Home Blog Page 28

বর্তমানের জনপ্রিয় ৮ টি কুরিয়ার সার্ভিস

0

কুরিয়ার সার্ভিস এমন একটি পরিষেবা যেখানে মানুষ নির্দ্বিধায় কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই একটি জিনিস পাঠাতে পারে এক দেশ থেকে আরেক দেশে বা এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে। বর্তমানে মানুষের সবকিছু অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। আপনি চাইলেই যেকোনো জিনিস কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পাঠাতে পারেন বা পারবেন। এই সার্ভিসটি বিশেষ করে দ্রুততা, নিরাপত্তা, চিন্তামুক্ত একটি পরিষেবা । আপনি একটি পণ্য কিনে ওই পণ্যটি আর নিতে পারছেন না।

বর্তমানের জনপ্রিয় ৮ টি কুরিয়ার সার্ভিস

কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিয়ে আপনি নিশ্চিন্তে আপনার বাসায় চলে আসতে পারেন যথাসময় এর মধ্যে পণ্যটি আপনার কাছে এসে পৌঁছাবে। আমাদের দেশে কিছু অনলাইন মার্কেটিং সংস্থা আছে যেমন দারাজ, এভালি, ই-কমার্স  এগুলোর মত আরও কয়েকটি সংস্থা আছে তারা সবসময় মাধ্যমে সবকিছু আদান প্রদান করে থাকেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই আমাদের দেশে কোন কোন কুরিয়ার সার্ভিস টি সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। সেই কুরিয়ার সার্ভিস গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো ।

বাংলাদেশের কয়েকটি কুরিয়ার সার্ভিসের তালিকা 

১. সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসঃ 
  •  সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেড। বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কুরিয়ার সার্ভিস হলো এই সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস। এ কুরিয়ার সার্ভিস এর প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন ইমামুল কবির শান্ত তিনি এখন এই দুনিয়াতে বেঁচে নেই। তিনি করোনা কালীন সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।  বেশিরভাগ মানুষ এই সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসে যাবতীয় জিনিসপত্র আদান প্রদান করে থাকে এই কুরিয়ার সার্ভিসের সেবা খুবই সুন্দর। সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস এর যেসকল প্রদান করে থাকে ফরেন সার্ভিস, এক্সপ্রেস সার্ভিস, মোবাইল সেকশন, পার্সেল ডিভিশন, জেনারেল সার্ভিস, এয়ার ফ্রেইট, আমদানি ও রপ্তানি এছাড়া আরো অনেক কিছু প্রদান করে থাকেন এই সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস। 
২. করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিসঃ 
  • করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিস বাংলাদেশের মধ্যে সুপরিচিত একটি কুরিয়ার সার্ভিস। পুরো বাংলাদেশের ৬৪   টি জেলায় এর মোট শাখা রয়েছে ১৩০ টি। এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হচ্ছে গাজীমোস্তাক আহমেদ। আসলে সবকিছু ডিপেন্ড করে একটি প্রতিষ্ঠান যে কর্মীরা থাকে তাদের উপর। তারা যতই স্মার্ট এক্সপার্ট হবে প্রতিষ্ঠানটি ঐরকম ভাবে এগিয়ে যাবে। করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিস তাদের এক্সপার্ট কর্মীদের দ্বারা খুব তাড়াতাড়ি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিস বাংলাদেশের মধ্যে বৃহত্তম একটি কুরিয়ার সার্ভিস হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন । 
৩. এস এ পরিবহন কুরিয়ার সার্ভিসঃ
  •  এস এ পরিবহন কুরিয়ার সার্ভিস বাংলাদেশের মধ্যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ভালো পরিচিতি লাভ করেছেন। এই প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালনা করেন সালাউদ্দিন আহমেদ। এস এ পরিবহন কুরিয়ার সার্ভিসের ৬৪ টি জেলায় মোট ৮২ টি শাখা রয়েছে। এস এ পরিবহন সবচেয়ে দ্রুত এবং কম সময়ের মধ্যে তাদের সেবা দিয়ে থাকেন। এই পরিবহনটি অনেক অভিজ্ঞ এবং ইস্মার্ট কর্মী দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আপনি চাইলে এই কুরিয়ার সার্ভিসে আপনার যাবতীয় জিনিসপত্র কুরিয়ার সার্ভিস করতে পারেন। 
৪. জননী এক্সপ্রেস পার্সেল সার্ভিস বাংলাদেশঃ
  •  জননী এক্সপ্রেস পার্সেল বাংলাদেশের অন্যতম একটি কুরিয়ার সার্ভিস। কুরিয়ার সার্ভিস চালু হয় হাজার ১৯৮০ সালে । কুরিয়ার সার্ভিসের পরিচালক বা প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন মোঃ আবুল কাশেম সরকার। তিনি খুব ভালো মনের একজন মানুষ। এটি একটি কার্গো এবং মালবাহী কোম্পানি খুব ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে কুরিয়ার সার্ভিস। জননী এক্সপ্রেস পার্সেল কুরিয়ার সার্ভিসের ৬৪ জেলার মধ্যে প্রায় ৬৫ টার মত শাখা আছে। সবগুলো শাখায় খুব ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। 
৫. ইউনাইটেড এক্সপ্রেস বাংলাদেশঃ
  •  ইউনাইটেড এক্সপ্রেস আন্তর্জাতিক মানের না হলেও এর যে ব্যবসার নটি বাকপাকেরস নির্বিশেষে আপনি নিশ্চিন্ত ভাবে একটি জিনিস পাঠাতে পারেন । এটি বর্তমানে আন্তর্জাতিকভাবে পরিবহন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান  হওয়ার চেষ্টা করছে। ইউনাইটেড এক্সপ্রেস এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৩ সালে থেকে। এটি আন্তর্জাতিকমানের না হলেও ২০০ বেশি দেশে বিতরণ পরিষেবা সরবরাহ করে থাকে। এই কুরিয়ার সার্ভিস উচ্চমানের পরিষেবা নিরাপত্তা এবং নির্ভরযোগ্যতা প্রদান করে থাকেন। 

উপরের যে কয়েকটি কুরিয়ার সার্ভিস আছে সবগুলো কুরিয়ার সার্ভিস বর্তমানে খুব ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকেন এবং মানুষ খুব আস্থার সাথে তাদের জিনিসপত্র আদান প্রদান করে থাকেন। তো এই পোস্ট যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আরেকটি কথা হচ্ছে এই পোষ্টে যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব। 

দিনাজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

এই পোষ্টের মাধ্যমে দিনাজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হবে। আপনারা যারা দিনাজপুরবাসী আপনাদের দিনাজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুজছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। পবিত্র রমজান মাসের রোজা রাখার যে কি পরিমান ফজিলত সেটা আমরা মুসলমানরা সবাই খুব ভালো করেই জানি। তাই এই রমজান মাসে রোজা রাখার জন্য সঠিক সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 

এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের দিনাজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদের হয়তো কর্ম ব্যস্ততার কারণে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে ইফতার সেরে নিতে হয় আবার ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় ইফতারের সময়ও চলে যায় তাই প্রিয় দিনাজপুর জেলার সকল  মুসলমান ভাই ও বোনরা আপনারা চাইলেই এই সাইট থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

দিনাজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

দিনাজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির যে ক্যালেন্ডার তৈরি করা হয়েছে সেটি দিনাজপুর জেলা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। প্রিয় দিনাজপুরবাসী আপনারা অবশ্যই জানেন যে মহান আল্লাহ তায়ালা এই পবিত্র রমজান মাসের রোজা আমাদের উপর ফরজ করে দিয়েছেন।

তাহলে আর সময় নষ্ট না করে আপনাদের দিনাজপুর জেলার সঠিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির ক্যালেন্ডার দেখে রোজা রাখার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ। যদি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন অথবা বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন। 

রহমতের ১০  দিন

 তারিখ  বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৭ am  ৬ঃ২১ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৬ am ৬ঃ২২ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৪ am ৬ঃ২২ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২৩ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২৩ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২৪ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২৪ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৫ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৫ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৬ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৬ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৭ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৭ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৮ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৮ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৯ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৯ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩০ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩০ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩১ pm

নাজাতের  ১০ দিন

 তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩১ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩২ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩২ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৩ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৩ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৪ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩৪ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩৫ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩৫ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩৬ pm

মাকে নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

এই পৃথিবীতে যদি কোন আপনজন থেকে থাকে তাহলে সে হলো মা। মায়ের মত আপনজন হয়তোবা দ্বিতীয় কোন ব্যক্তি হতে পারবে না। এই মায়ের পায়ের চরণেই রয়েছে সন্তানের বেহেস্ত। আমরা সবাই মাকে নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে অনেক কিছুই লিখে থাকি যেমন মাকে নিয়ে ক্যাপশন, মাকে নিয়ে স্ট্যাটাস, মাকে নিয়ে কবিতা এবং আরো বিভিন্ন কিছু। এই পোষ্টের মাধ্যমে মাকে নিয়ে কিছু নতুন উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। এগুলো যদি আপনারা সংগ্রহ করতে চান তাহলে নিজ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।  

মাকে নিয়ে উক্তি

১. পৃথিবীর সবাই আপনাকে ভালোবাসে স্বার্থের জন্য, কিন্তু মা কখনো স্বার্থের জন্য ভালোবাসে না।

২. মা এমনই একটি ব্যাংক যেখানে আপনি সুখ-দুঃখ, শান্তি-অশান্তি, হাসি, আনন্দ সবকিছু জমা রাখা যায়। 

৩. মা এমনই জিনিস যে তোমার চোখের দিকে তাকালেই সে বুঝতে পারে তুমি কোন পরিস্থিতিতে আছো। 

৪. এই দুনিয়াতে স্বার্থ ছাড়া যদি কোন ভালোবাসা হয়ে থাকে তাহলে সেটা হলো মায়ের ভালোবাসা। 

৫. সন্তান যেমনই হোক না কেন কালো, কুৎসিত, ল্যাংড়া, কানা বা যাই হোক না কেন সেই সন্তান মায়ের কখনো অপ্রিয় হয় না। 

৬. মা হয়তো বা এমনই যে সবকিছুর জায়গা নিতে পারে সে, কিন্তু তার জায়গা দুনিয়ার কেউ নিতে পারে না। 

৭. যদি কখনো অহংকার বা পতন চলে আসে তাহলে মায়ের কাছে গিয়ে তওবা করে নাও। 

মাকে নিয়ে ইসলামিক উক্তি

১. পৃথিবীর সকল কিছু বদলাতে পারে । কিন্তু মায়ের ভালোবাসা কখনো বদলায় না।

২. একজন মা যদি তার সন্তান প্রসবের সময় মারা যায় তাহলে সে জান্নাতি বা ইসলাম তাকে শহীদের মর্যাদা দিয়েছে। 

৩. মৃত্যুর যন্ত্রণাটা কেমন তা জানি না, তবে মা হারানোর যে কি যন্ত্রনা সেটা হয়তো মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়েও বেশি।

৪. যখন দেখবে মায়ের মুখ, তখন তুমি দেখতে পাবে দুনিয়ার সব ভালোবাসার সুখ। 

৫. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে দুনিয়াতে যাই করো না কেন নিজের মা-বাবাকে যদি যত্ন না করো তাহলে পরকালে কোন শান্তি পাবে না। 

৬. পরকাল নয়, ইহকাল নয়,,, এই দুনিয়াতে যে বাবা-মায়ের সেবা না করবে তার জন্য জান্নাত যেন হারাম। 

৭. তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর, তার সঙ্গে অন্য কারোর শরিক করো না এবং মাতা পিতার সঙ্গে সুন্দর আচরণ কর। 

মাকে নিয়ে স্ট্যাটাস

 

১. মা জননী চোখের মনি অসীম তোমার দান, খোদার পরেই তোমার স্থান। 

২. যদি শান্তির ঘুম পারতে চাও তাহলে মায়ের কাছে চলে যাও। 

৩. এই পৃথিবীতে যার মা আছে সে কখনো গরিব নয়। 

৪. এই পৃথিবীর সবাই আপনাকে অবহেলা করতে পারে, কিন্তু একজন মা আপনাকে কখনোই অবহেলা করবে না। 

৫. মা কখনো হয়না পর, যদি তুমি না করো পর। 

৬. আপনি হয়তো বোকা হতে পারেন বা কালো হতে পারেন কিন্তু মায়ের কাছে আপনিই সেরা সন্তান। 

৭. দুনিয়ার কোথাও যদি সুখ খুঁজে না পাও, তাহলে মায়ের কাছে চলে যাও। 

৮. এই দুনিয়াতে মায়ের মত আপন কেহ নাইরে ভাই। 

৯. মা হয়তো শিক্ষিত নাও হতে পারে কিন্তু সেই আপনার প্রথম শিক্ষক যার কাছ থেকে আপনি প্রথম কথা বলতে শিখেছেন। 

মাকে নিয়ে ক্যাপশন

১. তুমি আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাকে একটি শিক্ষিত জাতি দেব। 

২. এই দুনিয়াতে যার মা নেই, সেই হয়তো বোঝে মায়ের অভাবটা কি রকম। 

৩. যার মা-বাবা থাকতেও সে তার মা-বাবা যত্ন নেয় না, তার মত অভাগা হয়তো দ্বিতীয় কোন ব্যক্তি নেই। 

৪. আমার প্রথম দেখা তুমি, প্রথম পাওয়া তুমি, প্রথম শব্দ তুমি, প্রথম ভালবাসা তুমি,,, তুমি আমার সবকিছু মা। 

৫. একজন মাই হতে পারে পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো বন্ধু। 

৬. এই পৃথিবী যার জন্য দেখছো, ভালোবাসো তাকে। কার জন্য তুমি এত কিছু করছ যে তোমাকে স্বার্থের জন্য ব্যবহার করে। ভালোবাসো মাকে যে তোমাকে জন্ম দিয়েছে। 

৭. যদি ভালোবাসা হয় ফুলের মত পবিত্র, তাহলে মা সেই ভালোবাসার ফুল। 

৮. এ পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আমি যার মুখ দেখেছি সে হল আমার মা। 

৯. মাগো আমি এলাম সবকিছু ছেড়ে তোমার কোলে ঘুমাবো বলে। 

১০. ভালোবাসো তাকেই,,, যার জন্য এই দুনিয়াতে আসতে পেরেছো, যার জন্য এই সুন্দর পৃথিবীটা দেখছো।  সে হলো প্রিয় মা। 

মাকে নিয়ে কষ্টের কিছু কথা 

 

মা বোধ হয় এমনই হয় যে নিজে না খেয়ে সন্তানের জন্য খাবার সংগ্রহ করে রাখে। মা বোধ হয় এমনই হয় যে নিজের চাহিদা পূরণ করার আগে তার সন্তানের চাহিদা পূরণের কথা বলে। হাজার কষ্টের মাঝেও মা কখনো বলে না যে খোকা আমার খিদে পেয়েছে আমায় কিছু খেতে দে। অথচ সেই মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত। মা তার নিজের অভাবের কথা কখনো তার সন্তানকে বলে না। 

কি আজব দুনিয়া যে মা তার সন্তানকে জন্ম দিয়েছে অথচ সেই মা এক মুঠো খাবারের জন্য সারাদিন ঘুরে বেড়াচ্ছে দেশ দেশান্তরে। তবুও যেন সেই মায়ের সন্তান গুলো তার কাছে সবসময় সেরা। মাগো তুমি মহান, তুমি সর্বশ্রেষ্ঠ, তুমি সব থেকে ধৈর্যশীল। যে মায়ের কাছ থেকে তুমি পেয়েছো এই দুনিয়ার স্বাদ গ্রহণ করার শক্তি অথচ তাকেই তুমি দূরে ঠেলে দিয়েছো, তুমি কি সন্তান নাকি কাফের। 

সর্বশেষ কথা

মাকে নিয়ে এই পোষ্টের মাধ্যমে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি আপনারা পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এবং যদি এরকম পোস্ট আরো পেতে চান তাহলে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ফাল্গুন নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, ক্যাপশন, গান ও কবিতা

