Home Blog Page 17

ঠাকুরগাঁও জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ঠাকুরগাঁও জেলায় সকল ভাই ও বোনদের জানাই সালা আপনাদের জন্য মাহে রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ সালের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হবে। অনেকেই আছেন কর্মব্যস্ততার কারণে ক্যালেন্ডার দেখে সেহরি করার সময় পান না, কিন্তু মোবাইল ফোন সবাই ব্যবহার করে। তো আশা করি এখান থেকে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় পেয়ে যাবেন।

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করেছেন। সেই অনুযায়ী ঠাকুরগাঁও জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির টেবিল তৈরি করা হলো। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন ঠাকুরগাঁও জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

ঠাকুরগাঁও জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

ঠাকুরগাঁও জেলা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। আপনাদের মধ্যে যারা রমজানের ক্যালেন্ডার মোবাইল মাধ্যমে ব্যবহার করবেন এবং চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

 রহমতের দশ দিন

রমজান 

মাস ও তারিখ 

  বার 

সেহরির শেষ সময় 

ইফতারের সময় 

০১

২৪ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৪৮ am  

৬ঃ২১ pm 

০২

২৫ মার্চ

শনিবার

৪ঃ৪৭ am 

৬ঃ২২ pm 

০৩

২৬ মার্চ

রবিবার

৪ঃ৪৫ am 

৬ঃ২২ pm 

০৪

২৭ মার্চ

সোমবার

৪ঃ৪৪ am 

৬ঃ২৩ pm 

০৫

২৮ মার্চ

মঙ্গলবার

৪ঃ৪৩ am 

৬ঃ২৩ pm 

০৬

২৯ মার্চ

বুধবার

৪ঃ৪২ am 

৬ঃ২৪ pm 

০৭

30 মার্চ

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৪০ am 

৬ঃ২৪ pm 

০৮

৩১ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৩৯ am

৬ঃ২৫ pm 

০৯

০১ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ৩৮ am

৬ঃ২৫ pm 

১০

০২ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩৭ am

৬ঃ২৬ pm 

মাগফেরাতের দশ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

  বার 

সেহরির শেষ সময় 

ইফতারের সময়

১১

০৩ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ৩৬ am 

৬ঃ২৬ pm 

১২

০৪ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ৩৫am  

৬ঃ২৭  pm

১৩

০৫ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ৩৫ am  

৬ঃ২৭ pm

১৪

০৬ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩৪ am

৬ঃ২৮ pm

১৫

০৭ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ৩৩ am

৬ঃ২৮ pm

১৬

০৮ এপ্রিল

শনিবার 

৪ঃ৩৩ am

৬ঃ২৯ pm

১৭

০৯ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩২ am

৬ঃ২৯ pm

১৮

১০ এপ্রিল

সোমবার 

৪ঃ৩১ am

৬ঃ৩০ pm

১৯

১১ এপ্রিল

মঙ্গলবার 

৪ঃ৩০ am

৬ঃ৩০ pm

২০

১২ এপ্রিল 

বুধবার

৪ঃ২৯ am

৬ঃ৩১ pm

নাজাতের দশ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

  বার 

  সেহরির শেষ সময়

ইফতারের সময় 

২১

১৩ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৯ am 

৬ঃ৩১ pm

২২

১৪ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২৮ am

৬ঃ৩২ pm

২৩

১৫ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ২৭ am

৬ঃ৩২ pm

২৪

১৬ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ২৬ am

৬ঃ৩৩ pm

২৫

১৭ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ২৫ am 

৬ঃ৩৩ pm

২৬

১৮ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ২৪ am

৬ঃ৩৪ pm

২৭

১৯ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ২৩ am

৬ঃ৩৪ pm

২৮

২০ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২২ am

৬ঃ৩৫ pm

২৯

২১ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২১ am

৬ঃ৩৫ pm

৩০

২২ এপ্রিল 

শনিবার

৪ঃ২০ am

৬ঃ৩৬ pm

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাসি আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং সবাইকে জানাই পবিত্র মাহে রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের যে সকল মুসল্লীগণ ভাই ও বোনেরা আপনাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন বা এখনো খুঁজে পাননি আশা করি পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অনেক ভাই ও বোনেরা আছেন যে এই পবিত্র রমজান মাসের মধ্যে খুবই ব্যস্ততার কারণে বাসায় পরিবারের সাথে ইফতার করার সময় হয় না। বাহিরে যেকোনো জায়গায় যেকোনো সময় ইফতারের সময় হয়ে যেতে পারে। তাই আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

আপনারা যারা সারাটি মাস রোজা রাখবেন সেই রোজা যদি না হয় সঠিক সময়ে ও সঠিক নিয়মে তাহলে কেমন হয়। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত ক্যালেন্ডার এর ভিত্তিতে একটি ছক তৈরি করা হয়েছে। যে ছকের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচি পেয়ে যাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন আপনাদের  চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০  দিন

 তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৫ am  ৬ঃ২৪ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৪ am ৬ঃ২৫ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২৫ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২৬ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২৬ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৭ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৭ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৮ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৯ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৯ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ   বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ৩০ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ৩০ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ৩১ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ৩১ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ৩২ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ৩২ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ৩৩ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ৩৩ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ৩৪ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ৩৪ pm

নাজাতের  ১০ দিন

 তারিখ   বার   সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩৫ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩৫ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩৬ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩৬ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩৭ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩৭ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৮ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৮ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৯ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩৯ pm

জিপি ইন্টারনেট অফার ২০২৩

0
আজকে আমরা জানবো কি কি জিপি ইন্টারনেট অফার আছে। জিপি সিমের যে আকর্ষণীয় অফার গুলো আছে সে অফার গুলো আজকে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব। আমরা জানি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম সিম অপারেটর হচ্ছে এই জিপি সিম গ্রামীণফোন সেটা অবশ্য অনেকেরই জানা নেই। জিপি সিম ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই উপকারী একটি পোস্ট করা হচ্ছে। আপনি কি জিপি ইন্টারনেটের আকর্ষণীয় অফার গুলো খুঁজছেন তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন। 
এখান থেকে আপনি আপনার সঠিক ইন্টার্নেট প্যাক গুলো বেছে নিতে পারবেন। জিপি সিম হচ্ছে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একটি সিম অপারেটর। ২০২৩ সালে জিপি অপারেটর অনেকগুলো নতুন অফার অ্যাড করেছেন। যারা খুব অল্প সময়ের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান বা এক সপ্তাহের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান বা এক মাসের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান সবকিছুই এখানে পাবেন।

জিপি ইন্টারনেট অফার    

আপনাদের মাঝে কিছু ইন্টারনেট অফার এর কোড সহ উপস্থাপন করছি। আমরা যারা মাসিক বা সাপ্তাহিক ইন্টারনেট প্যাক কেনার জন্য অনেক জায়গায় অনেক ভাবে খোঁজাখুঁজি করতে হয় তো আজকে আপনাদের এখানে সব ধরনের ইন্টারনেট অফার দেয়া হবে বিশেষ একটি ছকের মাধ্যমে যেখানে আপনারা সমস্ত ঘরগুলি পেয়ে যাবেন।যেখান থেকে আপনারা এক নজরে অনেকগুলো অফার জানতে পারবেন এবং ইচ্ছা করলেই এই নিয়মে আপনি ইন্টারনেট প্যাক গুলো কিনতে পারবেন।

