Home Blog Page 29

চা নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, গল্প ও কবিতা

0

বিশ্বের এমন কোন দেশ নেই যে সেখানকার লোকেরা চা পছন্দ করেন না এবং কি আমাদের বাংলাদেশের সকাল সন্ধ্যার আড্ডা দেওয়ার অন্যতম জনপ্রিয় একটি জিনিস হল এই চা। এক কথায় আমরা সবাই চা খেতে ভালোবাসি তাই অনেকে আছেন যারা চা নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে চা নিয়ে কিছু নতুন স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন তুলে ধরা হবে। তাহলে সময় নষ্ট না করে দেখে নিন চা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন সমূহ।  

চা নিয়ে উক্তি  

১. চা এমন একটি জিনিস যা খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যায় এবং মনকে সতেজ করতে সাহায্য করে। 

২. বর্তমান সময়ের পাঁচ টাকার হয়তো কোন মূল্য নেই ,কিন্তু পাঁচ টাকার এক কাপ চাই দিতে পারে আপনাকে অন্যরকম একটু সুখ। 

৩. সকাল বেলায় মিষ্টি রোদের সঙ্গে এক কাপ চা না হলে চলেই না। 

৪. বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার সময় এক কাপ চা ছাড়া আমার চলেই না। 

৫. এক কাপ চা না হলে হয়তো সকালটা এত মিষ্টি হতো না এবং কি মেঘ এসে উড়ে যেত বৃষ্টি হতো না। 

৬. যতই কঠিন পরিস্থিতিতে থাকুন না কেন গরম এক কাপ চা নিয়ে কয়েক চুমুক দেওয়ার পরে মনটা একটু হলেও হালকা হয়ে যায়। 

৭. আড্ডা দেওয়ার সময় যখন সাথে থাকে এক কাপ গরম চা আর কিছু বিস্কিট তাতেই আড্ডা জমে যায়। 

৮. শীতের সকালে এক কাপ চা যেন অনেক মূল্যবান একটা জিনিস। 

চা নিয়ে স্ট্যাটাস

১. চা আসলে চাই কারণ শরীর ও মনের ক্লান্তি দূর করতে এক কাপ চাই যথেষ্ট। 

২. কোন এক পড়ন্ত বিকেলে তুমি আর আমি চা খেয়ে বলেছিলাম এতেই মনে হয় প্রকৃত ভালোবাসা নিহিত আছে। 

৩. এক কাপ চাই যথেষ্ট একটি অলস দেহ ও ক্লান্ত মনকে সতেজ করার জন্য।  

৪. এই জীবনটা হলো এক কাপ চায়ের মত, এটা তেমনি স্বাদ হবে যেভাবে আপনি বানাবেন। 

৫. চা হল একাকীত্ব জীবনকে সঙ্গী করে নিয়ে তার সাথে আড্ডা দেয়। 

৬. চা খাওয়ার সময় টাই হলো অবসর টাইমে অর্থাৎ আরাম করার সময়। 

৭. এক কাপ চা হলো হাজারো চিন্তা-ভাবনা ভাগাভাগি করার একটু অজুহাত। 

৮. সকল কিংবা দুপুর, বিকাল বা রাত যে সময়ই হোক না কেন বাঙালির কাছে চা যেন এক প্রকার নিকোটি।

চা নিয়ে ক্যাপশন

* হ্যাঁ আমি চা খেতে ভালোবাসি, সেটা আমি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি। 

* মাঝে মাঝে চা এর চুমুক থেকে চমৎকার কিছু ধারণা চলে আসে যা আপনি কখনো কল্পনাও করেননি। 

* নীরবে থেকে একটি বই পড়ার সময় যদি এক কাপ চা হয় পাশে তাহলে সেরা মুহূর্ত টুকু মনে হবে তখনই। 

* আমি যত ব্যস্তই থাকি না কেন সেই ব্যস্ততার মাঝেই চায়ের চুমুকে একটু স্বস্তি খুঁজে পাই। 

* সারাদিন শেষে আপনার পরিশ্রমের সব ক্লান্ত দূর করতে কড়া এক কাপ চা-ই  আপনার জন্য যথেষ্ট।

* যত পরিশ্রম করি না কেন বা যত হতাশই থাকি না কেন দিন শেষে বন্ধুদের সাথে চা খেতে বসে সব ক্লান্ত আর হতাশ চলে যায়। 

চা নিয়ে রোমান্টিক ক্যাপশন

 > তোমার মিষ্টি হাতের চা ছাড়া আর কোথাও আমার চা ভালো লাগে না। 

> সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে তোমার হাতের চায়ের সেই সুগন্ধিতেই যেন আমি পাগল হয়ে যাই।

> মহান সব চিন্তা গুলি হয়তো এক কাপ চায়ের সঙ্গেই তৈরি হয়। 

>  চা আর বিস্কুট যেমন একসাথে মানায় ঠিক তেমনি প্রিয় তোমার সাথে আমি মিশে যেতে চাই।

> বড়দের মতামত নেওয়া ঠিক সকাল বেলার এক কাপ চায়ের মত। 

> একজন প্রিয় মানুষের সাথে যেমন সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করা যায়, ঠিক তেমনি চা এর সাথে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করা যায়। 

> কে বলেছে ভালোবাসায় শান্তি খুঁজে পাওয়া যায় আমি মনে করি নীরবে বসে একটা চা-এ শান্তি খুঁজে পাওয়া যায়। 

চা নিয়ে গল্প

এই শীতল বিকেল বেলাতে তোমার সাথে এক কাপ চা দিয়ে গল্পটা শুরু করতে চাই। আর চায়ের সেই গরম ধোয়ায় দেখতে পেতাম তোমার নানান রঙের হাসি। এই গোধূলি বিকেল বেলায় তোমার সাথে চায়ের আড্ডা তে মগ্ন হয়ে আমি যেন অন্য জগতে চলে যাই। ভুলে যাই যে আমি কোথায় আছি, তুমি যদি আমাকে আলতো করে ছুঁয়ে দাও তাহলে আমার সেই অন্য জগতের নেশাটা কেটে যায়। 

তুমি আর আমি হাতে নিয়ে চায়ের কাপ, বিকেল গড়িয়ে কখন সন্ধ্যা নেমে আসে সে খেয়ালে কেবা থাকে, সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হয়ে যায় তখন যেন মনে পড়ে যায় যে রাত হয়েছে এখন আর আড্ডাটা চালানো যাবে না। প্রতিদিন সকালের সেই চায়ের সাথে টোস্ট বিস্কুট যেন প্রতিদিনের জ্ঞানের বৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়, আসলেই কি তাই আমার তো মনে হয় তাই। তোমার যত রাগ আছে সব আমার উপর ঝাড়তে পারো, তাতে আমি কি করবো তুমি কি জানো, সন্ধ্যা বেলায় এক কাপ চায়ের সাথে সে রাগ গুলো এক চুমুকেই পিসে দেব।

চা নিয়ে রোমান্টিক কবিতা

এক কাপ চা

এক কাপ চা চাই, করা করে।

সেই ধোঁয়ার উষ্ণতায় যেন খুঁজে পাই, 

গ্রামের সেই মুরুব্বিদের সাথে বসে সকালবেলায় চায়ের স্বাদ।

খুঁজে পায় যেন সেই,

ফেলে আসা অতীতের সব স্মৃতি গুলো।

এ চা যেন চা নয়,

এ যেন এক স্মৃতি ভরা কাপ।

সেই চায়ের চুমুকে যেন,

ছুটি দিব হতাশা ও অবসাদ।

চায়ের সেই লম্বা চুমুকে যেন ক্লান্তি ছুটি হয়ে যায়,

এক কাপ চা যেন ভালোবাসার সুবাসে,

কল্পনা আর আবেগ মিশিয়ে;

জাগিয়ে নেব সমস্ত স্নায়ু কোষ। 

চায়ের ওমে তোমাকে মিশিয়ে লিখব কবিতা?

