Home Blog Page 35

শরীয়তপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

পিরোজপুর জেলার যে ভাই ও বোনেরা আপনারা এখনো আপনাদের শরীয়তপুর জেলার সেহরি ইফতারের সময়সূচি পাননি বা খোঁজ করছেন সঠিক ক্যালেন্ডারের জন্য। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের পিরোজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর সঠিক ক্যালেন্ডার পেয়ে যাবেন। নিচের দেওয়া ক্যালেন্ডারটি পিরোজপুর জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। পিরোজপুর জেলার সকল ভাই ও বোনেরা আপনারা সবাই জানেন যে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা সুন্নত। 

রোজা হল একটি ফার্সি শব্দ এবং সিয়াম হল আরবি শব্দ আমরা বাঙালিরা সবাই রোজা বলেই থাকি সবসময়। এই পবিত্র মাহে রমজানের রোজা রাখার জন্য সঠিক সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আমরা বাঙালিরা শুধু নই সারা বিশ্বের সকল মুসল্লীগণ এই পবিত্র রমজান মাসের জন্য বিভিন্ন প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন। প্রিয় শরীয়তপুরবাসী আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের শরিয়তপুর জেলার সেহরি ও  ইফতারের সময়সূচি। 

শরীয়তপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

শরীয়তপুর এর প্রিয় মুসল্লীগণ আপনারা যারা এই পবিত্র মাহে রমজানের রোজা রাখছেন কিন্তু কর্মব্যস্ততার কারণে আপনাদের অফিসের বাইরেও কখনো কখনো ইফতার সেরে নিতে হয় তো আপনারা চাইলে এই সাইটটিতে থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন

 মাস ও তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪২ am  ৬ঃ১৫ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৬ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৬ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৭ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৭ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৮ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৮ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৯ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৯ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২০ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২০ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২১ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২২ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৩ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৭ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৮ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৯ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩১ pm

মায়ের হাতের রান্না নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

0

আমাদের এই দেশের এমন কোন মানুষ নেই যে মায়ের হাতের রান্না পছন্দ করে না। মায়ের হাতের রান্নার মত হয়তোবা এই জগতে আর কোথাও এত সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায় না। এই দুনিয়াতে অনেকের মা আছে আবার কারো নেই, তাই অনেকে আছেন যারা মায়ের রান্না নিয়ে অনেক উক্তি স্ট্যাটাস এখন খুঁজে থাকে আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সেরা কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন পাবেন এবং কি ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে সংগ্রহ করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই মায়ের হাতের রান্না নিয়ে সেরা কিছু স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো। 

মায়ের হাতের রান্না নিয়ে উক্তি 

১. এই পৃথিবীতে যার মূল্য কখনোই দেওয়া সম্ভব না, সেটা হল মায়ের হাতের রান্না। 

২. মায়ের হাতের রান্না যেন অমৃত সাথে তুলনা করা যায়। 

৩. মায়ের হাতের নোনা ইলিশের পাতুরি যেন আর এই পৃথিবীর কোথাও পাওয়া যাবে না। 

৪. মায়ের হাতের সেই গুড়ের পায়েস যেন আজও আমার মুখের জিব্বায় ভরে আছে। 

৫. মায়ের হাতের সেই কাঁঠালের বিচি দিয়ে গরুর মাংস রান্নার সাতটা যেন আজও মনে হলে জিভে জল চলে আসে। 

৬. ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে কচু শাক রান্নাটা যেন মায়ের হাতের সব থেকে সুস্বাদু একটি খাবার। 

৭. মায়ের হাতের সেই শুটকি মাছের ভর্তার স্বাদটা যেন আজ আর কোথাও খুঁজে পাই না। 

মায়ের হাতের রান্না নিয়ে স্ট্যাটাস

* আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা রাধুনী হল আমার মা। 

* অনেক জায়গাতেই অনেক খাবার খেয়েছি কিন্তু মায়ের হাতের রান্নার মত স্বাদ কোথাও পাওয়া যায় না।

* পৃথিবীর সবচেয়ে সুস্বাদু খাবার যেন সবাই তার মায়ের হাতের রান্নাতেই খুঁজে পায়। 

* যদি কেউ সুস্বাদু খাবার রান্না করতে চায় তাহলে সেই রান্না শুধু তার মায়ের কাছ থেকেই শিখতে পারে। 

* মায়ের হাতের রান্নার সুগন্ধিতেই বুঝতে পারি যে এটা মায়ের হাতের রান্নাই হবে। 

* আমার মায়ের হাত হল একটি শিল্প, যে হাতের রান্না কখনোই ভোলার নয় বা তুলনা করার মত। 

* অনেক দিন হলো মায়ের হাতের রান্না খাই না, মা হয়তো আজ বেঁচে থাকলে তার হাতের রান্নার স্বাদটা উপভোগ করতে পারতাম। 

মায়ের হাতের রান্না নিয়ে ক্যাপশন

১. এই জগতের সবাই মায়ের হাতের রান্না যেন শুধু পেট ভরে নয়, মন ভরেও খায়। 

২. আমার দেখা যদি কোন রাঁধুনি থেকে থাকে, তাহলে আমার মাই সবথেকে সেরা রাধুনী। 

৩. যার রান্নার সাথে অন্য কারো রান্নার তুলনা করা যায় না সে হলো আমার মা। 

৪. এই পৃথিবীর সব সন্তানের কাছেই তার মায়ের হাতের রান্নাই সবথেকে সেরা, তাতে কোন সন্দেহ নেই। 

৫. একটি পাখির বাচ্চা যেমন খাবার খাওয়ার জন্য তার মায়ের জন্য অপেক্ষা করে, তেমনি সব সন্তানই যেন মায়ের হাতের রান্নার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। 

