Home Blog Page 39

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, ক্যাপশন ও কবিতা

0

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অনেকে অনেক কিছুই খুজে থাকেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন কিছু পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, ক্যাপশন, কবিতা ও কিছু কথা।  

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে উক্তি 

১. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বকালের একজন সেরা নেতা ছিলেন। – সংগৃহীত

২. শেখ মুজিবুর রহমান না থাকলে কখনোই বাংলাদেশ জন্ম নিত না। – ফিনান্সিয়াল টাইমস

৩. যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই, তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা আর আমরা পেতাম জাতির পিতা। – মতিউর রহমান 

৪. যতকাল রবে এই বাংলাদেশ, ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান। – সংগৃহীত

৫. বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ হচ্ছে ঐতিহাসিক দলিল। – ইউনেস্কো

৬. হয়তো তাকে দেখিনি কিন্তু অনুভব করতে পারি তিনি একজন মহান নেতা ছিলেন। – সংগৃহীত

৭. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন সমাজতন্ত্র এক সংগ্রামী নেতা ও সাহসী বাঙালি । – সংগৃহীত 

শিশুদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি 

১. বঙ্গবন্ধুর শিশুদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং তাদের জন্য কিছু করার জন্য খুবই আগ্রহ ছিল। 

২. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর শিশুদের এমন ভালোবাসতো যে, তিনি ভেবেছিলেন শিশুদের সুরক্ষার পূর্ণাঙ্গ একটি আইন থাকা জরুরী। 

৩. বঙ্গবন্ধুকে তার এক সভাটি বলল যে আপনি কেন শিশুদের সাথে এত মিশুন, সে বলল আমি শিশুদের সঙ্গে মিশি মনটাকে হালকা করার জন্য। 

৪. আমার যখন ভীষণ মন খারাপ থাকে আমি তখন শিশুদের সঙ্গে মিশে আমার মনটা ভালো করে নেই, কারণ তারা পবিত্র ও নিষ্পাপ।

৫. তিনি শিশুদের এমন ভালবাসতেন যে তার জন্মদিনের তারিখ ১৭ই মার্চ কে তিনি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে স্মরণীয় করে গেছেন। 

৬. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলে গেছেন বাংলাদেশকে উন্নত করতে হলে আগে শিশুদের গড়তে হবে। 

তরুণদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি

* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সফল রাজনৈতিক জীবনে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হত। 

* বঙ্গবন্ধুর রেসকোর্স ময়দানের যে ভাষণ আজব বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে বলা চলে। সেই ভাষণ আজ অনেক তরুণ প্রজন্মকে আলোকিত করেছে। 

* তিনি তরুণদের উদ্দেশ্য করে বলেন আজকের তরুণ আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, যা দেশের বড় বড় রাজনীতিবিদ হয়ে দেশের জন্য কাজ করবে। 

* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তরুণদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন তোমরা নিজেদের প্রতি নিজেরা সচল থাক এবং ন্যায়পরায়ণতা ভাবে জীবন যাপন করো। 

* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ কথাটিও বলে গেছেন যে তরুণেরা তোমরা দেশকে ভালোবাসো দেশের মানুষকে ভালোবাসো তাহলে তোমরা একটা উন্নত জীবন ফিরে পাবে। 

* শেখ মুজিবর রহমানের ভাষণ গুলো যুব সমাজকে নৈতিকভাবে নিরপেক্ষ মনোভাব নিয়ে নিপীড়ন ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে অনুপ্রাণিত করে। 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্ট্যাটাস

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্ট্যাটাস

> আমরা যখন এই পর্যন্ত এসে গেছি আমাদের আর কেউ থামাতে পারবে না, জাগো হে যুবক সমাজ, জাগো বাঙালি। 

> আমরা যখন মরতে শিখেছি তখন কেউ আমাদের দাওয়াতে পারবে না ইনশাআল্লাহ। 

> আমি সব কিছু ছাড়তে পারি, কিন্তু আমার বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারবো না। 

> বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিঃসন্দেহে একজন সর্বকালের সেরা নেতা ও রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। 

> শেখ মুজিবুর রহমানের “বঙ্গবন্ধু” উপাধি দিয়েছিলেন সেই সময়ের ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ। 

> বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের কথা একটাই ছিল যে শহীদদের রক্ত বৃথা যেন না যায়। 

> ধন্য তো সেই,  যে কিনা দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন আমাদের মা বোনদের ইজ্জত রক্ষা করেছেন। 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কিছু ছন্দ

* রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেবো তবুও এ দেশকে স্বাধীন করে ছাড়বো। 

* সারা বিশ্বের মহান নেতা তুমি, বাংলার গর্ব তুমি, তুমি বাংলার শ্রেষ্ঠ নেতা, তুমিই সেই বিজয়ের মহানায়ক। 

* আমি কখনোই একা এই দেশকে স্বাধীন করিতে পারবো না, আমার দেশের মানুষ যদি আমার পাশে থাকে তাহলে আমি পূর্ণ স্বাধীনতা এনে দিতে পারব। 

* হাজারো ফুলের বসন্ত এত রঙিন, পুষ্প বৃক্ষরাজি শুভক্ষণের তীব্র প্রতীক্ষায় ; ফুলের গন্ধে সুরের ছন্দে রঙে বর্ণে প্রকৃতি সাজায় শুভ জন্মদিন প্রিয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। 

* তোমার মৃত্যু হয়নি গো চির অমর হয়ে আছো তুমি আমাদের মাঝে, এভাবেই থেকো সারা জীবন। 

* যতকাল রবে পদ্মা, যমুনা, গৌরী, মেঘনা, ততকাল রবে তোমার স্মৃতির পাতায় নামখানা। তুমি যে শুধু একজন মহান নেতা নয়, তুমি এক বাংলাদেশ। 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সেরা বক্তব্য

বঙ্গবন্ধু মানে হচ্ছে মনের ভেতর ইচ্ছে শক্তি জাগানোর একটি প্রতীক। যিনি ছিলেন আমাদের শ্রেষ্ঠ নেতা  যে সব সময় আদর্শের সাথে সবকিছু সম্মিলিত করতেন। তার জন্যই হয়তো আমাদের এই বাংলাদেশকে পাওয়া। তিনি না থাকলে হয়তো আমাদের এই দেশকে আজ স্বাধীনভাবে পেতাম না। তার মত নেতা হয়তো আমাদের দেশে কোনদিন আর জন্মাবে না কিন্তু তিনি আমাদের হৃদয়ে থেকে যাবে সবসময়। 

তার মত এমন মহান নেতা জানিনা কবে হবে এই দেশে, যদিও হয় তবুও হবে না তার মত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছেন বাঁচতে হলে বীরের মতো বাঁচো নয়তো বেঁচে থেকে লাভ নেই। বীরের মত একদিন বাঁচো বিড়ালের মত হাজার বছর বেঁচে থেকে কোন লাভ নেই। তিনি তার কথার মাধ্যমে বাংলার মানুষের ইচ্ছে শক্তি, মনোবল ও সাহস জানিয়েছেন। তুমি থাকবে চিরকাল এ হৃদয়ে স্মৃতি হয়ে, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি তুমি যতদিন আছে এই সোনার বাংলাদেশ চির অমর হয়ে থাকবে তুমি। 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত কবিতা

আমি হব নেতা

আরিফুল ইসলাম শাকিব

আমি হব এই সমাজে জনগণের নেতা,

সর্ব সময় জনগণের বুঝবো দুঃখ, ব্যথা। 

ন্যায়বিচারের প্রতি খবর এই সমাজের বুকে,

হাসিমুখে থাকবে মানুষ কাঁদবে না আর দুঃখে। 

ধনী-গরীব সবার জন্য সমান ভালোবাসা;

সুখে-দুখে থাকবো সবাই মিলে একসাথে। 

সুখের সমাজ গড়বো আমি এটাই মনের আশা !

