Home Blog Page 33

ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ঢাকা জেলার সর্বস্তরের মানুষকে জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। দেশের রাজধানী হল ঢাকা এবং সেই রাজধানীতে প্রায় বাংলাদেশের সব জেলার মানুষের বসবাস। তাই এই পোস্টের মাধ্যমে ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর সঠিক তথ্য তুলে ধরা হচ্ছে। আশা করি আপনারা রমজানের ক্যালেন্ডারের সঠিক তথ্য পাবেন। ঢাকা জেলা শহরের ভিতরে যে অন্যান্য জেলার ভাই ও বোনেরা আছেন আপনারা চাইলেই এই সাইটটিতে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন  প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিচে একটি ছক তৈরি করা হয়েছে। যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার প্রতিবেশী অথবা আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন যাতে তারা রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়ের সঠিক তথ্য পেয়ে যায়। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৯ am  ৬ঃ১৪ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৪ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৫ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৫ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৬ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৬ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৭ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৭ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৮ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৮ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৯ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৯ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২০ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২১ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২১ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২২ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২২ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৩ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৩ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৪ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৪ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৫ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৫ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৬ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৬ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৭ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৭ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৮ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৮ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৯ pm

 

খালি পকেট নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও ছন্দ

0

খালি পকেট নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও গল্প এগুলোর খোঁজ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তো আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা বাছাই করা কিছু খালি পকেট নিয়ে উক্তি, খালি পকেট নিয়ে স্ট্যাটাস, খালি পকেট নিয়ে ক্যাপশন, খালি পকেট নিয়ে ছন্দ ও খালি পকেট নিয়ে গল্প খুঁজে পাবেন এবং কি আপনাদের ভালো লাগবে। আসলে খালি পকেট যাদের তারাই হয়তো বুঝে এর কষ্টের মর্মটা। তো যাই হোক আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী এখান থেকে খালি পকেট নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও গল্পগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।

খালি পকেট নিয়ে উক্তি

খালি পকেট নিয়ে উক্তি

» খালি পকেট একটি মানুষকে কতটা সাহসী করে তোলে সেটা শুধু সেই ব্যক্তিই জানে।

» এই দুনিয়াতে অভাব জিনিসটা হয়তোবা তারাই বুঝে যাদের পকেট খালি।

» জীবনে প্রকৃত সুখী তো সেই যার পকেট খালি, কারণ সে সৃষ্টিকর্তার ভরসায় প্রতিদিন যুদ্ধ করে বেঁচে থাকে।

» খালি পকেট হয়তোবা পকেটকেই খালি রাখবে কিন্তু মনকে খালি করতে পারবে না।

» চাকরিহীন একটি লোক বোঝে যে খালি পকেটের মানেটা কি।

» ছাত্র জীবনের কঠিন একটি মুহূর্ত হলো তার পকেট খালি থাকা।

» মানুষ বেঁচে থাকতে খালি পকেট এর কোন মূল্য নেই, কিন্তু সে মারা গেলে তাকে খালি পকেটেই বিদায় দেওয়া হয়।

খালি পকেট নিয়ে স্ট্যাটাস

খালি পকেট নিয়ে স্ট্যাটাস

» টাকা পয়সায় যদি সুখ না পান তাহলে একজন খালি পকেট ওয়ালা লোকের সাথে কয়েকদিন মিশুন।

» খালি পকেটে কখনো কোন বন্ধুকে হারাবেন না, পকেট ভর্তি টাকায় আপনি বন্ধু হারাতে পারেন।

» কখনো অর্থের অহংকার দেখানো উচিত নয়, কারণ কখন পকেট খালি হয়ে যাবে তা নিজেও টের পাবেন না।

» নিজের প্রতি সবচেয়ে খারাপ কাজটি হলো নিজে উপার্জন করার চেষ্টা না করা।

» নিজের অর্থের বা অর্জনের উপর নির্ভর করে খরচ করা উচিত, তা না হলে পকেট খালি হয়ে যাবে।

» এই পৃথিবীতে ভালো থাকার মূল অর্থই হলো টাকা, যার পকেট খালি তার জীবনটাই অচল।

» বর্তমান সময়ে খালি পকেটওয়ালা মানুষদের সমাজে কোন মূল্য নেই।

খালি পকেট নিয়ে ক্যাপশন

খালি পকেট নিয়ে ক্যাপশন

* খালি পকেট মানুষকে হয়তো অন্ধকারের দিকে নিয়ে যাবে নয়তো সফলতার দিকে নিয়ে যাবে।

* খালি পকেট আর খালি পেট আপনাকে জীবনের সেরা শিক্ষাটাই দেবে।

* খালি পকেটে আপনি পুরো শহর ঘুরে দেখেন কেউ আপনাকে দেখবে না, অথচ পকেট ভর্তি টাকা নিয়ে পুরো শহর ঘুরে দেখেন সবাই আপনাকে চেয়ে দেখবে, এটাই বাস্তবতা।

* একজন জ্ঞানহীন মানুষের সাথে চলাফেরার চেয়ে খালি পকেট থাকা অনেক ভালো।

* দুনিয়াটা বড়ই আজব, কারো কাছে টাকা থাকাটা সম্মান আবার কারো কাছে টাকা না থাকাটা অপমান।

* খালি পকেটে সম্পর্ক তৈরি করুন কারন টাকা দিয়ে সম্পর্ক বানালে সে সম্পর্ক বেশিদিন টিকে না।

* টাকা হয়তো আপনাকে অনেক কিছু শিখাতে পারে কিন্তু খালি পকেটে আপনাকে জীবনের বাস্তব রূপে চিনিয়ে দেবে।

খালি পকেট নিয়ে ছন্দ

খালি পকেট নিয়ে ছন্দ

* খালি পকেটে তুমি দুনিয়ার ফকির আর টাকা হলে তুমি দুনিয়ার বাদশা।

* খালি পকেট মানুষকে এমন শিক্ষা দিতে পারে, যা দেখে সবাই অবাকও হতে পারে।

* খালি পকেট থাকলে আপনি একটি সমাজের বোঝা, খালি পকেট থাকলে আপনি একজন মূল্যহীন বন্ধু, খালি পকেট থাকলে আপনি একটি অসহায় ব্যক্তি আর কোথাও কোন মূল্য নেই।

* কিছু সময় খালি পকেটেও এতটাই সুখ পাওয়া যায় যা কোটি টাকা দিয়েও সেই সুখ কেনা সম্ভব নয়।

* একটি খালি পকেট ওয়ালা ছেলের না আছে বন্ধুদের মধ্যে কোন মূল্য, না আছে আত্মীয়-স্বজনের কাছে কোন মূল্য না আছে ভালোবাসার মানুষের কাছে কোন মূল্য।