এক কাপ চা দাও;

নইলে আমি চলে যাব অনেক দূরে হারিয়ে।

সর্বশেষ কথাঃ 

চা নিয়ে যে স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো উল্লেখ করা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন আশা করি ভালো লেগেছে।   যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং পছন্দমত ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য সংগ্রহ করতে পারবেন স্ট্যাটাস ও ক্যাপশনগুলো। এরকম আরো বিভিন্ন পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

রাজশাহী জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ ও একদিনে রাজশাহী ভ্রমণ

0

রাজশাহী বিভাগ হলো বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম ও প্রাচীন একটি শহর। এই শহরটি রেশমি বস্ত্রের জন্য বিখ্যাত একটি শহর। এ বিভাগের দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, পুঠিয়া রাজবাড়ি, বাঘা মসজিদ, রাজশাহী চিড়িয়াখানা, শিশু পার্ক, পদ্মা গার্ডেন, আরো বিভিন্ন কিছু উল্লেখযোগ্য রয়েছে।

রাজশাহী জেলার দর্শনীয় স্থান 

যারা রাজশাহী জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলোর ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক তারা এই পোস্ট থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পাবেন। রাজশাহী জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত রূপে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হলো। 

বাঘা মসজিদ

রাজশাহীর জেলা সদর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে বাঘা উপজেলায় অবস্থিত এই মসজিদটি। এই মসজিদটি স্থাপিত হয় সুলতান নাসির উদ্দিন শাহ এর আমলে ১৫২৩ সালে। মসজিদটির কাজ খুব নিখুত ভাবে করা হয়েছিল। 

পুঠিয়া রাজবাড়ি

রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই পুঠিয়া রাজবাড়ি। প্রাচীন এই স্থাপনাটি নজরকাড়া একটি দর্শনীয় স্থান, যা এক অন্যরকম অন্যতম স্থাপনার মধ্যে সেরা একটি স্থাপনা। পুঠিয়া রাজবাড়ি বেশ পুরনো এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা একটি অপরূপ দৃশ্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে এই রাজবাড়িটি। 

বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর 

বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর রাজশাহী জেলার হেতেম খাঁ উপজেলায় অবস্থিত, এই জাদুঘরটি ১৯১০ সালে স্থাপিত হয়। এই জাদুঘরটি বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালনা করা হয়। বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি যাদুঘর হচ্ছে এই বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। 

রাজশাহী কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানা

রাজশাহী শহর থেকে মাত্র ৪.৫ দূরত্বের এ এইস এম কামরুজ্জামান সড়কের সাথেই এই চিড়িয়াখানাটি অবস্থিত। চিড়িয়াখানাটিতে উল্লেখযোগ্য সংগ্রহের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উদবিড়াল, অজগর সাপ, কুমির, হরিণ, বাজরিকা, বালি হাঁস, কাঠবিড়ালি, ঘোড়া ইত্যাদি। 

সাফিনা পার্ক

রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলায় একটি দ্বি-গ্রাম খেজুরতলা নামক একটি জায়গায় এই সাফিনা পার্ক অবস্থিত। পার্কটিতে রয়েছে চিত্র বিনোদন স্পট, পিকনিক স্পট ও বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্র এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল নানান রকমের ফুল, ফল, ঔষুধি গাছ, নাগরদোলা, শিশুদের ট্রেন, কিডস স্পোর্টস জোন, থ্রিডি সিনেমা ইত্যাদি। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে জনপ্রিয় একটি জায়গা এই সাফিনা পার্ক। 

পদ্মার পাড়

বাংলাদেশের প্রধান নদী বলা হয় এই পদ্মা নদীকে। রাজশাহীর জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে এই পদ্মার পাড়। নদীটি কয়টি জেলা নিয়ে গঠিত হয়েছে তারমধ্যে দর্শনীয় স্থানের মধ্যে সেরা হলো এই সিরাজগঞ্জের পদ্মার পাড়। 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। রাজশাহী শহর থেকে মাত্র 5 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিবেশ একদম স্বয়ংসম্পূর্ণ ও ডিজিটাল ক্যাম্পাস দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ একদম প্রাকৃতিক ও সৌন্দর্যের ঘেরা একটি অপরূপ দৃশ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয়।  

পদ্মা গার্ডেন

রাজশাহী শহর থেকে কিছুদূর যেতেই পদ্মা নদীর পাড়েই অবস্থিত এই পদ্মা গার্ডেন। এই গার্ডেনটি একটি উন্মুক্ত জায়গায় অবস্থিত যেখানে সব ধরনের মানুষ যাতায়াত করতে পারে এবং প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো ও প্রাচীন স্থাপনা গুলো উপভোগ করে থাকে। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে মোটামুটি একটি ভালো জায়গা বলা চলে।  

হাওয়াখানা ভবন ও দিঘি

রাজশাহী শহর থেকে একটু দূরে পুঠিয়া উপজেলার তারাপুর গ্রামের অবস্থিত হাওয়াখানা  এই ভবন। ভবনটির সাইটে রয়েছে একটি দীঘি যা চোখ বুলানো একটি জায়গা প্রায় ১০ একর জায়গা নিয়ে নির্মিত হয়েছে ওই দিঘী। এই হাওয়াখানা ভবনটি বাঘা মসজিদ থেকে ১৮ কিলোমিটারের দূরত্ব। 

সর্বশেষঃ

আশা করি রাজশাহী জেলার যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে এই পোস্টের মাধ্যমে সকল দর্শনীয় স্থানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পেয়েছেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন জেলার বা বিভাগের দর্শনীয় স্থানের তথ্য পেতে এই  সাইটে ভিজিট করুন  আশা করি সঠিক তথ্যগুলো পেয়ে যাবে।  

নেপালের দর্শনীয় স্থান ও নেপাল ভ্রমণ গাইড

0

নেপাল হল বাংলাদেশের একটি প্রতিবেশী দেশ যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে  ভরা  একটি হিমালয় পর্বতের  দেশ। এভারেস্টের দেশ হল এই নেপাল এখানে প্রতিবছর লাখো মানুষের ভ্রমণের জায়গা। এই ঐতিহাসিক ও হিমালয়ের দেশ নেপালের কিছু দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত বিশেষ কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো। 

নেপালের দর্শনীয় স্থান সমূহ 

নেপালের যে কয়েকটি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে হচ্ছে লুম্বিনী, ইলম, পুন হিল ট্রেক, ধুলিখেল, ভক্তপুর, অন্নপূর্ণা, কাঠমুন্ডু, চিন্তাফ ট্রেক, তিলিচো লেক, ল্যাংট্যাং ভ্যালি ট্রেক ইত্যাদি। এই সকল দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য নিচে লেখা হলো। 

লুম্বিনী

এই  লুম্বিনী নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে প্রায় ২৪০ কিলোমিটার পশ্চিমে রুপান্দি জেলায় অবস্থিত। এই লুম্বিনী শহরে গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান, একটি বৌদ্ধ ধর্মের তীর্থস্থান। এই পবিত্র স্থানটিকে বৌদ্ধ ধর্মের লোকেরা খুব যত্ন এবং দায়িত্ব সহকারে প্রণীত ছোঁয়ায় রাখে। এই শহরটির রাস্তা ভারত এবং নেপালের সংযোগের প্রধান রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। 

