়ারলাইন্সগুলো বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে বাংলাদেশ যাতায়াত করে থাকে। অবশ্য উপরে দেওয়া যে বিমানগুলো রয়েছে এগুলোর মধ্যে সবথেকে বেশি ফ্লাইট চলাচল করে থাকে মালিন্দো এয়ারওয়েজ এই বিমানটি।

বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া কত

আসলে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যে সকল এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে থাকে। শুধু যে এগুলোর বিমান ভাড়ায় উঠা নামা করে তা নয়, বিশ্বের সব দেশের ফ্লাইটগুলোর ভাড়া মূল্য কমতেও পারে বাড়তেও পারে। তবে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান বিমান ভাড়া হল ৫৫,৮৮০ টাকা থেকে ৫৮,৮৮১ টাকা পর্যন্ত। তাই আপনাদের সবসময় সর্বশেষ তথ্য জানার জন্য যে এয়ারওয়েজ ও এয়ারলাইন্স চলাচল করে থাকে সেগুলোর যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট আছে। অর্থাৎ প্রত্যেকটি এয়ারওয়েজ ও এয়ারলাইন্সের একটি করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে।

তো আপনারা চাইলেই সেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইট গুলোতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন সর্বশেষ বিমান ভাড়া প্রাইস। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে বর্তমান ভাড়া জানার জন্য কি কি পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন।

ঢাকা টু জাকার্তা বিমান ভাড়া কত

ঢাকা টু জাকার্তা বিমান ভাড়া যে মূল্য সেটা বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার যে বিমান ভাড়া রয়েছে সেটার মূল্য একই। কারণ বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যে ফ্লাইটগুলো যাতায়াত করে সেগুলোর প্রত্যেকটি ফ্লাইট বাংলাদেশের ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে ইন্দোনেশিয়া রাজধানী জাকার্তা এয়ারপোর্ট থেকে গিয়ে পৌঁছায়। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া, বাংলাদেশ টু ইন্দোনেশিয়া বিমান ভাড়া এবং ঢাকা টু জাকার্তা বিমান ভাড়া এ সম্পর্কে। কারণ জায়গায় একই শুধু আপনারা সার্চ করেন ভিন্ন নাম লিখে।

বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া দূরত্ব কত কিলোমিটার

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার দূরত্ব কত কিলোমিটার আবার অনেকে এ বিষয়ে জানার জন্য সার্চ করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার বিমান পথের দূরত্ব হচ্ছে ৭,০৫৪ কিলোমিটার। এবং যদি আপনারা অন্য কোন যাত্রাপথে যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে কম অথবা বেশি হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়ার বিমান যাওয়ার যে দূরত্ব সে দূরত্ব হচ্ছে ৭,০৫৪ কিলোমিটার।

বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে কত সময় লাগতে পারে এটা হয়তোবা অনেকেরই জানা নেই। আসলে বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া সরাসরি যাওয়ার কোন ফ্লাইট নেই। তো আপনাকে আগে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া অথবা সিঙ্গাপুর যেতে হবে তারপর সেখান থেকে ইন্দোনেশিয়া যেতে হয়। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া অথবা সিঙ্গাপুর যেতে সময় লাগে ৬ ঘন্টা হয়তোবা  ৫ থেকে ১০ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। মালয়েশিয়া বা সিঙ্গাপুর থেকে ইন্দোনেশিয়ার দূরত্ব খুবই কম ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট এর মত সময় লাগে।

শেষ কথা

সম্মানিত পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি পুরো পড়ে থাকেন, তাহলে আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন। যদি মনে করেন যে পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য কোন ভাই অথবা বোনের উপকার হতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার।

কাঠ গোলাপ নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কবিতা

0

পৃথিবীকে সবচেয়ে সৌন্দর্য ও সুদর্শন করে তোলে একমাত্র ফুল, যা মানুষের মনের আবেগ, দুঃখ-কষ্ট, বেদনা ভুলিয়ে দিতে পারে এক মুহূর্তের মধ্যে। আর সেই ফুল গুলোর মধ্যে একটি হলো কাঠ গোলাপ ফুল যা খুব কম সংখ্যক মানুষেরই অপছন্দ হতে পারে কিন্তু সবারই এই ফুলটি খুবই প্রিয়। তো আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরবো আর গোলাপ নিয়ে কিছু সুন্দর সুন্দর উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা।

আপনারা যারা এই কাঠ গোলাপ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ এগুলোর খোঁজ করে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক সুন্দর সুন্দর কাঠ গোলাপ নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ পেয়ে যাবেন। তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী উক্তি ক্যাপশন স্ট্যাটাস ও ছন্দ গুলো সংগ্রহ করে নিন।

কাঠ গোলাপ নিয়ে উক্তি

 কাঠ গোলাপ নিয়ে উক্তি

১. ভোরের কুয়াশা ভেজা কাঠ গোলাপের দৃশ্য যেন আমার পুরো সকালটা ভালো কেটে যায়।

২. প্রিয় তোমার জন্য কাঠ গোলাপ এনে রেখে দিয়েছি, সময় পেলে এসে নিয়ে যেও।

৩. একগুচ্ছ কাঠ গোলাপ এনেছি তুমি চাইলে রেখে দিতে পারো, কিন্তু তার বিনিময়ে তোমার কাছে এক প্রহর ভালোবাসা উপহার চাই।

৫. প্রিয় তুমি কি আমার বাগানের কাঠ গোলাপ হবে, তোমার বড্ড যত্নে রাখতাম।

৬. আমি কাঠ গোলাপ এর মাঝে তোমায় খুঁজে পাই, তাইতো আমি কাঠ গোলাপের মায়ায় পড়ে গেছি।