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ফাল্গুন নিয়ে কিছু বিখ্যাত উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, ক্যাপশন, গান ও কবিতা। আশা করি যদি আপনারা সম্পূর্ণ পোস্টটি পারেন তাহলে ভালো লাগবে। নিচের দেওয়া ফাল্গুন নিয়ে যে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প গান ও কবিতা তুলে ধরা হয়েছে এগুলো অন্য কোথাও পাবেন না। তাই আপনাদের সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য অনুরোধ রইল এবং পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

ফাল্গুন মাস যেন বাঙ্গালীদের একটি উৎসবের মাস আবার অনেকের শুরু হয় ভালোবাসার শুরু। এই মাসের শুরুতেই বাঙ্গালীদের শুরু হয়ে যায় নতুন করে নতুন রূপ নিয়ে স্বাগত জানানোর। আরো রয়েছে বিভিন্ন মহা কবিদের বিভিন্ন উক্তি, গান, কবিতা, ক্যাপশন, ছন্দ ও গল্প। তাদের সেই কথাগুলো যেন বারবার ফিরে আসে ফাল্গুনের মত করেই। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিজ থেকে দেখে নিন আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ গল্প ক্যাপশন কবিতা গুলো।

ফাল্গুন নিয়ে উক্তি 

ফাল্গুন নিয়ে উক্তি 

» আজ এই বসন্তের ফাল্গুনে মনে পড়ে তোমায় ক্ষণে ক্ষণে, চুপি চুপি নিঃশব্দে সংগোপনে।

» আজ এই ফাল্গুনে হৃদয়ের ডাক শুনবে কি তুমি, না বলা কথাগুলো বলতে চাই আমি।

» ফাল্গুনের আগমনে বন বনান্ত ফিরে পেল যেন নতুন জীবন, আর আমরা পেলাম নতুন প্রকৃতি।

» এই ফাল্গুনের সকালে কোকিলের মিষ্টি সুরের ডাকে যেন দিশেহারা হয়ে গেলাম।

» এই ফাল্গুনে যেন আনন্দে আত্মহারা হয়ে আমরা দ্বিগুণ হয়ে যাই।

» ফাল্গুন যে এসেছে ধরায় বসন্তে বরিয়া তুমি নাকি তবুও বন্দনায়, তুমি না এলে বসন্ত চলে যাবে নিরবে।

ফাল্গুন নিয়ে স্ট্যাটাস

ফাল্গুন নিয়ে স্ট্যাটাস

১. ফাল্গুনের দুপুরে পাখির কলতানে ফুলের সুবাসে আজ মেতে উঠেছে মন, বলনা সখি কি হবে এখন।

২. ফাল্গুনের আগুন লেগেছে নবীন হৃদয়ে, সেজেছে বসন্ত আজ পলাশের রঙে।

৩. শীতের জড়তা কাটিয়ে যেন ফাল্গুন নিয়ে এলো নতুন প্রাকৃতির রূপ।

৪. ফাল্গুন মানেই যেন নতুন রূপে সবকিছু ফিরে দেখা, নতুন গাছ, নতুন ফুল আর নতুন সাজে হাজারো রমণী।

৫. সখির মনে রং লেগেছে ফাল্গুনে নতুন গাছের পাতা গজানো দেখে।

৬. এ বিশ্ব ভুবনে বসন্ত জানে ভালবাসার মানে, তাই তো ফাল্গুন তার রূপ ছড়িয়ে দিয়েছে বসন্তকে।

৭. এ সকাল বেলায় কোকিল যেন আমায় মনে করিয়ে দিল আজ বসন্ত ফাল্গুন নিয়ে এসেছে।

ফাল্গুন নিয়ে ছন্দ

ফাল্গুন নিয়ে ছন্দ

» ফাল্গুনের আগমনে গাছের কচি পাতার শিহরণে, হৃদয়ে লেগেছে বসন্তের দোলা আর প্রকৃতির সেজেছে নিজ প্রাণে।

» মাঘ মাসে শীতের প্রকোপ না থাকলে হয়তো ফাল্গুনের এই সৌন্দর্য এত সুন্দর হতো না।

» ফাল্গুনের নবীন আনন্দে গান খানি গাথিলাম ছন্দে, তাইতো বনবীথি কোকিলের কলগীতি বরি দিল বকুলের গন্ধে।

» ফাল্গুন যদি খুঁজে পলাশ তাহলে খুঁজুক, আমি খুঁজি তোমায়।

» ফাল্গুন এলেই যে কেন এত ফুল ফোটে, কেন এত বাঁশি বাজে, কেন এত পাখি গান করে।

» এ মধুর বসন্ত এসেছে মধুর মিলন ঘটাবে বলে, মৌচাকে তাই মৌমাছিরা মধুর মিলন করবে বলে।

» এই ভরা ফাল্গুনে যদি চলে যাও তাহলে যেতে পারো, কারণ আমি বসন্ত নিয়েই সুখে আছি।

ফাল্গুন নিয়ে ক্যাপশন 

ফাল্গুন নিয়ে ক্যাপশন 

১. প্রিয় তুমি আমার জীবনে এসেছিলে ফাল্গুনের মত রঙিন হয়ে, থেকো সারা জীবন ফাল্গুন হয়েই।

২. এই ফাল্গুনের দুপুরে প্রিয় তুমি হলুদ শাড়িতে এসেছো সেজে, সে দেখে আমার মনে ভালোবাসা উঠেছে জেগে।

৩. আমি হলাম রাজা আর তুমি হলে রানী, ফাল্গুনের এই দিনটি যেন স্মরণীয় হয়ে থাকে এটুকুই জানি।

৪. ফুল ফুটুক বা নাই ফুটুক তবুও সবাইকে জানাই পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা।

৫. ফাল্গুনের এ হাওয়ায় গাছের নতুন পাতা নিয়ে, গাছ যেন পেলে এক নতুন জীবন।

৬. চারদিকে হলুদ শাড়িতে সেজেছে কত রমনী, মাথায় পড়েছে ফুলের মুকুট, এ দেখে মনে হল ফাল্গুন চলে এসেছে।

ফাল্গুন নিয়ে গান

বসন্ত বাতাসে সইগো, বসন্ত বাতাসে,

বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ আমার বাড়ি আসে।

বসন্ত বাতাসে সইগো, বসন্ত বাতাসে,

বন্ধুর বাড়ির ফুলের বন্ধু আমার বাড়ি আসে।

বন্ধুর বাড়ির ফুল বাগানে নানান রঙের ফুল,

হায়রে,

বন্ধুর বাড়ির ফুল বাগানে নানান রঙের ফুল।

ফুলের গন্ধে মন আনন্দে,

ভোমর আইলো ব্যাকুল হয়ে।

বন্ধুর বাড়ির ফুলের টঙ্গী,

বাড়ির পূর্ব ধরে।

সেথায় বসে বাজায় বাঁশি,

প্রাণ নিল কেরে তার সুরে।

আমার মনটা নিল তার বাঁশির সুরে,

আর রূপ নিল তার আঁখি।

বসন্ত বাতাসে সইগো, বসন্ত বাতাসে;

বন্ধুর বাড়ির ফুলের বন্ধু আমার বাড়ি আসে।

ফাল্গুন নিয়ে কবিতা

পহেলা ফাল্গুন

জাহিদ হাসান

তুমি হাজারো পাখির গুনগুন,

গান আনন্দ আফরান।

তুমি এ বাংলা মায়ের,

বুকে জমে থাকা আগুন।

তোমার জন্যই এসেছে ফাল্গুন,

এত রঙিন সাজে সেজে।

কৃষ্ণচূড়ার রং লেগেছে,

ফাল্গুন চলে এসেছে বলে।

তাই তো ফাল্গুন মোদের কাছে,

 চির অমর হয়ে রয়েছে।

তাইতো একটু শহীদ মিনারকে দেখে,

বুকের কষ্ট কিছু যাক মুছে।

সন্তানের সাথে কয়েকটি ভুল কখনোই করবেন না ?