* খালি পকেট কিছু সময় মানুষকে এমন শিক্ষা দিতে পারে, যা হতে পারে কল্পনার বাহিরে।

* খালি পকেট হয়তোবা কাউকে কোন ক্ষতি করতে পারে না কিন্তু খালি মন অনেক কিছু করতে পারে।

ঢাকা টু ফিলিপাইন বিমান ভাড়া ২০২৩

0

ঢাকা টু ফিলিপাইন বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে ফিলিপাইন সম্পর্কে কিছু জেনে নেওয়া উচিত যেমন ফিলিপাইন এর রাজধানী ম্যানিলা। এই ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলাতে  ঢাকা থেকে সরাসরি ফ্লাইট গিয়ে পৌঁছায়। তো যাই হোক আপনারা যদি ঢাকা থেকে ফিলিপাইন যেতে চান তাহলে অবশ্যই  কোন না কোন একটি এয়ারলাইন্সে যেতে হবে। তাহলে  কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ  গুলো ঢাকা থেকে ফিলিপাইন যাতায়াত করে থাকে, কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ ভাড়া কত এবং কোন এয়ারলাইন্স গুলো কি রকম সার্ভিস দিয়ে থাকে এ সকল বিষয়ে জানতে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন।

বর্তমান বিশ্বে জ্বালানি সমস্ত কিছুর দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়াতে সকল এয়ারলাইন্স তাদের ভাড়ার ভিত্তি করেছে। তাই আপনাদের জেনে নেওয়া উচিত বর্তমানে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো ঢাকা থেকে ফিলিপাইন চলাচল করে থাকে এবং কোন এয়ারলাইন গুলোর ভাড়া কত টাকা। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং জেনে নিন ঢাকা থেকে ফিলিপাইন রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে এবং এই এয়ারলাইন্স গুলোর  ঢাকা টু ফিলিপাইন অর্থাৎ ঢাকা টু ম্যানিলা এর বর্তমান ভাড়া কত।

ঢাকা টু ফিলিপাইন বিমান ভাড়া ২০২৩

আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে ফিলিপাইন যেতে চাচ্ছেন তাদের সবার জেনে রাখা ভালো যে বাংলাদেশ থেকে ফিলিপাইন কোন কোন এয়ারলাইন্সগুলো কখন চলাচল করে এবং বিরতি বা বিরতিহীন ভাবে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে ফিলিপাইন অর্থাৎ ঢাকা টু ফিলিপাইন রুটে কোন সরাসরি এয়ারলাইন্স চলাচল করে না। ঢাকা থেকে হয়তো মালয়েশিয়া না হয় থাইল্যান্ড নয়তো সিঙ্গাপুর বিরতি দিয়ে তারপর ফিলিপাইন যেতে হয়। তাহলে চলুন নিচ থেকে দেখে নেয়া যাক ঢাকা টু ফিলিপাইন কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে এবং ঢাকা টু ফিলিপাইন এর কোন বিমানের ভাড়া কত টাকা।

ঢাকা টু ফিলিপাইন বিমান ভাড়া  

যদি ঢাকা থেকে ফিলিপাইন যেতে চান তাহলে অবশ্যই প্রথমে জানতে হবে ঢাকা টু ফিলিপাইন অর্থাৎ ঢাকা টু ম্যানিলা রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্সগুলো চলাচল করে এবং কোন এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া কত টাকা। কারণ এক এক এয়ারলাইন্সের ভাড়া এক এক রকম এবং এই এয়ারলাইন্স গুলোর ভাড়া উঠানামা করে থাকে। তাহলে চলুন আগে দেখে নেয়া যাক ঢাকা টু ফিলিপাইন রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে থাকে।

এয়ার এশিয়া,

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,

থাই এয়ারওয়েস,

বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স,

শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স

ও ইমিরেটস এয়ারলাইন্স। 

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে ঢাকা টু ফিলিপাইন রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে থাকে। তো এবার আপনারা দেখে নিন যে কোন কোন এয়ারলাইন্সের ভাড়া কত টাকা।

ফিলিপাইনের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা

ঢাকা টু ফিলিপাইন এর বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই জেনে নেওয়া উচিত যে ফিলিপাইনের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। কারণ নিজ দেশ থেকে অন্য কোন দেশে যাওয়ার জন্য কিছু ওই দেশের টাকার প্রয়োজন হয়। তো সে ক্ষেত্রে অনেকে কিন্তু সার্চ করেও থাকেন যে ফিলিপাইনের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা এবং ফিলিপাইনের ১০০ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। ফিলিপাইনের টাকাকে বলা হয় পেসো, তাহলে চলুন দেখে নেই ফিলিপাইনের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা।

* ফিলিপাইনের ১ টাকায় বাংলাদেশের টাকায় বর্তমান মূল্য ১. ৯৩ টাকা।

* ফিলিপাইনের ১০০ টাকায় বাংলাদেশের টাকায় বর্তমান মূল্য ১৯২. ৫৭ টাকা। 

ঢাকা টু ফিলিপাইন বিমান ভাড়া কত 

ঢাকা টু ফিলিপাইন এর বিমান ভাড়া কত টাকা, আপনারা উপরে অবশ্যই দেখেছেন যে ঢাকা টু ফিলিপাইন রুটে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো চলাচল করে থাকে। তাহলে কোন কোন এয়ারলাইন্স এর ভাড়া কত টাকা হতে পারে। আসলে আমরা সবাই জানি যে এক এক এয়ারলাইন্সের ভাড়া এক এক রকম এবং বিমান ভাড়া কখনোই স্থায়ী হয় না উঠানামা করে থাকে।

তো যাই হোক বর্তমানে যে ঢাকা টু ফিলিপাইনের বিমান ভাড়া মূল্য রয়েছে সেই ভাড়ার সর্বনিম্ন মূল্য হচ্ছে ৫৫,৫৯৭ টাকা এবং সর্বোচ্চ মূল্য হচ্ছে ৯৫,৬৮৯ টাকা পর্যন্ত। আসলে এখানে আপনাদের একটি ধারণা দেওয়ার জন্য এই ভাড়ার মূল্য দেয়া হয়েছে যে সর্বনিম্ন ৫৫,৫৯৭  টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৯৫,৬৮৯ টাকা হবে, তার মানে সর্বনিম্ন ৫৫,৫৯৭ টাকা নিচে এবং সর্বোচ্চ ৯৫,৬৮৯ টাকার উপরে যাবে না।

