Home Blog Page 19

গোপালগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

এই পোষ্টের মাধ্যমে গোপালগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর সর্বশেষ আপডেট এর ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হয়েছে। প্রিয় গোপালগঞ্জ বাসি আপনারা যারা আপনাদের গোপালগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুজছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের গোপালগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। মহান আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই আমাদের ওপর এই পবিত্র মাহে রমজান মাসের রোজা রাখা ফরজ করে দিয়েছেন। 

তাহলে অবশ্যই আমাদের সঠিক সময়ে ও সঠিক নিয়মে রোজা পালন করা উচিত। মহান রাব্বুল আলামিন আরো বলেছেন যে এই রমজান মাসে যে রোজা রাখবে তার প্রতিদান আমি নিজে দেব। তাহলে অবশ্যই এই রমজান মাসে যে রোজা রাখব সেই রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি অবশ্যই অবশ্যই সঠিক হওয়া উচিত এবং কি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় 

গোপালগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

গোপালগঞ্জ জেলার যে সকল কর্মজীবী ভাই ও বোনেরা আছেন আপনারা হয়তোবা এই রোজার মাসে কর্মব্যস্ততার কারণে অনেক সময় বাহিরে ইফতার করতে হয়।তাই আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের গোপালগঞ্জ জেলার প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিচ থেকে নিন আপনাদের গোপালগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ দিন  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৫ am  ৬ঃ০৭ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ০৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ০৮ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ০৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ০৯ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১২ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১২ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৩ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ১৪ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ১৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ১৫ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ১৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ১৬ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ১৭ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিন  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ১৭ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ১৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ১৮ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ১৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১০ am ৬ঃ২০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৬ am ৬ঃ২২ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২২  pm

 

রবির সকল ইমু প্যাক ২০২৩

0

আপনারা যারা রবি ইমু প্যাক ব্যবহার করে থাকেন অথবা একজন রবি অপারেটরের প্রিয় গ্রাহক, তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট। এই পোষ্টের মাধ্যমে রবির সকল ধরনের ইন্টারনেট অফার পেয়ে যাবেন। এই পোস্টের মাধ্যমে কিভাবে ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে হয়, কিভাবে ইমু অফার চেক করতে হয় বা কিভাবে ডায়াল করে প্যাক গুলো কিনতে হয় যাবতীয় সব সম্পর্কে জানতে পারবেন। 

যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি আশা করি রবির ইমু প্যাক এর সকল তথ্য খুব সহজেই  বুঝতে পারবেন এবং নিজেই এগুলো কিনতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই রবি ইমু প্যাক এর যে সকল অফারগুলো আছে সে সকল অফার গুলোর তথ্যগুলো। 

রবির সকল ইমু অফার 

রবি অপারেটরের যে সকল ইমু অফার গুলো আছে, একেক অফারের জন্য একেক মেয়াদ, এমবি এবং রিচার্জ ব্যালেন্স। যে যার সুবিধা অনুযায়ী প্যাক গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। রবি অপারেটর তাদের  গ্রাহকদের জন্য স্বল্প মূল্যে বেশি মেয়াদে খুব ভালো অফার দিয়ে থাকেন। বর্তমানে রবি অপারেটরের নেটওয়ার্ক স্কেল খুবই শক্তিশালী তা রবি গ্রাহকরা ভালো করেই জানেন। তাহলে চলুন দেখে নেই রবির সকল ইমু অফার এর প্যাকেজ গুলো।

১০ টাকায়  ১০০ এমবি 

  • রিচার্জ ১০ টাকা। 
  • অফার ১০০ এমবি।
  • অফারটির মেয়াদ ৩ দিন।
  • অফারটি কেনার ডায়াল কোড *১২৩*০০১০#। 

২০ টাকায় ৩৫০ এমবি

  • রিচার্জ ২০ টাকা।
  • অফার ৩৫০ এমবি।
  • অফারটির মেয়াদ ৭ দিন।
  • অফারটি কেনার ডায়াল কোড *১২৩*৫৬#। 

৪০০ এমবি ২৫ টাকায় 

  • রিচার্জ ২৫ টাকা।
  • অফার ৪০০ এমবি।
  • অফারটির মেয়াদ ২৮ দিন।
  • অফারটি কেনার ডায়াল কোড *১২৩*৫৬#।

১ জিবি ৫৫ টাকায়

  • রিচার্জ ৫৫ টাকা।
  • অফার ১ জিবি। 
  • অফারটির মেয়াদ ২৮ দিন। 
  • অফারটি কেনার ডায়াল কোড *১২৩*০৫৬#।

ইমু অফারের যে সকল অফার গুলো আছে সে সকল অফারের ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল করতে হবে *১২৩*৩*৫#। 

রবি অফার এর কিছু শর্তাবলী

        > এই প্যাকগুলো ব্যবহার করার সময় মোবাইলে বেশি রিচার্জ রাখা যাবে না।                                               > প্যাকটি ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যালেন্স রাখতে হবে।                                              > অফারটি চলাকালীন যত খুশি ততবার অফার গুলো ব্যবহার করা যাবে।                                                  > অফার গুলো অ্যাক্টিভ হওয়ার পর এসএমএস আসার পর থেকে অফার গুলোর মেয়াদ চালু হবে।            > এর অফার গুলো শুধু ইমু অ্যাপ ব্যবহার করার জন্য।

আশা করি পোস্টটি পড়ে অবশ্যই আপনারা অফার গুলো কিনতে পারবেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই রবি ব্যবহারকারী বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন, অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। এবং অন্যান্য আরো সিমের অফার সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।                              

বাবাকে নিয়ে স্ট্যাটাস,উক্তি, ক্যাপশন, গল্প ও কবিতা

0

একজন বাবা তার সন্তানদের যে কত দিক দিয়ে অবদান রাখে তা আসলে কেউ গুনে হিসাব করতে পারবে না। প্রত্যেক বাবাই চায় তার সন্তানকে মানুষের মত মানুষ করে তোলার, আবার অনেক বাবা আছে যে সন্তানদের প্রতি কোন ভালোবাসা নেই, দয়াময় নেই, কোন ত্যাগ তিতিক্ষা নেই, পাষানের মত। যাই হোক এই পোষ্টের মাধ্যমে বাবাকে নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও গল্প গুলো তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

আপনারা অনেকেই আছেন যারা বাবা কে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ লিখে থাকেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন নতুন কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও গল্প পাবেন। এবং নিজেদের ইচ্ছা মতো সংগ্রহ করতে পারবেন। 