তোমরা যদি না জাগো আজ আমি কেমনে যাগবো,

তোমাদের বলেই আমার বল, “জাগো বাঙালি জাগো”। 

স্বাধীনতা

নির্মলেন্দু গুণ

এই শিশু পার্ক সেদিন ছিল না,

এই বৃক্ষের ফুলে শোভিত উদ্যান সেদিন ছিল না, 

এই তন্দ্রাচ্ছন্ন বিবর্ণ বিকেল সেদিন ছিল না, 

তাহলে কেমন ছিল সেদিনের সেই বিকেল বেলাটি ?

তাহলে কেমন ছিল শিশু পার্কে, বৃক্ষে, ফুলের বাগানে ;

ঢেকে দেয়া এই ঢাকার হৃদয় মাঠখানা ? 

হে অনাগত  শিশু,

হে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ;

শিশু পার্কের রঙিন দোলনায় দোল খেতে খেতে,

একদিন সব জানতে পারবে। 

আমি তোমাদের কথা ভেবে লিখে রেখে যাচ্ছি,

শ্রেষ্ঠ সেই বিকেলের গল্প। 

শত বছরের শত সংগ্রাম শেষে,

‘রবীন্দ্রনাথের মতো দৃপ্ত পায়ে হেঁটে’ 

অতঃপর কবি সে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন,

তখন পলকে দারুন ঝলকে তরীতে উঠিল জল;

হৃদয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিলো জোয়ার।

সকল দুয়ার খোলা, রোদে তাহার বজ্রকন্ঠ বাণী,

সেই থেকে স্বাধীনতার শব্দটি আমাদের। 

আলোর মিনার

সিরাজুল মোস্তফা

জেগে ওঠার শক্তি খোঁজো একটি শাশ্বত কন্ঠে,

এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম;

এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। 

বঙ্গবন্ধু বাঙালির চিরকালের বন্ধু, পিতা,

স্বপ্নদ্রষ্টা ও মহানায়ক। 

তার কোন দল নেই, মত নেই, নেই কোন ধর্ম ;

আছে শুধু একটি পরিচয় বাঙালির জাতির পিতা। 

আমি শুধু একটা দেশে চাই,

যে দেশে কোন মারামারি-কাটাকাটি থাকবে না ; 

থাকবে না কোন দুঃখের কান্না। 

থাকবে শুধু সুখের আনাগোনা;

আর মুখ ভরা হাসি। 

জাগো বাঙালি জাগো, একটু জাগো, 

দেখো তোমার দিকে তাকিয়ে আছে দেশ ; 

সকল কিছুর বিনিময়ে ছিনিয়ে আনো দেশ।

তোমাদের কাছে চাই শুধু আমি,

আমার প্রাণের বাংলাদেশ। 

সর্বশেষ কথা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে উপরে লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিন আপনার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য ও বিভিন্ন ধরনের উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা। 

নারায়ণগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

নারায়ণগঞ্জ জেলার সকল মুসল্লিদের জানাই পবিত্র রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম একটি জেলা হচ্ছে নারায়ণগঞ্জ জেলা। ব্যস্ত নগরীর একটি জেলা যেখানে প্রায় সারা বাংলাদেশের মানুষ ছরিড়ে সিটিয়ে আছেন বিভিন্ন কর্ম ব্যস্ততায়। পবিত্র রমজান মাসের যে ক্যালেন্ডার তৈরি করা হয়েছে আশা করি আপনারা নারায়ণগঞ্জ জেলা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।  

নারায়ণগঞ্জ জেলা হচ্ছে সবচেয়ে ব্যস্ততম একটি জেলা তাই আপনারা যারা এই নারায়ণগঞ্জ জেলায়  বসবাস করছেন। আপনারা বিভিন্ন কর্ম ব্যস্ততায় থেকে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করার জন্য এই পোস্ট থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের সঠিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। আশা করি নিচের দেওয়া ক্যালেন্ডারটি সঠিক তথ্যের মাধ্যমে অর্থাৎ বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে। 

নারায়ণগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নারায়ণগঞ্জ জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা এখনো আপনারা আপনাদের নারায়ণগঞ্জ জেলার ইফতারের সময়সূচি পাননি। তাহলে আপনারা সঠিক জায়গায় এসেছেন সঠিক তথ্যের জন্য। পবিত্র রমজান মাসে  সারাটি মাস রোজা করা আমাদের উপর ফরজ করেছেন মহান রব্বুল আলামীন। তাই অবশ্যই আমাদের ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের নারায়ণগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ   দিন   সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৯ am  ৬ঃ১৪ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৫ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৫ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৬ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৬ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৭ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৭ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৮ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৮ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৯ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৯ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২০ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২০ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২১ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২১ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২২ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২২ pm
১০  এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৩ pm
১১  এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৩ pm
১২  এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৪ pm

নাজাতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৫ pm
১৪  এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৫ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৬ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৬ pm
১৭  এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৭ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৭ pm
১৯  এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৮ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৮ pm
২১  এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৯ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৯ pm

 

পানি নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, হাদিস ও গল্প

0

অনেকেই আছেন যারা পানি নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প হাদিস এগুলো শেয়ার করে থাকে। তো আশা করি আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা পানি নিয়ে কিছু বিখ্যাত স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কিছু কথা পাবেন, এবং আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। এই পৃথিবীতে যা কিছুই আছে সব কিছুরই পানির প্রয়োজন রয়েছে, পানি ছাড়া আমরা কেউ বাঁচতে পারব না। তো যাই হোক পানির অপর নাম জীবন অনেকেই পানি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ গল্প এগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করে থাকেন। তো তাহলে আর সময় নষ্ট না করে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী পানি নিয়ে সুন্দর সুন্দর স্ট্যাটাস উক্তি ক্যাপশন ছন্দ ও গল্পগুলো সংগ্রহ করে নিন।

পানি নিয়ে স্ট্যাটাস

পানি নিয়ে স্ট্যাটাস

১. পানি কিন্তু আমাদের জীবন তাই তাকে অযথা নষ্ট কইরো না।

২. কখনো পানিকে মাপতে যেও না, যে তার গভীরতা কতটুকু।

৩. একটি গাড়ি যেমন তেল বা গ্যাস ছাড়া চলে না, ঠিক তেমনই মানুষও পানি ছাড়া চলতে পারে না।