৭. কাঠ গোলাপের মতো করে যত্ন করে রাখবো তোমায়, তুমি শুধু পাশে থেকো। 

কাঠ গোলাপ নিয়ে ক্যাপশন

কাঠ গোলাপ নিয়ে ক্যাপশন

» কে গো তুমি কাঠ গোলাপের মতো রূপ তোমার, তোমায় দেখেই যেন মুগ্ধ হয়ে যায়।

» কাঠ গোলাপের সাদার মধ্যে হলুদের যে কি সুন্দর একটি দৃশ্য, সেটা না দেখলে হয়তো বোঝা যায় না।

» কাঠ গোলাপের বাগানে গেলে আমার আর কোন ইচ্ছে থাকে না, থাকে না কোন আশা, কোন আকাঙ্ক্ষা।

» কাঠ গোলাপের মতো সৌন্দর্য আমি তোমার মাঝে খুঁজে পাই, প্রিয় আমার হৃদয়ে তুমি কাঠ গোলাপের মতই ফুটে থাকো।

» এই অলস রোদের মাঝে যেন কাঠ গোলাপের সৌন্দর্য আরো বেড়ে গেছে আর প্রাণ জুড়ানো এক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

» আজ আমি কাঠ গোলাপের গন্ধে মাতোয়ারা হয়ে গেছে, ঠিক যেন স্বর্গীয় অনুভূতি হচ্ছে আমার।

» প্রিয় তোমার জন্য কিছু কাঠ গোলাপ রেখে দিয়েছি, তোমার খোপায় বেধে দেবো বলে, আমার অনেক দিনের আশা ছিল এটি।

কাঠ গোলাপ নিয়ে স্ট্যাটাস

কাঠ গোলাপ নিয়ে স্ট্যাটাস

১. প্রিয় আমি তোমার সাথে কাঠ গোলাপের তুলনা করব না, কারণ তোমার মাঝে হাজারো ফুলের সুবাস রয়েছে।

২. কি অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে কাঠ গোলাপ গাছটি, পৃথিবীতে যেন এরকম পরিবেশ খুব কমই দেখা যায়।

৩. কাঠ গোলাপের তো কতই রং আছে কিন্তু তার থেকেও অনেক রং খুঁজে পাই আমি তোমার মাঝে।

৪. বৃষ্টি এসে কাঠ গোলাপের সৌন্দর্য যেন আরো বাড়িয়ে দিল, ঠিক এমনই তুমিও আমার জীবনে এলে তোমার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেব।

৫. কাঠ গোলাপের বৃত্তে রয়েছে হাজারো ভালোবাসার গল্প, যে গল্পগুলো অনেকেরই অজানা থেকে যায়।

৬. মাঝে মাঝে হঠাৎ করেই কাউকে মনে ধরে যায়, ঠিক যেমন কাঠগোলাপের মধ্যে যেমন চোখ আটকে যায়।

কাঠ গোলাপ নিয়ে ছন্দ

কাঠ গোলাপ নিয়ে ছন্দ

» হ্যাঁ আমি কাঠ গোলাপকে ভালোবাসি কারণ, কাঠ গোলাপের গন্ধে খুঁজে পাই হারানো কিছু স্মৃতি।

» বৃষ্টি এসে যেমন কাঠ গোলাপকে ছুঁয়ে দেয়, ঠিক এমন করেই আমিও তোমায় ছুঁতে চাই।

» কালো কেশে আর কালো শাড়িতে খুবই অপূর্ব লাগছে তোমায়, মাথায় যদি একটি কাঠ গোলাপের মালা থাকতো তাহলে হয়তো আরো বেশি সুন্দর লাগতো তোমায়।

» তোমায় যেদিন প্রথম দেখেছিলাম ঠিক তেমনি অনুভব হয় এ কাঠ গোলাপকে দেখে, কেন তা জানি না।

» এই ঘন কুয়াশায় কাঠ গোলাপের দৃশ্য দেখে আমি আর চোখ এদিক সেদিক করতে পারছি না, কি হবে এখন আমার।

» প্রিয় তুমি আমার কাছে তখনই এসো, যখন আমার কাঠ গোলাপের নেশাটা কেটে যায়।

» কাঠ গোলাপ এতই সুন্দর যে, সে যেন কাঠের তৈরি একটি ফুল, একবার দেখলে তাকে শুধু দেখতে মন চায়।

কাঠ গোলাপ নিয়ে কবিতা

কাঠ গোলাপ 

হাসান মাহমুদ

আমি কাঠ গোলাপের হলুদ ছোঁয়ায়,

খুঁজে পাই তোমায়।

কাঠ গোলাপের প্রত্যেকটি পাপড়ির মাঝে,

আমি খুঁজে পাই তোমায়।

কাঠ গোলাপের মত সুবাসে,

আমি অনুভব করি তোমায়।

কাঠ গোলাপের মধ্যে সেই লাল ভাজে,

যেন তোমার ওই মুখটি ভেসে ওঠে।

কাঠ গোলাপের স্নিগ্ধ চেহারায়,

যেন তোমার মুখ খানাই;

ভেসে ওঠে বারে বার।

আমি ভালোবাসার প্রতিটি মরে যেন,

তোমাকেই খুঁজে পাই প্রিয়।

কাঠ গোলাপের ফিরতি পথের,

তুমি যেন এক বন্য আদিম;

এক নেশার ঝোঁক।

কাঠ গোলাপের নেশায় যেন,

আজ তোমাকেই হারিয়ে ফেলেছি।

শেষ কথা

তো প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে থাকুন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে । যদি এই পোস্টটি পড়ে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন না হয় কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিন।

দুশ্চিন্তা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা

0

দুশ্চিন্তা নিয়ে এ পোস্টের মাধ্যমে কিছু স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। অনেকে আছেন যারা দুশ্চিন্তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক ক্যাপশন ও স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য খুঁজে থাকেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন দুশ্চিন্তা নিয়ে ক্যাপশন,স্ট্যাটাস ও উক্তি খুঁজে পাবেন। এখান থেকে কিছু নতুন নতুন উক্তি ও স্ট্যাটাস সংগ্রহ করতে পারবেন। 

দুশ্চিন্তা নিয়ে উক্তি

১. দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত হতে চাইলে নিজেকে সবসময় যেকোনো একটি কাজ ব্যস্ত রাখতে হবে। 