৬. বর্তমান সময়ের সব আধুনিক প্রযুক্তির খাবার যতই সুস্বাদু হোক না কেন তবুও বলবো আমার মায়ের হাতের রান্নায় সেরা। 

৭. একটি সন্তানের জন্য একটি প্রিয় খাবার তৈরি করতে মায়ের যত কষ্টই হোক না কেন, মা সেই খাবারটি তৈরি করবেই। 

৮. মায়ের হাতের সেই প্রিয় রান্না যেন আজও আমাকে ডাকে, কিন্তু মাগো তুমি আমাকে ছেড়ে কিভাবে বিদায় নিলে। তোমার হাতের রান্না কাজও আমাকে কাঁদায়। 

৯. মাগো তোমার হাতের রান্না করা সেই চিংড়ি মাছের ঝোল আর শৈল মাছের ভোনা যেন আজও মনে হলে জিভে জল চলে আসে।

সর্বশেষ কথাঃ

মায়ের হাতের রান্না নিয়ে এই পোস্টের মাধ্যমে যা কিছুই লেখা হয়েছে  আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনাদের প্রিয় মানুষগুলোর মাঝে। এরকম আরো বিভিন্ন পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া বিমান ভাড়া ২০২৩

0

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া বর্তমানে খুব কম সংখ্যক লোক গিয়ে থাকেন। কারণ মালয়েশিয়ার মোটামুটি সব কোম্পানিগুলোই লোক নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।তবে সামনে হয়তো বা কোম্পানিগুলো লোক নেওয়ার জন্য ভিসা ছাড়বে। তো আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যাতায়াত করেন বা নতুন করে কেউ মালয়েশিয়া যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার বিমান ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই পোস্টের সাথেই থাকুন। আশা করি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার যে বর্তমান বিমান ভাড়া সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার বিমান ভাড়া

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে এবং কোন বিমানের ভাড়া কত এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পুরো পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার বিমান ভাড়া সম্পর্কে যে সকল ভাই ও বোনেরা অনলাইন এর মাধ্যমে খোঁজ করে থাকেন। তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি যে পুরো পোস্টটি পড়লে আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার বিমান ভাড়া সকল তথ্য পেয়ে যাবেন এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন। 

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার বিমান ভাড়া কত

আসলে এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়ার জন্য সব চাইতে আগে জানা জরুরী যে কোন বিমানগুলো যাতায়াত করে এবং বর্তমান ভাড়া কত এ বিষয়ে সকলেরই জানা উচিত। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন যে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া এর বিমান ভাড়া কত এবং কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলো চলাচল করে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স,

ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স,

শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স,

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স, 

এয়ার আরাবিয়া এয়ারলাইন্স,

ইতিহাদ এয়ারওয়েজ,

থাই এয়ারওয়েজ ও

কাতার এয়ারওয়েজ। 

আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলো বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া চলাচল করে থাকে। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলোর ভাড়া কত টাকা।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ১,০৫,০০০ টাকা থেকে ১,৬৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৮০,০০০ টাকা থেকে ৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৮৫,০০০ টাকা থেকে ১,২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স এর ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৪৫,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৫০,০০০ ঢাকা থেকে ৮৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৭২,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ১,২০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এর ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৫২,০০০ টাকা থেকে ৬৮,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৯৫,০০০ টাকা থেকে ১,১৮,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৭৮,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৮৫,০০০ টাকা থেকে ১,২২,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

এয়ার আরাবিয়া এয়ারলাইন্সের ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৬৭,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৭৫,০০০ টাকা থেকে ১,০২,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

ইতিহাদ এয়ারওয়েজ এর ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৬৫,০০০ টাকা থেকে ১,১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ১,২৩,০০০ টাকা থেকে ২,০৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

থাই এয়ারওয়েজ এর ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৫২,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৬০,০০০ টাকা থেকে ৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

কাতার এয়ারওয়েজ এর ইকনোমিক ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ৪৯,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এবং বিজনেস ক্লাস এর বর্তমান ভাড়া হচ্ছে ১,১০,০০০ টাকা থেকে ১,২৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।

আরো পড়ুন,

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া এর যে বর্তমান ভাড়া, এই ভাড়া আগের তুলনায় অনেক বেশি কারণ করোনার কারণে প্রায় সবকিছুর দাম বাড়তি, সেই সাথে বিমান ভাড়া মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে আপনারা যদি বিমান ভাড়ার আরো সর্বশেষ খবর জানতে চান তাহলে উপরে দেওয়া যে এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে। এগুলো অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখে নিতে পারেন। 

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া কত কিলোমিটার 

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া কত কিলোমিটার এটা জানার জন্য অনলাইনে অনেকেই সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার দূরত্ব হচ্ছে ৩,৭৪৫ কিলোমিটার এবং মাইল হিসাবে এর দূরত্ব হচ্ছে ২,৩২২ মাইল। তো আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া এর দূরত্ব কত কিলোমিটার। 

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যেতে কত সময় লাগে

আপনারা অনেকেই আছেন যারা খোঁজ করে থাকেন যে, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যেতে কত সময় লাগে। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যে সরাসরি ফ্লাইট গিয়ে থাকে, সেগুলোর যেতে সময় লাগে ৩ঃ৪৫ ঘন্টা থেকে ৪ ঘন্টা এবং বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যে স্টপওভার ফ্লাইটগুলো আছে সেগুলোর যেতে সময় লাগে ৯ ঘন্টা থেকে ৯ঃ৩০ ঘন্টা। স্টপওভার ফ্লাইট এর যে বিমানগুলো রয়েছে সেগুলো মাঝখানে দেশগুলোতে বিরতি দিয়ে থাকে, তাই এত বেশি সময় লাগে। 