0

কোন মা-বাবাই চান না যে আমার সন্তান খারাপ বা পথভ্রষ্ট হোক। মা-বাবা সন্তানের ভালোর জন্য কত কিছুই না করে থাকেন জীবনে অনেক কিছু ত্যাগ স্বীকার করে হলেও সন্তানের জন্য বাবা মা সব সময় প্রস্তুত থাকেন। এর মধ্যে কিছু মা-বাবা আছে যারা ছেলেমেয়েদের অনেক কঠোরভাবে দেখে এবং তাদেরকে অনেক হার্ড করে এতে সন্তান ভালো পথে না যে আরো খারাপ হতে থাকে দিন দিন। এমন অনেক বাবা-মা আছে যাদের মধ্যে রয়েছে কিছু ভুল।

একজন সন্তান ছোট থেকে যেভাবে গড়ে তোলা হবে সেজন্য সেইভাবেই বড় হবে তার আচার-আচরণ, চাল-চলন, ভাব-ভঙ্গি, কথা-বার্তা যাবতীয় যা কিছু আছে সব কিছু তেমনি হবে। আসলে অনেক বাবা-মাই আছেন যারা শিক্ষিত কিন্তু তাদের মধ্যে অনেক বুদ্ধির অভাব পাশে তারা শুধু সবসময় তাদের বিজনেস বা অফিস নিয়ে ব্যস্ত থাকেন ছেলে-মেয়েদের ঐরকম সময় দেয় না সময় দিলেও তাদের সাথে এমন ব্যবহার করেন এতে ছেলেমেয়েদের অনেক ক্ষতি হয়। তো চলুন দেখে নেই সন্তানের সাথে কয়েকটি ব্যবহার করা একেবারেই উচিত নয়। 

সন্তানের সাথে যেসব ব্যবহার করা উচিত নয়

#. অনেক মা-বাবারা মনে করেন যে অনেক কথা আছে যেগুলো সন্তানদের সামনে শেয়ার করা উচিত নয়। এটি সম্পূর্ণ ভুল এতে সন্তান আরো বেশি সচেতন বা চালাক হয়ে যায় পরবর্তীতে বাবা-মার কাছে সন্তানেরা অনেক কথা শেয়ার করে না বা শেয়ার করা মনেও পড়ে না । 

#. অনেক মা-বাবা আছেন যারা সন্তানদের শাসন করতে গিয়ে মার-ধর করে। এই জিনিসটা করা উচিত নয় এতে আপনার সন্তান আরো বেশি অবাধ্য হওয়ার চান্স থাকে। মার-ধর করলে হয়তো এর বিপরিত হতে পারে।

#. অনেক মা-বাবা আছেন যারা সন্তানের ওপর অনেক চাপ সৃষ্টি করে যেমন মা বাবা বলেন এটা, করো ওটা করোনা তাহলে তোমার ভালো হবে না।  কিন্তু সন্তান কি করতে চাই সেটা নিয়ে তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। এই কাজটা করা মোটেও ঠিক হয় না একটি সন্তানের উপর মা-বাবার। 

#. অনেক মা-বাবা আসেন যারা শুধু একে অপরের সাথে তুলনা করেন যেমন সমবয়সী ক্লাসমেট বন্ধুদের সাথে। এতে সন্তান অনেক কষ্ট পেতে পারে সেই কষ্টে সে অন্য পথেও যেতে পারে । একজন সন্তানের সাথে সবসময় ভালো ব্যবহার করা উচিত।

#. অনেক সময় আছে যেমন একটি সন্তান যদি একটি খারাপ কাজ বা কোন কিছুর ক্ষতি করে তাহলে তাকে কিছু না বলা। এতে হয়ত সেই সন্তানটি আরো বেশি খারাপ হতে পারে। এ সমস্ত ভুল গুলো মা-বাবার কখনোই করা উচিত নয়।

#. অনেক বাবা-মা আছেন যারা তাদের সন্তানকে একটা কিছু বানাতে চাই কেউবা ডাক্তার বানাতে চায় আবার কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চায় কিন্তু সন্তান যে কি হতে চায় সে ব্যাপারে তারা কোনো মতামত নেন না তাদের সন্তানের কাছ থেকে। এ সমস্ত ভুল করা একদমই ঠিক হয় না। 

#. একজন সন্তানকে অঝথা কোন ঝামেলা ফালানো উচিত না। তাই আপনার সন্তানদের অযথা কোনো কাজ করতে দেবে না বা আপনার সন্তানকে একলা কোন কাজে দেবেন না এতে আপনার সন্তান অন্য ঘটে যেতে পারে । 

#. একজন সন্তানের ভেতরের খবর অনেক মা-বাবা কখনো জানতে চান না যে একজন সন্তান কি চাচ্ছে বা তার কি চাহিদা সে ব্যাপারে কখনো খেয়াল করেনা বা সন্তানের কাছে জানতে চায় না। এতে সন্তান অবাধ্য হতে পারে এতে কোন সন্দেহ নেই।

#. একজন সন্তান যদি তার মনের মত একটা কিছু করতে চাই সেখানে বাবা-মার বাধা দেওয়াটা একদমই ঠিক না। কারন সে হয়তো এই বিষয় নিয়ে অনেক ভালো একটি ফলাফল এনে দেবে তাদের সামনে কিন্তু বাবা মা কখনো এ বিষয়ে খেয়াল রাখেন না, ঠিক তারা যেটা বলে সেটাই করতে হয়। এ ব্যাপারে বাবা-মায়ের অনেক খেয়াল রাখা উচিত। 

#. বাবা মার কারণে যদি সন্তান অবাধ্য হয় তাহলে সে সন্তান হয়তো আর জিবনেও বাবা-মায়ের কোন কথা বা কোন আদেশ মানবে না। ওই সন্তান এমন পর্যায়ে যেতে পারে যা আপনি কখনো কল্পনাও করতে পারবেন না শুধু আফসোস করে যাবেন।

একজন শিক্ষিত নম্র ভদ্র বাবা-মা কখনোই তাদের সন্তানদের এরকম সাথে এরকম ব্যবহার করবেন না। কারণ তারা বর্তমানের যে আবহাওয়া টা বা জেনারেশন আছে সে ক্ষেত্রে খুব এলার্ট। সন্তানদের সাথে সবসময় ভালো ব্যবহার করা উচিত কোন ভুল করলে তাদের বোঝানো উচিত এদেশে শুধরাতে পারে হয়তোবা সে ভুলগুলো আর কোনদিন করবে না। উপরের লেখা পোস্ট যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আর যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই জানাবেন।  

সর্বকালের সেরা ফুটবলার কে ?

0

ফুটবল ইতিহাসের কথা বলতে গেলে অনেকেই ফুটবল বিশ্বে এসেছেন এবং চলে গেছেন অনেকের নাম ইতিহাসের পাতায় আছে আবার অনেকের নাম ইতিহাসের পাতায় ঐরকম নেই । তবে কিছু কিছু খেলোয়ার আছে যাদের নাম ফুটবল ইতিহাসের পাতা যতদিন আছে ততদিন তাদের নাম ইতিহাসের পাতায় থেকে যাবে। তবে বর্তমান যে ফুটবল বিশ্ব সে বিশ্ব ফুটবলের মধ্যে যে সেরা একজন খেলোয়ার আছে তার নাম আসলে ফুটবল ইতিহাসের কথা বলতে গেলেই চলে আসে সে হচ্ছেন মেসি।ফুটবল ইতিহাসের সেরা খেলোয়ার দের নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কিংবা বিতর্ক বা যেটাই করুক না কেন মেসির নাম প্রথমে আসে।

তবে বর্তমান ফুটবল বিশ্বের মধ্যে রাস করে যাচ্ছেন হাতে গোনা কয়েকজন খেলোয়ার । সেরা ফুটবলার এরমধ্যে প্রতিনিধিত্ব করছেন লিওনেল মেসি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবং নেইমার আমরা সারা বিশ্বের এমন কোন লোক নিয়ে যারা এই তিনজন প্লেয়ারকে কেউ চিনি না খুব কম সংখ্যক লোক আছে যারা এই তিনজন খেলোয়ারের নাম চেনেন বা জানেন না বিশেষ করে যারা খেলা দেখেন বা উপভোগ করেন। লিওনেল মেসির পাঁচবার ব্যালন ডি অর জিতেছেন । যা ইতিহাসের পাতায় দ্বিতীয় কোন ব্যক্তি নেই যে পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। 