পুন হিল ট্রেক

নেপালের একটি শহর গোরেপানির কাছেই একটি পাহাড়ের চূড়য়, যে পাটের উচ্চতা প্রায় ৩২১০ মিটার।  পাহাড়টির সুন্দরী এতই বেশি যে উপরে উঠলে মনে হবে যে আকাশের সাথে মিশে গেছি। নেপালের হিমালয়ের অন্নপূর্ণা রেঞ্জের অসাধারণ সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে অবশ্যই এই জায়গাটিতে যেতে হবে। 

ধুলিখেল

নেপালের কাঠমান্ডু থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে পোখারা গিয়ে সেখান থেকে কিছুদূর যেতেই সামনেই এই ধুলিখেল শহরটি চলে আসবে। এই জায়গাটি পর্যটকদের জন্য বিশেষ একটি দর্শনীয় স্থান। এই ধুলিখেল এর পাশেই রয়েছে ‘গান্ধা মাল্লা’ এটি হলো অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পবিত্র স্থান।  

ভক্তপুর

এই জায়গাটি হল নেপালের কাঠমান্ডু উপত্যকায় অবস্থিত, এটি হল নেপালের সবচেয়ে ছোট একটি জেলা। নেপালের কাঠমান্ডু থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরেই এই জেলাটি, প্রাচীন রাজাদের বাসস্থান ছিল এই ভক্তপুর জেলায়। এই জেলা জুড়ে রয়েছে শুধু প্রাচীন ঐতিহ্যের পুরনো স্থাপনা। 

অন্নপূর্ণা

এই জায়গাটি নেপালের একদম স্থানে অবস্থিত একটি পাহাড়ের চূড়ায় এর উচ্চতা প্রায় ৭২০০ মিটার, পৃথিবীর মধ্যে উচ্চতার দিক দিয়ে দশম স্থানে রয়েছে। এই পাহাড়ের চূড়ায় রয়েছে দেবী অন্নপূর্ণার সবচেয়ে জনপ্রিয় মন্দির। এ জায়গাটি নেপালের প্রথম ও সবচেয়ে বড় সংরক্ষিত অঞ্চল। 

কাঠমুন্ডু

নেপালের রাজধানী হল এইট কাঠমান্ডু। কাঠমান্ডু হল একটি মেট্রোপলিটন অঞ্চল যার মধ্যে রয়েছে কয়েকটি শহর যেমন ললিতপুর, ভক্তপুর, কীর্তিপুর, টুন্ডিখেল আরো কয়েকটি জেলার নিয়ে এই রাজধানী গঠিত হয়েছে। কাঠমান্ডু হল মন্দিরের শহর নামে বেশি পরিচিত, মন্দিরের মেলা বলেও অনেকে চিনেন। প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ এই জায়গাটিতে ভ্রমণ করতে আসে। 

চিন্তাফু ট্রেক

চিন্তাফু ট্রেক এ খুব কম সংখ্যক মানুষ ভ্রমণ করে থাকে। এই পাহাড়টি নেপালের কাঠমান্ডুর সাথেই অবস্থিত । এই পাহাড়টিতে রাতের জোছনার সৌন্দর্য উপভোগ কর করা যায় এবং মার্চ-এপ্রিলের দিকে এই পাহাড়টিতে কিছু ফুল ফোটে, এই ফুলগুলোর যে সুগন্ধ একেবারে পাগল করার মত এবং দেখতে খুবই সুন্দর। 

তিলিচো লেক

এই লেকটি নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর থেকে কিছু দূরে যেতেই মনাঙ জেলায় অন্নপূর্ণা পার্বত্য অঞ্চলে দিকে অবস্থিত। এই লেকটিকে পৃথিবীর সর্বোচ্চ হ্রদ বিবেচনা করা হয়। এই তিলিচো লেকটির দুই পাশে রয়েছে হিমালয় পর্বত, এ জায়গায় অনেক সময় তুষারপাতের জন্য এই জায়গাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। 

ল্যাংট্যাং ভ্যালি ট্রেক

নেপালের একটি জনপ্রিয় ট্রেকিং রুট তিব্বত সীমান্তে অবস্থিত এই ল্যাংট্যাং ভ্যালি ট্রেক। এই পাহাড়টিকে বলা হয় বরফের রাজ্যের পাহাড়। এর উচ্চতা প্রায় ৩৫০০ মিটার, চারো দিকে রয়েছে পাহাড়ি বস্তি এবং গোসাইকুণ্ড নামের হাই আলটিচুড লেক সে যেন এক অবিশ্বাস্য সৌন্দর্য ও ভালো লাগার মত একটি জায়গা। 

সর্বশেষ কথাঃ 

আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে তথ্যগুলো লেখা হয়েছে সকল তথ্যই সঠিক। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও পরিচিত জনের সাথে শেয়ার করবেন। আরো বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের তথ্য পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি সকল তথ্য গুলো একদম সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। 

টেলিটক ইমু প্যাক ২০২৩

0

আজকে আমরা কথা বলবো টেলিটক ইমু  অফার নিয়ে। আপনি যদি টেলিটকের একজন নিয়মিত গ্রাহক হন তাহলে আপনার জন্য রয়েছে দারুণ ইমু ইন্টারনেট অফার। টেলিটক সিমটি আপনারা ব্যবহার করে থাকেন, কারণ এই সিমটি ইন্টারনেট প্যাক গুলো দেয় খুবই কম দামে সাশ্রয়ী প্যাক এ । আমরা বেশির ভাগ লোক ইমু সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি, তাই আমরা অনেকেই ইমু প্যাক এর অফার খুঁজে থাকি। বর্তমানে আমরা একেক জন একেক জায়গায় থাকার সত্বেও আমরা সবাই মিলে একসাথে কথা বলতে পারি এই ইমুর মাধ্যমে। 

আপনি খুব সহজ ভাবে আপনার মোবাইলে অফার টি ব্যবহার করতে পারবেন এবং খুব সাশ্রয়ী মূল্যে। কম টাকায় বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলে টেলিটক সিম টি ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন আমরা দেখে নেই টেলিটকের ইমু অফার এর মধ্যে কি কি আকর্ষণীয় অফার গুলো আছে। 

টেলিটক ইমু প্যাক অফার

আপনারা যারা টেলিটক সিম ব্যবহার করেন বিশেষ করে তাদের জন্য এই অফার।  আপনাদের জন্য এয়ারটেল অপারেটর দিচ্ছে খুব কম দামে বেশি ইন্টারনেট অফআর। আমরা খুব সহজেই একজনের সাথে কথা বলতে পারি ইমো সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। এয়ারটেল আমাদের যে সুবিধাগুলো দিচ্ছেন ইমু প্যাক এর মাধ্যমে সেগুলো হলো সাপ্তাহিক ইমো প্যাক এবং মাসিক ইমো প্যাক। আপনারা আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী প্যাক গুলো ব্যবহার করবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই টেলিটক সিম অফার এর প্যাক গুলো। 

টেলিটক মাসিক ইমু অফার 

প্রিয় গ্রাহক আপনারা যারা মাসিক ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন ইমু আপসটি ব্যবহার করার জন্য। তাদের জন্য টেলিটক সিম অফার রয়েছে আকর্ষণীয় অফার। আপনারা চাইলে এই অফারটি ব্যবহার করতে পারেন। আপনারা এই অফারটি যত খুশি ততবার ব্যবহার করতে পারবে। 

১ জিবি ৪৯ টাকায় 

  • ইন্টারনেট অফার ১ জিবি। 
  • রিচার্জ ৪৯ টাকা। 
  • মেয়াদ ৩০ দিন।
  • এক্টিভেশন কোড *১১১*৪৯#।