সর্বশেষ কথা

আশা করি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনারা যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা একটি বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের প্রয়োজনীয় আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট। 

মুন্সিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় মুন্সিগঞ্জ জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজান মাসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আল্লাহতালা বছর ঘুরে আমাদের আবারো একটি মাস ফরজ রোজা করার তৌফিক দান করেছেন। মুন্সিগঞ্জ জেলার অনেক ভাই ও বোন আছেন যারা রোজার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খোঁজ করে থাকেন।মুন্সিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থাকুন, আশা করি সঠিক তথ্য পাবেন। 

অবশ্যই সঠিক সময় দেখে সেহরি ও ইফতার করা উচিত। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক যে ক্যালেন্ডার তৈরি করেছেন সেই অনুযায়ী নিচের একটি তালিকায় রমজানের ছক তৈরি করা হয়েছে। আপনারা চাইলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

মুন্সিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

মুন্সিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সর্বশেষ আপডেট জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন নিজের টেবিল থেকে আপনাদের মুন্সিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে আপনার প্রতিবেশী বা আপনজনদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরকে সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় দেখে নেওয়ার সুযোগ করে দিন। 

রহমতের  ১০ দিন

তারিখ দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am  ৬ঃ১৩ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৪ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৪ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৫ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৫ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৬ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৬ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৭ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৭ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৮ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

তারিখ দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৮ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৯ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৯ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২০ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২০ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২১ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২২ pm
১০  এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২২ pm
১১  এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৩ pm
১২  এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৩ pm

নাজাতের ১০ দিন

তারিখ দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৪ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৪ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৫ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৫ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৬ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৬ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৭ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৭ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৮ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৮ pm

 

লালমনিরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

লালমনিরহাট জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা আপনাদের লালমনিরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের লালমনিরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হবে। বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক পবিত্র মাহে রমজানের ক্যালেন্ডার এর সঠিক তথ্য নিয়ে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে একটি ছক তুলে ধরা হয়েছে আশা করি আপনাদের লালমনিরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। 

এই পবিত্র রমজান মাস আমাদের মুসলিমদের জন্য একটি রহমতের মাস এটা আমরা সবাই জানি। এবং কি আমাদের একটি হেদায়েতের মাস হচ্ছে এই রমজান মাস। তাই আমাদের রোজা রাখার জন্য সঠিক সময়সূচির প্রয়োজন। যাতে করে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা যায়। 

লালমনিরহাট জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

লালমনিরহাট জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির জন্য এই ক্যালেন্ডারটি প্রযোজ্য। লালমনিরহাট জেলা ও অন্যান্য জেলার বসবাসকারী ভাই ও বোনেরা আপনারাও চাইলে এই সাইটটিতে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের ইফতারের সময়সূচি। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার প্রতিবেশী বা আশেপাশের মানুষগুলোর মাঝে।  

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৪ am  ৬ঃ১৭ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ১৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৮ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৯ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২২ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২২ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৩ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৪ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৫ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৬ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৭ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৭ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৮ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩২ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩২ pm

 

অনলাইনে বিমানের টিকিট কাটার নিয়ম

0

বর্তমানে বিশ্বের মানুষ এখন আর দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চায় না । এখন প্রযুক্তির উন্নয়নের খুব সহজে তারা এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত করতে পারছে । যাতায়াত সম্ভব হয়েছে বিমান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে । পূর্বে টিকেট বুকিং করতে মানুষের অনেক হয়রানি হতে হতো এবং কি অনেক প্রতারক চক্র পড়তে হতো সাধারণ মানুষের ।

তাই বর্তমানে ডিজিটাল যুগে অনলাইন নিয়ে এলো অনলাইন বিমান টিকেট কাটার সিস্টেম। মানুষ ঘরে বসেই এখন অনলাইনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট একটি অ্যাপ দিয়ে অনলাইনে খুব সহজেই বিমানের টিকিট কাটতে পারবে। বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে অনলাইনে টিকিট বুকিং করতে পারবে।  অনেকে আছেন অনলাইন সম্পর্কে অই রকম  অতটা ধারনা নেই তবে একটু চেষ্টা করলেই সব সম্ভব চেষ্টা করে দেখে আজকাল মানুষ অনেক কিছুই করেন।

অনলাইনে বিমানের টিকিট কাটার নিয়ম

তো আপনারাও চেষ্টা করলে পারবেন ইনশাআল্লাহ। ইচ্ছাশক্তি থাকলে আপনিও চেষ্টা করলে পারবেন। বর্তমান সময়ে মানুষের নানান ব্যস্ততার জন্য অনলাইন টিকিটের খুব সহজ একটা নিয়ম খুব সহজেই টিকিট বুকিং করা যায়। আপনার অনলাইনে টিকিট কাটার যে সুবিধাটা সেটা হচ্ছে আপনি আপনার ঘরে বসেই সহজেই করতে পারতেছেন অনলাইনে টিকিট এবং কি আপনি আপনার পরিশ্রম এবং কি সময় অপচয় কম হবে।

টিকিট বুকিং করার নিয়ম

বর্তমানে মানুষ সবকিছুই অনলাইনে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করে।  অনেকে আছেন যারা ইমার্জেন্সি ভাবে টিকিট কাটতে খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন যে কিভাবে আমরা টিকিট কাটবো এত তাড়াতাড়ি বিশেষ করে তাদের জন্য বেশি সুবিধা এবং সময়ের স্বল্পতার কারণে তারা খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন। যে কিভাবে আমরা এত তাড়াতাড়ি টিকিট কাটবো।

