Home Blog Page 11

প্রবাসীদের কষ্টের স্ট্যাটাস, গল্প, উক্তি, এসএমএস ও ছন্দ

0

অনেকেই আছেন যারা প্রবাসীদের নিয়ে অনেক কষ্টের স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প, এসএমএস অনেক কিছুই খুঁজে থাকেন। আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে প্রবাসী ভাইদের নিয়ে কিছু কষ্টের স্ট্যাটাস, কষ্টের উক্তি, কষ্টের ছন্দ, কষ্টের ক্যাপশন ও কষ্টের গল্প তুলে ধরব আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আসলে প্রবাসী জীবন যে কতটা কষ্টের সেটা হয়তো বা শুধু তারাই জানে। তারা তাদের সুখ শান্তি, আনন্দময় মুহূর্তগুলো, আপনজনদের সাথে কাটানো সময় গুলো মাটি করে প্রবাস জীবনে যায় শুধু টাকা ইনকাম করার জন্য।

তারা ইচ্ছা করলেই তাদের আপনজনদের সাথে দেখা করতে পারে না, তারা তাদের কষ্টের মুহূর্তেও আপনজনদের সাথে চাইলেই সময় কাটাতে পারে না, তাদের দুঃখটা শুধু তারাই বোঝে। প্রবাসী ভাইয়েরা আপনারা অনেক সময় অনেক কষ্টের স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প, এসএমএস এগুলো খুঁজে দেখেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। আপনারা চাইলে এই পোস্ট থেকে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প এসএমএসগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

প্রবাসীদের কষ্টের স্ট্যাটাস 

১. প্রবাস জীবনে আসলে যত টাকাই ইনকাম করা যাক না কেন, যত সুখ শান্তি থাকুক না কেন কিন্তু চোখের কোনে এক বিন্দু জল থেকেই যায়।

২. প্রবাস জীবনে একাকীত্বটা খুবই খারাপ একটা জিনিস, যে কষ্টটা সবাই সহ্য করতে পারে না।

৩. প্রবাসী মানুষগুলো হয়তোবা একটি মোমবাতির মত কারণ তারা নিজে জ্বলে পুড়ে পরিবারকে আলোকিত করে।

৪. প্রবাস মানে হাসি, ঠাট্টা, উল্লাস নয়, প্রবাসী জীবন মনে চোখে ভরা জল আর বুক ভরা জীবন গড়ার কল।

৫. রাতে আসি সকালে যাই, দুপুর বেলায় খাবার খাই, এরই নাম প্রবাসীদের কষ্টের জীবনের বিদেশ।

৬. রক্তের মত প্রবাসী ভাইদের ঘামের মূল্য আমরা কজনি বা দিতে পারি, আমরা শুধু তাদের কাছে চেয়েই যাই, কখনো বলি না যে তারা কেমন আছে।

৭. টাকা পয়সা থাকলে সবাই তার খবর নেয়, সবাই তাকে ভালোবাসে, প্রিয়জন হতে চায় কিন্তু টাকা-পয়সা না থাকলে কেউ খবর নেয় না, এটাই হচ্ছে প্রবাসীদের জীবন।

প্রবাসীদের কষ্টের উক্তি 

> তোমার জীবনটা হয়তো একটি কাঠের পুতুলের মত মনে পড়ে সবাই কারণ প্রবাসীদের কাছ থেকে সবাই শুধু কিছু পাওয়ার আশা করে, সে কেমন আছে, কি করছে, কি খাচ্ছে কেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছে এর খবর কেউ নেয় না।

> হাজারো মাইলের লম্বা একটি সফর কেটে যখন বাড়িতে আসা হয় তখনই বা একটি প্রবাসী ভাইয়ের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্তটা চলে আসে।

> প্রবাসী জীবনের সবচেয়ে কষ্টের মুহূর্তটা মনে হয় তখনি যখন সে তার পরিবারের মানুষের জন্য তারা আপন মানুষকে ছেড়ে প্রবাসে পাড়ি জমায়।

> প্রবাস জীবন হয়তোবা তখনই খুব কষ্টের হয় যখন সে খুব কষ্টের সাথে যুদ্ধ করে তার প্রবাস জীবনে শান্তির মুহূর্তকে ফিরিয়ে আনে, তখন যদি কেউ তার অবস্থার দিকে তাকিয়ে তার সাথে ভালো মিল দিতে চায়।

> যখন প্রবাস জীবন অতিবাহিত করে সেই দেশেও বিদেশের মতন লাগে এবং নিজের দেশও বিদেশে পরিণত হয়।

প্রবাসীদের কষ্টের এসএমএস

* প্রবাস জীবনের একাকীত্বতা অনেকটাই অস্বাভাবিক আর জটিল কারণ অনুভূতি স্বাধীনতার হয় না, কিছু ইচ্ছে করলেই সেটা করা যায় না।

* প্রবাস জীবনের গল্প তোমরা কি বুঝবে, এবার এসে দেখো তারপর না হয় বুঝতে পারবে প্রবাস জীবনের কষ্টের প্রতিটি দিন নয়, প্রতিটি সেকেন্ডের মূল্য।

* শুধুমাত্র প্রবাসীরা জানে তাদের জীবনটা কতটা কষ্টের হয়। হাজারো কষ্ট সহ্য করে পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোই তাদের কাজ।

* প্রবাস জীবনের কষ্ট গুলো আসলে কারো কাছে শেয়ার করার মতো নয়, এই জীবনের অনুভূতি স্বাধীনতার নয় বরং পালিয়ে থাকার।

* প্রবাসীরা যত কষ্টই থাকুক না কেন পরিবার বা আপনজনদের মাঝে সে কখনো গুমড়ো মুখে তাদের সাথে কথা বলতে জানে না তারা, তারা সবসময় হাসিমুখেই কথা বলে।

* প্রবাস জীবনে থাকে যারা কষ্টের মাঝে, ঝড়-বৃষ্টি, রোদে পুড়ে মরছে কেটে, তারা তাদের নিজের জীবনকে পুড়িয়ে আপনজনদের মাঝে দেয় আলো ছড়িয়ে।

প্রবাসীদের কষ্টের ছন্দ

স্বপ্ন ছিল বাধবো ঘর,

প্রবাস আমার করলো পর,

জন্ম নিলাম বাংলাদেশ,

ঘুমাই এখন প্রবাসে।

প্রবাস জীবন হাসির নয়,

এসেছে যারা প্রবাসে,

জানে তারা প্রবাসের জীবন, 

কেমন করে লড়তে হয় এই প্রবাসে। 

হাজারো কষ্টের মাঝে,

মুখ লুকিয়ে ভালো থাকার নাটকটা, 

হয়তোবা প্রবাসীদের মত আর কেউ পারেনা।

প্রবাসীদের জীবনের মানেই হলো,

প্রিয়জনদের থেকে দূরে থাকার একাকীত্ব এমন একটি ব্যথা,

যা কখনোই দূর হয় না।

প্রবাসী বলে কথা,

কষ্টের মাঝে সুখের স্বপ্নগুলো বিক্রি করে দিয়েছি,

ইচ্ছে হলেই তো আর দেশে যাওয়া যায় না,

সে হলেই তো আর আপন মানুষের কাছে যাওয়া যায় না। 

প্রবাসীদের কষ্টের গল্প

প্রবাসী ভাইরা সব দুঃখ কষ্ট মেনে নিতে পারে কিন্তু তখনই তারা সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় যখন তারা আপন মানুষ অন্য কারো সাথে পালিয়ে যায় তার ঘর ছেড়ে, তখন তারা আর সেই ব্যথা সহ্য করতে পারবে না। তখনই তো সে ব্যর্থ হয় যে যার জন্য এত কিছু সে আমায় আজ ছেড়ে চলে গেল। তাহলে প্রবাস জীবনের কষ্টের কি মূল্য রইল। প্রবাস জীবনের যে কষ্টের গল্প গুলো সে হয়তো জানে না, সে যদি জানতো তাহলে হয়তো বা তাকে ছেড়ে দূরে চলে যেত না। আসলে দোষটা প্রবাসীদের কারণ তারা তাদের সুখের সব সময় টুকু আপনজনের সাথে শেয়ার করে কিন্তু তাদের কষ্টের সময়টুকু আপন মানুষের মাঝে শেয়ার করে না।

