Home Blog Page 18

ঢাকা থেকে নেপাল বিমান ভাড়া ২০২৩

0

ঢাকা থেকে নেপাল অনেকে অনেক কাজের জন্যই গিয়ে থাকেন, অনেকেই ভ্রমণের জন্য নেপাল গিয়ে থাকেন আবার অনেকেই বিজনেসের জন্য নেপাল গিয়ে থাকেন আবার অনেকেই বাংলাদেশ থেকে নেপালে বসবাস করে থাকেন এবং কি অনেকে আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে নেপালে চাকরিও করে থাকেন। তো আপনারা যারা ঢাকা টু নেপালের বিমান ভাড়া মূল্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন।

তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ঢাকা টু নেপালের সর্বশেষ বিমান ভাড়া মূল্য তালিকা। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে পুরো পোস্টটি পড়ে দেখে নিন বাংলাদেশ থেকে নেপালের বিমান ভাড়া ও বাংলাদেশ থেকে নেপালের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো।

ঢাকা থেকে নেপাল বিমান ভাড়া

ঢাকা টু নেপাল বিমান ভাড়া বা ঢাকা থেকে নেপালের বিমান ভাড়া যাই বলেন না কেন দুটি ঘুরিয়ে পেচিয়ে একই কথা। তো আপনারা যারা ঢাকা টু নেপালের বিমান ভাড়া খোঁজ করছেন তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে ঢাকা টু নেপাল বিমান ভাড়ার সর্বশেষ আপডেট তথ্য। আরেকটি বিশেষ কথা হচ্ছে বিমান ভাড়ার যে বর্তমান মূল্য রয়েছে সেটি পরবর্তীতে উঠানামা করতে পারে সেটা আপনারা সবাই জানেন। তো আশা করি ঢাকা থেকে নেপাল যে বিমানগুলো চলাচল করে তার বিস্তারিত তথ্য এবং ঢাকা টু নেপালের বিমান ভাড়া সম্পর্কে সকল তথ্য পেয়ে যাবেন।

ঢাকা থেকে নেপাল বিমান ভাড়া কত 

ঢাকা থেকে নেপাল যে বিমানগুলো চলাচল করে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে  বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, শ্রীলংকান এয়ারলাইন, হিমালিয়া এয়ারলাইন্স, থাই এয়ারওয়েজ, কাতার এয়ারওয়েজ ও মালিন্দো এয়ারওয়েজ। উপরে অবশ্যই দেখতে পাচ্ছেন যে ঢাকা থেকে নেপাল কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েস গুলো চলাচল করে। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন কোন বিমানের ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া কত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া কত। 

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১৮,০০০ টাকা থেকে ২২,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ২৩,০০০ টাকা থেকে ২৮,০০০ টাকা পর্যন্ত।

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৩০,০০০ টাকা থেকে ৩৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৩৬,০০০ টাকা থেকে ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৩৪,০০০ টাকা থেকে ৪৫,০০০ ঢাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্সের ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ২৮,০০০ টাকা থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৩৬,০০০ টাকা থেকে ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

হিমালিয়া এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১৭,৫০০ টাকা থেকে ১৯,০০০ টাকা পর্যন্ত। দুঃখিত এই এয়ারলাইন্সের কোন বিজনেস ক্লাসের সিট নেই।

থাই এয়ারওয়েজ এর ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৪০,০০০ টাকা থেকে ৪৬,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৪৭,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

কাতার এয়ারওয়েজ এর ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৪৫,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৮০,০০০ টাকা থেকে ১,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

মালিন্দো এয়ারওয়েজ এর ইকোনমিক ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৪২,০০০ টাকা থেকে ৫২,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

আরো জানুন,

ঢাকা থেকে নেপাল এর দূরত্ব কত কিলোমিটার

ঢাকা থেকে নেপালের দূরত্ব কত কিলোমিটার এই বিষয়টি অনেকেরই জানা নেই। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ঢাকা থেকে নেপালের দূরত্ব কত কিলোমিটার। ঢাকা থেকে নেপালের দূরত্ব হচ্ছে ৯৭৫ কিলোমিটার। এবং যদি মাইল হিসাব করা হয় তাহলে এর দূরত্ব হলো ৬০৪.৫ মাইল। তাহলে অবশ্যই আপনারা জানতে পেরেছেন যে ঢাকা থেকে নেপালের দূরত্ব কত কিলোমিটার।

ঢাকা থেকে নেপাল যেতে সময় কত লাগে

ঢাকা থেকে নেপাল যেতে কত সময় লাগে, আসলে আমাদের বাংলাদেশ এর রাজধানী হচ্ছে ঢাকা সে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে নেপাল যেতে খুবই অল্প সময় লাগে আর কি। তাহলে আমরা দেখে নিই যে ঢাকা থেকে নেপাল যেতে কত সময় লাগে। ঢাকা থেকে নেপাল যেতে সময় লাগে ২ ঘন্টা থেকে ২ঃ ২০ মিনিট এর মত সর্বোচ্চ। তাহলে এটাও জানতে পেরেছেন যে ঢাকা থেকে নেপাল যেতে কত সময় লাগে।

সর্বশেষ কথা

আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়েছেন আশা করি ঢাকা থেকে নেপাল এর বিমান ভাড়া এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছেন। তাহলে যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকার হতে পারে তাহলে অবশ্যই দেরি না করে শেয়ার করবেন। এবং এরকম আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পেতে ভিজিট করুন আশা করি পেয়ে যাবেন।

ফরিদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ফরিদপুর জেলার প্রিয় মুসল্লীগণ ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজান মাসের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। ফরিদপুর জেলার প্রিয় মুসল্লীগণ আপনারা যারা আপনাদের ফরিদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির কোন সঠিক তথ্য এখনো পাননি। আশা করি এই পোস্টের মধ্য থেকে আপনাদের ফরিদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। ফরিদপুর জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যে ভাই ও বোনেরা আছেন তাদের জন্য এই পোস্টের ক্যালেন্ডারটি প্রযোজ্য। 

