Home Blog Page 26

সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা তুলে ধরবো সৌদি আরবে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কোন কাজের বেতন কত টাকা। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে সৌদি আরবে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। অথচ আপনারা বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব গিয়ে থাকেন বা যেতে চাচ্ছেন।বর্তমান আমাদের বাংলাদেশের এমন কোন জেলা নেই যে, সেই জেলা থেকে সৌদি আরব কোন লোক থাকে না।

বাংলাদেশ থেকে যে প্রবাসী ভাইয়েরা বাইরে থাকেন, এর থেকে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী বসবাস করেন সৌদি আরবে, যা অন্যান্য দেশের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি। আপনারা হয়তো বা সৌদি আরব যাওয়ার পরে অনেকে আফসোস করে থাকেন যে যদি এই কাজের সম্পর্কে ধারণা বা অভিজ্ঞতা থাকতো। তাহলে হয়তো বা আমি আজ অনেক টাকা ইনকাম করতে পারতাম। তো যাই হোক নিচ থেকে দেখে নিন যে সৌদি আরবে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

বর্তমানে সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি সেটা হয়তো আপনাদের অনেকেরই জানা নেই অথচ আপনি সৌদি আরব যেতে চাচ্ছেন। তো তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি যে আপনারা চাইলে দেখে নিতে পারেন যে সৌদির বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। সৌদি আরবে কোন কোন কাজের চাহিদাগুলো বেশি এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল

ড্রাইভিং, সুপার মার্কেট, ইলেকট্রিক, ক্লিনার, কনস্ট্রাকশন, গ্লাস মিস্ত্রি, প্লাম্বিং, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি, রেস্টুরেন্ট, হোটেল, এসি টেকনিশিয়ান ও গার্মেন্টস শ্রমিক। 

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে বর্তমানে সৌদি আরবে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। আপনারা চাইলে যেকোনো একটি কাজের ভিসার ওপর যেতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়, কারণ বাহিরের লোকেরা অভিজ্ঞ লোকদের মূল্যায়ন বেশি করে থাকে। এটা আসলে ভালো জানেন শুধু প্রবাসী যে ভাইয়েরা আছেন তারাই।

সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন কত

উপরে হয়তো দেখেছেন যে বর্তমানে সৌদি আরবে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি। বেতন আসলে কাজের উপর নির্ভর করে থাকে যেমন আপনার যদি অভিজ্ঞতা থাকে কোন কাজের উপর সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার মূল্যায়ন হবে একটু বেশি এবং যদি আপনার কাজের প্রতি অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে একটু আপনারই সমস্যা হবে সাথে একটু বেতন কম পাওয়া যাবে। তো যাই হোক তাহলে নিচ থেকে জেনে নিন সৌদি আরবের কোন কাজগুলোর বেতন কত টাকা।

সুপার মার্কেট, ড্রাইভিং, কন্সট্রাকশন ও এসি টেকনিশিয়ান এই কাজগুলোর বেতন খুবই বেশি, আর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো কথাই নেই। সৌদির টাকাকে বলা হয় রিয়াল, তো সেই সৌদির রিয়ালের ২,৫০০ রিয়াল থেকে ৩,৫০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৭৫,০০০ টাকা থেকে ১,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

প্লাম্বিং, গ্লাস মিস্ত্রি, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি ও রেস্টুরেন্ট বা হোটেল এ সকল কাজে বেতন খুব বেশি না হলেও মোটামুটি ভালই। সৌদি আরবের টাকায় ১,৮০০ রিয়াল থেকে ২,২০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৫০,০০০ টাকা থেকে ৬৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পারছেন যে কোন কাজের উপর কেমন ডিমান্ড এবং বেতন কত টাকা হয়ে থাকে।

আর অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে সে কাজের বেতন হচ্ছে সর্বনিম্ন বাংলাদেশি টাকার ৩০,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তো আশা করি যে আপনারা জানতে পেরেছেন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত

সৌদি আরবের কিছু এমন কোম্পানি আছে যে কোম্পানিগুলোতে মানুষ যাওয়ার জন্য খুবই আগ্রহী এবং সে কোম্পানিগুলোর বেতন অনেক বেশি। তাহলে চলুন আর সময় নষ্ট না করে দেখে নেই সৌদি আরবের কোন কোম্পানিগুলোর চাহিদা খুবই বেশি। বলোদিয়া, আলবাইক, আল আকসা ও আরমাকো কোম্পানি। এই কোম্পানিগুলো সৌদি আরবের সবচেয়ে নামিদামি কোম্পানি যে কোম্পানিগুলোতে মানুষ যাওয়ার জন্য খুবই ইচ্ছা,আকাঙ্ক্ষা করে থাকেন।

যে কোম্পানিগুলোর নাম রয়েছে সে কোম্পানিগুলোর বেতন প্রায় বাংলাদেশি টাকার ৮০,০০০ টাকা থেকে ১,৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর যদি এই কোম্পানির গুলোর কাজের উপর আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই।

শেষ কথা

আশা করি যে এই পোস্টটি যদি আপনারা সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে সৌদি আরবের কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং কোন কোম্পানির বর্তমানে খুব ভালো ডিমান্ড রয়েছে এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন এবং এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

যদি ক্ষমা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, মেসেজ ও কবিতা খুঁজে থাকেন তাহলে আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সকল কিছু পেয়ে যাবেন। অনেকে আছেন ক্ষমা নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে অনেক কিছুই খুঁজে থাকেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। তাহলে আর দেরি না করে এক নজরে দেখে নিন ক্ষমা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, ইসলামিক উক্তি, হাদিস ও কবিতা। 

ক্ষমা নিয়ে উক্তি

১. যে ব্যক্তি ক্ষমা করতে পারে না, সে কখনো কারো সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে পারে না। 

২. কেবলমাত্র ক্ষমাই পারে পাহাড় সমপরিমাণ একটি বন্ধুত্বের বন্ধন তৈরি করতে। 

৩. ক্ষমা করতে শেখো, ভুলে যাও প্রতিশোধের প্রতিশ্রুতি, দেখবে মনের ভিতর অন্যরকম শান্তি কাজ করবে। 

৪. একজন মানুষ যতই অপরাধ করুক তাকে ক্ষমা করো কারণ অপরাধ তোমারও হতে পারে। 

৫. যদি কাউকে ভালবাসতে চাও তাহলে আগে ক্ষমা করতে শেখো। 

৬. এই পৃথিবীতে তাদের এই সম্পর্ক টিকে থাকে আজীবন যারা একে অপরকে ক্ষমা করতে জানে। 

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি 

> সৃষ্টিকর্তার একজন দ্বিনি বান্দার সবচেয়ে বড় গুণ হলো ক্ষমা করা। 

> একজন মানুষ হয়ে আর একজন মানুষ কে ক্ষমা করা হল তার সবচেয়ে বড় মহৎ গুণ। 

> ক্ষমা করতে শেখো কারণ সৃষ্টিকর্তা ক্ষমাকারীকে সম্মান বাড়িয়ে দেয়। 

> ক্ষমাকারীকে আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন। 

> ক্ষমা করার ধৈর্য সব মানুষের ভিতর থাকে না, এটা হলো আল্লাহর দেওয়া অশেষ রহমত। 

> ক্ষমা করতে শেখো নয়তো তোমাকে অন্য কেউ কখনো ক্ষমা করবে না। 

ক্ষমা নিয়ে হাদিস

১. মহান আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু ও ক্ষমাশীল, তাইতো সে ক্ষমাশীল মানুষকে বেশি ভালোবাসেন। 