একজন প্রবাসী মানুষ যে তাদের আপনজনদের ছেড়ে এত কষ্ট করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে টাকা ইনকাম করে তাদের আপনজনদের মাঝে সে টাকাগুলো বিলিয়ে দেয়। কিন্তু সেই প্রবাসীর মাঝে যে কত কষ্ট জমে আছে কত দুঃখ জমে আছে, তাদের ভিতরে যে কত সুখ শান্তির মুহূর্তগুলো দাফন করে রেখেছে, শুধু তারাই ভালো জানেন। তোমার জীবনের গল্পটা খুবই কষ্টের হয়, তারা যতই বলুক যে আমরা অনেক সুখে আছি, অনেক ভালো আছি।

শেষ কথা

উপরে প্রবাসী ভাইদের নিয়ে যে কষ্টের কথাগুলো লেখা হয়েছে, আশা করি যে যদি আপনারা করে থাকেন তাহলে আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই বলে আজকে বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ।

ভিসা কার্ড করতে হয় কিভাবে ?

0

বর্তমান সময়ের যে পরিস্থিতি এই পরিস্থিতি সাপেক্ষে আপনি যদি ভিসা কার্ডের কথা বলেন তাহলে ভিসা কার্ড আপনার জন্য পারফেক্ট একটা কার্ড কারণ এই কার্ড দিয়ে আপনি সব ধরনের লেনদেন আপনার যাবতীয় প্রয়োজন মেটাতে পারবেন। এবং কি ভিসা কার্ড বর্তমান সময়ের নিরাপত্তার দিক দিয়েও বেশি জনপ্রিয় তাই এই কার্ড বর্তমান সময়ে বেশি প্রচলিত হয়েছে। সময়ের সাথে সাথে মানুষের চাহিদা এবং ব্যক্তিগত কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস সকল কিছুর পরিবর্তন ঘটে।

বর্তমানে ভিসা কার্ডের ব্যবহার দিন দিন অনেক বেড়ে যাচ্ছে আপনি আপনার কার্ড দিয়ে ইচ্ছা সেখান থেকে আপনি লেনদেন টাকা উত্তোলন টাকা টান্সফার যেটাই বলেন না কেন সবকিছুই পারা সম্ভব এই ভিসা কার্ডের মাধ্যমে । বর্তমানের আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়ে মানুষ আজ তাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই সবকিছু পাল্টিয়ে ফেলতেছে।

ভিসা কার্ড করতে হয় কিভাবে

এক্ষেত্রে ভিসা কার্ডের গুরুত্ব অপরিসীম মানুষের প্রতিটি লেনদেনের ক্ষেত্রে এবং সুবিধার্থে কোন হয়রানি না হয়ে খুব সহজেই এই ভিসা কার্ড মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে দেখে নেই কিভাবে ভিসা কার্ড করতে হয় এবং কি কি লাগে। বিস্তারিত নিচে দেওয়া হল বা লেখা হলো।

ভিসা কার্ড কি

মানুষের জীবনের প্রতিটি লেনদেনের ক্ষেত্রে অন্যতম এবং অত্যাধুনিক একটি কার্ড হচ্ছে ভিসা কার্ড। মানুষ বর্তমানে নগদ অর্থ নিয়ে চলাচল করা একটি বোঝা মনে করে তাই সবাই এখন ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ভিসা কার্ড ব্যবহার করে থাকে। কোন ঝামেলা ছাড়াই এই গানটি আপনি ব্যবহার করতে পারবেন খুব সহজে অন্যান্য কার্ড গুলো অনেক সময় অনেক ঝামেলা করে এবং সার্ভার সমস্যা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় আপনি যদি এই ভিসা কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কোন ধরনের কোনো ঝামেলা না, ঝামেলা বিহীন একটি কার্ড হচ্ছে ভিসা কার্ড। 

কিভাবে ভিসা কার্ড করতে হয়

আমাদের দেশে কিছু সরকারি এবং বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট পরিমান চার্জের বিনিময়ে ভিসা কার্ড দিয়ে থাকে সেই ব্যাংক গুলো হচ্ছেঃ 

  • স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড ।
  • ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
  • ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড।
  • আই এফ আই সি ব্যাংক অফ লিমিটেড। 

এছাড়াও আরও কয়েকটি ব্যাংক আছে যেগুলোতে আপনাকে  ভিসা কার্ড প্রদান করে থাকে। তাহলে চলুন এবার দেখে নেই ভিসা কার্ড করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন হয় সেগুলোর বিষয় নিয়ে বিস্তারিত নিচে লেখা হলো।

ভিসা কার্ড করতে কি কি লাগে

প্রথমে আপনাকে যেতে হবে যে ব্যাংক গুলোতে ভিসা কার্ড দিয়ে থাকে সে ব্যাংকে গিয়ে আপনার প্রথমে একাউন্ট না থাকলে প্রথমে আপনার অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে। আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করতে যা যা দরকার সেগুলো হচ্ছে।

  • আপনার এক কপি এনআইডি কার্ডের ফটোগ্রাফি।
  • তারপর আপনার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ।
  • তারপর আপনি যাকে নমিনি দিবেন তার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এবং তার পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
  • আপনার যদি পূর্বের কোন ব্যাংক একাউন্ট খোলা থাকে তাহলে প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্টস থাকলে ভালো হয় না থাকলে দরকার নেই।  

আপনি যেভাবে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট চালু করেন ঠিক ওই একাউন্ট এর পাশাপাশি ভিসা কার্ড নিতে চাইলে আপনাকে কিছু এক্সট্রা টাকা লাগবে। যা ভিসা কার্ডের জন্য চার্জ হিসাবে নেয়া হয়, ভিসা কার্ডের মাধ্যমে আপনি যেকোনো শোরুম বা বড় ধরনের কোন শপিংমল বা কোন ব্যাংক বা যেকোনো একটি প্রয়োজনীয় জায়গায় গেলে আপনি এই কার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন।

আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি আপনার ভিসা কার্ডের যে যাবতীয় কাজগুলো আছে সে সকল তথ্য গুলো পেয়ে যাবেন এবং ভিসা কার্ডের যেসকল ব্যবহার গুলি আছে তা আপনি এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন। এই পোষ্টে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করুন এবং যদি পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। 

ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত

0

এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা ইতালি যেতে যাচ্ছেন, আপনাদের জন্য রয়েছে সুখবর, আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে বর্তমান সময়ে ইতালিতে প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে ইতালিতে কাজের লোকের সংকট অনেক বেড়ে গেছে এবং কি নতুন নতুন অনেক কাজের চাহিদাও বেড়ে গেছে।

ইতালিতে বর্তমানে এমন কিছু কাজ রয়েছে যে কাজগুলোর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আপনারা অনেকেই আছেন যে ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন যে ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন বেশি।

ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি

ইতালিতে বর্তমানে প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে, তো আপনাদের যাদের ইতালির বিভিন্ন কাজ সম্পর্কে ধারণা রয়েছে বিশেষ করে তাদের জন্য একটু বেশি সুবিধা হবে। কারণ যেকোন কাজের উপর অভিজ্ঞ লোকদের একটু বেশি মূল্য দিয়ে থাকে এবং বেতনের দিক দিয়েও একটু বেশি হয়ে থাকে। তো যাই হোক নিচ থেকে আমরা জেনে নেব যে ইতালিতে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি।