২. দুশ্চিন্তা নিজের গভীর মনোযোগকে নষ্ট করে দেয় এবং কিছু করার মনোবল শক্তিকে নষ্ট করতে সাহায্য করে

৩. দুশ্চিন্তা এমন একটি জিনিস যা নিজেকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়। 

৪. যে ব্যক্তি দুশ্চিন্তায় প্রতিরোধ করতে পারবে, সেই ব্যক্তি জীবনে সফল।

৫. দুশ্চিন্তার মত বড় রোগ হয়তোবা অন্য কোন রোগ হতে পারে না। 

দুশ্চিন্তা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

> একমাত্র নামাজই পারে একটি মানুষকে দুশ্চিন্তা মুক্ত রাখতে। 

> যে ব্যক্তি পাপ করতে করতে তার পাপের বোঝা ভারী হয়ে যায় তখন সে ভীষণ দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। 

> কখনো হতাশ হয়ো না, দুশ্চিন্তা করো না। যদি মুমিন হও তাহলে জয়ী একদিন হবেই। 

> দুশ্চিন্তা না করে, হতাশ না হয়ে, আল্লাহ তায়ালার সঠিক রাস্তায় চলাচল করার চেষ্টা করো। জীবন তাতে অনেক সুন্দর হবে। 

> হে আমার প্রিয় বান্দা তুমি কেন দুশ্চিন্তা কর, তুমি যদি মুমিন হয়ে থাকো তাহলে ধৈর্য ধরো। 

দুশ্চিন্তা নিয়ে স্ট্যাটাস

১. আমরা যা কিছু নিয়ে চিন্তা করি, সেটাই হচ্ছে দুশ্চিন্তা। 

২. যখনই একা থাকা হয়, তখনই দুশ্চিন্তা যেন অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে ধরে। 

৩. দুশ্চিন্তা নিজের রাত-দিনের স্বপ্নকে কেড়ে নিয়ে, ভিতরটাকে শুধু বেদনায় ভরিয়ে দেয়। 

৪. দুশ্চিন্তা এমন একটি জিনিস যা কাউকে ভাগ করে দেওয়ার মতো নয়। 

৫. দুশ্চিন্তা আসে যায় যাওয়ার সময় দিয়ে যায় শুধু যন্ত্রণা আর কিছু বেদনা। 

দুশ্চিন্তা নিয়ে ক্যাপশন

* নিজেকে পারলে সব সময় ব্যস্ত রাখুন, দুশ্চিন্তা আপনা আপনি দূর হয়ে যাবে। 

* সকালটা কেটে যায় দুশ্চিন্তায়, শুধু তোমারি ভাবনায়। 

* দুশ্চিন্তায় মন ভীষণ খারাপ, তুমি পাশে থাকলে হয়তবা এই দুশ্চিন্তাটা আজ আমার হতো না। 

* যে সৎ চিন্তায় মগ্ন থাকে, সে কখনো দুশ্চিন্তায় ভোগে না। 

* যে সব সময় পাপ চিন্তা করে, তার ভিতরে দুশ্চিন্তা আপনা আপনিই চলে আসে। 

* দুশ্চিন্তা আসে কোথা থেকে তাইতো বলা হয়েছে ” ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না ” একটি জিনিস ভুল করেই হয়তো বা দুশ্চিন্তা টা চলে আসে। 

* দুশ্চিন্তা থেকে মানুষ হতাশার সাগরে ভেসে বেড়ায়, দুশ্চিন্তার ফলাফল শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত হয়ে যায় শুন্য। 

দুশ্চিন্তা নিয়ে হাদিস

যদি দুশ্চিন্তার সাগরে ভেসে বেড়াও তাহলে আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। 

নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ তায়ালা সকল কিছুর মালিক এবং তিনি দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত করার সর্বোত্তম স্রষ্টা। 

যদি পারিবারিক অশান্তি ও ঋণগ্রস্ততার কারণে দুশ্চিন্তায় পড়ে থাকো তাহলে মহান রব্বুল আলামীন এর কাছে সাহায্য চাও। 

যদি আপনি কোন কাজ বা পরিশ্রম না করে দুশ্চিন্তা করেন তাহলে কোন লাভ নেই। কারণ ইসলামের দৃষ্টিতে সবচেয়ে সুখী মানুষ সেই যিনি দিনমজুর ও পরিশ্রমী ব্যক্তি। 

দুশ্চিন্তা ও হতাশমুক্ত হতে চাইলে কখনো নামাজ ছেড়ে দিও না। 

দুশ্চিন্তা নিয়ে কিছু কথা

এই পৃথিবীতে দুশ্চিন্তার মত মহা রোগ হয়তো বা আর কোন কিছু নেই। কারণ দুশ্চিন্তা নিজের ভেতরের সবকিছুকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়, নিজেকে সমস্ত ভালো কাজ থেকে দূরে রাখে, নিজেকে দুর্বল করে তোলে এই দুশ্চিন্তা। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সময়গুলো আর নিজের সাথে থাকেনা দুশ্চিন্তা সময়কে ঘিরে ধরে নিজেকে চিরতরে অশান্ত হয়ে পড়তে হয়। 

দুশ্চিন্তা নিজের কাছের মানুষগুলোকে অনেক সরিয়ে দেয়, কাছের মানুষগুলোর সাথে ভালো কোন সম্পর্ক থাকেনা তাদের অন্য কিছু আর তখন ভাল লাগে না পৃথিবীর সমস্ত কিছুই বিরক্ত বোধ হয়। নিজেকে সবসময় একা একা রাখতে ইচ্ছে করে দুশ্চিন্তা সবসময় নিজেকে আকড়ে ধরে নিজেকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়। দুশ্চিন্তার মত খারাপ কোন কিছু হয়তবা এই দুনিয়াতে আর নেই। 

সর্বশেষ কথাঃ 

দুশ্চিন্তা নিয়ে যে মুক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো তুলে ধরা হয়েছে যদি পরে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে এবং এখান থেকে উক্তি, স্ট্যাটাস,ক্যাপশন গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। আর যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে সাইটে ভিজিট করুন অবশ্যই এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবে।  

