Home Blog Page 30

মৃত্যু নিয়ে বাণী, পোস্ট, ছবি, সমবেদনা, আলোচনা ও কবিতা

0

অনেকেই আছেন যারা মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন ধরনের বাণী, পোস্ট, ছবি, আলোচনা, সমবেদনা ও কবিতা এগুলো সংগ্রহ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য। আশা করি যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা মৃত্যু নিয়ে কিছু নতুন নতুন বাণী পোস্ট ছবি কিছু সমবেদনা আলোচনা ও কবিতা পেয়ে যাবেন। তো আপনারা যদি আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন বাণী ও পোস্ট স্ট্যাটাস সমবেদনা ছবি ও কবিতা এগুলো সংগ্রহ করতে চান, তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং আপনাদের ইচ্ছামত সংগ্রহ করে নিন মৃত্যু নিয়ে বাণী, পোস্ট, ছবি, আলোচনা, সমবেদনা ও কবিতা গুলো।

মৃত্যু নিয়ে বাণী

মৃত্যু নিয়ে বানী

১. আমাদের প্রত্যেকেরই একদিন মৃত্যুঞ্জয় হতেই হবে, তাহলে অহংকার করে কি লাভ।

২. মৃত্যু চিরন্তন সত্য কিন্তু লোভ আর অহংকারে সেই মৃত্যুকে মানুষ ভুলে যায়।

৩. প্রত্যেক মানুষের মাঝে জীবন ও মৃত্যু কিন্তু বিপরীত কিছু নয় বরং মৃত্যু হল জীবনের একটি অংশ।

৪. সৃষ্টিকর্তার সাক্ষাতের আশায় আমি মৃত্যুকে ভালোবাসি।

৫. প্রিয় মানুষগুলোর মৃত্যু হলে তারা কখনো দূরে চলে যায় না, তারা সব সময় আমাদের মনের ভিতর থেকে যায়।

৬. মৃত্যু হল মানুষের সবচেয়ে কাছে, কার কখন মৃত্যু হবে সেটা কেউ বলতে পারবে না।

মৃত্যু নিয়ে পোস্ট

মৃত্যু নিয়ে পোস্ট

» একমাত্র মৃত্যুই পারে একটি মানুষের চাওয়া পাওয়া থেকে বিরত রাখতে।

» মৃত্যু হল মানুষের জীবনের কঠিন বাস্তব, যা অনেকেই মেনে নিতে চায় না।

» জীবনকে যদি একাল ও ওকাল সুন্দর করতে চান তাহলে মৃত্যু নামক শব্দটি সবসময় মনে রাখতে হবে।

» এই দুনিয়াতে যদি ভালো কিছু করেন তাহলে মৃত্যু শান্তিদায়ক হবে, তা না হলে যন্ত্রণাদায়ক হবে।

» মৃত্যু এমনই একটি জিনিস যা একটি মানুষের বার বার নয় একবারই হয়।

» একটি জিনিস কখনোই ভোলা উচিত নয়, সেটি হল মৃত্যু।

মৃত্যু নিয়ে ছবি

মৃত্যু নিয়ে ছবি

মৃত্যু নিয়ে ছবি

মৃত্যু নিয়ে ছবি

মৃত্যু নিয়ে ছবি

 মৃত্যু নিয়ে ছবি

মৃত্যু নিয়ে সমবেদনা

১. আজকের এই দুঃখের সময়ে আপনাকে আমার সান্তনার সমবেদনা দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নেই।

২. আমার সমবেদনা আপনাকে প্রেরণ করছি আপনি আপনার আপন জনের মৃত্যুতে যে ব্যথা অনুভব করছেন তা থেকে যেন খুব তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসতে পারেন।

৩. জীবনে যদি ভালো কিছু আশা করে থাকেন তাহলে কখনো ভুলবেন না যে আপনি মৃত্যুবরণ করবেন।

৪. যার আপনজন হারায় সে শোক প্রকাশ করতে পারে, আমরা হয়তো তা অনুভব করতে পারি এবং সমবেদনা দিয়ে থাকি।

৫. একটি মানুষের মৃত্যুর পর তার আপনজনদের সমবেদনা ছাড়া আর কিছুই দেওয়ার মতো বেঁচে থাকে না।

৬. মৃত্যুর সমবেদনা আমাকে দিও না কারণ তার জন্য নিজেকে আল্লাহর রাস্তায় সময়ের মূল্য দিতে হবে।

৭. মৃত্যু হয়ে গেছে সেখানে সমবেদনা দেওয়া ছাড়া আর কিছুই দেওয়া সম্ভব না।

৮. যেখানে মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত সেখানে নিজের সমবেদনা দেওয়াটা স্বাভাবিক, অস্বাভাবিক কিছু নয়।