বাবাকে নিয়ে উক্তি 

> আমার কাছে মনে হয় ভালোবাসার অপর নাম হলো বাবা। 

> বাবা ছাড়া জীবন কখনো সম্পূর্ণ হয় না, সারা জীবন অপূর্ণই থেকে যায়। 

> একটি পরিবারের মধ্যে যতই বিপদ আসুক না কেন, একজন বাবা সেই পরিবারের যোদ্ধা হয়ে সব সময় ছায়া হয়ে থাকে। 

> একজন বাবা যতই রাগারাগি করুক না কেন সে কখনো সন্তানের খারাপের জন্য রাগারাগি করে না। 

> একটি সন্তানের প্রতি বাবা কখনোই অযথা রাগারাগি করেন না। তাকে ভালোবাসে বলেই তার সাথে রাগারাগি করে। 

> একটি ছেলে বাবাকে যতই অবহেলা করুক না কেন, কিন্তু বাবার ভালোবাসা কখনই অবহেলা করতে পারবে না। 

বাবাকে নিয়ে স্ট্যাটাস 

 

১. বাবা তো সবাই হতে পারে কিন্তু প্রকৃত বাবা কজন হতে পারে। 

২. বাবা ও মেয়ের মাঝে ভালোবাসার কোন দূরত্ব মানে না, কথাটি চিরন্তন সত্য।

৩. একজন বাবা তার সন্তানকে ঠিক ততটাই সফল বানাতে চায়, যতটা সে হতে চেয়েছিল। 

৪. একজন বাবার মত শিক্ষক হয়তোবা আর কোথাও নেই। 

৫. একজন বাবা একটি সন্তানকে বলে না যে তোমাকে ভালোবাসি, কিন্তু তিনি দেখিয়ে দেন যে সে তাকে কতটা ভালোবাসে। 

৬. বাবার হৃদয়টা হল আকাশ সমান সেখানে শুধু সুখ-আনন্দ ছাড়া আর কিছু পাওয়া যায় না। 

৭. বাবার হাতের সেই আলু ভর্তা যেন আজও মুখে ভরে আছে। 

৮. যার বাবা আছে, সেই হয়তো পৃথিবীর সব থেকে বেশি সুখী ব্যক্তি। 

বাবাকে নিয়ে কষ্টের স্ট্যাটাস 

১. বাবা তুমি পাশে নেই বলে আমার স্বপ্নগুলো স্বপ্নই রয়ে গেল।

২. খাটের পাশে পড়ে আছে বাবার ব্যবহারের সেই চশমাটা, শুধু তুমি নেই বাবা। 

৩. বাবার ব্যবহারের সেই গাড়িটা হাতে নিলেই শুধু বারবার তারই কথা মনে পড়ে যায়।  

৪. বাবা তোমার ব্যবহারের সেই সাইকেলটি যেন কাঁদছে তোমার জন্য। 

৫. বাবা কতদিন দেখিনা তোমায়, তোমার সেই ঘরটা হাহাকার করে শুধু তোমার জন্য। 

৬. বাবা,,, আমার ছোটবেলার সেই রাগ ভাঙ্গানোর কথাটাই বারবার মনে পড়ে যায়। 

৭. বাবা কতকাল দেখি না তোমায়, কেউ বলে না এখন কেমন আছিস খোকা।

৮. বাবা তোমার দেওয়া সেই জুতাটা আজও যত্ন করে রেখে দিয়েছি, কারণ সেই জুতা দেখেই তোমার কথাগুলো অনুভব করি। 

বাবা নিয়ে ক্যাপশন

বাবার ভালোবাসা কখনো দেখা যায় না, তার ভালোবাসা অনুভব করার মত। তিনি যখন এই দুনিয়াতে থাকবে না তখন প্রতিটি ধাপে ধাপে তার কথা মনে পড়বে। 

একজন বাবা মানে হলো নিজের ইচ্ছে, চাওয়া-পাওয়াকে চাপা রেখে তাদের সন্তানকে খুশি করার নামই হলো বাবা। 

সে ছেলে হোক বা মেয়ে তার কাছে স্রষ্টার পরেই সবচেয়ে চাওয়া-পাওয়ার ইচ্ছের মালিক হলো বাবা। 

বাবা হয়তো বেঁচে থাকতে বোঝা যায় না যে, সে আমাদেরকে কতটা আগলে রাখে, তিনি এই পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়ার পরে বোঝা যায় বাবাকে জিনিস। 

আমার কাছে মনে হয় ভালোবাসার আরেকটি নাম হচ্ছে বাবা।

বাবা হল প্রকৃতির মত যখন কিছু দেয় তখন তার মনকে শীতল করে প্রাণ ভরে দিয়ে দেয়। 

গরিব বাবার গল্প

বাবা গরীব হতে পারে কিন্তু সে তার সন্তানের স্বপ্নগুলি কখনো পূরণ করতে দ্বিধাবোধ করে না। তার সামর্থ্য না থাকলেও সে তার সবটুকু দিয়ে সেই স্বপ্নগুলো পূরণ করার চেষ্টা করে। আমার বাবা গরীব হতে পারে কিন্তু আমার একটি বৃক্ষ বটগাছ আছে। বাবা যত গরিবই হোক না কেন তার সন্তানদের কাছে তিনি কখনো গরিব মানুষ নয়, সে তার সন্তানদের মাঝে একজন যোদ্ধা ও মহানায়ক। 

একজন গরিব বাবাই জানে তার পরিবারের সবার মুখে হাসি ফোটানোর জন্য তাকে সবকিছু ছেড়ে চলে যেতে কেমন লাগে। বহু দূর যেখানে কোন আপনজন নেই শুধু অচেনা মুখগুলো চেয়ে আছে। বাবা শুধু দুঃখের বোঝা বয়ে বেড়ায় তার পরিবারের সবার মুখে একটু হাসি ফোটানোর জন্য। 

বাবাকে নিয়ে কষ্টের গল্প

এই জীবনের সবটুকু দিয়েও বাবার ঋণ কখনো শোধ করা যাবে না। সে যে আমায় সফল হওয়ার জন্য তার সব সুখ শান্তি ত্যাগ করে, তার বর্তমান ভবিষ্যৎ এর কথা না ভেবে সে শুধু আমার কথাই চিন্তা করেছে। বাবা যে কি জিনিস সেটা হয়তো খারাপ পরিস্থিতিতে না পড়লে বোঝা যায় না। বাবা হল একটি বটগাছের মত সবসময় ছায়া হয়ে আশেপাশেই থেকে যায়। 