বর্ষা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

যদি বর্ষা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা এগুলো খুঁজে থাকেন, তাহলে আশা করি যে ঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে বর্ষা নিয়ে কিছু নতুন নতুন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরা হবে। তো আপনারা চাইলে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করার জন্য সংগ্রহ করতে পারেন। তাহলে আর দেরি না করে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন বর্ষা নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা গুলো।

বর্ষা মানেই প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে মানুষের মনের আনন্দের মুহূর্তটা আরেকটু সৌন্দর্য করে তোলাই হলো বর্ষা। বর্ষার আগমনে যখন নদী-নালা, খাল-বিল পানিতে ভরে থৈথৈ করে উঠে, তখনই যেন প্রকৃতি তার সৌন্দর্য খুঁজে পায়, আর সেই প্রকৃতিতে অনেকে হারিয়ে যেন তাদের পুরনো সব স্মৃতির সব দুঃখ গুলো সেই বর্ষায় ভাসিয়ে দেয়। তো যাই হোক এই বর্ষার মৌসুমে অনেকেই অনেক কিছু শেয়ার করে থাকেন আশা করি যে এখান থেকে সংগ্রহ করার মত কিছু পেয়ে যাবেন, এবং আপনজনদের মাঝে তা শেয়ার করতে পারবেন।

বর্ষা নিয়ে উক্তি

১. তুমি ছাড়া কত বসন্ত, কত বর্ষা, অথচ দুঃখ ছাড়া এক প্রহর তো দূরের কথা, এক মুহূর্তও নয়।

২. হে বর্ষা সব মেঘ যেন নিয়ে নিয়েছো তুমি, মেঘগুলো সাদা হয়ে তোমার কাছে চলে এসেছে।

৩. বৃষ্টি ভেজা এই বর্ষায় মন চায় তোমায় পেতে, তুমি আসলে ঝরবে অঝোর ধারায় মন হবে দিশেহারা।

৪. বর্ষা যতোবারই এসেছে ততবারই যেন, সেই ছেলেবেলার কথাই আমাকে ভাবিয়েছে।

৫. এই বৃষ্টি ভেজা প্রেমের পরশ পাঠিয়ে দিলাম তোমায়, ভিজিয়ে নিও শরীরটাকে আর মনে করো আমার।

৬. অধীর আগ্রহে বসে আছি ওই নীল আকাশের প্রাণে মেঘ আসবে বলে, তুমি বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ো আমার এই ক্লান্ত গায়ে।

৭. চলনা দুজন হারিয়ে যাই, বর্ষার বুকে নৌকায় কোন এক অজানায়।

বর্ষা নিয়ে স্ট্যাটাস

» তুমি বৃষ্টি হয়ে নামলে, আমি বর্ষার মৌসুম হয়ে তোমাকে আপন করে নেব।

» আজ মেঘ জমেছে আকাশে তাই দিয়েছো আকাশের সাথে আড়ি, আজ নাকি সারাদিন মেঘের সাথে রোদের আড়ি।

» আজ এলো বর্ষা সাদা আকাশ মেঘলা হলো, নামবে হয়তো বৃষ্টি, তুমি পাশে থাকলে হয়তো দিনটা হতো আরো রঙিন।

» বর্ষা এলো আকাশে মেঘ ছেয়ে গেল, বৃষ্টি এসে ভিজিয়ে দিল গাছগুলো সব সতেজ হলো।

» বর্ষা হয়তোবা অনেকের আনন্দের একটা মৌসুম, কিন্তু অনেক অভাগাদের দুঃখের পর্ব শুরু হয়।

» বর্ষার বৃষ্টিতে তো সবাই ভিজে কিন্তু তাকে অনুভব করে নিজের করে নিতে পারে কজন।

» হ্যাঁ মেঘলা মেঘলা আকাশ আর ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাস, পানিতে ভেজা পা, বৃষ্টি থামেনা চারদিকে জল, উড়ে তোরা পা সামলে চল।

বর্ষা নিয়ে ক্যাপশন

* আকাশের ক্ষমতা নেই বৃষ্টিকে ধরে রাখার আর আমার ক্ষমতা নেই তোমার বৃষ্টিতে ভেজা বারণ করার।

* বৃষ্টির প্রাণে ভরে যায় মনের রঙে, পৃথিবীতে জাগে প্রাকৃতির নতুন সুরঙ্গে। শীতের মাঝে একটু আলাদা রকমের ভরসার সঙ্গে ভালোবাসার উজ্জ্বল।

* বর্ষার এই মৌসুমে যেন ভালোবাসার বৃষ্টি ঝরে পড়ে, বর্ষার রঙিন মেলায় যেন সুখের দুঃখে স্পর্শ করে বর্ষার বাণী মনের পথে।

* বর্ষার ছন্দে ছড়ায় যেন প্রেমের মুগ্ধতা, আর সেই মুগ্ধতায় হারিয়ে যায় যেন তোমার ভেজা চুলের গন্ধে। বর্ষাকাল আসে যেন শুধু তোমার আমার জন্য, বিচারে আসে শুধু আনন্দের প্রেমের গান।

* এই বর্ষায় এলাম নৌকায় একটু ঘুরে মনকে হালকা করতে, কিন্তু হঠাৎ বৃষ্টি এসে সেই ছেলেবেলার স্মৃতি মনে পড়ে আজ যেন বড় একাকী হয়ে গেলাম।

* আমি যদি ওই দূর আকাশের মেঘ হয়ে আসি, তাহলে কি তুমি সেই আকাশের বৃষ্টি হতে পারবে প্রিয়।

বর্ষা নিয়ে ছন্দ 

বৃষ্টি মানেই রোদের ছুটি,

বৃষ্টি মানে আকাশ ভরা মেঘ,

বৃষ্টি মানেই বর্ষার সৌন্দর্য, 

বৃষ্টি মানেই একলা দুপুর তোমার ওই ভেজা চুল। 

এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে,

সময় আমার কাটে না, 

পাখি কেন গান গায় না;