ইন্টারনেট অফার              রিচার্জ             মেয়াদ           কোড

  1.  ২০০ GB                             ১৯৯৯ টাকা                    ৩০ দিন                   *121*3438#
  2.  ১০০ GB                              ১৪৯৯ টাকা                    ৩০ দিন                   *121*3437#
  3.   ৬০ GB                                ৯৯৯ টাকা                    ৩০ দিন                   *121*3436#
  4.   ২০ GB                                ৪৯৯ টাকা                     ৩০ দিন                  *121*3435#
  5.   ২৫ GB + ৬০০ মি.              ৯৮৯ টাকা                    ৩০ দিন                   *121*3450#
  6.    ৬ GB +  ১২০০ মি.             ৯৯৭ টাকা                     ৩০ দিন                   *121*3449
  7.   ১০ GB +  ৩০০মি.               ৫৯৯  টাকা                    ৩০ দিন                  *121*3448#
  8.    ২ GB +  ৬০০ মি.               ৪৯৪ টাকা                     ৩০ দিন                  *121*3447#
  9.    ৬ GB                                 ১২৪  টাকা                       ৭ দিন                   *121*3434#
  10.    ১ GB                                    ৭৭  টাকা                        ৭ দিন                  *121*3056#
  11.    ৫ GB                                  ১১৪  টাকা                        ৭ দিন                  *121*3344#
  12.    ৪ GB                                  ১৪৮ টাকা                        ৭ দিন                   *121*3262#
  13.  ১২ GB                                  ১৯৮  টাকা                       ৭ দিন                   *121*3133#
  14.    ২ GB                                  ৯৮    টাকা                       ৭ দিন                   *121*3322#
  15.    ৮ GB                                  ১২৮  টাকা                       ৭ দিন                   *121*3300#
  16.    ৩ GB                                 ২৮৯  টাকা                     ৩০ দিন                  *121*3391#
  17.    ৫ GB                                 ২৯৯  টাকা                     ৩০ দিন                   *121*3458#
  18.  ১৫ GB                                  ৪৯৮ টাকা                     ৩০ দিন                   *121*3459#
  19.   ২৫ GB                                ৬৪৯ টাকা                     ৩০ দিন                   *121*3393#

জিপি ইন্টারনেট অফার দেখার নিয়ম

এই পোস্টটি যদি অবশ্যই পড়ে থাকেন তাহলে জিপি ইন্টারনেট অফার দেখার নিয়ম অবশ্যই দেখেছেন। যেভাবে ইন্টারনেট অফার কিনতে হয় এবং ইন্টারনেট অফার দেখতে হয় তার ডায়াল কোড হল *১২১*১*৪#। ডায়াল কোডটি ব্যবহার করে আপনি জিপি ইন্টারনেট অফারের যাবতীয় অফার গুলো উপভোগ করতে পারবেন এবং পছন্দ অনুযায়ী অফার গুলো বেছে নিতে পারবেন। এবং আপনি যদি জিপি অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেখান থেকেও এ অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। 

উপরের তালিকা অনুযায়ী আকর্ষণীয় অফার গুলো বেছে নিন এবং উপভোগ করুন। আশা করি, আপনি এই সাইটে এসে বা পড়ে উপকৃত হয়েছেন। এবং নিশ্চয়ই জিপি ইন্টার্নেট বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ইন্টারনেট স্পিড দেয়। গ্রাম গঞ্জের অবশ্য একটু সমস্যা হয় কিছু সময়ের জন্য বেশিক্ষণ না।

সর্বশেষ কথা

যখন এই অফার গুলো ব্যবহার করবেন তখন সক্রিয় করতে আপনাকে সঠিক কোড ডায়াল করতে হবে তা না হলে আপনার ভুল অফারটি চলে আসতে পারে। অন্যথায় আপনার টাকা আপনার রিচার্জ একাউন্টে যেতে পারে। সর্বশেষ কথা হচ্ছে এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট সাইটটিতে ভিজিট করুন। 

পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান ও এক দিনেই দেখুন সেরা ১০ টি দর্শনীয় স্থান

0

অনেকে আছেন যারা পুরান ঢাকার কিছু ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থানগুলো দেখতে চান। তার জন্য আগে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কিছু তথ্য নিয়ে থাকেন বা খোঁজ করে থাকেন তাদের জন্য এই পোস্টে আশা করি সকল সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। পুরান ঢাকার যে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে তাদের মধ্যে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো হচ্ছে যেমন বাহাদুর শাহ পার্ক, লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, রোজ গার্ডেন, রুপলাল হাউস, তারা মসজিদ, ঢাকেশ্বরী মন্দির, কার্জন হল, পরিবিবির মাজার ও আর্মেনীয় গির্জা। এ সকল দর্শনীয় স্থানগুলোর কিছু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিচে উল্লেখ করা হলো আশা করি আপনাদের ভ্রমণ এর জন্য প্রয়োজন হবে। 

লালবাগ কেল্লা  

মুঘল সাম্রাজ্যের এই পুরাতন স্থাপনাটি পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এই স্থাপনাটি ১৬৮০  সালে স্থাপিত হয়। এই সাম্রাজ্যটি স্থাপনা করেন মুঘল জুবাদার শায়েস্তা খান। পুরান ঢাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে এই লালবাগ কেল্লা সবচেয়ে সুন্দর ও আকর্ষণীয় একটি জায়গা। 

বাহাদুর শাহ পার্ক

এই জায়গাটি হচ্ছে পুরান ঢাকার সদরঘাটের লক্ষীবাজারে অবস্থিত। দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি জনপ্রিয় স্থান হলো এই বাহাদুর শাহ পার্ক। বর্তমানে এ জায়গাটি পার্ক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। পুরান ঢাকাতে গিয়ে থাকলে অবশ্যই এই জায়গাটিতে গিয়ে দর্শন করে আসবেন আশা করি ভালো লাগবে।  

আহসান মঞ্জিল

এই জায়গাটি পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলি এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এই আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৮৭২ সালে। বর্তমানে এই জায়গাটিতে কোন জমিদার বা নবাবদের কোন বসবাস নেই, বর্তমানে এ জায়গাটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। 

তারা মসজিদ

পুরান ঢাকার বলতে গেলে ভুল হবে সারা বাংলাদেশের মধ্যে এই মসজিদটি বিখ্যাত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় আব্দুল খয়রাত সড়কে পাশে অবস্থিত । এই মসজিদটি নির্মাণ হয় মির্জা গোলাম পীর এর আমলে তিনি মারা যাওয়ার পর এই মসজিদটি সম্পূর্ণ করেন আলী জান বেপারী। মসজিদটি এখনো ঠিক আগের মতই চকচক করে ওঠে। 

