Home Blog Page 12

কুড়িগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় কুড়িগ্রাম জেলার প্রাণপ্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং আপনাদের সবাইকে জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যদি আপনাদের কুড়িগ্রাম জেলার ইফতারের সময়সূচি খুজে থাকেন তাহলে এই পোষ্টের মাধ্যমে আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বর্তমান সময়ে আমাদের সবার হাতের কাছে মোবাইল ফোন সবসময় থাকে তাই এই পবিত্র রমজান মাসে আমরা সবাই মোবাইল থেকেই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেখার চেষ্টা করি। নিচের দেওয়া টেবিল থেকে দেখে নিন আপনাদের কুড়িগ্রাম জেলা ইফতারের সময়সূচী। 

কুড়িগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নিচে দেওয়া ক্যালেন্ডারটি কুড়িগ্রাম জেলা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। আপনারা চাইলে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন এবং যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে আপনার আপন মানুষদের মাঝে সরিয়ে দিন যাতে তারা সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় পেয়ে যায়। 

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৩ am  ৬ঃ১৬ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ১৭ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৭ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৮ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৮ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৯ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২০ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২১ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২২ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২২ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৩ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৩ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৪ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৪ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৫ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৬ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৭ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৮ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৯ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩০ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩২ pm

অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা যারা অস্ট্রেলিয়ার কাজের চাহিদা এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সকল কিছুর তথ্য পেয়ে যাবেন। বিশেষ করে এইসব দেশগুলোর ভাষা যদি আপনি পারেন বা ইংরেজি ভাষা যদি জানা থাকে তাহলে সব থেকে বেশি ভালো হয়। এতে আপনাদের এই দেশের যেকোনো কাজের ভিসা লাগিয়ে যেতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া হচ্ছে সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন একটি দেশ যে দেশটিতে সবকিছুর মধ্যেই গোছালো বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মূল্যায়ন করে থাকে বেশি। তো সেই ক্ষেত্রে আপনারা যারা একটু পরিষ্কার থাকতে পছন্দ করুন, তারা চাইলে এই দেশটিতে যেতে পারেন কারণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন লোক ও স্মার্ট লোকদের এবং অভিজ্ঞ লোকদের বেশি মূল্যায়ন করে থাকে এসব দেশগুলোতে। যাই হোক তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কে।

অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অনেক কাজের চাহিদা রয়েছে, সেই ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন কাজের ক্যাটাগরিতে অনেক লোক নিয়োগ দিচ্ছে । তো আপনারা যারা অস্ট্রেলিয়া যেতে যাচ্ছেন তারা চাইলে এ কাজ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন এবং যদি এই কাজ সম্পর্কে আপনাদের ধারণা থেকে থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। তো তাহলে চলুন দেখে নেই যে বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া কোন কোন কাজ গুলোর চাহিদা রয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া যে কাজগুলো চাহিদা রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

» কনস্ট্রাকশন,

» ইলেকট্রিশিয়ান,

» মেকানিক্যাল,

» ড্রাইভিং,

» ক্লিনার,

» ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি,

» কৃষি কাজ ও

» গবাদি পশু পালন।

তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে চাহিদা রয়েছে। এসব কাজগুলোর মধ্যে যদি আপনাদের অভিজ্ঞ সম্পন্ন কোন কাজ জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই সেই ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারে। এবং আরেকটি কথা আমি আবার বলে দিচ্ছি যে যদি আপনাদের অস্ট্রেলিয়া ভাষা জানা থাকে তাহলে আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট।

অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের বেতন কত 

আপনারা হয়তোবা উপরে দেখতে পেরেছেন যে কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে বেশি চাহিদা রয়েছে। যদি দেখে থাকেন তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে অস্ট্রেলিয়াতে কোন কাজের বেতন কত টাকা হয়ে থাকে।

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার যদি প্রবল ইচ্ছা থাকে তাহলে আরো কিছু সম্পর্কে জানা উচিত যেমন অস্ট্রেলিয়ার ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা বা অস্ট্রেলিয়ার টাকার নাম কি, এ সকল বিষয়ে জেনে নেওয়া ভালো।

অস্ট্রেলিয়ার টাকার নাম হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান ডলার। 

অস্ট্রেলিয়ার ১ ডলার = বাংলাদেশের বর্তমান টাকায় ৭২.২৪ ঢাকা।

তাহলে, এখন জেনে নেওয়া যাক অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক্যাল ও ড্রাইভিং এ সকল কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়। তো আপনাদের যদি এই কাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো আপনার আর পিছু ফিরে তাকাতে হবে না। কারণ এইসব কাজগুলোর উপর বর্তমানে প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে অস্ট্রেলিয়া ডলারের ২,৫০০ ডলার থেকে ৩,০০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ১,৮০,০০০ টাকা থেকে ২,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ড্রাইভিং, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি ও ক্লিনার এর কাজগুলোর ও মোটামুটি ভালো চাহিদা রয়েছে। এই কাজগুলোর উপর যদি কোন অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে এই সকল ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যাওয়া যাবে না। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে এ সকল কাজের উপর আপনার শুধু অভিজ্ঞতা থাকলেই চলবে না, অভিজ্ঞতার সাথে আপনার সার্টিফিকেট থাকতে হবে। এ সকল কাজের উপর অস্ট্রেলিয়া ডলারের প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে ১,৫০০ ডলার থেকে ২,০০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় ১,০০,০০০ টাকা থেকে ১,৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বাকি যেসব কাজগুলো রয়েছে যেমন সাধারণ লেবারদের কৃষিকাজ বা গবাদি পশু পালন বা বিভিন্ন খামারে এ সকল কাজের সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশের ৪৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কাজের উপর কেমন বেতন দিয়ে থাকে।

প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা

বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থানটা পুরোটাই হয়তোবা প্রবাসী ভাই-বোনদের উপর নির্ভর করছে কারণ তারা যদি হয়তোবা আজকে প্রবাসে না থেকে বাংলাদেশেই বসবাস করতো। তাহলে হয়তোবা বাংলাদেশের অবস্থান আরো নিচুতে থাকতো। বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থা খুবই খারাপ, সেই হিসাবে প্রবাসীদের অনেক অনেক অবদান রয়েছে আমাদের বাংলাদেশের উপর। তো যাই হোক, আপনাদের উপর সবসময় আমাদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া থাকবে, ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, কবিতা ও কিছু কথা

0

প্রবাস জীবন কখনো কারো জন্য সুখের হয় না, কারো সুখের হয় আবার কারো দুঃখের হয়। প্রবাসে যারা না গেছে তারা কখনোই প্রবাসীদের কষ্টের গল্প দেখেনি বা বুঝেনি। একজন প্রবাসীর গল্প শুধু একজন প্রবাসী ভালো জানেন। প্রবাসীদের কাছের মানুষগুলো হয়তো তাদের ভেতরের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা এগুলো বোঝেনা, আসলে তাদেরকে বুঝতেই দেয় না প্রবাসীরা। তো সেই প্রবাসী ভাইদের জন্য একমাত্র সান্তনার জিনিস হল তাদের সব সময় কাছে থাকার একটি যন্ত্র সেটি হল মোবাইল। যে মোবাইল দিয়ে তাদের দুঃখ কষ্ট সুখ শান্তি সবার মাঝে ভাগাভাগি করে থাকে।