আমায় কেন কেউ ভালোবাসে না, 

আর তুমি কেন কাছে আসো। 

কাল রাতেও ছিল আকাশ ভরা তারা,

আজ আকাশ ভরা মেঘ,

নামবে অঝোর ধারায় বৃষ্টি;

তুমি পাশে থাকলে হয়তো,

বর্ষার শুরুটাকে অভিনন্দন জানাতাম। 

এই বর্ষার ঘনঘটা মেঘের নিচে,

আজ আমি বসে একা, একা;

তোমার আমার সেই স্মৃতিগুলো,

দিলাম বৃষ্টির মাঝে ঢেলে;

স্মৃতিগুলো হয়তোবা আর” 

বৃষ্টির মতো নামবে না এ আকাশে। 

এই ঘনঘটা মেঘের অন্ধকারে,

তোমায় খুঁজতে গিয়ে;

আজ আমি বড় ক্লান্ত,

এই বর্ষায় আর আমার কোন” 

ইচ্ছা বলতে কোন কিছু রইল না। 

বর্ষা নিয়ে কবিতা

বর্ষা তুমি এসো

মোঃ নুরুল্লাহ

গ্রীষ্ম বিদায়, বর্ষার আগমন,

আসি আসি বলে কেবল মন রাঙ্গাইলো।

গ্রীষ্মটাকে কে বাসে ভালো,

অথচ,

আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু আরও কত ফল,

এলো বর্ষা নামের প্রতি অবিচার করো না।

বৃষ্টি হয়ে এসেছে স্বনামে আমাদের নীড়ে;

কত না আয়োজন করে রেখেছি,

তোমায় বরণ করে নিব বলে।

চাতক পাখি চেয়ে আছে,

ধান ক্ষেত খাল-বিল অপেক্ষার প্রহর গুনছে;

তোমার আগমনী বার্তা পেয়ে।

সস্থির নিঃশ্বাস ফেলছে প্রকৃতি,

তুমি এসো, তুমি এসো,

বর্ষা তুমি এসো।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি দৃষ্টি নিয়ে অনেক উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা পেয়েছেন। আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

মায়ের মত ভাবিকে নিয়ে কিছু কথা

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরবো যে মায়ের সমতুল্য যে কিছু ভাবি আছে সে ভাবিদের নিয়ে কিছু কথা। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং হয়তো বা আপনাদের অনেকের কাহিনীর সাথে মিলে যেতেও পারেন। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন মায়ের মত ভাবিকে নিয়ে কিছু হাড় কাঁপানো কথা।

মায়ের মত ভাবিকে নিয়ে কিছু কথা 

ভাবী আমাদের বাড়িতে বিয়ে হয়ে আসার তিন মাসের মাথায় মা মারা যান। তখন আমার বয়স আট কী নয়। ক্লাস থ্রিতে পড়ি আমি।ঘরে বোন নাই। বাবা তো সেই কবে থেকেই সহ্যাশায়ী রোগী।সংসারটা কেমন যেন এলোমেলো হয়ে উঠতে চাইলো হঠাৎ।সবাই বললো, এবার ওদের সংসার ভাঙবেই ভাঙবে।সবাই যখন আমাদের সংসার ভাঙার লীলা দেখার প্রস্তুতি নিলো তখন ভাবী দেখিয়ে দিলেন উল্টো লীলা।মার মৃত্যুর পর যেন নতুন মা হয়ে ফিরে এলেন তিনি।

গায়ের সাজসজ্জা,বাহারি নেলপলিশ, চুড়ি, টিপ সবকিছু ছুঁড়ে ফেলে নিজের হাতে তুলে নিলেন তিনি আলমাড়ির চাবির গোছা, রান্না ঘরের হাড়ি পাতিল, আব্বার সেবা যত্ন, অষুধ খাওয়ানো, আমার পড়া তৈরি করে দেয়া, গোসল করানো, খাইয়ে দেয়া, ঘুম পাড়ানো, সবকিছু। মার শোক কী জিনিস তা আমি আদৌ বুঝতে পারলাম না। অবশ্য প্রথম প্রথম একটু খারাপ লাগতো।

মার গায়ের গন্ধ নিয়ে যে পৃথিবীতে আর দ্বিতীয় কেউ আসতে পারে না তাই! কিন্তু ভালোবাসা নিয়ে অনেকেই আসতে পারে।আমরা বলি না যে ইনি আমায় ঠিক ছেলের মতোই দেখেন! ভাবী ছিলেন এরও বেশি। কতদিন আমি দুষ্টুমি করে ঘরের এটা ওটা ভেঙে দিয়েছি। এর জন্য ভাইয়া রাগ করলেও ভাবী কিন্তু মোটেও রাগ করতেন না। ভাইয়াকে বরং বুঝিয়ে বলতেন ছোট সময় এমন কত কীই তো তুমি আমি করে এসেছি।

ভাইয়া বলতেন লায় দিয়ে দিয়ে তো মাথায় তুলছো বাদরটাকে,,ভাবী হাসতেন। বলতেন দেখো বাদরটা একদিন অনেক বড় হবে। বাবা একটু পর পর ভাবীকে ডাকতেন। একবার অষুধের জন্য, একবার মাথা গরম হয়ে গেছে বলে একটু জল ঢেলে দিতে,একটু শরবতের জন্য আরো কত কী।ভাবী হাসিমুখে সব করে দিতেন। কোনদিন তাকে আমি বিরক্ত হতে দেখিনি। কিন্তু ভাবীর মনে একটা দুঃখ ছিল। অবশ্য এই দুঃখ তিনি কখনো প্রকাশ করতেন না। মানুষ বলতো খেয়া, তোমার যে সন্তান সন্ততি নাই তোমার মন খারাপ হয় না এতে? ভাবী অবাক হয়ে বলতেন কে বলেছে আমার সন্তান নাই?নয়ন কী আমার সন্তান না ?