> ড্রাইভিং,

> ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি,

> রেস্টুরেন্ট এর কাজ,

> ইলেকট্রনিক্স,

> মেকানিক্যাল,

> কনস্ট্রাকশন,

> কৃষি কাজ,

> ফুট প্যাকেজিং ও

> ক্লিনিং এর কাজ। 

তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে বর্তমানে ইতালিতে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। তবে এগুলোর মধ্যে থেকে রেস্টুরেন্ট এর কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি বর্তমানে ইতালিতে। এছাড়াও আরো যে বিভিন্ন কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে অভিজ্ঞ কর্মচারীদের মূল্যায়ন বেশি দিয়ে থাকে। তো যাদের এই কাজগুলোর মধ্যে অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা চাইলে এ সকল ভিসায় যেতে পারেন। তাহলে এবার আপনারা নিচ দেখে নিন যে ইতালির কোন কাজের বেতন কি কত।

ইতালির ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা 

আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন না যে ইতালির ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। আবার অনেকে আছেন যারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন যে ইতালির ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। এবং কি আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকেই ইতালি যাচ্ছেন, ও জানা উচিত যে ইতালির ১ টাকায়  বাংলাদেশের কত টাকা হয়। ইতালির টাকাকে বলা হয় ইউরো, তাহলে ইতালির এক ইউরো বর্তমানে বাংলাদেশের টাকায় ১১৮.৫০ টাকা। তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে ইতালির এক টাকায় বাংলাদেশের বর্তমানে কত টাকা।

ইতালিতে কোন কাজের বেতন কত 

উপর থেকে দেখতে পেরেছেন যে ইতালিতে কোন কাজে চাহিদা বেশি এবং ইতালির ১ টাকার মান বাংলাদেশের টাকার কত টাকা। তাহলে এখন আপনারা দেখে নিন যে ইতালিতে কোন কোন কাজের চাহিদা কেমন।

রেস্টুরেন্ট, মেকানিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স এই কাজগুলোর চাহিদা ইতালিতে সবচেয়ে বেশি। এই কাজগুলোতে বর্তমানে ইতালির ৩,৫০০ ইউরো থেকে ৪,০০০ ইউরোপ পর্যন্ত। যা বাংলাদেশের টাকায় ৪,১৪.৭৫০ টাকা থেকে ৪,৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে বর্তমান সময়ে ইতালিতে এই কাজগুলোর চাহিদা কি রকম।

কৃষি কাজ, ড্রাইভিং ও কনস্ট্রাকশন এই কাজগুলোতে ঘন্টা চুক্তি বেতন দিয়ে থাকে। যেমন আপনি যদি প্রতিদিন ৮ ঘন্টা থেকে ১০ ঘন্টা পর্যন্ত ডিউটি করে থাকেন, তাহলে সেই ৮-১০ ঘণ্টা হিসেবে বেতন দিবে। এই কাজগুলোর উপরে ১ ঘন্টা প্রতি ৬-৮ ইউরো দিয়ে থাকে। তাহলে মাস শেষে এই কাজগুলোর বেতন হয় ১,৪৫,০০০ টাকা থেকে ২,৩৭,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর বেতন ও মোটামুটি ভালই। যেমন ফুট প্যাকেজিং, ও ক্লিনিং এর কাজে কষ্ট কম এবং কি বেতনটাও একটু কম। আবার ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি এই কাজটিতে বেতন খুবই বেশি ২,৬৫,০০০ টাকা থেকে ৩,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং কোন কাজের উপর অভিজ্ঞতা থাকলে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আবার এমন কিছু কাজ রয়েছে যেগুলোতে তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি যে ইতালির কোন কাজের চাহিদা কেমন এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান ও কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবার

0

এই পোষ্টের মাধ্যমে আজকে জানবো কুষ্টিয়া জেলার যে সেরা দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে এবং কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ও বিখ্যাত কিছু খাবারের সম্পর্কে। অনেকে আছেন যারা কুষ্টিয়া জেলার অনেক কিছুই খোঁজ করে থাকেন আশা করি এখান থেকে তা পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন কুষ্টিয়া জেলার কিছু অজানা তথ্যগুলো। 

কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান 

কুষ্টিয়া জেলার যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে তার বিশেষ কিছু দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত আকারে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য দেওয়া হল। আশা করি আপনাদের প্রয়োজনে আসবে যদি কষ্ট করে পড়ে থাকেন। 

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি 

খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলায় কুমারখালী উপজেলায় ঝিনাইদহ গ্রামে অবস্থিত হল কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি অবস্থিত। অবশ্য এই গ্রামটির নাম পূর্বে ছিল খোরশেদপুর বর্তমানে এর নাম এখনো ঝিনাইদহ হিসেবেই আছে এবং সবাই ঝিনাইদহ নামেই চিনেন। পদ্মা নদীর কল ঘেঁষে অবস্থিত অমায়িক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ঘেরা একটি গ্রাম হল ঝিনাইদহ গ্রাম। 

লালন শাহ সেতু 

কুষ্টিয়া শহর থেকে মাত্র ৩১ কিলোমিটার দূরে পদ্মা নদীর উপরে এই লালন শাহ সেতু অবস্থিত। এই বৃষ্টি কুষ্টিয়া ও পাবনা জেলাকে ঘিরে অবস্থিত হয়েছে এই দুই জেলার মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে সেতুটি স্থাপিত করা হয়েছিল। 

পাকসি রেল সেতু

দেশের বৃহত্তম রেল সেতুর মধ্যে একটি হল এই কুষ্টিয়ার পাকসি রেল সেতু। পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার থেকে পদ্মা নদীর উপর দিয়ে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা দিয়ে বয়ে গেছে এই সেতুটি। সেতুটির নির্মাণ করা হয় ১৯১৫ সালে। 

ফকির লালন সাঁইজির মাজার

কুষ্টিয়া জেলা থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে কুমারখালী উপজেলায় অবস্থিত এই লালন সাঁইজির মাজার। সেখানে রয়েছে লালনের কবরস্থান এই কবরস্থানকে কেন্দ্র করে সেখানে তৈরি করা হয়েছে মাজার আর সেই মাজারের নাম দেওয়া হয়েছে লালন সাঁইজির মাজার। তিনি ১৮৯০ সালে মৃত্যুবরণ করার পর তার ভক্তরা পরবর্তীতে ১৯৬৩ সালে সেই মাজারটি নির্মাণ করেন। 

পরিমল থিয়েটার

ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অন্যতম থিয়েটার ছিল এই কুষ্টিয়া জেলার পরিমল থিয়েটার। এই থিয়েটারে কলকাতার উনবিংশ শতকের মহা অভিনেতা গুলো যেমন প্রমতেশ বড়ুয়া, ইন্দুবালা, আঙ্গুর বালা, দূর্গা দাস, প্রমুখেরা এসে তারা নিয়মিত এসে এই নাট্যমন্ত্রীর পরিদর্শন করতেন। এবং এখান থেকেই বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে জনতার পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছিল। 

গোপীনাথ গিউর মন্দির  

কুষ্টিয়া জেলার পাশাপাশি জেলা যশোর এর নলডাঙ্গার মহারাজা ছিলেন ভূষণ দেব রায় তার দানকৃত জমির উপরে স্থাপিত হয় গোপীনাথ গিউড় মন্দিরটি। ১৯০৫ সালে সেই মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়। 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় 

খুলনা বিভাগের একটি বিখ্যাত জেলা কুষ্টিয়া, সেই জেলায় অবস্থিত এই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি নির্মাণ করা হয় ১৯৭৯ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল ধর্মের দেশি-বিদেশি, ছাত্র-ছাত্রীর ও শিক্ষকের সমন্বয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। 

কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবার 

খুলনা বিভাগের একটি বিখ্যাত জেলা হচ্ছে এই কুষ্টিয়া। কুষ্টিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পৌরসভা যা বাংলাদেশের ১১ তম বৃহত্তম শহর। কুষ্টিয়ার যে বিখ্যাত খাবারগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবারগুলো হল তিলের খাজা,আশোক মিষ্টান্ন ভান্ডারের রসগোল্লা আর জগদীশ মিষ্টান্ন ভান্ডারের চমচম, কুঠিবাড়ির রাস্তার সামনের বিখ্যাত কুলফি মালাই ইত্যাদি।  

কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

বাংলাদেশের সাহিত্য সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক অঙ্গনের স্বনামধন্য অনেক ব্যক্তি জন্মগ্রহণ করেছেন এই কুষ্টিয়া জেলায়। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো

> বিখ্যাত বাউল ও মরমী গানের সৃষ্টিকর্তা – ফকির লালন শাহ্‌ ।

> বিখ্যাত ব্যবসায়ী ও পূর্ব বাংলার কাপড় কল এর প্রতিষ্ঠাতা – মোহিনী মোহন চক্রবর্তী। 

> বিশিষ্ট আইনজীবী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা – ব্যারিস্টার এম, আমির -উল-ইসলাম। 

> সর্বপ্রথম যিনি ইংরেজদের বিরুদ্ধে বাংলার অত্যাচারী কৃষকদের জন্য আন্দোলন করেন – প্যারীসুন্দরী দেবী। 

> বিখ্যাত সাহিত্যিক – মীর মোশাররফ হোসেন। 

> বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান সংসদ সদস্য – মাহবুবুল আলম হানিফ। 

> অগ্নিযুগের বিখ্যাত দেশপ্রেমী এবং সশস্ত্র সংগ্রামী নেতা – যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। 

> প্রখ্যাত সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ ও দাবাড়ু –  ড. কাজী মোতাহার হোসেন। 

> যিনি বাঙালি মহিলা মুসলিম হিসেবে সর্বপ্রথম গদ্য সন্দে –  কবিতা লিখেছেনমাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা। 

> কলকাতার হাইকোর্টের বিচারপতি ও আইন শাস্ত্রবিদ – মম্মথনাথ মুখোপাধ্যায়। 

> বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক – হাবিবুল বাশার সুমন। 

> বাংলাদেশী অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও টিভি পরিচালক – সালাউদ্দিন লাভলু। 

সর্বশেষ কথা

কুষ্টিয়ার দর্শনীয় স্থানগুলো এবং বিখ্যাত ব্যক্তি ও বিখ্যাত খাবারের যে কথা উল্লেখ করা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের প্রয়োজনে আসবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আত্মীয়-স্বজন, পরিবার, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি আরো অনেক ধরনের পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ঘুমের মধ্যে মানুষ কেন নাক ডাকে ?

0

আমরা অনেকেই আছি যারা ঘুমের সময় নাট দেখে থাকি কিন্তু ঘুমানোর সময় কি হয় না হয় সেটা তো আর কেউ বলতে পারে না। তবে পাশে যদি কেউ থাকে তাহলে সেই ভালো জানে যে আপনি ঘুমের ঘোরে কি করছেন। সারা বিশ্বের বর্তমানের যে সংসারের মধ্যে ডিভোর্স বা সেপারেশন বলে। এই ডিভোর্স বা সেপারেশন এর কারণ কিন্তু ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা। আসলে যিনি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন তার তো কোনো সমস্যা হয় না কিন্তু পাশে যে থাকেন তার তো ঘুম হইনা বরংছো ঘুমের আরো ১২ টা বেজে যায়। 

আসলে নাক ডাকার তো কোনো বয়স নেই কোন বাচ্চা অথবা কোন মধ্যবয়স্ক লোক বা কোন বৃদ্ধ লোক যে কেউ নাক ডেকে ঘুমাতে পারে তার কোন সিওর নেই। অনেকে আছেন যারা ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন কিন্তু ঘুম থেকে উঠে বলেন যে কই আমি নাক ডেকেছি। অথচ তিনি কিন্তু নাক ডেকে ঘরের মনের মানুষের বারোটা বাজিয়ে দিয়ে দেয়। ঘুমের মধ্যে যে নাক ডাকেন সে হয়তো ভাবেন কি শান্তির ঘুম হল। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা কি বলে এবং তাদের মতামত কি চলুন তা দেখে আসি। 

ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে কেন

বিশেষজ্ঞদের মতে তারা বলেন যে মানুষ যখন ঘুমন্ত অবস্থায় থাকে তখন তার শ্বাসনালী বা নাকের মধ্যে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে সে নাক ডেকে ঘুমাতে পারে। যখন ঘুমায় তখন তার নাকে বা শ্বাসনালীতে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে তার শ্বাস নিতে নরমালি কষ্ট হয় আর ঘুমন্ত অবস্থায় একটু বেশী সমস্যা হবে এটাই স্বাভাবিক । নরমালি আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের নাক ,গলার পেশি ,মুখের উপরের অংশ লালা-জিব্বার অংশ শিথিল হয়ে যায়।

মানুষ যখন ঘুমায় তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে যদি শ্বাস প্রশ্বাস প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে  চায়।  তখন বাতাস সংকুচিত রাস্তা ঠেলেই আমাদের ফুসফুসের যেতে চায় এর ফলে আমাদের গলায় অতিরিক্ত বাতাসের চাপ তৈরি হয় আর এই বাতাসের কম্পন সৃষ্টি করে তখনই বিকট শব্দ শুরু হয় যাকে আমরা বলি নাক ডাকা । এই সমস্যা বিশেষ করে যাদের নাকের মাংস পেশী বারে তাদের এই সমস্যাটা বেশি হয়। মানুষের যখন বয়স হয়ে যায় তখন তার মাংসপেশি শিথিল হয়ে যায় এর ফলে তখন তারা নাক ডাকে। 

ঘুমের মধ্যে নাক ডাকার কারণ

আবার যাদের শরীরের স্বাভাবিক ওজনের থেকে বেশি হলে তাদের মধ্যকার সম্ভাবনা আছে। কারণ শরীরের স্বাভাবিক মনের থেকে বেশি ওজন হলে তার মাংসপেশি গুলো বৃদ্ধি পায় শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চর্বি জমাট বাঁধে এর ফলে গলা ও নাকের মাংস বেশি বেড়ে যায় তখন সে নাক ডাকা শুরু করে। আরেকটি জিনিস হচ্ছে মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা বেশি নাক ডেকে থাকে । কারণ মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের গলায় ভেতরে ফাঁকা জায়গাটা একটু বেশি তার ফলে বাতাসটা থেমে থাকেনা যে কোনভাবেই শ্বাস-প্রশ্বাস চলতেই থাকে এর ফলে নাকের বা মুখের ভিতর দিয়ে এরকম বিকট শব্দ বের হয়। 

মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা কেন বেশি নাক ডাকে

ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের নাক ডাকা হার নেই বললেই চলে। তবে মেয়েরা যে নাক ডাকেন না আসলে তা না যারা নাক ডেকে ঘুমান। আরও বিশেষ কিছু কারণ আছে যার কারণে মানুষ নাক ডাকে সেগুলো হলো যেমন তামাক জাতীয় জিনিস মাদক সেবন, ধূমপান, ঠিকমত না ঘুমানো, শারীরিক দুর্বলতা  ইত্যাদি কারণে মানুষ নাক ডেকে থাকেন। আরেকটি বিশেষ কারণ হচ্ছে আপনি যদি চিত হয়ে শোন তাহলে এই অভ্যাসটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছেড়ে দিন। চিত হয়ে শোয়াটা খুব খারাপ একটি বদঅভ্যাস যার ফলে শ্বাসনালী  বন্ধ করে দেবে ফলে আপনি নাক ডাকা শুরু করবেন। 