২ জিবি ৯৩ টাকায় 

  • ইন্টারনেট অফার ২ জিবি।
  • রিচার্জ ৯৩ টাকা।
  • মেয়াদ ৩০ দিন।
  • এক্টিভেশন কোড *১১১*৯৩#।  

টেলিটক সাপ্তাহিক ইমু প্যাক

আপনি যদি মাসিক ইমু প্যাক ব্যবহার করে না থাকেন তাহলে টেলিটকের সাপ্তাহিক অফার ব্যবহার করতে পারেন। আপনারা অনেকেই আছেন যে সাপ্তাহিক অফার ব্যবহার করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাই টেলিটক এর বিশেষ সাপ্তাহিক অফার রয়েছে চাইলে এই অফারটি ব্যবহার করতে পারেন।

  • রিচার্জ ২৭ টাকা।
  • ইন্টারনেট অফার ১ জিবি। 
  • অফারের মেয়াদ ৭ দিন। 
  • এক্টিভেশন কোড *১১১*২৭#।  

টেলিটক ব্যালেন্স ও ইন্টারনেট চেক করার ডায়াল কোড

> আপনারা যদি টেলিটকের ব্যালেন্স চেক অথবা ইন্টারনেটের সকল প্যাক চেক করতে চান          তাহলে আপনাদের ডায়াল করতে হবে *১৫২#। টেলিটক এর যে সকল ইন্টারনেট                     প্যাক গুলো আছে সে সকল প্যাক গুলোর ডায়াল কোড একটিই। আপনি একটি ডায়াল             কোডের মাধ্যমে যাবতীয় সকল ইন্টারনেট প্যাক গুলো দেখতে পারবেন। 

         >  আপনারা যদি আপনাদের সিমের নাম্বার চেক করতে চান তাহলে আপনাকে ডায়াল করতে হবে                 *৫৫১#।

আশা করি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের টেলিটক ব্যবহারকারী বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। যেন তারা এই অফার গুলো উপভোগ করতে পারে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে যে সকল তথ্য গুলো পাবেন সবগুলো সঠিক তথ্য। আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জেনে নিন। প্রিয় ভাই ও বোনেরা যদি আরো সিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন আশা করি সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। 

খারাপ সময় নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, হাদিস ও ক্যাপশন

0

যারা খারাপ সময় নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও ছন্দ এগুলোর অনুসন্ধান করে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে কিছু নতুন উক্তি,  স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও ইসলামিক কিছু উক্তি আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন খারাপ সময় নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও ক্যাপশন গুলো এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন।

খারাপ সময় নিয়ে উক্তি

* খারাপ সময়ে সবকিছু করার দরকার নেই, সেটাই কর যেটা তোমার ভবিষ্যতে প্রয়োজন হবে।

* সময় খারাপ হোক বা ভালো হোক সেই সময়কে কাজে লাগানোর মধ্যে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে হবে।

* সময় যেমনই হোক খারাপ অথবা ভালো দুটি সময়কেই কাজে লাগাতে হবে থেমে গেলে হবে না।

* সময় থাকতে সময়ের যত্ন নাও তাতে সময় ভালো থাকবে নয়তো খারাপ সময় এসে যাবে।

* যারা সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনা তাদের জীবনেই খারাপ সময় চলে আসে।

* জীবনের সময়কে গুরুত্ব দেওয়াটা বেশি জরুরী নয়তো খারাপ সময় এসে জীবন এলোমেলো করে দিবে।

* জীবনে চলতে গেলে খারাপ সময় আসবে তাই বলে থেমে থাকা যাবে না। খারাপ সময়কে কাজে লাগিয়ে ভালো সময় তৈরি করুন তাতে ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে।

খারাপ সময় নিয়ে ইসলামিক উক্তি

১. মহান সৃষ্টিকর্তা পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে বর্ণিত করেছেন যে মানুষের জীবনে খারাপ সময় দিয়ে তাদের ধৈর্য পরীক্ষা করি।

২. মহান সৃষ্টিকর্তা বলেছেন তোমরা ধৈর্য ধরো. . . “তোমাদের যত খারাপ সময় আসুক তোমরা ধৈর্য ধরো” আমি তোমাদের খারাপ সময়ের মাধ্যমে পরীক্ষা করি।

৩. যে ব্যক্তি খারাপ সময়ে ধৈর্য হারা হয়ে গেল সে যেন তার জীবনের সাফল্যটাই হারিয়ে ফেলল।

৪. যে কাজ আজ করতে পারবে তা কালকে করার জন্য রেখে দিও না, কারণ কালকে হয়তো তোমার খারাপ সময়ে আসতে পারে।

৫. যারা সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে, তাদের জীবনে খারাপ সময়টা খুবই কম আসে।

৬. খারাপ সময় হয়তো আপনাকে কষ্ট দেবে নয়তো দুঃখ দেবে, কিন্তু সেই খারাপ সময় অতিক্রম করেই ভালো সময়ের দেখা পাওয়া যায়।

৭. ভালো সময়ে সময়কে কাজে লাগান, খারাপ সময়ে ভালো কাজের কিছু অংশ সঞ্চয় রাখুন যাতে খারাপ সময় পার করতে পারেন ভালো সময়ের জন্য।

খারাপ সময় নিয়ে স্ট্যাটাস

> কিছু মানুষ আছে যে ভালো সময়কে গুরুত্ব দেয় না কিন্তু খারাপ সময়ে সেই ভালো সময়ের জন্য আফসোস করে।

> জীবন পরিচালনা করতে গেলে খারাপ সময় আসবেই, তাই বলে নিজেকে ভেঙে পড়লে চলবে না।

> খারাপ সময়ে বোঝা যায় সত্য কি জিনিস এবং তা প্রকাশ পায়।

> খারাপ সময় গুলো আপনার জীবনকে কঠিন পরিস্থিতি এনে দিতে পারে কিন্তু তাতে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।

>. জীবনে খারাপ সময় আসবে যাবে, কিন্তু সময়কে মূল্য না দিতে পারলে খারাপ সময় কখনো কিছু ছাড়বে না।

>. মানুষের খারাপ সময় বলতে বোঝায় বিপদ, দুর্ঘটনা, কষ্ট, যন্ত্রণা ইত্যাদি। এই খারাপ সময় দিয়ে হয়তো অনেক বড় ভালো সময় অপেক্ষা করছে।

>. খারাপ সময় আসাটা প্রত্যেক মানুষের জরুরী খেতে ধৈর্য বাড়ে, রাগ কমে যায় এবং নিজেকে পরিশ্রমী করে তোলা যায়। এবং এগুলোতেই রয়েছে ভালো সময়।

>. আমাদের উপর যখন খারাপ সময় আসে তখন ধৈর্যধারণের মাধ্যমে সঠিক চিন্তা ভাবনা করতে হবে। ধৈর্য হারা হলে খারাপ সময় কখনো পিছু ছাড়বে না।

>. ভালো সময় পুরো পৃথিবীর সবকিছুই পাশে এসে দাঁড়ায়, কিন্তু খারাপ সময়ে নিজের ছায়াটাও সাথে থাকে না এটাই হলো বাস্তবতা।

খারাপ সময় নিয়ে ক্যাপশন

১. জীবনে খারাপ সময় না আসলে কখনো বুঝতে পারবেন না যে ধৈর্য কি জিনিস এবং কে আপন কে পর।

২. খারাপ সময়ে নিজেকে বিশ্বাসী করে তুলুন, পরিশ্রমী করে তুলুন, দেখবেন জীবনে ভালো সময় এসেছে।

৩. খারাপ সময় সময়তেও ভালো কিছু পাওয়া যায়, যেমন খারাপ সময়ে কিছু বাজে বন্ধুগুলো দূরে সরে যায়।