২. তোমরা ক্ষমা করতে শেখো কারণ ক্ষমা করলে কখনো মর্যাদা কমে যায় না। 

৩. যদি তোমরা সুখী হতে চাও তাহলে আগে ক্ষমা করতে শেখো। 

৪. কারো সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ হয়তো মৃত্যুর আগে তার কাছে ক্ষমা চাওয়ার সময়টুকু ও পাবেন না। 

৫. পবিত্র কুরআনে বর্ণিত আছে যে যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ করো কিংবা গোপন কিছু গোপন রাখো এবং মন্দকে ক্ষমা করো তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, কারণ তিনি ক্ষমতাবান। 

৬. ভুল-ত্রুটি, ঝগড়া-ঝাটি, মারামারি, জেদ- উত্তেজনা এই সব জিনিস যখন চলে আসবে তখন মানুষকে আর ক্ষমা করা যায় না। বরং নিজেকে ধ্বংস করে দেয় এই সমস্ত জিনিসগুলো।  

৭. একটি পবিত্র ভালবাসার সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে একে অপরকে ক্ষমা করা। 

ক্ষমা নিয়ে স্ট্যাটাস

ক্ষমা করা সহজ ভেবে নাও, কখনো কঠিন করে নিও না। 

ক্ষমা করতে শেখো, ভুল তো একদিন তোমারও হতে পারে। 

ভুল তো মানুষেরই হয় সেই সাথে ক্ষমাও করতে হয়। 

ক্ষমা করা সহজ ভেবে নাও, কখনো কঠিন করে নিও না। 

যদি ক্ষমা করা যায় তাহলে ক্ষমা করে দিও নয়তো আমায় ভুলে যেও।  

একজন মানুষের সবচেয়ে বড় গুন হলো কাউকে ক্ষমা করতে পারা। 

 

ক্ষমা তো সবাই করতে পাড়ে কিন্তু নিজের মনের প্রশান্তির ক্ষমা কজন করতে পারে। 

ক্ষমা কখনো অতীতকে পরিবর্তন করতে পারে না কিন্তু ভবিষ্যতে অনেক কিছু পরিবর্তন করে দিতে পারে। 

ভালোবাসার মানুষগুলোর মধ্যে ক্ষমা করা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, কারণ তা নাহলে ভালোবাসা কখনো পূর্ণতা পায় না। 

ক্ষমা ছাড়া দুটি মানুষের ভালবাসার কোন অস্তিত্ব থাকে না। 

ক্ষমা নিয়ে কবিতা

ক্ষমা

জাহিদুল ইসলাম

ক্ষমা চাওয়া মানে হার মানা নয়,

নিজেকে ছোট করা নয়; 

নিজেকে ভুল থেকে শুধরানো। 

ক্ষমা করা মানে উদারতা,

ক্ষমা করা মানে আন্তরিক প্রয়াস;

নিজেকে সম্মানিত করা হলো ক্ষমা করা।

একদিন আমিও হেরে যেতে পারি, 

সেদিন যদি কেউ আমায় ক্ষমা না করে;

সেই ভয়েও একটু ক্ষমা করে দাও। 

ক্ষমা করো, ক্ষমা কর,

সময় থাকতে ক্ষমা কর;

সময় পার হইলে ক্ষমা করার সময় পাবে না। 

সর্বশেষ কথা

কাউকে ক্ষমা করা সত্যিই মহৎ একটি গুণ কিন্তু একজন মানুষকে বারবার ক্ষমা করা এটা কিন্তু আবার সবচেয়ে বড় বোকামি। তো যাই হোক এই পোষ্টের মাধ্যমে যে স্ট্যাটাস,ক্যাপশন, উক্তি, হাদিস, কবিতা তুলে ধরা হয়েছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক প্রয়োজনীয় পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ক্যারিয়ার নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, গল্প, ছন্দ, ও কিছু কথা

0

যারা ক্যারিয়ার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস গল্প ছন্দ ক্যাপশন দুশ্চিন্তা চিন্তা ভাবনা এগুলোর খোঁজ করে থাকেন। তারা চাইলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়তে পারেন, কারণ এই পোস্ট এর মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ক্যারিয়ার নিয়ে উক্তি, ক্যারিয়ার নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনা, ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা, ক্যারিয়ার নিয়ে ছন্দ, ক্যারিয়ার নিয়ে গল্প ও ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু কথা। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে ক্যারিয়ার নিয়ে নতুন কিছু খুঁজে পাবেন এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে নিন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী ক্যারিয়ার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্পগুলো সংগ্রহ করে নিন।

ক্যারিয়ার নিয়ে উক্তি

ক্যারিয়ার নিয়ে উক্তি

» জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবা মানুষগুলোই একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়।

» জীবনে ক্যারিয়ারকে নিয়ে কিছু চিন্তা করো তাহলে জীবন সুন্দর হবে।

» নিজের ক্যারিয়ার তো তখনই গড়ে নেওয়া উচিত যখন নিজের সময়টা খুব ভালো যায়।

» ক্যারিয়ার বড়ই আজব জিনিস, ক্যারিয়ার জীবনে কেউ প্রতিষ্ঠিত আবার কেউ ব্যর্থ।

» ক্যারিয়ারে ব্যর্থ হলে যেখানেই যাবেন সেখানেই অবহেলিত হবেন।

» নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সময় নারীর বেছে না ছুটে ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকো, দেখবে নারী একদিন তোমার পিছু ছুটবে।

ক্যারিয়ার নিয়ে স্ট্যাটাস 

ক্যারিয়ার নিয়ে স্ট্যাটাস 

১. নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন, দেখবেন তখন আপন মানুষের অভাব হবে না।

২. জীবনে ক্যারিয়ার গড়তে হলে নিজেকে পরিশ্রমী করে তুলুন।

৩. জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ারকে মূল্য দাও তাতে নিজের ভালো হবে।

৪. নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই।

৫. যদি সময়ের মূল্য দিতে না যান, তাহলে নিজের ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব না।

৬. জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে যাও আর বাকি কিছু ভুলে যাও, সফলতা আসবেই।

ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনা

» ভাবনা চলে আসে যখন ক্যারিয়ার গড়ার সময় চলে আসে।

» যদি সাফল্য চাও জীবনে তাহলে চিন্তা ভাবনা ছেড়ে সাফল্যকে লক্ষ্য বানিয়ে নাও।

» নিজের ক্যারিয়ার গড়তে হলে নিজেকে সঠিক ভাবনার মধ্যে ধাবিত করতে হবে।

» জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সাফল্যের জন্য ভাবনার দুয়ার খোলা রাখা উচিত, তা না হলে বিপদ হতে পারে।