মহান আল্লাহ তালার অশেষ রহমতে আমরা সবাই আরেকটি বছর পেয়েছি রোজা রাখার জন্য। পবিত্র রমজান মাসের রোজা রাখা ফরজ করে দিয়েছেন মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের মুসল্লীগণদের ওপর। তাহলে আমাদের অবশ্যই সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে যে ছক তৈরি করা হয়েছে আপনাদের ফরিদপুর জেলার সেখান থেকে আপনারা সঠিক তথ্যই পেয়ে যাবেন। 

ফরিদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

ফরিদপুর জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা এবং আরো অন্যান্য জেলার যে সকল লোক ফরিদপুর জেলায় বসবাস করছেন আপনারা চাইলেই এই সাইটটি থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের ফরিদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  দিন সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪২ am  ৬ঃ১১৭ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৮ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৯ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২২ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  দিন সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২২ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৪ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৫ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৬ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৭ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৭ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ   দিন  সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৮ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৯ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩২ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩২ pm

টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান ও এক দিনে টাঙ্গাইল ভ্রমণ

0

অনেকে আছেন যারা টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান খুজে থাকেন কিন্তু ভালো কোন তথ্য খুঁজে পান না আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি টাঙ্গাইল জেলার যাবতীয় দর্শনীয় স্থানগুলোর তথ্য পেয়ে যাবেন। টাঙ্গাইল জেলার সকল দর্শনের স্থানগুলো রয়েছে সেগুলো কিভাবে আপনারা একদিনে ঘুরে বেড়াতে পারবেন তারও কিছু বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নিচ থেকে তা জেনে নিন। 

টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান

টাঙ্গাইল জেলা হলো একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা যে জেলায় অনেক স্মৃতি অনেক ঐতিহ্য বয়ে বেড়ায়। অনেক জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ী, রয়েছে টাঙ্গাইল জেলায়। টাঙ্গাইল জেলা ঢাকা বিভাগের সবচেয়ে বড় একটি জেলা। তো চলুন আর দেরি না করে টাঙ্গাইল জেলার দর্শনীয় স্থান ও ঐতিহাসিক যে স্থাপনা গুলো রয়েছে সে সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত তথ্য দেখে নেই। 

২০১ গম্বুজ মসজিদ

এই মসজিদটি টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলায় পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত। টাঙ্গাইল সদর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে গোপালপুর উপজেলা অবস্থিত এবং সেই মসজিদটি গোপালপুর উপজেলা থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বর্তমানে এর সৌন্দর্য সারা বিশ্বের দুয়ারে ছড়িয়ে পড়েছে, এবং খুব প্রশংসিত হয়েছে এই মসজিদটি। 

ধনবাড়ী মসজিদ

এই মসজিদটি বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম জমিদার বাড়ি নবাব মঞ্জিল এর মধ্যে অবস্থিত। এই মসজিদটি টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত, এই জমিদার বাড়ি টাংগাইল শহর থেকে ৬৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই মসজিদটির ধনবাড়ী উপজেলার ঐতিহাসিক এক অন্যতম নিদর্শন। প্রতিবছর এখানে অনেক মানুষ দেখার জন্য আসে এবং অনেকে অনেক ধরনের মানসিত করে থাকে। 

মহেরা জমিদার বাড়ি

এই জমিদার বাড়িটি ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল জেলায় আসার আগেই রেখে আসতে হয়। জমিদার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরে অবস্থিত, টাংগাইল শহর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৮ কিলোমিটার। এই জমিদার বাড়িটি স্থাপন করা হয় ১৮৯০ সালে, এখনো মনে হয় বেশ কিছুদিন আগেই স্থাপন করা হয়েছে। এই জমিদার বাড়িতে মোট চারটি ভবন রয়েছে, যা জমিদাররা চার ভাইয়ে চারটি ভবনে বসবাস করতো। 

করটিয়া জমিদার বাড়ি

এই জমিদার বাড়িটি টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পাটুরিয়া নদীর তীরে অবস্থিত। জমিদার বাড়িটি অবস্থিত টাঙ্গাইল সদর উপজেলা করটিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি স্থাপন করা হয়েছে ১৯৮৪ সালে। নদীর তীরে অবস্থিত জমিদার বাড়ির পরিবেশ খুবই সুন্দর, মনে হবে যে এ এক অন্য জগতের প্রাকৃতিক পরিবেশ। 

আতিয়া মসজিদ 

এই মসজিদটি টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলায় আটিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। এই মসজিদটি ৪১৩ বছর এর পুরনো একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা। মসজিদটির ঐরকম যত্ন না নেওয়া হলেও তার নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে এখনো আগের মতই রয়েছে। বর্তমান সময়ের টাঙ্গাইল জেলার সব চাইতে পুরনো একটি ঐতিবাহী স্থাপনা।  

নাগরপুর জমিদার বাড়ি

টাঙ্গাইলের আর একটি ঐতিহ্যবাহী জমিদার বাড়ি হচ্ছে নাগরপুরে সবাইকে মোকনা জমিদার বাড়ি না বলে নাগরপুর জমিদার বাড়ি বলে থাকে। টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলা এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত, টাঙ্গাইলের দূরত্ব মাত্র ২৪ কিলোমিটার। এই জমিদার বাড়িটি প্রাচীন জমিদার বাড়ি গুলোর মধ্যে অন্যতম ও বেশি পুরাতন।  

ঐতিহ্যবাহী মধুপুর উপজেলা 

টাঙ্গাইল শহর থেকে ৪৯ কিলোমিটার দূরেই মধুপুর শহর অবস্থিত। টাঙ্গাইল জেলার মধ্যে মধুপুর উপজেলা রয়েছে অনেকগুলো ঐতিহ্যবাহী জায়গা যেমন মধুপুর রাবার বাগান, মধুপুর জলছত্র আনারসের হাট, মধুপুর গারোবাজার মিষ্টি অনেক কিছু। মধুপুর উপজেলা টি বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি উপজেলা বলে আখ্যায়িত হয়েছে। 