৪. জীবনের প্রতিটা অঙ্গে রয়েছে ফোটায় ফোটায় পানি।

৫. পানি হল মানুষের জন্ম-মৃত্যু, কারণ এই পানি জন্মতেও প্রয়োজন মৃত্যুতেও প্রয়োজন।

৬. পৃথিবীর প্রথম এবং সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ হল বিশুদ্ধ পানি।

৭. পানির অপর নাম জীবন, তাই পানি অযথাই অবচয় করবেন না।

পানি নিয়ে ক্যাপশন 

পানি নিয়ে ক্যাপশন 

১. পানি হল এই পৃথিবীর আত্মা, যা না থাকলে হয়তো পৃথিবীটাই সৃষ্টি হতো না।

২. মানুষের জীবনের সুখ হলো সাগরের স্বচ্ছ র পানির মত।

৩. পৃথিবীর প্রথম ও সবচেয়ে প্রয়োজনীয় খাবার জিনিস হল পানি।

৪. এই পৃথিবীর চার ভাগের ৩ ভাগ পানি আর বাকি এক ভাগ হলো মাটি।

৫. সমুদ্রের পাড়ে যদি পানির ঢেউ না থাকতো তাহলে সমুদ্র হয়তো এতটা সুন্দর হতো না।

৬. পানির প্রতিটা ফোটায় মানুষের জীবনের গল্প লুকিয়ে থাকে।

পানি নিয়ে ছন্দ

পানি নিয়ে ছন্দ

» মরুভূমিতে থাকা মানুষগুলোই বোঝে পানির মূল্য কতটা।

» পানিকে তুমি যতই শক্ত করো না কেন সে কিন্তু আবার ঠিকই নরম হয়ে যাবে।

» ভালোবাসা হলো পানির মতো কারণ, জীবনে যেমন পানির প্রয়োজন আছে ঠিক তেমনি ভালোবাসার মানুষেরও প্রয়োজন আছে।

» এই পৃথিবীতে যত শক্তিশালী প্রাণী থাকে না কেন সে কখনো বলতে পারবে না যে সে পানি ছাড়া বাঁচতে পারবে।

» পানির ঢেউ কখনো পানি থেকে আলাদা হয় না কারণ তা আগে থেকেই পানি।

» ভালোবাসা ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে কিন্তু পানি ছাড়া মানুষ কখনোই বাঁচতে পারবে না।

» জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রেই পানির প্রয়োজন রয়েছে অথচ অন্য কিছু না থাকলেও চলবে।

পানি নিয়ে হাদিস

» মহান আল্লাহ তায়ালার দেওয়া খাবারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্বাদের জিনিস হল পানি।

» মহান রাব্বুল আলামিনের নিয়ামত সমূহের মধ্যে সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে পানি, যা ছাড়া মানুষের জীবন ধারণ করা অসম্ভব।

» মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে তার মুমিন বান্দার এক ফোটা চোখের পানি তার কাছে অনেক দামি।

» মহান রাব্বুল আলামিন বলেছেন, “তোমরা পানি ততটুকুই ব্যবহার করো যতোটুকু তোমাদের প্রয়োজন”।

» এই পৃথিবীর সবকিছুর সৃষ্টির বেঁচে থাকার তাগিদের জন্য পানি পান করতেই হবে, তাছাড়া সে অচল।

» পানি হল সৃষ্টিকর্তার দেওয়া সবচেয়ে পবিত্র জিনিস, তাইতো এই পানি বিসমিল্লাহ বলে ডান হাত দ্বারা পান করা, দাঁড়িয়ে পান না করে বসে পানি পান করা এবং তিন নিঃশ্বাসে পানি পান করা।

পানি নিয়ে গল্প

» উট তার ভেতরে পানি সংরক্ষণ করে রাখে কারণ সে মরুভূমিতে বসবাস করে।

» মরুভূমির মধ্যে একটি গাছের যেমন পানির প্রয়োজন ঠিক তেমনি একটি মানুষেরও পানির প্রয়োজন সব সময়।

» একজন মানুষ হয়তো এক বেলা খাবার না খেয়ে থাকতে পারবে কিন্তু সে একবেলা পানি না খেয়ে থাকতে পারবে না।

» একটি ঘর তৈরি করার জন্য যেমন ইট, বালু, সিমেন্টে পানির প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি একটি মানুষের সব সময়ই পানির প্রয়োজন হয়।

» জীবনে পানির কোন বিকল্প নেই তাই আমরা সবাই পানি অবচয়ে সচেতন থাকবো।

» আমাদের মানবজাতির হয়তোবা জন্মই হতো না, যদি সৃষ্টিকর্তা এক ফোঁটা নাপাক পানি তৈরি না করত।

রবি বান্ডেল অফার ২০২৩

0

২০২১ এর যে বান্ডিল অফার ছিল ২০২২ এ কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে এবং রবিতে কি কি বার আছে তার সম্পর্কে আমরা এই জায়গা থেকে জানবো আশা করি এখান থেকে আপনারা সব তথ্য পেয়ে যাবেন। আরেকটি কথা হচ্ছে অনেকে বান্ডেল অর্থ কি বোঝেনা জানা নেই ঠিক আছে বান্ডেল অর্থ হচ্ছে একের অধিক যেমন মিনিট ইন্টারনেট দুইটা একসাথে বান্ডেল অফার বলা হয।

রবি বান্ডেল অফার কিছু আকর্ষণীয় অফার আছে । আসলে একেকজনের একেক সৃষ্টির হলে মনে হয় ভালো হয় তাই সবাই মনে করেন । এখানে ঠিক তেমনি আছে যেমন মিনিট বেশি যান ইন্টারনেট কম চান আবার কেউ ইন্টারনেট বেশি মিনিট কম যান সেখানে আছে আবার দুইটা সমপরিমাণ আছে আপনি যেটা জানো সেটাই ভাবে। তো আর কথা না বাড়িয়ে আসল ট্রফি কে চলে যাই।

রবি বান্ডেল অফার ২০২৩  

বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের ইন্টারনেট বিশ্বকে আরও বেশি জানতে এবং আপনাদের মাঝে রবি বান্ডেল অফার আরো আকর্ষণীয় ভাবে আপনাদের মাঝে কম দামে ভালো ভালো বান্ডেল অফার রয়েছে যা রবি বান্ডেল অফার পাবেন। দীর্ঘদিন ধরেই তাদের গ্রাহকদের জন্য ভালো ভালো অফার প্রকাশ করে আসছে। আপনি যদি রবি সিমে মিনিট অফার এবং ইন্টারনেট অফার ব্যবহার করতে চান তাহলে রবিবারের অফারে দুটোই পেয়ে যাবেন এবং আপনার খরচ কম হবে আপনার সুবিধা হবে এবং কি রবি বান্ডেল অফার আপনার জন্য সেরা হবে।

বান্ডেল অফার                                 মেয়াদ                                   মূল্য

১GB+ ২৫মি.                                   ৩দিন                                ৩৪ টাকা 

৩GB+ ৫০মি.                                   ৭দিন                                ৯৮টাকা

