Home Blog Page 40

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের টিকিট ভাড়া ও সময়সূচী ২০২৩

0

আপনারা অনেকেই আছেন যারা ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত করতে ভালোবাসেন। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে ঢাকা থেকে রাজশাহীর ট্রেনের টিকিট মূল্য ও ট্রেনের সময়সূচীর বিস্তারিত আলোচনা করব যাতে আপনারা খুব সহজেই এখান থেকে সঠিক তথ্যগুলো পেয়ে যান। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের টিকিট ভাড়া ও সময়সূচী সম্পর্কে।

ঢাকা থেকে রাজশাহী এর দূরত্ব

রেলপথের ঢাকা থেকে রাজশাহীর দূরত্ব হলো ৩৪৩ কিলোমিটার। তবে আপনি যদি বাসে অথবা প্রাইভেটকার যেকোনো যানবাহন এ যান তাহলে দূরত্ব হবে ২৫৮ কিলোমিটার। আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী যে যানবাহনে চলাচল করতে চান, করতে পারেন। অনেকে আছেন যে বাস-ট্রাক এগুলোর হর্ন সহ্য করতে পারেন না তারা রেলপথে চলাচল করে থাকেন।

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ২০২৩ 

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী জানার আগে আমাদের আগে জানা উচিত কোন ট্রেন ঢাকা থেকে রাজশাহী যাতায়াত করে। তো আগে জানবো কোন কোন ট্রেন ঢাকা থেকে রাজশাহী চলাচল করে। ঢাকা থেকে রাজশাহী মাত্র চারটি ট্রেন যাতায়াত করে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পদ্মা এক্সপ্রেস, সিল্কসিটি এক্সপ্রেস, ধুমকেতু এক্সপ্রেস এবং বনলতা এক্সপ্রেস।

পদ্মা এক্সপ্রেস

পদ্মা এক্সপ্রেস হলো বাংলাদেশের বিলাসবহুল আন্তঃনগর একটি ট্রেন। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ৬ দিন ঢাকা টু রাজশাহী যাতায়াত করে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ হচ্ছে মঙ্গলবার। ঢাকা থেকে রাজশাহীর যাত্রা পথে টুয়েন্টি ১১ বার বিরতি দিয়ে থাকে। বিরতী স্থান হলো ঢাকা বিমানবন্দর রেলস্টেশন, জয়দেবপুর জংশন, টাঙ্গাইল রেল স্টেশন, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন, শহীদ এম মনসুর আলী রেলস্টেশন, উল্লাপাড়া, বড়াল ব্রিজ, চাটমোহর, ঈশ্বরদী বাইপাস, আব্দুলপুর জংশন ও সারদা রোড।

ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় রাত ১১ টায় এবং রাজশাহী গিয়ে পৌঁছায় ভোর ৪ঃ৩০ মিনিটে। হয়তো ১০-১৫ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে।

সিল্কসিটি এক্সপ্রেস 

সিল্কসিটি এক্সপ্রেস একটি অত্যাধুনিক ও বিলাসবহুল আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ হচ্ছে রবিবার আর বাদবাকি ৬ দিন ঢাকা থেকে রাজশাহী যাতায়াত করে। ট্রেনটি যাত্রা পথে মোট ১২ বার বিরতি দিয়ে থাকে। বিরতি স্থানগুলো হল ঢাকা বিমানবন্দর রেল স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন, টাঙ্গাইল মির্জাপুর রেল স্টেশন, টাঙ্গাইল গারিন্দা রেলস্টেশন, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন, শহীদ এম মনসুর আলী স্টেশন, জামতল জংশন, উল্লাপাড়া স্টেশন, বড়াল ব্রিজ রেল স্টেশন, চাটমোহর রেলস্টেশন, ঈশ্বরদী বাইপাস রেলস্টেশন ও আব্দুলপুর জংশন।

কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে দুপুর ২ঃ৪৫ মিনিটে এবং রাজশাহী গিয়ে পৌঁছায় রাত ৮ঃ৩৫ মিনিটে। হয়তো ১০-১৫ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে।

ধুমকেতু এক্সপ্রেস

এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ হল বৃহস্পতিবার আর বাকি ছয় দিন খোলা থাকে। ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ভোর ৬ টায় রাজশাহী গিয়ে পৌঁছায় বেলা ১১ঃ৪০ মিনিটে । ট্রেনটির বিরতি স্থানগুলো হচ্ছে ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন, টাঙ্গাইল গারিন্দা রেলস্টেশন, বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন, শহীদ এম মনসুর আলী রেলস্টেশন, জামতৈল জংশন উল্লাপাড়া জংশন বড়াল ব্রিজ রেলস্টেশন ঈশ্বরদী বাইপাস রেলস্টেশন আব্দুলপুর জংশন ও আরানি জংশন।

বনলতা এক্সপ্রেস

এই ট্রেনটি হলো ঢাকা থেকে রাজশাহী যাত্রা পথে কোন বিরতি নেই, ট্রেনটি হল বিরতিহীন। ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ১ঃ৩০ মিনিটে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং রাজশাহী গিয়ে ট্রেনটি পৌঁছায় সন্ধ্যা ৬ঃ৩৫ মিনিটে। হয়তো ১০থেকে১৫ মিনিট লেট হতে পারে। এই ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন হচ্ছে শুক্রবার বাকি ছয় দিন ট্রেনটি নিয়ম মাফিক পাওয়া যায়।

উপরের দেয়া তথ্য থেকে অবশ্যই আপনারা ট্রেনের যে সময়সূচী এবং সাপ্তাহিক যে বন্ধ আছে তা দেখেছেন।

ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের ভাড়া

আপনারা অবশ্যই ট্রেনের সময়সূচী দেখার পর জানতে চাইবেন ট্রেনের টিকিট ভাড়া কত। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ প্রকাশিত ২০২৩ সালের মূল্য তালিকা অনুযায়ী ঢাকা থেকে রাজশাহীর চারটি ট্রেনের মূল্য তালিকা নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে দেওয়া হল।

ঢাকা টু রাজশাহীর টিকিট মূল্য – ২০২৩

সিটের  আসন           টিকিট মূল্য

শোভন                      ৩৪০ টাকা

স্নিগ্ধা                        ৫৭০ টাকা

এসি সিট                  ৬৮০ টাকা

এসি কেবিন              ১০২০ টাকা

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের অনলাইন টিকিট

আপনারা অবশ্যই ট্রেনের টিকিট কাটতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। তাই বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আপনাদের সুবিধার্থে ট্রেনের টিকিট অনলাইন সিস্টেম করে দিয়েছে। আপনি চাইলেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে। অথবা আপনি চাইলেই অগ্রিম টিকিট ট্রেনের টিকিট ও কাটতে পারেন। এখন যদি বলেন যে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটা যায়। বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশনের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ট্রেনের টিকিট খুব সহজেই কাটতে পারবে।

সর্বশেষ কথা

যদি আরো কোন ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য জানতে চান তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। আশা করি আরো অনেক ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য পেয়ে যাবেন।

ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়

0

ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায় এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে। আগে জানা উচিত যে কি কারনে আমাদের মুখে ব্রণ হয়ে থাকে। যেসব কারণে মুখে ব্রণ হয়ে থাকে সেসব বিষয় থেকে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। ব্রণ দূর করার জন্য যেসব জিনিস ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা ব্যবহার করেও কোন ফল পাচ্ছিনা এর কারণ হচ্ছে আমাদের মুখে ব্রণ উঠার যে কারণ সেই কারণগুলোই আমরা জানি না। এই কারণ না জানার কারণেও বারবার মুখে ব্রণ দেখা দেয়।

ত্বকের জন্য অনেক বড় একটি সমস্যা এই ব্রণ। অনেক কিছুই তো ব্যবহার করে দেখেছেন তো কোন খরচ ছাড়া খুব সহজ ভাবেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ-দূর-করার-উপায় গুলো দেখে নিন।  আমরা জানব কি কারনে আমাদের ব্রণ উঠে এবং কি কি উপায়ে ব্রণ দূর করানো যায়।

কপালে ব্রণ হওয়ার কারণ 

ব্রণের এই সমস্যাটি আমাদের বেশ খারাপ লাগে এমন মুখ মানুষকে দেখাতেও ইচ্ছে হয় না। ছেলেদের মুখের ব্রণ হওয়ার অনেকগুলো কারণ রয়েছে, সেই কারণগুলো নিচে একটি তালিকা তৈরি করা হলো।

  • মুখের মধ্যে তৈলাক্ত ভাব থেকে ব্রণ হতে পারে।
  • অনেকেই আছেন যাদের বংশগত কিছু ব্রণ আছে।
  • খাবার-দাবারের অনিয়মের জন্য বা পানি পান করা কম হলে হতে পারে এই ব্রণ।
  • মুখের অযত্নের কারণে হতে পারে এই ব্রণ, রাস্তার ধুলাবালি, অতিরিক্ত শুকনো খাবার খাওয়া থেকে হতে পারে ব্রণ।

ব্রণ দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়

সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে মেয়েদের এই সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে। নানা কারণেই এ সমস্যাটি হতে পারে,  অনেকেই অনেক ধরনের জিনিস ব্যবহার করে থাকেন এই ব্রণের জন্য তো আজকে ঘরোয়া কিছু উপায় এই পোস্টের মাধ্যমে দেখানো হবে । যাদের ব্রণের সমস্যা গুলো আছে আশা করি এই ঘরোয়া উপায়ে থেকেই বিদায় নিতে পারে ব্রণ, তো চলুন দেখে নেই সেই ঘরোয়া উপায় গুলো।

পাকা পেঁপে

  • পেঁপের কয়েকটি টুকরো পরিষ্কার করে নিয়ে ব্লেন্ডার করুন।
  • পেঁপে থেকে যে পেস্ট হবে তার সাথে আপনি বেসন, চালের গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে পারেন।
  • ভাল করে মিশিয়ে 5 মিনিট পর মুখে যে ব্রণ গুলো আছে সেই জায়গা গুলোতে ভালো করে মিশিয়ে লাগান।
  • তারপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন।
  • তারপর ভালো করে ফ্রেশ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ভালো একটি কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন।

কচি শসা

  • প্রথমে শসাটি গোল গোল টুকরো করে কেটে নিন।
  • তারপর সেই টুকরো গুলো ৩ থেকে ৫ মিনিট ব্রণের যে অংশ আছে সেই অংশের ঘষে নিন।
  • নেওয়ার পর ১৫ থেকে ২০ মিনিট ওই ভাবে মুখে রেখে দিন যাতে ভালোভাবে শসার উপকারী গুণ যেমন ভিটামিন এ, ডি এবং ই এই গুন গুলো ব্রণের কাজ করতে পারে।
  • তারপর ভালো পানি দিয়ে মুখ ফ্রেশ করে ধুয়ে নিন এবং ভালো একটি কাপড় দিয়ে মুখটি মুছে নিন।

কাঁচা ডিমের সাদা অংশ

  • প্রথমে ডিমের ভেতরে থাকা কুসুমটি আলাদা করে ফেলুন।
  • তারপর ডিমের সাদা অংশ আপনার ব্রণে ভাল করে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন।
  • অপেক্ষা করার পর আবার ভালো করে ঘষে নিন তারপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ভালো পানি দিয়ে মুখটি ধুয়ে নিন।
  • তারপর আপনার মুখে কোন ক্রিম অথবা লেবুর রস মুখের মধ্যে নিয়ে কতক্ষণ অপেক্ষা করুন।
  • এতে ব্রণ খুব তাড়াতাড়ি বিদায় নিয়ে নিবে।

 তাহলে পোস্টটি পড়ে অবশ্যই  কিছু হলেও ব্রণ দূর করার বা কি কারণে ব্রণ হয় সে ব্যাপারে ধারনা পেয়েছি। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এর মধ্যে মুখের ব্রণের আরো মতামত পেতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন কমেন্ট বক্সে কমেন্ট এর মাধ্যমে।

কোরবানি ঈদের শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, পিকচার, ছন্দ ও কবিতা

0

আপনারা অনেকেই এই কুরবানীর ঈদ নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ, পিকচার ও কবিতা এগুলোর মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়ে আপন মানুষদের মাঝে আনন্দ ভাগাভাগি করে থাকেন। কোরবানির ঈদ হচ্ছে ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় একটি উৎসব। ইসলাম ধর্মের বছরে দুইটি বড় উৎসব এর মধ্যে কোরবানির ঈদ অর্থাৎ ঈদুল আযহা এবংকি বকরি ঈদ হচ্ছে সবচেয়ে বড় উৎসব। তো আপনারা যারা এখনো কোরবানির ঈদের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও পিকচার এগুলো খুঁজে পাননি। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পাবেন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন।

কোরবানি ঈদের শুভেচ্ছা

> কোরবানির ঈদ মানে এই না যে, কোরবানি দিয়ে নিজের পেট পুরে খাওয়ার নাম, কুরবানি মানে নিজের সাধ্য অনুযায়ী গরিব-দুঃখীদের কিছু আনন্দ ও গোস্ত ভাগাভাগি করে দেওয়া।

> দুঃখ-কষ্ট সব ভুলে গিয়ে ঈদের খুশি সবার ঘরে, ছড়িয়ে পড়ুক অকাতরে। সকলকে ঈদ- উল- আজহার শুভেচ্ছা।

> দেশেও দেশের বাহিরের যে সকল মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আছেন আপনাদের সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা। – ঈদ মোবারক

> মনে খুব আশা নিয়ে, দাওয়াত দিলাম বন্ধু আসিতে, আসতে যদি নাও পারো ঈদ মোবারক গ্রহণ করো।

> ঈদের আনন্দের মত আনন্দে কাটুক তোমার সারা, জীবন সৃষ্টিকর্তার নিকট এটাই রইল কামনা। এই বলে তোমায় জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।

> শুধু পেট ভরে খেলেই তাকে আনন্দ, জামাকাপড় পড়ে সাজুগুজু করলেই খুশি হওয়া যায় না, আনন্দে থাকা আর খুশি হওয়ার মত মনের মানুষ লাগে। – কোরবানি ঈদের শুভেচ্ছা