ঢাকেশ্বরী মন্দির

মন্দিরটি ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাস এর দক্ষিণে ঢাকেশ্বরী সড়কের উত্তর পাশে অবস্থিত একটি প্রাচীর মন্দির যার নাম হচ্ছে ডাকেশ্বরী মন্দির। পুরান ঢাকার প্রাচীর একটি স্থাপনা বলা হয় এই ঢাকেশ্বরী মন্দির কে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সেরা একটি জায়গা। 

আর্মেনীয় গির্জা

খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের একটি পুরাতন স্থাপনা হলো এই আর্মেনিয়া গির্জা। জায়গাটি অবস্থিত পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় যে জায়গাটি আর্মেনীয়দের একটি কবরস্থান ছিল বর্তমানে সেই  জায়গার উপর আর্মেনীয় গির্জাটি স্থাপন করা হয়েছে। এই গির্জা টি নির্মাণ করা হয় ১৭৮১ সালে। 

রোজ গার্ডেন

এই জায়গাটি বাংলাদেশের পুরাতন ঢাকার টিকাটুলি এলাকায় অবস্থিত, ঐতিহাসিক একটি স্থাপনা যা দেশে-বিদেশি সকল মানুষের জনপ্রিয় একটি দর্শনীয় স্থান। এটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্রাচীর ভবন। এই ভবনটিতে অনেক নাটক ও টেলিফিল্ম এর শুটিং হয়ে থাকে। জায়গাটি বেশ সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে ঘেরা একটি জায়গা। 

রুপলাল হাউস

পুরান ঢাকার আরেকটি প্রাচীর ভবন হল এই রূপ লাল হাউস জায়গাটি অবস্থিত পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর পাশে ফরাসগঞ্জ এলাকায়। এই ভবনটি নির্মাণ করেন বিশিষ্ট হিন্দু ব্যবসায়ী রূপলাল দাস ও রঘুনাথ দাস। বর্তমানে এই ভবনটি মালিকানাধীন নয়, বাংলাদেশ সরকারের পুরাতত্ত্ব বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভবনটি পরিচালনা হয়।। 

কার্জন হল

সৌন্দর্য ও একটি ঐতিহাসিক ভবন হিসেবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় একটি ভবন হল এই কার্জন হল। জায়গাটি অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, বর্তমানে এই ভবনটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান গবেষকের শ্রেণীকক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এক কথায় বলা যায় যে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে সেরা একটি জায়গা হলো এই কার্জন হল। 

সর্বশেষ কথাঃ 

পুরান ঢাকার যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে, যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি পুরান ঢাকার যে সেরা কয়টি দর্শনীয় স্থান রয়েছে সেগুলোই এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষদের মাঝে যাতে তারা এ সকল দর্শনীয় স্থানগুলোতে যাওয়ার জন্য সহযোগিতা পায়। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম ২০২৩

0

বর্তমান সময়ে মানুষ এখন অনলাইনের মাধ্যমে সবকিছু করার চেষ্টা করে। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের টিকিট অনলাইন এর মাধ্যমে কেটে থাকে। এই পোষ্টের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে আশা করি ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট। তাহলে চলুন দেখে নেই কিভাবে নতুন নিয়মে ট্রেনের টিকিট কাটা যায়। 

ট্রেনের টিকিট কাটার নতুন নিয়ম

বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ নতুন তিনটি নিয়মে টিকিট কাটার নিয়ম চালু করেছেন। তাহলে দেরি না করে চলুন দেখে নেই সেই নতুন নিয়ম গুলো কি কি।

* জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাইয়ের মাধ্যমে রেলওয়ে আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট ব্যবস্থা চালু করেছেন। 

* টিকিট চেকিং ব্যবস্থায় পয়েন্ট অফ সেল মেশিন বসানো সিস্টেম চালু করেছেন।

* অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট কেনার মূল্য অনলাইনে রিফান্ড এর ব্যবস্থা করা হয়েছে অর্থাৎ টিকিট ফেরত দিলে অনলাইনে টাকা ফেরত পাওয়া যাবে। 

এই নিয়মগুলো চালু করা হয়েছে টিকিট কাউন্টারের বিশৃঙ্খলা দূর করতে। শুরুতেই এনআইডি কার্ড এর ফটোকপি টিকিট কাটার সময় অবশ্যই সাথে রাখতে হবে। তা না হলে টিকিট কাটা যাবে না। এবং যাদের এন আই ডি কার্ড নেই তাদের জন্ম নিবন্ধন এর ফটোকপি ব্যবহার করতে হবে। 

মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম

অনেকে আছেন যারা মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম জানেন না আবার অনেকে আছেন যারা অনলাইনে মাধ্যমে টিকিট কেটে থাকেন। তাদের জন্য একটি বিশেষ খবর হচ্ছে যে এখন ডাইরেক্ট ভাবে অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কাটা যাবে না অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে এনআইডি বা জন্ম নিবন্ধন দিয়ে লগইন করে নিতে হবে। 

যদি মোবাইলের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটতে চান তাহলে পোস্টটি পুরো পড়ুন আশা করি টিকিট কাটতে পারবেন। মোবাইলের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ছিল মোবাইলে অ্যাপস ইনস্টল করে তারপর ট্রেনের টিকিট কাটা যেত। বর্তমানে নতুন চুক্তিবদ্ধে একটি কোম্পানি তাদের নিজস্ব একটি ওয়েবসাইটের নাম দিয়েছে http://E-Ticket:Railway.Gov.BD এই অফিসিয়াল লিংকে ঢুকে তারপর ট্রেনের টিকিট কাটতে হবে। তারপর সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।

অনলাইনে টিকিট আগে বিক্রি করত সিএনএস বিডি নামের একটি প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সেই প্রতিষ্ঠানটির মেয়াদের চুক্তি শেষ হওয়ায় পরবর্তীতে নতুন নিয়ম পরিচালনা করা হয়। বর্তমানে সহজ ডট কম নামের একটি প্রতিষ্ঠান ট্রেনের টিকিট বিক্রির নতুন চুক্তিবদ্ধ হয়। এখন আগের মত অ্যাপ দিয়ে ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে না। 

সর্বশেষ কথা

ট্রেনের নতুন নিয়মে যে টিকিট কাটবেন তার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যদি এই পোস্টটি পড়ে আপনাদের উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। যাতে অন্য আরেকটি ভাই অথবা বোন এই পোস্টটি পড়ে নতুন ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম টা জানতে পারে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন বিমান ভাড়া ২০২৩

0

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন এর বিমান ভাড়া সর্বশেষ আপডেট ও আরো বিভিন্ন বিষয়ে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। যেকোনো দেশেরই বিমান ভাড়ার সবসময়ই উঠানামা করে থাকে সেটা আমরা সবাই অবশ্যই জানি। তাই আপনারা অনেকেই আছেন সর্বশেষ বিমান ভাড়ার যে মূল্য সে বিষয়ে জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের যে বিমান ভাড়া আছে তার সর্বশেষ অর্থাৎ ২০২৩ সালের যে বর্তমান মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে অবশ্যই আপনাদের এই পোস্টটি ভালো করে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন বিমান ভাড়া