৪GB+ ১৫০মি.                               ৩০দিন                              ১৫৯টাকা

৫GB+ ২০০মি.                              ২৮দিন                              ১৯৮টাকা

৬+4GB+ ৩৫০মি.                         ৩০দিন                             ৩১৯টাকা

২৫GB+ ৭০০মি.                            ৩০দিন                             ৫২৯টাকা

৩০GB+ ৮০০মি.                           ৩০দিন                             ৫৯৯টাকা

৪২GB+ ১৩০০মি.                          ৩০দিন                             ৭৯৯টাকা

এখান থেকে আপনি আপনার ইচ্ছামত বান্ডেল অফার টি বেছে নিতে পারবেন আপনার যেটি সুবিধা হবে এবং ভালো মনে হবে সেটি আপনি বেছে নিতে পারবেন । এই বান্ডেল অফার টি হল রবি ঘ্যাচাং রিচার্জ অফার বলা হয় এই অফারটি আপনি চাইলে *৯৯৯# ডায়াল করলেও আপনি আপনার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন এর অফারটি । এবং কি আপনি রবির ফ্লেক্সিলোড এর দোকানে গিয়ে আপনি যদি বলেন যে আমার রবির ঘ্যাচাং স্টোর বান্ডেল অফার লাগবে তাহলে ওই দোকানদার আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণের টাকার উপর আপনাকে ঘ্যাচাং স্টোর থেকে লোড করে দেবে।

আনলিমিটেড প্যাকেজ অফার

বর্তমানে রবির আনলিমিটেড প্যাক  চালু হয়েছে । 

শেষ কথা

রবির যেকোনো অফারের কোন সমস্যা থাকলে এই পোষ্টে কমেন্ট এর মাধ্যমে আপনার সমস্যার কথা আমাদের জানান আমরা সমস্যার সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। 

সাতক্ষীরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

সাতক্ষীরা জেলার প্রিয় মুসল্লীগণ আপনাদের জানাই পবিত্র রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। সাতক্ষীরা জেলার প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা পবিত্র রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন বা কোথাও সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। আশা করি এই প্রশ্নের মাধ্যমে আপনাদের সাতক্ষীরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী পেয়ে যাবেন। 

আমাদের রোজা রাখার জন্য সেহরি ও ইফতারের সময় সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তাই রোজা রাখার জন্য সঠিক সময় প্রয়োজন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে সময়সূচী তৈরি করা হয়েছে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে আপনাদের সাতক্ষীরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

সাতক্ষীরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

সাতক্ষীরা জেলায় কর্মজীবী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা কর্মব্যস্ততার কারণে বাহিরেই ইফতার সেরে নিতে হয়। আপনারা চাইলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন আপনাদের সাতক্ষীরা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক ক্যালেন্ডার এবং আপনাদের আশেপাশের বা প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করুন যাতে তারা সঠিক তথ্যের মাধ্যমে সেহরি ও ইফতার করতে পারে। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ বার    সেহরির শেষ সময়  ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৪ am  ৬ঃ২০ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২১ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২১ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২২ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২২ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৩ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৩ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৪ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২৪ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৫ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৫ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৬ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৬ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৭ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৭ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৮ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৮ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৯ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৯ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ৩০ pm

নাজাতের  ১০ দিন

তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ৩১ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩১ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩২ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩২ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩৩ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩৩ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩৪ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৪ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৫ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৫ pm

বাংলাদেশ টু কাতার বিমান ভাড়া ২০২৩

0

যদি বাংলাদেশ টু কাতার বিমান ভাড়া খোঁজ করে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় সঠিক তথ্যের জন্য এসেছেন। আমাদের বাংলাদেশ থেকে অনেক বাংলাদেশী কাতারে গিয়ে কাজ করে এবং অনেকে বিজনেসের জন্যও যেয়ে থাকেন। তো বর্তমান যে বাংলাদেশ থেকে কাতারের বিমান ভাড়া মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ করার অনুরোধ রইল। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে আপনাদের মূল্যবান সময় কাজে লাগিয়ে দেখে নিন বাংলাদেশ টু কাতারের বিমান ভাড়া ও বাংলাদেশ টু কাতারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য গুলো।

বাংলাদেশ টু কাতার বিমান ভাড়া

যদি বাংলাদেশ থেকে কাতার যেতে চান তাহলে অবশ্যই বিমান ভাড়া সম্পর্কে আইডিয়া থাকতে হবে এবং কি বাংলাদেশ থেকে কাতার যে বিমানগুলো চলাচল করে তার টিকিট কাটতে হবে। বিমান ভাড়া কোন সময়ে স্থির থাকেনা, এটি উঠানামা করে থাকে। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা বাংলাদেশ টু কাতারের যে বর্তমান মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। কোন বিমানের কত ভাড়া এবং কোন কোন বিমান বাংলাদেশ থেকে কাতার চলাচল করে সে বিষয়েও বিস্তারিত জানতে পারি।

বাংলাদেশ টু কাতার বিমান ভাড়া কত  

বাংলাদেশ থেকে যে বিমানগুলো কাতার যাতায়াত করে এবং কাতার থেকে বাংলাদেশ যে বিমান চলাচল করে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স, ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স, মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, সালাম এয়ারলাইন্স, সৌদি আরবিয়ান এয়ারলাইন্স, ইমিরেটস এয়ারলাইন্স, ইতিহাদ এয়ারওয়েজ, কুয়েত এয়ারওয়েজ ও কাতার এয়ারওয়েজ । আশা করি আপনারা দেখতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে কাতার কোন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে থাকে। 

তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে ইকোনোমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া কত এবং বিজনেস ক্লাস এর বিমান ভাড়া মূল্য কত টাকা।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৫০,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১,৫০,০০০ টাকা থেকে ১,৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাসের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪৮,০০০ টাকা থেকে ৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ৭৫,০০০ টাকা থেকে ৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাসের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪৫,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৬০,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪৫,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১,৩৮,০০০ টাকা থেকে ২,৩৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।

সালাম এয়ারলাইন্সের ইকোনমিক ক্লাসের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৩৮,০০০ টাকা থেকে ৪৯,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৫২,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

সৌদি আরবিয়ান এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ১,১৫,০০০ টাকা থেকে ১,৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ইমিরেটস এয়ারলাইন্স এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৯২,০০০ টাকা থেকে ৯৮,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ১,২০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ইতিহাদ এয়ারওয়েসজ এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৫৪,০০০ টাকা থেকে ৬৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর ভাড়া হচ্ছে ১,০৫,০০০ টাকা থেকে ১,৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

কুয়েত এয়ারওয়েজ এর ইকোনমিক ক্লাসের বিমান ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৮৬,০০০ টাকা পর্যন্ত এবংবিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ১,৫৬,০০০ টাকা থেকে ২,২৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।

কাতার এয়ারওয়েজ এর ইকোনমিক ক্লাস এর বিমান ভাড়া হচ্ছে ৫৬,০০০ টাকা থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া হচ্ছে ৯৮,০০০ টাকা থেকে ১,২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