» তুমি যতই উচ্চ বংশের লোক হও না কেন, ক্যারিয়ার গড়তে না পারলে কোন লাভ নেই।

» জীবনে ক্যারিয়ার না গড়া মানুষগুলোই সবচেয়ে বেশি অসহায় হয়।

ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা

ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা 

১. দুশ্চিন্তায় রেখে গেল মাথার চুল কিন্তু ক্যারিয়ারের কিছুই করতে পারলাম না

২. ভাই দুশ্চিন্তাটা এমনি এমনিই আসে না, বয়সের সাথে সাথে ক্যারিয়ারের দুশ্চিন্তাটা এমনিই চলে আসে।

৩. কিছু মানুষ তার ক্যারিয়ার গড়ার দুশ্চিন্তায় পড়ে নিজেকে আরও বেশি অসুস্থ করে তোলে।

৪. ক্যারিয়ার এমন একটি জিনিস, যা গড়তে পারলে সুন্দর আর না গড়তে পারলে অসহায়।

৫. মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানেরাই ক্যারিয়ার নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় থাকে।

৭. নিজের ক্যারিয়ার নিজে করতে না পারলে এর চেয়ে অসহায় মানুষ হয়তো দ্বিতীয় কোনটি হয় না।

৮. বর্তমান সময়ে মানুষ ক্যারিয়ার নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করেন।

ক্যারিয়ার নিয়ে ছন্দ 

» জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ারের সাফল্যটা নিজেকে সম্মানিত করে।

» জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে না পারলে না আছে পরিবারের কাছে মূল্য, না আছে বন্ধু বান্ধবের কাছে মূল্য।

» জীবনটা খুবই সুন্দর যদি আপনার ক্যারিয়ারটা সাফল্য পূর্ণ হয়।

» জীবনে সুখী তো সেই ব্যক্তি যে তার ক্যারিয়ারকে সুন্দরভাবে গুছিয়ে নিয়েছে।

» মানুষ অসহায় হয় তখনই যখন সে তার ক্যারিয়ার গড়া নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকে।

» ক্যারিয়ার মানুষের সবচেয়ে বড় একটি পরীক্ষা যদি সফল হন তাহলে জীবন সুন্দর আর তা না হলে চিরদুখী।

ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু কথা

যেখানেই যান না কেন প্রথমেই ক্যারিয়ারের কথা চলে আসে, যে কি করছো বা কি করার ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে, কোথায় চাকরি করো বা কেমন চাকরি করো ইত্যাদি হতে পারে। কিন্তু কেউ কখনো বলে না যে কেমন আছো, এই দুনিয়ার মানুষগুলো বড়ই আজব। তারা শুধু একজন মানুষের ক্যারিয়ার নিয়েই পড়ে থাকে কখনো তার মনের কথা বা সে কোন অবস্থাতে বা কোন পরিস্থিতিতে আছে সেটা জানতে চায় না।

একটি মানুষের কোন মূল্য নেই মূল্য শুধু রয়েছে তার সাফল্যের, তার ক্যারিয়ারে সে কতটা সাফল্য হতে পেরেছে, সেই অনুযায়ী তাকে মাপা হয় বা মূল্যায়ন করা হয়। বর্তমান পরিস্থিতি এতটাই নিম্ন স্তরে চলে গেছে যে আপনার ক্যারিয়ার ঠিকঠাক আপনার সবকিছুই ঠিকঠাক আর আপনার ক্যারিয়ার ঠিক নেই আপনার কোন দাম নেই, কোন মূল্য নেই, এবং কি মুখ করে একটি কথাও বলতে পারবেন না। এটাই হচ্ছে বর্তমান সমাজের পরিস্থিতি।

ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, মেসেজ, পিকচার ও শুভেচ্ছা

0

সবাইকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন, ঈদ মোবারক,,,,,, ঈদ মোবারক,,,,,, ঈদ মোবারক। আশা করি আপনারা সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে খুব ভালোই আছেন। আপনারা যারা ঈদ নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ ও শুভেচ্ছা খুঁজছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে ঈদ মোবারক এর শুভেচ্ছা দেওয়ার জন্য অনেক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, মেসেজ, পিকচার ও ছন্দ পেয়ে যাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন ঈদ মোবারক এর স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ ও মেসেজগুলো।

ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস 

১. রাত পোহালেই ঈদের দিন, উপভোগ করবেন সারাদিন, ঈদ হবে না প্রতিদিন দাওয়াত রইল ঈদের দিন। – ঈদ মোবারক

২. ঈদ মানে আনন্দ,,, ঈদ মানেই খুশি, ঈদ মানে সবার মাঝে আনন্দ ভাগাভাগি করা।

৩. পৃথিবী জুড়ে চলছে ঈদের উৎসব, ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানেই হাজারো কষ্টের মাঝে একটুখানি হাসিখুশি থাকা। – ঈদ মোবারক

৪. মেসেজ দিয়ে নয়, কার্ড দিয়ে নয়, কল দিয়ে নয়, ফুল দিয়ে নয়। তোমায় জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে ঈদের শুভেচ্ছা। – ঈদ মোবারক

৫. ঈদের বাকি একদিন, সাজবে তুমি মেহেদি দিয়ে সারাদিন, রাঙাবে তোমার হাত আর এ খুশির একটু সময় কাটুক তোমার বারো মাস।- ঈদ মোবারক

৬. এই ঈদের খুশির দিনে তোমায় পরে মনে, আছি আমি অনেক দূরে, তুমি দূরে গেলে কষ্ট আমার বাড়ে। তাই তো তোমায় রেখেছি মনের এই কোণে। – ঈদ মোবারক

ঈদ মোবারক ক্যাপশন 

> আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। এবং আপনাকে সহ আপনার পরিবারের সবার রইল আমার বাড়ি ঈদের দাওয়াত। – ঈদ মোবারক

> ঈদ এসেছে রে ভাই ঈদ এসেছে, সেই খুশিতে আজকে খুশির বাঁধ ভেঙেছে, সবার ঘরে আজ ঈদ এসেছে, সুখের সংবাদ নিয়ে। রং লেগেছে মনে মধুর এইখানে। – ঈদ মোবারক

> ঈদ মানেই দূর আকাশের মিষ্টি চাঁদের হাসি, ঈদ মানেই সবার দুঃখের দিনের মাঝেও সুখের একটি দিন। – ঈদ মোবারক

> রিমঝিম বৃষ্টিতে ঈদ কাটবে বৃষ্টিতে ভিজে, খুশির হাওয়া লাগল মনে, সাজবে সবাই নতুন পোশাকে, এমন খুশি যেন সারা জীবন রয়ে যাক। – ঈদ মোবারক

> কষ্টের আড়ালে সুখের হাসি, এরই নাম হচ্ছে ঈদ, ঈদের দিনে সবার মুখে হাসির গানে মিলেছে সবাই একসাথে। দুঃখ যত থাকবে তোমার সুখে দেবো ভরে। – ঈদ মোবারক

> এই খুশির দিনে বন্ধু তুমি অনেক দূরে, তোমার কথা মনে পড়ে, সুন্দর এই দিনটি কাটুক তোমার খুশিতে, সব কষ্ট ভুলে যেও আপন জনের হাসিতে। – ঈদ মোবারক