তাহলে আপনারা যে এয়ারলাইন্সেই যান না কেন উপরে যে সর্বনিম্ন ভাড়া এবং সর্বোচ্চ ভাড়ার মূল্য দেয়া হয়েছে সেই অনুযায়ী বিমান ভাড়া মূল্য হবে এবং যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী বিমান ভাড়া মূল্য তালিকা বেছে নিতে পারেন। আবার আরেকটি কথা হচ্ছে যে এক এক বিমানের একেক রকম সুবিধা রয়েছে যেমন সর্বনিম্ন ভাড়ার যে এয়ারলাইন্স গুলো রয়েছে সেই এয়ারলাইন্সগুলোতে একটু সুযোগ-সুবিধা কম হবে এবং সর্বোচ্চ ভাড়ার এয়ারলাইন্স গুলো রয়েছে সেই এয়ারলাইন্সগুলোতে সুযোগ-সুবিধা একটু বেশি।

ঢাকা টু ফিলিপাইন যেতে কত সময় লাগে 

ঢাকা টু ফিলিপাইন যেতে কত সময় লাগে, আসলে ঢাকা থেকে ফিলিপাইন রুটে সরাসরি কোন ফ্লাইট নেই। তো সেই ক্ষেত্রে ঢাকা থেকে ফিলিপাইন যেতে অনেক সময় লাগে। ঢাকা টু ফিলিপাইন রুটের যে এয়ারলাইন্স গুলো বিরতি দিয়ে থাকে তার মধ্যে মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুর দিয়ে যেতে ১০ ঘন্টা থেকে ১২ ঘন্টা ১৫ মিনিট এর মত লাগে এবং থাইল্যান্ড অর্থাৎ ব্যাংককে যে বিরতি দিয়ে থাকে সেখানে সময় লাগে ২০ ঘন্টা ১৫ মিনিট থেকে ২০ ঘন্টা ২৫ মিনিট এর মত। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে ঢাকা টু ফিলিপাইন যেতে কোন দেশের বিরতিতে কি রকম সময় লাগতে পারে।

কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

কুষ্টিয়া জেলার প্রাণপ্রিয় মুসল্লীগণ আপনারা যারা আপনাদের কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনারা অনেকে কর্ম ব্যস্ততার কারণে প্রিয়জনদের সাথে ইফতার করতে পারেন না।

কর্মব্যস্ততার কারণে বাইরে একলা একা ইফতার করতে হচ্ছে কিন্তু সঠিক তথ্যের জন্য সঠিক সময়ে ইফতার করা হচ্ছে না। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি যে আপনারা চাইলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের কুষ্টিয়া জেলার প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

কুষ্টিয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সর্বশেষ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই পোস্টের মাধ্যমে একটি ছকের মাধ্যমে কুষ্টিয়া জেলার ইফতারের সময়সূচি তৈরি করা হয়েছে। আশা করি আপনারা এখান থেকেই সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। আপনারা চাইলে আপনার প্রতিবেশী অথবা আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন যাতে তারা সঠিক সময়ের তথ্য পেয়ে যায়।

রহমতের ১০ দিন

 মাস ও তারিখ  দিন সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৬ am  ৬ঃ১৯ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৫ am ৬ঃ২০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২০ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২১ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২১ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২২ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২২ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৩ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৩ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৪ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

 মাস ও তারিখ  দিন সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২৫ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৫ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৬ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৬ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৭ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৭ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৮ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৮ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৯ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৯ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ৩০ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ৩০ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩১ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩১ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩২ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩২ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩৩ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩৩ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৪ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৪ pm

 

সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান ও ভ্রমণ গাইড

0

বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র ও পার্বত্য এলাকা চট্টগ্রামের রাঙামাটি জেলায় বাঘাইছড়ি উপজেলায় সাজেক ইউনিয়নে এই সাজেক ভ্যালি অবস্থিত। যারা এখনো সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ করেন নি, তারা সাজেক ভ্যালির না গেলে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে সাজেক ভ্যালির যে পাগলময়ী রূপ, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা, আঁকা-বাঁকা ও উঁচু-নিচু রাস্তা আর ফ্রেশ হাওয়া কতটা মনকে তৃপ্তি দেয় তা হয়তো উপভোগ করতে পারবেন না। 

বর্তমান সময়ে আপনারা অনেকে আছেন যারা যে কোন পর্যটক এলাকায় যাওয়ার আগে সেই জায়গার খুঁটিনাটি দেখে তারপর সেই জায়গায় রওনা হয়। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সাজেক ভ্যালির যে দর্শনীয় স্থানগুলো আছে সেসব স্থানের যে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো আছে তা পেয়ে যাবেন। 

সাজেক ভ্যালি যাওয়ার উপযুক্ত সময় 

সাজেক ভ্যালি কম বেশি সারা বছর ভ্রমণ করা যায় তবে কিছু সময় আছে যে এই সময়ে না যাওয়াই সবচেয়ে ভালো। কারণ সাজেক ভ্যালি হল পাহাড়ের মধ্যে আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে চলাফেরা তাই বর্ষাকালে যে পাহাড় গুলো আছে সেই পাহাড়ের ধ্বস নামতে পারে। এই কারণে বিপদ হতে পারে, তাই বর্ষাকাল সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ না করাই সবচেয়ে ভালো। সাজেক ভ্যালি যাওয়ার সবচেয়ে ভাল মৌসুম হচ্ছে শীতকালে সাজেক ভ্যালির সৌন্দর্য সেই সৌন্দর্য উপভোগ করা যাবে। 

সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান

অনেকে আছেন যারা সাজেক যাওয়ার জন্য ভাবছেন, কিন্তু সাজেক ভ্যালি গিয়ে কোথায় গেলে ভালো হবে বা এর যে সৌন্দর্য প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে পারবেন তা জানা নেই। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সাজেক ভ্যালির বিশেষ কিছু জায়গা যে জায়গা গুলোতে সবাই ভ্রমণ করে থাকে সেসকল তথ্য পেয়ে যাবেন।  

রুইলুই পাড়া

সাজেক ভ্যালি যদি যেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই রুইলুই পাড়া গিয়ে সময় কাটাতে পারেন। কারণ এই পাড়ার মধ্যে যে একটি পাহাড় আছে সেই পাহাড় থেকে ভারত দেখতে পাবেন, উঁচু-নিচু অনেক পাহাড়, আপনার মনে হবে যে এখন আকাশের মধ্যে উড়ে বেড়াচ্ছি।  এই জায়গাটিতে খুব সুন্দর পরিবেশ, খাবার-দাবারের বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে এবং কি থাকার মত খুবই ভালো জায়গা রয়েছে। সাজেক ইউনিয়ন ভিতরে এই গ্রামটি অবস্থিত। 

হেলিপ্যাড

সাজেক ভ্যালির এক অন্যতম খোলামেলা জায়গা হল এই হেলিপ্যাড। এছাড়াও এই জায়গা থেকে  আড্ডা দেওয়ার মত ভালো জায়গা পাবেন, ছবি তোলার মত ভালো জায়গা কারণ সেখানকার যে পরিবেশ সেই পরিবেশটাই হচ্ছে আড্ডা দেওয়ার মতো পারফেক্ট জায়গা। 

স্টোন গার্ডেন

সাজেক এর মূল গেট দিয়ে ঢুকেই কিছুদূর যেতেই সামনেই দেখা মিলবে স্টোন গার্ডেনের। গার্ডেনটিতে ঢুকতে টিকিটের মূল্য দিতে হবে মাত্র ২০ টাকা। এই গার্ডেনটিতে রয়েছে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বেশ খোলামেলা জায়গায় বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত সময় কাটানোর খুবই ভাল একটি জায়গা। এবং যদি সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় এর অপরূপ দৃশ্য দেখতে চান তাহলে হয়তোবা এর চেয়ে ভালো জায়গা আর কোথাও খুঁজে পাবেন না। 

লুসাই গ্রাম

সাজেক ভ্যালির এই গ্রামটি একটি ঐতিহাসিক গ্রাম। এবং কি সাজেক ভ্যালির যে গ্রামগুলো রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি গ্রাম। পাহাড়ের ওপরে এই গ্রামটি অবস্থিত, এই পাহাড় থেকেই দেখা যায় মেঘের ছোটাছুটি ও সূর্যাস্তের হাসি এবং সাজেক ভ্যালির মধ্যে যে ট্রি হাউস রয়েছে শুধু এই গ্রামটিতেই পাওয়া যায়। এই গ্রামের যে সংস্কৃতি রয়েছে তা এখনো পালন করা হয়। 

কংলাক পাহাড়

এই পাহাড়টি সাজেক ইউনিয়নের বাঘাইছড়ি গ্রামের কংলাক পাড়ায় অবস্থিত, এটি সাজেক ভ্যালির সবচাইতে উচ্চ পাহাড়। এই পাহাড়ের উচ্চতা ১৮০০ ফুট। চারো দিকে রয়েছে পাহাড় চূড়া, সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্য, মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলার মত একটি পরিবেশ। এই পাহাড়টিতে রয়েছে একটি ঝর্ণা, ঝর্ণাটির নাম হচ্ছে কংলাক ঝর্ণা। এই পাহাড়টিতে জুম চাষে বিখ্যাত ও এটি উপার্জনের উৎস।  

সর্বশেষ কথা 

সাজেক ভ্যালির যে ভ্রমণের সবচেয়ে জনপ্রিয় জায়গা গুলো আছে, আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়েছেন এবং যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের মধ্যে শেয়ার করবেন। আরো বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে সকল তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং এই  সাইটে ভিজিট করুন। 

মৃত্যু নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ ও কিছু কথা

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মৃত্যু নিয়ে স্ট্যাটাস, মৃত্যু নিয়ে উক্তি, মৃত্যু নিয়ে ক্যাপশন, মৃত্যু নিয়ে ছন্দ ও মৃত্যু নিয়ে কিছু কথা। তো যারা মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ গল্প ও কিছু কথা এগুলোর খোঁজ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করার জন্য। তারা এই পোস্টটি যদি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি মৃত্যু নিয়ে অনেক ভালো ভালো স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ উক্তি পেয়ে যাবেন। তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও গল্পগুলো সংগ্রহ করে নিন।

মৃত্যু নিয়ে স্ট্যাটাস

মৃত্যু নিয়ে স্ট্যাটাস

১. মৃত্যু মানুষের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ যা তাকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতেই হবে।

২. যে ব্যক্তি মৃত্যুকে সবসময় স্মরণ করে তারাই প্রকৃত বুদ্ধিমান।

৩. মানুষ বেঁচে থাকলে হয়তো বা কারণে অকারণে বদলায় কিন্তু সে মরে গেলে পচে যায়।

৪. যে ভয় পায় সে মরে বারবার আর যে ভয় পায় না সে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে একবার।

৫. জীবনের সবথেকে কাছের একটি জিনিস হল মৃত্যু, কার কখন মৃত্যু হবে কেউ বলতে পারবে না।

৬. মৃত্যু জীবনের একটি স্বাভাবিক জিনিস যা প্রত্যেক মানুষেরই একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে।

৭. মানুষ যেমন তার জীবনকে স্বাভাবিকভাবে পরিচালনা করে, মৃত্যুকেও ঠিক তেমনভাবে স্বাভাবিক মেনে নিতে হবে।

মৃত্যু নিয়ে উক্তি

মৃত্যু নিয়ে উক্তি

৮. মৃত্যুও অস্বাভাবিক কোন কিছু নয় কারণ মৃত্যু সবার জীবনে নিশ্চিত।

৯. প্রতিটি মানুষের মৃত্যু হয় কিন্তু কিছু সম্পর্কের কখনো মৃত্যু হয় না।

১০. মানুষের জীবনে যেমন দুঃখ,আনন্দ হঠাৎ করেই আসে ঠিক তেমনি মৃত্যু হঠাৎ করে চলে আসে।

১১. জীবনের সবচেয়ে আসল মাপকাঠি হল মৃত্যু, যা প্রত্যেকটি মানুষের মৃত্যু অবধারিত।

১২. প্রত্যেকটি মানুষ একদিন মৃত্যুবরণ করবে কিন্তু তার রেখে যাওয়া স্মৃতিগুলো, কথাগুলো, তারা তার ব্যবহার গুলো মরবে না।

১৪. আপনি যদি মৃত্যুর ভয়ে জীবনের সফলতা ভুলে যান তাহলে সেটা ভুল কারণ মৃত্যু আমাদের প্রত্যেকেরই একদিন হবেই।

১৫. কিছু মানুষের মৃত্যুতে কিছু মানুষ এমন ভাবে বদলে যায়, যা দেখে মানুষ অবাক হয়ে যায়।

মৃত্যু নিয়ে ক্যাপশন

মৃত্যু নিয়ে ক্যাপশন

১৬. সেই ব্যক্তি তো প্রকৃত মানুষ যে কিনা ভয় পায় তার অন্তরের মৃত্যুকে, তার শরীরের মৃত্যুকে নয়।

১৭. আমাদের মানবদেহ মরণশীল, কিন্তু আমাদের আত্মা অবিনশ্বর।

১৮. প্রত্যেক মানুষ মরণশীল এটা কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক প্রত্যেকেরই একদিন মৃত্যুবরণ করতেই হবে।

১৯. মৃত্যুকে বেশি করে স্মরণ করো কারণ তা না হলে তুমি যে মৃত্যুবরণ করবে সেটা ভুলে যাবে।

২০. একটি মানুষের মৃত্যু অন্ততেই হয় তার সকল চাওয়া পাওয়া।

২১. আমাদের প্রত্যেকেরই জীবনের পরম সত্য একটি জিনিস হল মৃত্যু, যা হবেই।

২২. প্রিয় মানুষের হঠাৎ মৃত্যুতে মানুষ এতটাই শোকাহত হয়ে পড়ে, যা কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারবে না।

মৃত্যু নিয়ে ছন্দ 

২৩. একটি মানুষের মৃত্যু মনে হয় তখনই হয়, তার ভেতর থেকে যখন নিঃশেষ হয়ে যায়

২৪. জীবনে কিছু মানুষ আসে আবার চলে যায় কিন্তু মানুষের জীবনের মৃত্যু একবারই হয়, বারবার নয়।

২৫. প্রত্যেক মানুষেরই সবচেয়ে বেদনাদায়ক ও কষ্টদায়ক সময় হলো তার কাছের মানুষের মৃত্যু হওয়াতে।

২৬.  মৃত্যুকে ভয় করে নিজের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কঠিন করিও না, সহজ করে নাও।

২৭. এই দুনিয়ার মানুষগুলো এমনই আজব যে তাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চাওয়া পাওয়া থেকে যায়।

২৮. একটি মানুষের হয়তো মৃত্যুর আগে কোন মূল্যায়ন থাকে না কিন্তু মৃত্যুর পরে তাকে ঠিকই মূল্যায়ন করতে চায়।

২৯. যে ব্যক্তি তার নিজেকে সঠিক জায়গায় উপস্থাপিত করতে পারল না সে যেন তাকে মৃত্যু ঘোষণা করল।

মৃত্যু নিয়ে কিছু কথা

শুনেছি মানুষের মৃত্যুর চেয়ে নাকি বেদনার যন্ত্রণা আরো বেশি, তাই যদি হয় তাহলে তো বেদনার চেয়ে মৃত্যুই ভালো। কারণ বেদনার যন্ত্রণা মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে দেয় কিন্তু মৃত্যু মানুষকে একেবারে নিঃশেষ করে দেয়। মৃত্যু আমাদের প্রত্যেকের জীবনে অবধারিত, মৃত্যুর স্বাদ আমাদের প্রত্যেকের গ্রহণ করতে হবে হোক সে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বা ইহুদি। এই পৃথিবীর কোন ব্যক্তি অস্বীকার করতে পারবে না যে তার কোনদিন মৃত্যু হবে না, সবাই এই মৃত্যু নামক জিনিসটি স্বীকার করে।

তবে কিছু কিছু মৃত্যু মানুষ মেনে নিতে পারে না যেমন প্রিয়জনদের অকাল মৃত্যু, কিছু প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের হঠাৎ করে মৃত্যু, ছোট ছোট বাচ্চাদের হঠাৎ করে মৃত্যু এইসব জিনিসগুলো মানুষ সহজে মেনে নিতে চায় না। এ সকল মৃত্যু গুলো যে বড়ই কষ্ট দেয় ভেতরকে, সকল মৃত্যুগুলো মানুষকে তিলে তিলে ভেতর থেকে ঘুণের মতো ভেতরটাকে খোলা করে দেয়। তো কিছু কিছু মৃত্যুতে হয়তোবা কিছু মানুষ মৃত্যুর স্বাদ মৃত্যুর আগেই গ্রহণ করে থাকে।

বিকাশ অফার ২০২৩

0

বর্তমানে বাংলাদেশের মধ্যে জনপ্রিয় একটি মোবাইল ব্যাঙ্কিং পরিষেবা দিনের পর দিন এটি এগিয়ে যাচ্ছে তো এগিয়েই যাচ্ছেই । বিকাশ বাংলাদেশের মধ্যে বর্তমানে জনপ্রিয় সেরা একটি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা । বিকাশের মাধ্যমে প্রতিদিন অনেক টাকা লেনদেন হচ্ছে বর্তমান সময়ে। আপনি যদি বিকাশ গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে বিকাশ থেকে অনেক ধরনের সুবিধা পাবেন এবং কি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে আরও সহজ এবং কি অনেক ভালো অফার আছে  আপনার জন্য । 

বিকাশ অফার ২০২৩ 

বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে কি কি সুবিধা আমরা পাচ্ছি এবং বিকাশ কি কি সুবিধা আমাদের দিচ্ছে। বর্তমানে বিকাশের মাধ্যমে আমরা ঘরে বসেই একটি কাজ খুব সহজেই করতে পারতেছি এবং আমাদের  সময় অনেকটা সেভ হচ্ছে। চলুন আর দেরি না করে আমরা দেখে নেই বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে কি কি সুবিধা দিচ্ছে বিকাশ কোম্পানি। 

বিকাশ নতুন একাউন্ট অফার 

বর্তমানের জনপ্রিয় একটি লেনদেনর বিশ্বস্ত একটি মাধ্যম হল এই বিকাশ। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে বিকাশ নতুন একাউন্ট অফার সম্পর্কে। আশা করি আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন বিকাশ নতুন একাউন্ট অফার এর বিস্তারিত তথ্য। 

১. বিকাশ অ্যাপ দিয়ে একাউন্ট খুলে লগইন করে প্রথমেই যিতে নিন ২৫ টাকা। 

২. তারপর লগইন করে ৭ দিন এর মধ্যে যেকোনো মোবাইল নাম্বারের রিচার্জ করে জিতে নিন ২৫ টাকা। এই অফারটি দুইবার উপভোগ করা যাবে মোট ৫০ টাকার অফার উপভোগ করতে পারবেন। 

৩. আপনি যদি আপনার ডেবিট কার্ড থেকে মোবাইলে অর্থাৎ বিকাশে এডমানি করেন সর্বনিম্ন ১ হাজার টাকা। তাহলে অ্যাড মানিতে ২৫ টাকা বোনাস পাবেন। 

৪. যদি ৫০০ থেকে ১,০০০ টাকা বিকাশের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন তাহলে ১০ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন। এবং যদি এক হাজার টাকার উপরে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেন তাহলে ১৫ টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন। 

৫. বিকাশ অফারের আওতাভুক্ত থাকলে অবশ্যই এসএমএস পাবেন ১১ টাকা রিচার্জে ২৫ টাকা ক্যাশব্যাক।

বিকাশ রেফার অফার ২০২৩ 

বিকাশে রেফার করে জিতে নিতে পারেন ১০০ টাকা পর্যন্ত বোনাস। আপনার বিকাশ থেকে রেফার লিংক নতুন গ্রাহকের বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড এবং লগইন করে দিতে নিন ১০০ টাকা বোনাস। বিকাশ অ্যাপ এর ভিতর থেকে দেওয়ার লিংক যদি অন্য কারো প্রথম বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল করে তাহলে আপনি অবশ্যই বিকাশ রেফার অফারটি পেয়ে যাবেন। 

