Home Blog Page 16

বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়া বিমান ভাড়া কত ?

0

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা এই ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই স্বাগতম। আপনারা যারা বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়া বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়ার সর্বশেষ ভাড়ার তথ্য। আপনারা চাইলেই এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়া বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে আপনারা নিচ থেকে সম্পূর্ণ পোস্ট উপরে বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান ভাড়া সহ আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন।

বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়া বিমান ভাড়া 

বাংলাদেশ টু কুরিয়ার বিমান ভাড়ার যে বর্তমান মূল্য রয়েছে সেটি জানার আগে আমাদের অবশ্যই আগে জেনে নেওয়া উচিত যে বাংলাদেশ থেকে কোন কোন বিমান গুলো দক্ষিণ কোরিয়া চলাচল করে থাকে। তাহলে চলুন আমরা আগে দেখে নেই যে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া কোন বিমান গুলো চলাচল করে থাকে সেগুলোর নাম।

এসিয়ানা এয়ারলাইন্স, নিশা

চায়না ইস্ট্রান এয়ারলাইন্স,

চায়না সাউথ ইন এয়ারলাইন্স, 

সাংহাই এয়ারলাইন্স, 

করিয়ান এয়ারলাইন্স, 

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,

কাতার এয়ারওয়েজ, 

থাই এয়ারওয়েজ ও 

মায়ানমার এয়ারওয়েজ। 

তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া চলাচল করে থাকে। আরো দেখতে পেরেছেন যে বাংলাদেশের কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ  বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার কোন ফ্লাইট নেই।

বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়া বিমান ভাড়া কত 

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যে ফ্লাইটগুলো চলাচল করে থাকে সেগুলোর মূল্য এক এক সময় কমে আবার এক এক সময় বাড়ে মানে ওঠানামা করে থাকে। তাই আপনারা চাইলেই উপরে দেওয়া যে সকল এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে সেগুলোর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে বর্তমান ভাড়ার মূল্য জানতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান ভাড়া সর্বনিম্ন ভাড়া হচ্ছে কাতার এয়ারওয়েজে ৩২,১৭৯ টাকা। কাতার এয়ারওয়েজের বিমান বাড়ার মূল্যটাই সব থেকে কম আর যে সকলে এয়ারলাইন্সগুলো রয়েছে সেগুলোর বিমান ভাড়া মূল্য অনেক বেশি।

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত সময় লাগতে পারে, এ বিষয়ে অনেকের হয়তোবা জানা আছে আবার হয়তো বা অনেকে জানেন না। তো যাই হোক যারা বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যাচ্ছেন বা যেতে চাচ্ছেন, আপনাদের অবশ্যই প্রশ্ন থাকে যে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত সময় লাগতে পারে। এবং কি আপনাদের অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়া আর কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো জেনে নেওয়া উচিত।

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার কোন ফ্লাইট নেই, ওয়ান স্টপ ফ্লাইট এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে হয়। তো যাই হোক বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে সময় লাগে সর্বনিম্ন ১৯ ঘন্টা থেকে ২১ ঘন্টা ৩৫ মিনিট সর্বোচ্চ। তো আশা করি যে আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত সময় লাগে।

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া দূরত্ব কত কিলোমিটার 

উপরে থেকে আপনারা দেখতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ টু দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান ভাড়া কত টাকা এবং বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত সময় লাগে। তাহলে এখন দেখে নিন বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া দূরত্ব কিলোমিটার। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার দূরত্ব হচ্ছে ৩,৮২৭ কিলোমিটার। এটা হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি দক্ষিণ কোরিয়ার দূরত্ব।

ওপর থেকে অবশ্যই জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি দক্ষিণ কোরিয়া কোন ফ্লাইট চলাচল করে না। যদি আপনারা সেই হিসাবে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার দূরত্ব হিসাব করেন তাহলে সেটা দেশভিত্তিক দূরত্ব হবে যেমন, বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে যে কিছু দেশগুলো রয়েছে, সেই দেশগুলোতে বিরতি দিয়ে থাকে তো সে হিসেবে এর দূরত্ব হবে।

দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার নিয়ম 

দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার নিয়ম গুলো কি কি, আসলে আপনি যে দেশ থেকেই দক্ষিণ কোরিয়া যান না কেন এই নিয়মগুলো অবশ্যই জানা উচিত। দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই সর্বনিম্ন ১৮ বছর হতে হবে এবং সর্বোচ্চ ৩৯ বছর পর্যন্ত। ৩৯ বছরের বেশি হলে অন্তত বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়া যাবে না। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হচ্ছে অবশ্যই আপনাকে সর্বনিম্ন এসএসসি পাস থাকতে হবে এবং কোরিয়ান ভাষা জানতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়ার এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা

দক্ষিণ কোরিয়ার এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা জানার আগে জেনে নেব যে দক্ষিণ কোরিয়ার টাকার নাম কি। কোরিয়ার টাকার নাম হচ্ছে ওন।

দক্ষিণ কোরিয়ার ১ উন = বাংলাদেশের ০.০৮৪ টাকা।

বাংলাদেশের ১ টাকা = দক্ষিণ কোরিয়া ১১.৭৪১৭ ওন। 

তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে দক্ষিণ কোরিয়ার টাকার মান খুবই কম। আমাদের এই মধ্যবিত্ত দেশের চেয়েও অনেক কম দক্ষিণ কোরিয়ার টাকার মূল্য।

শেষ কথা

যদি পোষ্টটি সম্পন্ন করে থাকেন, তাহলে আশা করি আপনারা বাংলাদেশ তো দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং এছাড়াও আরো দক্ষিণ কোরিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো যদি এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানান।

মাতৃভাষা নিয়ে ছন্দ, উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

আমাদের এই পৃথিবীতে অনেক ভাষাই রয়েছে কিন্তু ভাষা নিয়ে কেউ কখনো প্রাণ দেয় নি। ভাষার জন্য জন্য এ পৃথিবীতে শুধু বাঙালীরাই প্রাণ দিয়েছেন। সেই প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের বাংলা ভাষা। মাতৃভাষা নিয়ে অনেকে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, বক্তব্য ও কবিতা খুঁজে থাকেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে মাতৃভাষা নিয়ে কিছু নতুন উক্তি, মাতৃভাষা নিয়ে স্ট্যাটাস, মাতৃভাষা নিয়ে ছন্দ ও মাতৃভাষা নিয়ে কবিতা খুঁজে পাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিজেদের ইচ্ছেমত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা গুলো সংগ্রহ করে নিন। 

মাতৃভাষা নিয়ে উক্তি

* আমার মায়ের বাংলা ভাষা এসেছে আমার ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে তাইতো আমরা বলি,” আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি তা ভুলিতে পারি”। 

* লক্ষ শহীদের বিনিময়ে পেয়েছি আমার এই বাংলা ভাষা আর পেয়েছি বিজয়ের নিশান। 

* বাংলার দামাল ছেলেদের রক্তে কেনা বাংলা আমার, তোমায় কেমনে ভুলি। 

* বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, এই মাতৃভাষা ছিনিয়ে এনেছে যারা তাদের প্রতি আমার বিনম্র শ্রদ্ধা।

* মাতৃভূমি ও মাতৃভাষার জন্য যারা হলো শহীদ, তাদের জন্যই তো একুশে ফেব্রুয়ারি।এই বিশেষ দিনটিতে ভাষা শহীদদের প্রতি রইল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। 

* মায়ের মুখের ভাষা তোরা যাদের জন্য বলিস, তোরা কি চিনিস তাদের তারা ছিল বীরের মত। তাদের জন্য হৃদয়ে রাখিস শ্রদ্ধা আর কিছু স্মৃতি। 

মাতৃভাষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ ভাষণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন এই ভাষা আন্দোলন শুধু বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আদায়ের আন্দোলন ছিল না। এ আন্দোলন ছিল বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি আন্দোলনের জন্য। এদেশের সকল উন্নয়ন ক্ষেত্রে এই আন্দোলন ছিল।

