Home Blog Page 27

অহংকার নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, গল্প ও কিছু কথা

0

অহংকার মানুষকে ধ্বংসের পথে ঠেলে নিয়ে যায়, কিন্তু তারা কখনও খেয়াল করে না যে এ ধ্বংসের মূল কারণ হচ্ছে অহংকার। তো বন্ধুরা আজকের প্রশ্নের মাধ্যমে অহংকার নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে অহংকার নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা সম্পর্কে আলোচনা দেখে নেই। 

অহংকার নিয়ে উক্তি

অনেকে অহংকার নিয়ে উক্তি খুঁজে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে অহংকার নিয়ে কিছু যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে সে উক্তিগুলো ভালো লাগবে। এখান থেকে কিছু উক্তি সংগ্রহ করতে পারেন।

১. অহংকার হচ্ছে ধ্বংসের একটি মূল কারণ, যা মানুষকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। 

২. যেখানে জীবনের এক সেকেন্ডের জন্য ভরসা নেই, সেখানে কেন এত অহংকার হবে এই জীবনে। 

৩. মানুষ অহংকার করে তার বিপদকে কাছে টেনে আনে, পরে দোষী হয় অন্য কেউ।

৪. কারনে অকারনে যে অন্যকে ঘৃনা করে, সেই প্রকৃতপক্ষে অহংকারী। 

৫. কখনো কখনো অহংকার বিপর্যয়ের দিকে পরিচালিত করে, তখন সেই অহংকারের মালিক না হওয়াই ভাল। 

৬. লোভী ও অহংকারী মানুষকে আল্লাহ’তালা কোনদিন ক্ষমা করবেন না। 

৭. অহংকার করে অজান্তেই মানুষ অনেক ভুল করছে, তার হিসেব কিন্তু দিতেই হবে। 

৮. অহংকার এমন একটি জঘন্য কাজ যে, নিজেদেরকেই সাফল্য হতে বাধা দেয়। 

অহংকার নিয়ে স্ট্যাটাস

অনেকে আছেন কিছু মানুষের অহংকার দেখে ফেসবুকে অনেক সময় স্ট্যাটাস দিতে চান কিন্তু খুঁজে পান না। এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা অহংকার নিয়ে কিছু স্ট্যাটাস তুলে ধরব আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। এবং এই স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করে স্ট্যাটাস দিতে পারবেন।

১.  অহংকার হল পতনের মূল। – আল হাদিস

২. একজন সংসারী মহিলা যদি অহংকারী হয়, তাহলে সেই সংসারকে পুরো বিনষ্ট করে দেয়।-  সংগৃহীত

৩. জ্ঞানী লোক কখনো অহংকার করে না, তারা অহংকার করতে ভয় পায়। – সংগৃহীত

৪. চরিত্রের অহংকার সবচেয়ে বড় অহংকার। – জেফারসন

৫. নিজেকে সবসময় উপরে রাখার জন্য কিছু মানুষ সব সময় হিংসা বা অহংকার করে। – সংগৃহীত

৬. অহংকার এমন একটি খারাপ জিনিস যে, একজন মানুষকে অকেজো করে তোলে। – সংগৃহীত

৭. অহংকারই কিন্তু নিজের সবচেয়ে বড় শত্রু। – চাণক্য

৮. যেখানে জীবনের মূল্যের কোন নিশ্চয়তা নেই, সেখানে কেন এত অহংকার। – আর্থার গুইটারম্যান 

অহংকার নিয়ে গল্প

একটি ছিল খরগোশ আরেকটি ছিল কচ্ছপ, দুজনে একটি খেলায় অংশগ্রহণ করে যে কার আগে কে এই সাগরটি পাড়ি দিতে পারে। কচ্ছপ, খরগোশকে বলল ঠিক আছে। খরগোশ অহংকার করে বলল তুমি কি আমার সাথে খেলা অংশগ্রহণ করে পারবে। তখন কচ্ছপ বলল শোনো কোন কিছুকে অবহেলা করতে নেই বা কোন কিছুকে অহংকার করতে নেই, চলো দেখি কে এই প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়। তো কচ্ছপ আর খরগোশ দুজনে প্রতিযোগিতা শুরু করে দিল যে কার আগে এই সাগরটি পাড়ি দিতে পারে।

কচ্ছপ তো খুবই ধীরগতিতে যাওয়া শুরু করল এবং খরগোশ দেখে হাসে আর বলে তুমি আমার সাথে কেন প্রতিযোগিতা দিতে গেলে, খরগোশ বলল,আমি তো গিয়ে ওই পারে ঘুমিয়ে যাব তাও মনে হয় তোমার যাওয়া হবে না। তো তারা এভাবে যেতে লাগলো অনেক দূর, অনেক দূর যাওয়ার পর কচ্ছপ বলল, গাছের নিচে আমি একটু বিশ্রাম নেই। এই বলে সে ঘুমিয়ে গেল কখন সে নিজেও টের পায়নি। ওদিকে তো কচ্ছপ তার গতিতে যেতে সাগর পারি করে ফেলেছে কিন্তু খরগোশ তো আর সাতরাতে পারে না সে সাগর পাড়ে গিয়ে বলল এখন আমি আর কি করবো। এখন তো আর আমি আর যেতে পারবো না হেরে গেলাম কচ্ছপ তোমার সাথে। 

অহংকার নিয়ে ছন্দ

ওহে তোমার কেন এত অহংকার তুমি কি এই দুনিয়াতে চিরস্থায়ী ভাবে এসেছো তাহলে কেন এত অহংকার।  অহংকার যে পতনের মূল সে কথা কি তোমার জানা নেই। যেভাবে এসেছিলে খালি হাতে ঠিক সেই ভাবেই চলে যেতে হবে এই দুনিয়া ছেড়ে খালি হাতে। তাহলে কেন এত অহংকার তোমার, কি জন্য করো এত অহংকার। এই দুনিয়াতে যারা অহংকার করেছে তাদের কি দেখনি বর্তমান হাল, তাদের কি তুমি দেখনি কেমন অবস্থা হয়েছে তাদের। 

অহংকার নিয়ে কিছু কথা 

এক পাতিল দুধের মধ্যে যদি এক ফোঁটা টক দেওয়া হয় তাহলে কিন্তু সম্পূর্ণ দুধ টুকু নষ্ট হয়ে যাবে। তেমনি  একজন মানুষ যদি অহংকার করে তার পুরো শরীরটাই দূষিত হয়ে যায়। এই দুনিয়াতে কোন কিছু নিয়ে অহংকার করা উচিত নয়, কারণ এই দুনিয়াটাই হলো কিছুক্ষণের জন্য ক্ষণস্থায়ী একটা দুনিয়া।মানুষ শুধু শুধু অহংকার করে নিজের ব্যক্তিত্ব নষ্ট করে, পরে কোন উদ্দেশ্য খুঁজে পায়না সে তখন অসহায় হয়ে পড়ে।

দুটি জিনিস নিয়ে কখনো অংকার করা উচিত নয় যেমন একটি হল ধন আরেকটি হলো নিজের রুপ। নিজের বুদ্ধিকে অহংকার ভেবে ভুল করা যাবেনা, এতে নিজেরই ক্ষতি হবে। অহংকার এমন একটি জিনিস যে, আপনি যে ভুল করছেন তা কখনোই মেনে নেবেন না। কিছু মানুষ অহংকার করতে করতে তার আপনজনদের হারিয়ে ফেলে।অহংকার কখনো একটি মানুষের ভিতরটাকে আত্মতৃপ্তিতে ভরিয়ে দিতে পারবে না।

সর্বশেষ কথাঃ 

অহংকার নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা নিয়ে এই পোস্টে যা কিছু লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে কিছু অহংকারী লোক গুলো এগুলো পড়ে একটু অহংকারহীন হয় । এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি আরও ভাল ভাল পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড বিমান ভাড়া ২০২৩