  • অনলাইনে টিকিট কাটার জন্য নির্দিষ্ট একটি ব্রাউজার ইউজ করতে হবে।
  •  আপনারা যে ব্রাউজার ইউজ করেন সেটা থেকেই https://www.biman-airlines.com লিংকে প্রবেশ করতে হবে।
  • লিংক আসার পর লিংকে ক্লিক করতে হবে ক্লিক করার পর রেজিস্ট্রেশন অপশন আসবে।
  • আপনার রেজিস্ট্রেশন অপশনে গিয়ে আপনার নাম মোবাইল নাম্বার ইমেইল এড্রেস পাসওয়ার্ড যাবতীয় সবকিছু দিতে হবে।
  • সর্বশেষ সবকিছু ফিলাপ হলে রেজিস্ট্রেশন কাজ সম্পন্ন হবে।

আপনি চাইলে বাংলাদেশ বিমানের অ্যাপ দিয়ে ঢুকতে পারবেন অথবা উপরে দেওয়া যে লিংকটা আছে সেই লিঙ্ক এর মাধ্যমেও আপনি বিমান বাংলাদেশ টিকেট কাটা ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারবেন। বাংলাদেশ বিমানের টিকিট কাটার জন্য আপনার সহজ উপায়গুলো এই পোস্টের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে।  তাহলে আপনারা আশা করি বাংলাদেশের টিকিট কাটার নিয়ম সকল তথ্য এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের কাছের যে লোক যারা টিকিট কাটা নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় আছে তাদের শেয়ার করে দিন যাতে তারা খুব সহজেই বিমানের টিকিট কাটতে পারে। এবং আপনাদের যদি কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনাকে সবকিছু বোঝানোর চেষ্টা করব।

বাহরাইন কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে বাহরাইনে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা যারা বাহরাইন যেতে চাচ্ছেন বা যাবেন এরকম কোন চিন্তা ভাবনা করছেন তাহলে এই পোস্টটি একবার হলেও পড়ে নিতে পারেন। বাহরাইনে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা কেমন এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

বাহরাইন এমন একটি দেশ যে দেশে কোন অপরিষ্কার মানুষ বা অপরিষ্কার জায়গা খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তো যাই হোক আপনারা যদি কেউ বাহরাইন যেতে চান তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইল, কারণ বাহরাইনের কোন কাজের চাহিদা বেশি বা কোন কাজের বেতন কত টাকা এগুলো ছাড়া আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন।

বাহরাইন কোন কাজের চাহিদা বেশি

বাহরাইন কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়টি জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন। বাহারাইন যাওয়ার ভিসা প্রায় চার থেকে পাঁচ বছর বন্ধ ছিল, তবে বর্তমানে বাস ট্রেনের কিছু কাজের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে নতুন করে লোক নিচ্ছে বাহরাইন সরকার। তাহলে চলুন দেখে নেই যে বর্তমানের বাহরাইনে কোন কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি।

রেস্টুরেন্ট বা হোটেল ক্লিনার,

ক্লাস ক্লিনার,

রোড ক্লিনার,

ড্রাইভিং,

কনস্ট্রাকশন,

ইলেকট্রিশিয়ান,

মেকানিক্যাল,

শেফ, 

শপিংমল, 

বাসা বাড়ির কাজ ও

কৃষি কাজ। 

তাহলে উপরে যে কাজগুলো দেখতে পাচ্ছেন, সেই কাজগুলোর বর্তমানে বাহরাইনে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বিগত বছর থেকে এই দেশটি কাজের লোক নিচে প্রচুর, বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে এই কাজগুলোর উপর যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে মূল্যায়ন করবে বেশি। তাহলে উপরে দেওয়া যে কাজগুলো রয়েছে সেই কাজগুলোর উপর যে কোন একটি ভিসায় বাহরাইন যেতে পারেন।

বাহরাইন যেতে কত বছর বয়স লাগে

বাহরাইনের আরেকটি বিশেষ নিয়ম হচ্ছে বয়সের ব্যাপার, বাহরাইন যেতে সর্বনিম্ন কত বয়স লাগে এ বিষয়ে অনেকেই সার্চ করে থাকেন। তো বাহরাইনে যাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন বয়স লাগে ২০ বছর এবং সর্বোচ্চ ৫৫ বছর পর্যন্ত। বয়স যদি ২০ বছরের নিচে হলে আপনি বাহরাইন যেতে পারবেন না আবার যদি বয়স ৫৫ বছরের উপরে হয় তাহলে যাওয়া সম্ভব না। তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে বাহরাইনে যেতে সর্বনিম্ন কত বছর বয়স লাগে।

বাহরাইন কাজের বেতন কত

বাহরাইনের কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে জানার আগে আমাদের আগে জেনে নেয়া উচিত যে বাহরাইনের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। বাহরাইনের টাকাকে বলা হয় দিনার, তো যাই হোক বাহরাইনের  ১ দিনারে বাংলাদেশের কত টাকা।

 বাহরাইনের ১ দিনার = বর্তমানে বাংলাদেশের ২৮৬.৮৯ টাকা। 

তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে বাহরাইনের দিনারের মান বাংলাদেশ কি রকম ডিমান্ড। তাহলে এখন দেখে নেওয়া যাক যে বাহরাইনের কোন কাজের বেতন কত।

বিভিন্ন ধরনের ক্লিনার যেমন হোটেল বা রেস্টুরেন্ট ক্লিনার, ক্লাব ক্লিনার ও রোড ক্লিনার এই কাজগুলোর সবচেয়ে বর্তমানে চাহিদা বেশি। এই কাজগুলোর বেতন প্রতি মাসে বাহরাইনের ২৫০ দিনার থেকে ৫০০ দিনার পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ৭২,০০০ টাকা থেকে ১,৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে এই কাজগুলোর চাহিদা বর্তমানে বাহরাইনে কি রকম। এই কাজগুলোর উপর কিন্তু তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই।

কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক্যাল ও ড্রাইভিং এই কাজগুলো চাহিদা খুব বেশি। এই কাজগুলোর উপর যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়। যেমন ড্রাইভিং এই কাজটি বাহরাইনে প্রচুর চাহিদা রয়েছে কারণ এদেশে ট্রাক চলাচল করে প্রচুর। যাই হোক এই কাজগুলোর বেতন প্রতি মাসে বাহরাইনের ৮০০ দিনার থেকে ১,০০০ দিনার পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় ২,৩০,০০০ টাকা থেকে ২,৯০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে যেমন শপিংমল, বাসা বাড়ির কাজ, কৃষি কাজ ও শেফ এই কাজগুলোর চাহিদা মোটামুটি ভালোই। এই কাজগুলোর বর্তমানে বাহরাইনের ১৫০ দিনার থেকে ২০০ দিনার পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৪৫,০০০ টাকা থেকে ৫৮,০০০ টাকা পড়ছে।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি যে বাহরাইনের যে বর্তমানে কাজের চাহিদা বা কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং বাহরাইনের এক দিনারে বাংলাদেশের কত টাকা হয় সে বিষয়ে অবশ্যই জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন, যাতে অন্য একটি ভাই অথবা বোন পোস্টটি পরলে হয়তো বা তাদের উপকার হতে পারে। তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

মেহেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় মেহেরপুর জেলার মুসলমান ভাই ও বোনেরা আপনারা অনেকেই আছেন যারা পবিত্র রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির ক্যালেন্ডার খুঁজছেন তাহলে আপনারা সঠিক জায়গায় এসেছেন আপনাদের মিরপুর জেলার সেহরি ইফতারের সময়সূচির জন্য। পবিত্র রমজান মাসে রোজা রাখা আমাদের মুসলিমদের উপর ফরজ করা হয়েছে সেটা আমরা সবাই জানি। তাহলে রোজা রাখার জন্য সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। 

প্রিয় মেহেরপুর জেলার সকল মুসল্লীবাসী আপনারা অবশ্যই পবিত্র রমজান মাসের সবগুলি রোজা রাখবেন অবশ্যই। তাহলে অবশ্যই আপনাদের মেহেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া জরুরী এবং কি সঠিক সময়েও সঠিক নিয়মে সেহরি ও ইফতার করা সুন্নত। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের মিরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক ক্যালেন্ডার পেয়ে যাবেন। 

মেহেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বাংলাদেশি ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ভিত্তিতে মেহেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে আপনাদের মেহেরপুর উপজেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হয়েছে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিজ থেকে দেখে নিন আপনাদের মিরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০  দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৬ am  ৬ঃ২২ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৫ am ৬ঃ২৩ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪৩ am ৬ঃ২৩ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ২৪ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ২৪ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২৫ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২৫ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২৬ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২৬ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২৭ pm

মাগফিরাতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৭ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৮ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৮ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৯ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৯ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ৩০ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ৩০ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ৩১ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩১ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩২ pm

নাজাতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩২ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩৩ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩৩ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩৪ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩৪ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩৫ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩৫ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩৬ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩৬ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩৭ pm

নতুন মোবাইল ফোন কেনার আগে যে জিনিসগুলো অবশ্যই খেয়াল করবেন।

0

যতদিন যাচ্ছে ততই এই পৃথিবী উন্নত হচ্ছে এবং সেই উন্নত বিশ্বের সাথে সাথে প্রযুক্তির দিক দিয়ে আরো বেশি উন্নত হচ্ছে। বিশেষ করে মোবাইল ফোন অনেক বেশি উন্নত মানের হচ্ছে, তাই আপনারা যদি বাজারে নতুন ফোন কিনতে যান তাহলে ফোনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো অবশ্যই জেনে তারপর মোবাইল কিনবেন, না হয় ঠকে যেতে পারেন। আপনাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে মোবাইল ফোন সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হবে। আপনারা যদি অনুগ্রহ পূর্বক সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েন তাহলে আশা করি ফোন সম্পর্কে অনেক ধারণা পেয়ে যাবেন।

১. মোবাইল ফোনের র‍্যাম 

যখন একটি মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন তখন বিভিন্ন রকমের কাজ করতে হয় কোনটির মাধ্যমে। এখন মনে করুন আপনি একটি ভিডিও প্লে করলেন বা অন্যান্য যাবতীয় কাজ করতে লাগলেন সেই সময় আপনার ফোন যদি হ্যাং হয়ে যায় তখন কি করবেন। আপনি যেই কাজ করেন না কেন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সকল কিছুর মধ্যে র‍্যাম ব্যবহার হবে। আপনি ছোটখাটো যতটুকুই কাজ করেন র‍্যাম এর জায়গা নিয়ে নেবে।

যদি ফোনটিকে হ্যাং কিংবা মোবাইল ফোন থেকে রক্ষা পেতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে ফোনের র‍্যাম বেশি হওয়া অনেক জরুরী। ফোনের র‍্যাম যদি বেশি হয় তাহলে সকল ধরনের কাজ করে অনেক হালকা ফিল হবে। তাছাড়া ফোনের র‍্যাম যদি বেশি হয় তাহলে আপনার ফোনটি অনেক দ্রুত কাজ করবে এক কথায় অনেক ফাস্ট সকল কিছু কাজ করে দেবে কমান্ড মেনে।

যদি ভালোভাবে ফোন ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই 3gb থেকে 8gb র‍্যাম থাকা মোবাইল ফোন কিনতে হবে। যখনই আপগ ১ জিবি থেকে ২জিবি র‍্যাম ফোন ব্যবহার করবেন মনে রাখবেন কিছুদিন পরপর মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে সমস্যা দেখা দেবে।