মৃত্যু নিয়ে আলোচনা

» মৃত্যু হয়তো একটি শরীরকে ধ্বংস করতে পারে কিন্তু সম্পর্ককে নয়।

» এই দুনিয়াতে কেন এত আয়োজন, কেন এত রং তামাশা, মৃত্যু কিন্তু আমাদের সব থেকে কাছে।

» সন্দেহ এবং অবিশ্বাস একটি সম্পর্ককে মৃত্যু ঘটাতে যথেষ্ট।

» মৃত্যুর কাছ থেকে যতই পালিয়ে বেড়াও না কেন, মৃত্যুবরণ তোমাকে করতেই হবে।

» হে আমার সৃষ্টিকর্তা আমি তোমার কাছে এটুকুই প্রার্থনা করি যে আমার মৃত্যুটা যেন নামাজরত অবস্থায় হয়।

» কার মৃত্যু কখন হবে সেটা বলা মুশকিল কিন্তু শান্তিদায়ক ও বেদনাদায়ক মৃত্যু বলা সহজ।

মৃত্যু নিয়ে কবিতা

মৃত্যুর ডাক

রুবিনা মজুমদার

মৃত্যুর কাছে প্রতিটি মানুষ বড়ই অসহায়,

মৃত্যু যখন কাছে এসে বলে।

পৃথিবীর সব মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে,

আমার কাছে আর চলে আয়।

তবুও মানুষ ক্ষণিক জীবনের তরে,

নতুন স্বপ্ন গুলো করছে বপন;

পরাজিত হয়েও জীবন যুদ্ধে,

গড়ছে আপন ভুবন।

নতুন বছর ফিরে আসে,

আবার চলেও যায়;

সময়ের কাছে তবুও মানুষ “

হয়ে পড়ে না কেন অসহায়।

জীবনটা এত ক্ষণিকের কেন,

কেউ কি তা বলতে পারো;

তবুও কারো কাছের এর,

কোন উত্তর নেই জানা।

তাইতো আজ অসহায় হয়ে,

একাকী বসে নিরবে কাঁদি।

কতশত রঙিন স্বপ্ন বুনে জীবনের তরে,

সেই স্বপ্নগুলো সময়ের ব্যবধানে;

নির্মল মৃত্যুর আগমনে কোথায় যেন হারালো।

সেই হারানো স্বপ্নগুলো থাক,

বেদনার স্মৃতি দিয়ে মোড়ানো।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোষ্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন আপনাদের নিত্য প্রয়োজনীয় আরো অনেক ধরনের পোস্টগুলো।

নাকের এলার্জির সেরা ১০টি ঔষধের নাম

0

নাকের এলার্জির জন্য আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আমাদের যাদের নাকের সমস্যা আছে তারা না ভালো কিছু খেতে পারি,  না কোথাও যেতে পারি। আমাদের ঘনঘন ঠান্ডা লাগা কিন্তু এই নাকের এলার্জির প্রধান কারণ। নাকের এলার্জি থেকে যদি আমরা বাঁচতে চাই তাহলে সবচেয়ে আগের কাজটি হলো ধুলোবালি কে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের এড়িয়ে চলতে হবে। ধুলাবালির কারণে আমাদের নাকের সমস্যা বেশি হয়।

নাকের এলার্জির ওষুধের নাম

যদি বংশগত কারো এলার্জি থাকে তাহলেও আপনার এই এলার্জি সমস্যা হতে পারে। এলার্জি আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে আপনাকে যে খাবার গুলো বেছে চলতে হবে যেমন পুই শাক, কচু শাক, বেগুন , ইলিশ মাছ, গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, হাঁসের মাংস, হাঁসের ডিম  ইত্যাদি। এই সমস্ত খাবার থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে। আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আজকে জানবো যে নাকের এলার্জি দূর করার জন্য আমরা কোন ওষুধ সেবন করতে পারি।

নাকের এলার্জি হওয়ার লক্ষণ

নাকের এলার্জি সাধারণত যে কোন মানুষের হতে পারে সে মহিলা হোক অথবা পুরুষ। এই রোগটি আপনার যেকোন সময় হতে পারে কোনো সিজন লাগেনা। আপনার যদি নাকের এলার্জি থেকে থাকে তাহলে আপনি যেভাবে বুঝবেন। যেমন নাক দিয়ে ঘন ঘন পানি বের হওয়া, বার বার হাঁচি আশা, মাথা ব্যাথা করে মাথা ভার হওয়া, চোখ দিয়ে পানি বের হওয়া, নাক চুলকানো আরো অনেকগুলো সমস্যা হতে পারে আপনার নাকে এবং চোখে।

নাকের এলার্জির জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

নাকের জন্য আপনার যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গুলো আছে সেই ওষুধগুলো আপনার খুব দ্রুত কাজ করে এবং এর ফলাফল গুলো খুব ভালো হয়। চলুন দেখে নেই আমাদের নাকে যদি এলার্জি থাকে সেই এলার্জির জন্য আমরা কি কি ওষুধ ব্যবহার করতে পারি।