বাংলার এই অন্যতম রাজনৈতিক নেতা আরো বলেন যে আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন আমাদের কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না, জয় আমাদের হবেই ইনশাআল্লাহ। আমার দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো আমার জনগণ, তাদের কিছু হলে আমি কখনো থেমে থাকবো না। আমি সব হারাতে পারি কিন্তু বাংলার মানুষের ভালবাসা হারাতে পারবো না। 

মাতৃভাষা নিয়ে স্ট্যাটাস

১. মোদের গর্ব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা, ভাষা শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। 

২. কারোর ভাই – কারোর বাবা, কারোর বোন- কারোর বা মা শহীদ হয়েছে এই আ মরি ভাষার জন্য, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কেমনে ভুলি আমরা। তাদের জন্যই পেয়েছি মরি বাংলা ভাষা। 

৩. ধন্য হয়েছি ওগো ধন্য হয়েছি শহীদদের প্রতি কারণ তোমাদের জন্য পেয়েছি আমার বাংলা ভাষা। 

৪. যখনই শুনি তোমাদের কথা চোখে জল এসে যায় তখনই তোমাদের শ্রদ্ধা জানাতে কিভাবে ভুলি। 

৫. মাতৃভাষাকে ব্যবহার করুন, সম্মান করুন, মর্যাদা দিন কারণ অনেক শহীদদের বিনিময়ে পেয়েছি আমার এই বাংলা ভাষা।

৬. মাতৃভাষার এই দিনটি আমাদের সবার কাছে প্রিয়, তাই আপনাদের সবাইকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অসংখ্য শুভেচ্ছা। 

৭. এই মাতৃভাষাকে যারা সম্মান করেনা, শ্রদ্ধা করেনা, লালন করে না তারা কখনো এ দেশের দেশ প্রেমিক হতে পারে না। 

৮. হোক সে চাষা, হোক সে কৃষক, হোক বা সে জেলে; গর্বিত আমি বাঙালি গর্বিত আমার এই ভাষা। 

মাতৃভাষা নিয়ে ছন্দ

বাংলার সোনার ছেলেরা আনল যে এই ভাষা, তাদের জন্য পেলাম আমার বাংলা ভাষার ভুলি। রক্ত কেনা বাংলা আমার হাজারো শহীদের দান, তাদের জন্য পেলাম আমার সোনার বাংলা তবুও কেন তোমার বিদেশের প্রতি এত টান। রক্তে লেখা একুশের স্মৃতি খুলে দিলাম তোমাদের মাঝে, তোমরা একটু সময় পেলে তাদের নিয়ে কর গুনগান। তোমরা যদি মনে না রাখো সব ভবিষ্যতের ছেলে মেয়েগুলো চিনবে কেমন করে রফিক, সালাম, জব্বার, বরকতদের।  

এই দিনেতে তাইতো আজ কামনা মোদের তারা যেন চিরদিন বেঁচে থাকে আমাদের এই মাঝে। আজকে এসেছে একুশে ফেব্রুয়ারি মোদের রেখে গেছে আগামীর তরে তাইতো তোদের বলি আমি ওরে তোরা ভুলিস না ওদের গুণগান। ওরে আমার মায়ের ভাষা এসেছে অনেক ভাইয়ের জীবনের লাগি তোরা ভুলিস না রে ওদের গুনগান। 

মাতৃভাষা নিয়ে কবিতা

মাতৃভাষা

মাইকেল মধুসূদন দত্ত

নিজ গাঁড়ে ছিল মোর অমূল্য রতন অগণ্য;

তার সবে আমি অবহেলা করি,

অর্থ লোভে দেশে দেশে করিনু ভ্রমণ। 

বন্দরে বন্দরে যথা বাণিজ্যের তরী,

কাটাইনু গতকাল সুখ পরিহরি; 

এই ব্রতে যথা তপোবনে, তপধন। 

অসন শয়ন তেজে ইষ্টদেবে স্মরি,  

তাহার সেবায় সদা সপি কায় মন ; 

বঙ্গকুর লক্ষ্মী মরে নিশার স্বপনে। 

কহিলা- হে বতস দেখি তোমার ভক্তি,

সুপ্রসন্ন তবু প্রতি দেবী স্বরসতী। 

নিজ গৃহে ধন তব, তবে কি কারনে,

ভিখারি তুমি হে আজি কহো ধনপতি; 

কেন নিরানন্দ তুমি আনন্দ সনদে। 

বায়ান্নর কবিতা

বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি লাখো

বাঙালির কাতর চিত্তে করুন আহাজারি

একুশ তুমি বাংলার মানুষের হৃদয় ভরা আশা

তোমার কারনে পেয়েছি আজ কাঙ্খিত মাতৃভাষা

রক্ত ঝরালো সালাম জব্বার বরকত রহিম

বায়ান্নর সেই করুন কাহিনী মনে পড়ে বারবার

স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে সেই বিষন্ন দিনের কথা

যদি ভাবি ততই যেন মনে পড়ে যায় সেই দিনের কথা

প্রতিবাদে মুখর দৃঢ় চিত্তে বাংলার দামাল ছেলে

 আরো আছে কত শ্রমিক যুবক নারী কৃষক জেলে

অবশেষে দাবি মেনে নিতে বাধ্য হলো সরকার

বাঙালিরা পেল মাতৃভাষার সোনালী দিবাকার

রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি আজ কাঙ্খিত মাতৃভাষা

২১ তুমি চির অমর, তুমি আমাদের ভালোবাসা। 

পটুয়াখালী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

পটুয়াখালীর সকল মুসলিম ভাই ও বোন এবং সর্বস্তরের মানুষকে জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আপনারা অনেকেই আছেন যারা আপনাদের পটুয়াখালী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুজে থাকেন। আপনাদের সুবিধার্থে এই পোষ্টের মাধ্যমে পটুয়াখালী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য তুলে ধরা হবে ইনশাআল্লাহ।

রমজান মাসে সবাই চায় সঠিক সময়ে সঠিক সেহরি ও ইফতার করি। তাই আপনাদের জন্য সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে নিচে একটি ছক তৈরি করা হচ্ছে সেখান থেকে চাইলে আপনারা প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের ইফতারের ও সেহরির সময়সূচী। 

পটুয়াখালী জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

রমজান মাসে সবাই কর্মব্যস্ততা একটু বেশি ব্যস্ত থাকি তার জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে পটুয়াখালী জেলার ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যাতে আপনারা আপনাদের হাতের কাছ থেকেই খুব সহজেই প্রতিদিনের সেহরি ইফতারের সময়সূচি দেখে নিতে পারেন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন আপনাদের পটুয়াখালী জেলার ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ  দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৯ am  ৬ঃ১৫ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৬ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৬ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৭ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৭ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৮ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৮ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৯ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৯ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২০ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২০ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২১ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২২ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৩ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৭ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৮ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৯ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ৩১ pm

মায়া নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, গল্প, মেসেজ ও কবিতা

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মায়া নিয়ে উক্তি, মায়া নিয়ে স্ট্যাটাস, মায়া নিয়ে ছন্দ, মায়া নিয়ে গল্প, মায়া নিয়ে মেসেজ ও কবিতা। আপনারা অনেকেই আছেন যারা মায়া নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প মেসেজ ও কবিতা সংগ্রহ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য এবং নিজের মায়ার অনুভূতিগুলো শেয়ার করার জন্য। তো আশা করি যে এই পোস্ট থেকে নতুন নতুন মায়া নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ গল্প মেসেজ ও কবিতা খুঁজে পাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী মায়া নিয়ে বিভিন্ন উক্তি ও স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করে নিন।

মায়া নিয়ে উক্তি 

মায়া নিয়ে উক্তি

১. মানুষ কখনো সত্যকে শুনতে চায় না কারণ তারা মায়া কাটিয়ে উঠতে চায় না বলে।

২. যে মায়াকে ধরে রেখে সত্যকে চেপে রাখে, সে কখনো জ্ঞানীদের পরিচয় দিতে পারবে না।

৩. এই দুনিয়ার মায়ায় যে পড়েছে, সে এই দুনিয়া ছেড়ে কখনোই চলে যেতে চাইবে না।

৪. মায়া এমন একটি জিনিস যা এই দুনিয়ার সকল দুঃখকে ভুলতে পারে, অত্যাচার, অপমান ভুলতে পারে কিন্তু মায়া জিনিসটা কখনো ভুলতে পারে না।