২. মোবাইল ফোনের স্ক্রিন এবং ডিসপ্লে 

মোবাইল ফোন কেনার সময় অবশ্যই মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে যত বড় হবে ততো আপনাদের জন্য ভালো।আসলে এটা আপনার জন্য সঠিক হতে পারে। কিন্তু মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে বড় নেয়ার আগে আপনাকে জানতে হবে সেই মোবাইল ফোনটির ডিসপ্লে এইচডি না ফুল এইচডি এগুলো দেখা খুবই জরুরী। আপনি ফোন কিনতে গিয়ে দেখলেন একটি ফোনের ডিসপ্লে অনেক বড় তাই বলে কি সেটাই নেবেন। 

যখন ফোনটি কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই এইচডি বা ফুল এইচডি ডিসপ্লে দেখে আপনি মোবাইল ফোন কিনবেন। কেননা এর ডিসপ্লে গুলোতে আপনি চোখের ক্ষেত্রে অনেক ভালো সুবিধা পাবেন এবং বিভিন্ন প্রকার প্রেম খেলতেও আপনার ভালো লাগবে। এই গুলো দেখে ফোন নিলে ফোনগুলোর কোয়ালিটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। তাই মোবাইল ফোনটি যখন আপনি কিনবেন তখন অবশ্যই দেখে দেবেন সেই ফোনটি ফুল এইচডি না হলেও যাতে করে এইচডি হয়। 

ফোনের স্ক্রিন রেজুলেশন দেখে কিনবেন যতই স্কিন রেগুলেশন বেশি হবে ততই আপনি ফোনটি ব্যবহার করে মজা পাবেন। আপনি যত বড় ডিসপ্লে ফোনের ব্যবহার করতে চান না কেন আপনাকে এই সকল বিষয়ের উপর লক্ষ্য রেখে সেই ফোনটি নিতে হবে যাতে করে আপনি আপনার মনের মত করে ভিডিও দেখা কথা বলা এবং গেম খেলা আরো নানান ধরনের কাজ করতে পারেন আপনার সুবিধা মত। 

৩. মোবাইল ফোনের কিছু সেটিংস 

যখন একটি মোবাইল ফোন কিনবেন তখন অবশ্যই মোবাইল ফোনের কিছু সেটিংস দেখে কিনবেন। সেই সেটিংস গুলো হলঃ-

  1. ফিঙ্গারপ্রিন্ট আনলক (Fingerprint unlock)
  2. ফেস আনলক (Face unlock)
  3. ইউএসবি ওটিজি সাপোর্ট (USB OTG support)
  4. ওয়াই ফাই হটস্পট (Wi-Fi hotspot)
  5. অ্যাপ ক্লোন (App Clone)
  6. লেটেস্ট এন্ড্রয়েড ভার্সন (Latest Android version)

এসকল বিষয় দেখে যদি আপনি আপনার ফোন কিনেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার ফোনটি লেটেস্ট পেয়ে যাবেন এবং আপনার ব্যবহার করতে অনেক সুবিধা হবে।

৪. ব্যাটারি পাওয়ার

ধরুন একটি মোবাইল ফোন কিনলেন কিন্তু সেই মোবাইলটিতে ব্যাটারি ব্যাকআপ ভালো নয় তাহলে আপনার কেমন লাগবে সেই সময়টাতে নিচে খারাপ লাগবে। ফোন কেনার সময় একটি বিষয় খেয়াল রেখে ফোন কিনতে হবে যাতে আপনি ফোন ব্যবহার করলে অনেক সময় ধরে চার্জ যায়। আপনি যখন ব্যাটারি ব্যাকআপ ভালো নেবেন তখন আপনার ফোনটি ব্যবহার করে আপনি অনেক মজা পাবেন আনন্দিত হবেন ব্যাটারি ভালো মানের হলে চার্জ বেশিক্ষণ যাবে । 

মোবাইল ফোন কেনার পর সেই মোবাইল ফোন দিয়ে কি করবেন ধরুন আপনি আপনার মোবাইল ফোনে ভিডিও দেখবেন ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন গেম খেলবেন তাহলে এগুলো ক্ষেত্রে মোবাইলের চার্জ অনেক কম যাবে। এবং এগুলো করার ফলে আপনার মোবাইলে ফোনের চার্জ কত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে সেক্ষেত্রে আপনাকে আপনার মোবাইল ফোন কোন কোন চার্জ দিতে হবে। এই ঘন ঘন চার্জ দেয়ার কারণে ব্যাটারি ব্যাকআপ কমে যেতে থাকে। 

এগুলো সমস্যা যাতে আপনার না পড়েন সেই জন্যই আগে থেকে আপনাকে একটি ভালো কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্যাটারি আলা ফোন কিনতে হবে সর্বনিম্ন ৪০০০ এম্পিয়ার । এর চেয়ে বেশি হলে আপনার পক্ষে ভালো। ফোন ব্যবহার করার জন্য আপনাকে এটি দেখে ফোন করায় করতে হবে তাহলে আপনি ব্যবহার করে অনেক সুবিধা পাবেন। 

৫. মোবাইল ফোনের প্রসেসর 

একটি মোবাইল ফোনে যেমন র‍্যাম বেশি থাকা প্রয়োজন তেমনি প্রসেসর ও বেশি থাকা প্রয়োজন। কেননা  মোবাইল ফোনে যদি বেশি র‍্যাম থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে যদি মোবাইল ফোনের প্রসেসর অনেক কম হয় তাহলে মোবাইল ফোনটি অনেক স্লো কাজ করবে। সেই কারণে ফোনের র‍্যাম বেশি ব্যবহার হলেও প্রসেসর থাকাটা অনেক প্রয়োজন।