সর্বকালের সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি

লিওনেল মেসির কথা যদি বলি তাহলে কম হবে উনার মত প্লেয়ার হয়তোবা ফুটবল বিশ্বে আসবে কিনা তা কারো জানা নেই। উনার মত ভদ্র নম্র একজন আদর্শবান খেলোয়ার হয়তোবা আর পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। অনেক জায়গায় অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয় তবে বারবার ফুটবল বিশ্বের আলোচনায় এসে লিওনেল মেসির কথায় প্রথমে চলে আসে এমন মাপের একজন খেলোয়ার ফুটবলের কথা আসলে তার কথায় এমনিতেই চলে আসে।

বিশ্বের অনেক তারকা আছে যেমন সিনেমা দুনিয়া, ক্রিকেট দুনিয়আ, ফুটবল দুনিয়া, আরো অনেক দুনিয়ার লোক আছে তাদের কথা ফুটবল জগতের সেরা খেলোয়াড় হচ্ছে লিওনেল মেসি। যখন আপনি উনার দিকে বা উনাকে ফলো করবেন তখন দেখবেন সবকিছুই মনে খুব সহজ ভাবে নিচ্ছে । হয়তো বা ভবিষ্যতে ওনার থেকে ভালো প্লেয়ার আসলেও আসতে পারে।

স্টিভেন জোভেটিক এর মতামত

রিসেন্টলি কিছুদিন আগের কথা সেভিয়ার তারকা স্ট্রাইকার স্টিভেন জোভেটিক ২৭ বছর প্লেয়ার জানান যে আমার দেখা বিশ্বসেরা প্লেয়ার হচ্ছে লিওনেল মেসি। তিনি আরো বলেন যে হয়তো বা এর মত প্লেয়ার আসবে কিনা আমার জানা নেই তবে তিনি বর্তমান বিশ্বের বিশ্ব মানের বিশ্ব ফুটবলারদের মধ্যে সবচেয়ে সেরা। বিশ্বকাপ কে সামনে রেখে বর্তমানে যে যে লিখে তিনি অংশগ্রহণ করছেন দুর্দান্ত পার ফরম্যান্স করে যাচ্ছেন দিনের পর দিন। আসলে উনার কথা লিখতে গেলে অনেক কিছুই বলতে হবে অনেক কিছুই লিখতে হবে তার মতো এতো বড় মাপের প্লেয়ার হয়তোবা আসতেও পারে ফুটবল বিশ্বে আবার নাও আসতে পারে।

এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি কতটুকু আপনাদের বোঝাতে পারলাম বা কতটুকু গুছিয়ে লিখতে পারলাম যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাকে বিষয়টি জানাবেন। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনার খারাপ লাগবেনা না এবং আপনার যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন ধন্যবাদ। 

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে ও কাজের বেতন কেমন

0

সিঙ্গাপুর হলো একটি উন্নত রাষ্ট্র, তাই এই দেশটিতে কাজের জন্য আমাদের নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত দেশগুলো থেকে অনেক মানুষ প্রতি বছর পারি জমিয়ে থাকে কাজের জন্য। আমাদের বাংলাদেশ থেকেও প্রচুর মানুষ সিঙ্গাপুর গিয়ে থাকেন। আপনাদের হয়তো অনেকেরই সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে এবং কোন কাজের বেতন কেমন সে বিষয়ে ধারণা নেই। এই সকল বিষয়ে জানতে অনেকেই আগ্রহী হয়ে থাকেন, আগের তুলনায় বর্তমানে অনেক বেশি টাকা লাগে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে।

সিঙ্গাপুরে শ্রমিকদের বেতন অনেক বেশি তাই ওই দেশটিতে বেশি টাকা লাগলেও মানুষ গিয়ে থাকেন। তো আপনারা যারা সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে এবং সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা কেমন বা বর্তমানে কোন ভিসার চাহিদা বেশি এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন এবং জেনে নিন। আশা করি সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন।

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে 

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে সব মিলিয়ে ১০ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা খরচ হয়। বর্তমান সময় থেকে দুই বছর পূর্বেও খরচ হতো ৬ লক্ষ থেকে ৮ লক্ষ টাকা এর মত। বর্তমানে খরচ বেশি হওয়ার মূল কারণ হল ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া। দিন যাচ্ছে আর আমাদের দেশে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। সিঙ্গাপুরে ডলার চলে তাই ডলারের সাথে তাল মিলিয়ে সবকিছু হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে তারা স্কেল উথিয়ে নিচ্ছে। তবে বর্তমান নিয়ম অনুসারে আপনি সিঙ্গাপুর গিয়েও স্কেল করতে পারবেন।

যদি পরিচিত কোন লোক থাকে তাহলে সিঙ্গাপুর গিয়ে স্কেল করলে সেক্ষেত্রে অনেক কম খরচে সিঙ্গাপুর যেতে পারবেন। যদি সিঙ্গাপুর গিয়ে স্কেল পাশ করে থাকেন তবে আপনার খরচের পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে আপনার বেতনের উপর। মাসিক যে বেতন পেয়ে থাকেন সিঙ্গাপুর যেতে আপনাকে ওই পরিমাণ খরচ করতে হবে প্রতিবছরের জন্য। এখানে আরেকটি কথা রয়েছে আপনি কত বছর থাকবেন তার ওপর আপনার খরচ নির্ভর করবে।

যদি সিঙ্গাপুর ২ বছর থাকেন তাহলে দুই মাসের বেতন খরচ করতে হবে সিঙ্গাপুর যেতে। আর যদি ১০ বছর থাকেন তাহলে দশ মাসের বেতন দিতে হবে সিঙ্গাপুর যেতে। তাহলে বুঝতেই পারছেন বেতনের উপর নির্ভর করে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা খরচ হবে। তাই দালালের খপ্পরে না পড়ে ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে সিঙ্গাপুর গেলে আপনার খরচ কম হবে।

সিঙ্গাপুরে কাজের বেতন কত 

সিঙ্গাপুরে কাজের বেতন ৭০ হাজার থেকে শুরু করে ২.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে এখানে বেতন নির্ভর করে সম্পূর্ণ কাজের উপর। যদি সেই কাজগুলোর উপর দক্ষতা ভালো থাকে এবং যে কাজে সিঙ্গাপুর যাবেন তার চাহিদা যদি অনেক বেশি থাকে তাহলে বেতনও অবশ্যই বেশি হবে। বিশেষ করে ইলেকট্রিশিয়ান, ড্রাইভিং ও প্লাম্বিং এই সমস্ত কাজে সিঙ্গাপুরে বেতন অনেক বেশি হয়ে থাকে।

কনস্ট্রাকশন ছাড়া যদি আপনারা ড্রাইভিং ও ইলেকট্রিক কাজ ভালো পারেন, তাহলেও আপনাদের বেতন হবে সর্বনিম্ন ৮০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এছাড়াও সিঙ্গাপুরে ওভারটাইমের সুযোগও রয়েছে। সিঙ্গাপুর যদি ওভারটাইম করেন তাহলে সর্বনিম্ন বেতন ১ লক্ষ টাকার উপরেই হবে কম হবে না। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এখানে বেতনের পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে থাকে।

সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত 

বর্তমানে সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন কাজের বেতন ৫০ হাজার টাকা। এখানে যদি আপনার কাজের দক্ষতা খুবই কম থাকে তাহলে আপনি এই পরিমাণ টাকা পাবেন। তবে আস্তে আস্তে আপনার কাজের দক্ষতা যদি ভালো হয় তাহলে আপনাকে পদোন্নতি করা হবে। আর যখন আপনাকে পদোন্নতি করা হবে তখন আপনার বেতন আরো বেশি হবে। আর এখানে আমি যে বেতন তুলে ধরেছি তা ওভারটাইম ব্যতীত।

