Home Blog Page 32

কক্সবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

কক্সবাজার জেলায় যে সকল মুসল্লিগণ বসবাস করেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্টে কক্সবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হবে। কক্সবাজার জেলার সকল স্তরের মানুষকে জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ও আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। কক্সবাজার জেলা হল একটি পর্যটক এলাকা যেখানে সারা বছর দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষ যাতায়াত করে থাকেন।

কক্সবাজার জেলা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার যে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি রয়েছে আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে তা তুলে ধরা হবে। আপনারা যারা অন্যান্য জেলা থেকে কক্সবাজার জেলায় বসবাস করেন বা কক্সবাজারে ভ্রমণ করতে গেছেন তারা চাইলেই এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

কক্সবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

এই পোষ্টের মাধ্যমে কক্সবাজার জেলার যে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হয়েছে সেটি বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক যে ক্যালেন্ডার তৈরি করেছেন সে অনুযায়ী নিচে টেবিলের মাধ্যমে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হয়েছে। সময়ের ব্যবধানে হয়তোবা দুই এক মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন কক্সবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৪ am  ৬ঃ০৭ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ০৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ০৮ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ০৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ০৯ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১২ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১২ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৩ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ১৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ১৪ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ১৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ১৬ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ১৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ১৭ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ১৭ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ১৮ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ১৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ১৯ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ১৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৬ am ৬ঃ২২ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২২ pm

ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া ২০২৩

0

ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া ২০২৩,,, আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে অর্থাৎ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মালদ্বীপ যাবেন বা গিয়ে থাকেন। তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ঢাকা টু মালদ্বীপের যে বর্তমান বিমান ভাড়া মূল্য রয়েছে, আশা করি আপনারা সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন। অনেকে হয়তো বা মালদ্বীপ যেতে চাচ্ছেন, আবার কেউ হয়তো বা যাতায়াত করেছেন। তো আপনারা যারা মালদ্বীপ যেতে যাচ্ছেন বা মালদ্বীপ থেকে বাংলাদেশে ছুটিতে আসবেন তারা চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া 

বর্তমানে সারা বিশ্বের যে সংকটময় দিনগুলো যাচ্ছে এবং সবকিছুর দাম দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বিমান ভাড়ার মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। তো আপনারা অনেকেই হয়তোবা বিমান ভাড়ার মূল্য তালিকা পূর্বে দেখেছেন, কিন্তু বর্তমান সময়ের যে ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়ার মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে হয়তো জানা নেই। আপনারা চাইলেই ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া বর্তমান মূল্য দেখে নিতে পারেন। তাহলে পোস্টটি পুরোপুরি বাংলাদেশ থেকে  মালদ্বীপের বিমান ভাড়া ও আরো বিস্তারিত কিছু তথ্য জেনে নিন।

ঢাকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া ২০২৩ 

আপনারা যারা ঢাকা থেকে মালদ্বীপ যাতায়াত করবেন, বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ঢাকা থেকে মালদ্বীপের মালে ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে কয়েকটি এয়ারওয়েজ ও এয়ারলাইন্স যাতায়াত করে থাকে, তো আপনারা চাইলে আপনাদের ইচ্ছামত যে কোন একটি বিমানে যেতে পারেন। তাহলে নিচে সেই বিমানগুলোর নাম এবং কোন বিমানের ভাড়া কত টাকা সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।

বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ অনেকে বিজনেসের কাজেও গিয়ে থাকেন এবং কি যারা কর্মজীবী তারা কাজের জন্য গিয়ে থাকেন। এখানে এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলোর যে ইকোনমিক ক্লাস এবং বিজনেস ক্লাসের  ভাড়া রয়েছে এখানে ইকনোমিক ক্লাসের ভাড়া মূল্য কম এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়ার মূল্য অনেক বেশি। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন কোন ভাড়ার মূল্য কি রকম।

* মালদ্বীপ এয়ারওয়েজ

ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ২৮,০০০ থেকে ৩৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৪৪,০০০ থেকে ৬৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

* কাতার এয়ারওয়েজ

ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৩৮,০০০ থেকে ৪৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১,০৫,৪৫৫ থেকে ১,৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

* ইন্ডিগো এয়ার

ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৩০,০০০ থেকে ৩৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৫৪,০০০ থেকে ৬৭,০০০ টাকা পর্যন্ত।

* শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স

ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৩২,০০০ থেকে ৩৮,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৫৫,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

* বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৩৪,০০০ থেকে ৪১,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৪৪,০০০ থেকে ৬৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

* ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ২৭,০০০ থেকে ৩৩,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বিজনেস ক্লাস কোন সিট নেই।

সম্মানিত পাঠক ভাই-বোনেরা আপনারা যদি পোস্টটি করে থাকেন তাহলে আশা করি ঢাকা টু মালদ্বীপ এর যে বিমান ভাড়া বর্তমান মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে এ বিষয়ে অনেকে জানার জন্য সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ ভ্রমনে যদি ওয়ান স্টপ ফ্লাইটে যান তাহলে সময় লাগবে ২৬ ঘন্টা ৩০ মিনিট এর মত হয়তো ৫ থেকে ১০ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। এবং যদি নন স্টপ অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে সরাসরি মালদ্বীপ এয়ারপোর্ট এর যান তাহলে সময় লাগবে ৩ ঘন্টা ৫৫ মিনিট থেকে ৪ ঘন্টা ৭ মিনিট এর মত সর্বোচ্চ। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপ যেতে কত সময় লাগে।

যাত্রীদের উদ্দেশ্যে কিছু বিশেষ কথা

সাধারণত এক দেশ থেকে আরেক দেশে যে কারণেই মানুষ গিয়ে থাকুক না কেন কিছু না কিছু অবশ্যই নিয়ে যাওয়া হয়, যা কিছু হোক না কেন। সে ক্ষেত্রে নিজের মালামাল গুলো নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে এবং নিজের জিনিসপত্র হারিয়ে গেলে বিমান কর্তৃপক্ষ এতে কোন দায়ী থাকবে না। এবং সর্বশেষ কথা হচ্ছে বিমান যাত্রা করতে অনেকে অনেক ভারী জিনিস নিয়ে এয়ারপোর্টে গিয়ে ফেলে দিতে হয় সে ক্ষেত্রে আপনারা বেশি ভারী জিনিস না নিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস গুলো নিয়ে যাবেন।