বাংলাদেশ থেকে কাতারের দূরত্ব কত কিলোমিটার 

অনেকেই আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে কাতারের দূরত্ব কত কিলোমিটার জানেন না এবং কি অনেকে আবার খোঁজ করে থাকেন। আশা করি এখান থেকে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই বাংলাদেশ থেকে কাতারের দূরত্ব কত কিলোমিটার। বাংলাদেশ থেকে কাতারের দূরত্ব হচ্ছে ৩,৯৫১ কিলোমিটার এবং একে যদি মাইল হিসেবে ধরা হয়, তাহলে হবে ২,৪৫০ মাইল। আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে কাতারের যে দূরত্ব কত মাইল বা কত কিলোমিটার সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ থেকে কাতার যেতে কত সময় লাগে

বাংলাদেশ থেকে কাতার যেতে কত সময় লাগতে পারে এটি অনেকেরই জানা নেই। আবার অনেকে আছেন বাংলাদেশ থেকে কাতার যাওয়ার জন্য যে সময় লাগে সেটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে কাতার যেতে সময় লাগে ৫ঃ৩০ ঘন্টা থেকে ৬ ঘন্টা পর্যন্ত। হয়তো বা  ২-৪ মিনিট কম অথবা বেশি হতে পারে।

সর্বশেষ কথা

বাংলাদেশ থেকে কাতারের যে বিমানগুলো চলাচল করে আশা করি আপনারা সে সকল বিমানগুলোর ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবং আরো বিভিন্ন কিছু তথ্য পেয়েছেন অবশ্যই। ভর্তি করে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন বিষয়ে এবং কি আরো বিভিন্ন দেশের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

পছন্দ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, বাণী ও কবিতা

0

অনেকে আছেন যাঁরা পছন্দ নিয়ে অনেক উক্তি, স্টাটাস খুঁজে থাকেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুঁজে পাবেন। এখানে অনেক পছন্দ সম্পর্কিত সুন্দর সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরব আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আর দেরি না করে নিচ থেকে দেখে নিন উক্তি  ও স্ট্যাটাস গুলো এবং সংগ্রহ করে নিন আপনার ইচ্ছে মত কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো। 

পছন্দ নিয়ে উক্তি 

১. পছন্দের জিনিস কখনো হাত ছাড়া করতে নেই, এতে পরে আফসোস হতে পারে। 

২. যাকে তুমি পছন্দ করো সাহস করে বলে দেখো, হয়তো হ্যাঁ বলবে নয়তো না। 

৩. ভুল পছন্দ থেকে কিন্তু অনেক কিছু শেখায়, এটি হলো জীবনের একটি অধ্যায়। 

৪. পছন্দের জিনিস যেটা হারিয়ে যায়, এটা যাই হোক না কেন ভালোবাসা, কাপড়-চোপড়, বাড়ি, গাড়ি ইত্যাদি। এর চেয়ে বেদনাদায়ক আর কিছু হতে পারে না। 

৫. সঠিক পছন্দ কখনো খুব সহজে পছন্দ হয় না, অনেক অপেক্ষার পর সঠিক পছন্দের ফলাফল পাওয়া যায়। 

৬. পছন্দ এমন একটি জিনিস যে, একটু পছন্দের জিনিসের মধ্যে হাজার কিছু এনে দিলেও পছন্দের জিনিসটাই পছন্দ হবে। 

পছন্দ নিয়ে স্ট্যাটাস 

 

 

* কিছু পছন্দের মধ্যেও ভালো কিছু শেখা যায়। – সংগৃহীত

* কিছু পছন্দের জিনিসের শেষ ফলাফল রয়েছে কিন্তু অপছন্দের জিনিসের কোন ফলাফল নেই। – সংগৃহীত 

* পছন্দ মানুষের জীবনকে আনন্দময় শক্তিশালী করে, কিন্তু অপছন্দ মানুষের জীবনকে বিরক্ত করে তোলে। – সংগৃহীত

* কিছু মুহূর্ত আছে যে পছন্দের জিনিসগুলোও অপছন্দ হয়ে যায়। – সংগৃহীত

* জীবনকে সুন্দর করে সাজাতে না পারলে সবকিছু কেমন যেন অপছন্দই মনে হয়। – সংগৃহীত

* অন্যের পছন্দে নয়, নিজের অপছন্দকে ছেড়ে নিজের পছন্দকে সেরা ভেবে নাও। – সংগৃহীত

* কিছু পছন্দের জায়গা হঠাৎ করে মনে পড়ে যায় কিছু গানের কলিতে। – সংগৃহীত 

* পছন্দের মানুষগুলোকে অজুহাত দেখিয়ে নয়, তাকে বুঝিয়ে তার কাছ থেকে সরে আসা ভালো। – সংগৃহীত

* তোমাকে কেউ অপছন্দ করছে, সেখানে না গিয়ে পিছিয়ে আসাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। – সংগ্রহীত

পছন্দ নিয়ে ক্যাপশন

* অতীতের কিছু পছন্দনীয় জিনিসগুলো মাঝে মাঝে নিজেকে ভাবায়। 

* কেউবা ভাগ্যের কারণে কারো কাছে অপছন্দ, আবার কেউ পছন্দ থেকেও অপছন্দ হয়ে যায়। 

* একজন সচেতন ব্যক্তি নিজের পার্সোনাল জীবনে পছন্দ-অপছন্দ কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। 

* যেকোনো ধরনের একটি জিনিস হোক না কেন, তাতে অবশ্যই পছন্দ-অপছন্দ দুটো দিক থাকে। 

* একটি জিনিস পছন্দ না হলে তাকে কখনোই আপন করে নেওয়া যায় না। 

* আপনি আপনার জীবনে খুশি থাকেন বা না থাকেন কিন্তু দুইটি বিষয়ে আপনাকে বেছে নিতেই হবে যেমন পছন্দ ও অপছন্দ। 

* যেখানে নিজেই তার কাছে অপছন্দনীয়, সেখানে সময় নষ্ট করা টাই নিজের সবচেয়ে বড় ভুল।

* কিছু সময় নিজের অপছন্দনীয় জিনিসকেই পছন্দ হিসেবে চালিয়ে নিতে হয়। কারণ সেখানে অপছন্দ বললেই হয়তো বা কেউ একজন কষ্ট পেতে পারে। 

পছন্দ নিয়ে বানী

জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত আছে যেখানে অপছন্দ কাউকে ভালোবেসে সারাজীবন কাটিয়ে দিতে হয় এটাই হয়তো বাস্তবতার একটি বাস্তব গল্প। জীবনকে খুব সহজ করে চালিয়ে নেওয়া পছন্দ জিনিস সব সময় এড়িয়ে চলা যায় না। পছন্দ নয় অপছন্দকে নিয়েও জীবনকে ঠেলাগাড়ির মত চালিয়ে চালিয়ে জীবনের অধ্যায় শেষ করতে হয়। জীবনটা হলো পছন্দ-অপছন্দের মধ্যে নির্ভর করে কারন একটা জিনিস পছন্দ হতে পারে আবারো অপছন্দও হতে পারে। 