৪. খারাপ সময়ে কখনোই নিজেকে দুর্বল বলে হাল ছাড়া যাবে না, তাহলে জীবনের সাফল্য খুঁজে পাওয়া যাবে না।

৫. বার বার খারাপ সময় আসে বলেই যে তুমি ব্যর্থ তা নয়, হয়তো আর কখনো খারাপ সময় নাও আসতে পারে।

৬. জীবনে কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক আমি বিশ্বাস করি যে খারাপ সময়ের পরে ভালো সময় অপেক্ষা করে।

৭. খারাপ সময় হয়তো কিছুদিন বা কিছু মাস বা কিছু বছর থাকবে কিন্তু সারা জীবনের জন্য নয়।

৮. খারাপ সময় যতই আসুক না কেন নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা থেকে কখনোই বন্ধ করা উচিত নয়।

৯. জীবনে খারাপ সময় না আসলে হয়তো কেউ শুধরাতে পারে না, তাই জীবনে খারাপ সময় আসাটাও একটা ভাগ্যের ব্যাপার।

সর্বশেষ কথা

খারাপ সময় নিয়ে এ পোস্টের মাধ্যমে যে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। যাতে এই পোস্ট সম্পর্কে পড়তে যারা আগ্রহী তারা যেন খারাপ সময় নিয়ে প্রতিষ্ঠাটাস গুলো খুব সহজেই পেয়ে যায়। এবং এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন।

ডেনমার্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ডেনমার্কে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা যারা ডেনমার্কের কাজের চাহিদা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন আশা করি ডেনমার্কের সর্বশেষ অর্থাৎ বর্তমান কাজের চাহিদা সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়েও জানতে পারবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন যে ডেনমার্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা।

ডেনমার্কে বর্তমানে যে কাজগুলোর চাহিদা রয়েছে, সে কাজগুলোর উপরেই বর্তমানে প্রচুর লোক নিচ্ছে। তো আপনারা যদি ডেনমার্ক যেতে চান তাহলে যেকোনো একটি কাজের ভিসার উপর যেতে পারবেন। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে বর্তমানে ডেনমারকে কোন কাজ গুলোর চাহিদা বেশি রয়েছে। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন যে ডেনমার্কের বর্তমানে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং ডেনমার্কের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জেনে নিন।

ডেনমার্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি

ডেনমার্কে করোনা মহামারীর পর বর্তমানে প্রচুর কাজের চাহিদা বেড়ে গিয়েছে। তো আপনারা যারা ডেনমার্ক যেতে যাচ্ছেন, যাওয়ার আগে দেখে নিন যে কোন কাজের উপর লোক নিচ্ছে এবং আপনাদের যদি ওই কাজগুলোর উপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে ওই কাজের ভিসার উপর যেতে পারেন। তাহলে আগে চলুন দেখে নেই ডেনমার্কের বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা খুব বেশি।

ডাক্তার, 

ইঞ্জিনিয়ার,

ড্রাইভিং,

ফ্যাক্টরি,

কনস্ট্রাকশন,

ইলেকট্রিশিয়ান,

ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি,

প্লাম্বার মিস্ত্রি,

হোটেল বয়,

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ,

শেফ,

ব্লক ক্লিনার ও

সুপার মার্কেট।

তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে ডেনমার্কে বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। তো আপনাদের যদি এই কাজগুলোর মধ্যে যে কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে। তাহলে ওই কাজের ভিসার উপর ডেনমার্ক যেতে পারে। কারণ ডেনমার্কএ অভিজ্ঞ লোকদের খুবই মূল্যায়ন করে থাকে।

ডেনমার্কে কোন কাজের বেতন বেশি 

ডেনমার্কে কোন কাজের বেতন কত টাকা হয়তো বা আপনারা অনেকেই এ বিষয়ে জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। তো আশা করি এখান থেকে পেয়ে যাবেন যে বর্তমানে কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। কোন কাজের বেতন কত টাকা জানার আগে, জেনে নেওয়া উচিত যে ডেনমার্কের টাকার মূল্য কি রকম বা ডেনমার্কের টাকার নাম কি এবং ডেনমার্কের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা।

ডেনমার্কের টাকার নাম হচ্ছে Danish Crone, ড্যানিশ ক্রোন। 

তাহলে, ডেনমার্কের ১ ড্যানিশ ক্রোন = বাংলাদেশের বর্তমান টাকায় ১৫.৮৪ টাকা। 

ডেনমার্কের টাকার নাম কি বা ডেনমার্কের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয় সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তাহলে এখন জেনে নিন ডেনমার্কে কোন কাজের বেতন কত।

ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কন্সট্রাকশন ও ড্রাইভিং এই কাজগুলোর চাহিদা বর্তমানে খুব বেশি। তবে আপনারা যদি এই কাজের উপর ডেনমার্ক যেতে চান তাহলে আপনাদের অবশ্যই অভিজ্ঞ সম্পন্ন থাকতে হবে। অন্যথায় এই ভিসায় ডেনমার্ক যেতে পারবেন না। তো যাই হোক এই কাজগুলো প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে ডেনমার্কের ড্যানিশ ক্রোনের ১৫,০০০ ড্যানিশ থেকে ২৫,০০০ ড্যানিশ পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ২,৪০,০০০ টাকা থেকে ৩,৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পারছেন যে এই কাজগুলোর চাহিদা বর্তমানে কতটা বেশি।

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ, শেফ, ফ্যাক্টরি, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি ও প্লাম্বার মিস্ত্রি এই সব কাজগুলোর ও ডেনমার্কে  ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই কাজগুলোর উপরে ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, তা না হলে এ কাজগুলোর উপর ভিসাই লাগানো যাবে না। এই কাজগুলোর উপর বর্তমানে ডেনমার্কের ড্যানিশ ক্রোনের ৫,০০০ ড্যানিশ থেকে ১০,০০০ ড্যানিশ পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় ৮০,০০০ টাকা থেকে ১,৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বাকি যে অন্যান্য কাজগুলো রয়েছে , সে কাজগুলোর মোটামুটি ভালই চাহিদা রয়েছে। যেমন সাধারণ শ্রমিক পর্যায়ের সে সকল কাজের উপর প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে বাংলাদেশী টাকায় ৪০,০০০ টাকা থেকে ৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত। আশা করি যে আপনারা জানতে পেরেছেন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা এ সম্পর্কে।

সর্বশেষ কথা

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে ডেনমার্কে বর্তমানে কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি এবং কোন কাজগুলোর বেতন কত টাকা থেকে কত টাকা পর্যন্ত। তো আশা করি যে এই পোস্টটি যদি আপনারা সম্পূর্ণ করে থাকেন তাহলে ডেনমার্কের কোন কাজের চাহিদা কেমন বা কোন কাজের বেতন কত টাকা এগুলো ছাড়াও আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

সমুদ্র নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছবি ও কবিতা

0

আপনারা অনেকেই আছেন যারা সমুদ্র নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছবি ও ছন্দ বা আরো অনেক কিছু খুঁজে থাকেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্ট হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তো আশা করি যে এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন উক্তি ও স্ট্যাটাস  তুলে ধরা হবে এবং আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সেগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন সমুদ্র নিয়ে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন। 

সমুদ্র নিয়ে উক্তি

 

১. তুমি যাকেই ভালোবাসো না কেন থাকে সমুদ্রের মতো ভালোবাসো কারণ সমুদ্রের শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই। 

২. সমুদ্রই আপনাকে শেখাতে পারে যে আপনার একটি জিনিসের কতটুকু প্রয়োজন আর কতটুকু প্রয়োজন নয়। 

৩. চোখের পানির সাথে সমুদ্রের পানির একটি মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা কি কেউ জানেন, সেটা হল দুটি জায়গার পানি কিন্তু লবণাক্ত হয়। 