এবং বিমানের যে সর্বোচ্চ জিনিসপত্রের ওজন নেওয়ার অনুমোদিত রয়েছে, অনুমোদিত ওজন হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ কেজি। তো আশা করি আপনারা এই পোস্টটি যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অনেক তথ্যই পেয়েছেন। এবং যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করব। সবাই ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

শুভ সকাল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কিছু কথা

0

যদি শুভ সকাল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কিছু কথা এগুলো খুঁজে থাকেন, তাহলে আশা করি ঠিক জায়গায় এসেছেন কারণ এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে শুভ সকাল নিয়ে কিছু নতুন নতুন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কিছু কথা। তো আপনারা যারা এই উক্তি স্ট্যাটাস  ক্যাপশনে ছন্দ গুলো পড়ে থাকেন বা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। তারা চাইলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী শুভ সকাল নিয়ে সুন্দর সুন্দর স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ গল্প ও কিছু কথা এগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।

শুভ সকাল নিয়ে উক্তি 

শুভ সকাল নিয়ে উক্তি 

১. রাত ফুরিয়ে ভোর হলো উঠো সবাই ওঠো চোখটি মেলে দেখো, কি অপরূপ মিষ্টি সকাল।

২. যে মানুষটির কথা ভাবলে সারাদিন ভালো কাটে তাই রোজ সকালে উঠে তার কথাই ভাবি।

৩. ভোরের ওই শিশির ভেজা গোলাপের পাপড়ির মত যেন তোমার ওই দুটি চোখের পাপড়ি।- শুভ সকাল প্রিয়তমা

৪. প্রতিটি সকাল মানুষকে নতুন কিছু শেখানোর ক্ষমতা রাখে, যদি সেই সকাল কে উপভোগ করা যায় তাহলে।

৫. প্রতিটি মানুষ হাসতে চায় কান্না ছাড়া কিন্তু তা কি করে সম্ভব হাসিলে কাঁদিতে হবেই, ঠিক তেমনি রাত পোহালে সকাল হবেই।

৬. প্রতিদিন সকালে আমার ঘুম ভাঙ্গে ওই সূর্যের মিষ্টি আলো আর পাখির কিচিরমিচির শব্দে।

৭. শুভ সকাল, সকাল বেলার সোনালী আলো আজ মনটা অনেক ভালো, শুভ হোক তোমার আজকের দিনটা সব সময় এই কামনাই করি।

শুভ সকাল নিয়ে ইসলামিক উক্তি

> শুভ সকালকে উপভোগ করে শুধু খেটে খাওয়া কৃষক আর ফজরের নামাজ পড়া ব্যক্তিরাই।

> সৃষ্টিকর্তা যেন আমাদেরকে পড়ন্ত বিকেল আর শুভ সকালকে উপভোগ করার জন্যই এই দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। শুভ সকাল প্রিয় মমিনবান্দারা

> দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই, তাহলে মাটির দেহ নিয়ে কেন এত বড়াই, ওঠো হে মুসল্লিগন  ফজরের নামাজ শেষে সকালের আবহাওয়াকে শরীরে নিয়ে মনকে ও দেহকে সতেজ রাখো।

> মহান রাব্বুল আলামিন বলেছেন,” হে আমার বান্দারা তোমরা এশার নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে যেও আর ফজরের নামাজের আগে পাখির ডাকে ঘুম থেকে উঠে যেও, কারণ এটা তোমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটা উপকারী।

> ভোর সকলের যে সুন্দর আবহাওয়া আর পরিবেশ সেটা শুধু গ্রাম বাংলার মানুষের হৃদয়ে ও শরীরের মধ্যেই বেশি প্রকাশ পায়।

> ফজরের নামাজের পর যে সকালটা শুরু হয় সেই সকালের উপকারিতা হয়তো আমাদের প্রায় মানুষেরই জানা নেই বা জানা থাকলেও অতটা গুরুত্ব দেই না আমরা।

শুভ সকাল নিয়ে স্ট্যাটাস

শুভ সকাল নিয়ে স্ট্যাটাস

সকালে উঠে আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভালোভাবে চলি আর তোমার কথা স্মরণ করি।

সকাল বেলার শিশিরের ফোটার স্পর্শে যেমন ফুলগুলি সতেজ হয়ে যায়, ঠিক তেমনি আমিও যেন সকাল বেলার সূর্যের মিষ্টি রোদে সতেজ হয়ে যাই।

এই শুভ সকালেতে এসেছিলাম তোমায় জাগাতে, কিন্তু তুমি প্রিয় আগেই উঠে গেছো ভোরের আজানে আর পাখির কিচিরমিচির শব্দে।

এই সকালবেলায় মেঘলা আকাশে পাখির আনাগোনা আর সূর্যের মিষ্টি রোদের আলো যেন আমার প্রাণ ছুয়ে গেল।

যেদিন সকালে উঠে দেখি তোমার ওই মুখখানা, কেন জানি আমার হাসি খুশিতে চলে যায় সেই সারাটা দিন।

সকালে উঠেই যখন দেখি ওই নীল আকাশে পাখির মেলা, চলে যায় আমার হাসিখুশিতে সারা বেলা।

শুভ সকাল নিয়ে ক্যাপশন

শুভ সকাল নিয়ে ক্যাপশন

ভোরের শিশির তুমি জোছনার আলো, সকালে রোদ তুমি বিকেলের ছায়া আর সন্ধ্যা তারা।- “সুপ্রভাত,” শুভ সকাল

সকাল বেলার সেই ধানের শিশির ভেজা গ্রামীণ পরিবেশে আমি যেন তোমায় খুঁজে পাই।- শুভ সকাল প্রিয়তমা

তুমি যে আমার সেই স্বপ্নের রানী সকাল বেলার ঘুম ভাঙ্গার কারণ, তুমি যে আমার জীবনের আলো।

তোমার জন্য রূপালী চাঁদ, তোমার জন্য তারার মেলা আর মিষ্টি সকাল বেলা।- শুভ সকাল

রাত্রি কেটে ভোর হলো সূর্যের নতুন আলোর ছোঁয়ায়, সেই আলোর ছোঁয়ায় শুরু হলো নতুন দিন, সেই সাথে তোমায় জানাই “সুপ্রভাত” শুভ সকাল।

মিষ্টি মিষ্টি এই সকালের রোদে কুয়াশা ভেজা মনটা আমার তোমায় যেন শুধু দেখতেই মন চায়। – শুভ সকাল