শেষ কথাঃ 

টাঙ্গাইল জেলায় আরো বেশকিছু বিখ্যাত জিনিস আছে যেমন পোড়াবাড়ির চমচম, ঘাটাইলের সাগরদিঘী, দেলদুয়ার উপজেলার পাকুল্লা মসজিদ, গোপালপুর উপজেলা ঐতিহ্যবাহী পুরীর দালান ইত্যাদি রয়েছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব অথবা আত্মীয় স্বজন যাই হোক না কেন তাদের সবাইকে শেয়ার করবেন কারণ তাড়া যদি টাঙ্গাইল জেলায় না গিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই টাঙ্গাইলের দর্শনীয় স্থান গুলোতে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছে জাগবে। 

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কবিতা

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরব বিশ্বাস নিয়ে কিছু নতুন নতুন বাছাই করা উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা। তো আপনারা অনেকেই আছেন যারা বিশ্বাস নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা এগুলোর সংগ্রহ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য। তো আশা করি যে আপনাদের এই পোষ্টের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গুলো ভালো লাগবে এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি

বিশ্বাস নিয়ে উক্তি

» বিশ্বাস ছাড়া কেউ কখনো কোন ভালো কাজে সফলতা অর্জন করতে পারে না।

» একজন ভালো বন্ধু বা একজন ভালো মানুষ হওয়ার মূল দিক হচ্ছে বিশ্বাস, ভালো মানুষ বা ভালো বন্ধুর প্রথম শর্ত হলো বিশ্বাসী হওয়া।

» যার ভিতরে হিংসা বিরাজ করে, সে কখনো বিশ্বাসী হতে পারে না বা কাউকে বিশ্বাসও করে না।

» লবণ ছাড়া তরকারি যেমন স্বাদ হয় না ঠিক তেমনি বিশ্বাস ছাড়া একটি সম্পর্কও তেমন মূল্যহীন হয়।

» একজন মানুষকে তার কসম কাটিয়ে মিথ্যা কথা বললে তাতে কিন্তু সে মারা যায় না, মারা যায় শুধু বিশ্বাসটা।

» বিশ্বাস এমন একটি জিনিস যা একজন মানুষকে একবারই করা যায়, তাকে বারবার বিশ্বাস করার মত বড় ভুল দ্বিতীয় কোনো কিছুই নেই।

» দুটি মানুষের ভালোবাসার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো বিশ্বাস, যদি বিশ্বাসই না থাকে তাহলে সে ভালোবাসা একদিন থাকবে না।

» কাউকে বিশ্বাস করা সূর্যের মত কারণ সন্ধ্যা হলে সে ডুবে যায় কিন্তু সকাল হলে কিন্তু ঠিকই আবার উঠে আসে।

বিশ্বাস নিয়ে স্ট্যাটাস

বিশ্বাস নিয়ে স্ট্যাটাস

 ১. একজন বিখ্যাত মানুষ হওয়ার মূল শক্তিই হলো বিশ্বাস।

২. বিশ্বাসে মিলায় বস্তু মিথ্যায় নয়, তর্কে বহুদূর।

৩. যদি তুমি কাউকে বিশ্বাস না করো তাহলে তোমাকেও কেউ বিশ্বাস করবে না, এটাই বাস্তব।

৪. মানুষকে ক্ষমা করা যায়, খুব সহজে ভালোবাসা যায় কিন্তু বিশ্বাস জিনিসটা এত সহজেই করা যায় না।

৫. যে বলে তার কোন সমস্যা নেই, তাকে কখনো বিশ্বাস করা উচিত নয়। কারণ যার ভেতরে বিশ্বাস আছে সে কখনো এমন কথা বলে না।

৬. অন্যকে বিশ্বাস করতে হলে আগে নিজেকে বিশ্বাস করা শুরু করো।

৭. যখন মনে হয় সবকিছু হারিয়ে গেছে তখন বিশ্বাসই হলো তার একমাত্র ভরসা।

৮. একমাত্র বিশ্বাসই পারে অবাস্তব কাজকে বাস্তব রূপে ধারণ করতে।

বিশ্বাস নিয়ে ক্যাপশন

বিশ্বাস নিয়ে ক্যাপশন

» ভয়কে জয় করতে হলে সবচেয়ে আগে বিশ্বাস প্রয়োজন।

» বিশ্বাস হলো হৃদয়ের এমন একটি যন্ত্র যার কোন প্রমাণ লাগে না।

» প্রতিটি মানুষের সব থেকে শক্তিশালী অস্ত্র হলো তার বিশ্বাস।

» নিজেকে বিশ্বাস না করা প্রতিটি মানুষ হচ্ছে সবচেয়ে বড় দুর্বল ব্যক্তি।

» যে নিজেকে বিশ্বাস করতে পারে, সে নিজের জন্য কিছু অর্জন করতে পারে।

» মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে পারা হলো একটি মহৎ গুণ, যা সবার মধ্যেই থাকে না।

» একটি মানুষকে যদি না চিনে বিশ্বাস করে ফেলো তাহলে ভবিষ্যৎ অন্ধকার।

আরও পড়ুন, 

* বিশ্বাস নিয়ে ইসলামিক ২০টি সেরা উক্তি। 

বিশ্বাস নিয়ে ছন্দ 

বিশ্বাস নিয়ে ছন্দ 

* কাউকে মিথ্যে বলে হাসানোর চেয়ে, সত্যি বলে কাঁদানো অনেক ভালো তাতে বিশ্বাস ভাঙবে না।

* একটি পাখির বাচ্চাও তার মায়ের জন্য অপেক্ষা করে থাকে যে তার জন্য খাবার নিয়ে আসবে, আহা এটাই হচ্ছে বিশ্বাস।

* বিশ্বাসের কারণেই কিন্তু আমরা এক পায়ের উপর আরেক পা সামনে বাড়াই।

* একজন বুদ্ধিমান মানুষ বুঝতে পারে কাকে সে বিশ্বাস করবে এবং কাকে বন্ধু বানাবে।

* সবাই অবিশ্বাস করলেও নিজের বাবা-মা কখনো অবিশ্বাস করে না তার সন্তানকে।

* চোখ বন্ধ করে যেমন সবাইকে বিশ্বাস করা বোকামি, ঠিক তেমনি সবাইকে অবিশ্বাস করাও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