অনেক প্রবাসী ভাই ও বোনেরা আছেন যারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে থাকেন এবং নিজের মনের ভাবগুলো প্রকাশ করে থাকেন। আপনাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস উক্তি ক্যাপশন ছন্দ কবিতা গল্প ইত্যাদি। তো আপনারা চাইলে এখান থেকে আপনাদের ইচ্ছামত এগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

» প্রবাসীদের জীবনের কষ্টের গল্প কেউ শুনতে চায় না আপনজন, বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন যেই হোক না কেন তারা শুধু চায় প্রবাসীদের টাকা আর তাদের সব সময় খুশি রাখার আবদার।

» প্রবাস জীবনে শুধু নিজের ভালোটাই কেউ দেখেনা বাকি সবার ইচ্ছা পূরণ করার নামই হচ্ছে প্রবাস জীবন।

» প্রবাস জীবনের অনেক গল্প অজানাতেই থেকে যায়, কারণ তারা তাদের দুঃখকে কাউকে বুঝতে দেয় না।

» যখন কেউ প্রবাস জীবন অতিবাহিত করে তখন তার সেই দেশেও বিদেশি আর নিজের দেশেও বিদেশি। একটার জন্যেও তুমি যথেষ্ট নও।

» যখন তুমি অন্য দেশে যাও একটা কথা অবশ্যই মনে রেখো – অন্য একটা দেশ তোমার জন্য আরামপ্রদ করে তৈরি করা হয়না, সেটি তৈরি করা হয় সেখানের মানুষের জন্য আরামপ্রদ করে।

» প্রবাসে থাকা অবস্থায় জীবনকে ভালোবাসা অনেকটাই সহজ। কেননা সেখানে কেউ তোমাকে চেনে না, কেউই তোমার জীবনে হস্তক্ষেপ করেনা, তুমিই সেখানে সর্ব সেরা।

» আমাদের জন্মভূমিকে শুধুমাত্র ভূগোল কিংবা একটা নির্দিষ্ট অবস্থান দ্বারা প্রকাশ করা হয়না। এটা প্রকাশ করা হয় স্মৃতি, সেখানকার ঘটনা আর মানুষের মাধ্যমে।

প্রবাস জীবন নিয়ে কবিতা

প্রবাসীর অশ্রু

সাইমন সাদিক

প্রবাস জীবন শুরু হল আমার,

নতুন জীবন দিয়ে।

নতুন জীবন শুরু আমার,

ঘুরছি পথে পথে।

নতুন কর্ম খুঁজতে খুঁজতে,

পেরেশান আমার দিবারাত্রি।

প্রবাস মানে সুখ নয়,

নয় আরাম, নয় বিলাসিতা।

প্রকাশ মানে উল্লাস নয়,

নয় কোলাহল, শুধু কষ্টে চোখে জল।

সেই কষ্ট চোখে জল নিয়ে,

ভাঙ্গা বুকে আশা নিয়ে যাই কর্মস্থলে।

তবুও যেন হাজার কষ্টের মাঝে,

প্রিয় মানুষগুলো খুশি থাকলে;

তাতেই হই আমরাও খুশি।

প্রবাস জীবন শুরু হয় দুঃখ দিয়ে,

শেষ হয় যেন কারো দুঃখ দিয়ে;

আবার কারো যেন সুখ দিয়েই।

প্রবাস জীবন নিয়ে উক্তি

প্রবাস জীবন নিয়ে উক্তি  

» দ্বিতীয় একটি ভাষা অর্জন করা হচ্ছে নিজের মধ্যে আরেকটা সত্ত্বাকে ধারণ করা।

» তুমি যেখানেই যাও না কেন, অন্য কোন কিছু নিয়ে না গেলেও নিজেকে সেখানে ঠিকই নিয়ে যাও – প্রথমদিকে তুমি হয়তো অনুভব নাও করতে পার।

» আমার কাছে আদর্শ জীবন বলতে প্রবাসে স্বাভাবিক ভাবে জীবনযাপন করাকেই বোঝায়।

» প্রবাস জীবনের একাকিত্বতা অনেকটাই অস্বাভাবিক আর জটিল। এই জীবনের অনুভূতি স্বাধীনতার নয় বরং পালিয়ে থাকার।

» যখন তুমি একটা জায়গা ত্যাগ কর তখনকার অনুভূতিটা অনেকটাই অদ্ভুত। হয়তো তুমি সেখানকার মানুষকে মনে করবেনা, তবে তুমি নিজেকেই সেখানে মিস করবে।

» প্রবাস ভ্রমণের সবচেয়ে উন্নত উপায় হচ্ছে স্থানীয়দের সাথেই অবস্থান করা।

প্রবাস জীবন নিয়ে ছন্দ

» জীবন সেখান থেকেই শুরু হয় যেখানে তোমার স্বস্তির স্থান শেষ হয়ে যায়।

» অধিক সংস্কৃতির ধারক হওয়ার একটা সুবিধা আছে। তা হলো তুমি যেভাবে বাস করছো তা একমাত্র উপায় নয় তোমার বাস করার।

» দুটো সংস্কৃতির স্বাদ গ্রহণ করা একটা তেতো-মিষ্টি অভিজ্ঞতার মত। তবে তুমি যখন তোমার জন্মভূমিকে একবার ছেড়ে আসবে তার মত আর কিছুই পাবেনা।

» মাঝেমাঝে তোমার একটা জায়গাকে অনুভব করার জন্য সেটি ছেড়ে যেতে হয়, মাঝেমধ্যে তোমার অন্য কোথাও যেতে হয় তোমার শুরুটা কেমন ছিল তা জানার জন্য।

» জীবনে আনন্দ আসে নতুন কোন অনুভূতির মাধ্যমে, নতুন কোথাও যাওয়ার মাধ্যমে আর এটাই জীবনের অনেক বড় পাওয়া।

» হাজার হাজার মাইলের লম্বা একটি সফর শুরু হয় ছোট একটা পদক্ষেপের মাধ্যমে।

» ভাষা আর সংস্কৃতি হচ্ছে মানুষের চিন্তা ও ভাবনার অবকাঠামো যেভাবে মানুষ যোগাযোগ ও বাস্তবতা বুঝতে শেখে।

প্রবাস জীবন নিয়ে কিছু কথা

যখন অনেকটা সময়ের জন্য প্রবাস জীবনে অভ্যস্ত হয়ে যাবে তখন আর কখনোই পুরোপুরি নিজ বাসায় ফিরতে পারবেনা। যেখানেই থাকো না কেন, তোমার একটা অংশ অন্য কোথাও থাকবেই। প্রবাস জীবন বড়ই আজব একটা জীবন, আপন মানুষগুলো রেখে হাজার হাজার মাইল দূরে চলে গিয়ে তাদের ছেড়ে, তাদেরকেই সুখে রাখার জন্য প্রবাসী জীবনে যাওয়া। প্রবাস জীবনের শুরু হয় দুঃখ কষ্ট আবার সুখ দিয়েও, তবে সবার জীবনেই প্রথমে সুখ দিয়ে শুরু হয় না, অধিকাংশ প্রবাস জীবন দুঃখ দিয়েই শুরু হয়।