প্রতিবেশীরা বলতো এইসব শুধু মুখের কথাই হয় বাস্তবে হয় না।পরের সন্তান কী আর নিজের সন্তান হয় কোনদিন? ভাবী তখন চুপ হয়ে যেতেন। তারপর ঘরে এসে সেদিন আমায় পড়াতে বসে মাথায় বিলি কাটতে কাটতে বলতেন নয়ন, তুই আমার কী হস বলতো? আমি অনেক্ষণ ভেবে বলতাম ভাই। ভাবী তখন মুখটা কালো করে ফেলতেন। বলতেন,’আর কখনো ভাই বলবি না।বলবি সন্তান। তুই আমার সন্তান। আমি ডান দিকে মাথা নুইয়ে হ্যা বলতাম। ‘ দীর্ঘদিন রোগে ভোগে বাবা মারা গেলেন। আমি তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি।ভাবীও এ বাড়িতে অনেকটা পুরনো হয়ে গেছেন।

এতদিনে তার শরীরে সত্যিকারের মা মা একটা গন্ধ এসেছে। চেহারা থেকে বৌ বৌ রুফটা একেবারেই মিলিয়ে গেছে।এই বৌ বৌ রুফ মিলিয়ে যাওয়ায় বোধহয় ভাবীর জন্য কাল হলো। ওদিকে বাবাও নাই। আমি ছোট। এই সুযোগে ভাইয়া যেন কেমন হয়ে উঠলেন। ভাবীকে আজকাল তিনি একদম সহ্য করতে পারেন না।বন্ধ্যা বলে দূরে সরিয়ে রাখেন।এক খাটে শুতে পর্যন্ত যান না।ভাবী কাছে আসলে বলেন,’তুই আমার কাছে আসবি না।তোরে দেখলে আমার মাথায় আগুন ধরে।

ভাবী অসহায়ের মতো বলতেন কই যাবো বলো আমি। তুমি ছাড়া আমার আর কে আছে? ভণিতা ছাড়।দূরে যাইয়া ভাব দেখা। আমার কাছে তোর জায়গা নাই। ভাবী বলতেন মাইয়া মাইনষের বিয়ের পর ঠিকানা একটাই।তার স্বামীর বাড়ি। এই বাড়ি ছাইড়া আমি কোথাও যাবো না। ভাইয়া রাগে গজগজ করতে করতে বলতেন,’যাইবি যাইবি।একশো একবার যাইবি। যাওয়ার জিনিস আনতেছি। ভাবী ভেবেছিলেন ভাইয়া বুঝি ওইদিন এমনিতেই এই কথা বলেছিলেন।

কিন্তু কদিন পরেই দেখা গেলো এমনি এমনি নয়। ভাইয়া সত্যিকারেই একটা মেয়েকে বিয়ে করে ফেলেছেন।সেই বউ বাড়িতেই তুলে এনেছেন। এবার শুরু হলো বাড়িতে অন্য লীলা।যারা আমাদের বাড়ির সংসার ভাঙার লীলা দেখতে চেয়ে আশাহত হয়েছিল আগে এখন যেন তারা নতুন দৃশ্য দেখার জন্য একটু আড়মোড়া ভেঙেই বসলো। ‘ নতুন ভাবী সাধারণ মেয়েদের মতো অত হাসিখুশির মানুষ নন। তিনি সব সময় চুপচাপ থাকেন। বাড়িতে তার যা কথা হয় ভাইয়ার সাথেই।খেয়া ভাবী হয়ে গেলেন এ বাড়ির আসবাবপত্রের মতো।তার সাথে কেউ কখনো কথাও বলে না, তার কোন প্রয়োজনের কথাও কেউ কখনো ভাবে না।

তো যাই হোক আমার মায়ের মত ভাবীকে সে রাতে সাফ সাফ জানিয়ে দিলেন,’আমি তোরে তালাক দিবো। ভাবী কেঁদে কেটে ভাইয়ার পা ধরলেন। বললেন বিশ্বাস করো, আমি মঙ্গলের জন্য দোয়া করাইছি। ভাইয়া বিশ্বাস করলেন না। সে রাতেই,এক তালাক, দুই তালাক, তিন তালাক বলে ভাবীর সাথে তার সমস্ত সম্পর্কের অবসান ঘটালেন ।  সে রাতে আমি ছিলাম প্রচন্ড ঘুমে।সেই ঘুম ভাঙিয়ে ভাবী আমার কপালে চুমু খেলেন, তারপর কান্না ভেজা গলায় বললেন নয়ন, আমার সব শেষ হয়ে গেল রে! আমি কোনদিন ভাবিনি তোদের ছেড়ে চলে যেতে হবে এভাবে! এই বাড়ি থেকে যে মৃত্যুর আগে বেরিয়ে যাবো তা আমার কল্পনাতেও আসেনি। কথাগুলো শেষ করতে পারলেন না ভাবী। ……

শেষ কথা

এই গল্পের বাকি অংশ হয়তো বা আরেকটি পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। তো আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই এই সাইটে ভিজিট করে অন্য গর্ব পড়ার জন্য অনুরোধ রইল। আর যদি এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

প্রথমবার পিল খাওয়ার নিয়ম – উপকারিতা ও অপকারিতা

0

এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে যে প্রথমবার কিভাবে পিল খেতে হয় বা এর নিয়ম কি। তো আপনারা যারা প্রথমবার পিল খাবেন, আপনারা হয়তো জানেন না যে কিভাবে পিল খেতে হয়, পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি বা শরীরের কোন কোন সমস্যা থাকলে পিল খাওয়া যাবে না। তাহলে ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো, যাতে আপনারা প্রথমবার পিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারেন এবং উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন।

প্রথমবার পিল খাওয়ার নিয়ম

বর্তমান সময়ে অনেকেই আছেন যারা লজ্জার খাতিরে ডাক্তারের কাছে পরামর্শ না নিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে এইসব বিষয়ে জেনে থাকেন। অনেক সময় দেখা যায় যে পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম বুঝতে না পেরে এলোমেলো ভাবে পিল খেয়ে ফেলেন। তো এখান থেকে আপনারা জেনে নিন সর্বপ্রথম সঠিক নিয়মে পিল খাওয়ার নিয়ম।