ঈদ মোবারক মেসেজ 

তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক, আশাগুলো পূরণ হোক,

সুখে জীবন ভরে যাক, জীবনে কোন দুঃখ না আসুক, 

সব সময় থাকো সুখে। ***** ঈদ মোবারক।

আজ মন হবে রঙিন, যত দুঃখ আছে সব বোলার দিন,

বলছি তোমায় আমার কথা, এই ঈদে থাকবে না কোন মনের ব্যথা,

শুধু আনন্দ আর আনন্দ ও সবার প্রতি এক বুক  ভালোবাসা।

,,,, ঈদ মোবারক

যেদিন দেখব ঈদের চাঁদ, খুশিতে কাটবে সেই সারাটি রাত,

সকাল হলে সাজবে সবাই নতুন কাপড়ে, নতুন সাজে, নতুন রূপে,

সেদিন হলো ঈদের দিন, আনন্দে কাটবে সারা দিন। – ঈদ মোবারক

শুভ সকাল, শুভ দিন, শুভ হোক তোমার ঈদের দিন।

সবাই মিলে উদযাপন করো ঈদের দিন, দুঃখ রেখো না মনে,

অপূর্ণ না থাকে যেন কোন শখ, এই কামনাই করি।

**** ঈদ মোবারক

আনন্দের এই সময় গুলো কাটুক থেমে থেমে, 

দিনটি যেন না ফুরাতো, সবচেয়ে ভালো হতো,

নতুন পোশাক পড়ে নিও, বেশি করে ঈদের সেলামি নিয়ে।

আর প্রাণ ভরে সেমাই খেও ******* ঈদ মোবারক

ঈদ মোবারক পিকচার

 ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা 

ঈদের দাওয়াত রইলো তোমার, আসবে আমার বাড়ি,,,,, কবুল কর দাওয়াত আমার, আসবে আমার বাড়ি। – ঈদ মোবারক

দূরের মানুষ আসে কাছে, সবাই মিলে একসাথে, ””’এটাই হচ্ছে ঈদের খুশি””’ নয়া চাঁদের আগমনে, আসুক খুশি সবার প্রাণে। – ঈদ মোবারক

নীল আকাশে চাঁদ উঠেছে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে, ঈদ হল খুশির দিন দাওয়াত রইলো বন্ধু তোমার ঈদের দিন, ভালো থেকো সীমাহীন, ঈদের দিন টা হোক তোমার রঙিন। – ঈদ মোবারক

ঈদের হওয়া লাগলো প্রাণে, শীতল হলো মন, বন্ধু তোমায় জানালাম আমি ঈদের শুভেচ্ছা।- ঈদ মোবারক

ঈদ মোবারক বলার সিদ্ধান্ত যখন নিলাম মনে হল বন্ধু তোমায়, ভাবলাম বন্ধু তোমাকে দিয়ে শুরু করি ঈদের শুভেচ্ছা। – ঈদ মোবারক

প্রবাসী সকল ভাইদের জানাই অন্তরের অন্তরস্থল থেকে ঈদের শুভেচ্ছা। – ঈদ মোবারক

প্রবাসী সকল ভাইদের সবসময় দোয়া করি সুস্থ থাকেন ভালো থাকেন আর নিজেদের খেয়াল রাখেন। এবং আপনাদের জানাই পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা। – ঈদ মোবারক

তোদের জন্য পরিবারের মুখে আজ ঈদের খুশি,,, তোরা না থাকলে হয়তোবা ঈদটাই হয়ে যেত পরিবারের মাটি। তোদের জানাই হাজার সালাম, থাকিস তোরা ভালো।-  ঈদ মোবারক

সর্বশেষ কথা

সম্মানিত মুসল্লীগণ ভাই ও বোনেরা যদি এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আরও বিভিন্ন ধরনের যদি পোস্ট পেতে চান তাহলে সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

যোগ্যতা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, হাদিস, ছন্দ, বানী ও কবিতা

0

যোগ্যতা নিয়ে অনেকে অনেক সময় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প, হাদিস, উক্তি ও কবিতা শেয়ার করে থাকেন। তো তাদের জন্য আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে যোগ্যতা নিয়ে নতুন নতুন কিছু উক্তি স্ট্যাটাস হাদিস ছন্দ বানিয়ে ও কবিতা তুলে ধরব। আপনারা যারা যোগ্যতা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস উক্তি ছন্দ হাদিস বাণী ও কবিতা সংগ্রহ করে থাকেন। আশা করি আপনারা এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে অনেক নতুন নতুন যোগ্যতা নিয়ে স্ট্যাটাস উক্তি হাদিস ছন্দ বাণী ও কবিতা খুঁজে পাবেন। তাহলে আপনাদের সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।

যোগ্যতা নিয়ে স্ট্যাটাস

যোগ্যতা নিয়ে স্ট্যাটাস

» তুমি নিজে কতটুকু যোগ্য সেটা তোমার কাজেই প্রমাণ পাবে।

» নিজেকে এমন ভাবে যোগ্য করা উচিত যাতে সাফল্য নিজের যোগ্য হতে চায়।

» যোগ্যতা জিনিসটা কখনো ছিনিয়ে নেওয়া যায় না, এটা অর্জন করে নিতে হয়।

» একটি মানুষের যোগ্যতা যাচাই করার জন্য আগে নিজেকে যোগ্যতা অর্জন করে নিতে হবে।

» যোগ্যতা এমন একটি জিনিস যা আপনার কাছ থেকে কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না।

» যোগ্যতা ছাড়া কেউ কখনোই একজন আদর্শ নেতা হতে পারে না।

» মানুষকে কখনো তার বাহির থেকে তার যোগ্যতা যাচাই করা উচিত নয়।

যোগ্যতা নিয়ে উক্তি

যোগ্যতা নিয়ে উক্তি

» যোগ্যতা নিজের জায়গা থেকে নিজের তৈরি করে নিতে হয়, কেউ কাউকে যোগ্যতা তৈরি করে দিতে পারবেন না।

» যার নিজের যোগ্যতা সম্পর্কে জ্ঞান আছে সে কখনো অযথায় কারো সাথে তর্কে যাবে না।

» একটি মানুষের যোগ্যতা তৈরি হয় ভবিষ্যতের বিনিয়োগের মতো।

» কারোর যোগ্যতা নিয়ে যাচাই করতে পারো কিন্তু কারোর যোগ্যতা নিয়ে অবহেলা করতে পারে না।

» যেখানে নিজের যোগ্যতা নিয়ে প্রতিযোগিতা করা যায়, সেখান থেকে নতুন কিছু শেখা যায়।

» অন্যের যোগ্যতা নিয়ে সমালোচনা করো না, নিজের যোগ্যতা কি সেটা বুঝতে শেখো তাতে লাভ হবে।