৫. মায়ার এক বিশ্বস্ত বিষয় হলো মায়া, যা অন্য কিছু দিয়ে লুকিয়ে রাখা যায় না।

৬. এই পৃথিবীতে যে মায়ার পিছনে পড়েছে, সে তার দুঃখ-কষ্ট, বেদনা, অপমান, জীবনের শ্রেষ্ঠ কিছু মুহূর্ত সবকিছুই যেন ভুলে গেছে।

৭. যে নারীর মায়ায় পড়েছে, সে তার জীবনকে সবকিছু থেকে বিসর্জন দিয়েছে।

মায়া নিয়ে স্ট্যাটাস 

মায়া নিয়ে স্ট্যাটাস

» মায়া এমন একটি অদ্ভুত জিনিস, না দেয় ভালো থাকতে, না দেয় ভুলে যেতে।

» ভালোবাসায় এমনই একটি মায়া কাজ করে, যেখানে ভিন্ন নারীতে ভিন্ন মায়া কাজ করে।

» কখনোই মায়ার প্রতি মানুষের আকর্ষণকে তুচ্ছ হিসেবে ভাববে না।

» একটি জীবনের আনন্দের মুহূর্তগুলো থেকে বিরত রাখে শুধু একমাত্র মায়ায়।

» নারী তুমি এত মায়াবতী কেন, তোমার মায়ায় পড়ে আমি হারিয়ে ফেলেছি আমায়।

» মায়াকে অস্বীকার নয় বরং মায়াকে কাটিয়ে উঠার নামই হচ্ছে জ্ঞানীর আসল পরিচয়।

» একজন মানুষের প্রতি মায়ায় পড়া মানে, সেই মানুষটি অসহায়।

» তোমাকে পাবার আশায় আমার ভেতর যে মায়া তৈরি হয়েছে তা কখনো কমবে না বরং দিন গেলে বাড়বে।

মায়া নিয়ে ছন্দ 

মায়া নিয়ে ছন্দ

» যদি মানুষের মাঝে মায়া নাই থাকতো, তাহলে এই দুনিয়াতে হয়তো ভালোবাসাই সৃষ্টি হতো না।

» নির্দিষ্ট কারো মায়ায় আটকে যাওয়া মানুষগুলোই অসহায় হয়।

» মায়ার শুরু সেখানেই যেখানে গভীর ভালোবাসা রয়েছে।

» যদি কখনো কিছুর মায়ায় পড়ে যাও তাহলে তা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করো, না হয় ধ্বংস হয়ে যাবে।

» যে সত্যিকারের ভালবাসতে জানে সে আপনাকে কখনো ছেড়ে চলে যাবে না কারণ, সে আপনার মায়ায় আটকায়িত আছে।

» মায়া জিনিসটি এমনই যা আপনাকে দুর্বল ও অসহায় বানিয়ে ফেলে।

» আমি যার প্রতি আসক্ত, সে আমার প্রতি বিরক্ত তবুও তার প্রতি আমার একটা জিনিস আজও কাজ করে সেটা হল মায়া।

মায়া নিয়ে গল্প 

একটি মানুষ যে কোন কিছুর মায়া পড়তে পারে সেটা হোক বা মানুষ পশু গাছপালা নদী-নালা ইত্যাদি। যে কোন কিছুর মায়ায় পড়তে পারে সে। কারণ মানুষ হচ্ছে একটি অদ্ভুত কখন কার মায়া পড়ে যায় সে নিজেও বলতে পারবে। মানুষ কিছু সময় তার নিজের মধ্যে থাকে না কারণ সে অন্যের মায়ায় পড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলে। দুনিয়াতে কতই না মানুষ মায়ায় পড়ে আজ সে আড়াল হয়ে কোথায় আছে কেমন আছে তার খবর কেউ জানে না।

যদি মায়া থেকে যে বেরিয়ে আসতে পারেন, তাহলে জীবনের একটি লক্ষ্য বা সাফল্যের রাস্তা খুঁজে পাবেন না। নয়তো জীবন এলোমেলো হয়ে কোথায় হারিয়ে গেছেন নিজেও বুঝতে পারবেন না শুধু মায়ার নেশায় নিজেকে মগ্ন রেখে দিনরাত পার করে দিবেন। তাই তো বলি যদি পারেন তাহলে মায়া থেকে বেরিয়ে আসুন, জীবনকে সঠিকভাবে গড়ে তুলুন এবং একটি সুন্দর পরিবার গঠিত করে জীবনকে সুখী ও উজ্জ্বলময় করে তুলুন।

মায়া নিয়ে মেসেজ 

মায়া নিয়ে মেসেজ

# তোর মায়ায় আমায় বড় বিরক্ত করছে, ঘুমিয়ে থাকলে জাগিয়ে দেয় আর জেগে থাকলে কাঁদিয়ে দেয়।

# তুমি হয়তো আজ পাশে নেই কিন্তু তোমার স্মৃতি আর মায়া নিয়েই আজও আমি বেঁচে আছি।

# যদি জীবনে সফলতা পেতে চাও তাহলে মায়াকে ত্যাগ করতে হবে, তা না হলে সফলতা সম্ভব নয়।

# বন্ধুরে তোর মায়ায় আমি হইলাম দিওয়ানা, তোরে ছাড়া থাকা যেন কোনো ভাবেই সম্ভব না।

# মায়া জিনিসটাকে ত্যাগ করতে না পারলে জীবনে সফলতার মুখ দেখাও সম্ভব নয়।

# মায়া এমনি একটি জিনিস যা এই দুনিয়ার যে সবচেয়ে বড় নেশা তার চেয়েও খারাপ।

# এই জীবনে তো কত লোকই আসবে যাবে কিন্তু যার মায়ায় পড়েছ তাকে কখনো হারানো যায় না।

মায়া নিয়ে কবিতা 

ভালোবাসো ভালবাসার মত করে

আয়েশা নুর

প্রিয় যেতে চাইলে বল,

মায়া বাড়িয়ে কি লাভ।

নিমিষেই মুক্তি দিব,

অপূর্ণই থাক প্রেম আলাপ।

তবুও তো ঘৃণা জমবে না,

জমবে না কোন অভিশাপ;

ভেবে ঠকিয়েছো আমায়।

না হয় রইল কিছু ছোঁয়া,

হৃদয়ের অতল দিকটায়।

আর যদি ভালোবাসো,

তাহলে ভালোবাসো;

ভালবাসার মত করে ।

যেন আমি তোমাতেই বিভোর হই,

প্রতিটি ভোরে , দুপুরে,

সন্ধ্যায়, সুদূর সমুদ্দুরে;

আর জন্ম জন্মান্তরে।

প্রেম নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

প্রেম ও ভালোবাসা কাছাকাছি শব্দ হলেও এর মধ্যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। আমরা মানব জাতি প্রেম করি তারপর আমরা ভালোবাসার রূপে পরিণত হয়। প্রেম সেটা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন দেশ প্রেম ,নারীর প্রতি প্রেম, অর্থ সম্পত্তির উপর প্রেম, যে কোন প্রাণীর উপর প্রেম, একজন মানুষ যে কোন জিনিসের প্রতি প্রেমে পড়তে পারে। আমরা সাধারণত একজন নারী এবং পুরুষ প্রেমে পড়ে এটা নিয়েই বুঝি এবং এই প্রেমে পড়াটা ভালোবাসা কেউ বা কেউ বা শারীরিক সম্পর্কের জন্য প্রেম করে কেউবা তার দেহকে ভোগ করার জন্য প্রেম করে আবার কেউ বা তাকে সারা জীবন কাছে পাওয়ার জন্য প্রেম করে।

যাই হোক আমরা হয়তো প্রেম নিয়ে অনেকে অনেক কিছুই জানি তবে বিশেষ কিছু মনীষী প্রেম নিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর উক্তি ও স্ট্যাটাস করেছেন । আশা করি এই উক্তির ও স্ট্যাটাস পড়ে আপনাদের ভালোই লাগবে। তো আজ আমরা দেখবো বিশেষ কিছু মনীষীদের আবেগী কিছু উক্তি ও স্ট্যাটাস। তো চলুন আর দেরি না করে দেখে নেই সেই উক্তি ও স্ট্যাটাসগুলো। 