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন এর যে বিমান ভাড়া রয়েছে সেটি আসলে দুই ভাগে বিভক্ত একটি হলো ইকোনমিক ক্লাস আরেকটি হলো বিজনেস ক্লাস। এখানে আপনারা ইকোনমি ক্লাসের যে বিমান ভাড়া রয়েছে সেটির মূল্য বিজনেস ক্লাসের চেয়ে কম এবং বিজনেস ক্লাসের বিমান ভাড়া মূল্য সবচেয়ে বেশি। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন বাংলাদেশ থেকে লন্ডন কোন কোন বিমান চলাচল করে এবং ইকোনমিক ক্লাস ও বিজনেস ক্লাস এর বিমান ভাড়া মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন এর এয়ারলাইন্স সমূহ

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন এ যে এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স, শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, কাতার এয়ারওয়েজ, কুয়েত এয়ারওয়েজ, ইতিহাদ এয়ারওয়েজ, ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ও তুরস্ক বিমান এয়ারলাইন। তাহলে দেখতে পেরেছেন যে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ বাংলাদেশ থেকে লন্ডন চলাচল করে থাকে। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিতে পারেন ইকোনমি ক্লাস ও বিজনেস ক্লাসের বিমান ভাড়া মূল্য তালিকা। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন বিমান ভাড়া কত 

তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের যাওয়ার ইকোনমিক ক্লাস ও বিজনেস ক্লাস বিমান ভাড়ার মূল্য তালিকা। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যাওয়ার দুটি এয়ারপোর্ট রয়েছে একটি হলো হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা অবস্থিত। আরেকটি হল ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সিলেট। বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যাওয়ার সবচেয়ে ভালো এয়ারপোর্ট হচ্ছে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। 

তাহলে এখন জানবো ইকোনমিক ক্লাস ও বিজনেস ক্লাস বিমান এর ভাড়া সংক্রান্ত সকল তথ্য। যদি আপনারা সিলেট থেকে লন্ডন যেতে চান তাহলে সব থেকে কম সময় লাগবে এবং ঢাকা থেকে লন্ডন যেতে একটু বেশি সময় লাগবে। 

ঢাকা থেকে লন্ডন এবং সিলেট থেকে লন্ডন এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ১,৫০,০০০ টাকা থেকে ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত। আবার কিছু ভিআইপি বিমান আছে সেগুলোর ভাড়া ২,৫০,০০০ টাকা থেকে ২,৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ঢাকা থেকে লন্ডন এবং সিলেট থেকে লন্ডন এর বিজনেস ক্লাস এর বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৩,০০,০০০ টাকা থেকে ৪,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। আবার কিছু ভিআইপি বিমান আছে সেগুলোর ভাড়া ৪,০০,০০০ টাকা থেকে ৫,০০,০০০ টাকা এর উপরেও আছে। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন কত কিলোমিটার

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন কত কিলোমিটার এ বিষয়ে জানার জন্য অনেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। আশা করি এখান থেকে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের দূরত্ব হচ্ছে ৭,৯৯৭ কিলোমিটার। এবং যদি মাইল হিসাব করেন তাহলে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের দূরত্ব হচ্ছে ৪,৯৫৯ মাইল। তাহলে আশা করি বাংলাদেশ থেকে লন্ডন কত কিলোমিটার সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যেতে কত সময় লাগে

অনেক ভাই ও বোনেরা বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যেতে যাচ্ছেন অথবা যাতায়াত করেন বা যাবেন। তো আপনারা বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যেতে কত সময় লাগে এ বিষয়ে সার্চ করে থাকেন অবশ্যই। বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যেতে সর্বনিম্ন সময় লাগে ২১ ঘন্টা ২৫ মিনিট থেকে ২১ ঘন্টা ৩৫ মিনিট এবং সর্বোচ্চ সময় লাগতে পারে ২৩ ঘন্টা ৪৫ থেকে ২৪ ঘন্টা। 

সর্বশেষ কথা

আপনারা যারা এই পোষ্টটি সম্পন্ন পরেছেন আশা করি অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে লন্ডনের যে বিমান ভাড়া এবং বাংলাদেশ থেকে লন্ডন যাওয়ার বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন। যদি এই পোস্টটি পড়ে আপনাদের মনে হয় যে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকার হতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পোস্ট গুলো। 

শৈশবের স্মৃতি নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি ও কিছু কথা

0

শৈশবের সেই দিনগুলোতে আর ফিরে যাওয়া সম্ভব না তবে সেই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য অনেকে আছেন যারা ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন শৈশবের স্মৃতি নিয়ে তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন তুলে ধরা হবে আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন শৈশব নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো। 

শৈশবের স্মৃতি নিয়ে উক্তি  

১. শৈশব হারিয়ে গেছে কিন্তু শৈশবের কাটানো আনন্দের দিনগুলি আজও মনে পড়ে যায় । 

২. তোরা ছিলি শৈশবে কৈশোরে, জানি তোরাই থাকবি সারা জীবন বন্ধু হয়ে। 

 

৩. কতদিন হল তোদের দেখা নেই, শৈশবের সেই দিনগুলো আজ স্বপ্নের মত হয়ে গেছে। 

৪. শৈশবে ফেলে আসা সেই সোনালী দিনগুলো মাঝে মাঝে খুব মনে পড়ে তখন নিজেকে খুব একাকীত্ব মনে হয়। 

৫. শৈশবের সেই ফেলে আসা দিনগুলো টাকার অভাবে হয়তো অনেক স্বপ্ন মরে গেছে, আজ টাকা আছে কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের ইচ্ছেটা আর নেই। 

৬. শৈশবের দিনগুলো আজ শুধু স্মৃতিতেই রয়ে গেছে, কখনো সেই দিনকে আর বর্তমানে আনা সম্ভব নয়। 

৭. শৈশবের জীবন থেকেই ভবিষ্যতের সবকিছু ধারাবাহিকতা ঠিক রাখতে হয় তা না হলে সিটকে পড়ে যেতে হবে। 

৮. শৈশবের জীবন গুলি যদি আবার ফিরে পাওয়া যেত, তাহলে সবাই তার শৈশব জীবনের চলে যাচ্ছে। 

৯. শৈশব জীবনকে যে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পেরেছে, সেই ব্যক্তিই জীবনে ভালো একটা কিছু করতে পেরেছে। 

১০. ফেলে আসা সেই শৈশবের সময় যেন বিকেলের স্মৃতি, এখন সময় চলে একমুখী হয়ে এক দেয়ালের ভেতরে।