আমি আপনাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে কতটুকু ভালো করে কথাগুলো তুলে ধরতে পারলাম কিনা। তা অবশ্যই আপনারা কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন এবং যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। 

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও বাণী

0

সারা বিশ্বের মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব হলো এই ঈদুল ফিতর। কারণ দীর্ঘ এক মাস রোজা রেখে আমরা মুসলমানরা এই ঈদুল ফিতর পালন করে থাকি। ঈদুল ফিতরের দিন আমরা বিশ্বের সকল মুসলমানরা নামাজ পড়ে আল্লাহ তাআলার কাছে সুখ-শান্তির জন্য প্রার্থনা করে থাকি। এই ঈদুল ফিতরের জন্য অনেকেই আছেন যারা বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও আপন মানুষদের মাঝে অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস, শুভেচ্ছা, ছবি ও ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা বার্তা পেয়ে যাবেন।

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

১. ঈদের খুশি সবার তরে, ছড়িয়ে পড়ুক সবার ঘরে ঘরে। এ সাথে সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

২. রমজান মাস শেষ হতে না হতেই শোনা যায় আনন্দের আহ্বান, ঈদুল ফিতর এসে গেছে শেষ হয়েছে রমজান।

৩. রমজান মাস শেষে আসবে ঈদুল ফিতর, আর সবার ঘরে আসবে খুশির জোয়ার। ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

৪. ঈদের আনন্দে মিষ্টি মুখে সকলে হবে খুশি, এই বলে সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা।

৫. বাঁকা চাঁদের হাসিতে, দাওয়াত দিলাম বন্ধু তোমায় আমার বাড়িতে। অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

৬. চলে আসছে ঈদুল ফিতর, অগ্রিম দাওয়াত রইলো বন্ধু এসো আমার বাড়ি। ঈদ মোবারক

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

* দেশ ও দেশের বাইরের সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

* আসছে ঈদুল ফিতর, দুঃখের সব রংতুলিতে আসবে সুখের ছোঁয়া। সবাইকে অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* ঈদে যদি করো দাওয়াত, ভুলে যাবো বন্ধু আগের যত আঘাত, সাত সমুদ্র পার করে চলে আসবে তোমার বাড়ি। এই বলে বন্ধু তোমায় জানাই অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা

* চোখের পানি দিয়ে নয়, টাকা-পয়সা, ধন-দৌলত দিয়ে নয়, শুধু হৃদয়ের অন্তরস্থল থেকে বন্ধু তোমায় জানাই ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

* নতুন সকাল, নতুন দিন, আসবে তোমার সুখের দিন, নতুন চাঁদে হাসবে সবাই, উপভোগ করবে সারা দিন।

* শেষ হচ্ছে দীর্ঘ এক মাসের রোজা, সামনে আসছে ঈদুল ফিতরের আনন্দময় দিন। তাই তো সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা ছবি

আপনারা অনেকেই আছেন যারা আপন মানুষদের মাঝে বিভিন্ন ছবি দিয়ে ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকেন। তাই নিচে দেওয়া ঈদুল ফিতর এর অগ্রিম শুভেচ্ছা ছবি আপনারা চাইলে আপলোড করে আপনার আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন।

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

 ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও বাণী

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা বার্তা 

 > আপনাকে ও আপনার পরিবারের সকলের প্রতি রইল অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও সবার প্রতি ভালোবাসা।

> ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারক, পবিত্র ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

> শেষ হচ্ছে রমজান, মনের ভিতর শোনা যাচ্ছে আনন্দে আহ্বান, তাই তো সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

> আনন্দের এই দিনগুলো কাটুক ধীরে ধীরে, বছর দূরে তোমার তরে, ঈদ মোবারক।

> নীল আকাশের নতুন চাঁদে দিবে ঈদুল ফিতরের আহ্বান, তাইতো সবাইকে জানাই ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

> বন্ধু তুমি রয়েছ অনেক দূরে, তাই তো আজ মনে পড়ে তোমায়, বন্ধু তোমায় জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

> বছর ঘুরে আসছে পবিত্র ঈদুল ফিতর, সবার ঘরে আসছে আনন্দের দিন। সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা বাণী 

দীর্ঘ একটি বছর পর আসে রমজান মাস, সারাটি মাস রোজা রেখে মুসলমানের ঘরে চলে আসে আনন্দের সেই দিন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব ও আনন্দের দিন হল এই ঈদুল ফিতরের দিন। দীর্ঘ অপেক্ষার পরে আসে এই একটি দিন, সেটি হল ঈদুল ফিতরের দিন। সকল দুঃখ ভেদাভেদ ভুলে, রাগ-অভিমান ছেড়ে, সবাই চলে যায় একসাথে, এক জায়গায় নামাজ পড়তে।

আল্লাহ তায়ালার কাছে সকল গুনাহ থেকে ক্ষমা চাওয়ার জন্য সবাই যার যার মত নামাজ পড়ে। নামাজ শেষে সবাই মিলে কোলাকুলি আর আনন্দে মেতে ওঠে পুরো মাঠ-ঘাট, আনন্দ আর আনন্দ। সবাই একসাথে মিলে আনন্দে মেতে ওঠে এই দিনটিতে। কারো মনে বিন্দু পরিমাণ নেই কোন অহংকার, নেই কোনো রাগ- অভিমান, সবাই মিলে একসাথে উদযাপন করে থাকে এই পবিত্র ঈদুল ফিতরের পুরো দিনটি।

সর্বশেষ কথা

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এই পোস্টের মাধ্যমে যা কিছু লেখা হয়েছে আশা করি যদি আপনারা পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন অগ্রিম ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবং সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতর এর অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

ঈদুল ফিতরের স্ট্যাটাস, মেসেজ, ছবি ও শুভেচ্ছা বার্তা

0

প্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা এবং অন্যান্য বিভিন্ন ধর্মবলম্বীদের জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। দীর্ঘ একটি মাস রোজা রাখার পর আমরা মুসলমানরা এই ঈদুল ফিতরের ঈদ উদযাপন করে থাকি। এটা হল ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অনেকেই আছেন যারা ঈদুল ফিতর নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, ঈদুল ফিতর নিয়ে মেসেজ, ঈদুল ফিতর নিয়ে বিভিন্ন ছবি, ঈদুল ফিতর নিয়ে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়ে থাকেন।

তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জন্য তুলে ধরা হবে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের উক্তি, স্ট্যাটাস, বাণী ও শুভেচ্ছা। আপনারা অনেকেই আপনাদের আপন মানুষদের মাঝে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন কিছু খুঁজে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা নতুন কিছু পেয়ে যাবেন।

ঈদুল ফিতরের উক্তি 

* ঈদুল ফিতরের আনন্দে যাকাত ফিতরা দিয়ে ভরে গরিব ধনী মিলে যাবে এক কাতারে, খোলা আকাশের নিচে। ঈদ মোবারক…. ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* ঈদ মানে হাসি, ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে সবার প্রতি সবার ভালোবাসা, ঈদ মানে একে অপরের সুখ-দুঃখকে ভাগাভাগি করা। ঈদ মোবারক

* ঈদ মানে হচ্ছে হাজারো কষ্টের মাঝে একটুখানি হাসি, যেখানে কোন দুঃখ থাকলেও তা ভুলে থাকার নামই হচ্ছে ঈদ। ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* রং লেগেছে মনে, তাইতো তোমায় রাঙিয়ে দিব এই ঈদের দিনে। ঈদ মোবারক

* কষ্টের আড়ালেই থাকি খুশি, নিজের জীবনকে নিজেই ভালোবাসি। ঈদুল ফিতরের দিনটি সবার শুভ হোক। সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* উঠেছে আজ নতুন চাঁদ, সবাই পেল খুশির সংবাদ। তাই তো পেলাম ঈদের খবর, বন্ধু তোমায় জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

* আর মাত্র কয়েকদিন, আসছে সবার খুশির দিন। ঈদ মোবারক… ঈদ মোবারক…. ঈদ মোবারক..