* যদি কাউকে মন থেকে বিশ্বাস করে ঠকে যান তাহলে সেই বিশ্বাস থেকে ভরসাটাই চলে যায়।

বিশ্বাস নিয়ে গল্প

মানুষকে যতটা বিশ্বাস না করা যায় তার চেয়ে বেশি বিশ্বাস করা যায় একটি পশুকে, তারা কখনো কাউকে ছেড়ে যায় না বা তারা কখনো কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে না। কোথায় আছে “বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে নয়,” তার মানে নিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করুন, একজন মানুষকে বিশ্বাস করার আগে তাকে চিনুন, জানুন, তাকে বুঝুন তারপর তাকে বিশ্বাস করুন। নয়তো পরে নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না এবং কি জীবনে কিছু অর্জন করতে পারবেন না।

একটি মানুষ শূন্য থেকে উঠে আসে শুধুমাত্র তার বিশ্বাসের উপর ভরসা করে। তার মধ্যে যদি বিশ্বাসই না থাকতো তাহলে সে শূন্যতেই পড়ে থাকত। কারণ একটি মানুষের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হচ্ছে তার নিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা এবং সেই বিশ্বাসকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। বিশ্বাস একটি মানুষকে সামনের দিকে কতটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সেটা সেই জানে যে ব্যক্তি বিশ্বাসকে তার হাতিয়ার বানিয়েছে।

বিশ্বাস নিয়ে কবিতা

বিশ্বাস

 হুমায়ুন ফরিদী

প্রিয় বিশ্বাস শব্দটি মনেই রেখো,

আমি নির্বোধ হয়ে যেতে পারি।

কখনো কখনো যদি স্বার্থপর হও,

তাতে চলবে;

কিন্তু তা অবিশ্বাস থেকে নয়।

মনের খেয়াল হেরে যায় বলেই,

মানুষ কিন্তু নির্বোধ বা স্বার্থপর হয়ে পড়ে।

অথচ

তোমার প্রতি আমার বিশ্বাস,

কখনো আমায় যাবে না ছেড়ে।

ওই রবে প্রিয়,

আমার হৃদয়ের প্রতিটি স্পন্দনেই মিশে।

তাই তো বলি?

বিশ্বাস শব্দটি মনেই রেখো।

বিশ্বাস করেই দেখো একবার,

কখনো তোমায় অমর্যাদা করব না।

বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া ২০২৩

0

পৃথিবীর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি শান্তি প্রিয় দেশ হল কম্বোডিয়া। দেশটিতে বর্তমানে অনেক বাংলাদেশী গিয়ে থাকেন তবে দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কোন এয়ারলাইন্স বা কোন এম্বাসি নেই। আমার তো সেই ক্ষেত্রে আপনারা যদি প্রথমবার বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যান তাহলে যে দেশগুলোতে কম্বোডিয়ার ভিসা পাওয়া যায় সেই দেশ থেকে যেতে হবে। আর যারা বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়ার বা কম্বোডিয়া টু বাংলাদেশ যাতায়াত করেন তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং কম্বোডিয়া সম্পর্কে আরো কিছু বিশেষ তথ্য তুলে ধরা হবে।

বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া ২০২৩

বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে আমাদের আগে জেনে নেয়া উচিত যে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কোন ফ্লাইট কম্বোডিয়ায় চলাচল করে কিনা। বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কোন ফ্লাইট কম্বোডিয়া চলাচল করে না এবং কি বাংলাদেশে কম্বোডিয়ার কোন এম্বাসিও নেই। তাহলে জেনে নিন বাংলাদেশে থেকে কম্বোডিয়া যাওয়ার জন্য যে সকল দেশ থেকে ভিসা রেডি করে তারপর কম্বোডিয়া যেতে হয়।

  • ইন্ডিয়া,
  • থাইল্যান্ড,
  • মালয়েশিয়া,
  • সিঙ্গাপুর ও
  • ভিয়েতনাম।

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে উপরের দেওয়া কয়েকটি দেশ গুলো থেকে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যাওয়া যায়। যদি আপনারা বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যেতে চান তাহলে এই দেশগুলো থেকে ভিসা নিয়ে তারপর কম্বোডিয়া যেতে হবে।

কম্বোডিয়া ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা 

বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে যে বিষয়টি জেনে নেওয়া ভাল সেটি হল কম্বোডিয়ার ১ টাকায় বাংলাদেশের বর্তমানে কত টাকা। কম্বোডিয়া ১ টাকায় বাংলাদেশের বর্তমান ০.২৬ টাকা। তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে বাংলাদেশের টাকার চেয়ে কম্বোডিয়ার টাকার মান অনেকটাই কম। আবার অনেকে সার্চ করে থাকেন যে কম্বোডিয়ার ১০০ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয় আবার কেউবা কম্বোডিয়ার ১০০০ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। তাহলে নিচ দেখে নিন কম্বোডিয়ার কত টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়।

  • কম্বোডিয়া ১ টাকায় বাংলাদেশের টাকার ০.২৬ টাকা।
  • কম্বোডিয়া ১০০ টাকায় বাংলাদেশের টাকার ২৬ টাকা।
  • কম্বোডিয়া ১০০০ টাকায় বাংলাদেশের টাকার ২৬০ টাকা।

আশা করি আপনারা দেখতে পেরেছেন যে কম্বোডিয়ার কত টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়।

বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া

বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বর্তমান বিমান ভাড়া কত। তার আগে আরেকটি বিষয়ে জেনে নেওয়া উচিত যে বাংলাদেশ থেকে কোন কোন এয়ারলাইন্স গুলো কম্বোডিয়া যাতায়াত করে। আসলে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়ার সরাসরি কোন ফ্লাইট নেই তো সেই ক্ষেত্রে বলা যায় যে বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে গিয়ে তারপর কম্বোডিয়া যাওয়া যায় সেই সব থেকে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে সেগুলো দেখে নেয়া যায়।