বর্তমানে সারা বিশ্বেই এই পিল ব্যবহার করে থাকেন লক্ষ লক্ষ মহিলা জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য। সাধারণত যতদিন কোন সন্তান না চায় ততদিন এই পিল ব্যবহার করে থাকেন। তো আপনারা অনেকেই যারা প্রথমত বিল ব্যবহার করবেন অর্থাৎ খাবেন, আপনাদের হয়তো ধারণা নেই যে প্রথমে কোন অবস্থায় বা কখন পিল খাওয়া হয়। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন যে প্রথমবার পিল খাওয়ার নিয়ম গুলো।

আসলে বলতে গেলে পিল তো অনেক ধরনের হয়ে থাকে, তো সেই অনুযায়ী আপনারা যে পিল গুলো ব্যবহার করবেন সেগুলোর ভিতরে এক টুকরো কাগজ দেখতে পাবেন, সেই কাগজের সকল বিধি নিয়ম বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেওয়া রয়েছে। সবগুলো পিলের কোম্পানির নিয়ম তো আর একভাবে দেওয়া বা সঠিকভাবে দেওয়া সম্ভব না, তো আপনারা যে বিল গুলোই ব্যবহার করুন না কেন সবগুলো পিলের প্যাকেটের ভিতরে একটি করে কাগজ থাকে সেই কাগজ থেকে আপনারা সঠিক তথ্য গুলো জেনে নিবেন।

পিল খাওয়ার উপকারিতা 

আপনারা হয়তো জানেন না যে পিল খাওয়ার কি উপকারি দিকগুলো রয়েছে, তাহলে নিজ থেকে জেনে নিন যে পিল খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি।

♦ নিজেদের ইচ্ছামত জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য পিল সবচেয়ে কার্যকরী একটি ওষুধ।

♦ ডাক্তারের কোন পরামর্শ ছাড়াই এই বিল খাওয়া যায় খুব সহজেই।

♦ কখনো কখনো যৌন চাহিদা সম্পর্কে বলতে গেলে যে কোন একজনের চাহিদার ক্ষেত্রে এই পিল খুবই সাহায্য করে।

♦ হয়তো অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে আপনারা যৌন মিলন বা শারীরিক সম্পর্ক করে ফেলেছেন কিন্তু আপনারা সন্তান নিতে চাচ্ছেন না সে ক্ষেত্রেও পিল খুবই কার্যকারী।

পিল খাওয়ার অপকারিতা 

আপনারা হয়তো উপরে দেখতে পেরেছেন যে পিল খাওয়ার উপকারিতা গুলো। পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম বা কখন খেলে ভালো হয়। তাহলে এখন দেখে নিন পিল খাওয়ার কিছু ক্ষতির দিক বা উপকারিতা গুলো কি কি।

♦ বেশি মাত্রায় পিল খেলে গর্ভধারণের ঝুঁকি কমে যায়, যেটা গাইনি বিশেষজ্ঞ দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।

♦ যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে, তাদের পিল খেলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

♦ অনেক সময় যদি পিল খাওয়ার পরে দেখেন যে উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যা তাহলে বুঝে নিতে হবে যে পিল খাওয়াতে সমস্যাটি হয়েছে।

♦ হতাশা, বেশি মাথাব্যথা, খিটখিটে মেজাজ, ব্রেস্টে ব্যথা ও বমি বমি ভাব, এগুলো হতে পারে অতিরিক্ত পিল সেবনে।

♦ যারা অতিরিক্ত পিল খেয়ে থাকে তারা যৌন মিলন বা সেক্স করার সময় অতটা তৃপ্ততা পায় না।

♦ তিন বছরের বেশি সময় ধরে যদি পিল নিয়মিত খাওয়া হয় তাহলে গর্ভধারণের মাত্রা বা বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কমে যায়।

সর্বশেষ কথা

তো প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি যে প্রথমবার পিল খাওয়ার নিয়ম, পিল খাওয়ার উপকারিতা এবং পিল খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছে। যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে বা যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে বিশেষ করে অন্য একটি বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

কত বছর খাজনা না দিলে জমি খাস হয় ?

0

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে বর্তমানে বাংলাদেশের খাজনা বা কর না দিলে কি কি হতে পারে। এবং খাজনা কত বছরের মধ্যে না দিলে জমি খাস হতে পারে। এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই পোস্টটি পুরো পড়ার জন্য অনুরোধ করছি। আশা করি আপনারা খাজনার যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন খাজনা সংক্রান্ত সকল তথ্য।

কত বছর খাজনা না দিলে জমি খাস হয় 

বাংলাদেশের নতুন আইনে নতুন নিয়মে খাজনার যে আইন করা হয়েছে তা আমাদের হয়তো অনেকেরই জানা নেই। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। তিন বছরের মধ্যে যদি আপনারা আপনাদের জমির কোন খাজনা না দেন তাহলে আপনাদের জমি খাস হতে পারে। বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, মোঃ খলিলুর রহমান নতুন আইনের অধীনে এই নিয়মটি চালু করেছেন।

তিনি আরো জানিয়েছেন যে সরকার প্রত্যেক জমির মালিক কে ভূমির মালিকানা সনদ দিবে। এই সনদটি ভূমির মালিকানা নির্ধারণে চূড়ান্ত দলিল হিসেবে থাকবে। এই সনদটির মাধ্যমে আপনারা সহজেই আপনার জমির সকল তথ্য যাচাই করতে পারবেন। জমির ক্ষেত্রে এই সনদটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