শৈশবের স্মৃতি নিয়ে স্ট্যাটাস

১. খুব ইচ্ছে হয় শৈশবের সেই বেলায় ফিরে যেতে। 

২. শৈশবের সেই ফেলে আসা দিনগুলো ছিল সহজ সরল ও অক্সিজেন অফুরন্ত। 

৩. আধার কেটে রাত পোহালে উঁকি দেয় যে ভোর শৈশবের সেই দিনগুলো আর আসবে না ফিরে। 

৪. শৈশবের সেই বিকেল বেলা ফিরে পাওয়ার সম্ভব না নিখুঁত সব খেলা। 

৫. শৈশবের সেই দিনগুলো ছিল যে কত মধুর, পড়ে আছে শুধু সেই স্মৃতি গুলো। 

৬. চলনা আবার হারিয়ে যাই স্মৃতিগুলো কুড়িয়ে সঙ্গে করে সেই শৈশবে। 

শৈশবের স্মৃতি নিয়ে ক্যাপশন

প্রতিটি মানুষের শৈশব ও কৈশোরের যে সময় থাকে সে সময়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ একটি মানুষ ছোটবেলা থেকেই সে যে পরিবেশে বড় হবে ঠিক তেমন তার আচার-আচরণ ব্যবহার চালচলন চলাফেরা মানে সব কিছুই শৈশবকাল থেকেই এর সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো একটি মানুষের ভিতরে থাকে। তাই আমরা আপনাদের মাঝে এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু ক্যাপশন তুলে ধরছি আশা করি ভালো লাগবে। 

১. শৈশব এমন একটি সময় যে স্বপ্নকে বাস্তব রূপে রূপ দিতে প্রয়োজন একটি কৌতূহলী শৈশব। 

২. শৈশবকালই হচ্ছে মানুষের মনুষত্ব অর্জন করার সঠিক সময়। 

৩. শৈশবকালের সময় কে সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতের বিশ্বকে চমকে দেওয়া সম্ভব। 

৪. শৈশবকালের সময়কে যে অবহেলা করবে তার ভবিষ্যৎ অন্ধকার, সেটা যার যার নিজের মধ্যেই উপলব্ধি হবে বর্তমানে এসে। 

৫. শৈশবকাল হল মানুষের এমন একটি সময় যেখানে থেকে যায় শুধু স্মৃতি এবং একটি শিশু তার জীবনের মূল লক্ষ্যের দিকে যাওয়ার সঠিক পথ বেছে নিতে। 

৬. সবার জীবনের শৈশবকাল সুন্দর থাকেন, কিছু মানুষকে তার শৈশবকাল কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন হয়েও তাকে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে হয়। তা না হলে সে ভালো কিছু অর্জন করতে পারবে না। 

৭. শৈশব কালকে যে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারবে সেই ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে পারবে এবং তার জন্য ভবিষ্যতে ভালো কিছু অপেক্ষা করবে।

শৈশব নিয়ে ছন্দ

> জানিনা সেটা সম্ভব কিনা, তাই তো ছোটবেলার ছবিতে স্মৃতিগুলোকে আগলে ধরে রেখেছি। 

> “স্বপ্নকে বাস্তব রূপে”, রূপ দিতে একটি সুন্দর পরিবেশ এবং কৌতূহল শৈশব প্রয়োজন। 

> বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখে কাটিয়ে দিলাম শৈশব, আজ দুঃখ একটাই কেন শৈশব হারালাম। 

> শৈশব কালের একটি সুন্দর জীবন একজন মানুষকে ভবিষ্যতের দরজা খুলে দিতে পারে। 

> ওই কাদামাখা পথে পিছলে যাওয়ার ভয়ে কত হেঁটেছি হাতে হাত রেখে সেই শৈশবকালে ফিরে যাওয়া কোনদিন সম্ভব না তবে স্মৃতিগুলো আজ লাগাম টান দেয়। 

> শৈশব হারিয়ে গেছে সময়ের স্রোতে কিন্তু সেই স্মৃতিগুলো আজও এই হৃদয়ে আছে গাথা। 

শৈশবের স্মৃতি নিয়ে কিছু কথা  

এই পৃথিবীর সব মানুষই স্মৃতির চাদরে মোড়ানো কেউ বলতে পারবে না যে কারোর সাথে কোনো স্মৃতি বসবাস করে না। স্মৃতিহীন মানুষ এই দুনিয়াতে কোথাও নেই, শৈশবকালের যে জীবনটা ছিল সে জীবনে সবারই কিছু না কিছু স্মৃতি আছে। একজন মানুষ যখন কর্মহীন হয়ে পড়ে তখন সে শুধু তার স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকে।

এই পৃথিবীর সকল মানুষকেই শৈশবকাল পার করে আসতে হয় তাই সবার মাঝে অনেক স্মৃতি লুকিয়ে থাকে। মানুষ মরণশীল মৃত্যুবরণ করতেই হবে কিন্তু সে মানুষটি না থাকলেও তার স্মৃতিগুলো থেকে যাবে। শৈশবকালের যে স্মৃতিগুলো আমাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেগুলো ভোলার নয় সব সময় সেই স্মৃতিগুলো সবসময় নিজের ভেতরে গাথা থাকে। মাঝে মাঝে একা হলে সেই শৈশবের সব স্মৃতি গুলো চোখের সামনে দিয়ে ভেসে বেড়ায়।

সর্বশেষ কথাঃ 

শৈশবের স্মৃতি নিয়ে যা কিছুই লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। কারণ শৈশবের স্মৃতিগুলো সবার জীবনেই বয়ে বেড়ায়। এরকম আরো বিভিন্ন পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

পঞ্চগড় জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

পঞ্চগড় জেলার প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেখে থাকেন। আপনাদের পঞ্চগড় জেলা ও শহরের পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন এই পোষ্টের মাধ্যমে। আশা করি পঞ্চগড় জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচীর যে ক্যালেন্ডার নিচে তুলে ধরা হবে তার সঠিক তথ্য পাবেন।

অবশ্যই রোজা রাখার জন্য সেহরি ও ইফতারের যে সময় সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাহলে আমরা অবশ্যই সঠিক তথ্য দেখেই রোজা রাখার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন আপনাদের পঞ্চগড় জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী। 

পঞ্চগড় জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি পঞ্চগড় জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। আপনাদের মধ্যে যারা রমজানের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করছেন না এবং অনেকেই আছেন যারা ক্যালেন্ডার পাননি তারা চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

* সেহরি ও ইফতারের সময়সূচীর যে ক্যালেন্ডার সেটি অবশ্যই চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। 