জীবনের অনেক ছোট ছোট স্বপ্নকে মাটিতে পুঁতে ফেলে প্রবাস জীবনের জীবন শুরু হয়, প্রবাস জীবনের মানে হয়তো তারাই বোঝে যারা প্রবাস জীবনে পা রেখেছে বা জীবন পরিচালনা করছেন। প্রবাস জীবনে মানুষের হাজার স্বপ্নকে বুকে চাপা দিয়ে চলে যেতে হয় দূর প্রবাসের কোন একটি দেশে কিন্তু তাদের দুঃখ কষ্ট কেউ যেন বুঝতে চায় না। শুধু চায় তাদের ঘাম ঝরা পরিশ্রমের টাকা, তাদের জীবনের কষ্টের গল্পের গল্প কেউ শুনতে চায় না।

সন্ধ্যা নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কবিতা

0

অনেকেই আছেন যারা সন্ধ্যা বেলায় আড্ডা দিতে খুবই পছন্দ করেন বা প্রিয় মানুষদের সাথে ঘোরাফেরা করতে খুবই পছন্দ করেন। বিশেষ করে তারাই সন্ধ্যা নিয়ে অনেক স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা এগুলোর অনুসন্ধান করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করে থাকেন বা পোস্ট করে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সন্ধ্যা নিয়ে সুন্দর সুন্দর কিছু ক্যাপশন স্ট্যাটাস ছন্দ উক্তি কবিতা খুঁজে পাবেন এবং আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন সন্ধ্যা নিয়ে ক্যাপশন স্ট্যাটাস ছন্দ ও কবিতা গুলো।

 

সন্ধ্যা নিয়ে ক্যাপশন

সন্ধ্যা নিয়ে ক্যাপশন

» ভালোবাসা হলো সন্ধ্যা তারার মত যাকে দেখলেই খুব ভালো লাগে।

» সন্ধ্যা হলেই দেখা যায় আকাশেতে চাঁদের চারপাশে তারার মিছিল, আর বন্ধুদের আড্ডা।

» বন্ধুত্ব মানেই হল মনোরম সূর্যাস্তের মত সুন্দর ও শ্বাসরুদ্ধকর সন্ধ্যার মত।

» দুশ্চিন্তা হল চাঁদের মত, একদিন বাড়বে, একদিন কমবে, একদিন হয়তো দেখা যাবে না। কিন্তু সন্ধ্যা হল সূর্যের মত প্রতিদিনই দেখা যায়।

» সন্ধ্যা হলেই আড্ডায় মগ্ন হয়ে যেতাম তোদের সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা, এখন সপ্তাহ গিয়ে মাস চলে আসে কিন্তু সেই আড্ডায় আর মগ্ন হওয়া যায় না।

» প্রতিদিন যেমন রাস্তায় দেখি সূর্যটা হারিয়ে যায় সন্ধ্যার আকাশে, তেমনি আমিও হারাতে চাই তোমার আকাশে।

» সন্ধ্যা নামার পরেই যেমন সূর্যটা আড়াল হয়ে যায়, পাখিরা তাদের গন্তব্যে চলে যায় আর চারিদিকের কোলাহল আস্তে আস্তে থামতে থাকে।

সন্ধ্যা নিয়ে স্ট্যাটাস

সন্ধ্যা নিয়ে স্টাটাস

১. সন্ধ্যা মানেই হলো সারাদিনের ঘটে যাওয়া সমস্ত ভালো লাগার মুহূর্ত গুলি উদযাপন করার সময়।

২. যখনই সন্ধ্যার ছায়া নেমে আসে, তখনই যেন সকল কর্মজীবনের ব্যস্ততা ফুরিয়ে যায়।

৩. প্রিয় তুমি কি হতে চাও আমার সন্ধ্যার আলো, যে আলো দিয়ে সন্ধ্যাকে আলোকিত করবে।

৪. সেদিন বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছিল, তুমি কথা দিয়েছিলে আসবে কিন্তু তুমি আসোনি।

৫. আমি প্রেমের গন্ধ মেখে আগলে ধরি সোনালী আলো, যাতে সন্ধ্যায় তোমার আমার আলোর প্রয়োজন না হয়।

৬. গোধূলি বিকেল বেলায় যখন সন্ধা নেমে আসে তখনই যেন সবাই মিলে আড্ডায় মগ্ন হয়ে যায়।

৭. প্রিয় তুমি এক বুক সুখ নিয়ে ঘরে ফেরো সন্ধ্যায়, আমি পথ চেয়ে বসে থাকি রোজ। সেই অপেক্ষার প্রহর যেন আমার খুব ভালো লাগে।

৮. সন্ধ্যা হলেই পাখিরা যেভাবে ঘরে ফিরে ঠিক সেভাবেই চলে যাও তুমি, এখন আমার আর সে শহরে ফিরতে ইচ্ছে করে না।

৯. ওই ডুবো ডুবো লাল সূর্যের বিদায় বেলায় নেমে আসে সন্ধ্যা, তখনই অনেকেরে মনে করিয়ে দেয় অতীত বা কাউকে মনে করিয়ে দেয় ভবিষ্যতের স্বপ্ন।

সন্ধ্যা নিয়ে ছন্দ

সন্ধ্যা নিয়ে ছন্দ

* প্রিয় তোমার মন চাইলে চলে এসো আমার শহরে, সন্ধ্যায় খোলা আকাশের নিচে তোমায় নিয়ে গল্প হবে নিরবে।

* এই ক্লান্ত শহরে যখন ক্লান্ত হয়ে সন্ধ্যায় বসে বন্ধুদের সাথে এক কাপ চায়ের সাথে আড্ডা হয়, তখন আর ক্লান্ততা মনে হয় না।

* এই বুঝি সন্ধ্যার ছায়া চলে এসেছে আমাদের শহরে পাখিদের কিচিরমিচির শব্দে শহর যেন হাসছে, সন্ধ্যার ছায়া যেন আমাদের সামনে উপস্থিত হয়ে গেছে।

* দিন শেষে যখন সন্ধা নেমে আসে, তখনই যেন হৃদয়ের গলিতে নামে শান্তি আর নিজেকেই তখন নিজে ভেসে ফেলি ভালো।

* তুমি যেতে চাইলে চলে যাও বাধা দিব না কখনো কিন্তু চলে যাও সন্ধ্যার মত মুহূর্তেই যেন তোমাকে আর খুঁজে না পাই।

* সন্ধ্যায় ডুবে যাওয়া ওই ক্ষনিকের সূর্য, তোমার ওই দু চোখ দেখে আমার বলতে ইচ্ছে করে তোমার চোখ লাল কেন।

* আমার বড় আক্ষেপ হয় যে সন্ধারা কেন এত তাড়াতাড়ি চলে যায় যেমনটা ঠিক তোমার সাথে আমার দেখা করার মত।

 

* আমি সারাদিন ক্লান্ত হয়ে যখন সন্ধ্যায় ওই পাখির কিচিরমিচির শব্দ শুনি তখন আর আমার ক্লান্ত লাগে না।