0

আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড বা ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড যেটাই বলুন না কেন, ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড বিমান ভাড়া সম্পর্কে খোঁজ করছেন। আশা করি আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড এর বিমান ভাড়ার সর্বশেষ তথ্য জানতে পারবেন। ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড এর বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো, যাতে আপনারা আপনাদের সঠিক তথ্য পেয়ে যান। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড এর বিমান ভাড়া সর্বশেষ তথ্য ও সুইজারল্যান্ডের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো।

ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড বিমান ভাড়া

আপনারা যদি চান তাহলে শুধু ঢাকা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে নয় চট্টগ্রাম এয়ারপোর্ট থেকেও যেতে পারবেন। আসলে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি সুইজারল্যান্ড এখন পর্যন্ত কোন বিমান বা ফ্লাইট চালু হয়নি। তো বাংলাদেশ থেকে প্রথমে মধ্যপ্রাচর্যের যে দেশগুলো রয়েছে সেই দেশগুলোতে যাওয়ার পর আবার সুইজারল্যান্ড যেতে হয়। বাংলাদেশ থেকে যে দেশগুলোতে যাওয়ার পর তারপরে সুইজারল্যান্ড গিয়ে থাকে, দুবাই, কাতার, তুর্কি এসব দেশ থেকে সুইজারল্যান্ড গিয়ে থাকে। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন যে কোন এয়ারলাইন্স বা এর ভাড়া বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড কত টাকা।

ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড বিমান ভাড়া ২০২৩

ঢাকা টু সুইজারল্যান্ডের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে অবশ্যই আমাদের জেনে নিতে হবে যে ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড কোন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ চলাচল করে। তাহলেই তো আমরা জানতে পারবো যে ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড এর কোন বিমানের ভাড়া কত টাকা। তো ঢাকা থেকে যেহেতু সুইজারল্যান্ড সরাসরি কোন ফ্লাইট নেই তাই যে দেশগুলোতে গিয়ে থাকে, এবং ওই দেশের এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ এর উপর নির্ভর করে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে আমরা নিচ থেকে দেখে নেব যে কোন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড এর ফ্লাইট চলাচল করে।

* টুরকিস এয়ারলাইন্স,

* সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,

* শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স,

* ইন্দিগো এয়ারলাইন্স,

* কুয়েত এয়ারওয়েজ,

* ইতিহাদ এয়ারওয়েজ,

*  ইমিরেট,

* কাতার এয়ারওয়েজ ও

* এয়ার ইন্ডিয়া। 

তো আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে থাকে। এবং বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড সরাসরি কোন ফ্লাইট না থাকায় যে সকল দেশগুলো থেকে গিয়ে থাকে সে সকল দেশ গুলোর সম্পর্কেও জানতে পেরেছেন। এবং বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে ভাড়া সম্পর্কে, উপরে দেওয়া যে কয়েকটি এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ রয়েছে প্রত্যেকটি বিমানের আলাদা করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে। সে সকল ওয়েবসাইট থেকে বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর বিমান ভাড়া সর্বশেষ মূল্য জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব কত কিলোমিটার

বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব কত কিলোমিটার এ বিষয়ে অনেকেই জানেন আবার অনেকে জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব মোটামুটি অনেক। বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব হচ্ছে ৭,৫২৮ কিলোমিটার। তো আশা করি যে বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব কত কিলোমিটার সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন।

সুইজারল্যান্ডের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা

যারা বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড যাবেন তাদের বিশেষ করে জানা উচিত যে সুইজারল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হতে পারে বা হয়ে থাকে। এবং অনেক জানতে আগ্রহী বা অনেকে সার্চ করে থাকেন যে সুইজারল্যান্ড এর এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। বর্তমান যে সুইজারল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের টাকার মূল্য হচ্ছে ১ = ১১৯.৬৫ টাকা। অর্থাৎ সুইজারল্যান্ড এর ১ টাকায় বাংলাদেশের ১১৯.৬৫ টাকা। তো আশা করি যে সুইজারল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের বর্তমান কত টাকা সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠক, ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি যে ঢাকা টু সুইজারল্যান্ড অথবা বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড এর আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন। তো আপনাদের যদি এ পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সবাই সুস্থ থাকবেন, ভালো থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

আবেগ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

আবেগ এমনই একটা জিনিস যেটা একটি মানুষের থাকা ভালো তবে এই আবেগ বেশি হলে আবার আপনাকে একেবারে দুর্বিষহ করে দেবে। আমাদের আবেগ একটু বেশি থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করব। কারন আবেগের ছলে মানুষ অনেক কিছু করে ফেলে তার জন্য সারা জীবন থাকে এই ভুলের মাশুল দিতে দিতেই তার জীবন শেষ। আপনি যখন আপনার চিন্তাভাবনা এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন, তখন আপনি আপনার জীবনের সফলতা করে ভাবেন।

 আবেগ এমন একটা জিনিস যা কারো বেশি থাকে কারো কম থাকে, তা যদি আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন  তাহলেই হয়তো বা আপনার নিজের চাওয়া-পাওয়া সবকিছু আপনার হাতের মুঠোয় আসবে। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি দারুন কিছু উক্তি বা কবিতা পাবেন যা  আপনি এখনো কোথাও খুঁজে পাননি। তো আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই বিশেষ কিছু কথা উক্তি ও কবিতা। 

আবেগ নিয়ে উক্তি

হবে এটি এমন একটা জিনিস যে আবেগের কারণে মানুষ কখনো কষ্ট পায়,কখনো দুঃখ পায় ,কখনো সুখ পায়, কখনো আনন্দ পায়,  কখনো বা কাঁদে আবার কখনো রাগ করে। আবেগে বলে মানুষ সামান্য একটি ভুলের কারণে অনেক বড় ক্ষতি করে ফেলে যা তাঁর জীবনকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়। 

* জীবন থেকে যে দিন চলে যায় সে দিন আর কোন দিন আসে না। 

* হয়তো একদিন প্রতিষ্ঠিত হবো কিন্তু সেদিন আর তোমার দেখা পাবো না তুমি হবে অন্য কারোর জীবন সঙ্গিনী। 

* হয়তো তোমাকে ভালবাসাটাই আমার সবচেয়ে বড় ভুল ছিল , হয়তো তুমি অনেক সুখে আছো কিন্তু আমি সারা জীবন দুঃখের সাথেই কাটিয়ে দেবো আমার এই জীবনটাকে। 

* কখনো আবেগের দয়ায় থাকতে হয় না, আবেগ কে ব্যবহার করে জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তোলা। 

* সত্তিকারের কেউ যদি তোমাকে ভালোবেসে থাকে তাহলে তোমার সাথে বেশিক্ষণ কথা না বলে থাকতে পারবে না। হয়তো সে আবেগের ছলে কতক্ষণ নীরব হয়ে থাকবে। 

* যার ভিতরে বিন্দুমাত্র আবেগ নেই তার ভিতরে কোন ভালোবাসায় নেই, মায়া মোহাব্বত নেই , কোন দয়া মায়া নেই। 

আবেগ নিয়ে স্ট্যাটাস

 ১. আমার নীরবতাই হলো আমার আবেগী একটি ভাষা। 

২. আমি কখনো বিশ্বাসই করতে পারি না যে আমি এত কষ্ট সহ্য করতে পারবো। 

৩. জীবন কখনো সহজ হয় না, সহজ বানিয়ে নিতে হয়। 

৪. কিছু হারিয়ে গেলে সেটা পাওয়া যায় নয়তো কিনতে পাওয়া যায়, কিন্তু মনের মানুষ হারিয়ে গেলে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। 

৫. ভুল যতই কর না কেন তাতে আমি দুখী নই, কিন্তু একদিন বুঝবে আমাকে হারানোর যন্ত্রণাটা কি।