২৬ বছর ধরেই তো বাবা শুধু আমাদের জন্যই এত কিছু করছেন। এর বিনিময়ে তাকে আমরা কি দিতে পেরেছি, হ্যাঁ দিতে পেরেছি শুধু এটুকুই যে এক বুক ভরা কষ্ট তা ছাড়া আর কিছু না। হয়তো তুমি একদিন থাকবে না সেদিন শুধু তোমার কথাই ভেবে কান্নায় ভেসে যাবে এ দুচোখ। বাবা তুমি হয়তো আজ এসব কিছু করছ শুধু আমাদের জন্যই। 

বাবাকে নিয়ে কিছু কথা

পরিবারের সবচেয়ে বড় যোদ্ধা হলো পরিবারের একটি বাবা, কারণ একটি পরিবারের যত বিপদ-আপদ আসুক না কেন তিনি বেঁচে থাকা অবস্থায় বিপদ-আপদের ছায়াও পড়তে দেয় না তার পরিবারকে। পরিবারের বোঝা যত ভারী হোক না কেন সে কখনো মুখ ফসকে বলবে না যে আমার খুব কষ্ট হচ্ছে, কারণ বাবা জিনিসটাই এমন।

সে শুধু তার জীবনটা পরিবার-পরিবার বলেই সারা জীবনটা কাটিয়ে দিল। হয়তো এই দুনিয়া থেকে একদিন বিদায় নিয়ে যায় চলে যাবে না ফেরার দেশে। পরিবারের সন্তানের যদি বাবা না থাকে সে পরিবারের সন্তান গুলোই বুঝতে পারে যে বাবা থাকাটা কতটা জরুরি। বাবা থাকাটা একটি পরিবারের জন্য কত বড় একটি বৃক্ষ বট বা একটি খুঁটি, সেটা শুধু বাবা ছাড়া সন্তানরাই বুঝে।  

বাবাকে নিয়ে কবিতা

আমার বাবা

সান্তানু পাল

আমি হিমালয় দেখিনি,

শুনেছি সেখানে নাকি ;

এভারেজ নামের পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ;

দাঁড়িয়ে আছে মাথা উঁচু করে। 

কিন্তু আমি দেখেছি আমার বাবাকে ?

যিনি তার সক্ষম সন্তানের বিশাল বৃক্ষ বটের মত ;

মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থেকে ছায়া দেন অবিরাম। 

আমি প্রশান্ত মহাসাগরের নীল জল রাশি দেখিনি ;

কখনো মাপতে যায়নি এর গভীরতা। 

কিন্তু দেখেছি আমার বাবাকে,

যার হৃদয়ে এতটাই গভীর যে।

তার অবুঝ সন্তানেরা এই গভীরতা,

যেভাবে ইচ্ছে বিচরণ করতে পারে;

সামুদ্রিক প্রাণীকুলের মত।  

বাবা

জাহিদুল ইসলাম

বাবা মনে পড়ে শীতের সকাল,

তোমার কোলে লুকিয়ে থাকা ;

বাবা মনে পড়ে সেই বিকেল,

তোমার আঙুল ধরে হাটতে যাওয়া।

মনে পড়ে যায় সেই রাত,

ইচ্ছে করে ঘুমিয়ে পড়া তোমার কোলে !

 তোমার রক্তে আমার জন্ম,

তোমার শাসনে বেড়ে ওঠা ;

তোমার পরিশ্রমের ঘামের টাকায় বড় হওয়া,

দিনগুলি কেমন করে ভুলি বাবা বলো তুমি।

শীতের রাতে তোমার বুকে উষ্ণতা খুঁজি,

আর গ্রীষ্মের দুপুরে তোমার ছায়ায় পাই শীতলতা।

তুমি সাহস, তুমি শক্তি,

তুমি হারাবার পথ চলা।

তুমি শ্রদ্ধা, তুমি ভালোবাসা,

তুমি আমার জীবন যুদ্ধের অঙ্গীকার।

ভালোবাসি তোমাকে বড় ভালোবাসি,

বাবা শুধু তোমাকেই ভালোবাসি। 

সর্বশেষ কথা

এই পোষ্টের মাধ্যমে বাবাকে নিয়ে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে আশা করি যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট হয়ে যাবে। 

দাম্পত্য জীবন নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কবিতা

0

দাম্পত্য জীবনে মানুষ সুখী হলে তার কোনো সীমা নেই আর যদি কেউ দাম্পত্য জীবনে কষ্ট হয় তাহলে তো তার জীবনের কোনো দুঃখের সীমা ছাড়া উপায় নেই। একজন স্বামী ও স্ত্রী তাদের দাম্পত্য জীবনের সুখী হওয়া বেশি জরুরি। কারণ তাদের মধ্যে যদি দ্বিধা-দন্ড থাকে তাহলে তাদের সংসারের কোনো অস্তিত্ব থাকবে না । সংসার শুধু একজন পুরুষ দিয়েই হয়না আবার একজন নারী দিয়েও হয় না তাদের দুজন সম্মিলিত ভাবে একটি সংসার সুন্দর করে গড়ে ওঠা সম্ভব। 

দাম্পত্য জীবন হল একটি সামাজিক বন্ধন যা দুজনের মধ্যেই বা স্থাপিত হয়। তাদের দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা, তাদের কিছু চাহিদা সে চাহিদাগুলো পূরণ করা, যৌন চাহিদার তৃষ্ণা মেটানোর স্বীকৃতি লাভ করা। একটি দাম্পত্য জীবনের অনেক ধরনের চাহিদা রয়েছে সাধারণত এই চাহিদা সবার মাঝেই থাকে। আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের উক্তি ও স্ট্যাটাস সম্পর্কে আলোচনা করব। তো চলুন দেখে নেই দাম্পত্য সম্পর্কে কিছু উক্তি ও স্ট্যাটাস। 

দাম্পত্য জীবন নিয়ে উক্তি

১. এই দুনিয়াতে সুখী সেই ব্যক্তি যিনি তার দাম্পত্য জীবনের সঠিক বন্ধু খুঁজে পেয়েছেন।

২. দাম্পত্য জীবন হলো একজন আরেক জনের পোশাকের মতো।

৩. আপনার দাম্পত্য জীবন যদি সুখের না হয় তাহলে আপনার জীবনের কোনো মূল্য খুঁজে পাবেন না। তাহলে আপনাকে সারা জীবন বিরক্তবোধ হয়ে চলতে হবে। 

৪. যখন কোন পুরুষ তার স্ত্রীর জন্য গাড়ির দরজা খুলেন, তা হয় নতুন গাড়ি বা নতুন স্ত্রী।