৪. লবণাক্ত মাছ ধরতে যেমন সমুদ্রের যেতে হবে, তেমনি জীবনে কিছু পেতে হলে জীবন যুদ্ধে জয়ী হয়ে সফলতা অর্জন করতে হবে। 

৫. কখনো সমুদ্রে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন না, যখনই মনে হবে তখনই চলে যাবেন কারণ সেখানে গিয়ে সকাল বেলার সূর্যকে স্পর্শ করুন আর দুপুর বেলায় আকাশকে অনুভব করুন এবং বিকেল বেলায় লাল সূর্য আর সমুদ্রের ঢেউয়ের সাথে হারিয়ে যান। 

৬. মানুষের চিন্তা করতে হবে সাগরের মত অসীম, তাহলে সে জীবনে বড় কোন জিনিস অর্জন করতে সক্ষম হবে। 

৭. আমরা কেন সমুদ্র দেখতে চাই কারণ সমুদ্র কে দেখে নিজের ভেতরের আনন্দকে অনুভব করি এবং সমুদ্রের ঢেউয়ের সাথে নিজের দুঃখ গুলোকে বিদায় জানাই। 

সমুদ্র নিয়ে স্ট্যাটাস

* সমুদ্রের পারে না গেলে বোঝা যায় না যে তার কতটা গভীরতা রয়েছে। 

 

* সমুদ্রে গিয়ে সমুদ্রের ঢেউ কে অনুভব করো, দেখবে নিজের সাথে অনেক গভীরতা হয়ে গেছে সমুদ্রের সাথে। 

* সমুদ্রের অপূর্ব সৌন্দর্যের অপেক্ষা করার ক্ষমতা আমাদের নেই তাইতো সমুদ্রের পাড়ে গিয়ে সমুদ্রকে দেখে নিজের অনুভবকে আনন্দে পরিণত করি। 

* সমুদ্রের পারে না গেলে বোঝা যায় না যে তার কতটা গভীরতা রয়েছে। 

* তুমি আর আমি সমুদ্রের নির্জনতায় একসাথে হয়ে কিছু গল্প আর দুজনের কিছু আনন্দ মুহূর্ত ভাগাভাগি করে নেওয়া যা জীবনের কিছু স্মৃতি হয়ে থাকা। 

* এই জীবনটা হলো সমুদ্রের পানির মতো ওঠানামা করে। 

* জীবনে স্বপ্নের কোন সীমা নেই, এগুলো হলো ঠিক সমুদ্রের মতো। 

* যখন মন খুব খারাপ থাকে তখন সমুদ্রের কাছে গিয়ে একটু বসে থাকবেন, দেখবেন মন খারাপ করে আপনি থাকতে পারবেন না। 

সমুদ্র নিয়ে কিছু ছবি

লবণাক্ত মাছ ধরতে যেমন সমুদ্রের যেতে হবে, তেমনি জীবনে কিছু পেতে হলে জীবন যুদ্ধে জয়ী হয়ে সফলতা অর্জন করতে হবে।

সমুদ্র নিয়ে ক্যাপশন

এই জীবনের ভাবনা গুলো হল সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো, যার কখনো কেউ খোঁজ পাবে না। 

সমুদ্র তার সৌন্দর্য দিয়ে, তার মায়া দিয়ে মানুষকে তার কাছে টেনে নেয় শুধুমাত্র তার সৌন্দর্য ও মায়া মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার জন্য। 

সমুদ্রকে যতবারই ভালবাসতে গেছি, ততোবারই যেন আমি মুগ্ধ হয়েছি। 

আমি জানিনা সমুদ্রের গভীরতা কত, জানিনা সমুদ্রের ওই পাশে কে আছে, জানিনা সমুদ্রের বুকে কতকিছু বাস করে কিন্তু আমি অনুভব করতে পারি সমুদ্রের সবকিছু। 

যে ব্যক্তি সমুদ্র না দেখেই মরে গেছে সে তার জীবনের অনেক আনন্দময় মুহূর্ত না দেখেই এ দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে।

সমুদ্র হল একজন মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

যে কখনো সমুদ্রের সৌন্দর্যের সাথে দর্শন করেনি সে কখনো বুঝবেনা যে সমুদ্রের কি অপরূপ দৃশ্য আর মায়াভরা তার রূপ। 

মানুষের জীবনের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-উচ্ছ্বাস, জীবনের কাটানো সবচেয়ে সুন্দর মুহূর্ত এগুলো হলো সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো আসবে যাবে। 

নদী যদি বলে সমুদ্রের কাছে যাব তাকি কখনো সম্ভব হবে, ঠিক তেমনি তুমি আমাকে কষ্ট দিয়ে চলে গেলে আবার ফিরে আসতে চাইলে তাই কি কখনো সম্ভব হবে। 

আলো যেখানে আপনাকে স্পর্শ করতে পারে না, তেমনি সমুদ্রের গর্জন কেউ স্পর্শ করতে পারে না শুধু অনুভব করতে পারে। 

প্রত্যেক মানুষের সমুদ্রের ঢেউ দেখে তাদের অতীতের সব দুঃখ কষ্ট গুলি ভুলে গিয়ে নতুন করে জীবন শুরু করতে চাই। 

সমুদ্রকে অনুভব করে তার বিলাসিতাকে সঙ্গে নিয়েই হয়তো জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু পাওয়া সম্ভব। 

এই দুনিয়াতে আমি যতবারই তোমাকে নিয়ে বিশ্বস্ত হতে গিয়েছি, ততোবারই সমুদ্রের ঢেউ আর সমুদ্রের গর্জন এর কথা মনে পড়েছে। 

সর্বশেষ কথাঃ 

সমুদ্র নিয়ে এই পোস্টে যা কিছুই লেখা হয়েছে আশা করি আপনাদের ভাল লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এ ধরনের পোস্ট যদি আরো পেতে চান তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

রাজবাড়ী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

রাজবাড়ী জেলার সকল মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি আপডেট জানতে চান তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেখে নিতে পারেন। অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের জন্য সঠিক সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। অন্যান্য জেলার ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি রাজবাড়ী জেলায় কর্মরত থাকেন তাহলে আপনাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনারা চাইলেই প্রতিদিন এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন রাজবাড়ী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রাজবাড়ী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নিচে টেবিলের মাধ্যমে রাজবাড়ী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হলো। আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন এবং  যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার আশেপাশের অথবা আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন যাতে তারা রমজানের ক্যালেন্ডারের সঠিক তথ্য পায়।  

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪২ am  ৬ঃ১৬ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৭ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৭ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৮ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৮ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৯ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৯ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২০ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২১ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২১ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২২ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৩ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৪ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৭ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৮ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১৮ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৯ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩০ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩১ pm

বিশ্বাস নিয়ে ২০টি সেরা উক্তি

0

একজন মানুষ একজনকে বিশ্বাস একবারই করে সে বিশ্বাসটা যদি চিরকাল থেকে যায় তাহলে অনেক ভালো। তবে একবার যদি সে বিশ্বাসের নত করা হয় সে আর হাজার চেষ্টা করেও হয়তো বা বিশ্বাসটা ফিরে আনা যাবেনা সম্ভব না। বিশ্বাস মানুষের এমন একটি গুণ টিকিয়ে রাখতে পারলে জীবনে আর কোথাও মাথা নত করতে হবে না। বিশ্বাস মানুষের একটি মহৎ গুণ যা সবার মাঝে থাকে না। নিচে  বিশ্বাস নিয়ে কয়েকটি উক্তি লেখা হলো ভালো লাগলে শেয়ার করবেন।