* প্রতিদিন যেন কত স্বপ্নই ভেঙ্গে যায় ওই সন্ধ্যার সাথে সাথে, আবারও ঠিকই সন্ধ্যা ফিরে আসে কিন্তু যে স্বপ্ন ভেঙে যায় সে স্বপ্ন আর কখনো গড়ে ওঠে না।

সন্ধ্যা নিয়ে কবিতা

সন্ধ্যা নিয়ে কবিতা

শহরে নেমেছে সন্ধ্যা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আকাশ থেকে দূর চেয়ে রয় নির্নিমিখে,

দিনের রোদে বাঁচতে থাকে যাত্রাপথের সুর;

অনেক দূর যে অনেক অনেক দূর।

ওগো সন্ধ্যা শেষ প্রহরে নেমে,

ভাসাও খেয়ে ভাটার গঙ্গা বেয়ে;

পৌঁছে দাও কূলে আমায়।

যেথায় আছি অতি কাছের দুয়ার খানি খুলে,

অনেক সেথায় নিবিড় হয়ে দিল অনেক বাধা।

সন্ধ্যা ওগো কাছের তুমি, ঘনিয়ে এসো প্রাণে,

আমার মধ্যে তারে জাগাও, সে যাতে না জানে।

তারে বলবো আমি মনের কথা, সন্ধা নেমে এলে,

সে যেন না জানে এখন, শহরে নেমেছে সন্ধ্যা।

সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম

0

আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সমস্যা বললেই চলে। বর্তমানের কঠিন একটা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে আমাদের। সার্টিফিকেট একটি জীবনের অংশ বললেই চলে কারণ আপনি যাই করেন না কেন আপনার সব জায়গাতেই সার্টিফিকেট টা মাস্ট বি লাগবে। আপনি আপনার যে কোন প্রয়োজনে বা কাজে জান না কেন আপনার এই  সার্টিফিকেট সব সময় প্রয়োজন হয় । তাই সাটিফিকেট সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য বা জিনিস। তো আমরা সার্টিফিকেট সংশোধনের জন্য কি কি করনীয় সে ব্যাপারে জানব।

সার্টিফিকেট সংশোধনের দুইটি উপায় আছে একটি হচ্ছে অনলাইন আরেকটি হচ্ছে অফলাইন বর্তমানে সবাই অনলাইনের মাধ্যমে সবকিছু সংশোধন করে থাকে। অনলাইনে সংশোধন করার ব্যাপারটা খুব সহজ। যেহেতু অনলাইনের সংশোধন সিস্টেম টা অনেক সহজ এবং খুব সহজেই সংশোধন করা যায়।  তাই নিছে  অনলাইন সার্টিফিকেট সংশোধন ব্যবস্থা প্রক্রিয়া দেখানো হবে। তো চলুন আর দেরি না করে দেখে নিই কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে সার্টিফিকেট সংশোধন করা হয়। 

অনলাইন সংশোধনের প্রথম ধাপ

সাধারণত আমাদের নাম বা জন্মতারিখ এর মধ্যে ভুলটা বেশি হয়ে থাকে। সংশোধন করার জন্য আইনজীবীর মাধ্যমে এফিডেভিট করতে হবে। এবং আবেদনকারীর অবশ্যই ১৮ বছর হতে হবে।  আপনার বাবা অথবা মায়ের নামে যদি ভুল থাকে অথবা আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের নিচে হয় তাহলে যদি আপনার বাবা থাকে তাকে দিয়ে নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে আবেদনকারীর স্বাক্ষর দিয়ে এবং তার বাবার স্বাক্ষর দিয়ে প্রথমে ম্যাজিস্ট্রেট এর সাহায্যে এফিডেভিট করতে হবে। 

অনলাইন সংশোধনের দ্বিতীয় ধাপ

আপনার কাগজ পত্র এফিডেভিট এরপর আপনার জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে হবে। সেই বিজ্ঞাপনে আপনার নিজের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, আপনার পরীক্ষার সাল, শাখা, কেন্দ্রের নাম, রোল, বোর্ড এবং জন্মতারিখ অবশ্যই এগুলো থাকতে হবে। 

  • এরপর বিজ্ঞাপন এর পেপার কাটিং করতে হবে। 
  • আবেদনকারীর জন্ম সনদ আর যে জিনিস গুলো ভুল হয়েছে সে ভুলের বানানগুলো সঠিক করে দিতে হবে। 
  • এরপর পিতা-মাতার সার্টিফিকেট অথবা এনআইডি কার্ড দিতে হবে । যদি তাদের কোন নামের ভুল থাকে তা সংশোধন করার জন্য।   

সার্টিফিকেট সংশোধন শেষ ধাপ 

এরপর আপনার সব ডকুমেন্টস কম্পিউটার অপারেটর এগিয়ে স্ক্যান করে তারপর আপনাকে আবেদন করতে হবে।  আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই আপনার পার্সোনাল ফোন নাম্বারটি দিতে হবে। যাতে আপনার আবেদনের পর আপনার একটি মেসেজ আসে। ম্যাসেজ আসার পর আপনাকে সোনালী ব্যাংকে আবেদন ফি দিতে হবে আবেদন ফি জমা হলেই আপনার আবেদন গ্রহণ করবে বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড। 

সার্টিফিকেট সংরক্ষণ করার নিয়ম

এরপর আপনার ফি প্রদানের পর রশিদ দেওয়া হবে সেই রশিদটি আপনার যত্ন সহকারে রেখে দিতে হবে। এবং ফি প্রদানের পর শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট ওয়েবসাইটে আপনার প্রফাইল ক্রিয়েট হবে। আপনি সেখান থেকে দেখতে পারবেন সবকিছু যে আপনার কাজ কোন পর্যন্ত বা কাজের কি খবর। আপনার সবকিছু কমপ্লিট হয়েছে কিনা সে সম্পর্কে যাবতীয় সম্পর্কে আপনি নিজে থেকেই অনলাইনের মাধ্যমে দেখতে পারবেন। এবং আপনার ফাইলটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করতে হবে সেটি PDF নামের একটি ফাইলে থাকবে আপনি চাইলে আপনার গুগল ড্রাইভে রেখে দিতে পারবেন। 

আপনার যে শিক্ষাবোর্ড আছে সেই বোর্ডে গিয়ে ডকুমেন্ট গুলো দিয়ে আসবেন। তারপর আপনাকে কয়েকদিন অপেক্ষা করতে বলবে আপনার শিক্ষা বোর্ড। তারপর আপনি আপনার ব্যাংকের যে রশিদ রশিদ নিয়ে গিয়ে আপনি আপনার সংশোধনীয় সার্টিফিকেট উত্তোলন করুন বা করবেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাদের কতটুকু বুঝাতে পারলাম জানিনা যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সঠিক করার জন্য চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। 

বেকারত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ ও গল্প

0

বেকারত্ব নিয়ে অনেক কথাই বলা যায় কারণ একজন উচ্চশিক্ষিত লোক, সে যদি একজন উচ্চ শিক্ষিত হয়েও বেকার হয়ে বসে থাকে তাহলে মনে হয় তার চেয়ে দুঃখের বিষয় আর কোন কিছু হতে পারে না। একজন বেকার লোকের এমন মনে হয় যে এটা হয়তো বা সৃষ্টিকর্তার অভিশাপের মতোই একটি জিনিস।তো যাই হোক অনেকে বেকারত্ব নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন এগুলো খুঁজে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। আশাকরি পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন বেকারত্ব নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস খুঁজে পাবেন।