ঈদুল ফিতরের স্ট্যাটাস

নতুন সকাল, নতুন দিন,

শুভ হোক সবার ঈদের দিন।

….ঈদ মোবারক

পড়েছে চাঁদের নজর তাইতো পেলাম ঈদের খবর, রাত পোহালে ঈদুল ফিতর তাইতো বন্ধু তোমায় জানালাম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

ঈদের দাওয়াত তোমার তরে, আসবে তুমি আমার বাড়ি,

কবুল করো আমার দাওয়াত, না করলে পাব আঘাত,

তখন কিন্তু  দেবো আড়ি, যাব না আর তোমার বাড়ি।

…. ঈদ মোবারক

এই খুশির দিনে পড়ছে মনে তোমার কথা,

তাই তোমায় দিয়ে শুরু করছি ঈদের এই শুভেচ্ছা।

…. ঈদ মোবারক

আনন্দের এই খুশির মুহূর্ত কাটুক থেমে থেমে,

তোমার আমার জীবন যেন এমনভাবেই চলে।

….ঈদ মোবারক প্রিয়

আজ আছি অনেক দূরে, পরছে মনে তোদের কথা।

আজ তোদের সাথে নেই বলে, ঈদের আনন্দটা ও নেই।

… তাই বন্ধু তদের জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের কিছু সেরা ছবি

ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা

ঈদুল ফিতরের মেসেজ 

ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা

ঈদুল-ফিতরের-শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের কিছু সেরা ছবি

ঈদুল-ফিতরের-শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের মেসেজ

১. কোন দূরেতে আছো বন্ধু আসো আমার কাছে, আজকের এই দিনটিতে তোমায় আমার পড়ছে খুব মনে। ঈদ মোবারক

২. কষ্টগুলো দূরে রাখো, স্বপ্নগুলো পূরণ কর আর আমার কথা মনে রেখ। ঈদ মোবারক

৩. মন চাইছে কারো সাথে কথা বলতে, বারবার শুধু স্মরণ হচ্ছে প্রিয়জনের কথা। তাই ঈদ মোবারক বলার সিদ্ধান্ত যখন নিয়েছি তখন ভাবলাম তোমায় দিয়েই শুরু করি। ঈদ মোবারক

৪. এসে গেছে পবিত্র ঈদুল ফিতর, বিদায় মাহে রমজান। সবাইকে জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

৫. এই উৎসবে করব মজা, থাকবো সবাই মিলে মিশে,আর আনন্দের বেলায় চড়ে যাব আনন্দের দেশে। ঈদ মোবারক

৬. শেষ হলো মাহে রমজান, এসে গেল ঈদুল ফিতর, এক কাতারে শামিল হয়ে পড়বো ঈদের নামাজ। তাই এমন দিনে দোয়া করি সৃষ্টিকর্তার কাছে সবার হোক মঙ্গল।

ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা

চাঁদের আলো উঁকি দিল রাতের আসমানে, আমাদের দিল সেই ঈদের বার্তা জানিয়ে। ঈদ মোবারক…. ঈদ মোবারক…. ঈদ মোবারক…

ঈদ এলে হয় কত কেনাকাটা, কত আনন্দ ফুর্তি, ধনী-গরীব এক সাথ হয়ে ঈদের নামাজে শামিল হয়ে, সব দুঃখ কষ্ট ভুলে সবাই মিলে একসাথে ঈদের আনন্দে মেতে উঠে সবাই।

শেষের দিকে রমজান মাস, আর বাকি কয়েকদিন ঈদুল ফিতরের, চল বন্ধু মার্কেটে ঈদের জন্য কিছু কিনতে। ঈদ মোবারক

সকাল গেল, সন্ধা এলো, নামলো আদার রাত, সবাই পেলো খুশির সংবাদ, কালকে খুশির ঈদ হবে অনেক আয়োজনে।

বছর ঘুরে এলো ঈদুল ফিতর, সবার ঘরে ফুটবে হাসি, সুখের জোয়ারে ভেসে যাবে মুসলিমদের প্রতিটি ঘর।

সর্বশেষ কথা

যদি পোস্টে করে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লেগেছে এবং যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি সবার মাঝে শেয়ার করবেন। এবং আপনারাও চাইলে এই পোস্টে ভিজিট করে আরো বিভিন্ন বিষয়ের পোস্ট গুলো দেখে নিতে পারবেন। এবং এই পোস্টে দেওয়া ঈদুল ফিতরের কিছু নতুন ছবি পেয়ে যাবেন। সেগুলো আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন এবং সবার মাঝে শেয়ার করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আপনারা হয়তোবা অনেকেই সিঙ্গাপুর যেতে যাচ্ছেন, কিন্তু সিঙ্গাপুরের বর্তমানে কোন কাজে চাহিদাগুলো বেশি বা কোন কাজের বেতন কেমন সেরকম কোন ধারনা নেই। সিঙ্গাপুরের বর্তমান অবস্থা কেমন বা কোন কোন কাজের উপর বেশি চাহিদা রয়েছে সে সকল বিষয় নিয়ে আজকের এই পোস্টে কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে। তাহলে তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন যে সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

আপনারা হয়তোবা অনেকেই আছেন যারা সিঙ্গাপুরে যে কাজের চাহিদা গুলো রয়েছে, তা না জেনেই চলে যান পরবর্তীতে আপনাদের নিজেদেরই হিমশিম খেতে হয় কাজ করতে গিয়ে। তাই আপনারা যারা সিঙ্গাপুর যেতে যাচ্ছেন তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি যে এই পোস্টটি একবার হলেও দেখে নিবেন। যাতে আপনাদের সিঙ্গাপুরে যাওয়ার আগে সিঙ্গাপুরের কাজের প্রতি একটু ধারণা হয় এবং আপনাদের যদি সেই কাজের উপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে খুব ভালো হবে। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন যে সিঙ্গাপুরে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি।

১. ইলেকট্রিশিয়ান,

২. সিভিল ইঞ্জিনিয়ার,

৩.রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ,

৪. ওয়েল্ডিং,

৫. গার্ডেনিং,

৬. ড্রাইভিং,

৭. কন্সট্রাকশন,

৮. গ্লাস ফিটিংস,

৯. হোটেল বয়,

১০. ফ্যাক্টরি ও

১১. রোড ক্লিনার। 

তাহলে আপনারা উপরে দেখতেই পাচ্ছেন যে বর্তমানে সিঙ্গাপুরে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো খুব বেশি। তো আপনারা চাইলে যেকোনো একটি কাজের উপর অভিজ্ঞতা অর্জন করে যেতে পারেন তাতে আপনাদেরই ভালো হবে। এবং সিঙ্গাপুরে বর্তমানে যে কাজের চাহিদা খুবই বেশি এবং কি বেতনও অনেক বেশি, সে কাজটি হলো ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ যদি আপনি জেনে থাকেন তাহলে আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট। তো যাই হোক নিচ থেকে দেখে নিন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

সিঙ্গাপুরের কোন কাজের বেতন কত 

আপনারা যদি উপর থেকে দেখে থাকেন যে কোন কোন কাজগুলোর সিঙ্গাপুরের বর্তমানে খুবই চাহিদা রয়েছে এবং কি কি কাজ সেগুলোর উপর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনাদেরই ভালো। তাহলে এখন নিজ থেকে দেখে নিন যে কোন কাজের উপর বেতন কত টাকা।