জীবনকে পরিচালনা করতে হবে সব সময় নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে যাওয়া যায় না বা পছন্দের বিরুদ্ধে যাওয়া যায় না কখনো কখনো অপছন্দের সাথে থেকে জীবন পরিচালনা করতে হয়। জীবনে চলতে গেলে সবসময় এই পছন্দ ও অপছন্দ থাকবেই যে কোন একটি বিষয়ে আমাদের চলতেই হবে, তা না হলে জীবন একেবারে নিস্তব্ধ হয়ে যাবে। 

পছন্দ নিয়ে কবিতা

দুঃখ করোনা, বাঁচো

দুঃখকে স্বীকার করো না, সর্বনাশ হয়ে যাবে। 

দুঃখ করো না বাঁচো, প্রাণ ভরে বাঁচো। 

বাঁচার আনন্দে বাঁচো, বাঁচো এবং বাঁচো। 

জানি মাঝে মাঝেই তোমার দিকে হাত বাড়ায় দুঃখ

তার কালো লোমশ হাত, প্রায়ই তোমার বুক ভেদ করে। 

যা চলে যেতে চায় তা যাক,

তোমার বক্ষ যদি দুঃখের নখ রাগাতে ছিন্নভিন্ন হয়। 

যদি গল গল করে রক্ত ঝরে,

তবু দুঃখের হাতকে তুমি প্রশ্রয় দিও না।

পছন্দের জিনিসকে সব সময় প্রশ্রয় দিও;

মুহূর্তের তরে দুঃখের সাথে কোমর্দন করো না। 

তাকে প্রত্যাখ্যান করো। 

অনুশোচনা হচ্ছে পাপ, দুঃখ এক নিপুণ ছদ্মবেশ;

তোমাকে বাঁচাতে পারে আনন্দ,

পছন্দের কিছু জিনিস। 

তুমি তার হাত ধরো, হাত ধরে নাচো, গাও,

বাঁচো, ফুর্তি কর।

দুঃখকে স্বীকার করো না, মরে যাবে ঠিক মরে যাবে। 

যদি মরতে হয় আনন্দের হাত ধরে মরো, 

পছন্দের জিনিস পেয়ে মরো। 

বলো দুঃখ নয়,

আনন্দের মধ্যে আমার মৃত্যু, আমার অবসান।

সর্বশেষ কথাঃ 

পছন্দনীয় যে কথাগুলো উপরের লেখা হয়েছে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

বাংলাদেশ থেকে ভুটান বিমান ভাড়া ২০২৩

0

যারা বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে চান তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে বাংলাদেশ থেকে ভুটান এর সর্বশেষ বিমান ভাড়ার তথ্য। আশা করি বাংলাদেশ থেকে ভুটানের বিমান ভাড়ার সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ থেকে ভুটান বিমান ভাড়া ছাড়াও আরো বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশ থেকে ভুটান অনেক মানুষ গিয়ে থাকেন ভ্রমণ করার জন্য, কেউবা গিয়ে থাকেন কাজের জন্য আবার কেউবা গিয়ে থাকেন বিজনেস এর জন্য। আপনারা চাইলে এই পোস্টটি পড়ে দেখে নিতে পারেন বাংলাদেশ থেকে ভুটান যাওয়ার সর্বশেষ বিমান ভাড়া তথ্য। 

বাংলাদেশ থেকে ভুটান বিমান ভাড়া 

বাংলাদেশ থেকে ভুটান বিমান ভাড়া যে বর্তমান মূল্য রয়েছে, সেই ভাড়ার সকল তথ্য পেতে দয়া করে পুরো পোস্টটি পড়বেন। অনেকেই আছেন যারা বাহিরের অনেক দেশে ভ্রমণের জন্য গিয়ে থাকেন। অল্প টাকার মধ্যে ভুটান খুবই নামকরা একটি পর্যটকদের পছন্দের তালিকায় একটি দেশ। এছাড়াও অনেকে অনেক কাজের জন্য ভুটান গিয়ে থাকেন যেমন পড়ালেখা করার জন্য, ব্যবসা করার জন্য, ঘুরাঘুরি করার জন্য আবার কেউ কাজের জন্য গিয়ে থাকেন। তাহলে আপনারা যারা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ভুটানের রাজধানী পারো অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে ভুটানের বিমান ভাড়ার খোঁজ করছেন আশা করি নিজ থেকে বাংলাদেশ থেকে ভুটানের বিমান ভাড়া সঠিক তথ্য পেয়ে যায়। 

বাংলাদেশ থেকে ভুটান যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে ভুটান এর বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে আমাদের আগে জানা উচিত যে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভুটান কোন বিমান যাতায়াত করে। বাংলাদেশ থেকে ভুটান সরাসরি শুধু একটি বিমান চলাচল করে থাকে, সেই বিমানটির নাম হচ্ছে  ড্রাকএয়ার এয়ারলাইন। শুধু এই একটি বিমান বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভুটান যাতায়াত করে থাকে। এছাড়া যারা বাংলাদেশ থেকে ভারত গিয়ে তারপর ভুটান যেতে চান সেখানকার এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ কয়েকটা আছে। এছাড়াও আপনারা চাইলে সড়কপথে বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে পারবেন। 

বাংলাদেশ থেকে ভুটান বিমান ভাড়া কত ২০২৩

যাই হোক আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেই বাংলাদেশ থেকে ভুটানের বিমান ভাড়া কত। বাংলাদেশ থেকে ভুটান যে বিমান চলাচল করে সেই বিমান মাসে ১০ থেকে ১৫ দিন যাতায়াত করে থাকে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে বাংলাদেশ থেকে ভুটান যাওয়ার বিমানের কত ডিমান্ড হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে বর্তমান যে বিমান ভাড়া রয়েছে সেটি মূল্য হচ্ছে ২৬ হাজার টাকা থেকে ২৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। 

তবে বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে ভুটানের যে বর্তমান ভাড়া রয়েছে সেটি বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। কারণ বাংলাদেশ থেকে ভুটানের বিমান ভাড়া ডলারের হিসাবে গণনা করা হয়। তাই ডলারের রেট যদি বেড়ে যায় তাহলে ফ্লাইট অথবা বিমানের টিকিট ভাড়া বেড়ে যাবে। আবার ডলারের রেট যদি কমে যায়, তাহলে বিমান ভাড়ার মূল্যও কমে যাবে। 

আরো পড়ুন,

বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে কত সময় লাগে 

বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে কত সময় লাগে এ বিষয়ে অনেকেই সার্চ করে থাকেন। আপনারা যদি বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভুটান যেতে চান তাহলে অবশ্যই বিমান এর মাধ্যমে যাওয়া লাগবে। যদি বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভুটান যান তাহলে সময় লাগবে সর্বনিম্ন ১ ঘন্টা ১৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা ২৫ মিনিট। আর যদি সড়কপথে বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে চান তাহলে সময় লাগবে সর্বনিম্ন ২৩ ঘন্টা থেকে সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা। আশা করি জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে ভুটান যেতে কত সময় লাগে। 