৫. একজন ভালো স্বামী একজন ভালো স্ত্রী তৈরি করতে পারে।

৬. আপনি যাকে নিয়ে দাম্পত্য জীবনে সুখী হবেন তার সমস্ত কিছু আপনার ভালো লাগবে।

৭. একটি সুখী দাম্পত্য জীবনের রহস্য রয়ে যায় সারা জীবন।

দাম্পত্য জীবন নিয়ে ইসলামিক উক্তি

* যে ব্যক্তির দাম্পত্য জীবন সুখের হয়েছে, সেই এই দুনিয়াতে শান্তি খুঁজে পেয়েছে। 

* আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, নিশ্চয়ই আমি তাকে রিজিক দিয়ে ভরে দেবো, যে তার বিয়ে ফরজ হওয়ার সাথে সাথেই দাম্পত্য জীবনে পা রেখেছেন। 

* বিয়ে মানে আসলে কোন বয়স না, বিয়ে মানে হল একটি দাম্পত্য সুখের জীবন। 

* সৃষ্টিকর্তা এই দুনিয়াতে অর্থাৎ এই পৃথিবীতে যদি সুন্দর কিছু দিয়ে থাকে, তাহলে সেটা হবে একজন স্ত্রী ও স্বামীর দাম্পত্য জীবন। 

* একটি সুখী দাম্পত্য মানে এই না যে তার বয়সে কোন সমস্যা হবে, দাম্পত্য সুখের মধ্যে কোন বয়স মানে না। 

* একজন মানুষ খুব সহজেই প্রেমে পড়তে পারে, তবে দাম্পত্য জীবন খুব সহজেই হতে পারে না এতে সময়ের ব্যাপার। 

* আপনি যদি একজন ভালো দাম্পত্য পান তাহলে আপনার জীবন সুন্দর হবে, আর যদি একজন খারাপ দাম্পত্য পান তাহলে আপনি সারা জীবনের জন্য দার্শনিক হয়ে উঠবেন।

দাম্পত্য জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

> দাম্পত্য জীবনে স্ত্রীর জলবায়ু যা একজন স্বামী কে তার প্রাকৃতিক দৃশ্য প্রদান করে । – জেরাল্ড ব্রেনান 

> সুখী দাম্পত্যরা তাদের স্বামী বা স্ত্রীদের দেখে খুশি হন আবার চলে যাওয়া দেখে দুঃখী হন। – মার্টিন লুথার

> দাম্পত্য জীবনে কোন বীরত্ব খাটে না, আঘাত করলেও কষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

> আপনি যার সাথে সারাজীবন থাকবেন যাকে আপনি সারাজীবন ভালবাসবেন , যাকে আপনি সারাজীবন বিরক্ত করবেন, তাকে খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্ট। – রিতা রুডনার 

 

> দাম্পত্য জীবন হচ্ছে বন্ধুত্বের সর্বোচ্চ স্থান যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছা মত সবকিছু করতে পারবেন। আপনি যদি চান আপনার দাম্পত্য জীবন সুখী করতে পারবেন, আবার আপনি যদি চান আপনার দাম্পত্য জীবন ধ্বংস করব তাও পারবেন। – স্যামুয়েল রিচার্ডসন

> যে কোন নারী তার স্বামীর কাছে আদর্শ এবং স্বামী তার কাছে আদর্শ যদি তাদের দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। – বুথ টার্কিংটন

> একজন মানুষের দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়া টা তার বড় একটা পাওয়া যা সবাই সুখী হতে পারে না। – অজানা

> অনেক দাম্পত্য আছে যারা বিয়ের আগে কান্নাকাটি করে, আবার অনেক দাম্পত্য  আছে বিয়ের পরে কান্নাকাটি করে। – পোলিশ প্রবাদ

সর্বশেষ কথাঃ

আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে সবাইকে দাম্পত্য জীবন নিয়ে মুক্তি ও স্ট্যাটাস পেতে সাহায্য করা হয়েছে। তো আশা করা যায় দাম্পত্য জীবন নিয়ে উক্তি এবং দাম্পত্য জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। তাই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর যদি আপনাদের বন্ধুদের মধ্যে কারো এই পোস্টটি প্রয়োজন মনে হয় তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। 

ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া ২০২৩

0

আপনারা যারা ঢাকা থেকে কলকাতার বিমান ভাড়ার খোঁজ করছেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়ার সর্বশেষ আপডেট জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। আজকাল এমন হয়ে গেছে যে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের যেকোনো সমস্যা হলেই কলকাতায় চলে যায়। এবং কি সেখানকার চিকিৎসা থেকে শুরু করে সকল কিছুই মোটামুটি খুবই ভালো। মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা এখন আর কঠিন নয় খুব সহজেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে যেতে পারে বিমানের মাধ্যমে। তাহলে আর সময় না বাড়িয়ে দেখে নিন ঢাকা টু কলকাতার বিমান ভাড়া বিস্তারিত তথ্য। 

ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া 

খুব সহজেই বর্তমান সময়ে ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে অনলাইন এর মাধ্যমে বিমানের টিকিট কেটেই খুব সহজেই ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে কলকাতা বর্তমান সময়ের মানুষ অনেক কাজের জন্যই যায়, এবং কি ভারতের যে জায়গায়ই যান না কেন কলকাতা হয়েই অন্য সকল জায়গাতে যেতে হয়। ঢাকা থেকে কলকাতা যদি খুব সহজেই কোন ঝামেলা ছাড়াই যেতে চান সম্ভব কারণ ঢাকা থেকে কলকাতার প্রতিদিন একটি নয় কয়েকটি ফ্লাইট রয়েছে। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন কোন বিমানের ভাড়া কত। 

ঢাকা থেকে কলকাতা বিমান ভাড়া কত 

ঢাকা থেকে কলকাতা যে বিমান ভাড়া মূল্য রয়েছে সেটি জানার আগে আমাদের জানা উচিত যে কোন কোন বিমান ঢাকা থেকে কলকাতা যাতায়াত করে। ঢাকা থেকে কলকাতা যে বিমানগুলো চলাচল করে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিমানগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্স, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স, ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স, এয়ার ইন্ডিয়া এয়ারলাইন্স ও নভোএয়ার এয়ারলাইন্স। তাহলে এখন আপনারা দেখে নিন যে কোন বিমানের ভাড়া কত টাকা। 

ঢাকা থেকে কলকাতা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৮,৫০০ টাকা থেকে ১৩,৫০০ টাকা পর্যন্ত। 