শুভ সকাল নিয়ে ছন্দ

মায়াবী এই সকালটাতে যখনই দেখি তোমার ওই চুলের বাহার, আমার সারাটা দিন যেন কাটে সেই ঘোরে এখন কি হবে আমার। শুভ সকাল প্রিয়

ওই জেগেছে সূর্য দেবে আলো, দিনটা আমার আজ কাটুক ভালো, জেগেছে ভোরের আলো অতীত গেল পিছনে ফেলে সাজাও তুমি সকাল খানি। শুভ সকাল

তুমি সকালের উদিত সূর্যের আলো, তুমি সকালের শিশির ভেজা গোলাপের পাপড়ি, তুমি সেই পাহাড়ের ঝর্ণার পানি, তুমি বর্ষার এক শাপলা বৃষ্টি।- শুভ সকাল প্রিয়

শিশির ভেজা এই সকালে যদি তুমি ফুলের পাপড়ির মত আসতে জীবনে, তাহলে আর কখনো ছেড়ে যেতাম না তোমার ওই দু’খানা হাত।

এই সকালের মিষ্টি রোদের হিমেল হাওয়ায় আজ মনটা আমার অনেক ভালো আর প্রকৃতির চারপাশে উঠে গেল আলো।

এমনই একটা সকালের আশায় ছিলাম যে সকালে তুমি আমায় জাগিয়ে তুলবে আর এক কাপ চা এনে আমার পাশে বসে থাকবে।

শুভ সকাল নিয়ে কিছু কথা 

শুভ সকাল উপভোগ করার মত মানুষ বর্তমান সময়ে খুবই কম রয়েছে কারণ তারা রাত জেগে ঘুমায় এবং সকালে অনেকটা দুপুর হওয়ার পর ঘুম থেকে জেগে ওঠে। এই কারণেই বর্তমান সময়ে মানুষের শরীরের বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন রোগ ব্যাধি সৃষ্টি হচ্ছে। তো যাই হোক শুভ সকাল কে উপভোগ করুন এবং জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে সুন্দর করে তুলুন। সকালের পরিবেশ যে এতটাই আমাদের দেহের জন্য উপকারী সেটা হয়তো বা সকালে না উঠলে বুঝতে পারবেন না।

তো মন ও দেহকে সুন্দর রাখতে বেশি রাত না জেগে খুব ভরে ঘুম থেকে উঠুন দেখবেন জীবন অনেকটাই সুন্দর হয়ে গেছে এবং গোছালো হয়ে গেছে। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নিজেকে প্রকৃতি ও সময়কে মূল্যায়ন করে চললে জীবন অনেকটাই সুন্দর হয়ে যাবে। সকালের পরিবেশ এতটাই নিরব যে নিজেকে নতুন করে সৃষ্টি করার একটি মুহূর্ত, যেখানে নিজের মনকে শান্ত করে নিজেকে অনেকটাই পাল্টিয়ে ফেলা যায়।

শীতার্তদের নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা

0

শীতকালের মানবসেবাই হল শীতার্তদের পাশে দাঁড়ানো, নিঃস্বার্থভাবে সেবা করাই হল মানবতার সেবা। এমন মহৎ ও পূণ্যময় কাজেই রয়েছে পূর্ণ ইবাদত। আমাদের একটু সুদৃষ্টিতেই অনেকগুলো মানুষের বেঁচে থাকার কারণ হতে পারে। শীতের দিনে যেখানেই যাই যেমন রাস্তাঘাটের ফুটপাথে, রেলস্টেশন,বাস স্টেশন, হাসপাতাল, মার্কেট, রাস্তার বিভিন্ন অলিগলি সব জায়গাতেই শীতকালে শীতার্ত মানুষের দেখা মেলে।  আমরা যে অবস্থায় থাকি না কেন নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী যতটুকু সম্ভব অতটুকুই যথেষ্ট একজন মানুষকে সাহায্য করার জন্য।       

অনেকে আছেন যারা শীতার্ত ব্যক্তিদের দেখে অনেক সময় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিতে চান, কিন্তু ভালো কোন স্ট্যাটাস খুঁজে পান না আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন কিছু শীতার্ত ব্যক্তিদের নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই শীতার্ত মানুষের আবেগীয় ও কষ্টের কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা। 

শীতার্তদের নিয়ে উক্তি

শীতার্ত মানুষের বাস্তব জীবনের কিছু উক্তি তুলে ধরা হলোঃ 

শীত মৌসুম নয়, শীতার্ত মানুষের কষ্টের সময়। – অনামিকা মিশরা 

শীত মানুষের চরিত্র গঠন করে, আর শীতার্ত মানুষের কষ্টের পরীক্ষা শুরু হয়। – টম এলেন

কিছু মানুষ আছে শীতকে উপভোগ করে, আর শীতার্ত মানুষ শীতকে তারা করে। – সংগৃহীত

শীতকাল হল প্রকৃতির ঘুম, আর শীতার্তদের হল জ্বলনের দিন। – এইচ এস জ্যাকবস

শীতকাল কারো আনন্দের কাল, আর শীতার্তদের মরণের কাল। – সংগৃহীত

শীতার্ত মানুষের শীতকাল কাটছে বস্ত্রহীন ভাবে, আর কিছু মানুষের শীতকাল কাটছে উদযাপনে। – সংগৃহীত

শীতার্তদের নিয়ে স্ট্যাটাস

শীতকাল যেন শীতার্ত মানুষের মরণের ছায়া। শীতার্ত মানুষদের নিয়ে অনেকেই অনেক ধরনের স্ট্যাটাস খুঁজে থাকেন তারা এখান থেকে আশা করি ভালো কিছু স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

১. শীতের দিনে সবাই খোঁজে উষ্ণতার পরশ, শীতার্থ মানুষ খুঁজে একটু সূর্যের আলো। – সংগৃহীত

২. শীতের রাত উপভোগ করার জন্য সুখী মানুষরা অপেক্ষা করে, আর শীতার্ত মানুষ দিনের অপেক্ষায়। – সংগৃহীত

৩. শীতের মৌসুমে মানুষ গরম কাপড় দিয়ে শীতকে স্বাগত জানায়, আর শীতার্ত মানুষ একটা কাপড়ের অপেক্ষায় পুরো শীত পাড়ি দিয়ে দেয়। – সংগৃহীত

৪. শীতের সকালের কুয়াশার সাথে মিশে যেও না, শীতার্ত মানুষের  দিকে সুদৃষ্টিতে একটু তাকিয়ে দেখিও। – অজানা