প্রেম নিয়ে উক্তি

১. আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়, একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং আরেকটি হচ্ছে প্রেম। “”” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

২. আমার সাথে এটি হওয়ার পর থেকে আমি প্রথম দর্শনে প্রেমে বিশ্বাস কর””” শেফালী গাড়িওয়ালা

৩. আমি প্রথম দর্শনের প্রেমে এবং এর পটভূমিতে বিশ্বাস করি।””” রিচার্ড ম্যাডেন প্রেম জিনিসটা হল

৪. নিষ্পাপ, আমি কি বলতে চাই জানেন ? আমি এটা বিশ্বাস করি যে আমি প্রথম দর্শনে প্রেমে পড়েছিলাম। “”” সোনম কাপুর

৫. যৌবনের জোয়ার প্রেম হলো না, তার জীবন বৃথা । “”” হুমায়ূন আহমেদ

৬. প্রেম কোন জ্ঞান-বিজ্ঞান নয়, বই বা কাগজ নয়। অন্যরা যা বলে তা কখনোই প্রেমের পথ  হতে পারে না। “”” জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি

৭. যাকে সত্যিকারের ভালবাসা যায়, সে অতি অপমান, আঘাত করলে , সে হাজার ব্যাথা দিলেও তাকে ভোলা যায় না। “”” কাজী নজরুল ইসলাম

প্রেম নিয়ে সেরা উক্তি  

* যে কোন জিনিস নিয়ে সুখে থাকা বা ওই জিনিসটি নিয়ে আপনি সারা জীবন কাটাতে পারবেন সুখে তারই নাম হলো প্রেম। 

* আনন্দ নামক জিনিসটি ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া, যায় একটি হল জ্ঞান আর আরেকটি হচ্ছে প্রেম।

* আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালবেসেছি , অসংখ্য ভাবে তোমাকে চেয়েছি , এক জীবনের পর ও অন্য জীবনেও ভালবেসেছি , বছরের পর বছর তোমাকে চেয়েছি সর্বদা সবসময়। 

* যে ভালোবাসার মাঝে হারানোর ভয় থাকে আর সে কথা ভেবে দুজনেই কাঁদে বা কষ্ট পায় সে ভালোবাসা হচ্ছে প্রকৃত ভালোবাসা সে ভালোবাসার কোন ভুল নেই।

* সত্যি কারের ভালোবাসার মানুষ তার পাত্র বা পাত্রীকে সুস্থ ও সুখী দেখতে চাই তার জীবনের বিনিময়ের মাধ্যমে হলেও। 

* ও সখি প্রেমহীনা কেউ কখনো কি পরিপূর্ণ হতে পারে, এ কথা কেউ অস্বীকার করতে পারবে নাই গো। 

* তুমি আমার এই ভেতরটাতে এমনভাবেই ঢুকে গেছে যে, তুমি যখন কাছে থাকো তখন আমি কোন দেখি এবং তার চেয়ে বেশি দেখি যখন দূরে থাকো। 

* আমি সেই নারীকেই ভালোবাসি যে নারীর অতীত ভালো ছিল, আর সেই পুরুষকে ভালোবাসে যার ভবিষ্যৎ ভালো। 

প্রেম নিয়ে স্ট্যাটাস 

> ভালোবাসা নামক রোগটি এমনই যে, সে না দেখে কোন পথ, না দেখে কোন বাধা-বিপত্তি, না দেখে কোন সম্পর্ক। 

> তোমার চোখের একটু আড়াল হলেই ভয় পেয়ো না সখি। তোমায় ছাড়া বাঁচবো না, আমি থাকবো সারা জীবন তোমার পাশে। 

> মনে মনে বলি প্রিয়তমা তুমি আমাকে ছেড়ে যেও না, তুমি ছাড়া আমি হয়ে যাই আমিহীন।

> সখি প্রেম কিন্তু দেখা যায় না, প্রেম মনের ভেতর অনুভব করার একটি জিনিস।  

> তোমার একটু একটু ভালোবাসা একটু একটু প্রেম এতে ভরে গেছে আমার দেহ মন।  

> মনে মনে বলি প্রিয়তমা তুমি আমার সর্ব শ্রেষ্ঠ চেনা, আমায় কখনো দূরে ছেড়ে চলে যেও না ।  

> আমি দেখব না আর স্বপ্ন ওই নীল সীমানায় আমি খুঁজবো না আর কোথাও কষ্ট -দুঃখ , সুখ, আমি তোমাকেই ভালোবেসে যাবো আর কোথাও দুঃখ সুখ খুঁজতে যাব না। 

> আমি প্রেম কি বুঝিনা, আমি প্রেম কি বুঝিনা, আমি ভালোবাসা কি জানি না  আমি শুধু তোমাকে খুঁজতে চাইগো সখি। 

প্রেম নিয়ে ক্যাপশন

১. এই জীবন জুড়ে শুধু তোমারি নাম, তোমারি গান, তুমি ছাড়া বলো থাকি কি করে ও জীবন সঙ্গিনী। 

২. চাঁদ ছাড়া রাত যেমন ভালো লাগেনা, চন্দ্রহীন রাতে যেমন জোনাকির আলোর প্রয়োজন হয় তেমনি আমার জীবনে তোমার প্রয়োজন হয়। 

৩. আমি সারা জীবন তোমার দাস হয়েই আমার জীবন কাটিয়ে দিতে চাই গো সখি।

৪. জীবনে কিছু পাই বা না পাইগো সখি, তোমার মুখখানি দেখলে আমার সমস্ত কিছু পাওয়া হয়ে যায়।

৫. ভালোবাসার হলো একটি রোগ, এই রোগটি যার ধরেছে সেই তো বোঝে ভালোবাসার কি জ্বালা। 

৬. ভালোবাসার ঋণ আসলে ভালোবাসা দিয়েই পরিশোধ করা যায়, এখানে অন্য কোন কিছুর সম্পর্ক খাটেনা। 

সর্বশেষ কথা 

এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। যদি আরো পোস্ট পেতে চান তাহলে অবশ্যই এই সাইটিতে ভিজিট করুন। আপনাদের প্রয়োজনীয় পোস্ট গুলো পেয়ে যাবেন। এই পোষ্টে যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন অবশ্যই জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব।

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়, ডায়েট ও টিপস

0

বর্তমান সময়ে মেয়েদের শরীরের ফিটনেস ধরে রাখা যেন একটি ট্রেন্ড হয়ে গেছে। আমাদের দেশের বা বাহিরের দেশের যে সকল মা ও বোনেরা আছেন তারা তাদের শরীরকে ফিট রাখতে পছন্দ করেন। তো আপনারা অনেকেই আছেন যারা খুব দ্রুত ওজন কমানোর জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকে কিছু টিপস নিয়ে থাকেন। আশা করি যে আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়, শরীরকে কিভাবে ডায়েট করতে হয় এবং কিছু টিপস।

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর উপায়

সাধারণত দেখা যায় যে মেয়েদের অতিরিক্ত ওজনের কারণে গর্ভধারণের সমস্যা হয়, ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা, শরীরের অতিরিক্ত রক্তচাপ এবং সব সময় অসুস্থতা বোধ করা। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দিয়ে থাকে। তাই আপনারা অনেকেই শরীরকে সুস্থ ও ফিট রাখতে অনেক ধরনের টিপস নিয়ে থাকে। আসলে বলতে গেলে সব ধরনের পদ্ধতি কিন্তু সবসময় কাজে লাগে না।

অনেকে মনে করেন যে কম খাবার খেলে হয়তো বা শরীরের ফিটনেস ধরে রাখা যাবে এতে কিন্তু এতে আরো বড় ধরনের সমস্যা হতে থাকে, এর ফলে আরো এসিডিটির সমস্যা হয়ে যায় এবং শরীর শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাহলে আমরা উপরে দেখে নিলাম যে শরীরের বৃদ্ধি বা অতিরিক্ত ওজন হয়ে গেলে অনেক ধরনের সমস্যাই হয়ে থাকে।