  • থুজা ওছি ২০০ঃ

    এই ওষুধটি আপনি ব্যবহারে খুব ভাল ফলাফল পাবেন। এই আপনার নাকের চুলকানি, নাকের পানি পড়া, আপনার ঘন ঘন ঠান্ডা থেকে মুক্ত হওয়া, এবং কি  মাথা ব্যাথা থেকেও আপনি মুক্তি পেতে পারেন।

  • আয়নালথাস গ্লান্ডুলাস ৪ এক্সঃ

এই ঔষধটি আপনার এলার্জির বিশেষ কাজের জন্য প্রয়োজন হয়। যেমন আপনার এলার্জি থেকে               যদি  ইনফেকশন হয়ে যায় তাহলে এই ঔষধটি  আপনি ব্যবহার করতে পারেন ভাল ফলাফল পাবেন।

  • ইউফ্রেসিয়া ৬ এক্সঃ

এই ঔষধটি নাকের জ্বালা পোড়া, নাক দিয়ে পানি পড়া, চোখের জ্বালা পোড়া, চোখ দিয়ে পানি পড়া ,            নাকের চুলকানি, নাকের মাংস বেশি বারা। এই সমস্ত যাবতীয় যে সমস্যাগুলো আছে এ সমস্যাগুলো            সমাধান দিয়ে থাকে।

  • যুগ্লান ৪ এক্সঃ

এ ওষুধটি আপনার অ্যালার্জি একেবারে চামড়া থেকে সারতে সাহায্য করে। এবং কি আপনার                      গ্যাস্টিকের ওষুধের কাজ করে। আপনার নাকের চামড়ার ভেতর থেকে এলার্জি সারাতে সাহায্য করে            এবং কি আপনার নাকের মাংস বৃদ্ধি পেলে এক্ষেত্রেও বেশ কার্যকরী।

নাকের এলার্জির জন্য এলোপ্যাথিক ওষুধ

নাকের এলার্জির জন্য এলোপ্যাথিক ড্রপ আছে যেগুলো খুব ভালো কাজ করে থাকে। তো চলুন দেখে নেই নাকের এলার্জির জন্য কিছু এলোপ্যাথিক ওষুধ।

  • সিটিজেনঃ

এই ওষুধটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন যেমন নাকের এলার্জি, চোখের এলার্জি, জল ভরা চোখ, বেশি        ঠান্ডা লাগলে ইত্যাদি অসুখের জন্য এই ওষুধটি ভালো কাজ করে থাকে।

  • এলাট্রলঃ

এ ওষুধটি ঠাণ্ডা ও এলার্জি জাতীয় সমস্যা দূর করতে নামকরা একটি ওষুধ। এই ঔষধটি আপনার                 অ্যালার্জি ঠান্ডার জন্য খুবই ভালো কাজ করে থাকে।

  • লোরাটিনঃ

এই ওষুধটি আমাদের দেহের এন্টিহাইস্টামাইন  হিসাবে কাজ করে। যেমন চোখ দিয়ে জল পড়া,                   নাকের চুলকানো, নাকের চুলকানির কারণে খিটখিটে ভাব, নাক দিয়ে জল পরা ইত্যাদি।  এইসব                   এইসব সমস্যার সমাধান দিতে পারে এই ওষুধটি ।

তাহলে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে যে নাকের সমস্যা গুলো হলে কি কি পদক্ষেপ কি ওষুধ আমাদের এই নাকের চুলকানির জন্য ভালো হবে। সেই ব্যাপারে খুব ভালো একটি পরামর্শ পেতে পারি। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

ইউরোপে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

ইউরোপে আমরা বাংলাদেশিরা বিশেষ করে স্টুডেন্ট ভিসা নয়তো যদি কোন আপনজন থাকে তার মাধ্যমে গিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে ইউরোপে যে বিভিন্ন ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে সে বিষয়ে। ইউরোপে যে কোন দেশের কর্মচারীদের খুব চাহিদা রয়েছে কাজের ক্ষেত্রে। অনেকের তো ইউরোপের যেকোনো কাজ করা মানে স্বপ্নের মত, কারণ ইউরোপের যে কোন দেশে কোন কাজ করে খাওয়া লোক রাজকীয় ভাবে জীবন যাপন করতে পারে।

আবার এমনও লোক আছে যারা ইউরোপ যাওয়া মানে স্বপ্নের মত ভেবে থাকে। তো যাই হোক আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে যে ইউরোপে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন ইউরোপে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত।