সিঙ্গাপুরে সর্বোচ্চ বেতন কত 

সিঙ্গাপুরে প্রবাসীদের জন্য সর্বোচ্চ কাজের বেতন ২.৫ লক্ষ টাকা। তবে এই পরিমাণ বেতন পড়বে যখন  ফোরম্যান পদে পদোন্নতি হবেন। দীর্ঘদিন কাজ করার পর যখন অভিজ্ঞতা অনেক বেশি হয়ে যাবে তখন  ফোরম্যান পদে পদোন্নত করা হয়। যখন ফোরম্যান হয়ে যাবেন তখন বেতন হবে প্রায় ২.৫ লক্ষ টাকা। তাই নিজের বেতন বাড়ানোর জন্য কাজের দক্ষতাকে অবশ্যই বৃদ্ধি করতে হবে।

সিঙ্গাপুরে কনস্ট্রাকশন ভিসা বেতন কত 

অন্যান্য দেশের চেয়ে সিঙ্গাপুরে কনস্ট্রাকশন কাজের ভিসায় বেতন সবচেয়ে বেশি। আপনাদের যদি কনস্ট্রাকশন এর কাজের ওপর দক্ষতা ভালো থাকে তাহলে অবশ্যই কনস্ট্রাকশন ভিসায় সিঙ্গাপুর যেতে পারেন। কারণ সিঙ্গাপুরে কনস্ট্রাকশন কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে তাহলে বুঝতেই পারছেন বেতনও অবশ্যই বেশি হবে। সিঙ্গাপুরের কনস্ট্রাকশন এর কাজের সর্বনিম্ন বেতন ১ লক্ষ্য থেকে সর্বোচ্চ ১.৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

সিঙ্গাপুরে ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত 

সিঙ্গাপুরে ড্রাইভিং ভিসা বেতন সর্বনিম্ন ৮০ হাজার টাকা। এখানে আপনাদের বেতন নির্ভর করবে যে কোন ধরনের গাড়ি চালাবেন তার ওপর। যদি লরি বা ট্রাক চালিয়ে থাকেন তাহলে আপনার বেতন বেশি হবে। আর যদি আপনি কোন বাসা বাড়ির গাড়ি চালিয়ে থাকেন তাহলে আপনার বেতন কিছুটা কম হবে। বাংলাদেশি টাকায় আপনার সর্বনিম্ন বেতন হবে ৮০ হাজার থেকে ১.২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

সিঙ্গাপুরে প্লাম্বিং ভিসা বেতন কত 

সিঙ্গাপুরের প্লাম্বিং ভিসার বেতন হয়ে থাকে সর্বনিম্ন ৬০ হাজার টাকা। যদি আপনার এই কাজের সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে বেতন আরো বেশি হবে। সিঙ্গাপুরের প্লাম্বিং ভিসার কাজের চাহিদাও মোটামুটি ভালোই রয়েছে। আপনাদের যদি লাম্বিং কাজের উপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সিঙ্গাপুরে প্লাম্বিং ভিসায় যেতে পারেন।

কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও ছন্দ

0

কৃষ্ণচূড়া ফুল এমন কোনো মানুষ নেই যে পছন্দ করেন না, সবাই এই ফুলটিকে খুবই পছন্দ করেন। তো এই পোষ্টের মাধ্যমে কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা সম্পর্কে লেখা হবে। আশা করি নতুন কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন পেয়ে যাবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে আছেন কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য খুঁজে থাকেন। এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন কথা খুঁজে পাবেন ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই কৃষ্ণচূড়া ফুল স্ট্যাটাস ও  ক্যাপশন গুলো। 

কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি

 

১. শুধু একবার কৃষ্ণচূড়ার প্রেমে পড়ে দেখো, তুমি আর তাকে ভুলবে না কোনদিন। 

২. মনটা খুব খারাপ থাকলে, একবার গিয়ে কৃষ্ণচূড়ার দিকে তাকিয়ো মন ভালো হয়ে যাবে। 

৩. কৃষ্ণচূড়া ফুল যখন ফোটে, তখন চারদিকের পরিবেশ যেন তাদের সৌন্দর্য খুঁজে পায়। 

৪. ” ওগো মোর কৃষ্ণচূড়া ” কখনো যেও না ছেড়ে আমাকে একা। 

৫. কখনো যদি খুব কষ্ট পেয়ে থাকো, তাহলে একবার ঘুরে এসো গিয়ে কৃষ্ণচূড়া ফুলের পাশ দিয়ে। 

৬. কৃষ্ণচূড়া ফুলের ওপর দিয়ে সূর্য যখন উঁকি মারে আকাশে, তখন যেন সে দৃশ্য আর কোথাও খুঁজে পাবে নাকো এই পৃথিবীতে। 

৭. রাস্তার পাশে যখন দেখি কৃষ্ণচূড়ার গাছ, তখন যেন তোমার সেই পুরনো স্মৃতি আমাকে হাসিয়ে যায়। 

৮. কৃষ্ণচূড়া তুমি ফুটবে কবে, তোমাকে নিয়ে যে আমি হাজারো কবিতা লিখতে চাই। 

কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

১. ফুলের রাজা গোলাপ হতে পারে, কিন্তু ফুলের রানী হল কৃষ্ণচূড়া। 

২. কৃষ্ণচূড়ার এত অপরূপ সৌন্দর্য যে, সারাক্ষণ যেন শুধু তার দিকে তাকিয়ে থাকে।

 

৩. গ্রীস্মের সকালে যেন হালকা শিশির ভেজা কুয়াশায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের অপেক্ষায় কেটে যায় সারা সকাল বেলা। 

৪. সকাল বেলার সেই কৃষ্ণচূড়া ফুলের গন্ধ যেন প্রকৃতির বাতাসের সাথে ঘুরে বেড়ায়। 

৫. কৃষ্ণচূড়া ফুলের দিকে তাকালে যেন শুধু তোমার কথাই বারবার মনে পড়ে যায়। 

৬. সৃষ্টিকর্তা তোমাকে কেন এত সৌন্দর্য দিয়েছে গো কৃষ্ণচূড়া, তোমার দিকে তাকিয়ে থাকলে অন্যদিকে আর তাকাতে ইচ্ছে হয় না আমার। 

৭. কৃষ্ণচূড়া ফুল যখন গাছ থেকে ঝরে যায়, তখন গাছটি যেন একাকার হয়ে যায়। 

কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে ক্যাপশন

১. কৃষ্ণচূড়া তুমি ফুটবে বলে, আমি তোমার অপেক্ষায় আছি। 

২. কৃষ্ণচূড়া তুমি ফুটবে বলে, প্রকৃতি তোমার জন্য অপরূপ সাজে সেজে আছে। 

৩. কৃষ্ণচূড়া ফুলের প্রেমে পড়ে, আমি যেন আজ অন্য জগতে এসে সব গেছে হারিয়ে ।

৪. এই কৃষ্ণচূড়া ফুলের মাঝে, আমি যেন তোমার খুঁজে পাই। 

৫. কৃষ্ণচূড়া এই গাছটি শুধু সৌন্দর্যের দিক দিয়ে নয়, গাছটি অনেক জায়গা জুড়ে ছায়া দিয়েও থাকে। 

৬. আমার এই জীবনে যত দুঃখ কষ্ট, সব যেন ভুলে যায় কৃষ্ণচূড়ার দেখা পেলে।

৭. কৃষ্ণচূড়ার সঙ্গে থাকা সেই সৌন্দর্য যেন পবিত্র করে দেয় এই দেহ খানা। 

৮. বিকেল বেলায় খেলার মাঠে কৃষ্ণচূড়ার দেখা, সেখান থেকেই শুরু হয়েছে প্রেম নামক এক জ্বালা। 

কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে ছন্দ

* আমার কাছে গোলাপ ফুল নয় রানী, আমার কাছে কৃষ্ণচূড়া ফুলি হলো সকল ফুলের রানী।

* আমি কৃষ্ণচূড়া ফুল দিয়ে তোমার ওই মাথায় কোপা বেঁধে দিব বসন্তের ওই কালে গো সখি।