> ঈদ মানে হাসিখুশি ঈদ মানেই আশা, তোমার প্রতি রইল বন্ধু অজস্র ভালোবাসা। ঈদ মোবারক

কোরবানি ঈদের স্ট্যাটাস

# বন্ধু তোমার রইল দাওয়াত, আসিও আমার বাড়ি, গরু খাবে না খাসি খাবে, জানিও আমায় আসিও। – ঈদ মোবারক

# কুরবানীর ঈদ মানেই ত্যাগ, বিসর্জনের ঈদ, তাই এই ঈদে আমাদের আনন্দগুলো আমাদের আশেপাশের গরিব দুঃখীদের সাথে ভাগাভাগি করে নেই। এটাই হল কোরবানির ঈদ, সবাইকে জানাই ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা

# তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি হোক, আশা গুলো পূর্ণ হোক, জীবনটা হোক ধন্য।- ঈদ মোবারক

# পড়ছে মনে আজ তোমায়, কালকে খুশির ঈদ, দুই চোখেতে খুশির জল, পাশে থাকলে হয়তো দিতে মুছে চোখের জল। – ঈদ মোবারক

# ঈদ মানেই আপনজনদের সাথে মিলন, ঈদ মানেই সবাই মিলে আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেওয়া, ঈদ মানেই খাওয়া দাওয়া ফুর্তি কর। – ঈদ মোবারক

# আকাশে বাতাসে ঈদের খুশি, সেই আনন্দে আমরা সবাই মতামতী, বন্ধু তোমার রইল দাওয়াত, হতে হবে তোমার আনন্দের সাথী। – ঈদ মোবারক

কোরবানি ঈদের ক্যাপশন

ফুলের কাজ সুগন্ধি দেওয়া, কাটা দেওয়া নয়তো,

ঈদ মানে আনন্দ দেওয়া, দুঃখ-ব্যথা দেওয়ার নয়।

বন্ধু তোমার রইল দাওয়াত আইসো আমার বাড়ি।

– ঈদ মোবারক

বলব কারে মনের কথা, এমন করে প্রতিদিন,

তাই তো বলি ঈদ যেন হয় প্রতিদিন।

– ঈদ মোবারক

ঈদের মত আনন্দময় হোক প্রতিটি দিন,

সুন্দর হোক সবার জীবন এমন রঙিন,

সবার পূরণ হোক মনের সব চাওয়া পাওয়া। 

এই বলে সবাইকে জানাই ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা

ঈদের খুশি সবার তরে,

ছড়িয়ে পড়ুক সবার ঘরে ঘরে।

– ঈদ মোবারক

ঈদ মানেই আকাশে নতুন চাঁদ,

ঈদ মানেই নতুন কিছু চাওয়া পাওয়ার স্বাদ, 

ঈদ মানেই নতুন কিছু আনন্দের দিন, 

ঈদ মানেই খুশিতে আত্মহারার একটি দিন।

– ঈদ মোবারক

ঈদ আসছে, লাগছে ভালো,

তাইতো তোমায় বলতে হল ,,,ঈদ মোবারক ,,,,, ঈদ মোবারক। 

বকরি ঈদ মোবারক,

এই পবিত্র ঈদুল আযহায় আপনার জীবন ভরে উঠুক আনন্দে ও খুশিতে।

– ঈদ মোবারক

কোরবানি ঈদের ছন্দ 

১. মেঘলা আকাশ মেঘলা দিন, ঈদের বাকি আরেক দিন, আসবে সবার খুশির দিন, নতুন কাপড় চোপড় পড়ে নিন আর গরিব দুঃখীর খবর নিন।- ঈদ মোবারক

২. এই ঈদের দিনে এসেছ তুমি শুভক্ষণে, মিষ্টিমুখ করে যাও আর ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা নাও। – কোরবানি ঈদের শুভেচ্ছা বন্ধু

৩. ঈদ মানেই সব বন্ধু একসাথে হওয়া, ঈদ মানেই আনন্দের সময়, ঈদ মানেই আত্মীয়-স্বজনদের মেলা এবং পরিবারের মাঝে আনন্দের মিছিল। সবাইকে জানাই ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা

৪. ঈদ মানেই সকলের আনন্দের দিন, ঈদ মানেই গরুর, বকরীর গলায় রশি, ঈদ মানেই গরিব-দুঃখীদের সাথে গরু বকরি ভাগাভাগি করার দিন। – ঈদ মোবারক

৫. চলে এলো কোরবানির ঈদ, কোরবানি দিব খাসি আর গরু, বন্ধু তুমি ভুলে যাও আগের সব রাগহানি আর কবুল করে নাও আমার দাওয়াত খানি। – ঈদ মোবারক

৬. নতুন বছরের নতুন দিন, চলে এলো ঈদের দিন, ঈদ পাবেননা প্রতিদিন তাই ঈদের দাওয়াত ছড়িয়ে দিন, দাওয়াত রইল ঈদের দিন। – ঈদ মোবারক

কোরবানি ঈদের পিকচার 

শেষ কথা

কুরবানীর ঈদ নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও ছন্দ গুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

মেয়েদের মুখের ব্রণ দূর করার ক্রিম ও ঘরোয়া উপায়

0

মেয়েদের ত্বকের মধ্যে যে ব্রণ ও কালো দাগ হয় তার কিছু ক্রিম ও ঘরোয়া উপায় নিয়ে এ পোস্টের মাধ্যমে বিশেষ কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে। মেয়েরা ত্বকের যত্ন একটু বেশি করে থাকে কারণ তারা সাজা গুজা করা পছন্দ করেন বেশি, সে ক্ষেত্রে যদি তাদের মুখের মধ্যে ব্রণ ও কালো দাগ থাকে এতে তারা বেশি দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়, এবং কি মুখে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত হয়ে যায় মুখের মধ্যে। অনেকে অনেক রকমের ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু তাতে কোন কাজ হয়না মুখের ত্বক আরও নষ্ট হয়ে যায়।

অনেকে অনেক চেষ্টাই তো করে থাকেন, কিন্তু এতে কোন সন্তুষ্ট স্বরূপ ফল পাচ্ছেন না। এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন তথ্য পেয়ে যাবেন এবং ক্রিম গুলোর যে তথ্য দেওয়া হবে আশা করি আপনাদের কাজে আসবে। তাহলে চলুন দেখে নেই ব্রণ দূর করার কার্যকারী কিছু ক্রিম ও কিছু ঘরোয়া উপায়। 