৬. আমার সবটুকু আবেগ শুধু তোমায় ঘিরে, তুমি সেটা আজ অবধি বুঝে উঠতে পারলে না। 

৭. এই হৃদয়ে অনেক স্মৃতি গাঁথা আছে, কিন্তু তোমার স্মৃতি বারবার আমাকে ভাবায়। 

আবেগ নিয়ে ছন্দ

প্রিয় যদি কোনদিন তোমার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারো তাহলে আমার সাথে ঘর বাঁধতে এসো না হয় ওভাবেই থেকে যেও সারা জীবন। আমি অর্থ চাই না এই বিনিয়োগের জগতে, আমি চাই তুমি শুধু তোমার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করো। আবেগ নিয়ে সব সময় চলা যায় না, কখনো কখনো আবেগ কে নিয়ন্ত্রণ করাই হলো জীবনের মানে। প্রেম ভালবাসার মধ্যে আবেগ থাকবেই, তাই বলে যে সবসময় সবকিছুতেই আবেগ নিয়ে চলবে তা কি করে হয়। 

যদি মনে কর আমি তোমাকে অবহেলা করি তাহলে সেটা ভুল, জীবনে সাফল্য পেতে হলে আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরী। অতিরিক্ত আবেগীয় মানুষ কখনো সাফল্যের চূড়ায় গিয়ে পৌঁছাতে পারেনা। তাইতো সাফল্য পেতে হলে আগে নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে তারপর সাফল্যের পিছনে দৌড়াতে হবে। 

আবেগ নিয়ে কিছু বাস্তব কথা

মানুষের কষ্টের একমাত্র কারণ হচ্ছে আবেগ , যার কোনো আবেগ নেই তার ভেতরে কোনো কষ্ট- দুঃখ, ভেদনা কোন কিছু নেই। আবেগহীন মানুষ কখনো ভালবাসতে জানে। ভুল মানুষ করে কি কারনে একমাত্র আবেগের কারণেই। কারন মানুষ বারবার ভুল করে না ভুলটা শুধু করে আবেগের কারণেই। একজন মানুষ যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয় তখন তারা আবেগগুলো এমনিতেই বেড়ে যায় তখন যদি সে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তাহলে সে জীবনে একজন সফল মানুষ হতে পারবেন। 

মানুষ একজনের পিছনে আরেকজন থাকে শুধু আবেগের জন্যই। আবেগটা যদি না থাকতো তাহলে কেউ কারো পেছনে ঘুরত না কোন কিছু খুঁজতো না তার ভিতরে কোন কিছু পাওয়ার ইচ্ছে থাকতো না। মানুষ কিছু সময় এমন কিছু ভুল করে এই আবেগের কারণে যে ভুলের মাশুল দিতে দিতে তার জীবনের আর কিছু বেঁচে থাকে না থাকে শুধু তার দেহের খাচাটা। কথায় আছে একটি ভুল সারা জীবনের কান্না হতে পারে তবে মানুষ ভুল করে এই ভুলটা মূলত আবেগের বসতে  করে। ভালোবাসা সৃষ্টি হয় কোথা থেকে একমাত্র এই আবেগ থেকে ভালোবাসা সৃষ্টি হয়। 

আবেগ নিয়ে কবিতা

  ব্যক্ত  প্রেম

 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 কেন তবে কেড়ে নিলে লাজ – আবরণ ?

 হৃদয়ের দ্বার হেনে  বাহিরে আনিলে টেনে ,

 শেষে কি পথের মাঝে করিবে বর্জন। 

তাহলে পিছুটান কেন তোমার,

তাহলে ছুটে যাও যেদিকে মন যায় তমার। 

অবিশ্বাস

দীপঙ্কর রায় 

কখনো যায়নি পতিতালেয়,

সেখানের রং কুমারীদের চলন-বলন আর প্রকৃতি ;

এ নিয়ে একে বারে জ্ঞান অর্জন হয়নি আমার। 

তবে জ্ঞান অর্জন করা যাবে,

সেই পতিতালয়ের রাজকুমারীদের কাছ  থেকে। 

সমুদ্রের জলে আমি দেহ ধুয়ে 

কে এই নারী 

জীবনানন্দ দাশ

সমুদ্রের জলে আমি চেয়ে থাকি,

নক্ষত্রের আকাশের পানে চারিদিকে অন্ধকার।

নারীর মতন হাত,

কে এই নারী;

যার দেহ খান এক ভরা পূর্ণিমা রাতের মত। 

সর্বশেষ কথা 

আপনাদের এই পোষ্টটি পড়ে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের আবেগি বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। এবং আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইট এ। আর যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই জানাবেন আমি সাথে সাথে সংশোধন করার চেষ্টা করব। 

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড বিমান ভাড়া কত

0

পোল্যান্ড হলো ইউরোপের একটি মধ্যপ্রাচীর দেশ, যার পূর্বে রয়েছে বেলারুশ পশ্চিমে রয়েছে জার্মানি আর উত্তর দক্ষিণে সাগর। সব মিলিয়ে খুব সুন্দর একটি দেশ এই পোল্যান্ড, বর্তমানে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে যাচ্ছেন। তো তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড এর বিমান ভাড়া কত, পোল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা, বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে এবং বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড কত কিলোমিটার সকল বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে। তারা চাইলে এই পোস্টটির সম্পূর্ণ পড়ে পোল্যান্ডের বিমান ভাড়া সহ আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জেনে নিতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড অনেকে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকেন আবার অনেকে লেখাপড়া করার জন্য গিয়ে থাকেন আবার কেউবা ভ্রমণের জন্য জান। তো আপনারা যে কাজের জন্যই যান না কেন আপনাদের অবশ্যই কিন্তু বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানা উচিত বা জানতে চান। বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড এর বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার জন্য প্রথমে কি কি লাগে সে বিষয়ে জানা বেশি প্রয়োজন। বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে হলে প্রথমে ভিসা ও দ্বিতীয়ত ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া পোল্যান্ড যাওয়া যাবে না।

তাহলে এখন আপনারা জেনে নিন যে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড এর বিমান ভাড়া কত। বর্তমানে যে ভাড়াটি রয়েছে সেটি তুলে ধরা হবে, বিমান ভাড়া সব সময় এক ভাবে থাকে না এটা আমরা সবাই জানি যে এ ভাড়া এক এক সময় একেক রকমের হয়ে থাকে। তো যাই হোক চলুন দেখে নেওয়া যাক যে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের বিমান ভাড়া কত।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড বিমান ভাড়া

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে আরেকটি বিষয় জেনে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সেটা হল বাংলাদেশ থেকে কোন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজগুলো পোল্যান্ড এ চলাচল করে। তাহলে চলুন দেখে নেই বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ চলাচল করে।

  • ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স,
  • এমিরেটস এয়ারলাইন্স,
  • মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, 
  • শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স,
  • কাতার এয়ারওয়েজ ও
  • এয়ার এশিয়া। 

আপনারা দেখতেই পারছেন যে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড চলাচল করে। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের বিমান ভাড়া কত টাকা।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার জন্য সরাসরি কোন ফ্লাইট নেই, তারপরেও যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো যাতায়াত করে থাকে। সেই এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ এর ভাড়া খুবই বেশি, বর্তমানে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের সংকটের কারণে বিমানের ভাড়া আরো বৃদ্ধি করা হয়েছে। তো সেই অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের বর্তমান বিমান ভাড়া হচ্ছে সর্বনিম্ন ১,৫৬,০০০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড এর বিমান ভাড়া মূল্য কিরকম বৃদ্ধি হয়েছে।

পোল্যান্ড ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার জন্য আমাদের অবশ্যই জেনে নেওয়া উচিত যে পোল্যান্ডের টাকার নাম কি এবং পোল্যান্ডের এক টাকায় বর্তমানে বাংলাদেশের কত টাকা। পোল্যান্ডের টাকার নাম হচ্ছে পলিশ জলোটি। পোল্যান্ডের ১ টাকায় বর্তমানে বাংলাদেশী টাকার ২৬.৪৯ টাকা। তাহলে আশা করি যে আপনারা জানতে পেরেছেন যে বর্তমানে পোল্যান্ডের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে 