ইলেকট্রিশিয়ান এর মধ্যে রয়েছে প্লাম্বিং, গ্লাস ফিটিংস, ওয়েল্ডিং ও মার্বেল পাথর ফিটিং এই কাজগুলোর বর্তমানে বেতন বেশি। বর্তমানে এই কাজের বেতন হচ্ছে সিঙ্গাপুরের টাকায় ১,৫০০ ডলার থেকে ২,২০০ ডলার পর্যন্ত, যা বাংলাদেশী টাকায় ১,২০,০০০ টাকা থেকে ১,৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

রেস্টুরেন্ট, রেস্তোরাঁ বা হোটেল এইসব কাজের বর্তমান চাহিদা সিঙ্গাপুরে বেশ ভালই। এই কাজের উপরে বর্তমানে সিঙ্গাপুরের টাকায় ৯০০ ডলার থেকে ১,২৫০ ডলার পর্যন্ত, যা বাংলাদেশের টাকায় ৭২,০০০ টাকা থেকে ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে এ কাজগুলোর সিঙ্গাপুরে বর্তমানে কি রকম চাহিদা রয়েছে।

এবং উপরে থাকা যে অন্যান্য কাজগুলো রয়েছে সেই কাজগুলো সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন পাওয়া যায়। সিঙ্গাপুরের বর্তমান অবস্থা মোটামুটি ভালোই, তবে আমি আবারও বলছি যে সিঙ্গাপুরের যদি আপনি কোন কাজের উপর অভিজ্ঞতা বা প্রশিক্ষণ না নিয়ে যান বা আপনি যদি না জানেন যে বর্তমানে সিঙ্গাপুরের কোন কোন কাজে চাহিদা গুলো বেশি। সে ক্ষেত্রে আপনাকে হিমশিম খেতে হবে, নয়তো আপনি সিঙ্গাপুরে থাকতেই পারবেন না।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যে হোন না কেন, যদি এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি যে সিঙ্গাপুরে বর্তমান কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তাহলে যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই কামনাই করি।

চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান ও চট্টগ্রাম ভ্রমন

0

বাংলাদেশের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ একটি অনন্য দর্শনীয় স্থান এবং বাণিজ্যিক শহর। চট্টগ্রাম বিভাগটি পাহাড় পর্বত, সমুদ্র সৈকত, ঝরনা, লেক ও চা বাগানে গেড়া একটি অন্যতম বিভাগ। এই বিভাগটিতে ভ্রমণ করার মত জায়গা কোন কমতি নেই পুরো শহরটাই একটি দর্শনীয় স্থান। এই বিভাগের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক, বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, পারকি সমুদ্র সৈকত, ছাগলকান্দা ঝর্ণা, ভাটিয়ারী লেক, সন্দীপ, বায়জিদ বোস্তামীর মাজার, বাঁশখালী চা বাগান, খৈয়াছড়া ঝর্ণা, সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক ইত্যাদি।

তাহলে এই চট্টগ্রামের যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে , সেই দর্শনীয় স্থানগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো এই পোস্টের মাধ্যমে আশা করি তথ্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় কাজে আসবে। 

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত এই পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতটি। এই সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম শহরের মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র যেখানে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষের পর্যটন কেন্দ্র স্থল। এই সমুদ্র সৈকতটিতে চট্টগ্রাম বন্দরের অনেক জেটি অবস্থিত আযে। 

সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে একটি পাহাড়ের চূড়ায় এই পার্কটি অবস্থিত। এই পার্কটি থেকে  দেখতে পাবেন দুইটি ঝরনা সহস্রধারা ঝর্ণা, আরেকটি নাম হল সুপ্তধারা ঝর্ণা । পার্কটির যে প্রাকৃতিক পরিবেশ মনকে ভরিয়ে দিতে সক্ষম। পার্কে প্রবেশ মূল্য মাত্র ২০ টাক। 

বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে বাঁশখালি উপজেলা এই সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। এই সৈকত বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সমুদ্র সৈকত, এই সৈকতটিকে এইখানকার স্থানীয় লোকেরা বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত বলেও ডেকে  থাকে। সৈকতের জনপ্রিয় দুটি পয়েন্ট হল কদমরসুল পয়েন্ট আরেকটি হলো খানখানাবাদ পয়েন্ট।  

বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম জেলা থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে সীতাকুণ্ড উপজেলায় এই সৈকতটি অবস্থিত। যাওয়ার পথে রয়েছে পাহাড়, আঁকাবাঁকা রাস্তা ও পাহাড়ি লেকের সব মনোরম দৃশ্য গুলো। এই বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতটি ও বেশ জনপ্রিয় একটি সৈকত। 

পারকি সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে আনোয়ারা উপজেলা অবস্থিত উপকূলীয় এই পারকি সমুদ্র সৈকতটি। এই সৈকত টির মনোরম পরিবেশের কথা আসলে বলার নয় অনুভব করার মতো একটি জায়গা। পর্যটকদের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে যদি কোন জায়গা থাকে তাহলে জায়গাটিকে ধরে নিতে হবে।  

 কুমিরা ঘাট সীতাকুণ্ড

চট্টগ্রামের আরেকটি সুন্দরতম দর্শনীয় স্থান হল এই কুমিরা ঘাট যেটি অবস্থিত সীতাকুণ্ডের সাগর পাড়ে। এই ঘাটটিতে রয়েছে একটি ব্রিজ, এই ব্রীজের মাথায় থেকে চলাচল করে বোট। অসাধারণ এক দৃশ্য দেখা যায় এই কুমিরা ঘাট সীতাকুণ্ড থেকে।  

ছাগলকান্দা ঝর্ণা

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলার উপকূলে ছোট-বড় চারটি ঝর্ণা নিয়ে এক অপরূপ দৃশ্য নিয়ে অবস্থিত এই ছাগলকান্দা ঝর্ণা। চট্টগ্রামের যে ঝর্ণাগুলো আছে সেসব ঝরনার মধ্যে ছাগলকান্দা ঝর্ণা অন্যতম ও দর্শনীয় স্থানের মধ্যে সেরা একটি জায়গা। 

সুপ্তধারা ঝর্ণা

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে চট্টগ্রাম রেলপথের পূর্ব পাশে সীতাকুণ্ড উপজেলায় এই সুপ্তধারা ঝরনা টি অবস্থিত। এটি ইকোপার্কের  ফরেস্ট ব্লগের চিরসবুজ বনাঞ্চলে একটি মনোরম পরিবেশ নিয়ে স্থাপিত হয়েছে ঝর্ণাটি। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে আরেকটি অন্যতম জায়গা এই সুপ্তধারা ঝর্ণা।

কুমারী কুণ্ড

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলা কুমিরা খালের নিকটে কুমিরা ইউনিয়নে  অবস্থিত এই কুমারী কুণ্ড। একটি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রাচীন মন্দির ও তাদের পবিত্র একটি জায়গা, অবশ্য মূল মন্দিরটি ধ্বংসপ্রাপ্ত। জায়গাটি প্রাকৃতিক পরিবেশের এক অনন্য মায়াজালে ঘেরা। 

রাঙ্গুনিয়া কোদালা চা বাগান 

চট্টগ্রাম সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে রাঙ্গুনিয়া সদর উপজেলা ঐতিহ্যবাহী কোদালা চা বাগানটি অবস্থিত। অনেক পুরনো ও জনপ্রিয় একটি চা বাগান। এই চা বাগানের পাশেই রয়েছে রূপের মাধুরী ছরিয়ে বয়ে গেছে কর্ণফুলী নদী এ যেন এক অপরূপ মায়াময়ী, পাগলময়ী দৃশ্য। 