মুখের ব্রণ ওঠার কারণ কি

মুখের ব্রণ দূর করার জন্য শুধু ক্রিম ব্যবহার করলে হবে না। যেমন আপনি যদি শুধু খাবার খান কিন্তু এর সঠিক সময় ও নিয়ম না মেনে খান তাহলে কিন্তু আপনার আরো বেশি সমস্যা হতে পারে। তেমনি আগে দেখতে হবে যে ব্রণ ওঠার কারণ কি, কি কারনে আমাদের মুখে এগুলো হয়ে থাকে সেগুলো না জানা থাকলে আমাদের ক্রিম বা বিভিন্ন ঘরোয়া উপায়ে বিভিন্ন কিছু ব্যবহার করেও আমাদের কোনো লাভ হবে না। তাহলে চলুন দেখে নিন কি কারণে আমাদের মুখে ব্রণ হতে পারে। 
  • ফাস্টফুড জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন।
  •  প্রতিদিন নিয়ম মাফিক পানি পান করুন। 
  • বেশি টেনশন করা যাবেনা, টেনশন মুক্ত থাকুন। 
  • বাইরের ধুলোবালি, গাড়ির ধোঁয়া ইত্যাদি থেকে মুখকে আড়ালে রাখুন। 
  • এবং প্রতিদিন নিয়মিত মুখের স্কিনের যত্ন নিন। 

ব্রণ দূর করার কিছু বিশেষ ক্রিম

মুখের ত্বককে উজ্জ্বল ও সুন্দর রাখার জন্য কিছু বিশেষ ক্রিমের নাম তুলে ধরা হলো, আশাকরি ক্রিম গুলো ব্যবহার করে সুফল পাবেন। 

ওয়ান নাইট একনি প্যাচ  ( One Night Acne Patch )

    #. এই ক্রিমটি ব্যবহারে আপনি খুবই দ্রুত ফলাফল পাবেন। এই ক্রিমটি আপনি রাতে ঘুমানোর আগে              আপনার স্ক্রিনের ব্রণ ও কালো দাগের জায়গায় লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন পরের দিন সকালে পরিষ্কার               পানি দিয়ে মুখটি ধুয়ে ফেলুন। তারপর আয়নায় গিয়ে মুখটি দেখে আপনি নিজেই অবাক হয়ে যাবেন           যে ব্রণ কি হলো। 

নব ক্লিয়ার একনি ক্রিম ( Novo clear Acne Cream ) 

     #.  এই ক্রিমটি আপনার মুখের তৈলাক্ত ভাব, মুখের ময়ল, ব্রণ, মেকআপ, এম্পিউরিটিস ইত্যাদি দূর                  করতে খুবই বেশি কাজ করে এই ক্রিমটি। ক্রিম টি হল একটি ইউরোপিয়ান ব্র্যান্ডের আসল নকল                থাকতে পারে ভালো করে দেখে কিনতে পারেন। ক্রিমটি আপনার ব্রণের জন্য বিশেষ কার্যকরী হবে।

একনিজেল ( Acnegal ) 

     #. আপনার ব্রণ দূর করার জন্য খুবই কার্যকরী একটি ক্রিম। ১২ বছরের নিচে কোন ছেলে বা মেয়ে এই              ক্রিম ব্যবহার করতে পারবেন না। এই ক্রিমটি ব্রণ দূর করার জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে।               এই ক্রিমটি কে সবাই একনি ক্রিম হিসেবে চিনে থাকেন বেশিরভাগ লোক। চাইলে এই ক্রিমটি                     ব্যবহার করতে পারেন যাঁদের ব্রণের বেশি সমস্যা আছে। 

ফ্রেশ লুক জেল ক্রিম ( Freshlook Gel Cream )

       #. এই ক্রিমটি ও ব্রণের খুব ভালো কাজ করে থাকে। এই ক্রিমটি ১২ বছরের নিচের কোন ছেলে অথবা             মেয়ে ব্যবহার করতে পারবে না। এই ক্রিমটি আপনি রাতে ব্রণের ক্ষত স্থানে লাগিয়ে শুয়ে পড়বেন               সকালে উঠে ভালো পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। ভালো ফলাফল পেতে ক্রিমটি ব্যবহার করতে                 পারেন। 

ব্রণ দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়

ব্রণ দূর করার জন্য ক্রিম এর পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহার করতে পারেন যা প্রাকৃতিক এবং ন্যাচারাল বিশেষ গুনে আপনার বোন গুলো দূর হতে পারে। তাহলে চলুন দেখে নেই ব্রণ দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় গুলো। 

  1. পাকা পেঁপের মাধ্যমে দূর করতে পারেন এই ব্রণ।
  2. কচি শসার টুকরো দিয়ে দূর করতে পারেন আপনার ব্রণ।
  3. গোলাপজল ও মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন, এতে খুব ভালো ফলাফল পেতে পারেন। 
  4. ডিমের সাদা অংশের মাধ্যমে দূর করতে পারেন আপনার ব্রণ। 

তাহলে অবশ্যই ব্রণ-দূর-করার-ক্রিম ও ঘরোয়া উপায় গুলো আপনারা অবশ্যই দেখেছেন। এগুলো ব্যবহারের আপনারা পেতে পারেন ব্রণ থেকে বিদায়। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করতে পারেন যাতে তাদের যদি ব্রণ থাকে তাহলে তা থেকে তারা কিছু পরামর্শ নিয়ে তাদের ও ব্রণ দূর করতে পারে।  

পল্টিবাজ নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, উক্তি ও কিছু কথা

0

স্বার্থপর এই দুনিয়াতে মানুষ স্বার্থের জন্য সবকিছু করতে পারে। পল্টিবাজ মানুষ তারা এমন যে স্বার্থের জন্য তারা সব কিছুই করতে পারে। আপনারা অনেকেই আছেন যারা পল্টিবাজ মানুষের পাল্লায় পড়ে অনেক ধোকা খেয়েছেন। সেসব মানুষকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু স্ট্যাটাস বা ক্যাপশন দেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের উক্তি ও স্ট্যাটাস খুঁজে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক সুন্দর সুন্দর পল্টিবাজ মানুষ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো তুলে ধরবো চাইলে এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।

পল্টিবাজ নিয়ে উক্তি

১. পল্টিবাজ মানুষগুলো যখন তখন তাদের চেহারা পাল্টে দিতে দ্বিধাবোধ করে না। 

২. পল্টিবাজ মানুষ যেকোনো সময় তাদের সুবিধার্থে এক পক্ষ থেকে আরেক পক্ষ নিতে পারে। 

৩. একজন মানুষ ভালো না খারাপ তা হয়তো বোঝা যেতে পারে, কিন্তু পল্টিবাজ মানুষ চেনা যায় না। 

৪. একজন খারাপ মানুষকে বিশ্বাস করা যায়, কিন্তু একজন পল্টিবাজ মানুষকে কখনো বিশ্বাস করা যায় না।

৫. একজন পল্টিবাজ মানুষকে কেউ দেখতে পারে না, তাকে সব সময় ঘৃনার চোখে দেখে সবাই। 

পল্টিবাজ নিয়ে স্ট্যাটাস

* পল্টিবাজ মানুষ কখনো অন্যের কথা ভাবে না, তারা শুধু নিজের কথাই ভাবে।

*  নিজের স্বার্থের জন্য পল্টিবাজ মানুষগুলো বিশ্বাসঘাতকতা করতে দ্বিধাবোধ করে না। 

* পল্টিবাজ মানুষগুলো কখনো ভাবে না যে, জীবনের সুখ কখনো স্বার্থপরতা দিয়ে আসে না। 

* কিছু পল্টিবাজ মুখোশ ধারী লোক আমাদের সাথে বসবাস করে বেলা শেষে নিজ স্বার্থে অন্য পক্ষ নিয়ে নেয়। 