কত বছর খাজনা না দিলে জমি খাস হতে পারে 

আপনারা হয়তো উপর থেকে খাজনা না দেওয়ার বিষয়ে জানতে পেরেছেন যে, সঠিক সময়ে খাজনা না দিলে জমি চাষ হতে পারে। নিয়মিত খাজনা না দিলে অর্থাৎ টানা তিন বছর যদি খাজনা না দেওয়া হয় তাহলে আপনার জমি খাস হতে পারে। তাই এ বিষয়ে খুব সতর্ক থাকতে হবে এবং আপনাদের যে প্রতিবেশী মানুষগুলো আছে তাদের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে দিবেন যাতে তাদের এই বিশাল বিপদের সম্মুখীন না হতে হয়।

জমির খাজনা বা কর মানুষ আগে অতটা গুরুত্ব দিতো না, কিন্তু বর্তমানে এই খাজনা না দিলে আপনার জমি হতে পারে ঘাস। তাই আমরা এ ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকবো এবং সঠিক সময়ের মধ্যে খাজনা দিব। এবং বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে এখন ভূমি অফিস বা কাচারিতে গিয়ে আপনাদের আর খাজনা দিতে হবে না। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনি আপনার খাজনার কাজ সেরে ফেলতে পারবেন।

জমির খাজনা না দিলে কি হয় 

জমির খাজনার যে সঠিক নিয়মটি সেটি হল বাংলা সনের তারিখ হিসেবে গণনা করা হয়। মানে চৈত্র মাসের ৩০ তারিখের পর থেকেই বৈশাখ মাসের শুরু হওয়ার সাথে সাথেই আপনার খাজনা বকেয়া বলে গণ্য হতে থাকবে। বকেয়া হলে সেই খাজনা বা করে সঙ্গে আপনাকে এক্সট্রা ৬% থেকে ৭% সুদ দিতে হবে। তাহলে আপনারা অবশ্যই বুঝতে পারছেন যে বর্তমানে খাজনার ব্যাপারে কতটা গুরুত্ব দিতে হবে আমাদের।

তো আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন যে সঠিক সময়ে খাজনা না দিলে কি হতে পারে। তাহলে আপনারা সঠিক সময়ে খাজনা দেওয়ার চেষ্টা করবেন অবশ্যই। তা না হলে আপনাকে খাজনার টাকার সাথে জরিমানা দিতেই হবে। এবং বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে ভূমি উন্নয়ন কর বা খাজনা পরিষদ থাকলে আপনার জমি নিলাম হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।

জমির খাজনা দিতে কি কি কাগজ লাগে 

বাংলাদেশ সরকার জমির খাতনার জন্য সাধারণ জনগণের ভোগান্তি কমানোর লক্ষ্যে অনলাইনের মাধ্যমে খাজনা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এখন অনেকে আছেন যারা যে খাজনা সম্পর্কে অতটা ধারণা নেই বা কখনো জমির খাজনা নিয়ে কোন ঘাটাঘাটি করেননি। বর্তমানে জমির খাজনার জন্য খুব করা আইন করা হচ্ছে। হয়তো কম বেশি সবাই জানেন, অনলাইন এর মাধ্যমে কিভাবে জমির খাজনা দিবেন এবং কি কি কাগজ লাগতে পারে।

১. প্রথমেই জমির সর্বশেষ যে খতিয়ান বা পর্চা সেটা লাগবে এবং যার নামে খতিয়ান বা পচা তার জাতীয় পরিচয় পত্রের আইডি কার্ড ও তার একটি মোবাইল নাম্বার থাকতে হবে।

২. তারপর আপনাকে বাংলাদেশ অফিশিয়াল খাজনার ওয়েবসাইটে http//idtax.gov.bd/ এই ওয়েব সাইটটিতে ঢুকে জাতীয় পরিচয় পত্রের ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাউন্ট খুলে নিতে হবে। 

৩. ওয়েব সাইটটিতে একটি অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনার যে মোবাইল নাম্বার দিবেন, সেই মোবাইল নাম্বারে একটি OTP নাম্বার আসবে। সেই OTP নাম্বার দিয়ে খাজনার ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট চালু হবে।

৪. তারপর আপনার পরবর্তী সকল কাজ ধাপে ধাপে সম্পন্ন করবেন।

সর্বশেষ কথা

তো আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়েছেন আশা করি কত বছর খাজনা না দিলে জমি খাস হয় এবং খাজনা ও কর সংক্রান্ত আরো অনেক তথ্য পেয়েছেন। এই পোস্টটি শেয়ার করলে যদি মনে করেন যে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকার হতে পারে। তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট।

নওগাঁ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

নওগাঁ জেলার প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং আপনাদের সবাইকে জানাই পবিত্র রমজান মাসের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সঠিক তথ্যের জন্য বিভিন্ন সাইটে সার্চ করে থাকেন। আশা করি এই সাইটের মাধ্যমে আপনারা সঠিক তথ্যই পাবেন। পবিত্র রমজান মাসের সারাটি মাস আমরা রোজা করি এবং নামাজ পড়ি সেই রোজা ও নামাজ যদি না হয় সঠিক সময় তাহলে কেমন হয়। 

সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা হলো সুন্নত। তাই আমরা অবশ্যই সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে সেহরি ও ইফতার করার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। এই পবিত্র রমজান মাসের রোজা রাখার এমন ফজিলত যে এই রোজার সওয়াব মহান আল্লাহ তায়ালা তার নিজ হাতে এই রোজার প্রতিদান দেবেন। তাহলে আমরা সবাই রোজা রাখার চেষ্টা করব অবশ্যই। তাহলে নওগাঁ জেলার ভাই ও বোনেরা আপনারা নিজ থেকে দেখে নিন আপনাদের নওগাঁ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

নওগাঁ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী 

নওগাঁ জেলার প্রাণপ্রিয় যে সকল কর্মজীবী ভাই ও বোনেরা আছেন আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন আপনাদের নওগাঁ জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন    সেহরির শেষ সময়  ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৪ am  ৬ঃ ১২pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ১৩ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৩ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৪ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৪pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৫ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৫ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৬ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৬ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৭ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৭ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৮ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৮ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৯ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৯ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২০ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২০ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২১ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২১ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২২ pm

নাজাতের  ১০ দিন

তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২২ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৩ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৩ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৪ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৪ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৫ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৫ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৬ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৬ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৭ pm