রহমতের দশ দিন

রমজান 

মাস ও তারিখ 

  দিন

সেহরির সময় শেষ 

ইফতারের সময় 

০১

২৪ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৪৮ am  

৬ঃ২০ pm 

০২

২৫ মার্চ

শনিবার

৪ঃ৪৭ am 

৬ঃ২১ pm 

০৩

২৬ মার্চ

রবিবার

৪ঃ৪৫ am 

৬ঃ২১ pm 

০৪

২৭ মার্চ

সোমবার

৪ঃ৪৪ am 

৬ঃ২২ pm 

০৫

২৮ মার্চ

মঙ্গলবার

৪ঃ৪৩ am 

৬ঃ২২ pm 

০৬

২৯ মার্চ

বুধবার

৪ঃ৪২ am 

৬ঃ২৩ pm 

০৭

30 মার্চ

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৪০ am 

৬ঃ২৩ pm 

০৮

৩১ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৩৯ am

৬ঃ২৪ pm 

০৯

০১ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ৩৮ am

৬ঃ২৪ pm 

১০

০২ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩৭ am

৬ঃ২৫ pm 

মাগফেরাতের দশ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

  দিন 

সেহরির সময় শেষ 

ইফতারের সময়

১১

০৩ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ৩৬ am 

৬ঃ২৫ pm 

১২

০৪ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ৩৫am  

৬ঃ২৬  pm

১৩

০৫ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ৩৪ am  

৬ঃ২৬ pm

১৪

০৬ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩৪ am

৬ঃ২৭ pm

১৫

০৭ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ৩৩ am

৬ঃ২৭ pm

১৬

০৮ এপ্রিল

শনিবার 

৪ঃ৩২ am

৬ঃ২৮ pm

১৭

০৯ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩২ am

৬ঃ২৮ pm

১৮

১০ এপ্রিল

সোমবার 

৪ঃ৩১ am

৬ঃ২৯ pm

১৯

১১ এপ্রিল

মঙ্গলবার 

৪ঃ৩০ am

৬ঃ২৯ pm

২০

১২ এপ্রিল 

বুধবার

৪ঃ২৯ am

৬ঃ২৯ pm

নাজাতের দশ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

  দিন 

সেহরির সময় শেষ 

ইফতারের সময় 

২১

১৩ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৮ am 

৬ঃ৩০ pm

২২

১৪ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২৮ am

৬ঃ৩০ pm

২৩

১৫ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ২৭ am

৬ঃ৩১ pm

২৪

১৬ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ২৬ am

৬ঃ৩১ pm

২৫

১৭ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ২৫ am 

৬ঃ৩২ pm

২৬

১৮ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ২৪ am

৬ঃ৩২ pm

২৭

১৯ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ২৩ am

৬ঃ৩৩ pm

২৮

২০ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২২ am

৬ঃ৩৩ pm

২৯

২১ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২১ am

৬ঃ৩৪ pm

৩০

২২ এপ্রিল 

শনিবার

৪ঃ২১ am

৬ঃ৩৪ pm

 

৭০+ হুমায়ূন আহমেদ এর বিখ্যাত কিছু উক্তি

0

হুমায়ূন আহমেদ আমাদের দেশের একজন অন্যতম লোক ছিলেন যার সাথে অন্য কারোর তুলনা হয় না। হুমায়ূন আহমেদ এর কিছু উক্তি বা কথাগুলো যুবক সমাজের লোকেরা বেশি পছন্দ করে থাকেন। তাই অনেকে আছেন যারা হুমায়ূন আহমেদের উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো খুজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে হুমায়ূন আহমেদের কিছু বিখ্যাত উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন গুলো তুলে ধরা হচ্ছে আশা করি ভালো লাগবে। 

হুমায়ূন আহমেদ এর বিখ্যাত উক্তি

১. বউ মানেই তো কমল একটা ব্যাপার, স্বপ্ন এবং কল্পনা মেশানো ছবি। – হুমায়ূন আহমেদ 

২. এই পৃথিবীতে যে ব্যক্তি কম বুঝতে পারে, সেই সবচেয়ে বেশি সুখী। – হুমায়ূন আহমেদ

৩. মেয়ে মানুষের দুঃখ তো বলে বেড়াবার নয়, ঢেকে রাখবার ।- হুমায়ূন আহমেদ 

৪. যে ভালোবাসা যত গভীর, সে ভালোবাসায় তত গোপনীয়তা থাকে। – হুমায়ূন আহমেদ

৫. কাউকে বেশি ভালবাসলে বেশি কাছে যাওয়ার চেষ্টা করতে নেই, তাতে বেশি কষ্ট পেতে হয়। – হুমায়ূন আহমেদ 

৬. প্রিয় মানুষের জন্য নিঃসঙ্গতার শাস্তি কঠিন শাস্তি, এই শাস্তি মানুষকে বদলে দেয়। – হুমায়ূন আহমেদ

৭. পুরুষ জাতি একটি মহিলার কাছে দুর্বল, বাইরে সে যতই কঠিন হোক না কেন। – হুমায়ূন আহমেদ

৮. ভদ্রলোক লজ্জা পেলে দেখতে ভালো লাগে, চোখ মুখ লাল হয়ে যায়, ঠিকমতো কথা বলতে পারে না নিচ দিকে চেয়ে থাকে এবং তোতলাতে থাকে। – হুমায়ূন আহমেদ

৯. যে সুন্দর সে সব সময়ই সুন্দর, তার মাথা ভর্তি চুল থাকলেও সুন্দর না থাকলেও সুন্দর। – হুমায়ূন আহমেদ

১০. আজকাল অধিকাংশ মায়েরাই মেয়েদেরকে ভয় পায়। – হুমায়ূন আহমেদ

১১. এই পৃথিবীতে প্রিয় মানুষগুলো ছাড়া বেঁচে থাকা টা বেদনাদায়ক ও কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব কোন কিছু না। কারোর জন্য কারো জীবন থেমে থাকে না জীবন তার মতই প্রবাহিত হয়। – হুমায়ূন আহমেদ 

১২. ঘুমানো মানুষের সঙ্গে কথা বলা খুব আনন্দের ব্যাপার, কারণ যার সাথে আমি কথা বলছি সে আমার পাশেই আছে অথচ কিছুই শুনছেনা। – হুমায়ূন আহমেদ 

১৩. চোখের জলের সাথে সাগরের জলের অনেক মিল আছে যেমন দুটি জিনিসের পানিই নোনা হয়। – হুমায়ূন আহমেদ

১৪. একজন মানুষ শুধু যে মানুষের কাছ থেকেই কিছু শিখবে তা না পশু পাখির কাছ থেকেও অনেক কিছু শেখা যায়। – হুমায়ূন আহমেদ 

১৫. বোকা মেয়েরা কখনো ঝামেলা করে না তারা বাবা-মায়ের কথা অনুযায়ী চলে। ঝামেলা করে বুদ্ধিমতী মেয়েরা। – হুমায়ূন আহমেদ 

১৬. একটি ছেলেকে বাহির থেকে যতটা শক্ত দেখা যায় ভেতরে ততটা শক্ত নয়। আর একটি মেয়ে অনেক শক্ত ধরনের হয়। – হুমায়ূন আহমেদ

১৭. একালের মেয়ে গুলি খুব জটিল প্রকৃতির, সহজ কথাগুলো তিন রকম অর্থ করে মজা পায়। – হুমায়ূন আহমেদ

১৮. আমি মানুষ আমার ভুল হবেই, আমি কি ফেরেশতা যে আমার কোন ভুল হবে না। – হুমায়ূন আহমেদ

১৯. একজন মানুষের অনেকগুলি চেহারা থাকে। একটি চেহারার সাথে অন্য চেহারার কিছু মাত্র মিল থাকে না। – হুমায়ূন আহমেদ

২০. একজন মানুষের সাথে আরেকজন মানুষের কোন মিল নেই সৃষ্টিকর্তার কি অদ্ভুত সৃষ্টি। – হুমায়ূন আহমেদ