তাই বর্তমান সময়ে মেয়েরা তাদের শরীরকে ফিট রাখতে পছন্দ করেন এবং কি অনেকে অনেক ধরনের পরামর্শও নিয়ে থাকে। তাহলে আজকে আমরা জানব যে কিভাবে খুব দ্রুত শরীরের ওজন কমানো যায় তার কিছু বিশেষ উপায় গুলো।

 

Free Temporary Email address generate 

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট 

আমাদের দেশের অধিকাংশ মেয়ে মানুষরা পারিবারিক এবং সাংসারিক কাজের জন্য জগিং বা দৌড়াদৌড়ি, ব্যায়াম, সাইকেলিং বা বাইসাইকেল চালাতে অসুবিধা হয়। তাই অনেকে ডায়েট করে থাকেন, ডায়েটের মধ্যে যেমন অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার, ভাত, আটার রুটি, ময়দার পরোটা, চিনির শরবত, সফট ড্রিংক, অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় ফল, অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার এক কথায় এ সমস্ত খাবারগুলো একেবারে বর্জন করতে হবে। তাহলে আপনার শরীরকে খুব দ্রুত ফিট রাখতে পারবেন এ সমস্ত ডায়েট এর মধ্যে।

শরীরে ডায়েটের জন্য টক জাতীয় খাবার বেশি খেতে পারেন তাতে কোন সমস্যা হবে না। এছাড়াও রয়েছে শাকসবজি, লাউ, কুমড়া, শসা, পেঁপে এবং আরো বিভিন্ন ধরনের সবুজ ফলমূল। উপরের দেওয়া যে বর্জন করা খাবার গুলো রয়েছে সেগুলো যদি আপনারা এড়িয়ে চলতে পারেন তাহলে আশা করি যে খুব দ্রুত আপনারা আপনাদের শরীরকে ফিট রাখতে সক্ষম হবেন। এবং বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে শরীরকে ফিট রাখতে প্রচুর পানি পান করা এবং পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই।

মেয়েদের দ্রুত ওজন কমানোর টিপস

আপনারা হয়তো উপরে অবশ্যই দেখতে পেরেছেন যে শরীরকে ফিট রাখতে বা অর্জনকে স্বাভাবিক রাখতে কি খাবার খাওয়া উচিত এবং কি কি খাবার খাওয়া উচিত না। তো আপনারা মেয়েরা যদি নিজেদের শরীরকে ফিট রাখতে চান বা মোটা শরীরকে চিকন করতে চান। তাহলে যে কাজগুলো করলে আপনাদের খুবই তাড়াতাড়ি শরীরকে স্বাভাবিক ও ফিট রাখতে পারবে না। তো এবার তাহলে চলুন দেখে নিন যে কিভাবে খুব দ্রুত ওজন কমানো যায়।

♦ সর্বপ্রথম আপনি যে খাবারটিই খান না কেন, সেই খাবারটি ভালো করে চিবিয়ে খেতে হবে।

♦ শরীরকে খুব দ্রুত ফিট রাখতে প্রচুর পরিমাণ পানি খেতে হবে।

♦ দিনে অন্তত দুই বেলা ব্লাক কপি পান করতে হবে।

♦ শরীরকে ফিট এবং স্বাভাবিক রাখতে রোজা বা উপাস থাকতে পারেন।

♦ যত সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেন সেটা শরীর ফিট রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি ভালো।

♦ ফাইবার এবং আর যুক্ত খাবারের পরিমাণ একটু বেশি খেতে পারেন তাতে সমস্যা হবে না কিন্তু চিবিয়ে খেতে হবে।

♦ যদি চা খান তাহলে যাতে কখনোই চিনি ব্যবহার করবেন না।

♦ শরীর কমাতে বা ফিট রাখতে ব্যায়াম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

♦ শরীরকে কমাতে এবং ফিট রাখতে ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং সেই গুণ যদি হয় ৬-৮ ঘন্টা। তার বেশি হলে শরীর আরো বেড়ে যাবে।

 

Free Temporary email maker

 

♦ অকারনেই কোথাও গেলে গাড়ি ব্যবহার না করে হেঁটে বা জগিং করে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

♦ শরীরকে কমাতে এবং ফিট রাখতে সকালে এবং বিকালে খেলাধুলা করতে পারেন এতে সবচেয়ে বেশি ফলাফল পাবেন।

উপরের দেওয়া এই টিপস গুলো যদি মেনে চলতে পারেন এবং যে সকল খাবারগুলো খাওয়া নিষেধ করা হয়েছে সেই খাবারগুলো বর্জন করতে পারেন আর যে সকল খাবারগুলো খেতে বলা হয়েছে। এই সকল নিয়মগুলো যদি মেনে চলতে পারেন তাহলে আশা করি ১০০% আপনাদের শরীরকে কমানো বা স্বাভাবিক রাখতে পারবেন।

চাওয়া পাওয়া নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, উক্তি ও কবিতা

0

এই পোস্টের মাধ্যমে চাওয়া পাওয়া নিয়ে উক্তি, চাওয়া পাওয়া নিয়ে স্ট্যাটাস, চাওয়া পাওয়া নিয়ে ক্যাপশন,  চাওয়া পাওয়া নিয়ে কবিতা তুলে ধরা হবে। যারা এই সমস্ত উক্তি, স্ট্যাটাস ও কবিতা গুলো খুজে থাকেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন এবং নতুন নতুন কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন চাওয়া পাওয়া নিয়ে সেরা স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ ও কবিতা। 

চাওয়া নিয়ে উক্তি

১. যদি কখনো কিছু চাওয়ার আশা করো তাহলে ধৈর্য ধরো, একদিন ঠিকই পেয়ে যাবে। 

২. চাওয়ার আশা কখনো তোমাকে ছাড়ে না বরং তুমিই তাকে ছেড়ে দাও। 

৩. পৃথিবীর সবচেয়ে অর্জনকারী ব্যক্তিরা চাওয়ার পরও বারবার ব্যর্থ হয়ে একদিন ঠিকই অর্জন করতে পেরেছে। 

৪. চাওয়া পাওয়ার আশা কখনো মিথ্যে হয় না। 

৫. মহান ব্যক্তিদের চাওয়ার মাধ্যমে তাদের সাহস লুকিয়ে থাকে। 

৬. সেখানেই লক্ষ্য রেখে গেড়ে বসা উচিত যেখানে চাওয়ার পর কিছু পাওয়া সম্ভব। 

পাওয়া নিয়ে উক্তি

১. আপনি এমন কিছু খুঁজুন যা আপনাকে খুশি করে এবং তা আপনাকে পাওয়ার জন্য এগিয়ে নিয়ে যায়। 

২. জীবনে হয়তো অনেকবার ব্যর্থ হবে কিন্তু তাতে আশা ছাড়া যাবে না, হয়তো একদিন হুট করেই পেয়ে যাবে। 

৩. যদি পাখির মত উড়তে না পারো তাহলে দৌড়াও, দেখবে স্বপ্নগুলো পাওয়া সম্ভব হবে। 

৪. আশা কখনো ছাড়তে নেই, কারণ আশার মধ্যেই লুকিয়ে আছে পাওয়া। 

৫. তুমি যতই সুখের আশা করো পরিশ্রমী ও ধৈর্যশীল না হলে কখনো সুখ পাওয়া যাবে না। 

৬. কোন কিছু পাওয়ার ইচ্ছে থাকলে চেষ্টা চালিয়ে যাও, একদিন পেয়ে যাবে।

চাওয়া নিয়ে স্ট্যাটাস

> জীবনে অনেক কিছুই স্বপ্ন দেখা হয়, তবে নিজের সাধ্যের মাধ্যমে চাওয়াটা যুত্তিক। 

> জীবনে কিছু চাওয়ার মত স্বপ্ন দেখা উচিত তা না হলে স্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না।

> নিজের লক্ষ্য স্থির রেখে কিছু চাওয়াটা ভুল নয়, সেখানে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