* পল্টিবাজ মানুষ তার নিজের রূপ কে সে নিজেই হয়তো বুঝতে পারে না যে কখন কোন রূপ নিয়ে স্বার্থপরতা করবে।

* পল্টিবাজ মানুষদের কখনোই ভরসা করতে নেই, কারণ তারা যেকোনো সময় পোল্টি দিয়ে অন্য পক্ষ নিতে পারে। 

পল্টিবাজ নিয়ে ক্যাপশন

১. স্বার্থপরতা মানবজাতির সবচেয়ে বেশি অভিশপ্ত একটি জিনিস। 

২. সুখ কখনো স্বার্থপরতা ধারা আসেনা, প্রকৃত সুখ স্বার্থহীনতা থেকে আসে।

৩. কিছু মানুষ আছে যারা স্বার্থের জন্য নিজের খুব কাছের বন্ধু কেউ ছেড়ে চলে যায়। 

৪. যতক্ষণ একজন মানুষের অন্তরে স্বার্থপরতা রয়েছে, ততক্ষণ সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভালোবাসা অসম্ভব। 

৫. স্বার্থপরতা ও লোভ মানুষকে ধংষের দিকে টেনে নিয়ে যায়। 

৬. স্বার্থপর মানুষ কখনো কারো কাছে ক্ষমা চাইতে জানেনা, কারণ ক্ষমা চাওয়ার সময়টাও তারা শেষ করে ফেলে । 

পল্টিবাজ নিয়ে কিছু কথা

কিছু পল্টিবাজ মানুষ এমন হয় যে সারা জীবন একজন মানুষের সাথে থেকে তাকে সবসময় আশা-ভরসা জাগিয়ে হঠাৎ করেই তার সাথে স্বার্থপরতা করে ফেলবে। স্বার্থপর মানুষগুলো বড়ই আজব তারা তাদের নিজের লোকদের সাথে পল্টিবাজি করতে দ্বিধাবোধ করে না। একজন মানুষের যখন স্বার্থপরতা, হিংসা, ক্রোধ ভিতরটা তে জায়গা করে নেয় তখন সে, যেকোন মানুষের সাথে পল্টিবাজি করে এতে তার কিচ্ছু যায় আসেনা।

একজন স্বার্থপর মানুষ কখনো অন্যকে ভালবাসতে জানে না তারা শুধু মানুষকে ঠকানোর চেষ্টা করে এবং ধোকা দিয়ে থাকে অবিরত। তাই সবসময় পল্টিবাজ লোকগুলো এড়িয়ে চলা উচিত তাতে অন্তত ধোঁকা থেকে বাঁচা যাবে। একজন পল্টিবাজ মানুষ একজনের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার সাথে পল্টি দিয়ে থাকে তাছাড়া এই পল্টিবাজ গিরি করা সম্ভব নয়। 

সর্বশেষ কথাঃ 

একজন মানুষের ভিতরটা যখন পাথরের মত হৃদয়হীন, হিংসা ও স্বার্থপরতায় ভরে যায় তখন সে তার নিজের নিয়ন্ত্রনে থাকে না। তখন সে তার নিজের স্বার্থের জন্য সবকিছু করে যায় অন্যের কোন কিছু নিয়ে সে আর ভাবে না। পল্টিবাজ নিয়ে যে  উক্তি, স্টাটাস তুলে ধরা হয়েছে আশা করি ভালো লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট এতে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরও ভাল ভাল পোস্ট পেয়ে যাবেন।  

কফি নিয়ে, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ ও কবিতা

0

আমাদের এই দেশে গরম পানি জাতীয় জিনিসের মধ্যে চায়ের পরেই হচ্ছে কফির জনপ্রিয়তা বেশি। আবার অনেকে আছে যারা চায়ের চেয়ে কফি বেশি পছন্দ করে থাকেন। তাই অনেকে আছেন যারা কফি নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও উক্তি খুঁজে থাকেন। তাই আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে কফি নিয়ে স্ট্যাটাস, কফি নিয়ে ক্যাপশন ও কফি নিয়ে উক্তি তুলে ধরব আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে দেখে নিন কফি নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো এবং নিজের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন উক্তি ও ক্যাপশনগুলো। 

কফি নিয়ে উক্তি 

১. আমি বিকেলের শুরুটা কফি দিয়েই শুরু করি। 

২. আমি কফি পছন্দ করি কারণ এটি আমাকে জাগ্রত হতে সাহায্য করে। 

৩. কলেজ শেষে কফি হাউসে গিয়ে প্রতিদিন বন্ধুদের সাথে কফি খেতে খেতে কতই না গল্প করতাম।

৪. হ্যাঁ আমি কফি পছন্দ করি, কারণ এই কফিতে আমি সুখ খুঁজে পাই। 

৫. আমি কখনোই দুপুরে কফি পান করি না কারণ বিকেল বেলায় কফি দিয়ে আমি বিকালকে বিদায় জানাই। 

৬. একটি কাজের ক্ষেত্রে কফি আপনাকে আগ্রহ এবং শক্তিশালী করে তোলে। 

৭. যদি প্রতিদিন সকালে একটা কফি দিয়ে দিনটা শুরু করা যায়, তাহলে সেই দিনটাই যেন ভালো কেটে যায়। 

কফি নিয়ে স্ট্যাটাস

আমি কফির চামচ দিয়ে আমার জীবনকে পরিমাপ করি। 

সূর্যোদয়ের সাথে নিজেকে ডুবিয়ে দেওয়ার মত আমার কাছে মনে হয় কফির সেরা।

মাথা ব্যথার ওষুধ যদি খুঁজে থাকো তাহলে সময় পেলে এক কাপ কফি খেতে পারো। 

একান্তই নীরবতা পালন করার জন্য আমি সবসময় এক কাপ কফি খাই, এতে অনেক শান্তি পাই। 

যদি কখনো ভীষণ মন খারাপ থাকে তাহলে এক কাপ কফি খেয়ে দেখতে পারো। 

কফি এমন পানীয় জাতীয় জিনিস যা, মধ্যরাতের মত কালো এবং পাপের মতো মিষ্টি। 

কফি নিয়ে রোমান্টিক স্ট্যাটাস

১. অনেকে বলে টাকাই প্রকৃত সুখ, আমি মনে করি এক কাপ কফির মধ্যে যে সুখ খুঁজে পাই তা অন্য কোথাও খুঁজে পাই না। 

২.  সূর্যোদয়ের সাথে সময় কাটাতে শুধু এক কাপ কফি যথেষ্ট। 

৩. এক কাপ কফি একটি মানুষের ভিতরকে তীব্র, শান্ত এবং দার্শনিক গড়ে তোলে। 

৪.  রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ কপি ছাড়া আমার চলেই না। 