» যে মানুষটি ভালোবাসার সঠিক মূল্য দিতে জানে, সে একজন প্রকৃত যোগ্য ব্যক্তি।

যোগ্যতা নিয়ে ছন্দ 

যোগ্যতা নিয়ে ছন্দ 

» যোগ্য ব্যক্তিরা কখনো বিতর্কে জড়ায় না, তারা সুযোগে যোগ্য কথাটাই বলে দেয়।

» একটি বিপদ থেকে স্বাভাবিকভাবে ফিরে আসা হল একটি যোগ্য ব্যক্তির উদাহরণ।

» যোগ্যতা নয় বরং আচরণই বলে দেবে আপনি কেমন।

» সে ব্যক্তি যোগ্যতা থাকার সত্বেও নিজেকে যোগ্য জায়গায় উপস্থাপন করলো না, সেই যোগ্যতার কোন মূল্য নেই।

» শুধুমাত্র ব্যবহার আর চরিত্রের কারণে কিছু মানুষ তার যোগ্যতার প্রাপ্য জিনিসটা হারিয়ে ফেলে।

» জীবনের কিছু কঠিন মুহূর্ত আপনাকে কঠিনভাবে যোগ্যতা সম্পন্ন করে তোলে।

যোগ্যতা নিয়ে হাদিস

* মহান রাব্বুল আলামিন বলেছেন, তোমরা ততটুকুই যোগ্যতা সম্পন্ন হও যতটুকু তোমাদের প্রয়োজন, বেশি হলে অহংকারী হয়ে যাবে।

* ছাত্র-ছাত্রীদের ভালো শিক্ষা দেওয়াই হলো একজন যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষকের কাজ।

* তোমরা তোমাদের যোগ্যতা অনুযায়ী নিজেকে ব্যবহার করো, তাহলে কিছু অর্জন করতে পারবে। তা না হলে নিজেকে অন্ধকারে ঠেলে নিয়ে যাবে।

* তোমরা সব সময় যোগ্যতার সঠিক ব্যবহার কর, অপব্যবহার করো না।

* খুব সহজেই যে ব্যক্তি যোগ্যতা অর্জন করে, সে ব্যক্তির যোগ্যতা দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

* কার যোগ্যতা কতটুকু তাতো দেখা যায় তার আচার-আচরণ, ব্যবহার আর তার চলাফেরায়।

* নিজেকে সঠিকভাবে যোগ্যতা সম্পন্ন করতে চাইলে, নিজেকে ধৈর্যশীল এবং কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে।

যোগ্যতা নিয়ে বাণী

যোগ্যতা নিয়ে বাণী

* কিছু কিছু জায়গায় নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করাটাও এক ধরনের বোকামি।

* কিছু মানুষ যোগ্যতার থেকে বেশি পেয়ে গেলে, সে অহংকারী হয়ে যায়।

* যোগ্যতা ছাড়া কাউকে কখনো বিচার করতে যাবেন না, এতে নিজেই ঠেকে যাবেন।

* কথা দেওয়ার যোগ্যতা সবার মধ্যেই থাকে কিন্তু সেই কথা রাখার মত যোগ্যতা সবার থাকে না।

* হিংসা আর যোগ্যতা হলো একে অপরের চির প্রতিদন্তি।

* একজন প্রকৃত যোগ্যতা সম্পন্ন লোক তো সেই যে তার শরীরকে নয় জ্ঞানকে সঠিক কাজে লাগে।

* নিজেকে প্রতিষ্ঠিত এবং আদর্শবান করে তুলতে যোগ্যতার কোন বিকল্প নেই।

যোগ্যতা নিয়ে কবিতা

নারী-পুরুষের যোগ্যতা

কাজী নজরুল ইসলাম

মানব সমাজের অর্ধেক হচ্ছে নারী,

আর অর্ধেক হচ্ছে পুরুষ।

উভয়ের মধ্যেই রয়েছে,

গুণ, ক্ষমতা আর যোগ্যতা।

তাহলে নারীর কেন এত অবহেলা?

তাহলে কাউকে শ্রেষ্ঠ,

আবার কাউকে নিকৃষ্ট কেন বলব।

নারী-পুরুষ কোন গুণেরই অধিকারী নয়,

যদি তারা একে অপরকে করে ঘৃণা।

শয়তান পুরুষ নয়, নারীও নয়,

শয়তান জাতির জাতি আলাদা।

বুঝে শুনে কাউকে কখনো,

করোনা কেউ অবহেলা।

এ বিশ্বের যত ফুটিয়েছে ফুল,

আর যত ফুলিয়েছে ফল;

শুধুই কি নারীর ধারা হয়েছে,

আবার,

শুধুই কি পুরুষ ধারা হয়েছে।

তাহলে কেন এত যোগ্যতার অবহেলা,

এই জগতে;

নারী-পুরুষের যোগ্যতা সমান।

সোনারগাঁও দর্শনীয় স্থান – সোনারগাঁও এর জনপ্রিয় কয়েকটি দর্শনীয় স্থান

0

এই ছোট্ট দেশটিতে অনেক জায়গায় রয়েছে যে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সেরা। তবে কিছু কিছু জায়গার যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেগুলো হয়তোবা পৃথিবীর আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সোনারগাঁও এর যে কিছু ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে পর্যটকদের জন্য বেশ আকর্ষণীয় জায়গা।

এই পোষ্টের মাধ্যমে সোনারগাঁও এর যে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেই দর্শনীয় স্থানের সংক্ষিপ্ত কিছু বর্ণনা তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের প্রয়োজনে আসবে। তাহলে এক নজরে দেখে নিন সোনারগাঁও এর যে জনপ্রিয় দর্শনের স্থানগুলো রয়েছে। 

সোনারগাঁও এ কি কি রয়েছে

সোনারগাঁও এর যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর, ৫ পীরের মাজার, বাংলার তাজমহল, বাংলার বড় বাবু জ্যোতি বসুর স্মৃতি বিজড়িত পৈত্রিক নিবাস বারদী, লালপুরী শাহ এর দরবার শরীফ, গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ এর মাজার, ঐতিহ্যবাহী পানাম নগর, শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রয় কেন্দ্র আরো অনেক কিছু।

এছাড়াও আরো অনেকগুলো জায়গা রয়েছে সোনারগাঁও এর দর্শনের স্থানগুলোর মধ্যে।  নিচে কিছু জনপ্রিয় দর্শনের স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত কিছু বর্ণনা দেয়া হলো আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। 

বাংলার তাজমহল

ঢাকা শহর থেকে মাত্র ৩৩ কিলোমিটার দূরে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় পেরাব গ্রামে অবস্থিত এই বাংলার তাজমহল। শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের দ্বিতীয় তাজমহল বলা হয় এই প্রাচীর বাংলার সপ্তাশ্চর্য আগ্রার তাজমহলকে। সোনারগাঁও এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি জায়গা হলো এই বাংলার তাজমহল। 

সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর

রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র ২৭ কিলোমিটার দূরে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় অবস্থিত এই জাদুঘরটি। এই প্রাচীন জমিদার প্রাসাদকে স্থানীয় লোকেরা ‘ বড় সরদার বাড়ি’  নামেও বলে থাকে। এই জাদুঘরটিতে যে উল্লেখযোগ্য জিনিসগুলো রয়েছে যেমন প্রাচীন সুলতানদের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, পোশাক, অলংকার, বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রশস্ত্র, প্রাচীন বাংলার মুদ্রা ইত্যাদি। 