বেকারত্ব নিয়ে উক্তি

১. এই শহরে অনেক স্বপ্ন ভাঙ্গা বেকারত্ব বিরাজ করে, তাই বলে কি সে সফল হবে না। সফল একদিন  হবেই শুধু ধৈর্যের ব্যাপার।

২. কে হতে চায় বেকারত্ব, ভাগ্যের নির্মম পরিহাস বা সৃষ্টিকর্তার পরীক্ষার কারণে বেকারত্ব হয় আবার সেটা কিন্তু নিজের মেধা এবং পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে।

৩. বেকার বলে হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না, নিজের কষ্টগুলো সয়ে যাও কাউকে না জানিয়ে বিজয়ী একদিন হবেই।

৪. সাফল্য কখনো নিজের কাছে আসে না, সাফল্য নিজেকে হতে হয়। এই কথাটা না বুঝলেই সে বেকার হতে বাধ্য হবে।

৫. এই সমাজের কিছু অহংকারী লোকের মগজ ধোলাই এর কারনেও অনেক বেকারত্ব সৃষ্টি হয়।  চাকরির পিছে ছুটতে ছুটতে নিজেকে এমন নিরুপায় করে ফেলে যে বেকারত্ব হতে বাধ্য হয় যেকোনো কিছু করার আর তখন সুযোগ থাকে না।

৬. কিছু বেকারত্ব নিজের উপর সৃষ্টি হয় যেমন নিজের ভেতর যদি অলস থাকে, সে অলস একদিন নিজেকে বেকারত্ব করে ফেলে।

বেকারত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস

> জীবনের কঠিন পরিস্থিতির মনে হয় বেকারত্ব থেকেই বোঝা যায় কারণ বেকারত্বরাই জানে তাদের জীবন কতটা অসহায় ভাবে চলে।

> বেকারের অসফল শহরে যেন অনেক প্রেমের লাঞ্ছনা মৃত হয়ে ঘুরে বেড়ায়।

> সকলেই তো চায় পরিবারের বোঝা কাঁধে নিতে, কিন্তু পরিস্থিতির কারনে যেন বেকারত্ব একটি অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায়।

> যে ব্যক্তি অলস সে শুধু নিজের ভাগ্যের দোষ দিয়ে বসে থাকবে, ভাগ্য নয় নিজের পরিশ্রম আর মেধার বল দিয়ে বেকারত্ব দূর করা সম্ভব।

> একজন খেটে খাওয়া মানুষ কখনো তাকে বলবে না যে সে বেকার কারণ তার ভেতরে কোনো অলসতা নেই, সে যে কর্ম করে খাচ্ছে না কেন সে সুখে আছে।

> একজন উচ্চ শিক্ষিত মানুষ যদি বেকার হয়ে থাকে তাহলে সে হয়তো ভাবে যে এই দুনিয়াতে আমার বেচে থেকে কোন লাভ নেই, দুনিয়াতে আশাটাই মনে হয় ভুল হয়েছে।

> যে ব্যক্তি কাপুরুষ সেই শুধু নিজের ভাগ্যের দিকে তাকিয়ে থাকে শেষ পর্যন্ত তার ফলাফল একজন বেকারের খাতায় নাম জায়। কিন্তু একজন পুরুষ সে কখনো তার ভাগ্যের দিকে তাকায় না, সে তাকায় তার শক্তির দিকে।

বেকার ছেলের কষ্টের গল্প

আসলে বেকার বলতে বোঝায় এমন যে একটি শিক্ষিত ছেলে লেখাপড়া করে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হওয়ার পরেও সে কোন চাকরি বা কোন কাজ খুঁজে পাচ্ছে না। এটা মানেই তো বোঝায়, আসলে জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য চেষ্টার ত্রুটি রাখতে নেই তাহলে জীবনে বেকার হয়ে থাকতেই হবে। চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে, কখনোই হাল ছাড়া যাবে না সফল হওয়ার জন্য।

জীবনে বেকার থাকাটা অভিশাপ নয়, তবে বেকার হয়ে থাকাটা হল অভিশাপ। নিজেকে লড়তে হবে, যুদ্ধ করতে হবে জীবনকে নিয়ে, নিম্নবিত্ত বেকার বলে যে নিজে কিছু করতে পারবে না তা নয়, তুমি দেখিয়ে দাও যে একটি বেকার ছেলে নিজের ক্ষমতায়, নিজের শক্তি, নিজের মনোবল সৃষ্টি করে কি করতে পারে। কেউ কখনো খুব সহজেই বড় কিছু অর্জন করতে পারিনি এবং কি আজ অব্দি পারবে ও না। তাই বেকারত্ব যদি না থাকতে চাও তাহলে পরিশ্রমকে বেছে নাও দেখবে জীবন একদিন সফল হবে।

বেকারত্ব নিয়ে গল্প 

বর্তমান যুগে বেকারত্বের সমস্যাটা বেড়েই চলেছে কারণ এখন মানুষ অলস বেশি পরিশ্রম করতে তাদের ভালো লাগেনা। মানুষ খুব সহজেই একটি জিনিস পেতে চায় কিন্তু একটি জিনিস অর্জন করা কি এতই সহজ যে অর্জন করে সেই জানে একটি জিনিস অর্জনের পিছে তার কতটা মেধা শ্রম দিতে হয়। বেকার তো তারাই কর্মহীন মানুষগুলো বসে থেকে শুধু নিজের কর্মের দোষ দিয়ে ঘুরে বেড়ায় নিজের ভাগ্যের দোষ দিয়ে ঘুরে বেড়ায়।

একজন বেকারকে মানুষ সবসময় নিচু চোখে দেখে, কিন্তু হয়তোবা একদিন সে এমন হতে পারে যে সমাজের বড় মানুষ গুলোর মধ্যে একজন। তাই কাউকে কখনো ছোট করে দেখা উচিত নয় এই দুনিয়াটা বড়ই আজব কার ভাগ্যে কি লেখা আছে তা কেউ কখনো কল্পনাও করে না। তারপরও এই সমাজে বেকারত্ব মানুষগুলোকে একটু দুর্বল ভাবে সবাই।

সর্বশেষ কথাঃ 

বেকারত্ব নিয়ে যা কিছু লেখা হয়েছে আশা করি সবকিছু নতুন কিছু পাবেন। যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরও ভাল ভাল অনেক নতুন পোস্ট পেয়ে যাবেন।

চুয়াডাঙ্গা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে চুয়াডাঙ্গা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হবে। আপনারা যারা চুয়াডাঙ্গা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সঠিক সময়ের তথ্য পেয়ে যাবেন। চুয়াডাঙ্গা জেলার দিনমজুর ভাই ও বোনেরা আপনারা অনেকেই রোজা রেখে পরিশ্রম করে থাকেন তাই আপনাদের অবশ্যই সঠিক সময়ে ইফতার করা প্রয়োজন। আপনারা চাইলেই এই পোস্ট থেকে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের চুয়াডাঙ্গা জেলার ছেলে ও ইফতারের সময়সূচি।