ঢাকা থেকে কলকাতা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১২,০০০ টাকা থেকে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ঢাকা থেকে কলকাতা ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ১১,০০০ টাকা থেকে ১৫,৫০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা থেকে কলকাতা এয়ার ইন্ডিয়া এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৮,৫০০ টাকা থেকে ১৪,৫০০ টাকা পর্যন্ত। 

ঢাকা থেকে কলকাতা নভোএয়ার এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪,৫০০ টাকা থেকে ৯,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে ঢাকা থেকে কলকাতার যে বিমান গুলো চলাচল করে সেগুলোর ভাড়া সম্পর্কে। এছাড়াও আপনারা উপরে দেওয়ার যে সকল এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে সেগুলোর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকে টিকিট এর সঠিক মূল্যের তথ্য পেয়ে যাবেন। কারণ বিমান ভাড়া মূল্য উঠানামা করে থাকে। 

ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে কি কি লাগে 

আপনারা যারা ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে চাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে কি কি লাগে সে বিষয়ে জানা জরুরী। ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে অবশ্যই পাসপোর্ট লাগবে, ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসার ফ্রম ঠিকঠাক হলেই আপনি ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে পারবেন অন্যথায় যাওয়া সম্ভব না। তারপর দেখতে পারবেন যে সড়কপথে যাওয়া যাবে না আকাশ পথে যাওয়া যাবে। তাহলে আপনারা অবশ্যই জানতে পেরেছেন যে ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে কি কি লাগে।

ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে কত সময় লাগে 

অনেকে আছেন যারা ঢাকা থেকে কলকাতা এখনো যাননি, তাদের মনে প্রশ্ন রয়েছে যে ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে কত সময় লাগতে পারে এবং কি যারা কখনো বিমানে ঢাকা থেকে কলকাতা যাননি ট্রেনে হয়তোবা বাসে যাতায়াত করেছেন। ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে সময় লাগে মাত্র ৪৫ মিনিট থেকে ৫৫ মিনিট এর মত। তাহলে আশা করি যে ঢাকা থেকে কলকাতা যেতে কত সময় লাগে সে বিষয়ে আপনারা জানতে পেরেছেন। 

সর্বশেষ কথা

আপনারা যদি এই পোস্টটি পুরো পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি যে বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং ঢাকা থেকে কলকাতার যাওয়ার জন্য আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেয়েছেন। তো এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে এবং যদি মনে করেন যে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো বিভিন্ন দেশের বিমান ভাড়া সম্পর্কিত পোস্ট এবং প্রয়োজনীয় আর অনেক ধরনের পোস্ট গুলো। 

দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ৮ টি উপায়

0

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যে রোগ একেবারে ভাল হয় না তবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষের এই রোগটি এখন আছে। আমরা এ রোগ নিয়ে খুব বেশী চিন্তিত খুব টেনশন করে থাকি। কারণ এ রোগটি এমন একটি রোগ আপনার ভেতরে একেবারে শেষ করে দেবে। আপনি যদি এই রোগ থাকা অবস্থায় খাবার খেতে বা আপনি কোন ওষুধ খাচ্ছেন একটু দেরি হলেই আপনার বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। এই রোগটি হলো দের যথেষ্ট পরিমাণ ইনসুলিন উৎপাদনে সক্ষম হয় ফলে রক্তের সুগারের মাত্রা বেড়ে যায় এতে আপনার শরীর আরো বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। 

রক্তের সুগারের মাত্রা যদি বেড়ে যায় তাহলে আপনার শরীরের অনেকগুলো সমস্যা দেখা দিবে যেমন ঘন ঘন প্রস্রাব, শরীরের কোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকবে না , শরীর সবসময় ক্লান্ত অনুভব হবে, আপনার শরীর খসখসে হয়ে যাবে, মুখের ত্বক নষ্ট হয়ে যাবে। তাহলে তাহলে আমাদের দেশে যদি এরকম থেকে থাকে তাহলে এর নিয়ন্ত্রণ এর ব্যাপারে কিছু পরামর্শ নিতে পারেন। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের উপায়

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যে রোগটি আপনার শরীর থেকে একেবারে যাবেন না। তবে কিছু নিয়ম আছে সেই নিয়ম অনুযায়ী আপনি যদি  খাওয়া-দাওয়া, চলাফেরা  করেন তাহলে হয়তো আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। তাহলে আমরা দেখে নেই কোন কোন উপায়ে আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। 

১. কলা গাছের থোড় 

  • কলাগাছ আমরা চিনি না এমন লোক হয়তো কোথাও নেই। এই কলাগাছের ভেতরের সাদা অংশকে থোড় বলা হয়। এই থোড়  ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এমন একটি খাবার যে খাবার আপনার রোগকে খুব দ্রুত নিয়ন্ত্রণে এনে দেবে। আপনি অন্তত সপ্তাহে তিনবার যদি এই থোড় খাবারের সাথে খান তাহলে আপনার রোগ অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে আসবে। 

২. দেহের ওজন স্বাভাবিক রাখা

  • এই ডায়াবেটিস রোগের প্রধান কাজ হল আপনার শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখা। ডায়াবেটিস রোগ যে আপনার শরীর যদি বৃদ্ধি পায় তাহলে ডায়াবেটিস রোগ অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যাবে। তাই আপনি যদি আপনার দেহকে যদি সুস্থ ভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাবে। 

৩. সালাদ খাওয়া

  • প্রতিদিন আপনার প্রচুর পরিমাণ সালাদ খেতে হবে। সালাদে আপনার যা যা থাকবে শসা, টমেটো, গাজর, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, রসুন ইত্যাদি। আপনি প্রতিদিন এই সালাদ দুপুরে ও রাতে খেতে হবে যদি আপনি ভারি কোন খাবার খান। আর এই সালাদ আপনার শরীরের রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে । সালাদ আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৪. হাঁটাহাঁটি করা

  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য হাঁটাহাঁটি করা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনাকে প্রতিদিন সকাল বিকালে প্রচুর হাঁটাহাঁটি করতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীর জন্য হাঁটাহাঁটির কোন বিকল্প কিছু নেই বললেই চলে।  প্রতিদিন অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করা উচিত একজন ডায়াবেটিস রোগীর জন্য। 

৫. গমের রুটি

  • আপনার খাবারে যদি থাকে গমের রুটি তাহলে আপনার ডায়াবেটিস খুব তাড়াতাড়ি নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। শত চেষ্টা করেও অনেকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন না। আপনি যদি ভাতের বিপরীতে গমের রুটি খান তাহলে অবশ্যই আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে। 