মোবাইল ফোনে প্রসেসর যত বেশি হবে তত সকল কাজ করে সহজেই সে কাজটি সম্পন্ন করা যায়। কোন প্রকার হ্যাং বা স্লো না হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই প্রসেসর দেখে মোবাইল কিনতে হবে। সর্বনিম্ন মোবাইল ফোনের প্রসেসর 1.5 GHZ এর বেশি যেন থাকে। 2 GHZ হলে আপনার মোবাইল ফোন অনেক দ্রুত কাজ করবে।

৬. মোবাইল ফোনের ক্যামেরা 

আপনারা অনেকেই আছেন যারা মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি তুলতে ভালোবাসেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের ভালো ক্যামেরা যুক্ত ফোন কিনতে হবে। এখনকার যুগের ফোনগুলোতে অনেক ভালো ভালো ক্যামেরা দিয়ে থাকে যেগুলো দিয়ে আপনার ফটো তুলতে অনেক সুবিধা হবে। আপনি চাইলে ৮ মেগাপিক্সেল ১৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যুক্ত এসব ফোন ব্যবহার করতে পারেন। এসকল ফোন যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে আপনি ফটো তোলার পরেও সেই ফটোগুলো দেখতে খারাপ লাগবে না।

এককথায় আপনার সেই ফটোগুলো এইচডি কোয়ালিটির দেখাবে। আপনি চাইলে আরো বেশি মেগাপিক্সেলের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনার আরো বেশী সুবিধা হবে। তাই আপনি যখন ফোন কিনবেন এসকল বিষয় ভেবে চিন্তে তারপরে ফোন কিনবে।

৭. মোবাইল ফোনের ডিজাইন বা স্টাইল 

মোবাইল ফোনের ডিজাইন স্টাইল আপনি কেমন ব্যবহার করবেন সেটা আপনার উপর একান্ত নির্ভর করবে কিন্তু তারপরও আপনি যখন আপনার মোবাইল ফোন কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই ফোনটির বডি স্লিম এবং সুন্দর কালার দেখে বেছে নেবেন। এমনিতেও মোবাইল ফোন গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করা হয় তারপরেও আপনি যখন ফোনটি কিনতে যাবেন তখন সকল বিষয়ের উপর খেয়াল রেখে মোবাইলটি ক্রয় করবেন।

৮. মোবাইল ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ 

বর্তমানে পৃথিবীতে সকল ফোন এখন করা হচ্ছে সেসব ফোনগুলোতে মোবাইল ফোনের স্টোরেজ গুলো অনেক বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এরমধ্যে আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি কেমন স্টোরেজঃ যুক্ত ফোন ব্যবহার করবেন। একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনি যত স্টরেস যুক্ত ফোন ব্যবহার করবেন তত আপনার পক্ষে ভালো। আপনি বিভিন্ন কাজের সময় ভিন্ন রকমের ফাইল ডকুমেন্ট মোবাইল ফোনে রাখতে হয়।
এই সময় আপনাকে অনেক বেশি স্টোরেজের প্রয়োজন হয় সেই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বেশি স্টোরের যুক্ত ফোন কিনতে হবে। আপনার সুবিধার জন্য। আপনার মোবাইল ফোনে যত স্টোরেজঃ থাকবে ততই আপনি আপনার মোবাইল ফোনে গেম ভিডিও অ্যাপ এ সকল কিছু রাখতে পারবে। 64 জিবি স্টোরেজঃ আপনার জন্য পারফেক্ট হবে। আপনি তারচেয়েও বেশি ব্যবহার করতে পারেন এটা সবকিছু আপনার ওপর নির্ভর করবে।

৯. মোবাইল ফোনের ওজন  

মোবাইল ফোন কিনতে যাওয়ার সময় অবশ্যই মোবাইল ফোনের ওজনের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। বেশি ওজন যুক্ত মোবাইল ফোন বহন করতে অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে আপনার জন্য। সেই ফোনটি ব্যবহার করতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন না। একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনি যত বড় মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে চান ওজন তেমন বেশি হবে। সকল বিষয়ের ওপর খেয়াল রেখো আপনার মোবাইল কিনবেন।

১০. মোবাইল ফোনের ব্র্যান্ড 

যখন একটি নতুন ফোন কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে মোবাইল ফোনের ব্র্যান্ড এর উপরে। কেননা যত ভালো ব্র্যান্ড এর মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন ততো ভাল সার্ভিস পাবেন। বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের ক্ষেত্রে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সমাধান পেয়ে যাবেন। ভালো ব্র্যান্ডের পণ্য কিনে ব্যবহার করলে সকল ধরনের সমস্যার সমাধান খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়।

গর্ব নিয়ে সেরা বাণী, উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন

0

অনেকেই আছেন যারা অনেক কিছু নিয়ে গর্ব করে থাকেন এবং গর্ব নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো খুঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। এই পোষ্টের মাধ্যমে খুব সহজেই কিছু স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন খুঁজে পাবেন আশা করি আপনাদের ভালো ও লাগবে। আপনারা অনেকেই অনেক কিছু নিয়ে গর্ব করে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশ করতে চান বিভিন্ন ভাষার মাধ্যমে। তো আশা করি এখান থেকে নতুন কিছু সংগ্রহ করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন গর্ভ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা।

গর্ব নিয়ে উক্তি 

১. যে নিজেকে নিয়ে গর্বিত সে কখনো বলে বেড়ায় না, সবাই তাকে নিয়ে গর্ব করে।

২. নিজেকে নিয়ে বেশি গর্ব করা উচিত নয় কারণ অতিরিক্ত গর্ব করতে গিয়ে নিজের ভিতরে অহংকার চলে আসে আর সেই অহংকার হল পতনের মূল।