ইউরোপে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

ইউরোপের দেশগুলোতে যদি যেতে চান তাহলে অবশ্যই আগে জেনে নিতে হবে যে কোন কোন কাজের চাহিদাগুলো বেশি এবং কোন কাজের উপর অভিজ্ঞ বেশি থাকলে ভালো হয়। কারণ ইউরোপিয়ানরা সবসময় অভিজ্ঞ লোকদের বেশি মূল্যায়ন করে থাকে, তাই কাজগুলো জেনে নিতে পারেন যদি আপনার ওই কাজগুলোর উপর অভিজ্ঞ থাকে তাহলে একবার সুযোগ নিয়ে দেখেন ইউরোপ যাওয়ার জন্য। তাহলে চলুন দেখে নেই যে ইউরোপে কোন কোন কাজ গুলোর চাহিদা বেশি।

রেস্টুরেন্ট বা সেপ, ইলেকট্রিক্যাল, কন্সট্রাকশন, টাইলস মিস্ত্রি বা মার্বেল পাথর মিস্ত্রি, ড্রাইভিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, সেলসম্যান ইত্যাদি। 

আরও পড়ুন,

তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে ইউরোপে বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। আপনারা চাইলে উপরের যেকোন একটি ভিসায় ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে পারেন। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন কোন কাজের বেতন কত টাকা।

ইউরোপে কোন কাজের বেতন বেশি 

ইউরোপে কোন কাজের বেতন কত টাকা এটা জানার জন্য অনেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। ইউরোপে এমন কিছু সহজ কাজ রয়েছে যেগুলো আপনি হয়তো বা পারেন কিন্তু জানেন না যে এই কাজগুলোর উপর ইউরোপের দেশগুলোতে কতটা চাহিদা রয়েছে। তো যাই হোক আশা করি আজকে এখান থেকে আপনারা জানতে পারবেন যে ইউরোপে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁর কাজ

ইউরোপের দেশগুলোতে প্রচুর পরিমাণ ফাস্টফুড বা রেস্টুরেন্টে যে খাবারগুলো রয়েছে সেগুলোর প্রচুর চাহিদা। যদি আপনি এই রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরায় কাজ করতে পারেন অর্থাৎ যদি আপনি শেফ হিসেবে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনার কপালটাই খুলে যাবে। কারণ বর্তমান সময়ে ইউরোপে এই শেফ এর কাজের যে চাহিদা তা হয়তোবা আমাদের বাংলাদেশের বিসিএস ক্যাডারদেরও এতটা মূল্যায়ন নেই। এই কাজে প্রতি মাসে আপনার ইউরোপের ৭,০০০ ইউ এস ডলার থেকে ১০,০০০ ইউএস ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশের প্রায় ৭,৫৫,০০০ টাকা থেকে ১০,৮৫,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে ইউরোপে এই রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ শেফদের কি পরিমান চাহিদা রয়েছে।

এবং অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে সেই কাজগুলো ভালোই চাহিদা রয়েছে। রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ ছাড়া যে বাকি কাজগুলো রয়েছে সেই কাজগুলোর প্রতি মাসে বেতন হচ্ছে ইউরোপের ৩,৫০০ ইউএস ডলার থেকে ৫,০০০ ইউএস ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ৩,৭৫,০০০ টাকা থেকে ৫,৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

শেষ কথা

তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে ইউরোপের কোন কাজের উপর বেতন কেমন। যদি আপনারা এই পুরো পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে ইউরোপের বেতন সম্পর্কে বা কাজের চাহিদা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন বিষয়ে জানার জন্য আমাদের এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

0

পেঁপে সারাবিশ্বের মধ্যে জনপ্রিয় একটি খাবার ফল। আমরা এমন কোন লোক নেই যে পেঁপে আমাদের পছন্দ নয়। পেঁপের মধ্যে রয়েছে নানা ধরনের পুষ্টি ও গুণ। আমরা যারা পেঁপে পছন্দ করি এবং খাই কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না পেটের মধ্যে থাকা কিছু গুণ আমাদের দেহের জন্য কতটা উপকারী। পেটের মধ্যে যে পুষ্টিও গুন গুলোর মধ্যে যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, নিয়াসিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন এর মত আর অনেক গুণাগুণ রয়েছে। 

আমরা সাধারণত পেঁপের মধ্যে যে পুষ্টিগুণ রয়েছে এ কারণেই এই ফলটি বেশি পছন্দ করে থাকি। তো আজকে আমরা পাকা পেঁপে নিয়ে কিছু বিশেষ কিছু কথা এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরব। পাকা পেঁপের যে উপকারী গুণ এবং খাওয়ার নিয়ম এবং সঠিকভাবে খেলে আমাদের শরীরে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন দেখে নেই পাকা পেঁপে খাওয়ার যে উপকারিতা সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু উপকারী কথা। 

 পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

পেঁপের মধ্যে থাকা যে গুণ গুলো রয়েছে সেগুলো আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ফল যা আমরা নিয়মিত খেতে পারি। পেঁপে ফলটি হচ্ছে ভিটামিনের একটি স্টোর যাতে অনেক গুলো ভিটামিন রয়েছে। আপনার যদি খুব গ্যাস্টিকের সমস্যা বা বদহজম হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই ফলটি প্রচুর পরিমাণ খেতে পারেনা এতে আপনি ভাল ফলাফল পাবেন। এই ফলটি যদি আমরা নিয়মিত খাই তাহলে আমাদের দেহের জন্য যে উপকার হবে। তাহলে চলুন পাকা পেপের মধ্যে যে উপকারী গুণ গুলো রয়েছে তা আমরা দেখে নেই।

রূপচর্চার জন্য পাকা পেঁপে

  • আপনি যদি আপনার মুখের ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা করতে চান তাহলে আপনি পাকা পেঁপে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ পেঁপেতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের রূপচর্চার জন্য খুবই কার্যকারী হয়। আপনার যদি ত্বকে ব্রণ থাকে বা ত্বকে দাগ থাকে এ সমস্ত দাগগুলো দূর করতে সাহায্য করে। আপনার মুখ হবে লাবণ্যময় ও উজ্জল। 

চুলের যত্নে পাকা পেঁপে

  • আপনার যদি চুল পড়া নিয়ে কোন সমস্যা থাকে বা আপনার মাথায় যদি উকুনের বেশি প্রভাব থাকে তাহলে আপনি পাকা পেঁপে ব্যবহার করতে পারেন এতে ভাল ফলাফল পাবেন। আপনি পাকা পেঁপের সাথে টকদই মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ রেখে দিয়ে তারপর আপনার মাথায় নিয়ে নিন, এতে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে মাথার কোনগুলো মাথায় থাকতে পারবে না। 

গ্যাস্টিকের জন্য পাকা পেঁপে

  • আপনার যদি গ্যাস্টিকের প্রচুর সমস্যা থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পাকা পেঁপে খেতে পারেন। কারণ আপনি যদি প্রতিদিন খালি পেটে পাকা পেঁপে খান তাহলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবেএবং কি আপনার খাবার-দাবারের প্রতি যে একটি ইচ্ছা সেটি পুনরায় বৃদ্ধি পাবে। আপনার শরীর থেকে যদি ক্ষতিকর জীবাণু গুলো বের হয়ে যায় তাহলে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে এবং কি আপনার খাবার-দাবারের প্রতি তৃপ্তি আসবে। 

চোখের সমস্যার জন্য পাকা পেঁপে

  • আপনারা যারা চোখের সমস্যা নিয়ে খুব বিপদে আছেন তারা চাইলে তিন বেলা পাকা পেঁপে খেতে পারেন এতে আপনাদের চোখের জন্য অনেক ভালো ফলাফল পেতে পারেন। পেঁপেতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই উপাদানগুলো আপনার চোখের সমস্যা সমস্যা দূর করায় সাহায্য করে।

 ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পাকা পেঁপে

  • প্রেম এমন একটি ফলাফল আপনার ক্যান্সারের মতো বড় রোগের ঝুঁকিও কমাতে সাহায্য করে। পেতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যারোটিন, ফ্লেভানয়েড, লুটেইন এই সমস্ত পদার্থগুলো শরীরের ফুসফুস ক্যান্সার ও অন্যান্য ক্যান্সারের ঝুঁকি গুলো কমিয়ে দেয়। আপনি প্রতিদিন পেঁপে খেতে পারেন এতে আরো অনেক রোগের সমস্যার সমাধান হতে পারে। 

পেঁপে খাওয়ার সঠিক নিয়ম

আপনারা যারা পেঁপে খাওয়া খুবই পছন্দ করেন তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি যে পেঁপে খাওয়া পছন্দ করেন সে বিষয়টা খুবই ভালো কিন্তু আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে পেঁপে খাওয়ার সঠিক নিয়ম গুলো কি। আপনি প্রতিদিন পেঁপে খেতে পারেন এটা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটা উপকারী। আপনারা  পেঁপে খাওয়ার সময় ভালো করে খেয়াল রাখবেন আমরা যে পেতে খাচ্ছি সেটা কি ভালো করে চিবিয়ে খাচ্ছি নাকি না চিবিয়ে খেয়ে ফেলছি।

 এই দিকটা ভালো করে খেয়াল রাখতে হবে নয়তো আপনার উপকারের চাইতে অপকার হয়ে যাবে। আপনি যদি ভাল করে দিবেনা খান তাহলে আপনার পেটে গিয়ে ভালোভাবে হজম না হলে সেটি আরো ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে দাঁড়ায়। তাহলে আপনারা এই পোষ্টের মাধ্যমে অবশ্যই পেঁপে খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি বুঝতে পেরেছেন। 

সর্বশেষ কথা 

এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার কাছের যে লোক গুলো আছে তাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন আশা করি তারাও এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবেন। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন। এই পোস্টের মধ্যে যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন এবং আপনাদের আরও যদি কোনো তথ্য জানার প্রয়োজন হয় আমাদেরকে জানাতে পারেন তাৎক্ষণিক ভাবে পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করব। 