৬. কফি সেবন করুন

  • আপনি প্রতিদিন সকাল এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে  কফি পান করতে পারেন। কফিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান আপনার ডায়াবেটিসের জন্য কাজ করে। তবে আপনাকে কফি খেতে হবে চিনি ছাড়া। আপনি প্রতিদিন দুই বেলা কফি খেতে পারেন। 

৭. মানসিক চাপ থেকে মুক্তি থাকা 

  • অতিরিক্ত মানসিক চাপ থেকে আপনার ক্যান্সারের মত বড় রোগ হতে পারে। এবং কি ডায়াবেটিস খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায়। তাই আমরা যতটা সম্ভব মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করব সব সময়। তাই  সবসময় মানসিক চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে। 

৮. প্রচুর  শাকসবজি খান

  • দেহের জন্য বর্তমানে শাকসবজি খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাবারের তালিকা এক নম্বরে রাখা উচিত। যেসব শাকসবজিতে রয়েছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা যেমন মিষ্টি আলু, গাজর, পালং শাক, লাল শাক, ডাটা শাক ইত্যাদি। এই সকল শাক সবজিতে রয়েছে ডায়াবেটিসের মত বড় বড় রোগ  নিয়ন্ত্রণের মত ক্ষমতা। আমাদের প্রচুর পরিমাণ শাকসবজি খেতে হবে। 

তাহলে আমরা অবশ্যই বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপরের পোস্টটি আশা করি খুব উপকারে আসবে। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। 

দায়িত্ব নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও গল্প

0

দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকা প্রত্যেক মানুষেরই একান্ত প্রয়োজন। একজন মানুষের অন্যতম পরিচয় যে দায়িত্ব নিয়ে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা। একজন মানুষ যখন তার নিজের দায়িত্ব নেয় তখন অনেকে আছেন ভুল দায়িত্ব নেয় আবার অনেকে আছেন সঠিক দায়িত্ব নেয়। এই দুনিয়াতে আপনার দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে অন্য কেউ নেবে না। তাই প্রত্যেক মানুষেরই দায়িত্ব থাকা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। 

মানুষ ছোট থেকে বড় হয় দায়িত্ব নেওয়ার জন্যই। দায়িত্ব জিনিসটা এমন একটি জিনিস যে দায়িত্ব নেওয়া টা খুবই সহজ দায়িত্বটা পালন করা খুবই কষ্ট। তো এই পোস্টের মাধ্যমে দায়িত্ব সম্পর্কে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন নিয়ে আলোচনা করব। তাহলে চলুন আমরা দেখে নেই দায়িত্ব ও কর্তব্য নিয়ে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন। 

দায়িত্ব নিয়ে উক্তি

যারা দায়িত্ব নিয়ে উক্তি সম্পর্কে খুঁজে থাকেন এবং কি পোস্ট করে থাকেন। আশা করি এই উক্তিগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। দায়িত্ব নিয়ে উক্তি সম্পর্কে মনীষীদের বিশেষ কিছু উক্তি সম্পর্কে আলোচনা করা হল। 

১. একজন আলোকিত মানুষ কখনই দায়িত্ব কে এড়িয়ে যাবে না। – জর্জ অরওয়েল 

২. নিজের দায়িত্ব নিজেই নিয়ে নিন ,কখনো এটি অন্যের কাঁধে দিবেন না। – রায় টি বেনেট

৩. আপনি আজ এক দায়িত্ব নিয়ে এড়িয়ে যাবেন কিন্তু কাল আরেক দায়িত্ব থেকে আপনি বাঁচতে পারবেন না। – আব্রাহাম লিংকন

৪. যেমন খাদ্যকে ভালোভাবে চিবিয়ে না খেলে তা হজম হবে না, তেমনি দায়িত্ব ভালোভাবে না নিলে সে দায়িত্বটা ভালো ভাবে পালন করা যায় না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৫. দায়িত্ব নেওয়াটা এমনই একটা ব্যাপার যে আপনি যদি আপনার পরিবারের দায়িত্বটা নেন তাহলে অবশ্যই বুঝবেন দায়িত্বটা কি জিনিস বা এর গুরুত্ব কতটা।

৬. দেশকে ভালোবাসাটাও একটা দায়িত্ব ও কর্তব্য, দেশের জন্য স্বাধীনতা অর্জন করা, দেশের জন্য যুদ্ধ করা, দেশের জন্য শহীদ হওয়া। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৭. আমি নিশ্চিত যে দায়িত্ব একটি মানসিক রোগ কারণ আপনি যদি কোন কিছুর দায়িত্ব নেন তাহলে ওই দায়িত্বটার চিন্তা আপনার মাথায় সবসময় মাথা গুঁজে থাকে। – ব্যান্ডন স্যান্ডারসন

৮. একজন লোক অন্যের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে দায়িত্ব হস্তান্তর করার কারন সে যখন ওই দায়িত্ব ছেড়ে দেয় বা তার দ্বারা সম্ভব নয় তখন সে দায়িত্ব ছেড়ে দেয়। – রেইনার সিকেল

দায়িত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি

আজকে নিজের দায়িত্ব থেকে বাঁচলেও কালকে আপনি আপনার দায়িত্ব থেকে বাঁচতে পারবেন না। 

মহান আল্লাহ’তালা বলেছেন, দায়িত্বকে কখনো বোঝা মনে করো না, ধৈর্য ধরে পরিশ্রম করে দাও সফল একদিন হবে। 

ইসলামিক দৃষ্টিতে এমন বলা হয়েছে যে, কি যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকে তাহলে তোমার জন্য বিয়ে করা ফরজ। 

এই দুনিয়াতে আপনি যেভাবে জীবন যাপন করুন না কেন একদিন না একদিন আপনাকে কোন কিছুর দায়িত্ব নিতে হবে। 

নিজের দায়িত্ব নিজেই নিন , নিজের দায়িত্ব কখনো অন্য কারোর মধ্যে গুজে দিবেন না। 

প্রকৃত সুখ আসলে দায়িত্ব নেওয়ার পরেই বোঝা যায় যে সুখ-শান্তি কি জিনিস। 

দায়িত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস

যদি দায়িত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন তো আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা অনেক ভালো ভালো স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নেই দায়িত্ব নিয়ে কিছু স্ট্যাটাস। 

> দায়িত্ব তো সবাই নিতে পারে, কিন্তু দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে পারে কজনে।