৫.  অফিসের কাজের ফাঁকে এক কাপ কফি মনে হয় পুরো অস্থিরতাকে এক মিনিটেই শেষ করে দেয়। 

৬.  রোজ সকালে কফি খাওয়ার সময় তোমার সেই মুখটি যেন কফির কাপে ভেসে ওঠে। 

৭. মাঝে মাঝে কফি খাওয়ার মাঝেই খুঁজে পাই কিছু সুখের আভাস, মনটা শীতল করে তোলে।  

কফি নিয়ে ক্যাপশন

  • কিছু সময় এক কাপ কফি হতে পারে মন ভালো করার সবচেয়ে বড় ওষুধ। 
  • আমার কি আত্মহত্যা করা উচিত, নাকি এক কাপ কফি খাওয়া উচিত ঠিক বুঝতে পারছি না। 
  • দু’কাপ কফি নিয়ে তুমি আর আমি বিকেলটা পাড়ি দিয়ে সন্ধ্যা নামিয়ে আনি।  
  • এক কাপ কফি আর একটি সিগারেট একজন মানুষের সেরা দুই বন্ধু। 
  • বাস্তবতা যখন মানুষকে একদম একা করে ফেলে তখন এক কাপ কফি তার জীবনের সঙ্গী হতে সাহায্য করে। 
  • এক কাপ কফি মানুষের বিবেক, বুদ্ধি মানুষকে জাগ্রত করে রাখে। 
  • মাঝে মাঝে মনে পড়ে তোমার সাথে কফি খাওয়ার সময় যে গল্পগুলো করতাম। 
  • এই ব্যস্ত শহরে ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে এক কাপ কফি মনকে চাঙ্গা করে তোলে। 
  • একাকী সময় কাটানোর জন্য এক কাপ কফি খুবই জরুরী। 
  • একটি মানুষের সফলতার পিছে উল্লেখযোগ্য পরিমানে কফি পান করার অনেক অবদান রয়েছে। 

কফি নিয়ে কবিতা

দু’কাপ কফি

 আর্যতীর্থ   

দু’ কাপ কপি একটি টেবিলে চোখের সাথে চোখ,

ওই বলছে জীবন প্রেমের গল্প হোক। 

দোকানে কফি জুড়িয়ে বুঝি ঠান্ডা হলো,

ওই কফির কাপে শ্যামের বাঁশি জলকে চলো সই। 

দু’ কাপ কফি তুলছে তুফান বুকের মধ্যে টিপ,

চোখ দেখছে বাঁকা ভুরু সূর্য ওঠা টিপ। 

দু’ কাপ কফি টলোমলো মনকে পেয়েছে নাকি,

স্বল্প আলোয় গল্প শুরু রূপকথা দিয়ে ?

দু’ কাপ কফি গল্প শুনে চোখের কথা,

মুখে কত কথা জমে আছে রাইকিশোরীর বুকে । 

দু’ কাপ কফি গরম ধোয়ায় প্রেমের কথা মেশায়,

চোখেরা আজ আকুল হলো ভালবাসার নেশায়। 

একটি টেবিল শেষ কবে বসছো,শেষ কবে ভেবেছো ;

প্রেম পিরিতির বানের জলে শেষ কবে ভেসেছো। 

দোকানে কফির জন্য সময় বানিয়ে রেখো অল্প কিছু জায়গা, 

জীবনের একটু থাকুক দু’ কাপ কফির গল্প। 

 কফি ও কবিতা

  স্বপ্নরাজ সৌরভ

কপি বানালাম আমার কবিতার মত; 

ছিল আবেগ, ছিল ক্রোধ, ছিল না পাওয়ার হাহাকার। 

কফির দুধ আর চিনি তীব্র আছে গারো,

হয়ে ঠিক যেন একাকার। 

কখনো ভালোবাসা, কখনো দ্রোহ;

কিংবা দ্রোহ কে যেভাবে জমাট বাধার করুন ভালোবাসা ?

কবিতার উপরি ভাগে ঠিক সে রকম সর পড়েছিল,

তুমি ইচ্ছে করলেই চামচ দিয়ে আলতো আচড়ে, 

তুলে দিতে পারো কিন্তু আমি পারিনা। 

দ্রোহ আর ভালোবাসা একসাথে মিশে,

আমার হৃদয়ে ঠিক যেন সর পড়ে গেছে। 

সর্বশেষ কথাঃ 

কফি নিয়ে উপরে যে আলোচনা বা উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা গুলো তুলে ধরা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবারের সাথে, আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন। এবং যদি আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে চান তাহলে সাইটটিতে ভিজিট করুন অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের পোস্টগুলো পেয়ে যাবেন। 

চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

চট্টগ্রামবাসীর সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আপনারা অনেকেই আছেন চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি অনুসন্ধান করে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। মহান রব্বুল আলামীন আমাদের মুসলিমদের ওপর রোজা রাখা ফরজ করে দিয়েছেন সেটা আমরা সবাই জানি। তাই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়াটা খুবই জরুরী একটি বিষয়। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

চট্টগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক আজকের এই পোস্টে সঠিক তথ্য নিয়ে তুলে ধরা হয়েছে নিচের ক্যালেন্ডারটি। আপনারা চাইলে এই সাইট থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সর্বশেষ আপডেট সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। যদি আপনারা এই পোস্ট থেকে সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার প্রতিবেশী বা আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন যাতে তাদের পবিত্র রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পায়। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৩ am  ৬ঃ১০ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১১ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১২ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১২ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৩ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৩ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৪ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৪ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৫ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৫ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৬ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ১৬ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ১৭ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ১৭ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ১৮ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ১৮ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ১৯ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ১৯ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২০ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২০ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২১ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২১ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২২ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ০৯ am ৬ঃ২২ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৩ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৩ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৬ am ৬ঃ২৪ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২৪ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৪ am ৬ঃ২৫  pm

পেটে ব্যথা হলে কি করবেন ?

0

এই দেহটা রক্তে মাংসে গড়া তাই দেহে কখন কি হয়ে যায় তা একমাত্র আল্লাহ তাআলাই ভালো জানেন। হঠাৎ করে যদি পেট ব্যথা শুরু হয় তাহলে কি করবেন বা কি করনীয়। পেটে ব্যথা হতে পারে অনেক কারণের জন্য গ্যাস্ট্রিকের জন্য পেট ব্যথা হতে পারে। এবেন্ডি সাইড এর জন্য পেট ব্যথা হতে পারে প্রস্রাব-পায়খানা ঠিকমতো নাহলে পেট ব্যথা হতে পারে বিভিন্ন আরো কিছু কারণের জন্য আপনার এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। 

পেটে ব্যথা হলে কি করবেন 

আমাদের যেটাই হোক না কেন সবকিছুর জন্যই আমাদের যন্ত্রনা সৃষ্টি হয় এবং ব্যথা শুরু হলে কেমন লাগে তা আমরা নিজেরাই ভালো জানে। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা আমাদের সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায় সেই কথাগুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। আমাদের আজকের টপিক হচ্ছে পেট ব্যাথা হলে আমরা কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি বা কি কি চিকিৎসা নিতে হবে সে ব্যাপারে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু জানবো দেখবো । 