ঢাকার জনপ্রিয় ১০টি রেস্টুরেন্টের এর নাম ও ঠিকানা

0

ঢাকা শহর হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশের একটি রাজধানী। এই রাজধানীতে অনেক মানুষের বসবাস, সেই সাথে বাহিরের মানুষগুলোর যাতায়াত তো অবশ্যই আছে। তো ঢাকায় যেসব জনপ্রিয় রেষ্টুরেন্টগুলো আছে তা আমাদের অনেকের জানা নেই। অনেকে ঢাকায় ঘুরতে গিয়ে খুঁজে থাকেন যে কোন রেস্টুরেন্টে গেলে আমাদের ভালো হবে। ঢাকা শহর হচ্ছে একটি মেগাসিটি যেখানে সব ধরনের লোকের বসবাস রয়েছে।  আশা করি তাদের জন্য এই পোস্টে অনেক উপকারে আসবে।

তো আমরা যারা নতুন ঢাকা শহরে যাই গিয়ে কোন রেস্টুরেন্টের নাম জানিনা অথবা কোথায় কোন রেস্টুরেন্ট আছে এ সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। তো আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের ঢাকার কিছু জনপ্রিয় হোটেলের তালিকা তুলে ধরবো এবং রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল

  • এই হোটেলটি অবস্থিত রাজধানীর কারওয়ান বাজারের সাথে। এই হোটেলটি বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ও ভিআইপিদের জন্য সবচেয়ে ভালো একটি  হোটেল। এই হোটেলটি সরকারের মালিকানাধীন, একটি হোটেল প্রতিষ্টিত হয় হাজার ১৯৭৭ সালে। এই হোটেলে আপনি যাবতীয় সকল ধরনের সুবিধা পাবেন কারণ এটি একটি ভিআইপি হোটেল। আপনি চাইলে এই হোটেলের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যোগাযোগ নাম্বার হচ্ছে ৮১১১০০৫, ৮১১২০১১।

 হোটেল দি ক্যাপিটাল

  • এই হোটেলটি অবস্থিত ঢাকার নয়াপল্টনে। এই হোটেলটিতে রয়েছে সব ধরনের সুবিধা, যেমন বাইরের লোক এসে হোটেলটির অনেক সুনাম করেছেন। এই হোটেলটি মালিকানাধীন একটি হোটেল, হোটেলটিতে রয়েছেন ফ্রি ওয়াইফাই, গাড়ি পার্কিং এর সুব্যবস্থা, ব্রেকফাস্ট এর সুযোগ আরও বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে যোগাযোগ নম্বর হচ্ছে ০১৭২১-৫৯৫৫৬৮।

গ্র্যান্ড ঢাকা হোটেল

  • হোটেলটি অবস্থিত উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরে। এই হোটেলটি ঠিক ঢাকা হযরত শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল বিমানবন্দর পাশেই। এই হোটেলটি একটি ভিআইপি হোটেল আপনি চাইলে হোটেল ভাড়া নিতে পারেন। এই হোটেলটিতে আপনি পাবেন বিভিন্ন ধরনের সুবিধা। হোটেলটির সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ০১৮২২-৮৯৪০৬২ এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।

হোটেল ডি মেরেডিয়ান লিমিটেড

  • এই হোটেলটি অবস্থিত উত্তরায়। এই হোটেলটি থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে হরযত শাহাজালাল বিমানবন্দর। আপনি যদি বিদেশ যাওয়ার উদ্দেশ্যে কোন হোটেলে রাত থাকতে চান তাহলে এই হোটেলটিতে গিয়ে উঠতে পারেস। এর সাথে যোগাযোগ করতে আপনাকে +৮৮০ ২-৫৮৯৫২০১ এই নাম্বারে কল করে জানতে পারেন এয়ারটেল এর বিস্তারিত সব কিছু।

এরো-লিংক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড

  • এই হোটেলটি অবস্থিত রবীন্দ্র সরণি ঢাকা রোড এ। এই হোটেলটি কেউ রয়েছে অনেক সুন্দর পরিবেশ আপনি চাইলে হোটেলটিতে উঠতে পারেন। হোটেলে রয়েছে অনেক কিছুর ব্যবস্থা বিস্তারিত জানতে ০১৯২২-৫৯৪৪৪৫ এই নম্বরে কল করে জানতে পারেন।

রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন

  • এই হোটেলটি অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্ক এর সাথে। ঢাকার জনপ্রিয় হোটেল গুলোর মধ্যে যদি কোন হোটেল থাকে তাহলে রেডিসন ব্লু  ওয়াটার গার্ডেন হোটেল কে প্রথম সারিতে দিতে হবে। এই হোটেলটি থেকে ৫ কিলোমিটার দূরেই হরযত শাহ জালাল বিমান বন্দর । এই হোটেলটির সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ০৬৬২৯-৮৩৪৫৫৫ এই নম্বরে যোগাযোগ করে বিস্তারিত সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