প্রজাপতি পার্ক

ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বপ্রথম প্রজাপতি পার্কটি আর কোথাও নয়, চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা উপজেলায় মেইনরোড এই পার্কটি অবস্থিত। পার্কটিতে রয়েছে মোট ৬০০ প্রজাতির প্রজাপতি। পার্কটির ভিতরে গেলে মনে হয় এ এক প্রজাপতির রাজ্যে এসে পৌঁছে গেছি। 

সোনাইছড়ি ট্রেইল

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় সোনাইছড়ি ইউনিয়নের অবস্থিত এই সোনাইছড়ি ট্রেইল। চট্টগ্রামের সবচেয়ে সুন্দর ও বড় প্রায় ২৮ কিলোমিটার জুরে রয়েছে এই সোনাইছড়ি ট্রেইল। সোনাইছড়ি ট্রেইল এর শেষ প্রান্তে রয়েছে মন জুড়ানো ঝর্ণা সোনাইছড়ি ঝর্ণা। দেখতে এ যেন এক অ্যাডভেঞ্চার মুভি মত দৃশ্য। 

ভাটিয়ারী লেক 

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের পাদদেশের নিচে অবস্থিত এই লেক। বর্ষাকালে যেন এর পুরো সুন্দর্য ও যৌবন ফিরে পায়। ভাটিয়ারী লেকের সকালের সোনালী রোদের দৃশ্যটি  যে একবার দেখেছে সে হয়তো জীবনে দৃশ্যটি ভুলবে না। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে একটি অন্যতম জায়গা হল এই ভাটিয়ারী লেক। 

সন্দীপ দ্বীপ

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় দক্ষিণ পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলের সন্দ্বীপ উপজেলা বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত এই দ্বীপ। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন একটি দ্বীপ, যেখানে রয়েছে সৌন্দর্যে ঘেরা দ্বীপের ওপর একটি ব্রিজ সেই ব্রিজ থেকে মনোরম পরিবেশ গুলো উপভোগ করা যায়। 

সর্বশেষ কথাঃ

চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে আশা করি চট্টগ্রামের যে বিশেষ বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সব কয়টি দর্শনীয় স্থান এই পোস্টের মাধ্যমে পেয়েছেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আরো বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও ক্যাপশন

0

জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে পরিবর্তনটা খুবই জরুরী একটা জিনিস। পরিবর্তন ছাড়া কারো জীবনে কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব না। সব মানুষই পরিবর্তনশীল কারণ, যে নিজেকে কখনও পরিবর্তন করে না, সে তার জীবনের লক্ষ্যের জন্য হাজার চেষ্টা করেও তা অর্জন করতে পারে না। এই পোস্টের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেখে নেই পরিবর্তন নিয়ে কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো। 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে উক্তি  

অনেকে আছেন যারা নিজেকে পরিবর্তনের সময় অনেক উক্তি খুঁজে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে অনেকগুলো নিজেকে নিয়ে উক্তি তুলে ধরা হয়েছে। আশাকরি ভাল লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কথাগুলো নিজ থেকে সংগ্রহ করে নিন। 

১. এই পৃথিবীতে যদি পরিবর্তন দেখতে চাও, তাহলে আগে নিজের মধ্যে তা নিয়ে আসো। – মহাত্মা গান্ধী

২. জীবনে অনেক আসবে যাবে, কিন্তু নিজেকে পরিবর্তন না করলে কোন লাভ নেই। – সংগৃহীত

৩. অনেকে অনেক কিছুই বলবে নিজেকে পরিবর্তন করার সময়, সেই লোকের কথায় কান দেওয়াটাই হবে সবচেয়ে বড় ভুল। – সংগৃহীত

৪. নিজের স্বপ্নকে নয়, আগে পরিবর্তন করুন নিজেকে। – সংগৃহীত

৫. নিজেকে এমন ভাবে পরিবর্তন করা উচিত, যে তুমি আগের রূপ থেকে বেরিয়ে এসে নতুন রূপে জন্ম নিয়েছো। – সংগৃহীত

৬. ব্যর্থতার গল্প প্রত্যেকের মাঝে আছে, কিন্তু যে ব্যক্তি নিজেকে সেই ব্যর্থতার মাঝেও পরিবর্তন করে  দেখেছে সেই জীবনে সফল হয়েছে। – সংগৃহীত 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে স্ট্যাটাস 

* নিজেকে একবার পরিবর্তন করে দেখো, দেখবে নিজেই অবাক হয়ে যাবে। 

* সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হওয়াটা এটা সৃষ্টিকর্তার একটা নিয়ম। 

* যে কখনো পরিবর্তন হয় না বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চায় না, সে কখনো জীবনে অন্য জগতে চিনতে পারবে না। 

* হয়তো বা পরিবর্তন হওয়াতেই তোমার আজ এই প্রতিষ্ঠিত হওয়ার মূল কারণ হতে পারে। 

* যদি নিজেকে বদলাতে চাও বা নিজেকে, নিজের মতো করে প্রতিষ্ঠিত করতে চাও তাহলে তোমাকে পরিবর্তন হতে হবে। 

* মানুষ এমনও আছে যে কোন দুঃখ বা বেদনা পেয়ে এমন ভাবে পরিবর্তন হয়, তাকে দেখলে কিছু মানুষ অবাক হয়ে যায়। 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে যারা স্ট্যাটাস খুঁজছেন তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস তুলে ধরা হচ্ছে। আশা করি ভালো লাগবে এবং যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাসগুলো দিতে চান তাহলে নিজ থেকে সংগ্রহ করে নিন। 

১. জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে আগে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে, তারপর এগিয়ে গেলে কিছু অর্জন করা যাবে। – সংগৃহীত

২. নতুন কিছু জন্ম দিতে হলে, আগে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। – সংগৃহীত

৩. পরিবর্তনের জন্য নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে, যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন কথা একটাই নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। – সংগৃহীত

৪. নিজেকে পরিবর্তন করার জন্য নিজের লক্ষ্য ও সময়কে ঠিক রাখতে হবে। – সংগৃহীত

৫. কেউ কখনো নিজের ভিতর দুর্বলতা রেখে নিজেকে পরিবর্তন করতে পারে না। – সংগৃহীত

নিজেকে নিয়ে কষ্টের স্ট্যাটাস

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে নিচে কিছু ক্যাপশন তুলে ধরা হলো আশা করি ভাল লাগবে এবং আপনারা যারা ক্যাপশন দিতে চান তাহলে নিচ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। 

১. জীবন তখনই পরিবর্তন হয়, যখন নিজের মধ্যে কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন দেখা যায়। 

২. নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে শুধু ভাবলে বা বললে হবে না, আজ থেকেই নিজেকে পরিবর্তন করতে শিখুন। 

৩. নিজেকে পরিবর্তন ছাড়া কখনো কোন কিছু চিরস্থায়ী করে নেওয়া সম্ভব নয়, আজ নয় কাল তা হারিয়ে যাবে। 

৪. নিজেকে পরিবর্তন করলে, সবকিছু আপনি আপনি পরিবর্তন হয়ে যাবে। 

৫. অলস মানুষ দ্বারা কখনো পরিবর্তন সম্ভব হবে না। 

৬. কোথায় আছে ” সৎ সঙ্গে স্বর্গে বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ ” কথাটির অর্থ হলো খারাপ লোকের সঙ্গে থেকে কখনো নিজেকে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। 

সর্বশেষ কথাঃ

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার কাছের মানুষদের সাথে শেয়ার করবেন। তাদেরকে পড়ার জন্য একটু সুযোগ করে দিন যাতে তাদের জীবনে কিছুটা পরিবর্তন আনতে পারে। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরো ভালো ভালো এরকম পোস্ট পেয়ে যাবেন।