* কৃষ্ণচূড়া তুমি কেন এত সুন্দর তোমার দিকে তাকিয়ে থাকলে মনে হয় যে আমি নিজেকে কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছি। 

* কৃষ্ণচূড়া ফুল যেমন তার গাছের সবচেয়ে বেশি সৌন্দর্য, ঠিক তেমনি তুমিও আমার জীবনে আমার চেয়ে বেশি দামি। 

* কৃষ্ণচূড়া ফুলের সেই মায়াবী রূপে যেন আমি তোমাকে হারিয়ে ফেলেছি, কারন আমি কৃষ্ণচূড়া ফুলের প্রেমে পড়ে গেছি।

* প্রতিরাতে আমি স্বপ্নে দেখি কৃষ্ণচূড়া ফুলের বৃষ্টিতে তুমি আর আমি ভিজে একাকার হয়ে গেছে।

* আমি হেরে গেছি কৃষ্ণচূড়া ফুলের কাছে, কারণ আমি তার মায়া জালে আটকে গেছি। 

সর্বশেষ কথাঃ 

কৃষ্ণচূড়া ফুল এমন একটি সৌন্দর্য সৃষ্টি করে যা দেখে মানুষ প্রেমে পড়তে বাধ্য হয় এই কৃষ্ণচূড়া ফুলের উপর। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির মধ্যে এক অন্যতম সৃষ্টি এই কৃষ্ণচূড়া ফুল, যা দেখে শুধু চেয়ে থাকতে মন চায়। কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো তুলে ধরা হয়েছে  আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের প্রিয়জনদের মাঝে শেয়ার করবেন। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন। আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন আবিষ্কার এবং আবিষ্কারের সাল

0

আমাদের বিশ্ব আজ অনেক উন্নত হয়েছে অনেক কিছু আবিষ্কার হচ্ছে বা আগে হয়েছে সে সকল তথ্য কে কি আবিষ্কার করল আমাদের অনেকেরই জানা নেই। সে সকল তথ্যগুলো আজকে আমরা যে জানব। একজন বিজ্ঞানী একটি জিনিস আবিষ্কার এর পিছনে পুরো জীবনটাই বিলিয়ে দিয়েছেন।  অনেক বিজ্ঞানী গবেষণা করতে করতে তাদের জীবন গবেষণার ভিতর শেষ হয়ে গেছে। একজন বিজ্ঞানী কতটা শ্রম দেয় বা কতটা পরিশ্রম করে তাহলে ভলার নয়।

একজন সাধারন মানুষ যদি অতটা শ্রম বা পরিশ্রম করতো তাহলে সে অনেক কিছু অর্জন করতে পারতো। একজন বিজ্ঞানী তার জীবনের যে সময় সে সময়ে প্রায় পুরো সময়ই গবেষণা করেই শেষ করে দেয় তাদের যে ব্যর্থতা তাদের দুঃখ কষ্ট এর পিছনে লুকিয়ে থাকে একটি আবিষ্কার। তাদের পেছনে যে শ্রম আছে এই শ্রমের মূল্য পৃথিবীর কোন লোক দিতে পারবে না। একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব না। তাদের কথা বলতে গেলে আসলে কম হয়ে যাবে।

বিজ্ঞানীরা কিভাবে সফল হয়

এক বিজ্ঞানির গল্পের পেছনে শুধু কষ্টের বিষয় বা দিকটাই বেশি তবে তারা সফল হয়েছে কষ্টের মাধ্যমেইআপনি অনেক জায়গায় অনেক সাইড এর অনেক তথ্যই দেখবেন কিন্তু সে তথ্যগুলো সঠিক হবে কতটা সঠিক হবে না কিন্তু এই সাইটের সকল তথ্য একদম সঠিক এবং নির্ভুলভাবে কালেকশন করা হয়েছে। তাই আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেই কোন বিজ্ঞানী আবিষ্কার কি এবং কত সালে আবিষ্কৃত হয়েছে। 

বিজ্ঞানীদের নাম ও আবিষ্কার এবং সাল

১. জোসেফ প্রিস্টলি একজন ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম অক্সিজেন আবিষ্কার করেন । এই অক্সিজেন আবিষ্কারের সাল হচ্ছে ১৭৭৪ সালে । 

২. গটিলিয়েফ ডেলমার একজন জার্মানির বিখ্যাত বিজ্ঞানী।  তিনি সর্বপ্রথম মোবাইল আবিষ্কার করেন। এই  অটোমোবাইলটি  আবিষ্কার করেন ১৮৮৫ সালে। 

৩. স্যার জোসেফ জে.  থমসন একজন ইংল্যান্ডের বিশিষ্ট নামকরা বিজ্ঞানী বলে ভূষিত হয়েছিলেন। তার জীবনের সর্বপ্রথম আবিষ্কার হলো ইলেকট্রন । ইলেকট্রন সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৮৫৭ সালে।  

৪. উইলিয়াম স্টারজেন উনিও ইংল্যান্ডের একজন নামকরা বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন ইলেক্ট্রো ম্যাগনেট যেটি আবিষ্কৃত হয় ১৮২৩ সালে। 

৫. রাইট ব্রাদার্স একজন USA -আমেরিকান একজন স্বনামধন্য বিজ্ঞানী। তিনি একজন আমেরিকান নাগরিক। তিনি সর্বপ্রথম উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেছিলেন যা আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৯০৩ সালে। এর জন্য তিনি অনেক সম্মাননা পদক ছাড়া আরো অনেক কিছু অর্জন করেছিলেন। 

৬. স্যার ফ্রেডরিখ ব্যানটিং একজন ক্যানাডিয়ান নাগরিক তিনি সর্বপ্রথম ইনসুলিন আবিষ্কার করেন এই ইনসুলিন সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৯২৩ সালে। 

৭. উইলহেম রেন্টজেন একজন জার্মানির উন্নত মানের বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম x-ray আবিষ্কার করেন। এবং এই x-ray আবিষ্কার করেন ১৮৯৫ সালে। 

৮. চার্লস  বাবেজ উনার জন্য ইংল্যান্ডের একটি শহরের। তিনি সর্বপ্রথম কম্পিউটার আবিষ্কার করেন। কম্পিউটার সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৮৩৬ সালে। এর জন্য তিনি বিশ্ব বিখ্যাত একজন বিজ্ঞানী। 

৯. ব্লেইজ প্যাসকেল একজন বিশিষ্ট নামকরা বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। এই ক্যালকুলেটর আবিষ্কৃত হয় ১৬৪২ সালে। 

১০. হেসিং এবং লিং  টিসান  তোরা দুজনে চায়নার বিজ্ঞানী । তারাই সর্বপ্রথম দুইজন মিলে ঘড়ি আবিষ্কার করেন । এই ঘড়ি সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৭২৪ সালে। 

১১. স্যামুয়েল এফ.বি. মোর্স তিনি একজন আমেরিকান বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম বিশ্ববাজারে টেলিগ্রাফ আবিষ্কার করেন। এবং এই টেলিগ্রাফ আবিষ্কৃত হয় ১৮৩৭ সালে। 

১২. আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল একজন স্কটল্যান্ড এর এডিনবার্গের নামকরা একজন বিজ্ঞানী। তিনিই  সর্বপ্রথম বিশ্ববাজারে টেলিফোন  আবিষ্কার করেন । তিনি এই টেলিফোন আবিষ্কার করা হয় ১৮৭৭ সালে।  

১৩. ডেনিয়েল রাদারফোর্ড একজন নিউজিল্যান্ডের বিখ্যাত বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম বিশ্ববাজারে নাইট্রোজেন আবিষ্কার করেন। তিনি এই নাইট্রোজেন আবিষ্কার করেন ১৭৭২ সালে। 

১৪. নিকোলাস অটো তিনি জার্মানির একজন বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম পেট্রোল ইঞ্জিন চালু করেন । তিনি বিশ্ববাজারের সর্বতম ১৮৭৬ সালে পেট্রোল ইঞ্জিন চালু কর। 