এই লোকশিল্প জাদুঘর এর একটি বিশেষ সংবাদ হচ্ছে বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকে। তাই যারা পর্যটক হিসেবে জায়গাটিতে যাবেন বৃহস্পতিবার ছাড়া অন্য যেকোনো দিন গেলেই লোক শিল্প জাদুঘরটি দর্শন করতে পারবে। 

পানাম সিটি

ঢাকা শহর থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দূরে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীর শহর অবস্থিত। এই নগরীতে মোট ভবন রয়েছে ৫২ টি যা রাস্তার উত্তর দিকে ৩১ টি এবং রাস্তার দক্ষিণ দিকে ২১ টি। সোনারগাঁও এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি জায়গা হল এই পানাম সিটি। 

গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ এর মাজার

ঢাকা থেকে মাত্র ৩৭ কিলোমিটার দূরে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় অবস্থিত এই গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ এর মাজার। এগিয়াস উদ্দিন আজম শাহ ছিলেন সুলতানি আমলের ইলিয়াস শাহী রাজবংশের তৃতীয় পুত্র সন্তান। তার প্রকৃত নাম ছিল আজম সাহা, সিংহাসনের আসন পাওয়ার পর তার নাম দেওয়া হয় গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ। 

লালপুরি শাহ্‌ এর দরবার শরীফ, নুনেরটেক

ঢাকা থেকে ৩৮ কিলোমিটার দূরে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় বারদী ইউনিয়ন থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই লালপুরি শাহ্‌ এর দরবার শরীফ। এই দরবার শরীফ টি দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি জায়গা যেখানে প্রতিবছর অনেক মানুষ দর্শন করতে যান। সোনারগাঁও উপজেলায় কখনো গেলে অবশ্যই এই লালপুরি শাহ্‌ এর দরবার শরীফে দর্শন করে আসবে। 

শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রক্ষচারীর আশ্রম

রাজধানী থেকে মাত্র ৩৬ কিলোমিটার দূরে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় বারদীতে অবস্থিত এই আশ্রম কেন্দ্রটি। হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান হল এই জায়গাটি। এই আশ্রম কেন্দ্রের মন্দিরের ভিতরে রয়েছে বাবা লোকনাথ ব্রক্ষচারীর মূর্তি। হিন্দু জাতিদের একটি জনপ্রিয় দর্শনের স্থানগুলোর মধ্যে একটি হলো এই শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রম কেন্দ্র। 

সর্বশেষ কথাঃ 

এই পোস্টের মাধ্যমে সোনারগাঁও এর যে সকল দর্শনের স্থানগুলো উল্লেখ করা হয়েছে দর্শনের স্থানগুলোর মধ্যে সেরা সব কয়টি স্থান তুলে ধরা হয়েছে। যদি পড়ে থাকেন অবশ্যই ভালো লাগবে এবং যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এরকম আরো বিভিন্ন পোস্ট পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ঝালকাঠি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ঝালকাঠি জেলার প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা কি আপনাদের ঝালকাঠি জেলার এর সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের ঝালকাঠি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পাবেন ইনশাআল্লাহ। আমাদের সবারই পবিত্র রমজানের যে একটি মাস রোজা রাখা হয় সেটি আসলে সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে খাওয়া উচিত। তাই এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক যে চূড়ান্ত ক্যালেন্ডার তৈরি করা হয়েছে সেই তথ্য মোতাবেক নিজের টেবিলের মাধ্যমে সেই সময় আপনারা পেয়ে যাবেন। 

ঝালকাঠি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

ঝালকাঠি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সর্বশেষ আপডেট সময় পেতে এই সাইটটিতে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী। এবং ঝালকাঠি জেলার পার্শ্ববর্তী এলাকার যে ভাই ও বোনেরা আছেন তারাও এই সাইটের যে সময়সূচী দেওয়া হয়েছে সেই সময়সূচী অনুযায়ী ইফতার ও সেহরি করতে পারবেন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে নিজ থেকে দেখে নিন আপনাদের ঝালকাঠি জেলা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের দশ দিন

মাস ও তারিখ দিন   সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪০ am  ৬ঃ১৬ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৭ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৭ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৮ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৮ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৯ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৯ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২০ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২০ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২১ pm

মাগফিরাতের দশ দিন

মাস ও তারিখ দিন  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২১ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২২ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৩ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৪ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের দশ দিন

মাস ও তারিখ দিন  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৭ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৮ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৯ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩১ pm

গাজীপুরের দর্শনীয় স্থান এবং বিখ্যাত কিছু ব্যক্তির নাম

0

গাজীপুরের যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে, সেই দর্শনীয় স্থানগুলোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে গাজীপুরের যে দর্শনের স্থান বা বিখ্যাত কিছু ব্যক্তিদের নাম পেয়ে যাবেন। তাহলে এক নজরে দেখে নিন গাজীপুরের কিছু দর্শনীয় স্থানগুলো এবং গাজীপুরের কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ও তাদের সংক্ষিপ্ত কিছু বর্ণনা।

গাজীপুরের দর্শনীয় স্থান

গাজীপুরের যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো গাজীপুর সাফারি পার্ক বা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, জল জঙ্গলের কাব্য, নুহাশ পল্লী, ভাওয়াল ন্যাশনাল পার্ক, বেলাই বিল, সোহাগ পল্লী, ভাওয়াল রাজবাড়ী, ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, দত্তপাড়া জমিদার বাড়ি, সিংগারদিঘী, আনন্দ পার্ক  ও শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ি। নিচে এই দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য দেওয়া হল।

  • বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক

ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়কে মাত্র ৪০ কিলোমিটার যেতেই বাঘের বাজার থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলায় মাওনা ইউনিয়নে এই বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কটি অবস্থিত। বিশাল এই পার্কটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পশু পাখি যেমন সিংহ ,বাঘ, সাদাসিংহ, জেব্রা, জিরাফ, আফ্রিকান চিতা, হরিণ, ময়ূর, ভাল্লুক, হাতি বিভিন্ন ধরনের পশু পাখি রয়েছে। এই পার্কটিতে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনের জায়গা।

  • আনন্দ পার্ক

গাজীপুর  জেলয় কালিয়াকৈর উপজেলার একটি পরিচিত জায়গা হল এই আনন্দ পার্ক। প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে মিশে যাওয়া এক অন্যতম জায়গা যেখানে মন ভালো করার শান্তশিষ্ট একটি জায়গা। যেখানে রয়েছে বিনোদন এর সব আয়োজনের ব্যবস্থা। ঢাকার মধ্যে যারা বসবাস করেন তারা চাইলেই একদিনের মধ্যে ঘুরে আবার আসতে পারবেন এই জায়গাটি থেকে।

  • ভাওয়াল রাজবাড়ী

বাংলাদেশের মধ্যে আরেকটি অন্যতম রাজবাড়ী হলো এই ভাওয়াল রাজবাড়ী যেটি অবস্থিত হলো গাজীপুর জেলায়। রাজবাড়ীটি স্থাপিত হয়েছে ১৭০৪ সালে যা এখনো ঠিক নতুন এর মত দাঁড়িয়ে আছে। এই রাজবাড়ীর বিশাল এলাকা জুড়ে প্রায় ৫ লক্ষ প্রজা বাস করত। এই বাড়িটি রামেন্দ্রনারায়ন রায় এর আমলে স্থাপন করা হয়।

  • শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ি

গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় শ্রীফলতলী গ্রামে অবস্থিত এই জমিদার বাড়ি। শ্রীফলতলি জমিদার বাড়িটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাগুলোর মধ্যে একটি। শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ি দুইটি ভাগে বিভক্ত একটি নাম হচ্ছে বড় তরফ এবং আরেকটির নাম হল ছোট তরফ জমিদার বাড়ি।

  • বিলাই বিল

গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর উপজেলায় কানাইয়া এলাকায় অবস্থিত এই বিলাই বিলটি। গাজীপুরের এক অন্যতম একটি জায়গা ও রুপে-গুনে সৌন্দর্যের শীর্ষে। বিশাল এই বিলটির কিছু জায়গাতে কোন সময়ই পানি শুকিয়ে যায় না। বর্ষাকালে বৃষ্টির মধ্যে এর সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পায়। বিকেল বেলায় যখন সূর্যের আলোটা বিলের মধ্যে গিয়ে পড়ে তখন এর সৌন্দর্য আরো বেশি বেড়ে যায়।

  • জল জঙ্গলের কাব্য

গাজীপুর জেলার টঙ্গী উপজেলায় বিশাল প্রকৃতিবিলাস ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ঘেরা একটি জায়গা হল এই জল জঙ্গলের কাব্য বাড়িটি। প্রাকৃতিক এক ভূমিতে অভিকৃত ও আকর্ষিত একটি কুঁড়েঘর রয়েছে এই বিলের উপর। এ যেন এক অন্যরকম পরিবেশের সাথে মিলে যাওয়া। জল জঙ্গলের কাব্য যদি না গিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই একবার হলেও ঘুরে আসবেন আশা করি ভাল লাগবে।

গাজীপুর রিসোর্ট 

গাজীপুরের যে বিখ্যাত রিসোর্টগুলো রয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো গ্রিনভিউ গোলাপ রিসোর্ট, নক্ষত্র বাড়ির রিসোর্ট, ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট, ভাওয়াল রিসোর্ট, সারাহ রিসোর্ট, রিভেরি হলিডে রিসোর্ট, ও গ্রিনটেক রিসোর্ট। গাজীপুরের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে যে রিসোর্ট গুলো রয়েছে তার মধ্যে থেকে উপরে দেওয়া এই রিসোর্ট গুলোই সেরা এবং উন্নত মানের। তো আপনারা যারা গাজীপুর রিসোর্টে যেতে চান আশা করি এখানকার দেওয়া যে কয়টি রিসোর্ট রয়েছে এগুলোতে গেলে হয়তো বা আপনাদের ভালো লাগবে এবং ইনজয় করতে পারবেন।

গাজীপুরের বিখ্যাত ব্যক্তি

গাজীপুরের যে বিখ্যাত ব্যক্তি গুলোর অবস্থান ছিলেন এবং অবস্থান করছেন তাদের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপে তথ্য দেয়া হলো। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন কে কে ছিলেন গাজীপুরের বিখ্যাত ব্যক্তি এবং বর্তমানে রয়েছে।

১. বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন যিনি ,,,,,,  মৃত – তাজ উদ্দিন আহমেদ।

২. রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য মহিলা আসন – রুমানা আলি।

৩.  বাংলাদেশী মহিলা রাজনীতিবিদদের মধ্যে অন্যতম – সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দিন।

৪.  রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী – ফকির আব্দুল মান্নান শাহ।

৫.  বিএনপি’র শ্রেষ্ঠ নেতা ও বাংলাদেশের সাবেক পাঠমন্ত্রী ,,,,,, মৃত – এ এস এম হান্নান শাহ।

৬. বাংলাদেশের শিল্প উন্নয়ন এক অন্যতম কৃতি সন্তান ক কেয়া গ্রুপের কর্ণধার – আব্দুল খালেক।

৭. মহান সংগ্রামী নেতা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠনের কিছু ব্যক্তি, মরহুম শামসুল হক, মরহুম হাবিবুল্লাহ, মরহুম শহীদ আলী ও শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার।

গাজীপুরের বিখ্যাত খাবার

গাজীপুরের বিখ্যাত খাবার গুলোর মধ্যে হচ্ছে পেয়ারা ও কাঁঠাল। বলতে গেলে কাঁঠাল ও পেয়ারা এই গাজীপুর থেকে ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। এই জেলাটিতে পেয়ারা এবং কাঁঠাল খুবই ভালো উৎপাদন হয় এবং এর গুণগত মান ও চাহিদাও খুবই ভালো। এই গাজীপুরে প্রচুর পরিমাণ পেয়ারা ও কাঁঠাল উৎপাদন হয়ে থাকে। বিশেষ করে পেয়ারা কম বেশি সারা বছর পাওয়া যায় এই গাজীপুর জেলায়। কাঁঠাল শুধু মৌসুমী সময়ে পাওয়া যায়।

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন যাতে তারা এই পোস্টটি পড়তে পারে এবং গাজীপুরের যে বিখ্যাত ব্যক্তি ও খাবার এবং যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সে সম্পর্কে জানতে পারে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।

বাগেরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

বাগেরহাট জেলার সকল মুসলিম ভাইদের জানাই পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আশা করি আপনারা ভালো আছেন। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা আপনাদের বাগেরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। পবিত্র রমজান মাস হচ্ছে আমাদের হেদায়েতের মাস যে মাসে আল্লাহ তাআলা আমাদের উপর রহমত বর্ষিত করেছেন

এই রমজান মাসের রোজার যে সওয়াব সেটি মহান রব্বুল আলামীন নিজে তার প্রতিদান দেবেন। তাহলে অবশ্যই আমাদের সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে সেহরি ও ইফতার করা বিশেষ একটি জরুরী বিষয় এই রমজান মাসে। তাহলে দেখে নিন আপনাদের বাগেরহাট জেলার সেহরি ইফতারের সময়সূচির সঠিক ক্যালেন্ডার। 

বাগেরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বাগেরহাট জেলার প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা চাইলেই এই সাইটটিতে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। এবং অন্যান্য জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা আপনারা বাগেরহাট জেলায় বসবাস করছেন অবশ্যই আপনারা মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকেন কর্মব্যস্ততার কারণে আপনারা হয়তো ব্যবহার করা ক্যালেন্ডার দেখতে পারেন না আপনারা চাইলেও এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের ইফতারের সময়সূচি।  

রহমতের দশ দিন

 তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪১ am  ৬ঃ১৮ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৯ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৯ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২০ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২১ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২১ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২২ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২২ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৩ pm

মাগফিরাতের দশ দিন

 তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৩ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৪ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৪ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৫ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৫ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৬ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৬ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৭ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৭ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৮ pm

নাজাতের দশ দিন

 তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৮ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৯ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৯ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩০ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩১ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩১ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩২ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩২ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩৩ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩৩ pm

টেলিটক ইন্টারনেট অফার ২০২৩

0

টেলিটক ইন্টারনেট অফার এ আপনাদের স্বাগতম। আপনারা যারা টেলিটক ইউজার তাদের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় কিছু ইন্টারনেট অফার। বাংলাদেশের যত সিম অপারেটর আছে তার মধ্যে টেলিটক সিম এদের থেকে অন্যতম এবং এই সিমের ইন্টারনেট অফার গুলো বেশি দিয়ে থাকে টেলিটক  সিম অপারেটর। বর্তমানে টেলিটক সিমের গ্রাহক অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছ । কারণ টেলিটক সিমের ইন্টারনেট অনেক শক্তিশালী এবং এই সিমের অফার গুলো খুব দারুণ। 

টেলিটক সিমে আপনারা পাবেন বিভিন্ন ধরনের অফার যেমন অপরাজিতা, বর্ণমালা, আগামী, রেগুলার ইন্টারনেট প্যাক গুলো রয়েছে। এক এক অফারের মধ্যে রয়েছে একেক ধরনের সুবিধা আমরা যে যে ধরনের ইন্টারনেট নিতে চাই বা ব্যবহার করতে চাই সকল ধরনের অফার এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। আরেকটি কথা হচ্ছে টেলিটক সিমের যে অফার গুলো আছে সে অফার গুলো আপনাকে রিচার্জ করার পর ডায়াল করতে হবে। তো চলুন আর দেরি না করে দেখে নেই টেলিটক সিম অপারেটরের বিশেষ বিশেষ অফার গুলো।

টেলিটক অপরাজিতা ইন্টারনেট অফার

আপনারা যারা টেলিটক ইউজার কাদের জন্য টেলিটক অপরাজিতা নামের একটি নতুন অফার নিয়ে এসেছে টেলিটক সিম অপারেটর। টেলিটক অপরাজিতা ইন্টারনেট অফারের মধ্যে আপনারা যদি ব্যবহার করতে চান তাহলে নিচে দেওয়া ছকটি খেয়াল করবেন অবশ্যই । 

রিচার্জ                       অফার             ডায়াল কোড                মেয়াদ

২৪ টাকা                    ১ জিবি             *১১১*৬১১#                  ৭ দিন 

৪৬ টাকা                   ১ জিবি             *১১১*৬১২#                ৩০ দিন 

৬২ টাকা                  ৩ জিবি             *১১১*৬১৪#                 ১০ দিন 

৮৩ টাকা                  ২ জিবি              *১১১*৬১৩#               ৩০ দিন 

৯৬ টাকা                  ৫ জিবি            *১১১*৬১৫#                 ১৫ দিন 

১৮৬ টাকা              ১০ জিবি             *১১১*৬১৬#                ৩০ দিন 

এয়ারটেলের রেগুলার অফার

এয়ারটেলের রেগুলার অফার অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। সেই এয়ারটেলের রেগুলার অফারকারি দের জন্য এখানে  খুব গোছানো একটি তালিকা তৈরি করা হলো যাতে আপনাদের প্যাকগুলো নিতে খুব সুবিধা হয়। 

রিচার্জ                       অফার                   ডায়াল কোড                    মেয়াদ

৯ টাকা                   ১০০ এমবি                *১১১*৫০১#                      ৫ দিন 

২১ টাকা                       ১ জিবি               *১১১*৫৩৪#                      ৩ দিন 

২৬ টাকা                ৫০০ এমবি              *১১১*৫০৩#                    ৩০ দিন 

২৭ টাকা                       ১ জিবি                *১১১*২৭#                        ৭ দিন 

৪৪ টাকা                      ৩ জিবি                 *১১১*৪৪#                       ৫ দিন 

৪৯ টাকা                       ১ জিবি                *১১১*৪৯#                     ৩০ দিন 

৬৬ টাকা                     ৩ জিবি              *১১১*৬৬#                      ১০ দিন 

৭৮ টাকা                  ৩.৫ জিবি               *১১১*৫১১#                     ১০ দিন

৯৩ টাকা                      ২ জিবি               *১১১*৯৩#                     ৩০ দিন 

৯৭ টাকা                     ১০ জিবি               *১১১*৯৭#                      ১০ দিন 

১২৯ টাকা                  ১৫ জিবি              *১১১*৫৫১#                       ৭ দিন 

১৩৯ টাকা                   ৩ জিবি             *১১১*৫৩১#                      ৩০ দিন 

১৯৮ টাকা                 ২৫ জিবি             *১১১*১৯৮#                      ১০ দিন 

২০১ টাকা                    ৫ জিবি            *১১১*৫৩২#                     ৩০ দিন 

২৩৯ টাকা                 ১০ জিবি             *১১১*৫৫০#                     ৩০ দিন 

৩০১ টাকা                 ২০ জিবি             *১১১*৫৫২#                     ৩০ দিন 

৩৪৪ টাকা                ৩০ জিবি             *১১১*৩৪৪#                      ৩০ দিন 

৪৪৫ টাকা                ৪৫ জিবি              *১১১*৪৪৫#                     ৩০ দিন 

টেলিটকের আগামী ইন্টারনেট অফার

আপনারা যারা টেলিটকের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান তাহলে নিজের অনুযায়ী আপনার সুবিধামতো যে অফারটি আপনার ভালো হয় সে অফারটি আপনি নিজে বেছে নিন । রিচার্জ করে তারপর ডায়াল করে প্যাকগুলি ব্যবহার করেন 

রিচার্জ                  অফার                     ডায়াল কোড                  মেয়াদ

২২ টাকা              ১ জিবি                    *১১১*৬০০#                     ৭ দিন 

৪৫ টাকা              ১ জিবি                    *১১১*৬০১#                   ৩০ দিন 

৫৫ টাকা             ৩ জিবি                   *১১১*৬০৩#                   ১০ দিন 

৮১ টাকা              ২ জিবি                    *১১১*৬০২#                  ৩০ দিন 

৯১ টাকা              ৫ জিবি                    *১১১*৬০৫#                  ১৫ দিন 

১৭৭ টাকা          ১০ জিবি                    *১১১*৬১০#                   ৩০ দিন 

টেলিটকের অন্যান্য ইন্টারনেট অফার

টেলিটক ইন্টারনেট অফার এর মধ্যে রয়েছে আরও কিছু ইন্টারনেট অফার । যে অফার গুলোতে খুব অল্প টাকার মধ্যে আকর্ষণীয় অফার তো চলুন দেখে নেই অফারগুলো। 

১৯ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট

  • মেয়াদ ৩ দিন। 
  • ডায়াল কোড *১১১*১৯#। 

২৪ টাকায় ১ জিবি  ইন্টারনেট

  • মেয়াদ ৭ দিন। 
  • ডায়াল কোড *১১১*৬১১#। 

৩৮ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট

  • মেয়াদ ৭ দিন।
  • ডায়াল কোড *১১১*৩৮#।

৬২ টাকায় ৩ জিবি ইন্টারনেট

  • মেয়াদ ১০ দিন। 
  • ডায়াল কোড *১১১*৬১৪#। 

আপনারা যারা টেলিটকের নিয়মিত গ্রাহক তারা অবশ্যই এই পোস্টে সকল ধরনের ইন্টারনেট অফার গুলো পেয়ে যাবেন। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের টেলিটক ইউজার বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর এই পোস্টে যদি কোন ভুল থেকে থাকে বা আপনারা দেখে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন আমরা অবশ্যই সংশোধন করার চেষ্টা করব।