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি 

১. মানুষকে বারবার ক্ষমা করা যায় কিন্তু তাকে দ্বিতীয়বার বিশ্বাস করা যায় না। 

২. বিশ্বাস কথাটি ছোট হলেও এই কথাটি খুব ভারী একটা কথা যা সবাই সামলাতে পারেনা। 

৩. বিশ্বাস এমন একটি বস্তু যা সবাইকে বিশ্বাস করা যায় না আবার বিশ্বাস না করে থাকা যায় না। 

৪. একজন মানুষকে বিশ্বাস একবারই করা যায় তাকে দ্বিতীয়বার বিশ্বাস করাটা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় বোকামি।

৫. স্বামী আর স্ত্রী সংসার করতে গেলে সেখানে শুধু ভালোবাসা, টাকা-পয়সা এগুলো হলেই হয় না সেখানে দরকার বিশ্বাস। বিশ্বাস ছাড়া একটি সংসার কখনো টিকবে না। 

৬. কাউকে মিথ্যা বলে হাসানোর চেয়ে বা খুশি করার চেয়ে সত্য বলে কাঁদানো ভালো তাতে আপনার বিশ্বাসটা কখনো হারাবে না। 

৭. বিশ্বাস এমন একটা জিনিস যে কারো কাছে আশা করা যায় না। আপনি আশা করলেও দেখবেন যে আপনার সাথে সে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে। 

৮. কিছু মানুষ আছে যারা কিছু মানুষকে প্রথমেই খুব বিশ্বাস করে ফেলে এই ভুল কখনো করা উচিত নয়।  কারণ একজন মানুষকে ভালভাবে না চেনে, না জেনে হুট করে তাকে বিশ্বাস করা উচিত নয়। 

৯ .ইসলামের একটি বিশেষ দিক হচ্ছে বিশ্বাস যা সবার ভিতর থাকে না। যে ব্যক্তি বিশ্বাসকে ভঙ্গ করে সে জন্য জাহান্নামী ।

১০. একজন মানুষ যদি কাউকে বিশ্বাস করে তারপর যদি সে তার সাথে মিথ্যা কথা বা প্রতারণা করে তাহলে হয়তোবা সে থাকে ক্ষমা করে দেবে। কিন্তু জীবনে তাকে আর হয়তো বা বিশ্বাস করবে না।

১১. একজন মানুষকে খুব সহজেই ভালোবাসা যায় কেউ খুব সহজেই তাকে কাছে পাওয়া যায়  কিন্তু তার চেয়ে বেশি কঠিন হচ্ছে একজন মানুষের কাছ থেকে বিশ্বাস অর্জন করা।

১২. একজন মানুষকে বিশ্বাস না করে আপনি যদি আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করেন তার চেয়ে বেশি ভালো হবে আপনার জন্যই তাতে আপনি পরকালে শান্তি পাবেন ।

১৩. একজন মানুষকে বিশ্বাস করতে হলে বা করার আগে নিজেকে আগে বিশ্বস্ত হতে হবে তাহলে হয়তো আপনি বুঝবেন না বিশ্বাস কি জিনিস। 

১৪. কিছু মানুষ কিছু মানুষকে বিশ্বাস করে হয়তোবা বড় ভুল করে কিন্তু কিছু মানুষ আছে যাদের বিশ্বাস করলে তারা কখনো বিশ্বাসের অমর্যাদা করে না। বরং বিশ্বাসকে সম্মান করে বা ওই মানুষকে তার জীবনের চেয়েও বেশি বিশ্বাস করে। 

১৫. আপনার একটি জিনিস যদি হারিয়ে যায় তাহলে হয়তোবা আপনি জিনিসটা পেতেও পারেন হয়তোবা জিনিসটি টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি আপনার বিশ্বাসটা একবার হারিয়ে ফেলেন তাহলে সে বিশ্বাস আর জিবনেও ফিরে পাবেন না । 

১৬. একজন ভালো বন্ধু বা একজন ভাল প্রেমিক বা প্রেমিকা হতে গেলে আগে বিশ্বাস অর্জন করে নিতে হবে নয়তো আপনি প্রতারিত হবেন । আপনি তাকে আর কখনোই বিশ্বাস কি জিনিস তার কাছ থেকে আশা করবেন না বা তার কাছ থেকে কষ্ট ছাড়া আপনি আর কিছুই পাবেন না।

১৭.একএকজন মানুষকে খুব সহজেই ভালোবাসা যায় কেউ খুব সহজেই তাকে কাছে পাওয়া যায়  কিন্তু তার চেয়ে বেশি কঠিন হচ্ছে একজন মানুষের কাছ থেকে বিশ্বাস অর্জন করা।জন মানুষ যখন প্রতারিত হয় বা খুব কষ্ট পায় তিনি হয়তো তখন ভাবেন যে কেন আমি তাকে বিশ্বাস করেছিলাম। এই ভেবে সে তার মনে আরো বেশি কষ্ট পায়

১৮. লবন ছাড়া তরকারি যেমন স্বাদহীন তেমনি যে মানুষ বিশ্বাস ভেঙে দেয় তাকে আর দ্বিতীয়বার বিশ্বাস করা উচিত নয়। যদিও সে মুখে হাজার বার বললে বিশ্বাস করি কিন্তু তার ভেতর থেকে কখনো বিশ্বাস শব্দ টা বের হবে না এটাই হচ্ছে বিশ্বাস। 

সর্বশেষ কথা 

আপনি জীবনে যাই করুন না কেন বিশ্বাসটা কখনো হারাবেন না। বিশ্বাসটা একবার হারিয়ে গেলে সে বিশ্বাসটা আপনি হয়তো বেঁচে থাকতেও পাবেন না কারো কাছে । বিশ্বাস জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বা অঙ্গ। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন। আর যদি কোথাও কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করুন আমি সংশোধন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। 

বৃষ্টি নিয়ে রোমান্টিক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে বৃষ্টি নিয়ে কিছু স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা। অনেকে আছেন যারা বৃষ্টি নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও রোমান্টিক কিছু কথা তুলে ধরা হচ্ছে আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে সময় নষ্ট না করে দেখে নিন বৃষ্টি নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও কিছু কথা এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিন স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো।

বৃষ্টি নিয়ে রোমান্টিক স্ট্যাটাস

১. এই দুপুর বেলায় বৃষ্টি যেন এসেছে শুধু তোমার সাথে ভিজবো বলে।

২. এই রিমঝিম বৃষ্টিতে মন চায় শুধু তোমার সাথে ভিজতে।

৩. এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে সময় আমার কাটে না।

৪. এই বৃষ্টিতে আজ একা একা ভিজি আর তোমার কথা অনুভব করি তুমি পাশে থাকলে হয়তো এই বৃষ্টি ভেজা সময়টা অনেক সুন্দর হতো।

৫. তোমার জন্য এক শাপলা বৃষ্টি কুড়িয়ে এনেছি, তুমি কি তাতে ভিজতে চাও।

৬. বৃষ্টিকে ভালবেসে মানুষ প্রকৃতির সাথে মিশে যায়।

বৃষ্টি নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস

* কত না অপেক্ষা করে থাকি বৃষ্টি শেষে আকাশে রংধনু উঠবে বলে।

* যদি কখনো বৃষ্টি না হতো তাহলে হয়তো প্রকৃতি এত সুন্দর হতো না।

* আকাশটা যখন মেঘের দলগুলোকে আর সহ্য করতে পারনা তখনই স্বর্গের কান্না ভেঙে পড়ে বৃষ্টি হয়ে।

* আমি বৃষ্টিতে হাটতে চাই, কারণ আমি বৃষ্টিকে ভালবাসি। সেই বৃষ্টিতে কান্না করে চোখের জল গুলো মিশিয়ে দেই যাতে কেউ না দেখে।