হঠাৎ পেট ব্যথা হলে করণীয় 

পেট ব্যথা খুবই যন্ত্রণাদায়ক একটি সমস্যা এবং ব্যথা শুরু হলে সহজে কমতেছে না এবং একটু একটু করে আরো বাড়ছে এক্ষেত্রে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খেতে পারবেন না। তবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিছু কৌশল সাধারণত মানুষ ব্যবহার করে থাকে সেগুলো খেতে পারেন কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাবেন না তবে প্রাকৃতিক কোন জিনিস হলে সেটি খেতে পারেন। যেটা ঘরোয়া পদ্ধতিতে অনেকটা উপকার পাবেন সেগুলোর কিছু প্রাকৃতিক কৌশল রয়েছে তা নিচে step-by-step লেখা গুলো লেখা হলো। 

পেট ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

১. এসিডিটি বা গ্যাসের জ্বালাপোড়া ব্যথা হলে আপনি ১৫ থেকে ২০ টি কিসমিস এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সারারাত সকালে উঠে কিসমিস গুলো  খালি পেটে খেয়ে নিন এতে পেট ঠান্ডা হবে এবং অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের জালাপোড়া দুর হবে। এতে  আপনার পেট খুব ঠাণ্ডা অনুভূতি হবে এবং কি আপনার শরীরটা  অনেক ভালো লাগবে । এবং কি পেটের ব্যথা দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। 

২. ডায়রিয়া বা ডিসেন্ট্রি এর কারণে আপনার পেট ব্যথা হলে আপনি সাধারণত ডালিম বা বেদানার রস খেলে আপনার পেট ব্যথা দূর হবে। অন্যথায় যদি আপনার পেট ব্যথা বেশি হয় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে বেদানার রস করে খাওয়া পেট ব্যথা, ডায়রিয়া বা ডিসেন্ট্রি খুবই  ভালো একটা প্রাকৃতিক ওষুধ । এতে আপনি খুব বেটার ফিল করবেন এবং কি আপনার শরীরের আরো অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 

৩. হজম শক্তির সমস্যা বা খাওয়ায় অরুচি এর কারণে অনেক সময় পেটে ব্যথা হয় বা হয়ে থাকে এর জন্য আপনি কলা বা আপেল খেতে পারেন এতে আপনি অনেকটা উপকার পাবেন। কলা দেহের জন্য অনেক কাজের জন্য উপকারী একটি ফল আপনাকে খুব দ্রুত শক্তি বাড়িয়ে দেবে। কলা আপনার পেটের যে যাবতীয় সমস্যা এবং হজম শক্তির জন্য এবং কি আপনার শরীরের খুব দ্রুত শক্তি বাড়িয়ে দেয়। 

4. আপনি চাইলে সাদা ভাত খেতে পারেন ভাতে কোন মসলা ভালো থাকেনা তাই এটি পেটের ব্যথা থাকলে তা নিরাময়ে সহায়তা করবে। পেট ব্যাথা হলে সাধারণত মসলা জাতীয় খাবার বা ভারি কোন খাবার খাওয়া উচিত নয়।পেট ব্যথা শুরু হলে যত ধরনের নরম খাবার খেতে পারেন আপনার জন্য ভালো। নরম খাবার গুলো হজমশক্তি তে কোন প্রকার সমস্যা হয় না এবং কি হজম শক্তি আরও বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার পেটের যাবতীয় পেট ব্যথার নানান ধরনের সমস্যা সেটা নিরাময় হয়। 

পেট ব্যথার ওষুধ

সাধারণত আপনি আপনার বাসায় প্যারাসিটামল থাকলে খেতে পারেন। কেননা প্যারাসিটামল অনেকগুলো ওষুধের কাজ করে থাকে। অন্যথায় আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অন্য কোন ওষুধ খাবেন না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি যদি পড়েন তাহলে অনেক উপকৃত হবেন।

ত্যাগ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

কথায় আছে কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হবে ঠিক তেমনি কিছু ত্যাগ স্বীকার করেই সফলতার শীর্ষে পৌঁছানো সম্ভব হয়। এই দেশের ত্রিশ লক্ষ মানুষ শহীদের বিনিময়ে এই দেশকে স্বাধীন করতে পেরেছি, ৩০ লক্ষ মানুষের আত্মত্যাগের কারণেই কিন্তু আমরা আমাদের এই দেশটিকে স্বাধীন দেশ হিসেবে পেয়েছি। ত্যাগ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও কবিতা সম্পর্কে নিচে কিছু আলোচনা করা হবে আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন দেখে নেই ত্যাগ সম্পর্কে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা গুলো।

ত্যাগ নিয়ে উক্তি

১. জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সাফল্য অর্জন বা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য ত্যাগ করা আবশ্যক। – সংগৃহীত

২. ত্যাগ স্বীকার না করে কিছু আশা করাটাই সবচেয়ে বড় বোকামি । – সংগৃহীত

৩. মৌমাছির কামড়ের কথা চিন্তা করে মধু সংগ্রহ করা যাবে না, মৌমাছির কামোড় ত্যাগ করেই মধু সংগ্রহ করতে হবে। – সংগৃহীত

৪. ত্যাগ হচ্ছে জীবনের একটি ক্ষেত্র বা অঙ্গ, একমাত্র ত্যাগেই মিলে সাফল্য, আত্মতৃপ্তি ও কিছু সুখ। – সংগৃহীত

৫. যদি আপনি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন জনগণের জন্য, তাহলে জনগণ আপনার জন্য জীবন দিতেও দ্বিধাবোধ করবে না। – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

৬. মৌমাছির মৌচাকে মধু কাটতে গেলে অবশ্যই কিন্তু মৌমাছি কামড় দিতে আসবে, ওই সময় ত্যাগ স্বীকার করেই মধু সংগ্রহ করতে হবে।- সংগৃহীত

৭. একটি কাজ করতে যাওয়ার জন্য বা কাজকে শেষ করার জন্য অনেকগুলো বাধা আসতে পারে, সেই বাঁধার ত্যাগ স্বীকার করতে পারলেই কাজের সফলতা অবশ্যই আসবে। – সংগৃহীত

 

ত্যাগ নিয়ে স্ট্যাটাস

১. স্বপ্নকে সত্যি করা যায়, একমাত্র ত্যাগের মাধ্যমেই। – সংগৃহীত

২. পৃথিবীর এমন কোনো মানুষ নেই, যে ত্যাগ ছাড়া সে কিছু অর্জন করতে পেরেছে। – সংগৃহীত

৩. বর্তমানকে ত্যাগ করতে হবে, তা না হলে ভবিষ্যতে কিছু অর্জন করা কঠিন হয়ে যাবে। – এ.পি.জে আবদুল কালাম আজাদ

৪. ত্যাগ হলো মানুষকে সাফল্যের দিকে দাফিতো করে নিয়ে যায়। – সংগৃহীত

৫. ত্যাগ নিজেকে রিক্ত করার জন্য নয়, নিজের জীবনকে পূর্ণ বা পরিপূর্ণতায় রূপ দেওয়া। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৬. কোন কিছু নিয়ে আফসোস না করে বরংচ জীবনের মায়া ত্যাগ করে কিছু অর্জন করে সবাইকে দেখিয়ে দাও। – সংগৃহীত