> একটি নারীকে ভালোবাসাটাও একটা দায়িত্ব, যা সবাই এই দায়িত্ব নিতে পারে না।

> দায়িত্ব একটা যুদ্ধ, যে যুদ্ধে আপনি স্বাধীন ও হতে পারেন আবার হেঁড়েও যেতে পারেন।

> যখন পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে আসে, তখন সব স্বপ্নের বিনা কাফণে মৃত্যু ঘটে। – শুভম বিশ্বাস

> আপনি যদি দায়িত্বকে বোঝা না ভেবে দায়িত্বকে ভালোবেসে কোলে তুলে নেন তাহলে আপনার সবকিছু সহজ হবে।

> ভালো থেকো, ভালো রেখো, এ দায়িত্ব সকলের কারোর একা নয়তো। – সুমিতা 

দায়িত্ব নিয়ে ক্যাপশন

১. দায়িত্ববান এবং দায়িত্বহীন কখনো এক হতে পারে না। 

২. যে দায়িত্ব কে নিয়ে ফাঁকি দিল, সে যেন নিজেকেই ফাঁকি দিল। 

৩. যে পুরুষ দায়িত্ব নিয়ে তার দায়িত্ব কে পালন করতে না পারে, সে পুরুষ নয় ,, কাপুরুষ। 

৪. দায়িত্ব কে কখনো এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয় তাতে অন্য কারো ক্ষতি হয় না। 

৫. যে দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারে এবং তা পালন করতে পারে সেই ব্যক্তি প্রকৃত ভালোবাসতে জানে। 

৬. দায়িত্বশীলতা হল মানুষের একটি উত্তম পরিচয়, যা সব মানুষের ভেতরেই থাকে না। 

৭. একজন মানুষের দায়িত্ব নেওয়ার সুযোগ সব সময় আসে না। তাই সময় মত সঠিক সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিজেকে দায়িত্ববান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। 

সর্বশেষ কথাঃ 

এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা দায়িত্ব নিয়ে উক্তি ও স্টাটাস সম্পর্কে তুলে ধরেছি। আশা করি দায়িত্ব নিয়ে উক্তি ও স্ট্যাটাস আপনাদের ভাল লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনাদের বন্ধুদের মাঝে। আরো বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে যদি করতে চান তাহলে এই সাইটে ভিজিট করুন। 

বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি বিমান ভাড়া ২০২৩

0

বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বিমান ভাড়া কত বা বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি বিমান ভাড়া ২০২৩, যাই বলেন না কেন দুটো জিনিস কিন্তু একি। তো যাই হোক আজকে আপনারা এই পোস্ট থেকে জানতে পারবেন যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যাওয়ার জন্য যে জনপ্রিয় এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে এবং বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বিমান ভাড়া কত এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত। তো আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে চাচ্ছেন বা যাবেন তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এ জানতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে কত সময় লাগে ও হাঙ্গেরি এর এক টাকায় বর্তমানে বাংলাদেশের কত টাকা হয় এ সকল বিষয়ে জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি বিমান ভাড়া ২০২৩

অনেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে খোঁজ করে থাকেন বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বিমান ভাড়া কত। তো এই বিষয়টি জানার আগে আমাদের সর্বপ্রথম জেনে নেয়া উচিত যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে। কারণ আপনাদের যদি বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ চলাচল করে এ বিষয়ে না জানা থাকে, তাহলে বিমান ভাড়া সম্পর্কে কিভাবে জানবেন। এক এক বিমানের একেক রকম ভাড়া হয়ে থাকে তো সেই ক্ষেত্রে আমাদের আগে জেনে নেওয়া উচিত যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে।

  • ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ,
  • এয়ার এশিয়া,
  • ইতিহাদ এয়ারলাইন্স,
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,
  • ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স,
  • টার্কিশ এয়ারলাইন্স,
  • রায়ান এয়ার,
  • ও পেগাসুস এয়ারলাইন্স। 

তো আপনারা উপরে যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো দেখতে পাচ্ছেন। এগুলোই বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি ফ্লাইটে বেশি চলাচল করে থাকে। তো আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি কোন কোন এয়ারলাইন্স বা কোন কোন এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে থাকে। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বিমান ভাড়া কত টাকা।

বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি বিমান ভাড়া কত 

আপনারা উপরের দেখেছেন যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে থাকে। তাহলে এখন দেখে নিন যে বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি বিমান ভাড়া কত। আসলে বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বিমান ভাড়া সম্পর্কে বলতে গেলে তার আগে একটি কথা বলতেই হয় সেটি হল দেশের বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী সকল এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলোর ভাড়া অনেকটাই বেশি। তো সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি বিমান ভাড়া আগের তুলনায় অনেকটাই বেশি।

বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে সেই এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো এক একটির একেক রকম ভাড়া ও সেই ভাড়া গুলো কিন্তু আবার স্থির থাকে না হয়তো বাড়ে না হয় কমে। তাই আপনারা উপরের দেওয়া যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো দেখেছেন সেগুলোর প্রত্যেকটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে। সেই অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আপনারা বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পারবেন।

আরেকটি একটি কথা হল আপনাদের বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বর্তমান বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৪৫,০০০ টাকা থেকে ২,২৫,৮৯০ টাকা পর্যন্ত। এই ধারণা দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশ টু হাঙ্গেরি এর বিমান ভাড়া সর্বনিম্ন ১,৪৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২,২৫,৮৯০ টাকা পর্যন্ত হবে। তার চেয়ে কমও হবে না আবার তার চেয়ে বেশিও হবে না।

হাঙ্গেরি ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা 

অনেকেই সার্চ করে থাকেন যে হাঙ্গেরি ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। হাঙ্গেরি এর টাকার নাম হচ্ছে ফরিন্ট। বাংলাদেশের টাকার চেয়ে হাঙ্গেরি এর টাকার মান অনেকটাই কম, তারপরেও দেশটি অনেক উন্নত। তো যাই হোক বর্তমানে হাঙ্গেরি এর ১ টাকায় বাংলাদেশের ০.৩২ টাকা। তাহলে আপনারা দেখতেই পারছেন যে হাংরি এর টাকার মান কেমন, হাঙ্গেরি এর টাকার মান বাংলাদেশের টাকার চেয়ে অনেক গুণ কম। তো আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে হাঙ্গেরি ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা।

বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি এর দূরত্ব কত কিলোমিটার

আপনারা অনেকেই আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি এর দূরত্ব কত কিলোমিটার জানার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে সার্চ করে থাকে। হাঙ্গেরি হল ইউরোপের মধ্য প্রাচুর্যের একটি দেশ, খুব সুন্দর একটি দেশ। তো যাই হোক বাংলাদেশ থেকে দূরত্ব হচ্ছে ৬,৬৭৬ কিলোমিটার। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি এর দূরত্ব কত কিলোমিটার।

বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে কত সময় লাগে, বাংলাদেশ থেকে যারা হাঙ্গেরি যেতে যাচ্ছেন বা যাবেন তাদের মধ্যে অনেকেই সার্চ করে থাকেন যে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে কত সময় লাগে। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের এই দেশটিতে যেতে সময় লাগে প্রায় ১২ ঘন্টা ৩০ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১৬ ঘন্টা। তাহলে বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে কত সময় লাগে এ বিষয়েও জানতে পেরেছেন।

গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কারণ কি ( গ্যাস্ট্রিক কেন হয় )

0

সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা আজকে আমরা জানবো কেন আমাদের দেহের ভেতর গ্যাস্ট্রিক হয়। এই গ্যাসটির রোগ এখন এতটাই কমন হয়ে গিয়েছে যে এর জন্য মানুষ এখন আর ডাক্তারের কাছে থেকে কোন পরামর্শ নেয় না। গ্যাস্ট্রিক রোগের ডাক্তার যেন আমরা নিজেই হয়ে গিয়েছি । আমাদের দেহের পরিপাকতন্ত্র মাসে এই পরিপাকতন্ত্রের মধ্যেই সাধারণত আমাদের গ্যাস্টিক হয়ে থাকে । তবে আমরা যারা এই রোগকে কিছু মনে করি না বা অতি সাধারণ একটি রোগ হিসেবে মনে করি।আমাদের গ্যাস্ট্রিক বা বদহজম হলেই একেক জনের একেক রকম শরীরে খারাপ লাগা শুরু করে যেমন গলা জ্বালাপোড়া করা, অতিরিক্ত গ্যাস হওয়া, বুকে ব্যথা বা পেটে ব্যথা, আবার কখনো মাথা ব্যাথা শুরু হয়।

পরিপাকতন্ত্রে খাদ্য হজমের এই প্রক্রিয়া ই রোগটিও বড় আকার ধারণ করতে পারে যেমন গ্যাসফর্ম যদি হয় তাহলে আপনার খাদ্যনালী ফুটো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে আমাদের দেহে ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়, রক্তশূন্যতাও দেখা দিতে পারে। তাই আমরা এই রোগটিকে কখনো ছোট মনে করবো না । এই গ্যাস্ট্রিক থেকে বিভিন্ন বড় বড় রোগ আমাদের ভিতরে বাসা বাঁধতে থাকে। তাহলে আমরা দেখে নেই কি কি কারণে আমাদের গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কারণ কি

আমাদের শরীরে যেসব খাবার খেলে বা যেসব বদ অভ্যাস হলে হতে পারে আমাদের ভিতরে গ্যাস্টিকের প্রচুর চাপ।

  • অতিরিক্ত ভাজাপোড়া ও তৈলাক্ত খাবার খাওয়া।
  • অতিরিক্ত মসলাদার জাতীয় খাবার খাওয়া বা বেশি ঝাল যুক্ত খাবার খাওয়া।
  • বিড়ি, সিগারেট বা  খুব বেশি অ্যালকোহল পান করা।
  • রাত বেশি হওয়ার পর ঘুমানো এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা বা সকালে দেরি করে নাস্তা করা।
  • পানি জাতীয় খাবার কম খাওয়া বা পানি পান করা কম হলে।
  • অতিরিক্ত মানসিক চাপ থাকলে বা কোন বিষয় নিয়ে বেশি চিন্তিত হওয়া।
  • অতিরিক্ত শুকনা খাবার খাওয়া।

তাহলে আমরা উপরের দেখা কিছু বদ অভ্যাস এবং কিছু ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খাওয়ার জন্য আমাদের এই গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে বা হয়ে থাকে। আবার আমরা যে খাবারগুলো খাই সে খাবার গুলো ভালো করে চিবিয়ে খাওয়া উচিত তা না হলে খাবার গুলো ভালোভাবে হজম হয়না ফলে আমাদের গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।

আরেকটি বিশেষ কথা হচ্ছে আমাদের যে পাকিস্থলি আছে তার তিন ভাগের এক ভাগ খাবার খাওয়া উচিত এবং এক ভাগ পানি খাওয়া উচিত আরেক ভাগ খালি রাখা উচিত। তা না হলে আপনার গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।  খাবার খাওয়ার পর অন্তত কয়েক মিনিট হাঁটা উচিত যাতে করে খাবারগুলোর ভালোভাবে পাকিস্থলিতে বসে যায় এতে আপনার পেটে গ্যাস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না ।

তাহলে আমরা উপরের দেখা পোষ্টের মাধ্যমে যে সকল নিয়ম কারণ না মানা বা যে সকল বাজে খাবার খাওয়ার কারণে আমাদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে বা হয়। এসকল বাজে অভ্যাস বাজে খাবার দাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এই পোস্টের মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আর যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন।

লক্ষ্মীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে লক্ষ্মীপুর জেলার পবিত্র রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর ক্যালেন্ডার। লক্ষ্মীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানতে লক্ষীপুর জেলার মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা চাইলেই প্রতিদিনের সর্বশেষ আপডেট সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে নিতে পারবেন এই পোস্ট থেকে। অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের জন্য সঠিক সময়সূচী থাকা এবং জানা জরুরী। 

লক্ষ্মীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

লক্ষীপুর জেলায় বসবাসকারী অন্যান্য জেলার ভাই-বোনদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট কেননা আপনারা চাইলেই এই সাইটটি থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও  ইফতারের সময়সূচি। একটি বছর ঘুরে এই রমজান মাস আমাদের পবিত্র মাস আসে সারা মাস রোজা রাখা হয় সেই রোজা যদি সঠিক সময় না দেখে করা হয় তাহলে কেমন হয়। আমরা এটাও জানি যে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা সুন্নত। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৭ am  ৬ঃ১৩ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৩ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৪ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৪ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৫ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৫ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৬ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৬ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৭ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৭ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৮ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৮ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৯ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৯ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২০ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২০ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২১ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২১ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২২ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২২ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৩ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৩ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৪ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৫ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৫ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৬ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৬ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৭ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৮ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৮ pm