৫. শীতের সকালে যেন পাতার মতো শীতার্তদের শুকিয়েছে দেহ, একটু রোধের জন্য হাহাকার।- অজানা

শীতার্তদের নিয়ে কিছু কথা

শীতার্ত মানুষ যখন অন্যের দিকে তাকায় সে হয়তো সেই শীতের গরম পোশাকটির জন্য তার মনটা কাঁদে। সেই শীতার্ত লোকটি হয়তো জানে না তার জন্য কি অপেক্ষা করে আছে। এই দুনিয়ার সকলের কাছে ,রাষ্ট্রের কাছে, সরকারের কাছে হয়তো শীতার্ত মানুষ অবহেলিত একটি কাঠের পুতুলের মত। দুনিয়াটাই একটা অভিনয়ের স্থল কেন্দ্র যে যেমন পারে সেই ভাবে অভিনয় করে যাচ্ছে। 

শীতার্ত মানুষের হয়তোবা সেটাই কেটে যায় কষ্টের মায়া জালের ভিতরে, কিন্তু এ শহরের কিছু চোখ বোজা মানুষের কাজ দিয়েই তাদের বসবাস। তাদের চোখে যেন তারা শুধু অভিনয়ের পাত্র, আর তারা শুধু অভিনয় দেখে তাদের দেহ খানা হচ্ছে পচন। শীতের সকালে হয়তোবা একজন শীতার্থ মানুষ বুঝে শীতকালের জ্বালাটা। 

সর্বশেষ কোথাযঃ 

শীতার্ত মানুষের যে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আশা করি অবশ্যই ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই সবার সাথে শেয়ার করবেন এবং এ থেকে অনেক মানুষ শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

মেঘলা আকাশ নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কবিতা

0

মেঘলা আকাশ নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরা হবে এই পোষ্টের মাধ্যমে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। মেঘলা আকাশ দেখে কিছু রোমান্টিক স্ট্যাটাস ছন্দ ও ক্যাপশন দিয়ে থাকেন এবং কি মেঘলা আকাশ  নিয়ে অনেকে অনেক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুঁজে থাকেন, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য। তো আশা করি যে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন কাগজের নিবে তাহলে কিছু নতুন মেঘলা আকাশ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ছন্দ গুলো পেয়ে যাবেন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী মেঘলা আকাশ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প কবিতা গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। 

মেঘলা আকাশ নিয়ে উক্তি

১. ওই মেঘলা আকাশে কিছু মেঘ জমে আছে, এক মুঠো মেঘ তোমার জন্য রেখে দিয়েছি।

২. মনে করো না ওই দূর আকাশের কালো মেঘ গুলো তোমার কোন কারণ হয়ে দাঁড়াবে। 

৩. তুই উড়ে যা আমার প্রাণ প্রিয়, প্রিয় তমা ওই মেঘলা আকাশের ভিতর, তোকে আর দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে না। 

৪. আকাশটা কিন্তু সবসময় মেঘলা থাকে না, মেঘ গুলো দৌড়ে পালিয়ে রোদের কিন্তু দেখা মেলে। 

৫. কিছু রোমান্টিক মুহূর্ত সৃষ্টি করে মেঘগুলো ঝরে পড়ে এই জমিনের মাটিতে, আর তুমি আমি সেই রোমান্টিক মুহূর্তে হারিয়ে যাব ঐ দূর আকাশে। 

৬. মেঘলা আকাশের নিচে বসে বৃষ্টি আসবে বলে, তুমি আর আমি ভিজবো বলে। 

৭. আজ বৃষ্টি হবে বলে আকাশে মেঘ গুলো খুব কালো হয়েছে মনে হয় অনেক বৃষ্টি হবে। 

মেঘলা আকাশ নিয়ে স্ট্যাটাস

১. ঘন কালচে ওই মেঘলা আকাশটা নিরব হয়ে আছে, এই শহরটা শান্ত করবে বলে। 

২. ওই মেঘলা আকাশটা যেন আকাশেই মানায়, বৃষ্টি এলে হয়তো সেই আকাশে সৌন্দর্যটাই আর দেখা যাবে না। 

৩. আকাশটা কিন্তু সব সময় মেঘলা থাকে না, হয়তো বা তোমার আমার জন্য মেঘলা আকাশ মেঘে ছেয়ে আছে তুমি আমি ভিজবো বলে।  

৪. ওই মেঘলা আকাশ কখন যেন বৃষ্টি হয়ে ঝড়ে পড়বে, তোমার ওই ক্লান্ত হৃদয়কে প্রশান্ত করার জন্য। 

৫. ওই মেঘলা আকাশ দেখে মন চায় না ঘরে থাকতে, কখন যেন বৃষ্টি নামে এই খোলা মাঠে কিছু গল্প রেখে চলে যাবে ঐ দূর আকাশে। 

৬. আকাশটাতে আজ মেঘ এসে বলে গেলো তোমায় আমায় নিয়ে আকাশে ভেসে বেড়াবে। 

৭. এই মেঘলা আকাশের এই রোমান্টিক মুহূর্তে তুমি আর আমি বসে আছি খোলা আকাশের নিচে, চলনা দুজনে হারিয়ে যাই কোথাও আজ এই মুহূর্তেই।

মেঘলা আকাশ নিয়ে রোমান্টিক ক্যাপশন

১. দুপুর বেলার সেই মেঘলা আকাশ যেন শুধু তোমার কথাই মনে করিয়ে দেয়, আর বারবার যেন তোমাকে নিয়েই গান গেতে ইচ্ছে হয়।

২. পূর্ণিমা রাতের মেঘলা আকাশের ঐ চাঁদটা যেন, তোমার আমার অপেক্ষায় বসে আছে কিছু বলবে বলে। 

৩. ওই মেঘলা আকাশের কাছে অনেক মেঘ জড়ো হয়ে আছে, তোমার কাছে নামবে বলে তোমার অপেক্ষায় বসে আছে তুমি কি প্রিয় তাতে ভিজতে চাও।

৪. পড়ন্ত বিকেলে মেঘলা আকাশের মায়াবী দৃশ্যের সাথে তোমার সেই মিষ্টি হাসি যেন এক পাহাড়ি ঝরনা।  

৫. তুমি আর আমি ওই মেঘলা আকাশের আড়ালে গিয়ে সব স্মৃতিগুলো গুছিয়ে নিয়ে আবার চলে আসব।

৬. মেঘলা আকাশের সেই মায়াবী মেঘ গুলো অপেক্ষা করছে তোমার আমার জন্য, চলনা দুজনে একটু বৃষ্টিতে ভিজে আসি। 

মেঘলা আকাশ নিয়ে কবিতা

  মেঘলা আকাশ

 কে এম আব্দুল্লাহ রিয়াদ

আকাশটা আজ রাগ কোরেছে,

কাঁদছে অঝোর ধারায় ! 