সর্বশেষ কথা 

আশা করি বাংলাদেশ থেকে ভুটান যাওয়ার যে সর্বশেষ ভাড়ার তথ্য সে ব্যাপারে জানতে পেরেছেন। তাহলে এই পোস্টটি শেয়ার করলে যদি মনে করেন যে কোন ভাই অথবা বোনের উপকারে হতে পারে তাহলে পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পোস্ট যা আপনাদের উপকারে আসতে পারে। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ। 

দেখে নিন নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে ও কত টাকা লাগে ২০২৩

0

একজন বাংলাদেশী হিসেবে ১৮ বছর বয়স হলে তাকে ভোটার হতে হয়। তো আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে বা কি কি করতে হয়। তো আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন যে নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে এবং কিভাবে ভোটার হতে হয়। তো যারা নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে চান, তারা ভোটার আইডি কার্ড করার আগে অবশ্যই ভাবেন যে ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগে এ সকল বিষয়ে জানতে এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং এবং জানুন নতুন নিয়মে ভোটার হতে কি কি লাগে।

নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে

যারা নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে চান তাদের মনে প্রশ্ন থাকতেই পারে যে ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি লাগতে পারে। এনআইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড যেটাই বলেন না কেন, এই কার্ড করতে বেশ কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন। জাতীয় পরিচয় পত্র বা এনআইডি কার্ড একটি দেশের নাগরিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সেই ক্ষেত্রে নতুন কোন ব্যক্তির ভোটার নিবন্ধন করার আগে নিশ্চিত করতে হয় যে সে বাংলাদেশি একজন নাগরিক কিনা এবং নতুন ভোটার আবেদনকারী পূর্বে কোথাও ভোটার হতে ছিল কিনা সেটাও নিশ্চিত করা হয়। তো যাই হোক আমাদের ভোটার হওয়ার আগে যে নিয়ম কারণ বা যে কাগজপত্র লাগে সে বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।

নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে ২০২৩

নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন বা এনআইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে, সর্বনিম্ন ১৬ বছর হতে হবে তার নিচে হলে ভোটার আবেদন করা সম্ভব নয় এবং আগে কখনো ভোটার এর নিবন্ধন করেননি। এখন যদি বলেন যে এগুলো কিভাবে তারা চেক করবেন। অবশ্যই কিন্তু বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে সবারই কোনো না কোনো ডকুমেন্ট বা পরিচয় পত্র থাকে, সে ডকুমেন্টস দ্বারা অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর আবেদনের আগে সকল তথ্য যাচাই-বাছাই করে তারপর আপনার ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে

তো যাই হোক আমরা কিন্তু জেনে নিলাম যে নতুন ভোটার হওয়ার আগে আমাদের কোন কোন বিষয়ে জানা উচিত এবং কি কি নিয়ম এর মধ্যে আমাদের অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে বা কোন কোন যোগ্যতার উপর আমাদের সকল কিছু যাচাই-বাছাই করা হয়। তাহলে চলুন এখন দেখে নেয়া যাক নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে।

১. জন্ম নিবন্ধন এর একটি ফটোকপি

২. শিক্ষাগত যোগ্যতার বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেট।

৩. পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি।

৪. রক্তের গ্রুপের পরীক্ষার রিপোর্ট অবশ্যই সরকারি হসপিটালের হতে হবে।

৫. নাগরিকত্ব সনদ অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি সবারই বাধ্যতামূলক। এটিকে বলা হয় চেয়ারম্যানের সার্টিফিকেট বা চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র।

৬. অঙ্গীকারনামা।

৭. স্বামী / স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের ফটোকপি।

৮. ইউটিলিটি বিলের মধ্যে গ্যাস বিল, বিদ্যুৎ বিল যেকোনো একটি হলেই হল, এগুলোর যেকোনো একটির ফটোকপি।

৯. পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি।

১০. হোল্ডিং ট্যাক্স রশিদের একটি ফটোকপি।

তাহলে আপনারা উপরে দেখতেই পাচ্ছেন যে নতুন ভোটার হতে কি কি কাগজপত্র লাগে। তো আপনারা যারা নতুন ভোটার হতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই উপরের দেয়া এই কাগজপত্রগুলো সাথে করে নিয়ে যাবেন।

আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে

যারা নতুনের ভোটার হতে চাচ্ছেন বা হবেন তাদের আরেকটি প্রশ্ন হচ্ছে ভোটার হতে কত টাকা লাগে বা এর সঠিক টাকার পরিমান কত। এটা হয়তো অনেকেরই জানা নেই তো আপনারা উপরে অবশ্যই দেখেছেন যে নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে তাহলে এখান থেকে দেখে নিন যে নতুন ভোটার হতে কত টাকা লাগে। আমরা সবাই জানি যে বর্তমানে অনলাইনে এর মাধ্যমে সকল কার্যক্রম হয়ে থাকে, তো সেই ক্ষেত্রে অনেক ধরনের জালিয়াতি বা ধোকাবাজদের পাল্লায় পড়ে অনেকেই মেন্টালি টর্চার হয়ে থাকে। তাই এখন নিজেই অনলাইনের মাধ্যমে সার্চ করে দেখে নিতে পারবেন যে নতুন ভোটার হতে কত টাকা লাগে।

অনলাইনের মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করতে কোন টাকা লাগে না তবে যদি আইডি কার্ডের মধ্যে কোন ভুল থাকে তাহলে সংশোধন করতে ২৩০ টাকা এর সাথে ১৫% কর সহ যে টাকা হবে সেই টাকা দিতে হবে। এবং অন্যান্য যে সকল তথ্য সংশোধন করবেন তার জন্য ১১৫ টাকা দিতে হবে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করুন তাহলে আশা করি যে নতুন ভোটার হতে কি কি কাগজপত্র লাগে, নতুন ভোটার হতে কত টাকা লাগে এবং আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে এ সকল বিষয়ে জানতে পেরেছেন। আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে ভিজিট করুন আশা করি পেয়ে যাবেন।

অভিমান নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

অভিমান এমন একটা জিনিস যা দেখা যায় না অনুভব করার মত একটি জিনিস। একজন মানুষকে রাগ করানো বা অভিমান করানো সহজ হতে পারে কিন্তু সেটা ভাঙ্গাতে না পারলে তার চেয়ে কঠিন কোন জিনিস নেই। যাই হোক এই পোষ্টের মাধ্যমে অভিমান নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও কিছু কথা নিয়ে আলোচনা করা হবে। রাগ, অভিমান নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন খুঁজে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য আশাকরি পোষ্টের মাধ্যমে খুব সুন্দর কিছু অভিমান নিয়ে উক্তি ও অভিমান নিয়ে স্ট্যাটাস পেয়ে যাবেন। 

অভিমান নিয়ে উক্তি

১. মায়া থেকে অভিমান সৃষ্টি হয়, মায়া নাই যার অভিমান নাই তার।- সংগৃহীত

২. অভিমান ও রাগ মানুষকে দুর্বল করে দেয়।- সংগৃহীত

৩. অভিমান সবচেয়ে অসহায় জিনিস যা কাউকে দেখানো যায়না নিজের ভিতরেই তাকে পুষে রাখতে হয়, মিথ্যে হাসির আড়ালে লুকিয়ে রাখতে হয়।- সংগৃহীত 