* বৃষ্টি যেমন আসার আগে আকাশে অন্ধকার হয়ে যায় আবার বৃষ্টি হওয়ার পর আকাশটা তার সৌন্দর্য ছড়িয়ে দেয় ঠিক তেমনি তুমি আমার জীবনের অন্ধকার সময়ে এসেছিলে, এখন জীবনটা আলোতে ভরিয়ে দিয়েছো।

বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন

১. আকাশটা দেখে মনে হচ্ছে বৃষ্টি নামবে কিন্তু তোমাকে দেখে আমার মনে বৃষ্টি চলে এসেছে।

২. দুঃখের পরে যেমন সুখ আসে তেমন আকাশটা মেঘে কালো হওয়ার পর বৃষ্টি আসে এই সময়টার জন্য তুমি আর আমি অপেক্ষা করে থাকি।

৩. আমি বৃষ্টি ভালোবাসি শুধু তোমার জন্য প্রিয় কেননা এই বৃষ্টির মাঝে তোমার সৌন্দর্য খুঁজে পাই।

৪. যদি আবারো ফিরে পেতাম সেই ছোটবেলা তাহলে তোমার সাথে একসাথে বৃষ্টিতে ভিজতাম।

৫. এই শহরে বৃষ্টি আসে আবার চলে যায় কিন্তু তোমার দেখা পাই না অনেক দিন হলো তাই তো এই বৃষ্টিতে ভিজে চোখের জল গুলো মিশিয়ে দেই যাতে কেউ না দেখে।

৬. যদি ফিরে পেতাম  ছোটবেলার সেই দিনগুলি তাহলে ওই রাস্তা দিয়ে তুমি আর আমি বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে চলে যেতাম অনেক দূরে।

৭. বৃষ্টি হলো এক অমূল্য আশীর্বাদ কারণ বৃষ্টি ছাড়া জীবনের কোন অস্তিত্ব থাকে না।

বৃষ্টি নিয়ে রোমান্টিক ক্যাপশন

> আমি বৃষ্টি কে ভালবাসি কারণ এই বৃষ্টিই আমাকে মনে করিয়ে দেয় ছেলেবেলার সব স্মৃতি গুলো।

> বৃষ্টির পরের যে প্রাকৃতিক পরিবেশের সৌন্দর্য, সেই পরিবেশ অন্য কখনো তৈরি হয় না।

> বৃষ্টি যেমন প্রকৃতির সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয়, ঠিক তেমনি তুমি আমার জীবনে এসে আমার জীবনকে রঙিন করে তুলেছ।

> বৃষ্টি বোধ হয় এজন্যই হয় যে তোমার আমার সকল দুঃখগুলো মুছে দিয়ে যত সুখ সব ঢেলে দিয়ে যায়।

> আজ যদি বৃষ্টি না হতো তাহলে হয়তো বা তোমার আমার এই রোমান্টিক মুহূর্তটা তৈরি হতো না।

> যখন বৃষ্টি পড়ে তখন প্রত্যাশা করো রংধনুর, আর যখন নেমে আসে আধার তখন প্রত্যাশা করো তারার।

বৃষ্টি নিয়ে কষ্টের ক্যাপশন

১. এই বৃষ্টিতে এক কাপ চা খেয়ে অনুভব করি তোমাকে নিয়ে সময় কাটানো সব স্মৃতি গুলো।

২. মন তো চায় তোমাকে নিয়ে এই বৃষ্টিতে ভিজি কিন্তু তুমি প্রিয় আজ আমার পাশেই নেই তুমি আছো অনেক দূরে।

৩. মেঘের সাথে অভিমান করে যখন বৃষ্টিগুলো নামে এই আকাশ বেয়ে তখন তোমার সাথে কাটানো সুখ দুঃখের সময় গুলো বারবার পড়ে মনে।

৪. বৃষ্টির পরেই যেমন সূর্যটা আবার আগের মতো হেসে উঠে যায়, ঠিক তেমনি একটি মানুষের দুঃখ চিরদিন থাকে না।

৫. যখনই মেঘেরা ছন্নছাড়া হয়ে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়ায় তখন আকাশটা আর সহ্য করতে না পেরে কান্না করে দেয়, তখন ওই স্বর্গ বেয়ে ভেঙে পড়ে বৃষ্টি।

৬. আমি সব সময় বৃষ্টির মধ্যে আমার দুঃখের কান্না গুলো ভাসিয়ে দেই, কারণ সেই চোখের জল গুলো কেউ দেখেনা।

বৃষ্টি নিয়ে ছন্দ

এই রিমঝিম ধারাতে, চায় মন হারাতে,

বৃষ্টি ভেজা এই স্বপ্নের মুহূর্তে যেন তোমায় খুজে পাই পরিপূর্ণভাবে।

এই রিমঝিম বৃষ্টিতে, তুমি আছো পাশে তে,

দুজনের ভালোবাসায় নেই কেউ বাধা দিতে।

এই রিমঝিম বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে আছি তোমার পাশেতে,

এ যেন এক অন্য পরিবেশে এসে মিশে গেছি।

এই অন্ধকার রাতেতে যদি তুমি আসো বৃষ্টি হয়ে,

তাহলে আমি সারারাত ভিজবো এভাবেই দাঁড়িয়ে।

বৃষ্টি নিয়ে কবিতা

বৃষ্টি পরে টাপুর টুপর 

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, পায়ে দিয়ে সোনার নুপুর।

 কোন রূপসী হেটে যায়, প্রাণে তো আর সহেনা। 

আঁকাবাঁকা মেঠো পথে, কোন রূপসী হেটে যায়,

তাই না দেখে বৃষ্টিতে ভিজে যেতে মন চায়।

বারান্দায় বসে বৃষ্টি টাপুর টুপুর শব্দ শুনে,

শৈশবের কথা হলো মনে কি করি এখন।

অতীতের স্মৃতিগুলো সব জেগে উঠলো,

কে এসে থামাবে সেই আবেগের পাতার পৃষ্ঠা।

অতীতের সব স্মৃতি গুলো যেন আজ কেঁদে,

ভেসে গেল চোখের জল সেই বৃষ্টিতে।

এই বৃষ্টি ভেজা বিকেলে সূর্যের আলো যেন,

তোমার চোখের পাতায় এসে দাঁড়িয়ে,

তোমার সাথে কিছু বলতে চাচ্ছে।

তুমি কি প্রিয় দেখো না চেয়ে।

 রিমঝিম বৃষ্টিতে

 এই রিমঝিম বৃষ্টিতে মন চায় ভিজতে,

 এই রিম ঝিম ধারাতে মন চায় হারাতে।

 এই বৃষ্টি ভেজা সময়ে মনে হল তোমার কাহিনী,

 তুমি নেই পাশে তাই আমি একাই ভিজি।

 এই বৃষ্টি ভেজা মধ্যরাতে তোমার সাথে ভিজতে গিয়ে,

 মনে হল সেই শৈশবের কথা।

 এই অঝোর বৃষ্টিতে তুমি পাশে নেই বলে,

 নিজেকে বড় শূন্য শূন্য মনে হচ্ছে।

  এই বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে,

 তুমিহীনা সময়টা যেন আর কাটতেছে না।

 বড় একা একা লাগে আজ এই বৃষ্টি ভেজা রাতে,

 তুমি পাশে থাকলে হয়তো,

এই রাতটা আরও ভালো কাটতো।

সর্বশেষ কথাঃ 

বৃষ্টি নিয়ে এই পোস্টের মাধ্যমে যা কিছুই লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষগুলোর সাথে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি আরো অনেক নতুন নতুন ভালো ভালো পোস্ট হয়ে যাবেন।