  • এয়ার এশিয়া,
  • থাই এয়ারওয়েজ,
  • সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,
  • মালিন্দো ইয়ার,
  • ব্যাংকক এয়ারওয়েজ,
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,
  • ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স, 

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কোন এয়ারওয়েজ বা এয়ারলাইন্সগুলো বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যাতায়াত করে থাকে। তাহলে আপনারা অবশ্যই জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো যাতায়াত করে। তাহলে এখন দেখে নিন বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত।

বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যাওয়ার সর্বনিম্ন বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৩৯,৭৮০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৫,৯০০ টাকা পর্যন্ত। এটা হল বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যাওয়ার বর্তমান ভাড়া মূল্য। বাংলাদেশ টু কম্বোডিয়া বিমান ভাড়া সর্বনিম্ন ৩৯,৭৮০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৫,৯০০ টাকা, এক্ষেত্রে আপনারা বলতে পারেন যে সর্বনিম্ন টাকা থেকে সর্বোচ্চ টাকা কিভাবে হয়। বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যে সকল এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে, এগুলোর মধ্যে একেক বিমানের একেক ভাড়া, সকল বিমানের ভাড়া তো আর এক হয় না।

বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়ার দূরত্ব কত কিলোমিটার 

বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া এর দূরত্ব কত কিলোমিটার এ বিষয়ে জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া সরাসরি তো আর কোন ফ্লাইট নেই সেটা আমরা উপর থেকে অবশ্যই জানতে পেরেছি। বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যদি সরাসরি দূরত্ব হিসাব করেন তাহলে এর দূরত্ব হচ্ছে ২,৯৭৬ কিলোমিটার। আর যদি বাংলাদেশ থেকে যে সকল দেশগুলো থেকে কম্বোডিয়ার যেতে হয়, সে সকল দেশগুলোর এক এক দেশের এক এক রকম কিলোমিটার হিসাব হবে। আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া এর দূরত্ব সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যেতে কত সময় লাগে

অনেকে সার্চ করে থাকেন যে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যেতে কত সময় লাগে। আসলে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটি কথাই বারবার চলে আসে যে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়ার সরাসরি কোন ফ্লাইট বা এজেন্সি নেই। মানে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যাওয়ার মাঝখানে যে কয়েকটি দেশ রয়েছে সেই দেশগুলোতে বিরতি দিয়ে তারপর কম্বোডিয়া গিয়ে পৌঁছায়।

তো সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যেতে সময়ের কোন ঠিক নেই কারণ বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়া যাওয়ার সময় প্রত্যেকটি ফ্লাইট কোন না কোন দেশে বিরতি দিয়ে তারপর কম্বোডিয়া গিয়ে পৌঁছায়।তাহলে বুঝতেই পারছেন যে এক এক ফ্লাইটের সময় একেক রকম সময় লাগে। তারপরেও আনুমানিক গড় হিসেবে বলা যায় যে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়ার যেতে সময় লাগে ১২ ঘন্টা থেকে ১৩ ঘন্টা এর মত।

নীলফামারী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

নীলফামারী জেলার প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক রমজানের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হবে। আশা করি আপনারা সঠিক সময়ের সঠিক তথ্য পাবেন। আপনারা অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন জেলা থেকে নীলফামারী জেলায় কর্মরত আছেন তো আপনাদের জন্য এই পোস্টটি খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনারা চাইলেই এই সাইটে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের নীলফামারী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

নীলফামারী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন আপনাদের নীলফামারী জেলার ইফতারের সময়সূচি। আপনারা চাইলে এই পোস্টটি আপনাদের আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। যাতে তারা সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করতে পারে। সেহরি ও ইফতার করার সঠিক সময় কিন্তু বিশেষ একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস।

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৭ am  ৬ঃ২০ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৬ am ৬ঃ২০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৫ am ৬ঃ২১ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২১ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২২ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২২ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২৩ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৩ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৪ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৪ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২৫ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৫ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৬ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৬ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৭ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৭ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৭ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৮ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৮ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৯ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৯ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ৩০ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ৩১ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ৩১ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ২২ am ৬ঃ৩২ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩২ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩৩ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩৩ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩৪ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩৪ pm

সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও প্রতিটি স্থানের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

0

সিলেট শহরকে বলা হয় বিশ্বের দ্বিতীয় লন্ডন যা আর কোথাও এরকম মনোরম পরিবেশের শহর আজ অব্দি পাওয়া যায়নি। সিলেটে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অধিবাসী তাদের বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতি। এই শহরের আশেপাশে রয়েছে নানান ধরনের ঐতিহ্য ও দর্শনীয় স্থান যেমন জাফলং, হাকালুকি হাওর, লালাখাল, চা বাগান, বিছানাকান্দি, ভোলাগঞ্জ, তামাবিল, হযরত শাহজালাল ( রঃ ) মাজার, সিলেট শাহী ঈদগাহ মাঠ আরো বিভিন্ন কিছু রয়েছে সিলেট বিভাগে। 

সিলেটের দর্শনীয় স্থান সমূহ

যদি সিলেট জেলার যে সকল সেরা দর্শনের স্থানগুলো রয়েছে তার গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেতে চান তাহলে এই পোস্টটিতে ভিজিট করতে পারেন। সিলেট এর যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে, সেই দর্শনীয় স্থানের প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য সংক্ষিপ্ত রূপে লেখা হলো। তাহলে চলুন আর দেরি না করে দেখে নেই সেই সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য গুলো। 

জাফলং নদী

সিলেট শহর থেকে প্রায় ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে ভারতের মেঘালয় সীমান্তে এর কাছে খাসিয়া- জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত এই জাফলং। সিলেটের জাফলং নদী অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। এই নদীটি পাথরের জন্য বেশি বিখ্যাত। সেখানকার স্থানীয় লোকেরা পাথরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে, বলতে গেলে তাদের প্রধান জীবিকা নির্বাহের উৎস।  

বিছানাকান্দি নদী

সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলা রুস্তমপুর ইউনিয়নের বিছানা কান্দি গ্রামে অবস্থিত এই বিছানাকান্দি নদীটি। এটিকে বলা হয় সিলেটের পর্যটন স্থান এর স্বর্গ, ছোট-বড় কুচিকুচি পাথর আর শীতল ঠান্ডা পানির হাওয়া, পাহাড়ে সবুজের শীতল চাওনি সব মিলিয়ে এ যেন একটি দুনিয়ার ভিতর ছোট্ট এক স্বর্গ। 

তামাবিল

সিলেট জেলা থেকে প্রায় ৫৭ কিলোমিটার দূরে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং যাওয়ার আগেই এই তামাবিলটি অবস্থিত। এই তামাবিল ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সাথেই অবস্থিত যার উপর রয়েছে একটি ডাউকি বাজার, সেখানে বিভিন্ন ধরনের উপজাতিদের ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক জিনিসগুলো পাওয়া যায়। সিলেটের তামাবিলটি ও পর্যটকদের অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। 

ভোলাগঞ্জ

সিলেট শহর থেকে প্রায় ৩৩ কিলোমিটার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ভারতের চেরাপুঞ্জি সীমান্তের সাথে এই ভোলাগঞ্জ গ্রামটি অবস্থিত। এই জায়গাটি দেশের সর্ববৃহৎ পাথর কোয়ারির অঞ্চল হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে। প্রায় ১১ কিলোমিটার জায়গা নিয়ে অবস্থিত এই ভোলাগঞ্জ রাজ্জুপথটি যা সাদা পাথর নামে বিখ্যাত।

মালনীছড়া চা বাগান

সিলেটের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হল এই মালনীছড়া চা বাগান । সিলেট সদর উপজেলায় সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মাত্র ৪.৬ কিলোমিটার দূরে চা বাগানটি অবস্থিত, উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় সর্বপ্রথম এই চা বাগানটি ইংরেজ আমলের ১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাগানটি এখনো বেসরকারি তত্ত্বাবধায়নের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। 

হযরত শাহজালাল ( রঃ ) এর মাজার

এই পবিত্র জায়গাটি সিলেট শহরের ঠিক জিরো পয়েন্টে বা মধ্যস্থলেই অবস্থিত। স্থানীয় লোকেরা এই এলাকাটিকে দরগা নাম বলে ডেকে থাকে, সিলেটের এক অনন্য ও জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানের মধ্যে একটি জায়গা হল মাজারটি। এই মাজারটি একটি টিলার উপর অবস্থিত, অবিশ্বাস্য সৌন্দর্যের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে এই মাজারটি। 

হযরত শাহপরান  ( রঃ ) এর মাজার

এই মাজারটি সিলেট শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে খাদিমনগর এলাকায় অবস্থিত। এলাকার নাম খাদিমনগর হলেও স্থানীয় লোকেরা শাহপরানের দরগা এলাকা হিসেবে বলে থাকেন। প্রতিবছর এই জায়গাটিতে কয়েকটি দেশ থেকে ভক্তি নিবেদন ও দোয়া প্রার্থনা করার জন্য আসে। এ জায়গাটি পর্যটকদের এক অন্যতম প্রধান দর্শনীয় স্থান। 

সিলেট শাহী ঈদগাহ মাঠ

সিলেট শহর থেকে উত্তরে মাত্র ২.৫ কিলোমিটার দূরেই অবস্থিত এই বাংলাদেশের প্রাচীনতম ঐতিহাসিক শাহী ঈদগাহ মাঠ। এই ঈদগাহ মাঠ টি ১৭০০ সালের প্রথম এ ফৌজদার ফরহাদ খাঁ এর আমলে এবং এর নিজ উদ্যোগে এই মাঠটি স্থাপিত হয়। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে এটি পর্যটকদের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। 

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান

সিলেট হবিগঞ্জ জেলায় চুনারুঘাট উপজেলায় রঘুনন্দন পাহাড়ে অবস্থিত। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান টি বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম বৃহৎ প্রাকৃতিক পরিবেশের উদ্যান, বিভিন্ন ধরনের পশুপাখি, গাছপালা, চা বাগান, বিভিন্ন অধিবাসীদের বসবাস ও বনভূমিতে ঘেরা এই উদ্যানটি। এই উদ্যানটিতে প্রবেশের জন্য জনপ্রতি ২০ টাকা করে গুনতে হয়। 

সর্বশেষ কথাঃ 

সিলেটের দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে তা পেয়েছেন। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, ছোট ভাইয়ের বোন অথবা বড় ভাই বোনদের মাঝে শেয়ার করবেন। যাতে তাদের সিলেটের বিশেষ বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে যেতে সুবিধা হয় এবং আরো বিভিন্ন স্থানের বা জেলার দর্শনীয় স্থানের তথ্য পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি সকল তথ্য সঠিক ভাবে পেয়ে যাবেন। 

নরসিংদী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

নরসিংদী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে জানতে এই সাইটে ভিজিট করুন। নরসিংদী জেলার সকল মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং আশা করি আপনারা সবাই আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছেন। আমরা দীর্ঘ ১১ টি মাস অপেক্ষা করার পর এই পবিত্র মাসটি পেয়ে থাকে। অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের জন্য সঠিক সময় জানা উচিত এবং মানা উচিত। 

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক যে ক্যালেন্ডার তৈরি করেছেন সেই অনুযায়ী আজকের এই পোস্টে একটি ক্যালেন্ডার তৈরি করা হলো আশা করি সঠিক তথ্য পাবেন। আসলে রমজানের শেষ সময়সূচী বা কয়টি রমজান হবে এগুলো চাঁদ এর উপর নির্ভরশীল।

নরসিংদী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী 

যদি আপনারা চান যে প্রতিদিন এই সাইটে ভিজিট করে সর্বশেষ আপডেট  সময় জেনে নিতে পারবেন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে নিচ থেকে দেখে নিন নরসিংদী জেলার ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am  ৬ঃ১৩ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৩ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৪ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৪ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৫ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৫ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৬ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৬ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৭ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৭ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৮ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৮ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৯ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৯ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২০ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২০ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২১ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২১ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২২ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২২ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৩ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৪ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৪ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৫ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১৪ am ৬ঃ২৫ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৬ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৬ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৭ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৭ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ৩৮ pm