এই পবিত্র মাহে রমজান মাসে ধরতে গেলে আমরা কম বেশি সবাই রোজা রাখি। আমাদের এই বাংলাদেশ প্রায় ৯৮% মানুষ মুসলমান, তাই আমাদের দেশের প্রায় সব জেলার মানুষ সঠিক সময় দেখে সেহরি ও ইফতার করে থাকে। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন আপনাদের চুয়াডাঙ্গা জেলার ইফতারের সময়সূচি ক্যালেন্ডার।

চুয়াডাঙ্গা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের চুয়াডাঙ্গা জেলার ইফতারের সময়সূচি টেবিল তৈরি করা হয়েছে। যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে, বন্ধু বান্ধবদের মাঝে যাতে তারা সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করতে পারে। 

রহমতের ১০  দিন

 তারিখ  বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৬ am  ৬ঃ২১ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৫ am ৬ঃ২২ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২২ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২৩ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২৩ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২৪ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৪ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৫ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৫ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২৬ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৬ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৭ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৭ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৮ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৮ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৯ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৯ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ৩০ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ৩০ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ৩১ pm

নাজাতের  ১০ দিন

 তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ৩১ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩২ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩২ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩৩ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩৩ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩৪ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩৪ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৫ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৫ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৬ pm

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার বিমান ভাড়া কত ২০২৩

0

আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে যাচ্ছেন এবং বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার বিমান ভাড়ার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আসলে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার বিভিন্ন এয়ারলাইন্স রয়েছে সেই বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের উপর নির্ভর করে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার বিমান ভাড়া এবং কি বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের মূল্য বিভিন্ন ধরনের। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন ঢাকা টু আমেরিকা বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত।

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার যে এয়ারলাইন্স গুলো রয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ওয়াশিংটন এয়ারলাইন্স, লস এঞ্জেলস এয়ারলাইন্স, মিয়ামি এয়ারলাইন্স, নিউইয়র্ক সিটি এয়ারলাইন্স, শিকাগো এয়ারলাইন্স, অস্ট্রিন এয়ারলাইন্স, ইন্ডিয়ানাপলিস এয়ারলাইন্স, বোস্টন এয়ারলাইন্স, আটলান্টা এয়ারলাইন্স ও সান ফ্রান্সিসকো এয়ারলাইন্স

উপরের দেওয়া বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের টিকিট মূল্য বিভিন্ন রকম এবং বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার যে বিমান ভাড়া রয়েছে সেটি ডলার রেটের ওপর নির্ভর করে টিকিটের মূল্য উঠানামা করতে পারে। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ায় মোট খরচ হতে পারে  ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার মত এবং বিমান ভাড়া তো অবশ্যই লাগবেই। তাহলে নিচ থেকে আপনারা দেখে নিন বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের বিভিন্ন টিকিট মূল্যের ভাড়া কত।

ঢাকা থেকে ওয়াশিংটন এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৫,০০০ টাকা থেকে ২,০০,০০০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা থেকে লস এঞ্জেলস এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৭,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে মিয়ামি এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৯,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক সিটি এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৬,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে শিকাগো এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৫,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে অস্ট্রিন এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৩,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে ইন্ডিয়া নাপলিস এয়ারলাইন্সের বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৭,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে বোস্টন এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৪,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে আটলান্টা এর এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৫,০০০ টাকা।

ঢাকা থেকে সান ফ্রান্সিসকো এয়ারলাইন্স এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ১,৯৮,০০০ টাকা।

আর পড়ুন,

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত সময় লাগে 

আপনারা অনেকেই আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত সময় লাগে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন এটি দেখার জন্য। এখানে দুইটি শর্ত আছে, শর্ত দুটি হলো ওয়ান স্টপ বিমান অর্থাৎ এক বিরতির বিমান এবং আরেকটি হলো টু স্টপ অর্থাৎ দুইটি বিরতির বিমান। এখন যদি বলি যে এক বিরতির বিমান কত সময় লাগে, এক বিরতি এর বিমান বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় গিয়ে পৌঁছাতে সময় লাগেম ২৩ ঘন্টা থেকে ২৩ঃ২৫ ঘন্টার মধ্যে। এবং দুই জায়গায় বিরতির বিমান বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে সময় লাগে ৩৯ ঘন্টা থেকে ৪০ ঘন্টা পর্যন্ত।

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা কত কিলোমিটার

আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা কত কিলোমিটার, এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার দূরত্ব হচ্ছে ১৩,২১৯ কিলোমিটার এবং ৮,২১৮ মাইল। আপনারা অবশ্যই দেখেছেন যে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার মোট দূরত্ব কত কিলোমিটার।

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে চাচ্ছেন কিন্তু এ বিষয়ে আপনাদের কোন ধারণা নেই। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু সঠিক ধারণা দেওয়া হবে যা আপনাদের কাজে লাগতে পারে। আপনি বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে বা যে কোন দেশেই যান না কেন আপনার অবশ্যই, যে দেশে যাবেন ওই দেশের সম্মতিপত্র বা ভিসা লাগবেই। আর পাসপোর্ট তো অবশ্যই লাগবে, এবং সর্বশেষ যে নিয়ম সেটি হল এয়ারলাইন্স এর টিকিট অর্থাৎ বিমানের টিকিট। তাহলে আপনারা দেখলেন যে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায় কি।

সর্বশেষ কথা

সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়েছেন আশা করি অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার যে সকল তথ্য সেগুলোর ব্যাপারে জানতে পেরেছেন। এবং আপনারা যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের পোস্ট।

নতুন বছরের স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও শুভেচ্ছা

0

নতুন বছরের উপলক্ষে সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং আশা করি সবাই ভাল আছেন। আশা করি নতুন বছর সবার খুব আনন্দ ও উল্লাসে কাটুক। অনেক ভাই ও বোনেরা আছেন যারা এই নতুন বছর নিয়ে অনেক কিছুই খুঁজে থাকেন। নতুন বছরের স্ট্যাটাস, নতুন বছরের ক্যাপশন, নতুন বছরের উক্তি ও নতুন বছরের কবিতা। নতুন বছরের শুভেচ্ছার জন্য অনেক কিছু খুঁজে থাকেন। তো আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা নতুন বছর উপলক্ষে অনেক কিছু খুঁজে পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের পছন্দের বিভিন্ন উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা। 

নতুন বছরের স্ট্যাটাস

নতুন বছরের স্ট্যাটাস

 

১. শুধু আজ এই প্রথম দিনেই নয়, এ বছরের প্রতিটি দিন তোমার সুখে কাটুক। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

২. নতুন বছরের নতুন দিনে সবাইকে জানাই শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা।

৩. নতুন বছরে সবার স্বপ্ন হোক সত্যি এবং সবাই থাকুক হাসিখুশি। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

৪. নতুন দিনে নতুন ভোরে সারাটি বছর কাটুক তোমার আগের বছরের চেয়ে ভালো। নতুন বছরের শুভেচ্ছা 