> কিছু চাওয়ার জন্য এখনই মাঠে নেমে পড়ো, ভবিষ্যতে হয়তো সে সময়টা নাও আসতে পারে।

> আপনি যা চান তা আপনার উপর অপেক্ষা করে যে আপনি কতটুকু চেষ্টা করে তা চাওয়ার আশা করেন। 

জীবনে এমন একজন সঙ্গিনী খুঁজুন যে আপনার চাওয়াতে নয়, আপনার ব্যর্থতার গল্পকে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে দিতে পারে। 

পাওয়া নিয়ে স্ট্যাটাস

* যেখানে কোন লক্ষ্য নেই, সেখানে কিছু পাওয়ার আশা করেও লাভ নেই। 

* এই পৃথিবীতে মানুষ পরিশ্রম করে, কিছু পাওয়ার আশায়। 

* যেখানে কিছু পাওয়ার আশা করেন, সেখানে গিয়ে দেখতে হবে যে আপনি যোগ্য কিনা তা না হলে পাওয়াটা স্বপ্নই থেকে যাবে।

* জীবনে এমন কিছু খুঁজুন যা আপনাকে খুশি করে এবং কিছু পাওয়ার জন্য আপনি নিজেই বেশি উৎসাহিত হন। 

* যদি কোন কিছু পাওয়ার আশা করেন, তাহলে আগে নিজেকে খুঁজে বের করুন। 

* যদি কিছু পেতে চান তাহলে আগে নিজেকে তার যোগ্য করে নিন, নয়তো সেখানে যাওয়াটা ব্যর্থতা ছাড়া আর কিছু হবে না। 

চাওয়া পাওয়া নিয়ে ক্যাপশন

১. জীবনের কিছু করতে হলে চাওয়া পাওয়া দূরে রাখতে হবে তা না হলে জীবনের শান্তি খুঁজে পাবেন না। 

২. আশা হল সবচেয়ে উত্তেজক অবস্থাতেও শান্ত ও আনন্দিত থাকার একটি ক্ষমতা। 

৩. জীবন থেকে আপনি যা চান তা পাওয়ার বড় রহস্য হলো আপনি কি চান তা জানা এবং বিশ্বাস করা যে আপনি তা পেতে পারেন। 

৪. আপনি যা চান তা পাওয়া শুধু আপনার উপরেই, কারণ তাতে যদি চাওয়ার সাহস না থাকে তাহলে সে জিনিস কখনো পাওয়া যাবে না। 

৫. কোন কিছু চাওয়া বা পাওয়ার আগে আগে নিজেকে বিশ্বাস করে তুলুন তা না হলে পেয়েও মনে হবে আপনি পাননি। 

৬. কোন কিছু পাওয়ার ইচ্ছা থাকলে ব্যর্থ হওয়ার পরেও তা পাওয়া যায় একদিন ঠিকই। 

চাওয়া পাওয়া নিয়ে হাদিস

 

১. সৃষ্টিকর্তার কাছে বান্দার একান্ত চাওয়া-পাওয়া গুলো হোক দুনিয়া ও পরকালের কল্যাণ লাভ করার জন্য। 

২. তোমরা দোয়াকে অপরিহার্য করে নাও, কেননা তোমাদের সব চাওয়া-পাওয়ার বিষয়ে সৃষ্টিকর্তার দরবারে ধরনা দাও। 

৩. হে আদম সন্তান তোমরা যতই পাপ করো না কেন আমার দরবারে আসো তওবা করো এবং তোমাদের যে চাওয়া-পাওয়াগুলো আছে তা থেকে তোমাদের কেউ নিরাশ করতে পারবে না। 

৪. একজন মানুষের চাওয়া-পাওয়ার সবচেয়ে সুন্দর ও উত্তম দিক হলো তার নিয়ত ঠিক রাখা। 

৫. সৃষ্টিকর্তার কাছে মানুষের শ্রেষ্ঠ চাওয়া-পাওয়া হল তার সবুর ও ধৈর্য। 

৬. আপনি যতই চাওয়া-পাওয়ার আশা করেন না কেন এতে ধৈর্য হারা হলে চলবে না। 

চাওয়া পাওয়া নিয়ে কবিতা

চাওয়া পাওয়া

মনিরুল ইসলাম ফারাবী

কিছু চাওয়া না পাওয়াই থেকে যাক,

কিছু অভিমান আঁধারে ঢেকে যাক। 

কিছু ব্যথা ব্যথাহিক নির্বাগ,

কিছু গান শালিকের ডাক ;

কিছু ধরা অধরাই থেকে যাক।

কিছু রাত কেটে যাক শিয়ালের হাক ;

কিছু স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাক।

কিছু বিলাপের সুর যেন বাঁচতে থাক,

 সেই সুর শুনে রজনী ঘুমাতে যাক। 

চাওয়া-পাওয়ার কবিতা

 রাকিবুল ইসলাম

তোমার চাওয়া পাওয়াতে আমার কিছু যায় আসে না,

যদি প্রিয় তুমি থাকো আমার এই বুকের পিঞ্জরে। 

তোমার চাওয়া পাওয়াতে আমার কিছু যায় আসে না,

সারাদিন পরিশ্রম করে এসে যখন দেখি তোমার মুখখানা।

তোমার চাওয়া পাওয়াতে আমার কিছু যায় আসে না,

অতীতকে কুড়িয়ে এনে যখন বলো তোমাকে ভালোবাসি।

তোমার সেই চাওয়া পাওয়ার মধ্যেই আমি খুজে পাই একটু সুখ ;

তোমার চাওয়া পাওয়াতেই খুঁজে পাই আমার ভালোবাসা। 

সর্বশেষ কথা

চাওয়া পাওয়া নিয়ে এই পোষ্টের মাধ্যমে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতাগুলো তুলে ধরা হয়েছে আশা করি যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আপন মানুষদের মাঝে। 

সিলেট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা সিলেট জেলায় বসবাস করেন তাদের জন্য মাহে রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ সালের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হবে। আমরা অনেকেই জানি যে আগামী ২৪ শে মার্চ প্রথম রোজা। আশা করি এখান থেকে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করেছেন। সেই অনুযায়ী সিলেট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির টেবিল তৈরি করা হলো। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন সিলেট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

সিলেট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 

এই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সিলেট জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। আপনাদের মধ্যে যারা রমজানের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পারছেন না এবং ক্যালেন্ডার পাননি তারা চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।  

রহমতের ১০ দিন

  মাস ও তারিখ

 রমজান

         বার 

   সেহরির শেষ সময়

ইফতারের সময় 

২৪ মার্চ

০১

শুক্রবার

৪ঃ৪০ am

৬ঃ০৮ pm 

২৫ মার্চ

০২

শনিবার

৪ঃ৩৯ am

৬ঃ০৯ pm

২৬ মার্চ

০৩

রবিবার

৪ঃ৩৭ am

৬ঃ০৯ pm

২৭ মার্চ

০৪

সোমবার

৪ঃ৩৬ am

৬ঃ১০ pm

২৮ মার্চ

০৫

মঙ্গলবার

৪ঃ৩৫ am

৬ঃ১০ pm

২৯ মার্চ

০৬

বুধবার

৪ঃ৩৪ am

৬ঃ১১ pm

30 মার্চ

০৭

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩৩ am

৬ঃ১১ pm

৩১ মার্চ

০৮

শুক্রবার

৪ঃ৩২ am

৬ঃ১২ pm

০১ এপ্রিল

০৯

শনিবার

৪ঃ৩১ am

৬ঃ১২ pm

০২ এপ্রিল

১০

রবিবার

৪ঃ৩০ am

৬ঃ১৩ pm 

মাগফেরাতে ১০ দিন

মাস ও তারিখ

রমজান

       বার 

   সেহরির শেষ সময় 

ইফতারের সময় 

০৩ এপ্রিল

১১

সোমবার

৪ঃ২৯ am 

৬ঃ১৩ pm

০৪ এপ্রিল

১২

মঙ্গলবার

৪ঃ২৮ am 

৬ঃ১৪ pm 

০৫ এপ্রিল

১৩

বুধবার

৪ঃ২৭ am 

৬ঃ১৪ pm

০৬ এপ্রিল

১৪ 

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৬ am

৬ঃ১৫ pm

০৭ এপ্রিল

১৫

শুক্রবার

৪ঃ২৫ am 

৬ঃ১৫ pm

০৮ এপ্রিল

১৬

শনিবার 

৪ঃ২৪ am

৬ঃ১৬ pm

০৯ এপ্রিল

১৭

রবিবার

৪ঃ২৩ am 

৬ঃ১৬ pm

১০ এপ্রিল

১৮

সোমবার 

৪ঃ২২ am

৬ঃ১৭ pm

১১ এপ্রিল

১৯

মঙ্গলবার 

৪ঃ২১ am

৬ঃ১৭ pm

১২ এপ্রিল 

২০

বুধবার

৪ঃ২০ am

৬ঃ১৮ pm 

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ

  রমজান

         বার 

   সেহরির শেষ সময় 

     ইফতারের সময়

১৩ এপ্রিল

২১

বৃহস্পতিবার

৪ঃ১৯ am

৬ঃ১৮ pm

১৪ এপ্রিল

২২

শুক্রবার

৪ঃ১৮ am

৬ঃ১৯ pm

১৫ এপ্রিল

২৩

শনিবার

৪ঃ১৭ am

৬ঃ১৯ pm

১৬ এপ্রিল

২৪

রবিবার

৪ঃ১৭ am

৬ঃ২০ pm

১৭ এপ্রিল

২৫

সোমবার

৪ঃ১৬ am 

৬ঃ২০ pm 

১৮ এপ্রিল

২৬

মঙ্গলবার

৪ঃ১৫ am 

৬ঃ২১ pm 

১৯ এপ্রিল

২৭

বুধবার

৪ঃ১৪ am

৬ঃ২১ pm 

২০ এপ্রিল

২৮

বৃহস্পতিবার

৪ঃ১৩ am 

৬ঃ২২ pm  

২১ এপ্রিল

২৯

শুক্রবার

৪ঃ১২ am

৬ঃ২২ pm

২২ এপ্রিল 

৩০

শনিবার

৪ঃ১২ am

৬ঃ২৩ pm 

রোজা রাখার নিয়তঃ 

বাংলায় উচ্চারণঃ নাওয়াইতু আন মাছুমা গাদাম মিন শাহরি রমাদান আল মোবারকি ফরদারলাকা ইয়া আল্লাহু  পাতাকাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আনতাস সামিউল আলিম। 

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ ! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমজানের ফরজ রোজা রাখার নিয়ত করছি আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন।”নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞাত”। 

ইফতারের দোয়াঃ

বাংলায় উচ্চারণঃআল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া তাওয়াক্কালতু আলা রিজকিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।

বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমার রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করেছি। 

বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন ও কিছু কথা

0

এই পোস্টের মাধ্যমে বাস্তব জীবন নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরছি। আপনারা অনেকেই আছেন যে বাস্তব জীবন নিয়ে অনেক ফেসবুক স্ট্যাটাস বা উক্তি দিয়ে থাকেন কিন্তু ভালো কোন কিছু খুঁজে পান না আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সব নতুন বাস্তবমুখী কথাগুলো রয়ে যাবেন। জীবন হলো একটি গল্প তার জীবন কিভাবে চলবে বা কোন পরিস্থিতিতে কখন যাবে তা সে কল্পনা ও করে না, একেক জনের জীবন একেক ভাবে চলে।

কিছু মানুষ তার জীবনের কিছু গল্প গুলো ইতিহাসের পাতায় তুলে ধরে রাখে আবার কিছু মানুষ আছে যে তার বাস্তব জীবনের যে কঠিন যুদ্ধের পর সরলতার দিক খুঁজে পেয়েছে কিন্তু সে কখনো কারো সাথে শেয়ার করেনি। তাহলে চলুন দেখে নেই বাস্তব জীবন নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা, স্ট্যাটাস ও উক্তি নিয়ে সংক্ষিপ্ত কিছু আলোচনা করা হলো।

বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

জীবন যুদ্ধে পরাজয় হতে হতে একদিন জয়ী হওয়া যায়। অনেকে আছেন বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস কিন্তু কোথাও ভালো স্ট্যাটাস দেওয়ার মতো কোনো কথা খুঁজে পান না। আশা করি যে এই পোস্টের মাধ্যমে বাস্তব জীবন নিয়ে নতুন  কিছু স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন।

বাস্তব জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

» যে ব্যক্তি জীবনে বিপদে না পড়বে, সে কখনো তার জীবনকে বাস্তবতার সামনে তাকে তুলে ধরতে পারবেনা। – সংগৃহীত

» জীবন হচ্ছে মৃত্যুর খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু, তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে। – মির্জা রাশেদ

» সব কিছুকেই একটি নির্দিষ্ট সংজ্ঞা সংজ্ঞায়িত করা যায়, কিন্তু কষ্টকে কোন নির্দিষ্ট সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত তো করা যায় না কারন কষ্ট এমন একটি বিষয় যা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি ভিন্ন হয়। – রেদোয়ান মাসুদ

» জীবনটা বড়ই কঠিন তাকে সহজ করে নেওয়া যাবে না, তাহলে বেলা শেষে নিজের কাছে কোন কিছু খুঁজে পাওয়া যাবে না বরংচ সময়ের ঘন্টার সাথে সাথে জীবনের সময় শেষ হয়ে যাবে। – সংগৃহীত

» একজন ব্যক্তি কিছু সাথে আঘাতে যতটা ব্যথা না পায়, কারো কাছ থেকে কষ্ট পেলে তার চেয়েও বেশী ব্যথা পায় তার জীবনে। – সংগৃহীত

» জীবন নিয়ে মুখে অনেক কথাই বলা যায় বা অনেক স্বপ্ন দেখা যায়, কিন্তু বাস্তব জীবনে তা করা বা করে দেখানো অনেক মুশকিল। –  সংগৃহীত

বাস্তব জীবন নিয়ে উক্তি

অনেকে আছেন বাস্তব জীবনের সাথে ফেসবুকে অথবা টুইটারে লেখা উক্তির সাথে নিজের জীবনের কিছু কথা মিলে যায়, এরকম অনেক কিছু খুঁজে থাকেন কিন্তু পাননা। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে জীবনের বাস্তব মুখী কিছু মুক্তি পেয়ে যাবেন।

বাস্তব জীবন নিয়ে উক্তি

১. একজন সচ্ছল মানুষ তার বাস্তব জীবনের অনেক রূপ দেখিনি, কিন্তু যার নুন আনতে পান্তা ফুরায় সে হয়তো বুঝে বাস্তব জীবনের আসল রূপ প্রতিটি গলিতে গলিতে। – সংগৃহীত

২. জীবন যতক্ষণ চলবে বিপদ ততক্ষণই থাকবে, তাই বিপদে থেমে না গিয়ে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। – ইমারসন

৩. বাস্তব জীবনের কথা মুখে বলেই একজন মানুষকে সুখী করা যায় খুব সহজেই, কিন্তু বাস্তব জীবনের এই কাজটি করে কাউকে সন্তুষ্ট রাখা যায়না। – এডওয়ার্ড ইয়ং

৪. বাস্তব জীবন হলো ইটের ভাটার মতো, তাকে যতই জ্বালাবে সে ততই জ্বলবে। – সংগৃহীত

৫. বাস্তব জীবনে পরিশ্রম ছাড়া অনেক কিছু অর্জন করা যায়, কিন্তু তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। – ইমারসন

৬. সত্য বলার স্বাধীনতা পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর ও শোভন জিনিস। – বেকন

৭. বাস্তব জীবনে যে পরিশ্রমই সে অন্যের সহানুভূতির প্রত্যাশী নয়, সে তার নিজের মেধা ও পরিশ্রমের সহানুভূতি। – সংগৃহীত

বাস্তব জীবন নিয়ে ক্যাপশন 

বাস্তব জীবন নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু লিখতে চান কিন্তু কোথাও খুঁজে পান না। বিশেষ কিছু মনীষীদের বাস্তব জীবনের কিছু সত্য কথা তুলে ধরা হবে। আশা করি যে কথাগুলো গা শিউরে উঠার মত কিছু কথা।