একাকিত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, উক্তি ও কবিতা

0

মানুষ একাকীত্ব বোধ করে তখনই যখন সে একলা একা বসে অতীতের সুখ দুঃখ নিয়ে ভাবে, নিজেকে তখন বড় একা একা মনে হয় যে কেউ পাশে থেকেও মনে হয় অনেক দূরে আছে। একাকীত্ব একজন মানুষকে গভীর ভাবে ভাবাতে শেখায়, একাকীত্ব একটি মানুষকে তার জীবনের বর্তমান পরিস্থিতি ও সময়ের অবস্থানকে বুঝতে সাহায্য করে। যাই হোক অনেকে আছে যারা এরা কিন্তু নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ইসলামিক উক্তি ও কবিতা খুঁজে থাকেন। তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে একাকীত্ব নিয়ে বাছাইকৃত উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরা হল আশা করি ভালো লাগবে।  

একাকীত্ব নিয়ে উক্তি 

১. সব থেকে কঠিন তম একটি জিনিস হল একাকীত্বতায় নিজেকে ভালো না লাগা। 

২. একাকীত্ব একটি মানুষকে পুড়িয়ে একটি ধারালো সুরির মত করে দিতে পারে। 

৩. একাকীত্ব অস্বাভাবিক কিছু নয়, যদি মনে করেন এটি জীবনে একটি সাধারন একটি বিষয় মাত্র। 

৪. এই দুনিয়াতে একা এসেছি আবার একাই চলে যেতে হবে, তাই একাকীত্ব জীবনের একটি অংশ মাত্র। 

৫. একাকীত্ব এমন একটা জিনিস, যা ঘটে যাওয়া অন্য কেউ বুঝতে পারে না। 

৬. মানুষের জীবনে ভয়ানক পরিস্থিতি বোধ হয় একাকীত্ব এবং প্রেমহীন জীবন হয়ে যাওয়া। 

৭. একাকীত্ব থাকার গুণ হয়তোবা একটাই যে আপনি একান্তই আপনার হয়ে যান।  

৮. একাকীত্ব মনে হয় তখনই যখন আপনার আপন লোক গুলো আপনাকে অনেক দূরে রেখে চলে গেছে কিন্তু আপনি কিছু বলতে পারছেন না শুধু তাকিয়ে দেখছেন।

একাকীত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি 

১. সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই সেই ব্যক্তিকে নিরাশ করে না, যে ব্যক্তি বেশি কথা না বলে নীরব থাকে এবং তার ওপর ভরসা রাখে। 

২. একাকীত্ব থাকাটাও সৃষ্টিকর্তার দেওয়া একটি রহমতের সময়, যেখানে নিজেকে নিরব করে রাখা যায়।

৩. একাকীত্ব মানে ভয়াবহতা নয়  বরং নিজেকে নিজের বোঝার চেষ্টা করা এবং নিরব সময় টুকু ভালো কোন কাজে লাগানো, দেখবেন মাঝে মাঝে একাকীত্ব ভালো লাগবে। 

৪. প্রতিটি মানুষের ভিতরে একাকীত্ব বাস করে। এটা সৃষ্টিকর্তার দেয়া একটি নীরব সময়, যেখানে মানুষ কেউ নিজেকে খুঁজে পায় আবার কেউ নিজেকে ব্যর্থতার আগুনে পোড়ায়। 

৫. সৃষ্টিকর্তার কাছে আপনি প্রার্থনা করা বন্ধ করে দিলে তিনি রাগান্বিত হন। অথচ আদম সন্তানের কাছে কিছু প্রার্থনা করলে সে রেগে যায়। 

৬. যখন এই পৃথিবীতে কেউ আপনাকে বুঝতে চেষ্টা করে না, একাকীত্ববোধ মনে হয়। এতটুকু মনে রাখুন সৃষ্টিকর্তা আপনাকে বুঝেন ঠিকই।  

একাকীত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস

* একাকীত্ব থাকা মানে কিছু নিরব সময়ের সঙ্গী হওয়া। 

* একাকীত্ব জীবনের কিছু গল্প সারা জীবন স্মৃতিতে থেকে যায়। 

* সবথেকে কঠিনতম সময় হলো নিজেকে একাকীত্ব সময়ে নিজেকে ভালো না লাগা। 

* জীবনে যখনই বেশি কিছু আশা কর তখন একটু একাকীত্ব হয়ে দেখো দেখবে আশা করার মানেই খুঁজে পাবে না।

* জীবনের এই ব্যস্ততম শহরে নিজেকে একটুর জন্য হলেও একাকীত্ব হওয়া উচিত।

* পৃথিবীর মহা শক্তিমান মানুষ সেই যে একা থাকতে শিখেছেন। 

একাকিত্ব নিয়ে ছন্দ

> নিজেকে ভালো করে জানার জন্যও কিন্তু একাকীত্ব প্রয়োজন হয়। 

> একাকীত্ব একটি মানুষকে নতুন করে আবিষ্কার করতে সাহায্য করে।

> একাকীত্ব কিন্তু একটি মানুষকে শক্তিশালী ও সাহসী করে দিতে পারে।

> এই পৃথিবীতে প্রত্যেকটা মানুষই কোন না কোন সময় একাকিত্বের যন্ত্রণার আগুনে পুড়েছে।

> বুদ্ধিহীন মানুষের একাকীত্ব হওয়ার কোন মানে হয় না, কারণ এতে সে আরো দুর্বল হতে পারে।

> একাকীত্ব জীবনে যদি নিজেকে ভালো না লাগে তাহলে এর চেয়ে কঠিনতম সময় আর কিছু হতে পারে না। 