মনটা আমার উদাস তাই,

কেমনে বলো সারায় !

 এমন ক্ষণে, গৃহ কোণে থাকতে চায় না মন ! 

মেঘলা আকাশ বলতো দেখি !

আমি ও যদি কাঁদতে থাকি;

  লাগবে তোমার কেমন ? 

আমার মেঘলা আকাশ 

 সুলেখা শামুক

 এখন আমার মেঘলা আকাশ একলা থাকার দিন,

এখন আমার নিজের কাছেই নিজেই অনেক ঋণ। 

 এখন আমার আকাশ জুড়ে মেঘের আনাগোনা,

মেঘ আকাশের রোদের স্বপ্ন বৃথাই শুধু ভুনা। 

    এখন আমার আকাশ জুড়ে ঝড়ের পূর্বাভাস,

বৃক্ষ তলে হলুদ পাতার   নীরব দীর্ঘশ্বাস । 

  এখন আমার চেনা আকাশ শুধুই মেঘে ডাকা,

  এখন আমার সারাটা দিন  একলা একা থাকা। 

সর্বশেষ কথাঃ 

মেঘলা আকাশ নিয়ে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি করে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের কাছের মানুষের মাঝে শেয়ার করবেন তাদেরও ভালো লাগবে। এরকম আরো পোস্ট পেতে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম

0

বর্তমান সময়ের এই ডিজিটাল যুগে লাইনে দাঁড়িয়ে কেউ টিকিট কাটতে চায় না তাই  সবাই সবকিছু অনলাইনে করার চেষ্টা করে । তাই আমরা এখন ঘরে বসে বিকাশ এর মাধ্যমে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারব। তো আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা শিখব বিকাশের মাধ্যমে কিভাবে ট্রেনের টিকেট কাটা হয়। বিশেষ করে আমরা যারা ট্রেনের যাতায়াত করি তারা জানি বা জানেন যে লাইনে বা রেলস্টেশনে টিকিট কাটার সময় কি ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই অনলাইনে টিকিট কাটার মাধ্যমে আমাদেরকে ঝামেলা থেকে কিছুটা মুক্তি বাহ স্বস্তি পাওয়া যায়। 

বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম

আমরা যাতায়াতের জন্য চাইলেই ঘরে বসে বিকাশ এর মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট বুকিং করতে পারি। কিভাবে অনলাইনে টিকিট কাটতে হয় বা কাটার জন্য কি কি করতে হবে তা এ পোস্টের মাধ্যমে আপনারা যাবতীয় সবকিছু পেয়ে যাবেন। ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার জন্য আপনার কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না। তো চলুন দেখে আসি কিভাবে আমরা বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটবো।

বিকাশে ট্রেনের টিকেট

বিকাশে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য অবশ্যই স্মর্টফোন থাকতে হবে এবং কি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ দিয়েও ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন। অবশ্যই প্রথমে একটু ঝামেলা হতে পারে কিন্তু একবার যদি আপনি অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট কেটে ফেলেন তাহলে পরবর্তীতে আপনি নিজেই খুব সহজে যে কোন টিকিট কাটতে পারবেন বা আপনার জন্য খুব সুবিধা হবে। তাহলে আমরা এখন দেখব কিভাবে আমরা অনলাইনে টিকিট কাটতে হয়। 

অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম 

আপনি যদি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ট্রেনের টিকিট কাটতে চান তাহলে আপনাকে কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে। সবকিছুরই একটা নিয়ম আছে যে নিয়ম মেনে কাজগুলো করতে হয়।  তাহলে চলুন দেখে নেই কিভাবে বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটা যায়। 

* প্রথমে  বিকাশ অ্যাপ লগইন করতে হবে।

* তারপর এর  মধ্যে বিভিন্ন অপশন থাকবে সেখান থেকে আপনার টিকিট সিলেক্ট করতে হবে।

* কয়েকটি অপশন দেখতে পাবেন বাস, ট্রেন, লঞ্চ, বিমান ইত্যাদি। সেখান থেকে  ট্রেনের অপশনে ক্লিক করতে হবে।

* ট্রেনের অপশনে ক্লিক করার পর আপনাকে বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েবসাইটে লগইন করতে হবে।

* লগইন করার পর আপনার ইমেইল ও ইমেইলের পাসওয়ার্ড চাইবে সাথে আপনার মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।

* কোন তারিখের টিকিট কাটবেন এবং কোন স্থানে যাবেন। আবার খেয়াল করতে হবে যে ট্রেনের টিকিট কাটছেন ওই ট্রেনের সিট পাওয়া যাবে কিনা।

* সর্বশেষ বিকাশ গেটওয়ে নামের একটি অপশন আসবে সেখানে বিকাশ নাম্বার দিতে হবে। তারপর ট্রেনের যে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ওই টাকা টা কেটে নেওয়ার পর  টিকিট কনফার্ম হবে।

সর্বশেষ কথা

আপনি প্রথমবার যে সিস্টেমে টিকিট কাটবেন বা বুকিং করবেন ঠিক ওই ভাবেই পরবর্তীতে আপনি  টিকিট কাটতে পারবেন। আশা করি যে আপনারা এখান থেকে সঠিকভাবে টিকিট কাটার নিয়ম গুলো বুঝতে পেরেছেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন আমি সঠিক তথ্য সংশোধন করার চেষ্টা করব। 

কিশোরগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

কিশোরগঞ্জ জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র মাহে রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যারা আপনাদের কিশোরগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী পেয়ে যাবেন। পবিত্র রমজান মাসের জন্য আমরা মুসলমানরা সারাটি বছর অপেক্ষা করে এই মাসটি পেয়ে থাকি এবং সারাটি মাস রোজা রাখি। তাহলে অবশ্যই আমাদের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 

কিশোরগঞ্জ জেলার যে ক্যালেন্ডারটি নিচে তুলে ধরা হয়েছে সেটি বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক তৈরি করা হয়েছে আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে যে ছকটি তুলে ধরা হয়েছে তার সঠিক তথ্য পাবেন। এবং আপনারা চাইলে প্রতিদিন এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

কিশোরগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

এই পবিত্র রমজান মাস হল আমাদের এমন একটি মাস সারা বছর যাই করি না কেন এই মাসে আমরা সবাই রোজা রাখি এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি এবং আল্লাহতালার কাছে পূর্বের গুনাহ অফার মাফ হওয়ার একটি মাস হল এই রমজান মাস। আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন আপনাদের কিশোরগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am  ৬ঃ১৩ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৪ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৪ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৫ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৫ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৬ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৬ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৭ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৭ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৮ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৮ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৯ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২০ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২১ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২১ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২২ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২২ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৩ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৩ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৪ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৪ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৫ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৫ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৬ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৬ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৭ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৭ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৮ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৮ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৯ pm

 

মধ্যবিত্ত নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, পোস্ট, ছন্দ, গল্প ও কবিতা

0

আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মধ্যবিত্তদের নিয়ে কিছু বাছাইকৃত মধ্যবিত্ত নিজ উক্তি, মধ্যবিত্ত নিয়ে স্ট্যাটাস, মধ্যবিত্ত নিয়ে ছন্দ, মধ্যবিত্ত নিয়ে গল্প, মধ্যবিত্ত নিয়ে ক্যাপশন ও মধ্যবিত্ত নিয়ে কবিতা। তো আপনারা যারা মধ্যবিত্ত নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা এগুলো সংগ্রহ করে থাকেন, আশা করি তাদের ভালো লাগবে এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস, টুইটার স্টাটাস ও ইনস্টাগ্রাম স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে চলুন দেখে নেই মধ্যবিত্তদের নিয়ে কিছু কষ্টের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা গুলো।

মধ্যবিত্ত নিয়ে উক্তি

মধ্যবিত্ত নিয়ে উক্তি

১. হ্যাঁ আমার স্বপ্নগুলো প্রতিদিনই পাল্টায়, কারণ আমি একজন মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান।

২. মধ্যবিত্ত লোকেরাই বোঝে একটি স্বপ্ন পূরণ করা তার পক্ষে কতটা কঠিন।

৩. হাজারো স্বপ্নকে মাটি দিয়ে মুখে হাসি ফোটানোর নামই হচ্ছে একজন মধ্যবিত্ত।

৪. ধনীরা হয়তো খুঁজে টাকা আর গরিবরা খুঁজে খাদ্য, কিন্তু মধ্যবিত্তরা খোঁজে একটু সম্মান।

৫. একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকই বোঝে মধ্যবিত্ত মানেটা কি।

৬. মধ্যবিত্ত পরিবারের লোক গুলো এমনই হয়, যে তাদের দুঃখের কথা না কাউকে বলতে পারে না তাদেরকে কেউ বুঝতে পারে।

৭. মধ্যবিত্ত মানুষের মাঝে মায়া, দয়া, সততা আর নিষ্ঠা বেশি জন্ম নেয়।

মধ্যবিত্ত নিয়ে স্ট্যাটাস

মধ্যবিত্ত নিয়ে স্ট্যাটাস

» মধ্যবিত্ত মানুষের কখনো অভিশাপ লাগে না, মধ্যবিত্ত ঘরে জন্ম নেয়াটাই একটা অভিশাপ।

» এই শহরে হয়তো মধ্যবিত্ত লোকেদেরই অনেক স্বপ্নগুলো ইট পাথরের দেয়ালে ঢেকে যায়।

» মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেরা হাজারটা স্বপ্ন দেখে কিন্তু দিনশেষে ভাগ্যের খাতাটায় শূন্য ছাড়া আর কিছুই পায় না।

» মধ্যবিত্ত মানুষ হল পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় যোদ্ধা কারণ তারা কারণ সাহায্য নেয় না এবং কি তাদেরকে কেউ সাহায্য করতেও আসে না।

» জন্মেছি যখন মধ্যবিত্ত ঘরে, তখন মানুষ তো একটু অবহেলা করবেই।

» মধ্যবিত্ত মানেই মান-সম্মানের দিকে তাকানো, মধ্যবিত্ত মানেই বাস্তবতাকে নিজের সঙ্গী করা।

» মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়েরাই বুঝে যে দীর্ঘ অপেক্ষার পরে একটি জিনিস পাওয়ার মূল্য।

মধ্যবিত্ত নিয়ে পোস্ট

মধ্যবিত্ত নিয়ে পোস্ট

১. মধ্যবিত্তদের সুখ হলো বাতাসের মত, যেমন দরজা দিয়ে ঢুকে জালানা দিয়ে বের হয়ে যায়।

২. মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে-মেয়েরাই হয়তো বুঝে, যে এই দুনিয়াতে টিকে থাকা কতটা কঠিন।

৩. বাস্তবতার কাছে হেরে যায় অনেক মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেমেয়েরা।

৪. মধ্যবিত্ত ঘরে জন্ম নেওয়া ছেলে মেয়েরা জানে কিভাবে হাজারো স্বপ্নকে বিসর্জন দিতে হয়।

৫. থাক না আমার স্বপ্নগুলো পূর্ণভাবে কারণ জন্মেছি যে মধ্যবিত্ত ঘরে।

৬. একটি ধনী ঘরের ছেলে ৫০০ টাকা খরচ করে যে সুখ না পায়, সেখানে একটি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে ৫ টাকা খরচ করেই সেই সুখ পায়।

৭. মধ্যবিত্ত মানেই হাজারো সুখকে মাটি দিয়ে দুঃখের বোঝা বয়ে বেড়ানো।

মধ্যবিত্ত নিয়ে ছন্দ 

মধ্যবিত্ত নিয়ে ছন্দ 

» একটি সমাজের আসল রূপ হয়তো একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষেরাই বুঝতে পারে।

» মধ্যবিত্ত মানুষ জানে একটি জিনিসকে কিভাবে মূল্যায়ন করতে হয় যেটা বড় লোকের মধ্যে খুব কমই আছে।

» জীবনকে যদি বাস্তব চিত্রে দেখতে চাও তাহলে মধ্যবিত্ত লোকের সাথে মিশে দেখো।

» মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা মানুষগুলোই বেশিরভাগ সমাজ সেবী হয়।

» মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকগুলোই হয়তো বোঝে একটি মানুষ শূন্য থেকে কিভাবে সফলতার মুখ দেখতে পায়।