৩. এমন কিছু লোক আছে যারা নিজেদের ভদ্রতার পরিচয় বা বুদ্ধি-মত্তার পরিচয় দিয়ে বেঁচে না থেকে অহংকার ও গর্ভ নিয়ে বেঁচে থাকতে পছন্দ করেন।

৪. আমি আমার নিজের কাজ নিয়ে গর্বিত কারণ আজ পর্যন্ত যা কিছুই করেছি বা করে এসেছি তা আমার নিজের কষ্ট ও শ্রম দিয়ে এ পর্যন্ত এসেছি তা নিয়েই আমি গর্বিত।

গর্ব নিয়ে স্ট্যাটাস

> নিজেকে সুন্দর ও বুদ্ধিমত্তা ভেবে কখনো গর্ব করা উচিত নয়, কারণ আপনি এমন কিছু করেননি যে আপনাকে নিয়ে সবাই গর্ব করবে।

> নিজের কাজে সাফল্য বলতে পছন্দের কাজটা করতে পারা, নিজে যদি আনন্দের সাথে কাজটা ঠিক ভাবে করতে পারেন তখনই আপনি নিজেকে নিয়ে গর্ব করতে পারবেন এবং সবাই আপনাকে নিয়ে গর্ব করবে।

> কিছু লোক নিজেদের সন্তান নিয়ে গর্ব করে কারণ তাদের মাঝে গর্ভের কৃতিত্ব আছে বলেই তাদের নিয়ে নিয়ে গর্ব করে। আবার কিছু লোক আছে তাদের সন্তান নিয়ে গর্ব করে কিন্তু তারা আসলে নাম মাত্র তাদের সন্তানের মধ্যে কোন ভালো গুণ নেই বা তারা গর্বের কোন প্রাপ্যই না।

> এমন কিছু লোক আছে যারা নিজের জন্য, এই দেশকে নিয়ে ও দেশের জনগণের জন্য কিছু করতে চায়। সেই সব লোককে নিয়েই গর্ব করা উচিত এবং তারাই গর্বের প্রাপ্য।

গর্ব নিয়ে ক্যাপশন

১. আপনি যাকে মন থেকে ভালবাসেন সেখানে কোন অহংকার বা গর্ব থাকে না। কিন্তু আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকে নিয়ে গর্ব করতে পারেন।

২. আসলে অহংকার দেখিয়ে কখনো গর্ব করে লাভ নেই তাতে নিজেরই পস্তাতে হবে।

৩. আপনি যাই করুন না কেন তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন এবং গর্ব করুন কারণ সৃষ্টিকর্তা আপনাকে ঠিক তেমন করেই সৃষ্টি করেছেন যেভাবে আপনাকে মানাবে।

৪. আমি যা কিছুই করি না কেন তা নিয়েই গর্বিত কারণ আমি যে কাজ করে এতদূর পর্যন্ত এসেছি তা নিয়ে গর্ব করবো না তা কি কখনো হয়।

৫. সৃষ্টিকর্তা আমাদের যেভাবে তৈরি করা উচিত ঠিক সেভাবেই তৈরি করেছেন, এতে অসন্তুষ্টি হওয়ার কিছু নেই কারণ আপনি যা তা আপনাকে মেনে নিতে হবে। তাই নিজেকে নিয়ে গর্ব করুন এবং ভবিষ্যতে কিছু করে দেখান যাতে সবাই আপনাকে নিয়ে গর্ব করে।

৬. এমন কিছু সন্তান আছে যারা নিজের বাবার কর্মের অবস্থান দেখে তারা তাদের বাবাকে নিয়ে গর্ব তো দূরের কথা লজ্জাবোধ করে। এই সমস্ত সন্তান থাকার চেয়ে না থাকা অনেক ভালো যারা কিনা নিজের বাবার কর্ম দেখে নিজেদের আড়ালে রাখে।

গর্ব নিয়ে কিছু বানী

 

 

অতিরিক্ত গর্ব কখনোই কাম্য নয় কারণ অতিরিক্ত গর্বের ফলে নিজের ভেতরে অহংকার চলে আসে। পরবর্তীতে সে অহংকারই নিজের ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। গর্ব ধারা নিজেকে কখনোই বিচার বিশ্লেষণ করা ঠিক না, গর্ব তখনই করা যায় যখন নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস স্থাপন হয় বা নিজের সাফল্যের চোড়ায় পৌঁছে গেছি। একটি কাজ করে যদি সাফল্য পান তাহলে কিন্তু আপনি নিজেই আপনার ওপর গর্বিত হবেন এবং কি সবাই আপনাকে নিয়ে গর্ব করবে।

পরিবারের একটি বড় ছেলে যদি কর্মহীন হয় তখন সে পরিবারের একটি বোঝা হয়ে যায়। সেই ছেলেটিই যখন পরিশ্রমী ও সাফল্যের মুখ দেখে তখন তার পরিবার নয়, তার সমাজ এবং দেশের সবাই তাকে নিয়ে গর্ব করবে। যদি কখনো কিছু নিয়ে সাফল্য যেমন লেখাপড়া, কাজকর্ম বা যেকোন বিষয়ে সাফল্য অর্জন করেন তাহলে আপনি নিজেই গর্বিত আপনাকে নিয়ে আর সবার কথা না হয় দূরে থাক।

সর্বশেষ কথাঃ 

এই পোষ্টের মাধ্যমে গর্ব নিয়ে যা কিছু লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষগুলোর মাঝে যাতে তারা এই পোস্টটি পড়ে শিক্ষণীয় বিষয়গুলো জানতে পারে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি সবাই ভালো থাকবেন।