২১. এই পৃথিবীতে মানব জাতির সমস্যা হচ্ছে তাকে কোন না কোন সন্ধানে জীবন কাটাতে হয় যেমন কেউ অর্থের সন্ধানে, কেউ বৃত্তের সন্ধানে, কেউ বা ভালোবাসার সন্ধানে, আবার কেউ বা ঈশ্বরের সন্ধানে । – হুমায়ূন আহমেদ

২২. ভালো কাজ কখনো চিন্তা ভাবনা করে করতে হয় না। একটি মন্দ কাজ করতে গেলে অনেক চিন্তা ভাবনা করে করতে হয়। – হুমায়ূন আহমেদ

২৩. টাকা এমন একটি জিনিস যা বোকা মানুষকেও বুদ্ধিমান বানিয়ে দেয়। – হুমায়ূন আহমেদ

২৪. একজন খারাপ মানুষ অতি দ্রুত একজন ভালো মানুষকে খারাপ বানিয়ে ফেলতে পারে। – হুমায়ূন আহমেদ

২৫. যারা প্রচুর অর্থ উপার্জন করে তারা কখনো অর্থ উপার্জন বন্ধ করতে পারেনা। এবং কি কখনো অবসর নিতে পারেনা।- হুমায়ূন আহমেদ 

২৬. প্রেমের ধর্ম হচ্ছে অগ্নি মানে আগুন যা সব পুড়িয়ে দেয় এবং সব জ্বালিয়ে ছারখার করে দেয়। – হুমায়ূন আহমেদ

২৭. কিছু মানুষ মনে করে নারী জাতির সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করে কোন লাভ নেই তাতে সময় নষ্ট করা সমান কথা, কি দরকার সময় নষ্ট করার। – হুমায়ূন আহমেদ

২৮. এই পৃথিবীতে ছেলে পাগলের চেয়ে মেয়ে পাগল বেশি ভয়ংকর। – হুমায়ূন আহমেদ

২৯. একটি মেয়ে বিয়ের আগে কোন পুরুষকে স্বামী ভেবে আনন্দ পায় না। এবং কি প্রেমিক কেউ তারা বিয়ের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত স্বামী পাবে না। – হুমায়ূন আহমেদ

৩০. মুজিব কোট শুধু বঙ্গবন্ধুকেই মানায় এই কোড অন্য কাউকে মানায় না। কিছু বেটে এবং মোটারা পড়লে তাদের পেঙ্গুইনের মত লাগে। – হুমায়ূন আহমেদ

৩১. ঘুমানোর আগে আয়নায় নিজেকে দেখার বাসনা সব তরুনীর মনেই থাকে। – হুমায়ূন আহমেদ

৩২. একটি মেয়ে হাসলে যত সুন্দর লাগে তার চেয়ে ও দশ গুণ বেশি সুন্দর লাগে হাসি চেপে রাখলে। – হুমায়ূন আহমেদ 

৩৩. যে পাখি উড়ে যায়, তাকে ফিরে আসতে হয়। আর খাঁচায় বন্দি পাখিরা কখনো উড়ে যায়না বা ফিরে আসার ব্যাপার থাকে না। – হুমায়ূন আহমেদ

৩৪. রাগলে কিছু মানুষের চোখ ছোট ছোট হয় আবার কিছু মানুষের বড় হয়, কিন্তু আনন্দিত মানুষের চোখ সব সময় বড় বড়ই থাকে। – হুমায়ূন আহমেদ

৩৫. ভালোবাসার মাঝে হালকা ভয় থাকা ভালো, কারণ সেই ভালোবাসা মধুর হয়।  – হুমায়ূন আহমেদ

৩৬. এই পৃথিবীতে কিছু মানুষ মনে হয় শুধু কষ্ট পাবার জন্যই জন্মায়, টাকা পয়সার নয়, মানসিক কষ্ট। – হুমায়ূন আহমেদ

৩৭. সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ মিথ্যা বলতে পারে না, মিথ্যা বলতে হয় অন্য দিকে তাকিয়ে। – হুমায়ূন আহমেদ

৩৮. প্রতিটি দুঃসংবাদের সঙ্গে একটি করে সুসংবাদ থাকে। – হুমায়ূন আহমেদ

৩৯. মানুষের সঙ্গে সমুদ্রের মিল আছে যেমন সমুদ্রের জীবনে জোয়ার-ভাটা আছে ঠিক তেমনি মানুষের জীবনেও জোয়ার-ভাটা আছে। – হুমায়ূন আহমেদ

৪০. মায়ের গায়ে কখনো দোষ লাগেনা ছেলে মেয়েরা মায়ের ত্রুটি দেখবে না। সন্তান কখনো মায়ের ভুল দেখেনা। – হুমায়ূন আহমেদ

৪১. মেয়েরা গোছানো মানুষ কে পছন্দ করেনা, তারা পছন্দ করে অগোছালো মানুষকে। – হুমায়ূন আহমেদ

৪২. মধ্যবিত্ত পরিবারের লোক গুলোই হয়তো ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়। – হুমায়ূন আহমেদ

৪৩. দুঃসময়ে যে অপমান গায়ে মাখবে তার বড় কিছুর অপেক্ষা করে কখনো লাভ নেই। – হুমায়ূন আহমেদ

বিজয় দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ ও কিছু কথা

0

এই বিজয়ের দিবসে আজ নিজেদের উপস্থাপনা করার একটি সময় নিজেকে বিলিয়ে দাও এদেশের জন্য। নিজেকে ছড়িয়ে দাও বিশ্বের কাছে এ দেশের জন্য, পৃথিবীর মানচিত্রে এই বাংলাদেশকে ফুটিয়ে তোলার জন্য নিজের জীবনকে বিলিয়ে দাও তাদের মত করে, যারা এ দেশের জন্য শহীদ হয়েছে। তারা এ দেশের জন্য জীবন দিয়ে চলে গেছেন পরপারে আর আমাদের দায়িত্ব দিয়ে গেছেন এ দেশকে রক্ষা করার জন্য। এ বিজয়ের নিশানা থাকবে চিরকাল যতদিন এই পৃথিবী রয়েছে আর পৃথিবীর মানচিত্রে থেকে যাবে এই সোনার দেশটি।

যদি বিজয় দিবস নিয়ে বিভিন্ন ধরনের বিখ্যাত কিছু স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ গল্প ও কিছু কথা এগুলোর খোঁজ করে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। আশা করি এই পোস্টটি যদি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে অনেক নতুন নতুন বিজয় দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ উক্তি গল্প ও কিছু কথা পেয়ে যাবেন। বিজয় দিবস উপলক্ষে আপনারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিজয় দিবস নিয়ে পোস্ট করে থাকেন। তো আশা করি যে এখান থেকে আপনাদের পছন্দের কিছু বিজয় দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ ও কিছু কথা পেয়ে যাবেন।

বিজয় দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস

বিজয় দিবস নিয়ে স্ট্যাটাস

Φ লক্ষ্য শহীদদের বিনিময়ে পেয়েছি বিজয়ের নিশান, তাই বজায় রাখতে হবে বিজয়ের মান। মোদের দেহে এক ফোঁটা রক্ত থাকতে হতে দেওয়া যাবে না বিজয়ের অপমান।