১৫. কার্ল ভল ড্রেইস একজন জার্মানির বিজ্ঞানী। তিনি বিশ্বের সর্বপ্রথম বাইসাইকেল আবিষ্কারক। তিনি বাইসাইকেলটি আবিষ্কার করেন ১৮১৭ সালে।

১৬. গুগলিয়েল মো মার্কনী তিনি একজন ইতালির নামকরা বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম এই পৃথিবীতে বেতার যন্ত্র বা রেডিও আবিষ্কার করেন। তিনি এই বেতার যন্ত্র বা রেডিও যন্ত্র আবিষ্কার করেন ১৯৮৪ সালে।

১৭. গটিলিয়েব  ডেলমার তিনি একজন নামকরা জার্মানি বিজ্ঞানী বা আবিষ্কারক। তিনি সর্বপ্রথম মোটর সাইকেল আবিষ্কার করেন ১৮৮৫ সালে। 

১৮. এডাম অসব্রণ একজন ব্রিটিশ আমেরিকান নাগরিক। যিনি সর্বপ্রথম ল্যাপটপ আবিষ্কার করেন। তিনি এই ল্যাপটপ আবিষ্কার করেন ১৯৮১ সালে।

১৯. জন বিগিন তিনি একজন যুক্তরাষ্ট্রের সফল বিজ্ঞানী। যিনি সর্বপ্রথম ক্রেডিট কার্ড আবিষ্কার করেন। তিনি এই ক্রেডিট কার্ড আবিষ্কার করেন কোন ১৯২০ সালে। 

২০. থমাস এ. এডিসন তিনি একজন আমেরিকান বিজ্ঞানী। তিনি সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করেন। তিনি এই পদ্ধতি ১৮৭৯ সালে প্রথম আবিষ্কার করতে সফল হন। 

২১. রবার্ট কোচ তিনি একজন জার্মানির মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। তিনি সর্বপ্রথম যক্ষা রোগের ওষুধ আবিষ্কার করেন। এই ওষুধটি তিনি ১৮৮২ সালে আবিষ্কার করেন এবং তারপরই বাজারজাত শুরু করেন। 

বিজ্ঞানের আবিষ্কার নিয়ে উপরে যে পোস্টটি লেখা হয়েছে সে পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন আশা করি। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এই পোষ্টে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব। 

আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

0

আমরা কম বেশি সবাই আপেল পছন্দ করি। এই আপেল আমরা খাই কিন্তু এর উপকারী গুণ ও এর অপকার সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো আপেলের মধ্যে রয়েছে কতগুলি উপকার এবং এই আপেলের মধ্যেই রয়েছে অনেকগুলো ক্ষতির দিকও। আপেল এই ফলটি সারাবিশ্বের একটি পরিচিত ফল। আপেলের মধ্যে রয়েছে অনেক উপকারী গুণ এবং আমরা যদি অতিরিক্ত বেশি খেয়ে ফেলি তাহলে এর মধ্যে রয়েছে অপকারিতা যা দেহের জন্য অনেক ক্ষতি হতে পারে। 

আপনারা যারা আপেল বেশি পছন্দ করেন তাদের জন্য এই পোস্টটি বেশি প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট বলে মনে করি। কারণ অতিরিক্ত আপেল খাবা কিন্তু আপনার নিজেকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা। এর মধ্যে কিছু জিনিস অতিরিক্ত বেশি থাকে ফলে আমরা যখন এই ফলটি বেশি খেয়ে থাকি তখন আমাদের সমস্যা হতে পারে। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা দেখে নেই আপেল এই ফলটির মধ্যে রয়েছে কি উপকারী গুণ ও অপকার। 

আপেল খাওয়ার উপকারিতা

প্রথমেই বলে নিচ্ছি আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি। আপনার দেহের জন্য প্রতিদিন একটি করে আপেল খাওয়া সবচেয়ে ভালো। প্রতিদিন আপনি যদি একটি করে আপেল খান এর মধ্যে থাকা যে উপকারী গুণ গুলো আছে সেই গুণগুলো এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে তো চলুন দেখে নেই। 

  • দাঁত শক্ত ও মজবুত রাখে এই আপেল আপেলে থাকা ভিটামিন সি দাঁতের গোড়া মজবুত রাখে এবং দাঁতকে সাদা রাখতে সাহায্য করে।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধিতে আপেল খুবই ভালো কাজ করে। আপেলে থাকা ফাইবার আমাদের হজম শক্তির প্রক্রিয়াকে বাড়াতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি প্রতিদিন একটি করে সকালবেলায় আপেল খেতে পারেন। 
  • আপেল ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপেলে ফাইবার আপনার শরীরের ফ্যাট গুলো কমিয়ে দেয় তাই আপনি প্রতিদিন খালি পেটে একটি করে আপেল খেতে পারেন। 
  • আপেল আপনার লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। খালি পেটে যদি আপনি প্রতিদিন একটি করে আপেল খান তাহলে আপেল থাকা পেকটিন এবং ফাইবার আপনার লিভার ভালো রাখতে সাহায্য করে। 
  • একটি আপেল প্রতিদিন খেলে আপনার ত্বককে ভালো রাখতে সাহায করে। আপেলের রস আছে সেই রস ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং আপনার মুখের ব্রণ, সে ব্রন গুলো দূর করতে সাহায্য করে।
  • আপনার হাড়ের ক্ষয় রোধের জন্য একটি বিশেষ উপকারী ফল আপেল। আপেলে থাকা পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি তে সাহায্য করে। 
  • আপেল ক্যান্সার প্রতিরোধের কাজ করে থাকে। যেমন স্তন ক্যান্সার, লিভার ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার আরো বেশ কয়েক ধরনের ক্যান্সারের জন্য আপেল খেতে পারেন। 
  • আপেল আপনাদের ডায়াবেটিস কন্ট্রোল করতে সাহায্য করে। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন তাহলে সপ্তাহে কয়েকটি করে আপেল খান আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। 

আপেল খাওয়ার অপকারিতা

আমাদের দেহের জন্য কোন কিছুই বেশি ভাল না স্বাভাবিক মত সবকিছু ভালো। আমাদের দেহের জন্য অতিরিক্ত আপেল খাওয়া একদমই ঠিক না এতে হতে পারে নানান ধরনের সমস্যা। তাহলে চলুন দেখে নেই অতিরিক্ত মাত্রায় আপেল খেলে আমাদের কি কি হতে পারে। 

  • যাদের এলার্জি আছে তাদের জন্য আপেল না খাওয়াটাই ভালো। বেশি আপেল খেলে আপনার এলার্জি বেড়ে যেতে পারে। 
  • আপনার যদি গ্যাস্টিকের সমস্যা থাকে তাহলে আপনার আপেল কম খাওয়াই ভালো কারণ আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আপেলের এই ফাইবার গ্যাস্ট্রিক বাড়াতে সাহায্য করে এবং আপনার পেট ফুলিয়ে দেবে। 
  • আমরা যে আপেল খেয়ে থাকি অনেক সময় কিন্তু ভুলে আমাদের পেটে আপেলের বিচি চলে যায়। এ বিচি কিন্তু আমাদের দেশের জন্য অনেক ক্ষতি হতে পারে। যেমন আপেলের বীজ শরীরের বিষ ক্রিয়া তৈরি করে সে বীজ সায়ানাইড তৈরি হয় ফলে আমাদের মৃত্যুর মতো বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। 
  • আমরা যে আপেলগুলো খান সেগুলো ফরমালিন না রাসায়নিক এটা কিন্তু বোঝা খুব কষ্ট তো এই আপেলে থাকা ফরমালিন আমাদের দেহের জন্য কিন্তু অনেক ক্ষতি হতে পারে।

সর্বশেষ কথা 

আশা করি এই পোস্টটি পড়ে আপেলের যে উপকারীর গুণ ও অপকার সম্পর্কে কিছুটা ধারনা আপনাদের কাজে আসবে। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবারের সবার সাথে অথবা আপনার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। যাতে তারা আপেল সম্পর্কের যে গুণ ও ক্ষতি আছে সে সম্পর্কে তারা জানতে পারে। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন তাহলে আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।