বাস্তব জীবন নিয়ে ক্যাপশন 

» জীবন হতে পারে চমৎকার, যদি আপনি একে ভয় না পান। এজন্য প্রয়োজন সাহস, কল্পনা শক্তিও অল্প কিছু টাকা করি। ~~ চার্লি চ্যাপলিন

» নারী, টাকা এবং মদ যাদের কাছে আনন্দের সামগ্রী, পরবর্তী সময়ে তাদের কাছে তা বিষ হয়ে দাঁড়ায়। ~~ফ্রাংকলিন

» দুশ্চিন্তা না করে বাস্তব জীবনের জীবন যুদ্ধে ব্যস্ত থাকা মানুষগুলোই সফলতা অর্জন করতে পারে। ~~ ডেল কার্নেগী

» পরের উপকার করা ভালো, কিন্তু নিজেকে পথে বসিয়ে নয়। ~~ এডওয়ার্ড ইয়ং

» জীবনকে যদি তুমি ভালোবেসে থাকো তাহলে সময়ের অপচয় করো না। কারণ জীবনটা সময়ের সমষ্টি ধারা সৃষ্টি। ~~ ফ্রাংকলিন

» এই জীবন দীর্ঘস্থায়ী নয়, তবে এই পৃথিবীতে যতদিন আছো ততদিন বাস্তব জীবনের সম্মুখীন হওয়া উচিত। ~~ সংগৃহীত

বাস্তব জীবনের কিছু কথা 

বাস্তব জীবনের কিছু কথা 

মানুষ তার রূপে নয় চেহারা বা আকৃতিতে নয় ব্যবহারই হল তার আসল পরিচয়। এই পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যে একাকী জীবন কাটাতে পারবে, কিন্তু নিজের মধ্যে একাকীত্ব বানিয়ে চলতে হয় শুধু বাস্তব জীবনের সম্মুখীন হওয়ার পর। সমাজে আপনি প্রতিষ্ঠিত অনেক মূল্যায়ন করবে আপনাকে সবাই কিন্তু সমাজে মূল্যহীন হলে কেউ আপনার দিকে তাকিয়ে ও দেখবে না এটাই হলো বাস্তব জীবনের গল্প।

শেষ কথা 

বাস্তব জীবন নিয়ে যে উক্তি, স্টাটাস ও কথা নিয়ে যা লেখা হয়েছে হয়তো কারো জীবনের সাথে মিলে গেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে সবাই বাস্তব জীবনের কিছু কথা গুলো দেখতে পারে এবং বুঝতে পারে। আরও বিভিন্ন কিছু নিয়ে এরকম উক্তি স্ট্যাটাস ও কথা পেতে চাইলে এই সাইটে ভিজিট করুন।

সেন্টমার্টিনের ১০টি হোটেলের নাম ও ভাড়া

0

সেন্টমার্টিন হলো বাংলাদেশের একটি দ্বীপ। বর্তমান সময়ের একটি পর্যটক কেন্দ্র যেখানে মানুষ ঘোরাঘুরি করতে যায়। সেখানে সাধারণ মানুষ শীতকালের যে সিজনটা আছে সেই সময়  ভ্রমণ করে থাকে। আমরা যারা এখনো যায়নি বা যাওয়ার জন্য প্ল্যান আছে। তো সেই ক্ষেত্রে আমাদের সেখানকার কিছু তথ্য অবশ্যই জানা জরুরী।  সেন্টমার্টিনে সাধারণত সব ধরনের হোটেল পাওয়া যায় ভি আই পি, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত সব ধরনের হোটেলে পাওয়া যায়। 

সেন্টমার্টিন হোটেল নাম ও ভাড়া

যারা সেন্টমার্টিন যাওয়ার জন্য খুব আগ্রহী। তাদের জন্য এই পোস্টটি একটি উপকারী পোস্ট হবে। কারণ যেকোনো একটি নির্দিষ্ট স্থানে গেলে তার যাবতীয় সম্পর্কে কিছু ধারনা জানা থাকলে সেটা নিজের জন্য অনেক ভালো। যাতে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু করা যায়। সেন্টমার্টিনে আপনার একেক হোটেলের  মূল্য একেক রকম যেমন ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আছে। তো চলুন দেখে নেই সেন্টমার্টিন এর কোন হোটেলের ভাড়া কত টাকা। 

১. দ্বীপান্তর বিচ রিসোর্ট

  • এই রিসোর্ট সেন্টমার্টিনের সবচেয়ে ভালো মানের  রিসোর্ট এর মধ্যে একটি। আপনি যদি আপনার ফ্যামিলি সহ এখানে যান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো একটি রিসোর্ট এই দ্বীপান্তর রিসোর্ট। এর ভাড়া ৫ হাজার থেকে ৭ হাজার পর্যন্ত নিয়ে থাকেন যার কাছ থেকে যেমন নিতে পারে। 

২. ব্লু মেরিন রিসোর্ট

  •  ব্লু মেরিন রিসোর্ট হল সবচেয়ে ভিআইপি একটি হোটেল যে হোটেলে আপনি সব ধরনের সুবিধা পাবেন। এই হোটেলটিতে অনেক জোন আছে আপনি চাইলে যা খুশি করতে পারবেন। এই হোটেলের ভাড়া হচ্ছে ৫ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। 

৩. সমুদ্র বিলাস রিসোর্ট 

  • সমুদ্র বিলাস রিসোর্ট মোটামুটি মধ্যবিত্তদের জন্য সবচেয়ে ভালো একটি হোটেল। এই রিসোর্টটি হুমায়ুন আহমেদ এর বাড়ি তে অবস্থিত। এই রিসোর্টের ভাড়া হচ্ছে ৩৫০০ টাকা থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। 

৪. কোরাল ভিউ রিসোর্ট

  • এই রিসোর্টটি নৌবাহিনী পরিচালনা করেন। এই হোটেলটির নিরাপত্তা সবচেয়ে বেশি। এর ভাড়া হচ্ছে ২৫০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত । 

৫. নীল দিগন্তে রিসোর্ট

  • হোটেলটি পরিবেশ বান্ধব কিন্তু হোটেলটি টিনশীড দ্বারা গঠিত । এই হোটেলটি আপনাদের  জন্য ভালই হবে। এই হোটেলের ভাড়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। 

৬. হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইস 

  • এই হোটেলটি ব্লু মেরিন রিসোর্টের সাথে আপনি যদি কম দামে ভালো একটি হোটেল চান তাহলে হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইস এ গিয়ে উঠতে পারেন। এই হোটেলটির ভাড়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত। 

৭. সমুদ্র কুটির রিসোর্ট

  • এই রিসোর্টটি সেন্টমার্টিন এর মাঝামাঝি জায়গায়। আপনি যদি অল্প টাকার মধ্যে কোন রিসোর্ট নিতে চান তাহলে সমুদ্র কুটির রিসোর্ট টিম সিলেক্ট করতে পারেন। এই হোটেলের ভাড়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। 

৮.  দি আটলান্টিক  রিসোর্ট

  • আপনি চাইলে এই হোটেলটিতে ও যেতে পারেন কারণ এই হোটেলটি খুব সুন্দর সার্ভিস দিয়ে থাকেন। এই হোটেলটির ভাড়া হচ্ছে ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। 

৯. প্রিন্স হ্যাভেন রিসোর্ট

  • যারা একেবারে অল্প ঢাকার হোটেল চান তারা এই প্রিন্স হ্যাভেন রিসোর্ট যেতে পারেন । কারণ এই হোটেলের ভাড়া হচ্ছে ১০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত । 

১০. হোটেল সী ইন

  • যাদের সেন্টমার্টিন যাওয়ার বাজেট একেবারে কম শুধু তারাই হোটেলটিতে যেতে পারেন। হোটেলটিতে বেশি সুবিধা পাবেন না। এই হোটেলটির ভাড়া হচ্ছে ১০০০ থেকে ১৮০০  টাকা পর্যন্ত। 

সর্বশেষ কথা

তাহলে আপনারা যদি সেন্টমার্টিন যেতে চান তাহলে এই হোটেল গুলোতে যেতে পারেন। এই পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর যদি কোন ভুল থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।