Φ তোমাদের মাঝে ছিল বিজয়ের স্বপ্ন, সেই স্বপ্নকেই রূপ বাস্তবে দিয়েছো তোমরা, তোমাদের ভালোলাগা ভালোবাসা ছিলই যে এই বিজয়ের নিশানের নেশার।

Φ এ পৃথিবীর মানচিত্রে পেয়েছি আমাদের সোনার দেশ বাংলাদেশ, যাদের জন্য পেয়েছি এই দেশ তাদের জানাই অন্তরের অন্তরস্থল থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

Φ এ মহান বিজয় দিবসে যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে এ বিজয় তাদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

Φ এই মহান বিজয়ের মহা উল্লাসে আজ নেই তোমরা পাশে, আজ তোমরা থাকলে হয়তো বিজয়ের গান একসাথে গাইতে পারতাম। ,,,, তোমাদের জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

Φ ছিলনা কো সেদিন আমাদের কোন হিংসা-বিদ্বেষ, নেশা ছিল শুধু বিজয়ের পতাকা উড়ানোর। আজকে হয়ে গেল কেন এত হিংসা-বিদ্বেষ, কেন এত দল ভাগ হয়ে জানাও তাদের শ্রদ্ধা।

বিজয় দিবস নিয়ে ক্যাপশন

Φ বিজয় দেখিয়েছে আমায় পথ, দিয়েছে বাঁচার আশ্বাস, তাই আমি এই বিজয়ের পতাকা ধরে সারাটি পথ পাড়ি দিতে চাই।

Φ যাদের জন্য পেয়েছি এ দেশ তাদের রক্তের বিনিময়ে জাতীয় পতাকার মাঝখানে রং হয়েছে লাল আর দেশের প্রকৃতির সবুজ বাংলাদেশের পতাকায় চারপাশে হয়েছে সবুজ।

Φ (১৬ ডিসেম্বর) বিজয়ের এই দিনটি ছিল বাঙালির অহংকার, কোটি জনতার বিজয় নিশান আর স্বাধীন বাংলার স্বাক্ষর, তাইতো এত অহংকার এই দিনটি নিয়ে।

Φ আমার প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবনে ও মরণে থাকবে চির অমর হয়ে তোমাদের শহীদদের নাম এই বাংলাদেশের মানচিত্র, বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই তোমাদের।

Φ সবুজের মাঝখানে লাল তুমি থাকবে সারা জীবন, কারণ লালের মাঝে খুজে পাই তোমাদের সেই বিজয়ের গন্ধ।

Φ ১৬ই ডিসেম্বর তুমি মহা বিজয়ের উল্লাস, তুমি বিধবা মায়ের বন্ধি শ্বাসের শান্তির নিঃশ্বাস।

বিজয় দিবস নিয়ে উক্তি

বিজয় দিবস নিয়ে উক্তি

Φ ওরা আসবে চুপি চুপি আজ ওরে তোরা সবকটা জানালা দিয়ে খুলে, আমি আজ গাইবো বিজয়ের গান, যারা এদেশের জন্য দিয়ে গেছে প্রাণ।

Φ তোমাদের মাতা পিতা ছিল এদেশের সন্তান, তাদেরই রক্তে গড়া ছিলে তোমরা, তোমরাই শহীদ করতে এ দেশের জন্য করেছো জান কোরবান।

Φ লক্ষ শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মোরা পেয়েছি এই বাংলা, যে বাংলার মাটিতে মিশে আছে হাজারো শহীদদের রক্তে গড়া শরীরের ঘ্রাণ, তাদেরকে এই বিশেষ দিনে জানাই প্রতিটি বাঙালির পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

Φ ওরে তোরা ওদের শ্রদ্ধা করতে ভুলিস নে, ওরা যে নিজের বাবা-মা, ভাই-বোন, সংসার রেখে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বিজয়ের পতাকার জন্য, জীবনের কোন পরোয়া না করে শহীদ হয়েছে ওরা, ওদেরকে শ্রদ্ধা করতে ভুলিস না।

Φ আজকের এই স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য যে ৯ মাস যুদ্ধ করেছে যারা, তাদেরকে তোরা কিভাবে ভুলিস। তাদেরকে কখনোই অসম্মান করিস না তোরা, কারণ ওরা যে দেশকে আমাদের দিয়ে ওরা শহীদ হয়ে গেছে।

বিজয় দিবস নিয়ে ছন্দ 

Φ দেশের জন্য জীবন দিল যারা তারাই তো আজ নেই এই দেশে, তারা থাকবে চির অমর হয়ে আমাদের মাঝে। তাই তো আজ গান গাই তাদের নিয়ে আর শ্রদ্ধা জানাই তাদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে।

Φ এই বিজয় মানেই শুধু আনন্দ উল্লাস নয়, আমাদের বাঙালির বিজয় হলো নিজের ভাষার কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করা। নিজের দেশের সংস্কৃতি কে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা আর নিজের দেশকে পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা দেওয়ার অঙ্গীকার।

Φ যদি নিজের দেশকে নিয়ে গর্ব করে থাকেন আর নিজেকে দেশপ্রেমিক ভেবে থাকেন তাহলে অবশ্যই এ বিজয়ের দিনে বিজয় নিয়ে গর্ব করতে হবেই।

Φ স্বাধীনতা অর্জন করার চেয়ে রক্ষা করা কঠিন, তাইতো যারা শহীদ হয়ে দিয়ে গেছে আমাদের কাছেই দেশটি তাদের জানায় বিনম্র শ্রদ্ধা আর দেশের প্রতি ভালোবাসা। আর বলতে চাই আমরা তোমাদের কখনোই ভুলবো না তোমরা আসো আমাদের হৃদয়ে, প্রাণে অন্তরে, তোমাদের জানাই হাজার সালাম।

Φ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম বলে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্লোগান করতেন, সেই স্লোগান শুনে বাঙালি জাতি আরো বেশি হিংস্র ও সাহসী হয়ে দেশকে স্বাধীন করেছে।

বিজয় দিবস নিয়ে কিছু কথা

নিজের দেশকে ভালবাসতে হলে, দেশপ্রেমিক হতে হলে, দেশের জন্য কিছু করতে চাইলে বা দেশের জন্য যদি জীবন দিতে চান তাহলে অবশ্যই বিজয়ের কথা ভোলা যাবেনা। কারণ এ দেশের জন্য যারা জীবন দিয়েছে বা শহীদ হয়েছে তাদেরকে অনুসরণ করেই, তাদের সাহসের কথা ভেবেই আমাদের এ দেশকে রক্ষা করে যেতে হবে। বিজয়ের এই দিনটি শুধু যে আনন্দ উল্লাসের দিন তা নয়, লাখো শহীদদের রক্তে মাখায় মাটিকে নিজের গায়ে মেখে তাদেরকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। তাদের দেওয়া দেশটিকে আমাদের রক্ষা করতে হবে শরীরে যতদিন একটুও শক্তি আছে ততদিন।