৫. নতুন সাজে নতুন রূপে দেখছি তোমায় নতুন করে সারাটি বছর যেন থাকো এমন করে। শুভ নববর্ষ।

৬. একটি নতুন বছর হলো একটি নতুন ডায়রির মত যে কলমটি আপনার হাতে নতুন করে গল্প শুরু করার জন্য প্রস্তুত হন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

নতুন বছরের ফেসবুকে স্ট্যাটাস

নতুন বছরের ফেসবুকে স্ট্যাটাস

* নতুন বছরে তোমার সকল স্বপ্ন পূরণ হোক এই কামনাই করি। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

* এই নতুন বছরে দুশ্চিন্তা দূর করে মনে আনো নতুন করে আনন্দ আর উচ্ছ্বাস থাকো সারাটি জীবন এভাবেই। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

* আগের সব কষ্টকে ভুলে গিয়ে নতুন দিন থেকে শুরু করো নতুন জীবন আর সেই খুশি যেন না হয় বিলীন। শুভ নববর্ষ

* নতুন বছরে হানাহানি, ভেদাভেদ, হিংসা সব ফেলে রেখে এসো সবাই মিলেমিশে নতুন বছরকে খুশিতে মাতিয়ে দেই। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

* চোখের জল ফেলো না বন্ধু তুমি, আমি আছি তোমার পাশে। সবাই তোমায় ভুলে গেলেও ভুলিনি আমি তোমার নতুন বছর কাটুক আনন্দে। এই সাথে তোমায় জানাই নতুন বছরের শুভেচ্ছা

নতুন বছরের ইসলামিক স্ট্যাটাস 

>দিনগুলো যেমনই যাক আলহামদুলিল্লাহ, আর যেদিন সামনে আসে তার জন্য শুকরিয়া। আশা করি নতুন বছরের প্রতিটি দিন ইনশাআল্লাহ ভালোই কাটবে। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা

>এই নতুন বছরের প্রতিটি দিন যেন আমাদের ঈমান ও ইসলাম নিরাপদ থাকে। মহান আল্লাহ পাকের রহমতে। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা

>যেদিন চলে যায় জীবন থেকে সে বছরগুলো ফুরিয়ে যায়। তো যেমনই আছি আলহামদুলিল্লাহ ভালই আছি। এই বলে সবাইকে জানাই নতুন বছরের শুভেচ্ছা

>পুরনো দিনের যে পূর্ণতা বা ব্যর্থতা তার জন্য আলহামদুলিল্লাহ এবং নতুন বছরের জন্য শুকরিয়া ও আগামীর লক্ষ্যে ইনশাআল্লাহ। শুভ নববর্ষ

>ফজরের এই নামাজ পড়ে স্বাগত জানাই নতুন বছরকে, পুরনো সব দিনকে ভুলে আল্লাহ তাআলার কাছে চাই সকল কিছুর জন্য ক্ষমা। এই বলে সবাইকে জানাই নতুন বছরের শুভেচ্ছা

>হয়তো শেষ, নয় তো শুরু তাই বলে কি পুরনো দিনের ব্যর্থতায় নিজেকে পিছিয়ে রাখলে হবে না। নতুন বছরের নতুন দিন থেকেই শুরু করুন কিছু অর্জন করার ও আমরণ চেষ্টা আর অপ্রতিরোধ। তবেই তো হবে জীবন সুন্দর। নতুন বছরের শুভকামনা রইল সবার জন্য

নতুন বছরের ক্যাপশন 

# ফুল ফুটেছে বনে বনে, ভাবছি তোমায় মনে মনে, কথা হবে তোমার সাথে এই নতুন দিনে কোন এক জায়গায়। শুভ নববর্ষ প্রিয়

# পুরনো দিনকে পিছনে ফেলে আবার চলে এলো বৈশাখ, আজ এই নতুন দিনে, নতুন হাওয়ায় পুরনো সব স্মৃতি গ্লানি ভুলে জীবন গড় নতুনভাবে। নতুন বছরের শুভেচ্ছা প্রিয়

# এই নতুন বছরের প্রতিটি দিন যেন তোমার সুখের সব স্বপ্নগুলো সত্যি হয়। তোমার জন্য রইল নতুন বছরের শুভেচ্ছা

# আজ এই নতুন দিনে ভুলে যাও পুরনো সব স্মৃতি, আজ থেকে শুরু হোক নতুন জীবন তোমার আমার। শুভ নববর্ষ প্রিয়

# আজ এই নতুন দিনে স্বপ্ন সাজাও রঙের মেলায়, জীবন ভাসাও রঙিন ভেলায় আর খুঁজে নাও বাঁচার একটি নতুন অধ্যায়। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

# নতুন বছরে জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তুলুন আর সমাজের গরীব দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ান তবেই তো জীবনকে পরিপূর্ণ সুন্দর করা যাবে। সবাইকে নতুন বছরের শুভকামনা 

নতুন বছরের ছন্দ

এসো হে বৈশাখ

নতুন বছরের পুরনো প্রেমে ডুবে যায় সেই হারানো দিনে,

 আবারো নতুন করে খুজি তোমায় এই নতুন দিনে। 

শুধু এই বছরের প্রথম দিনটি নয় গো প্রিয়,

বছরের প্রতিটি দিন যেন হয় তোমার স্বপ্নের মত।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা

নতুন সূর্য, নতুন গান;

নতুন সুর, নতুন গান;

নতুন আলো, নতুন প্রাণ;

কেউ রেখ না মনে দুঃখ,

সবাই যেন এই নতুন বছরের,

প্রতিটি দিন সুখে কাটাতে পারো। 

সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা ! 

 

নতুন বছরের শুভেচ্ছা

নতুন বছরের শুভেচ্ছা

দেখতে দেখতে আরও একটি বছর কেটে গেল, শুরু হল নতুন বছর। তাই সবার জীবনে নতুন করে আনন্দ, ভালোবাসা ও শান্তিতে ভরে উঠুক। সবাইকে জানাই নতুন বছরের শুভেচ্ছা

অতীতের ভুলকে মনে রাখা উচিত না হয় নিজেকে পরিবর্তন করা সম্ভব না। তাইতো নতুন বছরে অতীতের সব দুঃখ কষ্ট না ভুলে সেগুলোকে মনে করে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়া উচিত। শুভ নববর্ষ

বন্ধু তোরা কেমন আছিস, আশা করি তোরা খুব ভালো আছিস। আমাদের এই বন্ধুত্ব চিরকাল এমনি থাকবে। তোদের সবাইকে জানাই নতুন বছরের শুভেচ্ছা

গত বছর আমি তোমার সাথে এই দিনটিতে কাটিয়েছি, জানিনা আজ সেই দিনে তুমি কোথায় আছো কেমন আছো যেখানেই থাকো ভালো থাকো। আর তোমায় জানাই নতুন দিনের শুভেচ্ছা

শুধু তোমারই জন্য আজ আমি বড় আনন্দিত, কারণ তুমি আমার জীবনে হাজারো সমস্যার সমাধান। আই লাভ ইউ ও নতুন বছরের শুভেচ্ছা

তোমার সাথে এই নতুন বছরটি যে এত আনন্দে কাটবে কখনো ভাবিনি, মিস ইউ প্রিয়। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

নতুন বছর নিয়ে কিছু কথা

নতুন বছর নিয়ে তো অনেক কথাই বলা যায়। পুরানো দিন শেষ হয়ে নতুন বছরের আগমন, সেই নতুন বছরে অনেক মানুষের অনেক স্বপ্ন থাকে, অনেক পরিকল্পনা থাকে বিভিন্ন কিছু করার উদ্দেশ্যে। তাই অনেকে আছেন যে নতুন বছরের অপেক্ষায় থাকেন নতুন কিছু করার জন্য। নতুন বছর হলো একটি নতুন খাতার মতো যে খাতা থেকে পুরনো সবকিছু বাদ দিয়ে নতুন কিছু গল্পের শুরু করে জীবনকে বদলানো বা পরিস্থিতির সাথে নিজেকে টিকিয়ে রাখা। 

নতুন বছরের উপলক্ষে আপনারা অনেকেই অনেক কিছু খুঁজছেন আশা করি পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা নতুন বছর উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের শুভেচ্ছা বিভিন্ন স্ট্যাটাস ক্যাপশন পেয়ে যাবেন। এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে আপনার প্রতি বেশি আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুবান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন। 

বকুল ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

যদি বকুল ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা খুঁজে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ এখানে তুলে ধরা হবে বকুল ফুল নিয়ে নতুন নতুন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা। বকুল ফুলের সুগন্ধে যেন অনেকেই মুগ্ধ হয়ে যায় তাইতো এই ফুলকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ভাবে বকুল ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকে। তো আশা করি যে এই পোস্ট এর মধ্য থেকে আপনারা আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী বকুল ফুল নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ এগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

আপনাদের হয়তো অনেকেরই বকুল ফুল খুবই প্রিয়, বিশেষ করে আমার এই বকুল ফুল খুবই ভালো লাগে এবং বকুল ফুলের সুভাষ আমি মাঝে মাঝে নিয়ে থাকি এবং মনকে একটু ফ্রেশ করি। সেই ভালো লাগা থেকে বকুল ফুল নিয়ে কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরবো আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন বকুল ফুল নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও উক্তিগুলো।

বকুল ফুল নিয়ে উক্তি

বকুল ফুল নিয়ে উক্তি

» বকুল ফুলের মালা গেঁথে বসে আছি, তোমার গলায় পড়াবো বলে।

» আমি বকুল ফুলের মালা হয়ে থাকবো তোমার খোপায়, দেব নাকো যেতে কোথায় তোমায়।

» পাশে এসে বসো বন্ধু, বেঁধে দেবো তোমার খোঁপায় বকুল ফুলের মালা।

» বকুল ফুলের গন্ধে যেন আজ আমি দিশেহারা, তাইতো আমার লাগছে না ভালো তুমি ছাড়া।

» আমি বকুল ফুলকে সাক্ষী রেখে তোমার হাতে হাত রাখতে চাই, কখনো ছেড়ে চলে যেও না প্রিয়।

» তুমি আজ নিজেই বকুল ফুল ফোটাবে বলে, তাইতো বকুল গাছের নিচে আর আগের মত দেখা যায় না তোমার।

বকুল ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

বকুল ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

> বকুল ফুলের মত সুভাষ ছড়িয়ে থাকতে চাই চিরদিন তোমার পাশে,

>  আমি এক মুষ্ট বকুল ফুল এনেছি তুমি চাইলে রেখে দিতে পারো।

> সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে যখন বকুল ফুলের সুগন্ধি আমার নাকে চলে যায়, তখন আমি মুগ্ধ হয়ে যাই।

> বকুল ফুল হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি একলা একা, তোমায় বলবো না আজ ভালোবাসি।

> তুমি কি হতে চাও আমার বকুল ফুলের রানী, যে সারা জীবন আমাকে বকুল ফুলের মত সুগন্ধি দিয়ে যাবে।

বকুল ফুল নিয়ে ক্যাপশন 

বকুল ফুল নিয়ে ক্যাপশন 

> আমি সকালে উঠে যখন দেখি তোমায় বকুলতলায়, তখনি যেন মুগ্ধ হই তোমায়।

> তুমি কি হতে চাও আমার সেই বকুল ফুল, যে কিনা সকাল-সন্ধ্যা সুগন্ধিতে ভরিয়ে দিবে আমার মন।

> তোমার ওই রেশমি চুলের খোপায় আমি দেখেছিলাম যেদিন বকুল ফুল, সেদিন থেকেই যেন হয়ে গেছি আমি তোমার।

> যদি তুমি বকুল ফুলকেই ভালবাসতে না পারো, তাহলে এসো না আমার সাথে ভালোবাসার খেলা করতে।

> তুমি সকালে যখন বকুলতলায় গিয়ে বকুল ফুলের সংগ্রহ কর, আমি তখনই বুঝে ফেলি তুমি কতটা মায়াবতী।

বকুল ফুল নিয়ে ছন্দ 

বকুল ফুল নিয়ে ছন্দ 

* আমি বকুল ফুলের গন্ধের সতেজ নিঃশ্বাসে খুঁজে পাই তোমায়।

* আমার একটি স্বপ্ন ছিল, সেটা কি জানো, তোমার আমার বাসর ঘরটা বকুল ফুল দিয়ে সাজানো।

* বকুল ফুল যদি হয় তোমার প্রতিদিন সকালের ভালোবাসা, তাহলে আমি হব তোমার বিকেল বেলার ভালোবাসা।

* প্রিয় তুমি আজ পাশে থাকলে হয়তো, আমার বারান্দার উঠানের বকুল ফুলের মালা পড়িয়ে দিতাম তোমার গলায়।

* বকুল ফুল হয়তো তোমায় সকাল দুপুর সুগন্ধি দিবে, কিন্তু আমি তোমায় সারা জীবন সুগন্ধি দিয়ে যাব।

* বকুল ফুলের ওই মিষ্টি গন্ধে আমি মাতোয়ারা, লাগে না ভালো আজ তুমি ছাড়া।

বকুল ফুল নিয়ে কবিতা

বকুল ফুল

পাপিয়া রহমান

তুমি কার লাগিয়া ঘাতলা সখি,

বকুল ফুলের মালা।

জীবন যারে চাইতে পারে,

সেই কি আসলে তার হয়।

জীবন যেন বকুল ফুলের মত,

সুগন্ধি ছড়াতে গিয়ে;

করেছে এক রূপবতীর মায়ায়।

কে গো তুমি রূপবতী,

টাল মাতাল তোমার মায়ায়।

তোমার জন্য গাথলাম সখি,

বকুল ফুলের মালা।

আসবে আসবে করে তো,

আর আসলে না বকুলতলায়।

তুমি আজ নিজে বকুল ফোটাবে বলে,

তাইতো আসো না বকুলতলায়।

বকুল ফুল, বকুল ফুল,

এত আশা দিয়া আমায়;

বাধাইলা সোনা দিয়া ঘর।

যদি কেন নাই আসিবা,

তাহলে কেন দেখাইলা এত আশা।

সর্বশেষ

এ পোস্টটি যদি সম্পন্ন পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালই লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে আমাদের সাথেই থাকুন।