৭. ত্যাগ স্বীকার করতে শেখো কি জানি কখন কোন দরকারে ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। – সংগৃহীত

ত্যাগ নিয়ে ক্যাপশন 

> ত্যাগ তাকেই বলে, যে আপন মানুষ ছেড়ে অনেক দূরে বেরিয়ে পরে আপন মানুষদের জন্য কিছু করার জন্য।

> জীবনকে ত্যাগ করতে শিখুন তাহলে ভালো কিছু অর্জন করতে পারবেন।

> জীবনকে ত্যাগ করতে শিখুন, কারণ কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়।

> স্বপ্ন পূরণ হয় কিন্তু সেই স্বপ্নে যদি কোন পরিশ্রম না থাকে বা কোন ত্যাগ না থাকে তাহলে সে স্বপ্নই বৃথা।

> জীবনে সফলতায় বড় কিছু নয়, ত্যাগের মাধ্যমে কিছু পাওয়াই হচ্ছে বড় কিছু।

> জীবন তখনই সুন্দর হবে যখন নিজেকে ত্যাগী বানিয়ে কিছু সফল করে দেখাবেন।

> যদি সফলতার শীর্ষে পৌঁছাতে চাও তাহলে প্রথমে ত্যাগ স্বীকার করতে হবে তারপরেই সফলতার মুখ দেখতে পাবে।

ত্যাগ নিয়ে কবিতা

ত্যাগি

   রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 ‘ ওগো মা ‘ রাজার দুলাল গেল চলি মোর ঘরের সমুখ পথে,

প্রভাতের আলো ঝলিল তাহার স্বর্ণ শিখর রথে।

  ঘোমটা খসায়ে বাতায়নে থেকে নিমেষের লাগি নিয়েছি দেখে,

ছিঁড়ি মণিহার ফেলেছি তাহার পথের ধুলার পরে।

 মাগো, কি হল তোমার অবাক নয়নে চাহিস কিসের তরে !

   মোড় হার- ছেঁড়া মণি নেয় নি কুড়ায়ে রথের চাকায় গেছে ঘুরায়ে,

চাকার চিহ্ন ঘরের সমুখে পড়ে আছে শুধু আঁকা।

  আমি কি দিলেম কারে জানে না সে কেউ, ধুলায় রহিল ঢাকা।

 তবুও রাজার দুলাল গেল চলি মোর ঘরের সমুখপথে –

মোর বক্ষের মণি না ফেলিয়া দিয়া রহিব বল কি মতে।

সর্বশেষ কথাঃ 

ত্যাগ নিয়ে যেউক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা তুলে ধরা হয়েছে, যদি করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং কিছু ত্যাগহীন ব্যক্তিদের পড়ার সুযোগ করে দিন যাতে তাদের কিছুটা জীবনে পরিবর্তন আনতে পারে। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।

জিপি ইন্টারনেট অফার দেখার নিয়ম

0

আমরা জানি বর্তমানে সারা বাংলাদেশের গ্রামে গঞ্জে শহরে সব জায়গাতেই গ্রামীণফোন খুব জনপ্রিয় ইন্টারনেট সার্ভিস কোম্পানি । বর্তমানে এমন অবস্থা যে আমাদের দেশের জেলে ,কুমার, কামার, দিনমজুর, ছাত্র-ছাত্র, শিক্ষক-শিক্ষিকা সব ধরনের পেশার মানুষ গ্রামীন সিম ব্যবহার করে থাকেন। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় গ্রামীন সিম বেশি পরিচিতি লাভ করেছেন। আপনার সিমে ও কিছু অফার আছে যেগুলো আপনি দেখতে পারবেন।

আমরা অনেকেই আছি যারা গ্রামীন সিমের অফার গুলো দেখার অনেক চেষ্টা করে কিন্তু দেখতে পারিনা। তাই আমরা আপনাদের কে কিছু সহজ নিয়ম এখানে তুলে ধরব যা অনুসরণ করলে আপনি বান্ডেল অফার এবং কি খুব কম দামে অফারগুলো নিতে পারবেন খুব সহজেই । তাই আসুন আমরা ভালো করে লাইনগুলো পড়ে বুঝে জিপি ইন্টারনেট অফার গুলো দেখে নেই।

জিপি ইন্টারনেট দেখার  নিয়ম

 ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনাকে ডায়াল করতে হবে *১২১*১*৪# । এছাড়াও আপনি জিপি অ্যাপ দিয়ে যাবতীয় সকল অফার এবং আপনার সুবিধা মত যত অফার কাছে সব উপভোগ করতে পারবেন। আপনাদের জন্য যে সকল সেবা এবং জিপি ওয়েবসাইটের কিছু কোড আছে যেমন USSD, SMS, IVR, MY GP, WOW BOX ইত্যাদি। আপনি ইন্টারনেট প্যাক কেনার সময় আপনার দুইটি অপশন থাকবে Pre paid & post paid যেকোনো একটিতে ক্লিক করতে হবে।

ইন্টারনেট প্যাক কেনার নিয়ম

ইন্টারনেট প্যাক কেনার সময় যদি আপনার প্যাকটি অটো রিনিউ হয়ে যায় বা ভুলবশত হয়ে যায় তখন আপনি যা করবেন। তখন আপনি আপনার এসএমএস অপশনে গিয়ে  অটো রিনিউ বন্ধ করার জন্য আপনি OFF লিখে ২৫০০০ এ SMS করে অথবা *১২১*৩০৪৩# ডায়াল করে আপনি আপনার অটো রিনিউ বন্ধ করতে পারবেন।

আপনার যদি হঠাৎ করে ইন্টারনেট শেষ হয়ে যায় তখন যদি আপনার ব্যালেন্সে টাকা থাকে তাহলে ওইখান থেকে আপনার ১.১৬৫ প্রতি ১ এম বি তে চার্জ হিসাবে কেটে নেওয়া হবে ।  আপনি ইন্টারনেট স্পিড চেক করতে পারবেন http://www.speedtest.net ( চার্জ প্রযোজ্য ) এই লিংকে অনেকগুলো এমবি অফার আছে যেগুলো দিয়ে আপনি স্পিড চেক করতে পারবেন। 

রিচার্জে ইন্টারনেট প্যাক

জিপিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ রিচার্জে ইন্টারনেট চালু আছে যে রিচার্জ গুলো করলে আপনার ইন্টারনেট প্যাক সরাসরি চালু হবে। আবার এই রিচার্জ গুলো অ্যাক্টিভেশন হবে শুধুমাত্র প্রিপ্রেইড গ্রাহকদের জন্য রিচার্জ ভিত্তিক ফেক্সি লোড সিমের মাধ্যমে এই প্যাক গুলো গ্রহণ করা সম্ভব। যদি অন্য কোন মাধ্যমে রিচার্জ করা হয় তাহলে এই প্যাক অ্যাক্টিভ হবে না ফ্লেক্সিলোড আপনার একাউন্টে গিয়ে ব্যালেন্স জমা হবে।