লা মেরিডিয়ান ঢাকা

  • এই হোটেলটি দেশের শীর্ষস্থানীয় হোটেল এর মধ্যে একটি। এই হোটেলটি অবস্থিত উত্তরা ২ নাম্বার সেক্টরে। মিরপুর জাতীয় স্টুডিয়াম এর সাথেই এই লা মেরিডিয়ান হোটেল আপনি চাইলে +৮৮০ ৯৬৩৮৯০০০৮৯ এই নম্বরে যোগাযোগ করে হোটেল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন।

ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল

  • রাজধানীর পুরাতন হোটেলের মধ্যে একটি হোটেল। এই হোটেলটিতে আপনি সকল ধরনের সুবিধা পাবেন। হোটেলটির নাম পূর্বে ছিল রূপসী বাংলা হোটেল পরবর্তীতে ইন্টারন্যাশনাল ভাবে এর নাম দেয়া হয়েছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল। এই হোটেলটি অবস্থিত  শাহবাগ চত্বর, সরোয়ারদী উদ্যান, রমনা পার্ক, ঢাকা ক্লাব। এই হোটেলটির ঠিকানা হচ্ছে +৮৮০ ২-৫৫৬৬৩০৩০ ।

হোটেল সিটি হোমস

  • হোটেল সিটি হোমস এটি অবস্থিত ৬ নাম্বার সেক্টর, উত্তরা মডেল টাউন,ঢাকা। হোটেলটিতে রয়েছে বিশেষ সুবিধা যেকোনো ধরনের সুবিধা। হোটেলটি আপনাকে ২৪ ঘন্টা সার্ভিস দিবে হোটেলটির সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে  ০১৯৭৮-৫৬৯২৯৮, ০১৩১২-৫৬৯২৯৮ এই নম্বরে যোগাযোগ করে হোটেল কর্তৃপক্ষ দের সাথে যাবতীয় বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

দি ওয়েস্টিন হোটেল

  • এই হোটেলটি অবস্থিত ঢাকার গুলশান এভিনিউতে। হোটেলটি বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু ভবনের মধ্যে অবস্থিত। এই হোটেলটিতে রয়েছে যাবতীয় সকল ধরনের সুবিধা আপনি চাহিবা মাত্র সবকিছু পেয়ে যাবেন। এই হোটেলটির সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ০২২২২-২৯১৯৮৮ এই নম্বরে যোগাযোগ করে হোটেল কর্তৃপক্ষ তাদের সাথে যাবতীয় বিষয়ে আলোচনা করে বিস্তারিত সম্পর্কে জানতে পারবেন।

এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। এবং যদি কোন তথ্য ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো তাৎক্ষণিক ভাবে সংশোধন করে দেওয়া হবে।

মেয়ে নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও কবিতা

0

যারা মেয়ে নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প এবং আরো এরকম অনেক কিছুর অনুসন্ধান করে থাকেন। তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মেয়ে নিয়ে কিছু নতুন নতুন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা। আপনারা অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন মেয়ে নিয়ে অনেক ধরনের পোস্ট। তো আপনারা চাইলে এই  পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিতে পারবেন নারী নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি ক্যাপশন স্ট্যাটাস গল্প কবিতা গুলো।

মেয়ে নিয়ে উক্তি

♦ যেখানেই একটি মেয়ে আছে, সেখানেই জাদু আছে।

♦ নারী জিনিসটা আসলে ভালোবাসার জন্য, তাকে জানার জন্য নয়।

♦ এই পৃথিবীর যেকোনো মেয়ে বা নারীর সবচেয়ে ভালো সুরক্ষা হলো তার সাহস।

♦একটি মেয়ে যে রূপেই হোক না কেন, মা, বোন, স্ত্রী বা যেই হোক না কেন, তাদের প্রেমের অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও পবিত্র।

♦আমি একজন মেয়ে হয়ে গর্ব করতে পারি যে, আজ আমি আমার নিজেকে এতটুকু এগোতে পেরেছি বলে।

♦ মহিলারা হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় অব্যাহত প্রতিবাদ আধার।

♦ একজন নির্বোধ নারী ও একটি বুদ্ধিমান পুরুষকে যে কোন মুহূর্তে সামলাতে পারে।

মেয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস

» মেয়ে তুমি রূপে, গুনে, কথায় ও কাজে অদ্বিতীয়া, তোমার উপমা যে শুধুই তুমি।

» একটি মেয়ের তেমনিই হওয়া উচিত যে, সবাই যেন তাকে সম্মানের চোখে দেখে, কুদৃষ্টিতে যেন না দেখে।