> মানুষের কখনো কখনো একা থাকা ভালো কারণ তখন অন্তত কেউ আপনাকে আঘাত করতে পারবে না।

একাকীত্ব নিয়ে ক্যাপশন

* একাকীত্ব জিনিসটা যদি অভ্যাসে পরিণত হয় তাহলে এর পরিণতি হতে পারে খুবই ভয়াবহ। 

* অসৎ মানুষের সাথে সঙ্গ করার চেয়ে একাকীত্ব অনেক ভালো। 

* একাকীত্ববোধ তখনই মনে হয়, যখন তার কথা শোনার মত তার পাশে কেউ থাকেনা। 

* কখনো কখনো নিজের ব্যস্ত জীবন থেকে নিজেকে একটু নিরব করার জন্য একাকীত্ব হওয়াটা শ্রেয়। 

* একজন আপন মানুষের বিদায় বেলায় একটি মানুষ সারা জীবনের জন্য একাকীত্ব হতে পারে। 

* সমাজের কিছু মানুষ একাকিত্বতে স্বচ্ছন্দ্যবোধ করে। 

* একটি সমাজে সবাই টিকে থাকতে পারে কিন্তু একাকীত্ব জীবনের গল্প ক’জন বুঝতে পারে। 

* একাকীত্ব জীবন নিজের সৌন্দর্যকে বাড়িয়ে দিতে পারে। 

একাকীত্ব নিয়ে কবিতা

একাকীত্ব

টুটুল

থমথমে আজ সকল অনুভূতি,

দমকা হাওয়ায় হঠাৎ টলে উঠে। 

বিরহ স্বপ্ন থাকে স্মৃতি কোনায় ;

একাকীত্ব বাসা বাদে এই হৃদয়ে। 

এক বুক বৃষ্টির জলে নীরবতায় আজ সে,

একা নিরবতার দূরত্ব এখনও বহুদূর। 

সমগ্র বিশ্বের মৃত্যু ;

মৃত্যুকে ছাপিয়ে স্বাসত্ব জীবনের,

গৌরব সম্পূর্ণরূপে উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতার। 

দাউ দাউ করে জ্বলছে, পুড়ছে, ছিড়ছে ;

তবুও সে যোদ্ধা।  

সে ও ভাবে নতুন সকাল আসবে !

তাই আশায় আশায় পাপড়ির পাতায়,

স্মৃতির স্তম্ভে দাঁড়িয়ে শুধু সময় পার করছে। 

একাকীত্ব জীবনে সে,

সাহসী আর ভয়াবহ হয়ে উঠছে। 

ঝিনাইদহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ঝিনাইদহ জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনেদের জানাই রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। রোজা রাখার জন্য সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় দেখে অবশ্যই রোজা রাখা উচিত এবং ইফতার করা উচিত। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের ঝিনাইদহ জেলার সেহরি ও ইফতার ২০২৩ এর সঠিক সময়ের তথ্য পেয়ে যাবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন আপনাদের প্রয়োজনীয় ক্যালেন্ডার এবং চাইলে আপনারা এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী। 

ঝিনাইদহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নিচে দেওয়া ক্যালেন্ডার এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে ২০২৩  এর সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি আপনারা চাইলে শেয়ার করতে পারেন এবং প্রতিদিন এর সেহরি ও ইফতারের টাইম দেখে নিতে পারেন। 

* এই ঝিনাইদহ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। 

রহমতের দশ দিন

রমজান 

মাস ও তারিখ 

  দিন

সেহরির সময় শেষ 

ইফতারের সময় 

০১

২৪ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৫০ am  

৬ঃ১৯ pm 

০২

২৫ মার্চ

শনিবার

৪ঃ৪৯ am 

৬ঃ২০ pm 

০৩

২৬ মার্চ

রবিবার

৪ঃ৪৭ am 

৬ঃ২০ pm 

০৪

২৭ মার্চ

সোমবার

৪ঃ৪৬ am 

৬ঃ২১ pm 

০৫

২৮ মার্চ

মঙ্গলবার

৪ঃ৪৫ am 

৬ঃ২১ pm 

০৬

২৯ মার্চ

বুধবার

৪ঃ৪৪ am 

৬ঃ২২ pm 

০৭

30 মার্চ

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৪২ am 

৬ঃ২২ pm 

০৮

৩১ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৪১ am

৬ঃ২৩ pm 

০৯

০১ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ৪০ am

৬ঃ২৩ pm 

১০

০২ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩৯ am

৬ঃ২৩ pm 

মাগফেরাতের দশ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

  দিন 

সেহরির সময় শেষ 

ইফতারের সময়

১১

০৩ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ৩৮ am 

৬ঃ২৪ pm 

১২

০৪ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ৩৭ am  

৬ঃ২৪  pm

১৩

০৫ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ৩৬ am  

৬ঃ২৫ pm

১৪

০৬ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩৬ am

৬ঃ২৫ pm

১৫

০৭ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ৩৫ am

৬ঃ২৬ pm

১৬

০৮ এপ্রিল

শনিবার 

৪ঃ৩৪ am

৬ঃ২৬ pm

১৭

০৯ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩৩ am

৬ঃ২৭ pm

১৮

১০ এপ্রিল

সোমবার 

৪ঃ৩২ am

৬ঃ২৭ pm

১৯

১১ এপ্রিল

মঙ্গলবার 

৪ঃ৩১ am

৬ঃ২৮ pm

২০

১২ এপ্রিল 

বুধবার

৪ঃ৩০ am

৬ঃ২৮ pm

নাজাতের দশ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

  দিন 

সেহরির সময় শেষ 

ইফতারের সময় 

২১

১৩ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৯ am 

৬ঃ২৯ pm

২২

১৪ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২৮ am

৬ঃ২৯ pm

২৩

১৫ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ২৭ am

৬ঃ৩০ pm

২৪

১৬ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ২৬ am

৬ঃ৩০ pm

২৫

১৭ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ২৬ am 

৬ঃ৩১ pm

২৬

১৮ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ২৪ am

৬ঃ৩১ pm

২৭

১৯ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ২৩ am

৬ঃ৩২ pm

২৮

২০ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২২ am

৬ঃ৩২ pm

২৯

২১ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২২ am

৬ঃ৩৩ pm

৩০

২২ এপ্রিল 

শনিবার

৪ঃ২১ am

৬ঃ৩৩ pm