» মধ্যবিত্তদের মাঝে চাওয়া পাওয়া বেশি থাকে কিন্তু সেই চাওয়া পাওয়ার মাঝেই তাদের একটি শব্দ আছে সেটা হলো ” থাক লাগবে না”।

মধ্যবিত্ত নিয়ে গল্প

* একজন মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেই বোঝে কিভাবে জীবনকে সঠিক ভাবে পরিচালনা করা যায়।

* জীবনের যদি বাস্তব রূপ দেখতে চান তাহলে মধ্যবিত্তদের মাঝে কিছুদিন থেকে দেখুন।

* সমাজে প্রকৃত ভাবে প্রতিষ্ঠিত হলে তা একমাত্র মধ্যবিত্তদের ধারাই সম্ভব।

* একটি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে মেয়েরাই বুঝে তাদের বাবা-মা তাদের জন্য কতটা দুঃখ কষ্ট সহ্য করে।

* মধ্যবিত্ত লোকের স্বপ্ন দেখাটাই হয়তোবা সবচেয়ে বড় ভুল কারণ সে স্বপ্ন পূরণ না হওয়ার যে বেদনা সেটা হয়তো একজন মধ্যবিত্ত ঘরের লোকই ভালো বোঝে।

* একজন মধ্যবিত্ত ঘরের লোকই একটি জিনিসের উপর বারবার চেষ্টা করে সেটার উপর সফল হয়।

মধ্যবিত্ত নিয়ে কবিতা

আমি মধ্যবিত্ত বলছি

ইয়াফি রহমান

আমি মধ্যবিত্ত বলছি,

আমার নুন আনতে পান্তা ফুরায়।

কিভাবে স্বপ্ন দেখি,

স্বপ্ন যে আমার কবর দিতে হয়।

স্বপ্ন আমার ভাঙ্গায় ঘুম,

রোজ সকাল বেলায়।

স্বপ্ন আমার উড়ে যায়,

এক কাপ চায়ের ধোয়ায়।

মধ্যবিত্ত হয়েছি তাই,

হৃদয়ের স্বপ্নগুলো;

হৃদয়েই রেখেছি হায়?

কেউ তো আজ দেখার নাই।

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন দেখা,

স্বপ্নেই থেকে যায় তা;

কেউ দেখেনা, কেউ শোনে না।

মধ্যবিত্ত বলছি আমি,

শিক্ষা, সততার আর আদর্শই;

আমার একমাত্র সম্বল।

স্বপ্নে অপরিচিত নারী দেখলে কি হয়, কি হতে পারে জেনে নিন।

0

আমরা সবাই ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখি, তবে কিছু কিছু স্বপ্নের ব্যাখ্যা সবাই কিন্তু করতে পারি না। মানুষ স্বপ্নে অনেক কিছুই দেখে থাকেন কিন্তু এর কারণ খুব কম সংখ্যক লোক জানে এবং বাকি সবাই জানেন না যে কোন স্বপ্ন দেখলে কি হয়। ঘুমের মধ্যে অনেকে ভালো স্বপ্ন দেখে আবার অনেকে খারাপ স্বপ্ন দেখে থাকে। তো যাই হোক অনেকে স্বপ্নের মধ্যে অপরিচিত নারী দেখতে পান, কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না যে এই স্বপ্নের মাধ্যমে অপরিচিত নারী দেখলে কি হয় বা কি কি হতে পারে। তাহলে চলুন দেখে নেই যে স্বপ্নে অপরিচিত নারী দেখলে কি হয়।

স্বপ্নে অপরিচিত নারী দেখলে কি হয় 

১. স্বপ্নে যদি কোন অপরিচিত নারী দেখেন তাহলে বুঝে নিবেন যে বিবাহ বা ধন প্রাপ্তির লক্ষণ রয়েছে।

২. স্বপ্নে যদি কোন অপরিচিত নারীকে বিবস্ত্র অবস্থায় দেখেন তাহলে বুঝে নিবেন অচিরেই আপনার দুর্ভাগ্য নেমে আসতে পারে।

৩. যদি বিবাহিত অবস্থায় কোন অপরিচিত নারীকে দেখতে পান যে তার সাথে আপনি বাধা অবস্থায় রয়েছেন তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার ছেলে সন্তান হবে।

৪. স্বপ্নের মাধ্যমে যদি দেখেন যে কোন অপরিচিত নারীর হাত ধরে আছেন তাহলে যদি আপনার কোন ধরনের অশান্তি থেকে থাকে সেটা থেকে অচিরেই মুক্তি পাবেন।

৫. স্বপ্নে যদি কোন অপরিচিত নারীকে চুম্বন করতে দেখেন বা সে আপনাকে চুম্বন করছে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনি খুব অচিরেই ধনী হতে চলেছেন বা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যাবেন।

৬. যদি স্বপ্নে কোন অবিবাহিত অপরিচিত নারী দেখতে পান তাহলে যদি আপনার কোন ব্যবসা বা চাকরি না থাকে তাহলে বুঝে নিবেন অচিরেই আপনার কোন ব্যবসা বা চাকরি হতে চলেছে।

৭. যদি স্বপ্নে কোন অপরিচিত সুন্দরী নারী দেখতে পান যে সে আপনার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে তাহলে যদি আপনি অবিবাহিত হন তাহলে বুঝে নিবেন আপনার অচিরেই বিবাহ হতে চলেছে এবং যদি বিবাহিত হন তাহলে বুঝে নিবেন যে অচিরে আপনার চাকরি অথবা ব্যবসায় উন্নতি হতে চলেছে।

৮. স্বপ্নে যদি দেখেন কখনো কোন অপরিচিত নারীকে যে আপনার মনের ভিতরের কিছু চাওয়া পাওয়ার জন্য সে আপনাকে স্বপ্নে বলছে যে তুমি কি কিছু চাও বা পেতে চাও, তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার যদি মনে কোন ইচ্ছা বা চাওয়া পাওয়া থাকে যা কাউকে আপনি বলতে পারছেন না তাহলে সেই ইচ্ছা বা চাওয়া পাওয়া পূরণ হতে পারে।

৯. স্বপ্ন যদি কোন অপরিচিত নারীকে দেখতে পান যে তার সাথে আপনি প্রেম করছেন তাহলে বুঝে নিবেন অচিরেই আপনার সাথে কোন নারীর প্রেম হতে চলেছে বা বিবাহ হতে চলেছে।