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে কত সময় লাগে, আসলে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার জন্য যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে সেগুলোর প্রত্যেকটি বিমান বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের মাঝখানে যে দেশগুলো রয়েছে সেগুলোতে একটি বিরতি দিয়ে তারপর পোল্যান্ড গিয়ে পৌঁছায়। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে সময় একটু বেশি লাগবে। বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যেতে সময় লাগে ১২ ঘন্টা ৩০ মিনিট থেকে ১৫ ঘন্টা এর মত। আবার হয়তো ১৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড কত কিলোমিটার

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড এর দূরত্ব কত কিলোমিটার এ বিষয়ে জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন। পোল্যান্ড হলো জার্মানির পার্শ্ববর্তী একটি দেশ পরিবেশবান্ধব ও সুন্দর একটি দেশ। তো যাই হোক বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের দূরত্ব হচ্ছে ৬,৬৮১ কিলোমিটার। আবার হয়তোবা ২-১ কিলোমিটার এদিক সেদিক হতে পারে। তাহলে আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড এর দূরত্ব কত কিলোমিটার।

শেষ কথা

প্রিয় যাত্রী বৃন্দ ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ডের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো অন্যান্য দেশের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের দাম ২০২৩

0

 

 

 

 

 

 

 

 

আপনারা অনেকেই আছেন যারা ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত করতে ভালোবাসেন। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ট্রেনের টিকিট মূল্য ও ট্রেনের সময়সূচীর বিস্তারিত আলোচনা করব যাতে আপনারা খুব সহজেই এখান থেকে সঠিক তথ্যগুলো পেয়ে যান। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ট্রেনের টিকিট ভাড়া ও সময়সূচী সম্পর্কে।

ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ এর দূরত্ব

রেলপথের ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ দূরত্ব হলো ১২৩ কিলোমিটার। তবে আপনি যদি বাসে অথবা প্রাইভেটকার যেকোনো যানবাহন এ যান তাহলে দূরত্ব হবে ১২০ কিলোমিটার। আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী যে যানবাহনে চলাচল করতে চান, করতে পারেন। অনেকে আছেন যে বাস-ট্রাক এগুলোর হর্ন সহ্য করতে পারেন না বা ধুলা ময়লা এড়িয়ে চলেন তারা রেলপথে চলাচল করে থাকেন।  

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচী ২০২৩ 

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচী জানার আগে আমাদের আগে জানা উচিত কোন ট্রেন ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাতায়াত করে। তো আগে জানবো কোন কোন ট্রেন ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ চলাচল করে। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যে সকল আন্তঃনগর ট্রেন যাতায়াত করে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস, তিস্তা এক্সপ্রেস, যমুনা এক্সপ্রেস, হাওড়া এক্সপ্রেস, অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ও মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস। 

ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ এর যে মেইল ট্রেনগুলো রয়েছে এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ঈসা খা এক্সপ্রেস, মহুয়া এক্সপ্রেস, কমিউটার এক্সপ্রেস, জামালপুর কমিউটার এক্সপ্রেস, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার  এবং ভাওয়াল এক্সপ্রতা।

তিস্তা এক্সপ্রেস 

তিস্তা এক্সপ্রেস হলো বাংলাদেশের বিলাসবহুল আন্তঃনগর একটি ট্রেন। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার জন্য একটি জনপ্রিয় ট্রেন। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ৬ দিন ঢাকা টু ময়মনসিংহ যাতায়াত করে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ হচ্ছে সোমবার। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাত্রা পথে এই ট্রেনটি ধরতে গেলে বিরতিহীন কারণ মাত্র ৩ টি জায়গায় এই ট্রেনটির বিরতি রয়েছে। বিরতির স্থান হলো ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন ও গফরগাঁও রেলস্টেশন।  

ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সকাল ৭ঃ২০ মিনিটে এবং ময়মনসিংহ গিয়ে পৌঁছায় সকাল ১০ঃ৩৫ মিনিটে। হয়তো ১০-১৫ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। 

যমুনা এক্সপ্রেস

যমুনা এক্সপ্রেস একটি অত্যাধুনিক ও বিলাসবহুল আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটির সাপ্তাহিক কোন বন্ধু নেই সপ্তাহে ৭ দিনই ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাতায়াত করে। ট্রেনটি যাত্রা পথে মোট ৪ বার বিরতি দিয়ে থাকে। বিরতি স্থানগুলো হচ্ছে ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন, শ্রীপুর রেল স্টেশন ও গফরগাঁও রেলস্টেশন। 

কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে বিকেল ৪ঃ৪০ মিনিটে ট্রেনটি ময়মনসিংহের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং ট্রেনটি ময়মনসিংহ গিয়ে পৌঁছায় রাত ৮ঃ১০ মিনিটে। হয়তো ১০-১৫ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে।

ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস

এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক কোন বন্ধ নেই সপ্তাহে ৭ দিনই খোলা থাকে। ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ময়মনসিংহ এর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সন্ধ্যা ৬ টায় এবং ময়মনসিংহ গিয়ে পৌঁছায় বেলা ১১ঃ৪০ মিনিটে। ট্রেনটির বিরতি স্থান সবচেয়ে কম জায়গায় মাত্র দুটি স্থানে একটি হল ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশন এবং দ্বিতীয়টি হল গফরগাঁও রেল স্টেশন।   

হাওর এক্সপ্রেস

এই ট্রেনটি হলো ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ যাত্রা পথে মাত্র তিনটি স্টেশনে বিরতি দিয়ে থাকে। উল্লেখযোগ্য স্টেশন হলো বিমানবন্দর রেল স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন। ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে সকাল ১১ঃ৫০ মিনিটে ময়মনসিংহ উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং ময়মনসিংহ গিয়ে ট্রেনটি পৌঁছায়  বিকেল ৩ঃ৫০ মিনিটে। হয়তো ১০-১৫ মিনিট লেট হতে পারে। এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন হচ্ছে  বৃহস্পতিবার বাকি ছয় দিন ট্রেনটি নিয়ম মাফিক পাওয়া যায়। 

মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস

এই ট্রেনটি একটি আন্তঃনগর ট্রেন, ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ এর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দুপুর ২ঃ২০ মিনিটে ময়মনসিংহ গিয়ে পৌঁছায় রাত ৮ঃ২০ মিনিটে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ হচ্ছে সোমবার আর বাকি ৬ দিন নিয়ম অনুযায়ী চলে। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ আসার সময় ট্রেনটি মাত্র দুটি জায়গায় বিরতি দেয়, ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশন এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন। 

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস

বাংলাদেশের অন্যতম একটি দ্রুতগতির আন্তঃনগর। ট্রেনটির সাপ্তাহিক কোন বন্ধ নেই। ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ এর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সকাল ৯ঃ ৪০ মিনিটে, ময়মনসিংহ গিয়ে পৌঁছায় দুপুর ১২ঃ৪০ মিনিটে। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ময়মনসিংহ আসার সময় ট্রেনটি মাত্র দুটি জায়গায় বিরতি দেয়, ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশন এবং গফরগাঁও রেলস্টেশন। 

উপরের দেয়া তথ্য থেকে অবশ্যই আপনারা ট্রেনের যে সময়সূচী এবং সাপ্তাহিক যে বন্ধ আছে তা দেখেছেন।

ঢাকা থেকে  ময়মনসিংহ ট্রেনের ভাড়া 

আপনারা অবশ্যই ট্রেনের সময়সূচী দেখার পর জানতে চাইবেন ট্রেনের টিকিট ভাড়া কত। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ প্রকাশিত ২০২৩ সালের মূল্য তালিকা অনুযায়ী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ ট্রেনের মূল্য তালিকা নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে দেওয়া হল।

ঢাকা টু ময়মনসিংহ টিকিট মূল্য – ২০২৩

সিটের  আসন                            টিকিট মূল্য

দ্বিতীয় শ্রেণীর সাধারণ                  ৩৫  টাকা 

  দ্বিতীয় শ্রেণীর মেইল                       ৫০ টাকা       

 কমিউটার                                      ৬০ টাকা     

  সুলভ                                            ৭০ টাকা    

শোভন                                       ১২০ টাকা

শোভন চেয়ার                            ১৪০ টাকা

প্রথম শ্রেণীর শেয়ার                   ১৮৫ টাকা 

স্নিগ্ধ                                          ২৭১ টাকা 

প্রথম শ্রেণী কেবিন                          ২৮০ টাকা       

এসি সিট                                  ৩২২ টাকা

এসি কেবিন                            ৪৮৩ টাকা

ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের অনলাইন টিকিট

আপনারা অবশ্যই ট্রেনের টিকিট কাটতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। তাই বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আপনাদের সুবিধার্থে ট্রেনের টিকিট অনলাইন সিস্টেম করে দিয়েছে। আপনি চাইলেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে। অথবা আপনি চাইলেই অগ্রিম টিকিট ট্রেনের টিকিট ও কাটতে পারেন। এখন যদি বলেন যে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটা যায়। বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশনের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ট্রেনের টিকিট খুব সহজেই কাটতে পারবে।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সর্বশেষ কথা

যদি আরো কোন ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য জানতে চান তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। আশা করি আরো অনেক ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য পেয়ে যাবেন।

সরিষা ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

শীতের সকালে শিশির ভেজা সরিষা ক্ষেতের যে চমৎকার দৃশ্য, সেই দৃশ্য গুলো শুধু গ্রাম বাংলার মানুষই বেশি উপভোগ করে থাকেন। শীতের সকালে সরিষা খেতে যে পরিবেশটা তৈরি হয় সেটা আর কোথাও পাওয়া যাবে না। এই শীতে অনেকে আছেন যারা ফেসবুক বা বিভিন্ন পেজের মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন। শীতের সকালের সরিষা ক্ষেতের ছবি দেওয়ার পর আপনারা স্ট্যাটাস গুলো খুঁজে পান না। যে কি লিখে দেওয়া যেতে পারে, এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন কিছু আকর্ষণীয় সরিষা ফুলের উক্তি, স্ট্যাটাস বা ক্যাপশন খুঁজে পাবেন। 

অনেকে আছেন যারা সরিষা ফুল দেখতে খুব ভালোবাসেন তারা অবশ্যই ফেসবুকে সরিষা ফুল নিয়ে বিভিন্ন উক্তি, স্ট্যাটাস দিতে চান। বিশেষ করে তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন কিছু তুলে ধরা হবে। তাহলে চলুন দেখে নেই শীতের সকালে সরিষার ফুলের যে স্ট্যাটাস, উক্তি বা কবিতা গুলো আছে তা নিয়ে নতুন কিছু আলোচনা। 

সরিষা ফুল নিয়ে উক্তি 

যদি বিভিন্ন জায়গায় সরিষা ফুল নিয়ে কোনো ভালো উক্তি খুঁজে না পান তাহলে এই পোস্টের মাধ্যমে আশা করি নতুন এবং আকর্ষণীয় উক্তি গুলো পেয়ে যাবেন।  তাহলে নিচ থেকে অবশ্যই নতুন নতুন সরিষা ফুল নিয়ে উক্তি গুলো পেয়ে যাবেন 

সরিষা ফুল নিয়ে উক্তি 

১. সরিষা ফুল হলো শীতকালের প্রকৃতির সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দেয়। 

২. মানুষ যেমন যৌবনকালে তার রূপ আকর্ষিত করে মানুষের কাছে তার সৌন্দর্য তুলে ধরে, তেমনি টাটকা ফুল ও যৌবন কালে তার সুগন্ধ আশে পাশে ছড়িয়ে দেয়। – সংগৃহীত

৩.  ফুল যেমন যত্ন ছাড়া বেশি দিন টিকতে পারেনা পচে যায়, ঠিক তেমনি মানুষ কেউ কষ্ট দিলে সে তিলে  তিলে শেষ হয়ে যায়। – সংগৃহীত

৪. সরিষা ফুল হলো ভালোবাসার মতো তাকে যত্ন করলে কিছু দিবে, অবহেলা করলে তার থেকে কিছু  আশা করা যাবে না। – সংগৃহীত

৫. জীবন হলো সেই ফুল, সে শুধু ভালোবাসার মধু। – ভিক্টর হুগো

৬. মানুষ যেমন ভালোবাসা ছাড়া বাঁচতে পারে না, ফুল রোদ ছাড়া ফুটতে পারে না।- ভিক্টর হুগো – ম্যাক্স

সরিষা ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস 

অনেকে আছেন যারা ফেসবুকে এই শীতে সরিষা ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন। কিন্তু প্রতি বছর একই রকম স্ট্যাটাস দিয়ে ভালো লাগেনা নতুন কিছু স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য অনেকে খুঁজে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি সব নতুন নতুন সরিষা ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস খুঁজে পাবেন। 

সরিষা ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস 

* সরিষা ফুল প্রাকৃতির এমন একটা সৌন্দর্য, যে যাবে দেখতে সেই আর চাবে না ফিরে আসতে। – সংগৃহীত

* সরিষা ফুলকে ভালবাসতে যেওনা, তাহলে তুমি সে ফুলের প্রেমে পড়ে যাবে। – সংগৃহীত

* সরিষা ফুল থেকে যেমন মৌমাছি মধু সংগ্রহ করে, মানুষ ও তেমন সরিষা ফুল সংগ্রহ করে রাখতে চায়। – সংগৃহীত

* সরিষা ফুলের জীবন বড়ই করুণ, সে আসবে প্রকৃতির সাথে লুকোচুরি খেলে আবার বিদায় নিবে। – হুমায়ুন আজাদ

* সৃষ্টিকর্তার এমন একটি সৃষ্টি সরিষা ফুল। যা প্রকৃতিকেই শুধু সৌন্দর্য বাড়ায় না, মানুষের মনের আনন্দ         ও বাড়িয়ে দেয়। – অজানা

সরিষা ফুল নিয়ে ক্যাপশন

যারা সরিষা ফুল কে অনেক ভালোবাসেন তারা সরিষা ফুল নিয়ে অনেকে অনেক ক্যাপশন দিয়ে থাকেন। কিন্তু ভালো কোন ক্যাপশন খুঁজে পান না, লেখা হয় না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে যে ক্যাপশন লেখা হবে আপনাদের ভালো লাগবে। 

সরিষা ফুল নিয়ে ক্যাপশন

#  হলুদ রুপসী তুমি, দূর-দূরান্ত জুড়ে মুগ্ধকর সৌন্দর্য তোমার, দেখি দুচোখ ভরে।  শীতের রানী তুমি, কি অপরূপ শোভা। তোমার মাঝে প্রাণের উচ্ছ্বাস আর পাইবা কোথা। – অনামিকা রায়

মন হলো সরিষা ফুলের মত, সময় হলে ঠিকই ফুটে উঠে। – স্টিফেন  রিচার্ডস

# সরষে ফুলে ভর করে মধু পানে ব্যস্ত, আমার হৃদয় জানে কতটুকু প্রেম আছে তোমার জীবনে। – সংগৃহীত

#  ঘুম হতে জেগে দেখি শিশির-ঝরা ঘাসে, সারা রাতের স্বপন আমার মিঠেল রোদে হাসে। আমার সাথে করতে খেলা প্রভাত হাওয়া ভাই, সরষে ফুলের পাঁপড়ি নাড়ি ডাকছে মোরে তাই। – পল্লীকবি জসীমউদ্দীন

# ভোর সকালের শীতল ছোঁয়া, শিশির ভেজা ঘাসে। সূর্যের হাসি যেন মুখে এসে পড়ে।- সংগৃহীত

সরিষা ফুল নিয়ে ছন্দ

সরিষা ফুল নিয়ে ছন্দ

» প্রিয় সরষে ফুল, হলুদ রূপসী তুমি, হে সরষে ফুল তুমিই যেন আমার মনের ধূল। 

» তোমার ওই রূপটি যেন সরষে ফুলে আরও বেশি মায়াবী লাগছে। 

» মৌমাছিরা যেমন সর্ষেফুলের মধ্যে তাদের যৌবন ফিরে পায়, ঠিক তেমনি আমিও তোমার মাঝে আমাকে খুঁজে পাই। 

» সর্ষে ফুলে যেমন ভোমর তার জীবনকে রঙিন করার সুযোগ পায়, আমিও তেমনি তোমার মাঝে রঙিন করে নিতে চাই নিজেকে। 

» আমি মিশবো না সরষে ফুলের ঘ্রাণে, যদি তুমি আমায় একটু ঠাই দাও তোমার প্রাণে। 

» বড় যত্নে রেখেছি তোমায় সরষে ফুলের মত করে, তাইতো সরষে ফুলের সাথে পাল্লা দিয়ে তুমি আজ হারিয়ে দিয়েছো সরষে ফুলকেই।

সরিষা ফুল নিয়ে কবিতা

নীল দিগন্তে

 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  

 নীল দিগন্তে ওই ফুলের আগুন লাগল,

বসন্তের সৌরভের শিখা জাগল। 

 আকাশের লাগে ধাদা রবির আলোয় কি বাধা,

বুঝি ধরার কাছে আপনাকে সে মাখল।

 সরষে খেতে ফুল হয়ে তাই জাগল,

নীল দিগন্তে মোর বেদনা খানি লাগলো। 

 অনেক কালের মনের কথা জাগল ;

এলো আমার হারিয়ে যাওয়া,

কোন ফাগুনের পাগল হওয়া। 

 বুঝি এই ফাগুনে আমাকে সে মাখল,

সরষে খেতে ঢেউ হয়ে তাই জাগল। 

সরিষা ফুল নিয়ে প্রেমের কবিতা

সরিষার ফুল

মোঃ বুলবুল হোসেন

জানিনা কোন মিছে মায়ার,

মন ছুটে যায় বারে বারে। 

আমার সরিষা ক্ষেতের ধারে,

প্রকৃতির সৌন্দর্য আছে ভরে। 

এই মনটা নিয়েছে কেড়ে,

সরিষা ফুলের সুগন্ধ প্রাণে।

মৌমাছি মধু সংগ্রহ করে ফুলে,

পাগল করেছে তাদের মিষ্টি গানএ। 

মন চায় থাকি আরো কিছুক্ষণ,

এই অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে।

মাঠের পর মাঠ সৌন্দর্য আছে ভরে, 

তাই আমার খুশিতে মন সাজে। 

এদের নেই কোন সার্থকতা,

বিলিয়ে দেয় আপন মনে।

তাদের অপরূপ সৌন্দর্য আমরা,

উপভোগ করছি আপন প্রাণে।

সরিষা ফুল নিয়ে রোমান্টিক কবিতা  

সরষে ও মৌমাছি 

আলাউদ্দিন হোসেন

প্রকৃতি জুড়ে হলদে ফুল ;

মৌমাছিদের মেলা নাচে গানে।

মুখরিত কাটে সারাবেলা,

হলুদ রঙের ছোঁয়া লাগা পল্লী সকল মাঠ। 

মনের সুখে উড়া-উড়ির মৌমাছিদের হাট ; 

হলদে ফুলে মাখামাখি মৌমাছিরা হাসে।

ফুলের ঘ্রানে আকাশ প্রাণে ভাসে,

সরষে ফুলের রং লেগেছে ;

হলদে মাখে হাসির মুখর গানে।

প্রজাপতির মিতালিতে মৌমাছিদের মেলা,

চোখজুড়ানো প্রান্তর হলদে সারাবেলা ;

রাশি হলদে রং লেগেছে বেশ দিবানিশি। 

সর্বশেষ কথা

আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সরিষা ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা লেখাগুলো অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে আত্মীয়-স্বজনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

বান্দরবানের দর্শনীয় স্থান

0

বান্দরবান হল একটি পার্বত্য এলাকা সেখানে রয়েছে নদি-নালা, পাহাড়, ঝর্না সবকিছু একত্রে মিশ্রিত রয়েছে। বান্দরবান জেলায় রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান যেখানে  ভ্রমণ করার জন্য খুবই ভাল একটি জায়গা। অনেকে আছেন যারা বান্দরবান যাবেন কিন্তু কোন জায়গায় গেলে জায়গাগুলো প্রবুক করে আপনার আনন্দ পাবেন সেরকম কোন কিছু জানা নেই।

বান্দরবানের দর্শনীয় স্থান 

বান্দরবান এর দর্শনীয় স্থানের মধ্যে যে সকল জায়গাগুলো রয়েছে আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা সকল জায়গার নাম গুলো এবং যাবতীয় তথ্য গুলো পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই বান্দরবানের কোথায় কোন দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে তার কিছু ভ্রমণ গাইড। 

চিম্বুক

এই জায়গাটি বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এ জায়গাটিকে সবাই চুম্বক পাহাড় নামে বেশি চিনেন এবং কি বেশি পরিচিত। পাহাড়ের উপরে অবস্থিত এই জায়গাটি থেকে প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো আপনি উপভোগ করতে পারবেন মনে হবে আপনি আকাশে উঠে আসেন। 

স্বর্ণ মন্দির

এই মন্দিরটি বান্দরবান জেলা থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, মন্দিরটি বালাঘটা এলাকায় অবস্থিত। এই মন্দিরটি মহাসুখ মন্দির ও বুদ্ধ ধাতু নামে পরিচিত। এই মন্দিরটি সোনালী রঙের বলে এর নাম দেয়া হয়েছে স্বর্ণ মন্দির। মন্দিরটি দেখতে খুবই সুন্দর এবং এর যে কাজগুলো করা হয়েছে খুবই নিখুঁত ভাবে। 

মিলন ছড়ি

এই জায়গাটি বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত। চিম্বুক পাহাড় যাওয়ার পথে এই জায়গাটির উপর দিয়ে যেতে হয় আর কি। জায়গাটি খুব সুন্দর এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা একটি মনোরম দৃশ্যে মোড়ানো। জায়গাটিতে একবার গেলে দ্বিতীয়বার যাওয়ার কথা আপনাকে মনে করিয়ে দিতে হবে না আপনি নিজে থেকেই যেতে চাইবেন।  

নীলগিরি পাহাড়

এই জায়গাটি বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, পাহাড়টির উচ্চতা ২২০০ ফুট এর মত। এই নীলগিরি পাহাড় টি কে বলা হয় বাংলার দার্জিলিং পাহাড় যে নামটি খুব  বিখ্যাত। পাহাড়ের উপরে গেলে আপনার মনে হবে আপনি আকাশের মাঝামাঝি অবস্থান করছেন, মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলছে । 

বাকলাই ঝর্ণা

এই বাকলাই ঝর্ণাটি বান্দরবান জেলায় থানচি উপজেলার নাইটিং নামের গ্রামে অবস্থিত। এই ঝর্নাটি  বর্তমানে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বড় ঝর্না বলে পরিচিত। এই ঝর্না উচ্চতা প্রায় ৩৮০ থেকে ৩৮৫ ফুট উঁচু। ঝরনা টি  দেখলে মনে হবে যে আকাশ থেকে হয়তো পানি গড়িয়ে নিচে নামছে। 

জাদিপাই ঝর্ণা

এই ঝর্নাতে বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৪৮ কিলোমিটার দূরে রুমা উপজেলায় অবস্থিত। চারদিকে সবুজের মোড়ানো একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য যা আপনাকে প্রকৃতির সাথে মিশিয়ে ফেলবে এই জায়গাটি। এই ছড়াটি বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ পাহাড়ে  অবস্থিত। 

ডিম পাহাড়

এই পাহাড়টি থানচি থানার মাঝখানে অবস্থিত, বান্দরবন শহর থেকে ৮২ কিলোমিটার দূরে।  এই পাহাড়টির রাস্তা খুবই উঁচু জায়গায় দিয়ে প্রভাবিত, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উঁচু জায়গা দিয়ে রাস্তাটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মনে হবে আপনি আকাশ পথে যাচ্ছেন মনোরম পরিবেশে একটি মনমুগ্ধকর রাস্তা।

নীলাচল পাহাড়

পাহাড়টি বান্দরবান শহর থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জায়গাটি টাইগার পাড়া নামের একটি গ্রামে অবস্থিত। এই পাহাড়টি উচ্চতা প্রায় ২০০০ ফুট উঁচু।  এই পাহাড়টি তে যদি সকাল বেলায় যাওয়া হয় তাহলে এর সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে পারবেন।  এই পাহাড়টি যখন অবস্থান করা হবে তখন মনে হবে যে এ এক অন্য জগতে এসে পড়েছি। 

সর্বশেষ কথা

বান্দরবানের যে দর্শনীয় স্থানগুলো আছে এর মধ্যে ওপরের জায়গাগুলো সবচেয়ে বেশি সুন্দর, আকর্ষণীয় এবং প্রকৃতিতে ঘেরা। এই পোস্টটি পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব অথবা আপনার আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে শেয়ার করবেন। যাতে তারা যাওয়ার আগে বিষয়গুলো ভালভাবে জেনে পারে, এবং আরো বিভিন্ন বিষয়ে জানতে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে আপনারা সকল তথ্য পেতে পারেন। 

ভোলা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ভোলা জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যে সকল মুসল্লিগণ ভাই ও বোনেরা বসবাস করেন আপনাদের মাঝে অনেকে আছেন যারা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। কিন্তু কোথাও কোন ভালো সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক সময়ের তথ্য পাবেন ইনশাল্লাহ। আমাদের রোজা রাখার জন্য সঠিক সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আমরা সবাই চাই যে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করি। ভোলা জেলায় বসবাসকারী অনেক ভাই ও বোন আছেন যারা কর্মব্যস্ততার কারণে ঘরের বাইরে থেকে ইফতার করতে হয়।

বিশেষ করে আপনারা যদি চান তাহলে এই সাইট থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সর্বশেষ আপডেট সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। পবিত্র রমজান মাস আমাদের একটি পবিত্র মাস যে মাসে আমরা সবাই রোজা রাখার চেষ্টা করি যত কষ্টই হোক। না তো এত কষ্ট করে রোজা রাখে যদি সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার না করতে পারি তাহলে রোজাই বিফলে যাবে। তাহলে অবশ্যই সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা আমাদের প্রয়োজন। 

ভোলা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

ভোলা জেলার সকল মুসল্লীগণদের জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যদি আপনাদের ভোলা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পেতে চান তাহলে নিজ থেকে বুঝে নিতে পারেন আপনাদের ভোলা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী। তাহলে আর দেরি না করে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের ভোলা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিবস   সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am  ৬ঃ১৪ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৫ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৫ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৬ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৬ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৭ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৭ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৮ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৮ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৯ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৯ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২০ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২০ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২১ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২১ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২২ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২২ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৩ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৩ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৪ pm

নাজাতের  ১০ দিন

 তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৫ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৫ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৬ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৬ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৭ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৭ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৮ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৮ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৯ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৯ pm

 

রোদেলা দুপুর নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস ও কবিতা

0

অনেকে আছেন যারা দুপুরকে খুব ইনজয় করেন এবং দুপুরের যে পরিবেশটা সেই পরিবেশের সাথে মিশে হারিয়ে যান। অনেকে আছেন যারা দুপুরবেলার অনেক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা খুঁজে থাকেন প্রিয় মানুষগুলোর সাথে শেয়ার করার জন্য। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও  কবিতা খুঁজে পাবেন এবং কি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন রোদেলা দুপুর নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও কবিতা। 

রোদেলা দুপুর নিয়ে স্ট্যাটাস 

১. প্রতিদিন দুপুরবেলায় নতুন সূর্যের নতুন আলো কি যে লাগে ভালো। 

২. মানুষ বড়ই আজব সফলতা চায়, কিন্তু কেউই দুঃখের রোদে পুড়তে চায় না। 

৩. কেন বারে বারে তোমার আকাশে হালকা মেঘের সাথে সূর্যটা লোকা চুপি খেলে আর আমার আকাশে সূর্যটা যেন কড়া। 

৪. মাঝে মাঝে দুপুর বেলায় ঘন বৃষ্টির পর সূর্যটা যেন রোদেলা হয়ে ওঠে। 

৫. এতটা রোদ তোমার ও হোক, যতটা রোদে পুরে আকাশটা প্রজ্জ্বলিত হয়। 

৬. দুপুর বেলায় সূর্যটা যেমন মাথার ওপরে উঠে আলো দেয়, আমিও সারা জীবন তোমাকে ঐভাবে আলো দিতে চাই। 

৭. মেঘের আড়ালে যেমন সূর্য লুকায়, ঠিক তেমন আমি তোমার ছায়াতলে গিয়ে লুকাতে চাই।

৮. এক শাপলা বৃষ্টির পর যখন ঝলমলে উঠে রোদের ঝিলিক, তখন তোমাকে দেখতে কি যে ভালো লাগে। 

রোদেলা দুপুর নিয়ে ক্যাপশন

* ওই দুপুর বেলায় ব্যস্ত শহরে রোদে যখন বিভীষিকা, তোমার আমার ভালোবাসা সেখানে আলোক বর্তিকা। 

* দুপুরবেলায় সূর্যটা যেমন সমস্ত কিছুর মাথার উপরে এসে আলো দেয়, ঠিক তেমন করে তোমাকে আমি সারা জীবন ভালবাসতে চাই। 

* দুপুরবেলায় রোদের মধ্যে নিজে পড়ে তোমার ভালোবাসা বহন করি। 

* মাঝে মাঝে দুপুর বেলায় বৃষ্টির পরে সূর্য যেমন হাসি দিয়ে ওঠে, তুমিও যেন আমার এই মনে সেই বৃষ্টির মতো রংধনু ছড়াও। 

* এই দুপুর বেলায় রোদ হচ্ছে, বৃষ্টি হচ্ছে, , খেঁক-সিয়াল এর বিয়ে হচ্ছে। 

* সূর্য থেকে রোদ যেভাবে হাজার মাইল বেগে পৃথিবীতে ছুটে আসে, আমিও মাঝে মাঝে তোমার কাছে সেভাবেই ছুটে আসি। 

* পৃথিবীর যত সুন্দর আছে সেই সৌন্দর্যটা যেন দুপুরবেলাতে এসে কিছুক্ষণের জন্য আমাকে আনন্দ দিয়ে যায়। 

রোদেলা দুপুর নিয়ে কবিতা 

রোদেলা দুপুর

 রুবিনা মজুমদার

যখন মনে পড়ে যায় হারানো দিনের বাশির সুর,

তখন মনের দরজায় কড়া নাড়ে কষ্টের নুপুর।

হৃদয়ের জানালায় উঁকি মেরে বিষাদে শুয়ে যায় মন,

অবুঝ মন খুজে বেড়ায় হারানো সেই প্রিয় জন। 

হারানো প্রিয়ার স্মৃতি ভাসে নীল চোখে জল ছবি;

হৃদয়ের তুলিতে থাকে একা,

সেই স্মৃতি কবু ভুলে থাকা যায় না। 

এই রোদেলা দুপুরবেলায় তোমার মিষ্টি হাসি,

যেন সব পরিশ্রম খুশিতে ভরে যায়। 

দিনের লগ্নে উষার সাথে রাতের পরে দিনের শেষে,

প্রতিদিন জীবন হতে হারিয়ে যায় একটি রোদেলা দুপুর। 

হারানো দিনগুলো স্মৃতির কাটা সে,

যে বুকে গভীর বাজায় বাঁশি বৃষ্টি নুপুর ?

তোমার সেই নুপুরের আওয়াজ আজও যেন,

বেজে ওঠে আমার এই মনে। 

শুভ দুপুর

 হুমায়ুন কবির 

দুপুর মানে ব্যাকুল পাখির প্রেমের সুরে হারিয়ে যাওয়া।

দুপুর মানে অপেক্ষার তৃষ্ণার্ত জল,

দুপুর মানে ব্যস্ত ফোনে কল করা। 

দুপুর মানে পুকুরে সূর্যের ঝলমলে গিয়ে গোসল করা। 

দুপুর মানে বকুল গাছের মগডালে এক পাখি, বসে একাকী। 

দুপুর মানেই মিষ্টি রোদে ঘুড়ি উড়ানোর বেলা। 

দুপুর মানেই তোমার সাথে আমার গল্প করা।

দুপুর মানেই আলু ভর্তা আর ডাল দিয়ে ভাত খাওয়া। 

দুপুর মানেই অক্লান্ত পরিশ্রম শেষে একটু বিশ্রাম নেওয়া। 

সর্বশেষ কথাঃ 

রোদেলা দুপুর নিয়ে যে স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও কবিতা তুলে ধরা হয়েছে যদি কষ্ট করে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আপন জনদের মাঝে। এরকম আরো বিভিন্ন পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

৪০+বিল গেটস এর সেরা কিছু উক্তি

0

অনেকেই আছেন যারা বিল গেটস কে অনুসরণ করে থাকেন। তার লেখা উক্তি ও স্ট্যাটাস গুলো খুজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য এবং নিজের জীবনকে বদলানোর জন্য। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে বিল গেটস এর বিখ্যাত কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন তুলে ধরা হচ্ছে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন বিল গেটস এর বিখ্যাত কিছু উক্তি ও স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও বিখ্যাত কিছু কথা গুলো। 

বিল গেটস এর উক্তি

১. নিজেকে কখনোই পৃথিবীর অন্য কারো সাথে তুলনা করবেন না। যদি তা করেন তাহলে আপনি নিজের অপমান নিজেই করবেন। – বিল গেটস 

২. আপনি হয়তো গরিব হয়ে জন্মাতে পারেন কিন্তু যদি আপনি গরিব হয়েই মারা যান তাহলে সেটা আপনার নিজের দোষ। – বিল গেটস 

৩. আপনি যদি কোন কিছু ভালোভাবে না করতে পারেন, অন্তত চেষ্টা করুন। একদিন ঠিকই সফল হতে পারবেন। – বিল গেটস 

৪. মানুষ তাদের পরিবর্তনকে ভয় পায়। যখন বিদ্যুৎ আবিষ্কার হয়েছিল তখনও মানুষ সেটাকে ভয় পেয়েছিল। – বিল গেটস 

৫. পৃথিবীর কেউ আপনার মূল্য নিয়ে ভাবেনা, সবাই আপনার কাছ থেকে কিছু পাবার প্রত্যাশায় ঘুরে। – বিল গেটস 

৬. যখন আমরা গরিবদের জন্য কিছু বিনিয়োগ করি তখন আমরা ভবিষ্যৎকে আর মজবুত বানাই। – বিল গেটস 

৭. জীবনে বড় কিছু পেতে গেলে, অনেক বড় ঝুঁকি নিতে হবে। – বিল গেটস 

৮. সবচেয়ে অসাধারণ দাতা সেই হয়, যে বাস্তবে একটি সার্থক বলিদান দিচ্ছে। – বিল গেটস 

৯. যেমন পরোপকার করার জন্য সৃজনশীলতার প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি পরিমাণ ধ্যান আর কৌশল একটি ব্যবস্থা কে তৈরি করার জন্য প্রয়োজন। – বিল গেটস 

১০. মানুষের মধ্যে ধৈর্য হলো সাফল্যের প্রধান শর্ত। – বিল গেটস 

১১. সফলতার উদযাপন করা ভালো তবে ব্যর্থতার দিকেও নজর দিতে হবে। – বিল গেটস 

১২. একজন ভালো শিক্ষক সে ভীষণ ইন্টারেক্টিভ হয়। – বিল গেটস 

১৩. যদি আমরা পরবর্তী প্রজন্মকে দেখি তাহলে লিডার সেই হবে যে অন্যদেরকে সক্ষম বানাতে পারে। – বিল গেটস 

১৪. জীবনে বড় ধাক্কা খাওয়া এবং বাজে পরিস্থিতির শিকার হওয়া সেটা হল সাফল্যের এক অন্যতম মূলমন্ত্র। – বিল গেটস 

১৫. একজন মানুষের জীবন বদলে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। – বিল গেটস 

১৬. যত বড়ই হও না কেন নিজের অতীতকে কখনো ভুলবেনা। – বিল গেটস 

১৭. ব্যবসা হলো একটি অর্থের খেলা, যেখানে কিছু নিয়ম এবং প্রচুর ঝুঁকি রয়েছে। – বিল গেটস 

১৮. যদি আপনি ভুল করেন তাহলে সেটা আপনার মা-বাবার ভুল নয়, সেটা আপনার ভুল। তাই ভুল করে দুঃখ পেতে নেই বরঞ্চ সেখান থেকে কিছু শেখা যায়। – বিল গেটস 

১৯. কিছু অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুন সেখান থেকে কিছু শিখতে পারবেন। – বিল গেটস 

২০. আমিও একজন প্রযুক্তিবিদ আমাকে একটি সমস্যা দেখান এবং আমি এটি সমাধানের জন্য প্রযুক্তি খুঁজবো। – বিল গেটস 

২১. পৃথিবীতে সবাই কিন্তু সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায় না, সবাই নিজেকে তৈরি করে নিতে হয়। আমি কিন্তু আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের গুন্ডীও পার হতে পারিনি। – বিল গেটস 

২২. আমাদের সাফল্যের শুরু থেকেই অংশীদারিত্বের ওপর ভিত্তি করে। – বিল গেটস 

২৩. যাই করো না কেন, প্রতিদিন নিজের সেরাটা দিতে হবে। – বিল গেটস 

২৪. হয়তো স্কুল এর জীবনে জয়ী আর ব্যর্থতা হওয়া বলা ছেড়ে দিয়েছো, কিন্তু জীবন নয়। – বিল গেটস 

২৫. আমি এটা বিশ্বাস করি যে, আপনি যদি মানুষের সমস্যা দেখান এবং তার সমাধানও দেখান।  তবে মানুষের স্থানান্তর হবে। – বিল গেটস 

২৬. জীবনকে কে বদলে দেবে, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেবে। – বিল গেটস 

২৭ আপনি আপনার অসন্তুষ্ট ক্রেতাদের  কাছ থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। কারণ তাদের সকল অভিযোগ হচ্ছে শিক্ষার মূল উৎস। – বিল গেটস 

২৮. স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে অন্যকে অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকুন। নিজেই এমন কিছু করুন যাতে অন্যরা আপনাকে অনুসরণ করে। দেখবেন একটা সময়ের যাকে আপনি অনুসরণ করার চিন্তা করেছিলেন, জীবন যুদ্ধে তার চেয়ে অনেক এগিয়ে গেছেন। – বিল গেটস 

২৯. পৃথিবীর প্রত্যেক সফল উদ্যোক্তাই একটি ব্যাপারে জোর দিতে বলেন সেটা হল দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। যা তৈরি হয় ভালোবাসা থেকে যেমন আপনি যা করছেন তার প্রতি আপনার ভালবাসা থাকতে হবে। – বিল গেটস 

৩০. লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে হতাশাবাদী হলে চলবে না, হতাশাবাদ অনেক সময় মিথ্যে আশ্বাসে পরিণত হয়। আবার মনে রাখতে হবে যে মিথ্যে হতাশা বলেও কিছু আছে। – বিল গেটস 

৩১. আপনি যতই কঠোর পরিশ্রমণ করুন না কেন একটা সময় নিশ্চয়ই আসবে যখন সবকিছু আপনার মন মত হবে না, সবকিছু আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে না, আপনি হোঁচট খাবেন, পড়ে যাবেন এটাই চরম সত্য। – বিল গেটস 

৩২. জীবনকে কঠিন সময়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে। একনিষ্ঠভাবে স্বপ্ন পূরণের পথে সময়ের অবচয় না করে এগিয়ে যান, সাফল্য ঠিক সময়ে আপনার দরজায় এসে কড়া নাড়বে। – বিল গেটস 

৩৩. যেকোনো কাজ করার জন্য নিজেকেই নিজের সময় ধরে দিতে হবে এবং নির্ধারিত সময় পার হবার পর হিসেব করে দেখতে হবে কাজটি কতটুকু এগিয়েছে। তা না হলে সময় দিয়ে কোন লাভ নেই। – বিল গেটস

more- certification exam dumps

সর্বশেষ কথা

পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।