বিকাশ ক্যাশ ইন অফার

বিকাশ ক্যাশ ইন অফার মিস না করতে চাইলে এখনই দেখে নিন বিকাশ ক্যাশ ইন অফার এবং জিতে নিন এই  অফারটি। বিকাশ এজেন্ট পয়েন্ট থেকে নিজের বিকাশে ৩,৬০০ টাকা ক্যাশ ইন করে জিতে নিন ২০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ইন অফার। এছাড়াও বিকাশে আরো অনেক বিভিন্ন ধরনের অফার রয়েছে যা আপনারা যদি বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই সে ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

বিকাশ অ্যাড মানি অফার 

আপনি যদি বিকাশ এর নতুন গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সুখবর কেননা বিকাশ নতুন গ্রাহকদের জন্য অ্যাড মানি তে দিচ্ছে একটি আকর্ষণীয় অফার। আপনি যদি একজন নিয়মিত বিকাশ লেনদেন গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য আরো আকর্ষনীয় অফার আছে। আপনি যদি হয়ে থাকেন আপনি প্রথমবার বিকাশের মাধ্যমে ২,৫০০ টাকা বা তার বেশি অ্যাড মানি করে থাকেন তাহলে ২৫ টাকা ক্যাশব্যাক অফার পেয়ে যাবেন। 

ক্যাশব্যাক অফার টি আপনার আসল টাকার সাথে অ্যাড হবে। অ্যাড মানি কিভাবে বিকাশে এড হবে  যেমন বিকাশের মাধ্যমে ব্যাংক বা ভিসা মাস্টার কার্ড থেকে অ্যাড মানি করতে হবে। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে বিকাশে ক্যাশ ইন করে আমি এই অফারটি উপভোগ করব কখনোই ভাবনাটা ভাববেন না তাহলে ভাবনাটা ভুল হবে। 

সর্বশেষ কথা

বিকাশ  অফার সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন আশা করি অবশ্যই আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। 

মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা ( ঘরে বসেই এর সমাধান করুন )

0

মোবাইল হচ্ছে আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস যা সব সময়ই বর্তমানে কাজে লাগে। আর এখন তো ডিজিটাল যুগের সবকিছুই অনলাইন সিস্টেম এখন আরো বেশি ব্যবহার করা হয় এ মোবাইল ফোন। অনেক সময় প্রয়োজনীয় কথা বলার সময় নেট পাওয়া যায় না এতে আমরা আরও হয়রানি হয়। মোবাইলের নেটওয়ার্ক এর সমস্যা যেন প্রায়ই কমন একটি ব্যাপার হয়ে গেছে। প্রয়োজনীয় কথা বলার সময় যদি নেটওয়ার্কের প্রবলেম হয় তাহলে খুব খারাপ লাগে।

হঠাৎ করে নিজের ঘরেও অনেক সময় নেট চলে যায় এতে খুব সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যা একটি প্রতিনিয়ত রুটিন হয়ে গেছে এরকম মনে হয়। আমরা হয়তো বিরক্ত হচ্ছি নয়তো আমাদের বিপদে পড়তে হচ্ছে। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আজকে মোবাইলে যদি নেটওয়ার্কের সমস্যা হয় তবে এই নেটওয়ার্ক কিভাবে সমস্যার সমাধান করা যায় এ ব্যাপারে আমরা জেনে নেই। 

মোবাইলের নেটওয়ার্ক সমস্যা

আমাদের দেশের যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা তে মনটা ভালো না। তারপর ও মোটামুটি চলে আর কি তোর যদি মোবাইলে নেটওয়ার্কের সমস্যা হয় তাহলে তো আর বসে থাকা যাবেনা। তাই যখনই মোবাইলে নেটওয়ার্কের সমস্যা দেখা দিবে ঠিক তখনই এর সমাধান করা খুবই প্রয়োজন। তাহলে আসুন দেখে নেই কিভাবে মোবাইলের নেটওয়ার্ক এর সমস্যার সমাধান করা যায়।

মোবাইল নেটওয়ার্কের সমস্যার সমাধান

 ১. পাওয়ার অফ অথবা রিবুটঃ 

  • প্রথমে আপনার যে কাজটি করা উচিত সেটি হলো আপনার মোবাইলের পাওয়ার বাটনে চাপ দিয়ে ধরে দেখবেন যে #Power off এবং Restart বাReboot লেখা থাকে আপনি রিস্টার্ট অথবা রিবুট লেখার মধ্যে চাপ দিয়ে ধরবেন এতে আপনার ফোনটি রিসেট হয়ে পুনরায় আপনার ডিসপ্লে আসবে। 

২. এরোপ্লেন মোডঃ

  • তারপর আপনার ফোনের শাটার টানার পর দেখবেন Aeroplane Mode নামের একটি অপশন আছে সেই  অপশনে চাপ দিলে আপনার সিম বন্ধ হয়ে যাবে । পুনরায় যদি আপনি Aeroplane Mode এ ক্লিক করেন তাহলে আপনার সিম আবার পুনরায় চালু হবে।  

৩. সিম কার্ড খোলাঃ 

আপনি যদি আপনার সিম কার্ডে খুলে ফেলেন পুনরায় আবার সিম কার্ড ভরেন এতেও আপনার নেটওয়ার্কের সমস্যার সমাধান হতে পারে। 

৪. নেটওয়ার্কের মেনুয়াল বারেসার্চঃ

আপনি নেটওয়ার্ক ম্যানুয়াল বারে সার্চ করে দেখতে পারেন। অথবা আপনি আপনার সিম অপশন এ গিয়ে দেখবেন কয়েকটি অপশন আছে তার মধ্যে আপনি Select Network Automatically এই অপশনে ক্লিক করবেন ।

৫. সিম কার্ড পরিবর্তনঃ 

  • অনেক সময় দেখা যায় যে আপনার সিএম মোবাইলে ঢোকানো আছে কিন্তু সিম দেখাচ্ছেনা। এতে আপনি আপনার সিম সিম কার্ড থেকে সিম খুলে আপনি সিমকার্ড চেঞ্জ করতে পারেন। মানে সিম ২তে যদি সমস্যা হয় তাহলে আপনি সিম ১ এ ভরে দেখতে পারেন।

৬. বৃষ্টির কারণে নেটওয়ার্কের সমস্যাঃ 

  • অনেক সময় কারেন্ট চলে গেলে বা বৃষ্টি হলে আকাশের আবহাওয়া যদি খারাপ থাকে তার জন্য নেটওয়ার্কের সমস্যা হতে পারে। এ ব্যাপারে আসলে কিছু বলার নেই কারণ তখন নেটওয়ার্কের সমস্যা হবেই এটাই স্বাভাবিক।  

শেষ কথা

কিছু জায়গার জন্য নেটওয়ার্ক কভারেজ না থাকার কারণে নেটওয়ার্কের সমস্যা হতে পারে। তাহলে ওপরে অবশ্যই দেখলেন যে কি কি কারণে নেটওয়ার্কের সমস্যা হতে পারে। এই পোস্টটি দেখে বাবুরে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং যদি পোষ্টের মাধ্যমে কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানাবেন যাতে আমি ভুল তথ্যটি সঠিক করে দিতে পারি। 

রবি ইন্টারনেট অফার ২০২৩

0

রবি ইন্টারনেট অফার ২০২৩ নিয়ে গ্রাহকের সামনে আজকে তুলে ধরবো ২০২৩ সালের যত আকর্ষণীয় এবং যাবতীয় যত ইন্টারনেট অফার আছে । রবি ইন্টারনেট অফার সব সময় তাদের ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই আকর্ষণীয়। আপনি যদি রবি গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য ভালো কিছু অফার পাবেন রবি ইন্টারনেট অফারে। বর্তমানে রবি ইন্টারনেট অফার কম টাকায় অনেক ভাল ভাল অফার দিচ্ছে  আপনি যদি এর সঠিক তথ্য পেতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। 

২০২২ সালের ইন্টারনেট অফার ছিল তার থেকে ২০২৩ সালে অনেকটা আপডেট করেছে এবং কি খুব সহজেই ইন্টারনেট অফার টি বেছে নিতে পারবেন । আপনি আপনার সাধ্যের মধ্যে প্যাকগুলো কিনতে পারবেন অল্প টাকার মধ্যেও অনেক আকর্ষণীয় অফার দিচ্ছে শুধু এই রবি ইন্টারনেট অফার। বর্তমানে রবি বাংলাদেশের অন্যতম বড় একটি টেলিযোগাযোগ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। তাদের এই পরিচিতি লাভের মধ্যে বিশেষ কারণ হচ্ছে তারা তাদের সিমের  নেটওয়ার্কের সার্ভিসটা অনেক ভালো। তো আজকে আমি এখানে রবি সর্বশেষ ইন্টারনেট প্যাক গুলো আছে সে গুলো একটি ছকের মাধ্যমে তুলে ধরবো।

সর্বশেষ ইন্টারনেট অফার গুলো:

Internet pack              Price              Validity

2.50 GB                      57 Taka            3 Days

7.00 GB                     148 Taka           7 Days

12.00 GB                   399 Taka           28 Days

15.00 GB                   449 Taka           30 Days

রবির সাপ্তাহিক অফারের ছক 

আপনারা অনেকে আছেন যারা স্বল্প দিনের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন । তাই রবি ইন্টার্নেট সাপ্তাহিক অফার গুলো আছে সে গুলো ব্যবহার করতে পারেন। রবি ইন্টারনেট অফার এর যে সাপ্তাহিক অফার গুলো আছে যে অফারগুলো এখন একটি ছকের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে যাতে আপনাদের সুবিধা হয় ইন্টারনেট প্যাক গুলো কিনতে বা দেখতে। 

Internet packs                                Price                         Activation code                       Validity

700 MB + 25 SMS+ 25 Min            58 Taka                     * 121* 058#                             7 Days 

1.1 GB                                          101 Taka                     * 121* 101#                              7 Days

1 GB+ 50 Min+ 100 SMS             98 Taka                       * 121* 098#                              7 Days

3 GB                                             108 Taka                     * 121* 108#                              7 Days

6 GB                                             148 Taka                     * 121* 148#                              7 Days

রবির মাসিক অফারের ছক

সাধারণত রবিতে অনেক ধরনের ইন্টারনেট প্যাক আছে এই প্যাক গুলির মধ্যে মাসিক প্যাক গুলো টাকা বেশি হলেও সাশ্রয় হয় অনেক টাকা। রবি মাসিক অফারে আপনি সারা মাস নিশ্চিন্তে নেট ব্যবহার করতে পারবেন কারণ মাসিক অফারে অনেক এমবি দেওয়া থাকে যা অনেক আছেন এই অফার আপনি ব্যবহার করে শেষ করতে পারবেন না। এখানে মাসিক প্যাক গুলো একটি ছকের মাধ্যমে দেওয়া হল যাতে আপনাদের দেখতে বা ইন্টারনেট প্যাক গুলো কিনতে অনেকটা সুবিধা হয়।

  Internet packs                Price                  Activation code                  Validity

4 GB                              316 Taka                * 12 3* 316#                      28 Days

10 GB                            501 Taka                 * 12 3* 501#                      28 Days

15 GB                            649 Taka                 * 123* 649#                       28 Days

30 GB                            999 Taka                 * 123* 999#                       30 Days

75 GB                           1499 Taka                * 123* 1499#                    30 Days

রবির রিচার্জ অফার   

আমরা অনেকেই আছি যারা নেট সম্পর্কে অতটা ধারণা নেই। বিশেষ করে তাদের জন্য রিচার্জ অফার সবচেয়ে বেটার হবে। কারন টাকা রিচার্জ করার পর তারপর রবির যে কোন কোড ডায়াল করে এমবি গুলো কিনতে হবে। এর থেকে আপনি রিচার্জের মাধ্যমে যেভাবে রিচার্জ করলেই যথেষ্ট এমাউন্টের যথেষ্ট এমবি প্যাক রয়েছে সেই প্যাকের এখানে তৈরি করা হচ্ছে । আপনাদের সুবিধার জন্য এই প্যাকগুলো গুছানো হলঃ  
 Internet packs               Recharge amount                    Validity

200 MB                             46 Taka                                  28 Days

750 MB                             74 Taka                                 14 Days

1.5 GB                               209 Taka                               30 Days

4 GB                                 108 Taka                                7 Days

6 GB                                 148 Taka                                7 Days

10 GB                               199 Taka                                7 Days

15 GB                               649 Taka                               28 Days

30 GB                               999 Taka                               30 Days

আপনারা আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী যেকোনো অফার বেছে নিতে পারবেন । যাদের যেমন ইচ্ছা দরকার তেমন ইন্টারনেট প্যাকেজ থেকে বেছে নিতে পারবেন। বর্তমানে রবি ইন্টার্নেট গ্রাহকদের অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে এবং কি রবি ইন্টার্নেট স্পিড এবং নেটওয়ার্ক সারা বাংলাদেশ খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় অফারটি ব্যবহার করতে পারবেন যখন ইচ্ছা তখন খুশি। এই পোস্টে আপনারা যদি কোন ভুল খুঁজে পান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন আমি ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব। 

ঠকানো নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা

0

যারা ঠকানো নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস খুঁজছেন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। ছোটবেলা থেকে মৃত্যু হওয়া পর্যন্ত মানুষের জীবনে ঠকে গিয়ে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেলেছে আবার কেউ জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে। এই পোস্টের মাধ্যমে ঠকানো নিয়ে কিছু উক্তি, বাণী, ফেসবুক স্ট্যাটাস ও কিছু কথা তুলে ধরা হবে। আশা করি আজকের এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে। 

ঠকানো নিয়ে উক্তি

১. কাউকে ঠকিয়ে মনে করো না যে তুমি সফল এবং ভেবো না যে সে বোকা। সে হয়তো তোমাকে বিশ্বাস করে তোমার ওপর ভরসা রেখেছিল। 

২. যদি কাউকে কখনো ঠকিয়ে নিজেকে বড় মনে করো, তাহলে সেটা তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। 

৩. যে একবার ঠকানোর চেষ্টা করে, ভেবে নিও সে বারবার ঠকাতে পারে। 

৪. কাউকে ঠকাতে যেও না, হয়তো সেই ফাঁদে তুমিও পড়ে যেতে পারো। 

৫. যে ব্যক্তিগুলো সব সময় ঠকানোর উদ্দেশ্য নিয়ে চলাফেরা করে, তারা কখনো জয়ী হতে পারে না। 

 

ঠকানো নিয়ে ইসলামিক উক্তি

 

যারা ঠকানো নিয়ে উক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না, এখান থেকে খুব দ্রুত কিছু নতুন উক্তি গুলো পেয়ে যাবেন। যদি দ্রুত কিছু ঠকানো নিয়ে উক্তি পেতে চান তাহলে এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। 

১. মানুষকে ঠকানো কিছু মানুষের স্বভাব, এটা তাদের ভুল নয়। 

২. ঠকিয়ে কিছু অর্জন করলেও, সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয়না। 

৩. যে একবার একজন মানুষকে ঠকায়, সে আর বাকি জীবনেও তাকে বিশ্বাস করে না। 

৪. অনেকে আছে যে কাউকে ঠকাতে গিয়ে সে নিজেই ঠকে যায়। 

৫. মানুষ সুযোগ পেয়ে একজন মানুষকে ঠকায়, কিন্তু সে আসলে প্রকৃত জয়ী নয়।

৬. যোর করে কাউকে কখনো ঠকানো যায় না, একজন মানুষ একজন এর সুযোগ ছাড়া সে কখনো তাকে ঠকাতে পারবেনা। 

ঠকানো নিয়ে স্ট্যাটাস

অনেকে আছেন যারা ঠকানো নিয়ে স্ট্যাটাস খুঁজে থাকেন কিন্তু কোথাও খুঁজে পান না। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে নতুন ও কষ্টের স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন। তাহলে আর দেরি না করে নিচ থেকে সংগ্রহ করে নিন আপনার পছন্দ মত কিছু স্ট্যাটাস। 

১. পর মানুষে ঠকালে যতটা কষ্ট পাওয়া যায়, তার চেয়ে হাজার গুন বেশি কষ্ট পাওয়া যায় আপন মানুষ ঠকালে। 

২. কাউকে ঠকিয়ে নিজে কখনো বিজয়ী হওয়া যায়না, বিজয়ী হওয়ার ভান ধরে থাকতে হয়।

৩. কাউকে ঠকানো হতে পারে খুবই সহজ, কিন্তু তাতে প্রকৃত শান্তি পাওয়া যাবে না। 

৪. সৎভাবে কিছু অর্জন করা খুবই কঠিন হতে পারে কিন্তু সেটা সৎ, কিন্তু কাউকে ঠকিয়ে কিছু অর্জন করা সহজ হতে পারে কিন্তু তা ক্ষণস্থায়ী, দীর্ঘস্থায়ী নয়। 

৫. যে কিনা একবার ঠকাতে পারে, সে বারবার ঠকাতে পারে। 

৬. একটি সম্পর্কের মাঝে যদি যেকোনো একজন আরেক জনকে ঠকায়, তাহলে সেখানে আর কিছু বলার থাকে না। 

ঠকানো নিয়ে কিছু কথা

মিথ্যে বলে মানুষকে ঠকানোর চেয়ে সত্যের পথে অসহায় হয়ে বাঁচাও অনেক ভালো। জীবনে বাঁচতে হলে অনেক কিছুর কাছ থেকেই ঠকতে হবে। কিন্তু যখন নিজের লোক গুলোই নিজের সাথে প্রতারণা করে বা ঠকায় তারচেয়ে কষ্টের ও বেদনাদায়ক কিছু আর এই দুনিয়াতে হতে পারে না। নিজেকে তখন অসহায় মনে হয়। ঠকে যাওয়া মানুষগুলো একদিন ঠকতে ঠকতে তার জীবনের সব কিছু হারানোর পর ও ঘুরে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু যে ঠকায় সে কখনো তার জীবনের মূল উদ্দেশ্য গুলো সঠিক ভাবে পূরণ করতে পারেনা। 

মিথ্যে বলে একজন মানুষকে খুব সহজে ঠকানো যায়। মিথ্যে বলে একজনকে ঠকাচ্ছেন সে যখন তা বুঝতে পারে তখন কিন্তু মুখ দেখানোর আর কোন রাস্তা থাকবে না। এই দুনিয়ার মানুষগুলো বড়ই আজব সুযোগ পেলেই একজন আরেক জনকে ঠকিয়ে দেয়। বর্তমানের মানুষগুলো এমন হয়ে গেছে যে সুযোগ পেলে কাছের মানুষগুলোকে ঠকাতে দ্বিধাবোধ করেনা। বর্তমান সময়ের মানুষগুলো বড়ই আজব তারা কখন কি করে ফেলে তারা নিজেরাও বুঝতে পারেনা। তাই বর্তমান যুগে বাঁচতে হলে খুব হিসেব করে চলতে হবে। 

সর্বশেষ কথাঃ

ঠকানো নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা তুলে ধরা হয়েছে আশা করি ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে কিছু সহজ সরল লোক গুলো প্রতারক লোকদের কাছ থেকে সতর্ক হতে পারেন এবং বুঝতে পারেন যে বর্তমান দুনিয়ার পরিস্থিতি কেমন । এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন। আশা করি এরকম আরো ভালো ভালো অনেক পোস্ট পেয়ে যাবেন।