১০. স্বপ্নে যদি কোন অপরিচিত নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে দেখেন তাহলে বুঝে নিবেন অচিরেই আপনার খুব বড় বিপদ আসতে চলেছে নয়তো কোন রোগ ব্যাধি হতে চলেছে।

১১. স্বপ্নে যদি কোন অপরিচিত সুন্দরী নারীকে সেজেগুজে বসে থাকতে দেখেন এবং আপনার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে। এতে যদি বিবাহিত থাকেন তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার চাকরির অথবা ব্যবসায় উন্নতি হতে চলেছে এবং যদি আপনি অবিবাহিত থাকেন তাহলে বুঝে নিবেন খুব শীঘ্রই আপনার বিবাহ হতে চলেছে।

১২. স্বপ্নে যদি দেখতে পান যে কোন অপরিচিত নারী আপনার বাড়িতে এসেছি এবং আপনাকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার জীবনে কিছু সুন্দর ও আনন্দময় মুহূর্ত অপেক্ষা করছে।

গ্যাস্ট্রিকের সবচেয়ে কার্যকারী ৬ টি ওষুধের নাম

0

গ্যাস্ট্রিক এমন একটি রোগ যা আমাদের কমবেশি সকলের মধ্যেই এ রোগটি আছে। এ রোগটি বর্তমানে কোন ভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। দিন দিন এর প্রভাব চলেছে কারণ আমাদের খাদ্যের যে উপাদান সেই উপাদান গুলোর মধ্যেই লুকিয়ে আছে এই গ্যাস্ট্রিক রোগটি। এই পৃথিবীতে এমন কোন লোক নেই যে তার শরীরে গ্যাস্ট্রিক রোগটি নেই। গ্যাস্টিকের প্রদান কারণটি হলো শুকনো খাবার বা তৈলাক্ত খাবার এই খাবারগুলো খুবই সুস্বাদু হয় কিন্তু এগুলোর মধ্যে রয়েছে গ্যাস্ট্রিক। 

আমরা যতটা সম্ভব শুকনো খাবার ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলার জন্য চেষ্টা করব । বিশেষ করে এখন  ছোট ছোট বাচ্চাদের মধ্যে এই রোগটি কমন একটি রোগ এ পরিণত হয়েছে। তাদের গ্যাস ফর্ম হচ্ছে ঠিকমত খেতে পারছে না। তো আমরা এই রোগ থেকে বাঁচার জন্য যত ধরনের শুকনা খাবার এবং তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলব। এছাড়াও আমাদের দেশের কিছু ঔষধ কোম্পানি আছে যেগুলোর ওষুধ গুলো খুবই ভালো। সেই ওষুধের কয়েকটি নাম এখানে তুলে ধরব। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই কোন কোন ওষুধ আমাদের জন্য খুবই কার্যকরী হবে। 

গ্যাস্টিকের কার্যকরী ওষুধ

আপনারা যারা অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিক এর কারণে খুব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন বিশেষ করে তাদের জন্য এই ওষুধগুলো খুব বেশি ভালো হবে। তাহলে চলুন দেখি কি কি ওষুধ বর্তমানে খুব ভাল কাজ করে এবং এই ওষুধগুলোর সাইটইফেক্ট  কি হতে পারে। 

১. সেকলোঃ

  • সেক্লো আমাদের দেশের একটি নামকরা কোম্পানির ওষুধ কোম্পানিটির নাম হচ্ছে স্কয়ার। সেকলো আপনি স্বাভাবিক ভাবে দুই বেলা খেতে পারেন এতে আপনার কোন সমস্যা হবে না। বিশেষজ্ঞদের গবেষণায় দেখা গেছে আজ পর্যন্ত কোনো সাইড ইফেক্ট এই ওষুধের মধ্যে পাওয়া যায়নি। 

২. ম্যাক্স প্রোঃ

  • ম্যাক্স প্রো ওষুধটি আপনি খেতে পারেন। এই ওষুধটি খুব ভালো কাজ করে থাকে গ্যাস্টিক এর জন্য। এই ওষুধ অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা যাবেনা তবে আপনি সকালে এবং রাতে খেতে পারেন। এই ঔষধে কোন সাইড ইফেক্ট নেই। 

৩. লোসেকটিল

  • লোসেকটিল এই ওষুধটি শুধু গ্যাস্ট্রিক এর জন্য নয় আপনার কয়েক অসুখ এর জন্য কার্যকারী যেমন ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, পেট ফাঁপা, পেট ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য  খুব ভালো কাজ করে থাকে। এর কোন সাইড ইফেক্ট নেই তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা যাবেনা। 

৪. ফিনিক্সঃ 

  • ফিনিক্স ওষুধটি আপনার গ্যাস্ট্রিক এর জন্য খুব দ্রুত দমনকারী একটি ওষুধ। আপনার গ্যাস্ট্রিক বেশিমাত্রায় হলে আপনি নিতে পারেন। এই ওষুধটির কোন সাইড ইফেক্ট নেই তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করলে আপনার সমস্যা হবে। 

৫. রেনিটিডিনঃ 

  • রেনিটিডিন একটি কমন ঔষধ আমাদের সাধারণত গ্যাস্ট্রিক উঠলে আমরা এই ঔষধটি খেয়ে থাকি। তবে এর সাইট ইফেক্ট কি তা আমরা জানি না বা জানার চেষ্টাও করি না। যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংস্থার নাম এবিটিএ তারা বলেছেন রেনিটিডিন ঔষধ একটি সতর্কবার্তা আছে যে অতিরিক্ত মাত্রায় রেনিটিডিন ওষুধ সেবন করলে আপনার ক্যান্সারের ঝুকি বেড়ে যেতে পারে। 

৬. ইন্টারসিটঃ 

  • এন্টারসিট ওষুধটি দুই ধরনের হয়ে থাকে সিরাপ এবং ট্যাবলেট। আপনি চাইলে যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারেন। এই ওষুধ ব্যবহারের আপনি খুব ভাল ফলাফল পাবেন। এই ওষুধটি তেও কোনো সাইড ইফেক্ট নেই বললেই চলে। 

তাহলে উপরের দেখা ওষুধ গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ওষুধ ব্যবহারে আশা করি অবশ্যই আপনি উপকৃত হবেন। এবং এই ওষুধগুলো আপনি যদি নিয়মিত খান তাহলে গ্যাস্ট্রিক অবশ্যই আপনার কাছ থেকে বিদায় নেবে। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব।