Home Blog Page 25

অনলাইন থেকে টিন সার্টিফিকেট বের করার নিয়ম

0

বর্তমানে টিন সার্টিফিকেট এমন একটি সার্টিফিকেট যেটি মোটামুটি সবক্ষেত্রেই কাজে লাগে । বিশেষ করে ব্যবসা শুরু করতে গেলে ট্রেড লাইসেন্স নেওয়ার সময় এই টিন সার্টিফিকেট খুবই প্রয়োজন হয়। গাড়ির মালিক হতে হলে এই টিন সার্টিফিকেট বিশেষ প্রয়োজন হয়। বর্তমানে আপনি যদি সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট থাকতে হবে। আপনি যদি ব্যাংকে কোন টাকা লেনদেন করেন অথবা জমা করেন তখন আপনার এই টিন সার্টিফিকেট ধরা দরকার হবে কারণ টিন সার্টিফিকেট থাকলে আপনাকে ১০% ভ্যাট কাটা হবে আর যদি আপনার টিন সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে আপনার ১৫%  ভ্যাট কাটা হবে । 

তো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রত্যেকটি কাজেই প্রায় এই টিন সার্টিফিকেট ব্যবহার হচ্ছে বা আমাদের এই টিন সার্টিফিকেট দরকার হচ্ছে। তো  কিভাবে অনলাইন থেকে এ টিন সার্টিফিকেট বের করা যায় আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে বিস্তারিত দেখব এবং জানব। আপনার যদি পুরনো টিন সার্টিফিকেট থাকে তাহলে আপনি তা দিয়ে নতুন করে অনলাইনের মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট উঠাতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই কিভাবে অনলাইনে মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট বের করা যায়। 

অনলাইন থেকে টিন সার্টিফিকেট বের করার নিয়ম 

প্রথমে আপনাকে গুগলে গিয়ে সার্চ করতে হবে secure.incometex.gov.bd এটি লিখে আপনাকে সার্চ করতে হবে । এটি হলো এনবিআর এর ই-টিন রেজিস্ট্রেশন ওয়েবসাইট, এই ওয়েব সাইটে ক্লিক করলে অনেকগুলো অপশন আসবে সেখানে আপনাকে register অপশনে ক্লিক করতে হবে, তারপরে একটি ফর্ম এর মত আসবে ফরমটি আপনাকে ফিলাপ করতে হবে।

অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট আবেদন করার নিয়ম

১. আপনার ইউজার নাম লিখতে হবে।

২. তারপর আপনার কমপক্ষে ৮ ডিজিটের একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে। এরপর রিটাইপ নামের একটি অপশন আসবে ওই পাসওয়ার্ডটি আপনাকে আবার দিতে হবে। 

৩. তারপর আপনাকে একটি নিরাপত্তামূলক প্রশ্ন বাছাই করতে হবে।

৪. নিরাপত্তামূলক প্রশ্নের একটি উত্তর দিতে হবে।

৫. এরপর আপনাকে দেশ নামের একটি অপশনে গিয়ে বাংলাদেশ সিলেক্ট করতে হবে। 

৬. এরপর আপনি সব সময় যে নাম্বারটা ব্যবহার করেন সেই নাম্বারটি আপনাকে দিতে হবে।

৭. তারপর আপনার ইমেইল এড্রেস থাকতে হবে এবং সেই ইমেইল এড্রেসটি ওইখানে লিখতে হবে।

৮. আপনার কয়েকটি ইংরেজি বা  অংকে কয়েকটি কোড আসবে কোডগুলো ভেরিফিকেশন লেটারের লিখে তারপর আপনাকে রেজিস্টার চাপ বা ক্লিক করতে হবে। 

৯. আপনাকে এক্টিভেশন কোড ভেরিফিকেশন করতে হবে যেখানে 6 ডিজিটের কোড থাকবে ওই কোডটি দিয়ে আপনার একাউন্ট সচল করতে হবে। এরপর আপনার একাউন্ট চালু করে পুনরায় একাউন্ট লগইন করুন লগইন করার পর একটি পেজ আসবে সেখানে বামপাশের টিন অ্যাপ্লিকেশন অপশনে ক্লিক করতে হবে।

১০. তারপর সেখানে আসবে ইংরেজি এবং বাংলা  ট্যাক্স পেয়ার স্ট্যাটাস এবং করদাতার করন করতে হবে। তারপর আপনি ১৮ বছরের নিচে না উপরে সেটা বাছাই করতে হবে আপনার এনআইডি কার্ডের মাধ্যমে।  তারপর আপনাকে আপনার যাবতীয় তথ্য দিতে হবে  যেমন আপনার বর্তমান ঠিকানা বাই স্থায়ী ঠিকানা দেওয়ার পর আপনার সবকিছু কমপ্লিট হলে তারপর ডাউনলোড অপশন আসবে।

ডাউনলোড ক্লিক করার পর আপনার প্রিন্ট নামের একটি অপশন আসবে সেখানে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রিন্টার যদি থাকে তাহলে একেবারে প্রিন্ট বের করতে পারবে। অন্যথায় যদি আপনার শুধু মোবাইল থাকে তাহলে আপনি ফাইলটি ডাউনলোড করে গ্যালারি বা আপনার কোন ডকুমেন্টস নিয়ে সেভ করে রাখতে পারবেন।

বাংলাদেশ টু কানাডা বিমান ভাড়া ২০২৩

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো ঢাকা টু কানাডা বিমান ভাড়া বা বাংলাদেশ টু কানাডার বিমান ভাড়া কত। বর্তমানে এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার সবচেয়ে উন্নত যাতায়াত ব্যবস্থা হচ্ছে বিমান, এবং কি সবচেয়ে নিরাপদের ভ্রমণ যাত্রার জন্য বিমানযাত্রাই ভালো। তো আপনারা যারা ঢাকা টু কানাডা বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন বা হয়তো অনেকেই কানাডা যাবেন কিন্তু বাংলাদেশ থেকে কানাডার যে বিমান ভাড়ার মূল্য সে বিষয়ে কোনো কিছু জানা নেই। তো আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ঢাকা টু কানাডা বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ টু কানাডা বিমান ভাড়া

বাংলাদেশের অনেক মানুষ কানাডায় বসবাস করে থাকেন, এবং কি বাংলাদেশের মানুষের কানাডা একটি বেগম পাড়া নামের শহর রয়েছে। এই শহরটিতে বসবাস করে থাকেন বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ। কানাডায় বসবাসকারী বাংলাদেশের যে সকল মানুষ রয়েছে তারা সবাই এই শহরটিকে নিজেদের মনে করে। তো যাই হোক ঢাকা থেকে কানাডার যে বর্তমান বিমান ভাড়া সেটি আসলে আগের তুলনায় অনেক বেশি। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন ঢাকা টু কানাডার বিমান ভাড়া কত।

বাংলাদেশ টু কানাডা বিমান ভাড়া ২০২৩

বাংলাদেশ থেকে কানাডা অর্থাৎ ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কানাডা যে সকল এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে সে বিষয়ে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ কোন বিমানের ভাড়া কত এবং কোন বিমান কখন ঢাকা থেকে ফ্লাইট ছেড়ে দেয় কানাডার উদ্দেশ্যে এ বিষয়ে জানা না থাকলে সব বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তো আমরা আগে জেনে নেব যে ঢাকা থেকে কানাডায় কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে।

তুর্কি এয়ারলাইন্স,

এয়ার কানাডা,

ইতিহাদ এয়ারওয়েজ,

কাতার এয়ারওয়েজ, 

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, 

এমিরেটস এয়ারলাইন্স,

ভিস্তারা এয়ারলাইন্স ও 

এয়ার এরাবিয়া.. 

বাংলাদেশ থেকে কানাডা বিমান ভাড়া কত 

আপনারা হয়তো উপরে থেকে দেখতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে কানাডা কোন কোন বিমানগুলো চলাচল কর। এখন যদি বিমান ভাড়া কথা বলি তাহলে বিমান ভাড়া মূল্য কোন সময়ই স্থির ভাবে থাকে না, বিমান ভাড়া সব সময় ওঠানামা করে থাকে। যদি বর্তমানের বাংলাদেশ থেকে কানাডার ভাড়ার কথা বলি সে ক্ষেত্রে তিনটি অপশন রয়েছে যেমন ইকোনোমিক ক্লাস, প্রিমিয়াম এবং বিজনেস ক্লাস এর টিকিট সিস্টেম।

এখন আপনারা আপনাদের ইচ্ছা মত বেছে নিতে পারেন যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী।

বাংলাদেশ থেকে কানাডার ইকোনমিক ক্লাসের বর্তমান ভাড়া ১,৫০,০০০ টাকা থেকে ১,৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এবং যদি মার্কিন ডলার হিসাবে যদি হিসাব করা হয় তাহলে ১,৪৫০ থেকে ১,৭০০  ডলার পর্যন্ত। 

বাংলাদেশ থেকে কানাডার প্রিমিয়াম ক্লাসের বর্তমান ভাড়া ২,২০,০০০ টাকা থেকে ২,৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এবং যদি মার্কিন ডলার হিসেবে হিসাব করা হয় তাহলে হবে ২,৩০০ থেকে ২,৫০০ ডলার পর্যন্ত। 

বাংলাদেশ থেকে কানাডার বিজনেস ক্লাসের বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৩,৮০,০০০ টাকা থেকে ৪,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। মার্কিন ডলার হিসেবে যদি হিসাব করা হয় ৩,৬০০ থেকে ৪,৫০০ ডলার পর্যন্ত। 

আরো পড়ুন,

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত সময় লাগে সেটা আসলে নির্ভর করে ফ্লাইট এর উপর, কারণ যদি আপনি ওয়ানস্টপ অর্থাৎ এক বিরতির এয়ারলাইন্স গুলোতে সময় বেশি লাগে। এবং ননস্টপ অর্থাৎ বিরতিহীন বিমানগুলোতে সময় কম লাগে। যদি ননস্টপ ফ্লাইট যাওয়া হয় তাহলে বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে সময় লাগবে ১৩ ঘন্টা ২৫ মিনিট এর মত, ৫ থেকে ১০ মিনিট এদিক-সেদিক হতে পারে। আর যদি ওয়ান স্টপ ফ্লাইটে যাওয়া হয় তাহলে সময় লাগবে সর্বনিম্ন ২১ ঘন্টা থেকে ২২ ঘন্টা ৪০ মিনিট সর্বোচ্চ।

বাংলাদেশ থেকে কানাডার দূরত্ব কত কিলোমিটার 

বাংলাদেশ থেকে কানাডার দূরত্ব কত কিলোমিটার এ বিষয়ে অনেকেই জানেন না আবার অনেকেই জানার জন্য খুবই আগ্রহী। আকাশ পথের বাংলাদেশ থেকে কানাডার দূরত্ব হচ্ছে ১০,৯৯৪ কিলোমিটার এবং যদি মাইল হিসাব করা হয় তাহলে বাংলাদেশ থেকে কানাডার দূরত্ব হবে ৬,৬৫০ মাইল। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশের কানাডার দূরত্ব কত কিলোমিটার বা কত মাইল।

শেষ কথা

যদি পোষ্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি বাংলাদেশ থেকে কানাডার বিমান ভাড়া সহ আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন যেগুলি জানা প্রয়োজন। তো যাই হোক এই পোস্টটি করে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো হাজার হাজার বিভিন্ন ধরনের পোস্ট। তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

রবি নতুন সিমের অফার ২০২৩

0

রবির নতুন সিম অফার কিভাবে আপনি পাবেন এবং রবির নতুন সিমে কি কি অফার আছে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। রবি নতুন সিম একটিভ করলে গ্রাহকরা তাৎক্ষণিকভাবে ১ জিবি ফ্রি ইন্টারনেট পাবেন। ১ জিবি  ইন্টার্নেট প্রতি এক মাস পর পর টানা ১২ মাস পাবেন । রবি সবসময়ই নতুন সিমে গ্রাহকদের সেরা অফার গুলোই  দিয়ে থাকে। আপনি যদি মিনিট, এসএমএস এবং ইন্টারনেট একসাথে ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনি এই রবি সিম নিশ্চিন্তে কিনতে পারেন কারণ এই সিমে আপনার বান্ডেল অফার গুলো বেশি থাকে। 

এবং আরেকটি কথা হচ্ছে রবির অফিসিয়াল এবং আনঅফিসিয়াল সিমের মধ্যে রয়েছে অনেক পার্থক্য এবং কি বিভিন্ন প্যাকেজ এর মধ্যেও রয়েছে বেশ পার্থক্য। তাহলে আমরা অবশ্যই অফিশিয়াল সিম ক্রয় করব। আমরা কোন অফার গুলো ক্রয় করলে আমাদের সুবিধা হবে। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই রবি নতুন সিমের কি কি অফার গুলো আছে। 

রবি নতুন সিমের অফার ২০২৩ 

 আমরা আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে জানবো যে রবির নতুন সিমের কি অফার গুলো আছে। নতুন সিমের অফার গুলো আছে সেগুলো কিভাবে কিনবেন এবং কিভাবে ব্যালেন্স চেক করবেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। এই অফার গুলো নতুন গ্রাহকদের জন্য। তাহলে চলুন দেখে নেই রবি আমাদের কি কি আকর্ষণীয় উপহার দিচ্ছেন।

রবি নতুন সিমের দাম কত

রবির নতুন সিমের অফার সম্পর্কে জানার আগে আগে জেনে নেব যে নতুন সিমের দাম কত টাকা। ২০২১-২২ সালের সিমের দাম অনুযায়ী ২০২৩ সালের সিমের দাম একটু বেশি আর কি। বর্তমানে রবির নতুন সিমের মূল্য হচ্ছে ২৫০ টাকা। তাহলে আপনারা অবশ্যই জানতে পেরেছেন যে রবির নতুন সিমের দাম কত টাকা। 

২৪ জিবি রবি নতুন সিমের ইন্টারনেট অফার

  • প্রথমে আপনার সিমটি একটিভ হয়েছে কিনা দেখে নিতে হবে।
  • আপনি এই অফারটি মাসে ২ বার ব্যবহার করতে পারবেন, ১৫ দিন পর পর। 
  • আপনি এই অফারটি ১ বছর ব্যবহার করতে পারবেন। ১ বছরে মোট ২৪ জিবি ইন্টারনেট আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। 
  • এই অফারটির মেয়াদ পাবেন ৭  দিন। 

ফ্রী ১০ জিবি ইন্টারনেট অফার

  • এই অফারটি আপনি আপনার সিম অ্যাক্টিভেশন হওয়ার পর ৫ মাস ফ্রী এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন। 
  • সিমটি অ্যাক্টিভেশন হওয়ার পর পরই আপনি এই অফারটি সাথে সাথে পেয়ে যাবেন।
  • বিশেষ একটি কথা হল আপনি যদি প্রতিমাসে অন্তত ১০০ টাকা ব্যবহার না করেন তাহলে আপনি এই  ২ জিবি  ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না। 
  •  প্রতি মাসে ২ জিবি ফ্রী ইন্টারনেট সর্বোচ্চ ৫ মাস ব্যবহার করতে পারবেন ।  

নতুন সিমের রিচার্জ অফার

  • ৪২ টাকা রিচার্জ করলে আপনি পাবেন ২ জিবি ইন্টারনেট, ২০ মিনিট এবং ১ পয়সা প্রতি সেকেন্ডে। এই অফারটির মেয়াদ পাবেন ১৫ দিন। এবং আপনার মেইন ব্যালেন্স এ জমা হবে ২০ টাকা।  
  • ৮২  টাকা রিচার্জ করলে আপনি পাবেন ৪ জিবি ইন্টারনেট, ১০০ মিনিট এবং যেকোন নম্বরে ১ পয়সা প্রতি সেকেন্ডে । আপনি এই অফারটির মেয়াদ পাবেন ১৫ দিন।এবং আপনার মেইন ব্যালেন্স এ জমা হবে ৫ টাকা। 

কিভাবে বিভিন্ন ব্যালেন্স চেক করতে হয়

  • আপনি যদি আপনার মোবাইল এর নাম্বার বের করতে চান তাহলে আপনাকে ডায়াল করতে হবে *২#। 
  • ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে হয় *৩#। 
  • বান্ডেল মিনিট অফার চেক করতে হয় *২২২*২#। 
  • আপনার অন্যান্য মিনিট এর জন্য আপনাকে ডায়াল করতে হবে *২২২*৮#। 
  • আপনার মেইন ব্যালেন্স যদি চেক করতে চান তাহলে আপনাকে ডায়াল করতে হবে *২২২#। 

সর্বশেষ 

আপনারা যারা রবির নতুন গ্রাহক আছেন আশা করা যায় রবির নতুন সিমের যত অফার গুলো আছে । সকল ধরনের অফার এ পোস্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন,ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব।  

বন্ধু নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, ক্যাপশন ও কিছু কথা

0

সৃষ্টিকর্তার দেওয়া সবচেয়ে বড় উপহার হচ্ছে বন্ধু, যে সম্পর্কটা এমন একটি বন্ধনে আবদ্ধ হয় যে সম্পর্কে রক্তের সংযোগের প্রয়োজন হয় না। বন্ধুত্ব এমন একটি সম্পর্ক যে ভালো-মন্দ দেখলেই এক বন্ধুর অবস্থা আরেক বন্ধু বুঝে যায় এবং কি সুখে-দুখে, খারাপ সময়ে সব সময় পাশে থাকে। আসলে বন্ধু যখন পাশে থাকে তখন তাকে অনুভব করা যায় না, সে যখন দূরে চলে যায় তখন বোঝা যায় বন্ধু কি জিনিস। বন্ধু ছাড়া যখন একা চলতে হয় তখন বন্ধুদের প্রতি ক্ষণে ক্ষণে মনে পড়ে। তাই সবার বন্ধুত্ব টিকে থাক সারা জীবন আর বন্ধু বন্ধুর মর্যাদা দিয়ে যাক মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।

বন্ধু নিয়ে স্ট্যাটাস

বন্ধু নিয়ে স্ট্যাটাস

» বন্ধু তো সবাই হতে পারে একজন ভালো বন্ধু কজনই বা হতে পারে।

» একজন ভালো বন্ধু খুঁজে পাওয়া সহজ নয় কিন্তু অসম্ভব কোন কিছু না।

» একজন ভালো বন্ধু কখনোই আরেকজন বন্ধুকে অসৎ পরামর্শ বা খারাপ পথে নিয়ে যাবে না।

» দিন চলে যাচ্ছে, সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে, চোখের অশ্রুগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু বন্ধুত্বের ভালোবাসা কখনো কমে না

» বন্ধু মানে বেস্ট ফ্রেন্ড, একটা বন্ধু মানেই আত্মার আত্মা, বন্ধু মানেই হাজারো সেক্রিফাইস।

» বন্ধু তো এমনই হওয়া উচিত যে বন্ধুর মাঝে আপনার সকল গোপনীয়তা নিরাপদ হিসেবে থাকে।

» আপনাদের বন্ধুত্ব দেখে আমার খুব হিংসে হয়, কারণ আমার এমন একজন সত্যিকারের বন্ধু নেই।

বন্ধু নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস

» সত্যিকারের বন্ধু কখনোই আপনার ক্ষতি চাইবে না, সে সবসময় আপনার সর্বোত্তম মঙ্গল চাইবে।

» একজন সত্যিকারের বন্ধুই পারে আরেকটি বন্ধুকে সব সময় ভালো রাখতে এবং পারে সর্বদা হাসাতে।

» এ বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি সেই, যে তার বন্ধুর কাছে দুর্বল কারণ সে তাকে সব সময় নিজের মতো করে ভাবে।

» প্রকৃত একজন বন্ধু তো সেই, যে সকল সমস্যার সমাধান করে দিতে পারে।

» যে সত্যিকারের বন্ধু সে ভালো সময় কে ভালো দেখে আর কঠিন সময়ে সহজ করে তোলে।

» একজন সেরা বন্ধু জীবনকে স্বর্গের থেকেও সুন্দর করে তুলতে পারে।

বন্ধু নিয়ে উক্তি

বন্ধু নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস

» এই জীবনের সবচেয়ে প্রিয় উপহার হল আমার বন্ধু, যা আমি পেয়েছি।

» সত্যিকারের বন্ধু তো তখনই চেনা যায় যখন, যখন আপনি বিপদে পড়বেন।

» একটি সত্যিকারের বন্ধু হল আলোর মত, আপনি যতই অন্ধকারে থাকুক না কেন সে আপনাকে সর্বদাই আলো যেতে চেষ্টা করবে।

» একজন প্রকৃত বন্ধু কখনোই কথা নয়, কাজের ধারা নিজেকে প্রমাণ যে সে তার বন্ধু।

» একজন সত্যিকারের বন্ধু আপনার জীবনে এসে আপনার জীবনকে অবিশ্বাস্যভাবে পাল্টিয়ে দিতে পারে।

» প্রকৃত বন্ধু হল একটি মানচিত্রের মত যিনি সব সময় সঠিক পথে পরিচালিত করে।

বন্ধু নিয়ে ছন্দ

» যদি মনের সব কথা খুলে বলতে চাও, মন খুলে হাসতে চায় তাহলে একজন প্রকৃত বন্ধু বানাও।

» যে বন্ধু আপনার বিপদ দেখে চলে যাবে, তখন ভাববেন সে আপনার বন্ধুই ছিল না।

» বন্ধু এমন একটি জিনিস যা রক্তের সম্পর্কের চেয়েও হাজার গুণ পবিত্র।

» একটি ছেলে হয়তো প্রেমিকা ছাড়া বাঁচতে পারে কিন্তু সে বন্ধু ছাড়া কখনোই বাঁচতে পারে না।

» বন্ধু কখনো নিখুঁত হওয়ার দরকার নেই, একটি বিশ্বস্ত হৃদয় ওয়ালা হলেই যথেষ্ট।

» একজন প্রকৃত বন্ধু সবসময় চাইবে আত্মবিশ্বাস কে বাড়ানোর এবং হৃদয় থেকে ভয় দূর করার।

» তুমি আমার প্রিয়তমা না হয়ে তুমি আমার বন্ধু হয়ে সারা জীবন পাশে থেকো।

বন্ধু নিয়ে ক্যাপশন

বন্ধু নিয়ে ক্যাপশন

» বন্ধুত্ব থেকে যে ভালোবাসা তৈরি হয় সেই ভালোবাসায় কখনোই স্বার্থপরতা থাকে না।

» প্রকৃত বন্ধুত্ব সেই যে তোমাকে মায়ের মতই যত্নে আগলে রাখবে আর বাবার মত শাসন করবে সারা জীবন।

» ভালোবাসি বন্ধু তোকে কিন্তু কখনো বলা হয়নি, আফসোস তুই আজ আমার পাশেই নেই।

» দিন যদি ফুরিয়ে যায়, রাত যদি হারিয়ে যায় আর ফুল যদি ঝরে যায় তাতে কিছু যায় আসে না কিন্তু বন্ধু আমি থেকে যাব তোমার পাশে সারা জীবন।

» না বলা কথাগুলো না বলাই থাক, তবুও বন্ধুত্বই সারা জীবন টিকে থাক।

» একজন প্রকৃত বন্ধুর মূল্য হয়তো বা একটি পৃথিবী দিয়েও তার সমতুল্য করা সম্ভব নয়।

» প্রকৃত বন্ধুত্ব সেই যে সুযোগ পেলেই শাসন করে আর সময়তে ভালোবাসে।

বন্ধু নিয়ে কিছু কথা

কথায় আছে ‘সঙ্গ দোষে লৌহ ভাসে’ তার মানে একজন খারাপ বন্ধু আপনাকে নরকে নিয়ে যেতে পারে আর একজন ভালো বন্ধু আপনাকে স্বর্গে নিয়ে যেতে পারে। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে যে ভালো বন্ধু হলে জীবনে প্রতিষ্ঠিত বা সুখী হওয়া খুবই সহজ একটা বিষয় আর যদি খারাপ বন্ধুর সাথে সঙ্গ হয় তাহলে জীবনে দুঃখ-কষ্ট ছাড়া অন্য কোন পথ বেছে নেওয়া ছাড়া উপায় নেই। তাহলে বন্ধুত্বের গুরুত্বটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যার যার থেকে সবাই বেশি ভালো জানেন। তবে একজন প্রকৃত বন্ধু কখনোই আরেকটি বন্ধুর ক্ষতি চাইবে না, সে তার জীবনের শেষ মুহূর্ত অব্দি ভালো কিছুই চাইবে বা ভালো কিছু আশা করবে।

চোখের এলার্জি কিভাবে দূর করা যায়

0

আমাদের অনেকেরই চোখে এলার্জি আছে। আমরা যখন অতিরিক্ত রোদে বা ধুলোবালির মধ্যে যাই তখন বিশেষ করে এই এলার্জির প্রভাবটা দেখা দেয়। আমাদের শরীরে যখন সর্দি বা ঠান্ডা লাগে তখনো এই এলার্জির দেখা দিতে পারে । আমাদের শরীরের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে একটি হলো চোখ এবং খুবই ক্রিটিক্যাল একটি জায়গা। আমাদের দেহের মধ্যে ইমিউন নামক একটি অংশ আছে সেই অংশের মধ্যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে আমাদের দেহের বিভিন্ন জায়গায় এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

চোখে এলার্জি হলে কি কি হতে পারে

আমাদের চোখের যদি  অ্যালার্জি থাকে তাহলে আমরা যেভাবে বুঝবো যে আমাদের চোখের এলার্জির সমস্যা দেখা দিয়েছে। 

 > চোখের ভেতরে লাল হয়, মনে হয় চোখ দিয়ে রক্ত বের হবে। 

 > চোখে চুলকানি হবে ,চোখ জ্বালাপোড়া করবে, চোখ ফুলে যাবে। 

 চোখ দিয়ে পানি বের হতে থাকবে, মনে হবে আপনার চোখে কোন কিছু আছে। 

 > আপনার শুধু চোখ চুলকানোর ইচ্ছে করবে, মনে হবে চোখ সারাক্ষণ শুধু  চুলকায়। 

চোখে এলার্জি হলে কি করতে হবে 

আমাদের চোখের যদি কোন কিছু হয়ে যায় তাহলে আমাদের খুব খারাপ লাগে কারন চোখ এমন একটা জিনিস যা আমাদের প্রয়োজনীয় একটি অঙ্গ যা সারাক্ষণ আমাদের প্রয়োজন হয়। তাহলে আমাদের চোখে এলার্জি হলে আমাদের কি কি করা যেতে পারে তার কিছু তথ্য নিচে দেওয়া হল।

 > প্রথমত আমাদের সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আমাদের সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।

 > দ্বিতীয়ত আমাদের এলার্জি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে যেমন গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ,              ইলিশ মাছ, পুঁইশাক, কাঁচা পেঁয়াজ  ইত্যাদি বিশেষ করে এই সমস্ত খাবারগুলো আমাদের সবসময় বেছে      খেতে হবে । এলার্জি জাতীয় খাবার না খাওয়া টাই সবচেয়ে ভালো। 

 আপনি যদি কোন প্রাণী পোষে থাকেন তাহলে ওই পশুর প্রাণীর লোম আপনার এলার্জির বড় সমস্যা             হতে পারে। 

 > রাস্তা ঘাটে বেশি ধুলাবালি থাকলে সেখানে সবসময় সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে। 

এলার্জি দূর করার উপায়

আমাদের দেহের যত্ন কিন্তু আমাদের নিজেরই করতে হয় সেই হিসাবে আপনি আপনার অ্যালার্জি দূর করার কিছু সহজ উপায় এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই কি কি নিয়মে আমরা এলার্জি দূর করতে পারি। 

১. আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে হবে। 

২. আমাদের চোখ চুলকানো শুরু হলে তখন চোখে হাত না দিয়ে আমাদের মুখ চোখ ধুয়ে নিতে হবে তারপর রুমাল বা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলতে হবে। 

৩. চোখ চুলকানো দূর করার ভালো একটি কার্যকরী ফল হচ্ছে শসা, শসা গোল করে কেটে আমরা চোখে লাগিয়ে নিতে পারি এতে আমাদের অনেকটাই উপকার আসবে। 

৪. চোখের চুলকানির বা এলার্জির জন্য গোলাপ জল খুবই কার্যকরী একটি জিনিস। আপনি যদি আপনার চোখে গোলাপ জল ব্যবহার করেন তাহলে খুব ভাল ফলাফল পাবেন। 

৫. সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আপনাকে সবসময় পরিষ্কার থাকতে হবে যেমন আপনার ব্যবহারের পোশাক, ব্যবহারের বিছানা সকল কিছু সবসময় খেয়াল করে ব্যবহার করতে হবে। 

আপনার যদি এই সমস্যাটি খুব বেশী দেখা দিয়ে থাকে তাহলে আপনি বিশেষজ্ঞদের সাথে অতি জরুরী ভাবে পরামর্শ করতে পারেন। এই সমস্যার সমাধানে আপনার ডাক্তারি ভাব এবং প্রাকৃতিক ভাবে দুটি ভাবেই এর সমাধান করতে পারেন।  ডাক্তারি মতে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ এর বেশী কার্যকারী বলা হয়েছে। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং যদি কোন টিপস দরকার হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন তাৎক্ষণিকভাবে আমরা আপনাদের কিছু টিপস দিয়ে দেব। 

 

 

মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত

0

আজকের পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা। আপনারা হয়তোবা অনেকেই মালয়েশিয়া যেতে যাচ্ছেন বা যাবেন এরকম পরিকল্পনা করছেন। কিন্তু আপনাদের হয়তো জানা নেই যে মালয়েশিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি বা কোন কাজে গেলে বেতন ভালো হবে। আশা করি আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মালয়েশিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন বেশি। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য গুলো।

মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনারা যারা মালয়েশিয়া যেতে যাচ্ছেন, অবশ্যই আপনাদের জেনে নেওয়া উচিত যে মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কি কোন কাজের ডিমান্ড অর্থাৎ বেতন বেশি। মালয়েশিয়ায় অনেক ধরনের কাজই রয়েছে, তবে বিগত কয়েক বছর ধরে যে সমস্ত কাজের চাহিদা খুব বেশি এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো।

* ইলেকট্রনিক্স,

* মেকানিক্স,

* মেডিকেল ক্লিনার,

* রেস্টুরেন্ট কর্মী,

* গার্মেন্টস কর্মী,

* বাসা বাড়ির কাজ,

* কৃষি কাজ,

* টাইলস মিস্ত্রি,

* রাজমিস্ত্রি,

* ড্রাইভিং,

* কন্সট্রাকশন,

* পাইপ ফিটিং,

* ফুড প্যাকেজিং ও

* রাস্তার কাজ। 

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে বর্তমানে মালয়েশিয়ায় কোন কোন কাজ গুলোর চাহিদা বেশি রয়েছে। এখান থেকে আপনারা চাইলে যেকোনো একটি ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারেন এবং কাজের ধরন দেখেই বুঝতে পারছেন যে কোন কাজগুলোতে কষ্ট বেশি এবং কোন কাজগুলোতে কষ্ট কম।

মালয়েশিয়া কোন কাজে বেতন কত

আশা করি যে আপনারা উপর থেকে জানতে পেরেছেন যে বর্তমানে মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি। তাহলে এখন জেনে নিন যে মালয়েশিয়ায় কোন কাজে বেতন বেশি, কোন কাজে বেশি পরিশ্রম করতে হয় এবং কোন কাজে কম পরিশ্রম করতে হয়। আসলে পরিশ্রম ছাড়া তো বসে বসে টাকা দেবে না, তো যাই হোক কাজের ক্ষেত্রে একটু কম বা বেশি পরিশ্রম থাকবে। তাহলে আপনারা দেখে নিন যে মালয়েশিয়ায় কোন কাজের বেতন কিরকম।

ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্স, কনস্ট্রাকশন এই কাজগুলোতে প্রায় বেতন মোটামুটি সমান, এই কাজগুলোতে একটু কষ্ট বেশি হলেও বেতনটাও একটু বেশি। মালয়েশিয়ার টা কাকে বলা হয় রিঙ্গিত, মালয়েশিয়ার ১ রিঙ্গিত = বাংলাদেশের বর্তমানে ২৩.৫২ টাকা। যে কাজগুলোতে বর্তমানে বেতন হচ্ছে ২,০০০ রিঙ্গিত থেকে ২,৫০০ রিঙ্গিত পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় হয় ৪৮,০০০ টাকা থেকে ৫৮,০০০ টাকা পর্যন্ত।

টাইলস মিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রি, পাইপ ফিটিং ও রাস্তার কাজ এই কাজগুলোতে বেতন একটু বেশি হলেও পরিশ্রম অনেক বেশি। এই কাজগুলোর ডিমান্ড ও মালয়েশিয়াতে বর্তমানে অনেক বেশি। এ কাজগুলোর বর্তমানে মালয়েশিয়ার ২,৪০০ রিঙ্গিত থেকে ৩,০০০ রিঙ্গিত পর্যন্ত। যা বাংলাদেশের ৫৬,০০০ টাকা থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বাকি উপরের যে কাজগুলো দেখছেন, সে কাজগুলোতে কষ্ট কম হবে এবং কি বেতন ও একটু কম হবে। এই কাজগুলোর ও মোটামুটি ভালই চাহিদা রয়েছে। এই কাজগুলোর বেতন হচ্ছে ১,৭০০ মালয়েশিয়ার রিঙ্গিত থেকে ২,২০০ রিঙ্গিত পর্যন্ত এবং বাংলাদেশী টাকার  ৪০,০০০ টাকা থেকে ৪৯,০০০ টাকা পর্যন্ত।

সর্বশেষ কথা 

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি দেখেছেন আশা করি মালয়েশিয়ার যে বর্তমান কাজের চাহিদা গুলো রয়েছে, সেগুলোর তথ্য পেয়েছেন এবং কোন কাজের চাহিদা অনুযায়ী বেতন কেমন সে বিষয়েও জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে অন্য একটি ভাই অথবা বোনেরা মালয়েশিয়ার কাজের সম্পর্কে এবং বেতন সম্পর্কে একটু ধারণা নিতে পারে।

মূল্যহীন জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু বানী

0

এই জীবন থেকে যে সময় চলে যায় সে সময় আর কখনো ফিরে আসে না। তাই আমাদের জীবনের প্রতিটি সময়কে মূল্য দিয়ে চলতে হবে তা না হলে আমাদের জীবন মূল্যহীন হয়ে যাবে, এই সমাজ কখনো মূল্য দিবে না নিজেকে অবহেলা সাগরে ভাসতে হবে। তো যাই হোক অনেকে আছেন যারা মূল্যহীন জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুঁজে থাকেন। আশাকরি ঠিক জায়গায় এসেছেন এখানে মূল্যহীন জীবন নিয়ে নতুন কিছু পাবেন এবং সংগ্রহ করতে পারবেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাহলে আর দেরি না করে মনোযোগ দিয়ে দেখে নিন মূল্যহীন জীবন নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও ক্যাপশনগুলো। 

মূল্যহীন জীবন নিয়ে উক্তি    

১. জীবনকে ভালবাসতে শেখো, উপলব্ধি করতে শেখো এবং জীবনের মর্ম বুঝ তা নাহলে জীবন মূল্যহীন হয়ে যাবে।   

২. নিজেকে এত ব্যস্ত রাখতে হবে যে মানুষ তোমাকে নিয়ে সমালোচনা করবে কিন্তু তুমি তাতে কান না দিয়ে তোমার কর্ম ব্যস্তে ব্যস্ত থাকবে। 

৩. নিজেকে মূল্যহীন না করতে চাইলে নিজেকে সবসময় কর্মব্যস্ততায় ব্যস্ত রাখো, যাতে সময়ের প্রতিটি মূল্যের সাথে কিছু করতে পারো। 

৪. জীবন হলো একটি বইয়ের মত যেমন করে লিখবে ঠিক তেমনি হবে। 

৫. এই দুনিয়ার যা কিছু আছে তার সবকিছুতে যদি মূল্য না দিতে জানো, তাহলে তোমাকে সব কিছুতেই অবহেলার মধ্যে থাকতে হবে।

৬. যদি নাই বুঝতে পারি জীবনের মূল্য কি জিনিস, তাহলে তো অবশ্যই মূল্যহীন হতেই হবে।

৭. জীবনের মূল্য থাকতে তোমার সাথে হাসবে সবাই, অথচ কি আজব দুনিয়া মূল্যহীন জীবনে তোমার সাথে কাঁদবে না কেউ নিজেকে একা একাই কাঁদতে হয়। 

৮. এই জীবনে মূল্যহীন হওয়াটা সবচেয়ে বেশি কঠিন কারণ এই পৃথিবীতে এমন কোন কাজ নেই যে করলে আপনি ব্যর্থ হবেন একবার নয় দুইবার নয় বারবার চেষ্টা করলে আপনি সফল হবেনই। 

মূল্যহীন জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস

১. ছোট্ট এই জীবনে ক্ষমা করা যায় অন্য জনকে কিন্তু নিজেকে নয়, কারণ জীবন খুবই অল্প সময়ের জন্য। 

২. তুমি মরে গেলে যদি কেউ না কাঁদে তবে তোমার পূর্বের অস্তিত্বের কোনো মূল্যই ছিল না তোমার পূর্বের সবকিছু ছিল মূল্যহীন। 

৩. স্বপ্ন ছাড়া জীবন কিন্তু মূল্যহীন, কারণ স্বপ্ন নিয়ে যে লোক এগিয়ে না যায় তার সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে। 

৪. যেখানে কোন পরিশ্রম নেই সেখানে সাফল্যও খুঁজতে যেও না তাহলে মূল্যহীন হয়ে পড়বে। 

৫. যে লোক নিজেকে দমন করতে পারে না সে নিজের জন্যই নিজে ভয়ানক এবং অন্যের জন্য তাই। 

৬. জীবনে বাঁচতে হলে সাহস নিয়ে বেঁচে থাকো তা না হলে মূল্যহীন হয়ে যাবে। 

৭. জন্ম-মৃত্যু এই দুটি জিনিস কিন্তু আমাদের জন্য আশ্চর্য রকমের কারণ কেউ কখনো বলতে পারবে না যে কার কখন জন্ম হবে তার কখন মৃত্যু হবে। 

৮. বইয়ের পাতা যেমন মানুষকে শিক্ষা দিয়ে থাকে তেমনি নিজের জীবন তাকে আরো বেশি শিক্ষা দিয়ে থাকে কথাটি একটু অন্যরকম হলেও কথাটি কিন্তু বাস্তব। 

মূল্যহীন জীবন নিয়ে ক্যাপশন

১. একটি গাছের মধ্যে যে ফুলগুলো ধরে তার সবগুলো কিন্তু একরকম হয় না এবং সবগুলো টিকেও না তেমনি জীবনে অনেক বাধা আসবে অনেক স্বপ্ন ব্যর্থ হবে তাই বলে নিজেকে থেমে থাকা যাবে না তাহলে মূল্যহীন হয়ে যাবে। 

২. মানুষের জীবনটা হলো একটি সরল অংকের মত, যতই এগিয়ে যাবে ততই তার সমাধান খুঁজে পাবে। 

৩. বেঁচে থাকতে হলে আমাদের অপেক্ষা জিনিসটা খুবই প্রয়োজন কারণ একটি কিছু পেতে হলে তার জন্য ধৈর্য হারা হওয়া যাবে না তার পিছনে সময় দিতে হবে, তার পিছু লেগে থাকতে হবে তাহলে কিছু অর্জন করা যাবে। 

৪. তুমি অন্যের মধ্যে নিজেকে খুঁজো না তাহলে মূল্যহীন হয়ে যাবে কারণ তোমার ভিতরে অন্যের চেয়ে ভালো কিছু অপেক্ষা করে আছে সেটা হয়তো তুমি জানোনা। 

৫. জীবনে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে নিজের লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে তারপর সামনে এগিয়ে যেতে হবে তা না হলে জীবনের কোন অস্তিত্ব থাকবেনা মূল্যহীন হয়ে পড়বে। 

সর্বশেষ কথাঃ 

মূল্যহীন জীবন নিয়ে এই পোষ্টের মাধ্যমে যা কিছু লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন আশা করি ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আপনজনদের সাথে। যাতে আপনাদের কাছের লোক গুলো তাদের জীবনের বাধা অতিক্রম করে, হতাশ না হয়ে তাদের জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে একটি কিছু করতে পারে। 

মূল্যহীন জীবন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করি অবশ্যই নতুন কিছু লেখা হয়েছে এই পোস্টের মাধ্যমে এরকম আরো বিভিন্ন পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরো ভালো ভালো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

একুশের সেরা কবিতা ও কিছু কথা

0

একুশের এই বাংলা ভাষার কবিতা ভাষা আন্দোলনের সময় থেকেই লেখা শুরু হয়। এই কবিতাগুলো অনেকে আছেন যারা খুঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস এর জন্য। তাদের জন্য একুশের কিছু সেরা কবিতা গুলো নিয়ে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন একুশের সেরা কবিতাগুলো এবং নিজের পছন্দ অনুযায়ী বাছাই করে নিন কবিতা গুলো। 

একুশের সেরা কবিতা

 একুশের কবিতা

  আল মাহমুদ

  ফেব্রুয়ারি ২১ তারিখ দুপুর বেলার অন্ত, 

বৃষ্টি নামে বৃষ্টি কোথায় জব্বার, বরকতের রক্ত।

 হাজার যুগের সূর্য তাপে জ্বলবে এমন লাল যে,

সেই লোহিত এই লাল হয়েছে কৃষ্ণচূড়ার ডাল যে। 

   প্রভাত ফেরির মিছিল যাবে,

ছড়াও ফুলের বন্যা বিষাদ গীতি;

গাইছে পথে তিতুমীরের কন্যা। 

   চিনতে নাকি সোনার ছেলে ক্ষুদিরামকে চিনতে,

রুদ্ধশ্বাসে প্রাণ দিল যে মুক্ত বাতাস কিনতে। 

  পাহাড়তলীর মরণ চূড়ায় ঝাপ দিলো যে অগ্নি, 

ফেব্রুয়ারির শোকের বসন পারল তারি ভগ্নি

  প্রভাত ফেরী প্রভাত ফেরী,

আমায় নেবে সঙ্গে ? 

বাংলা আমার বচন আমি জন্মেছি এই বঙ্গে।

 নাও না আমায় তোমার নাউয়ে,

যাব আমি ওপারেতে।

  আমার দুঃখিনী বর্ণমালা 

  কবি শামসুর রহমান

যুদ্ধের আগুনে, মারির তাণ্ডবে। 

প্রবল বর্ষায়, কি অনাবৃষ্টিতে,

বারবনিতার নুপুর নিক্কনে,

বারবনিতার শান্ত বাহুর বন্ধনে। 

ঘৃণায় ধিক্কারে, নৈরাজ্যের এলো,  

দাবারি চিত্তকারে সৃষ্টির ফাল্গুনে। 

বুকে নিয়ে আসো সগৌরবে মহীয়সী। 

কত নোংরা হাতের হিংস্রতা ধেয়ে আসে,

তোমার উপর বেয়ে, আর কত সহ্য করিবে। 

মায়ের কোল খালি করে, তোরা কি পাস লাভ। 

বঙ্গভূমি ও বঙ্গভাষা

  কায়কোবাদ

বাংলা আমার মাতৃভাষা, বাংলা আমার জন্মভূমি। 

গঙ্গা পদ্মা যাচ্ছে বয়ে, যাহার চরণ তুমি । 

ব্রক্ষপুত্র গেয়ে বেড়ায়, যাহার পূণ্য গাথা ! 

সেই সে আমার জন্মভূমি, সেই সে আমার মাথা।

আমার মায়ের সবুজ আঁচল, মাঠে খেলায়চল। 

আমার মায়ের ফুল বাগানে ফুটছে কতই ফুল!

শত শত কবি যাহার গেয়ে গেছে গান,

সেই সে আমার জন্মভূমি, সে সে আমার মাথা। 

আমার মায়ের গোলা ছিল ধন ধান্যে ভরা ? 

ছিল না তার অভাব কিছু, সুখে ছিলাম মোরা। 

বাংলা মায়ের স্নিগ্ধ কূলে, ঘুমিয়ে রবো আমি। 

সেই সে বাংলার মাতৃভাষা, সেই সে বাংলার জন্য জন্মভূমি।

 কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প

 রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

তার চোখ বাধা হলো,

বুটের প্রথম লাথি রক্তাক্ত করলো তার মুখ,

থেতলানো ঠোঁট জোড়া লাল রক্তে একাকার হলো। 

জিভে নড়াতেই পুড়ে গেলো দুটো দাঁত মাগো বলে চেঁচে উঠল সে। 

পাঁচশো পঞ্চান্ন মার্কা আধ খাওয়া একটা সিগারেট,

প্রথম স্পর্শ করলো তার বুক। 

পোড়া মাংসের উৎকট গন্ধ ছড়িয়ে পড়ল ঘরের বাতাসে,

তার দেহে টসটসে আঙ্গুরের মতো ফোসকা ফুলতে লাগলো। 

মাগো বলে কাঁদছে ছেলেটি, মা যেন তার পাশেই। 

মায়ের বুক খালি করে নিলি ওদের কেরে,

 তোরা যেন মানুষ না পশুর চেয়েও অধম। 

সর্বশেষ কথাঃ 

একুশে ফেব্রুয়ারির যে কবিতাগুলো এই পোষ্টের মাধ্যমে লেখ করা হয়েছে যদি আপনারা পড়ে থাকেন আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। আর যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

টিন সার্টিফিকেট এর সুবিধা এবং অসুবিধা

0

টিন সার্টিফিকেট বর্তমানে মোটামুটি সব কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেমন ব্যবসার ক্ষেত্রে অফিস-আদালতে ব্যাংকে আপনি যেখানেই যান না কেন মোটামুটি সব জায়গাতেই এই সার্টিফিকেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সার্টিফিকেট। সবকিছুর ক্ষেত্রে ভালো এবং মন্দ দুটোই কাজ করে এবং দুটো সাইট থাকে এক্সাইড ভালো অন্য সাইট একটা মন্দ সবক্ষেত্রে । আমরা আজকে জানবো টিন সার্টিফিকেট সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে অসুবিধার থেকে সুবিধার  দিকটাই বেশি মনে করি ।

বিশেষ করে আপনার যে টিন সার্টিফিকেট থাকা মানেই আপনি দেশের একজন গর্বিত করদাতা হিসেবে নিবন্ধিত হবেন আপনার টাকা গুলো সুরক্ষিত থাকা মানেই টিন সার্টিফিকেট। তাহলে আর দেরি না করে আমরা আমাদের মূল বিষয় গুলোর দিকে এগিয়ে যায় দেখা যাক কি কি সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে এ টিন সার্টিফিকেট। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হবেন পোষ্ট টি পড়ে  আপনার কাজেই  আসবে বৃথা যাবে না। 

টিন সার্টিফিকেট এর সুবিধা 

আগেই বলে এসেছি টিন সার্টিফিকেট এর সুবিধা আপনার এবং দেশের জন্য ভালো টিন সার্টিফিকেট থাকা মানে আপনার টিন সার্টিফিকেট দিয়ে বা আয়কর দিয়ে আপনার দেশ চলবে। যেমন আপনার সুবিধা গুলো হচ্ছে ব্যাংকে জমাকৃত টাকার মধ্য থেকে আপনার প্রতি বছর ৬ মাস পরপর সরকার  ট্যাক্স গ্রহণ করে সেই ট্যাক্স হতে আপনার যদি টিন সার্টিফিকেট থাকে তাহলে ১০% আয়কর প্রদান করতে হবে তা না হলে আপনাকে ১৫% আয়কর দিতে হবে।

এছাড়া আরো কিছু নিয়ম আছে যেমন আপনি যদি ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করেন বা ক্রেডিট কার্ড নিতে চান বা ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনার টিন সার্টিফিকেট লাগবে টিন সার্টিফিকেট ছাড়া তো সম্ভব না বা এগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না। বিভিন্ন সময় সরকার বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে বা ফান্ড থেকে অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে সেক্ষেত্রেও আপনাকে টিন সার্টিফিকেট থাকা বেশি জরুরী বা টিন সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক থাকতে হবে তা না হলে আপনি ওই সুবিধাগুলি নিতে পারবেন না বা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকবেন।

টিন সার্টিফিকেট এর অসুবিধা

টিন সার্টিফিকেট এর অসুবিধা হচ্ছে আপনার যথেষ্ট পরিমাণ আয় থাক বা না থাক আপনাকে বছর শেষে অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট এর পর বাচ্চার সেটি আপনাকে গুনতে হবে । এবং আপনার হুট করে ইনকাম বেড়ে গেল যাওয়ার পর যদি আপনি টিন সার্টিফিকেট এর চার্জ বিল পরিশোধ না করেন তাহলে আপনার যে ইনকাম টা আসবে সে ইনকাম টা হবে ব্ল্যাক মানি বা কালো টাকা হিসেবে গণ্য হবে। 

বিশেষ আরেকটি তথ্য হচ্ছে যদি আপনি টিন সার্টিফিকেট এর পরপর তিন বছর করযোগ্য আয় শূন্য হয় বা বাৎসরিক আয়ের এর সমীকরণ এর মধ্যে না আসে বা আয়করের যে নির্দিষ্ট একটি বাজেট থাকে সে বাজেট অনুযায়ী যদি আপনার আর না হয় তাহলে চতুর্থবার আপনার আয়করের চার্জ না দিলেও চলবে। 

তাহলে বুঝতে পারছেন টিন সার্টিফিকেট এর সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো রয়েছে জানিনা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের কতটুকু বুঝাতে পারলাম না আপনারা কতটুকু বুঝতে পারলেন। তাহলে বুঝতে পারলাম যে অসুবিধার থেকে সুবিধার দিক গুলোই বেশি তাহলে টিন সার্টিফিকেট আমাদের জন্য বিশেষ প্রয়োজন কেননা যেকোনো প্রয়োজনে যেকোনো সময় কাজে আসতে পারে। 

২১শে ফেব্রুয়ারি উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিনে ভাষা শহীদদের জন্য অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, কবিতা খুঁজে থাকেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন নতুন স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা তুলে ধরা হচ্ছে আশা করি ভালো লাগবে এবং এখান থেকে আপনাদের ইচ্ছা মত উক্তি,স্ট্যাটাস,ক্যাপশন ও কবিতা গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা গুলো। 

২১ শে ফেব্রুয়ারি উক্তি

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে অনেকে অনেক উক্তি খুঁজে থাকেন প্রিয়জনদের পাঠানোর জন্য। আশা করি নিচ থেকে একুশে ফেব্রুয়ারির উক্তিগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। 

১. এই একুশে ফেব্রুয়ারির দিনে লক্ষ কোটি ভাই ও বোনের রক্তের বিনিময়ে এই সোনার বাংলাকে আমরা পেয়েছি। তাই এই স্মরণীয় দিনটি কখনো ভুলার নয়। 

Create Temporary Email 

Create Temporary Email 

Create Temporary  Email 

Create Temporary Email 

Create Temporary Email 

Create Temporary email

২. এই একুশে ফেব্রুয়ারির গান যখন শুনি তখন মনে হয় সেই শহীদ ভাই ও বোনেরা আমাদের সাথে আছেন । রক্তে লেখা বাংলা আমার তোমাদের ছাড়া হতো না স্বাধীন আমার এই দেশ। 

৩. ফেব্রুয়ারি মাসের এই দিনটিতে বাংলার আকাশে নেমে আসে শোকের ছায়া, একুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ হওয়া প্রিয় ভাই-বোনদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই সবসময়। 

৪. একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি তোমাকে ভুলিতে পারি এই দিনটিতে অনেক ভাই-বোনের বিনিময়ে পেয়েছি আমার এই বাংলা ভাষা। কেমন করে ভুলি তোমাকে তুমি তো হৃদয়ে থাকবে চিরকাল। 

৫. একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিনে আমার বাংলার সোনার ছেলেরা ভাষার জন্য শহীদ হয়েছেন কেমন করে ভুলি তোমাদের, যাদের বিনিময়ে পেয়েছি আমাদের এই বাংলা ভাষা আর এই সোনার দেশ। 

২১ শে ফেব্রুয়ারি স্ট্যাটাস 

একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিনটিতে অনেকে অনেক ধরনের স্ট্যাটাস খোঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রিয় মানুষদের এসএমএস করার জন্য আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন। তাহলে নিচ থেকে আপনাদের পছন্দমত স্ট্যাটাস গুলো বেছে নিয়ে। 

১. এই একুশে ফেব্রুয়ারি আমার গর্ব, আমার অহংকার। 

২. যে ভাষাকে ভালোবেসে শহীদ হয়েছেন হাজারো ভাই বোনেরা তাদের প্রতি জানাই সর্বদাই শ্রদ্ধা। 

৩. যুগ যুগ ধরে রয়ে যাবে তোমাদের প্রতি শ্রদ্ধা, তোমাদের জন্যই পাওয়া আমাদের এই ভাষা থাকবে চিরকাল। 

৪. অমর একুশে ফেব্রুয়ারি আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি তোমাদের ভুলিতে পারি। 

৫. যতকাল রয়ে যাবে এই বাংলা ততদিন হবেই একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিনটিতে সকল ভাষা শহীদদের প্রতি স্মরণ। 

৬. তাদের জীবনের বিনিময়ে পেয়েছি আমরা বাংলা ভাষা, তাদের প্রতি কি এতটুকু স্মরণ করতে পারি না আমরা। 

৭. এক সাগর রক্তের বিনিময়ে আনলো যারা বাংলার স্বাধীনতা আমরা তোমাদের ভুলবো না। 

২১শে ফেব্রুয়ারি ক্যাপশন

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ভাষা শহীদদের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা এবং সবাইকে জানাই মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা। 

মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ওমর একুশে ফেব্রুয়ারির শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সবাইকে জানাই মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা। 

তোমাদের বিনিময়ে পাওয়া এই ভাষা যদি না থাকতো এত কাব্য, এত কবিতা হয়তো কেউ লিখতো না। 

হাজার শহীদদের রক্তে কেনা এই দেশটিতে বাংলা ভাষা থাকবে চিরকাল যতদিন এই দেশ পৃথিবীর বুকে আসবে। 

হাজারো শহীদদের রক্তে পাওয়া এই দেশটি কতই না সুন্দর, যেদিকে তাকাই শুধু চেয়ে থাকতে মন চায়। 

ধন্য হয়েছি এই দেশের মাটিতে জন্ম নিয়ে, যে মাটিতে মিশে আছে লাখ বীর সন্তানের রক্ত। 

হাজারো শহীদদের রক্তে কেনা দেশটি ছেড়ে বিদেশ কেন থাকো, সকাল বেলায় কাঁচা মরিচ আর পান্তা, দুপুর বেলা পদ্মা নদীর ইলিশ আর রুই মাছের ঝোল কোথায় যাবে এমন দেশ। একবার ঘুরে দেখো না দেশটি ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করবে না। 

রফিক, শফিক, জব্বার, সালাম, বরকতরা প্রাণ বিলিয়ে রক্ষা করল ভাষা, যাদের রক্তে রাঙানো একুশে ওরা যে অম্লান, ধন্য আমার মাতৃভাষা, ধন্য তাদের প্রাণ। 

২১ শে ফেব্রুয়ারি ছন্দ

একুশে ফেব্রুয়ারি মানেই হল স্মৃতির কিছু ব্যথা আর শহীদদের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকার মানে। একুশে ফেব্রুয়ারি মানে হল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আর এদেশের ভাষার জন্য জীবন যুদ্ধে স্বাধীন হওয়া। একুশে ফেব্রুয়ারি তোমারে নাহি পারি ভুলিতে তুমি যেন মনে করিয়ে দাও ৫২ এর সেই নিরীহ বাঙ্গালীদের চিৎকার আর হাহাকারের কথা। 

তোমরা আজও কেন চুপ হয়ে আছো, আসো একুশে ফেব্রুয়ারি এই দিনটিকে আমরা স্মরণ করে বিশ্বকে দেখিয়ে দেই যে আমাদের ভাষার জন্য যে ভাই ও বোনেরা স্বাধীন হয়েছিলেন তাদের জন্য আমরা কি করিতে পারি। হে বাঙালি, কেন আজও চুপ হয়ে আছো জেগে ওঠো এবার এসেছে সময় আমাদের বিশ্বকে দেখানোর। 

২১ শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে কিছু কথা

এই দিনটি হল বাঙ্গালীদের গৌরব উজ্জলের একটি দিন। যে দিনটি হল আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সুপরিচিত। আমাদের এই দেশের সোনার ছেলে মেয়েরা বাংলা ভাষার জন্য আন্দোলনে গিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর গুলিবর্ষণে অনেক তরুণ শহীদ হন। তাই এই দিনটিকে শহীদ দিবস হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ১৭ ই নভেম্বর ১৯৯৯ সালে জাতীয় সংঘ কর্তৃক সিদ্ধান্ত মোতাবেক একুশে ফেব্রুয়ারির এই দিনটিকে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। 

রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই এই বলে অনেক বাঙালি তরুণের জীবনের শেষ নিঃশ্বাসটা ত্যাগ করে গেছেন। তাদেরকে আমরা কেমনে ভুলিবো তাদের জন্যই তো এই শহীদ দিবস পালন করা। এবং আমার মায়ের ভাষা বাংলা ভাষা তাদের জীবনের শেষ নিঃশ্বাসের বিনিময়ে রেখে গেছেন। আ মরি বাংলা ভাষা তোমায় কেমনে ভুলিবো তোমার জন্য যে কত তরুণ জীবন দিয়ে গেছে এই মাটিতে। 

২১শে ফেব্রুয়ারি কবিতা

                                        একুশের কবিতা

একুশে ফেব্রুয়ারি আসবে বছর ঘুরে,

সালাম বরকত জব্বার রফিক আসবে না আর ফিরে,

আসবে না তো ফিরে। 

বাংলা মায়ের জন্য তারা জীবন দিয়েছে রক্ত দিয়ে,

রাজপথ রাঙ্গা করেছে তাদের মাঝে আছে তারা,

থাকবে হৃদয় জুড়ে তাদের জন্য পেয়েছি আজ মোদের বাংলা ভাষায়,

স্বাধীনভাবে পথ চলে যাই মিটাই মনের আশা,

রক্ত ভেজা তাদের স্মৃতি আজও মনে পড়ে।  

বাংলা ভাষার বাংলা মায়ের ডাকছে তোরা আয়,

রক্ত তোদের যায়নি বৃথা দেখবি বলে আয়,

সবাই আসে ওদের আশায় ওরা আসে না তো ফিরে।

 

  রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো,

একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি। 

আগুন ঝরা ফাগুন দিয়ে,

মাতৃভাষা আনলো কিনা প্রাণের বিনিময়ে। 

রক্তক্ষরণ যায় যে বয়ে,

রয় ইতিহাস সাক্ষী হয়ে ওপারে এক বিস্ময়ে ; 

এটা কোন কাহিনী নয়, নয় কোন রূপকথার গল্প,

সত্যিই ভাইয়েরা আমার জীবন দিয়েছে , এই দেশটির জন্য। 

একে একে দিন রয়ে যায় বন্দী ইতিহাসের পাতায়,

এখন শুধু ২১ এলে স্বপ্নের মত উঠছে ঠেলে,

অন্য দিনে নয় আপন ভাষা মাতৃভাষা জীবন দিয়ে,

ভালোবাসা এভাবে কি হয়। 

সময় যে আর নেই তো বেশি, হতে হবে বাংলাদেশী।

তাইতো তোমাকে বলি দেশকে এসো ভালবাসি,

বাংলা ভাষায় কাঁদি হাসি স্বপ্ন দেখে চলি। 

সর্বশেষ কথাঃ 

একুশে ফেব্রুয়ারি নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে আশা করি যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।