৪. রাগ আসলে সবার সাথেই করা যায় কিন্তু অভিমান আপন মানুষ ছাড়া সবার সাথে করা যায়না।- সংগৃহীত  

৫. নারী অভিমান করে ভালোবাসা পূর্ণ হওয়ার জন্য, আর পুরুষ অভিমান করে তার ভালোবাসাটা বোঝানোর জন্য।- সংগৃহীত 

৬. কিছু মানুষ আছে যে অন্যের উপর অভিমান করে নিজের ভিতর অনেক দুঃখ, কষ্ট ভুনে  রাখে, মানুষগুলো বড়ই বোকা।- সংগৃহীত 

৭. মানুষ তার সাথে অভিমান করে যাকে সে বেশি ভালোবাসে, ভালোবাসা সৃষ্টি হয় অভিমান থেকে।- সংগৃহীত 

৮. একজন বন্ধু আরেকজন বন্ধুর সাথে অভিমান করার কারণটাই হলো ভালোবাসার কারণ। – সংগৃহীত

৯. অভিমান এমন একটি জিনিস যা একজনের সাথে আরেক জনের সম্পর্ককে গভীর ভাবে গড়ে তুলে।- সংগৃহীত 

১০. অভিমান এমন একটা জিনিস যে একটা সময় অভিমান বা রাগ করতে করতে সে নিজেই ভুলে যায় যে কি নিয়ে অভিমান করা হয়েছে।- সংগৃহীত

অভিমান নিয়ে স্ট্যাটাস

অনেকে আছেন যে অভিমান নিয়ে স্ট্যাটাস খুঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য। কিন্তু ভালো কোনো স্ট্যাটাস খুঁজে পান না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন কিছু স্ট্যাটাস পেয়ে যাবে। 

 

> ভালোবাসায় অভিমান আছে বলেই ভালোবাসার এত ঢং, এত রঙ, এত স্বাদ।

> অভিমান করে যদি ক্ষমা করা জানা না থাকে, তাহলে কোন সম্পর্কই দীর্ঘস্থায়ী করা সম্ভব না।

> অভিমান এমন একটি জিনিস যা কাউকে দেখানো গেলে হয়তো বা সে আর কখনো অভিমান করত না। 

> যে মানুষের ভেতরে আবেগ বেশি, তার অভিমান ঠিক তেমনি বেশি। 

> অভিমান হল দুটি মানুষের মাঝখানে একটি বেরা জালের মত, কাছে থেকেও ধরা যায় না। 

> নিজের ভেতরে যদি অভিমান যত্ন করে রাখা যায়, তাহলে অন্যের অভিমান কেউ ভেঙে ফেলা যায়। 

> দুজন মানুষের মাঝে যদি দূরত্ব বেড়ে যায়, সেটা হয়তো বা শুধু অভিমান এর মধ্যেই হয়। আপন মানুষ কখনো অভিমান ছাড়া দূরে সরে যায় না, কারণ হলো ভালোবাসা। 

> দুজনের সম্পর্কের মধ্যে রাগ থাকবে, অভিমান থাকবে, রাগ থাকবে কিন্তু সেগুলো যদি ভাঙ্গানো না যেতে পারে তাহলে সম্পর্কের পরিণতি হবে ভয়াবহ। 

> মন থেকে কাউকে নিজের চেয়ে বেশি ভালোবাসলে, সে যদি অবহেলা করে তাহলে তখন অভিমান হিসেবে নিজেকে সান্তনা দিতে হয়। 

অভিমান নিয়ে ছন্দ

যদি কখনো অভিমান চলে আসে তাহলে চলে এসো আমি তোমার অপেক্ষায় আজও বসে আছি। অভিমানী মন তোমার বড়ই একাকী করে দিয়েছে আমায় তুমি যে আর আসবে না ফিরে। যদি তুমি অভিমান কর তাহলে তোমাকে কখনো শাস্তি দেবো না, অভিমানের শাস্তি তুমি নিজেই পাবে। 

অভিমান খুব মূল্যবান একটি জিনিস যা সবার উপরেই করা যায় না, শুধু আপন মানুষগুলোর ওপর অভিমান করা যায়। যাকে ভালোবাসা যায় মন থেকে তার সাথে অভিমান করা যায়। রাগ যেমন সময়ের সাথে কমে যায় কিন্তু অভিমান ক্রমশ বাড়তে থাকে। কেউ হয়তো অভিমান করে অনেক দূরে চলে গেছে কিন্তু তার জন্য যে সে আজও বসে আছে তা হয়তো সে জানে না হয়তো বুঝবে একদিন ঠিকই। 

অভিমান নিয়ে কিছু কথা

অভিমান বড়ই দামি একটা জিনিস কারণ সবার উপরে অভিমান করা যায় না। অভিমান শুধু নিজের আপন মানুষের সাথেই করা যায়। যাকে গভীর ভাবে ভালোবাসা যায় তার সাথে শুধু অভিমান করা যায়, একজন অপরিচিত বা পরিচিত সে যেই হোক না কেন তার সাথে অভিমান করা যায় না। অভিমানের কারণে ভালোবাসাটা কমে যায় না বরঞ্চ ভালোবাসাটা আরো বেড়ে যায়। 

প্রিয় মানুষটির সাথে অভিমান করা যায় কিন্তু অভিমান যদি ভাঙতে না পারা যায় তাহলে সেই প্রিয় মানুষটি অনেক দূরে চলে যায়। অভিমান করে একজনের অপেক্ষায় থাকা সবচেয়ে বড় বোকামি কারণ অভিমান করে কখনো কোন জিনিস পাওয়া যায় না অভিমান ভাঙিয়ে তারপর একটা কিছু পাওয়া যায় বা সম্ভব হয়। যেমন আয়না না ভাংলে বোঝা যায় না আয়না কতটা অভিমানী।

অভিমান নিয়ে কবিতা

 অভিমানী আমি

আজ অভিমানী আমি করিয়াছি,

ওহে তোমার পরে অভিমান। 

তবুও না পারি নাই তোমারে ভুলিতে,

এ নশ্বর দেহের তুমিই তো পরান।

ওহে কতই না ভাবি আছি তোমারে আপন,

কতই না টানি প্রেমও টানি।

জানি তা তোমার আজও অজানা,

তবুও তোমার এই মন অধির আপন মনে।

চেয়েছো কি ওহে তুমি জানিতে,

চলিতেছে কি আজও আমার এ মনে।

তোমার মত আছো তুমি আপনাতেই থাকো,

তবু কেন যেন এমন তোমারে এতখানি আপন মানে।

সর্বশেষ কথাঃ 

অভিমান করা ভালো নয় এতে আপন মানুষগুলো দূরে চলে যায়, নিজের ভেতরের কষ্টটা আরো বেশি বেড়ে যায়। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং যদি এরকম আরো পোস্ট পেতে চান তাহলে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।