» মেয়ে সন্তান তো এমনই হওয়া উচিত, যেমনটা তার বাবা-মায়ের মুখ উজ্জ্বল করে সে কিছু অর্জন করবে।

» কন্যা সন্তান হল একটি বাবার পাওয়া পৃথিবীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ উপহার, যে সম্পদ চাইলেই পাওয়া যায় না।

» মেয়ে মানুষ তো এই দুনিয়াতে কতই জন্ম নেয়, কিন্তু সবাই কি প্রকৃত অর্থে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

» আমার দেখা এই পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ মেয়ে বা বঙ্গনারী, সে হলো আমার মা।

মেয়ে নিয়ে বাবার স্ট্যাটাস

> পৃথিবীতে জন্ম নেওয়ার পরেই মা-বাবাকে হারিয়েছি , কিন্তু আমার মেয়ে হওয়ার পর একবারও মনে হয়নি যে  আমি মা-বাবা হারানো একজন সন্তান।

> প্রতিটি মেয়েই একটি বাবার জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, যে কারণেই বাবার কাছে তার মেয়ে সবচেয়ে  বড় অমূল্য সম্পদ। 

> মেয়ে সন্তান সৃষ্টিকর্তার দেওয়া এমনই একটি দান, যে দানের প্রতিদান মরার আগ পর্যন্ত একটি পিতার পূর্ণ করা সম্ভব নয়।

> মেয়ে সন্তান হল একটি বাবার ঘরের সৌভাগ্য জিনিস, যেখানে পুরো ঘরকেই সে আলোকিত করে।

> মেয়ে সন্তান পাওয়া মানে তার বাবার কাছে একটি জান্নাত পাওয়া, তবে সে যদি হয় নম্র, ভদ্র ও পর্দাশীল।

> একটি বাবার কাছে মেয়ে মানেই হচ্ছে বাবার কাছে অনেক আবদার আর ছোটখাটো কিছু বিষয় নিয়ে মন খারাপ করে থাকে।

> একটি মেয়ে তার বাবার কাছে কখনো বোঝা নয়, যদি সেই মেয়ের সঠিক যত্ন ও সঠিক আদর্শে বড় হয়।

মেয়ে নিয়ে ক্যাপশন

* শাড়িতেই যে নারীর শোভা, মেয়ে তুমি কি সেটা বোঝনা।

* মেয়ে তুমি কে গো, তুমি এত রূপবতী, এত মায়াবতী, তোমায় দেখেই যেন হয়ে যায় উচ্চাশা।

* তুমি সুন্দর, তুমি রূপবতী, গুণবতী, তুমি দারুন, তাইতো তুমি নারী।

* তুমি ভালোবাসায় ঘিরে রাখো, রক্ষা করো সবাইকে, তাইতো তুমি  আগুনের তৈরি অগ্নিকন্যা।

* মেয়েরা আসলে সব সময় কোমল হৃদয়ের হয়, তাদের আবেগ বেশি, তাদের রাগটাও বেশি আবার তারা ভালবাসতেও জানে বেশি।

* মেয়েদের মন বোঝা নয় রে নয় এত সোজা, তাদের মন বোঝো যতটা সহজ ততটাই কঠিন।

মেয়ে নিয়ে ছন্দ 

ওহে নারী তুমি কি সেই নারী, যে নারী বঙ্গনারী, যে সবকিছু পারে।

 মেয়ে তুমি কেন গো এত লক্ষী, তোমার মত শান্ত সরস্বতী আমি আগে কখনো দেখিনি।

নারী জানাই তোমায় ধন্য, বিকশিত হোক তোমার মন।

এই পৃথিবীতে যখন মেয়েরা শক্তিরূপা হয়ে ওঠে, তখন পৃথিবীতে পরিবর্তন চলে আসে।

এই জগত পর্যন্ত নারীদেরকে যে অসম্মান করেছে, সেই যেন ধ্বংস হয়ে গেছে।

নারীদেরকে সম্মান করতে শেখ, কারণ তাদের ছাড়া আমাদের জীবন অসম্ভব হয়ে পড়বে।

মেয়ে নিয়ে কবিতা

মেয়ে তুমি

ছানজিবুর রহমান

মেয়ে তুমি চঞ্চল হলে লোকে তোমায়,

বেয়াদব, নির্লজ্জ কত কিছুই বলবে।

মেয়ে তুমি চঞ্চল না হলেও লোকে তোমায়,

স্বল্প বাঁশি, অহংকারী বলবে।

মেয়ে তুমি নাচলে যেন সুন্দরী,

হাসলে যেন বাজারী আর;

গাইলে যেন পুরোই বিধর্মী।

মেয়ে তুমি ফর্সা হলেই সুন্দরী,

আর কালো হলেই ছলচাতুরি।

মেয়ে তুমি পর্দা করলেই পর্দাওয়ালী;

আর না করলেই বেহায়া নারী।

মেয়ে তুমি,

তোমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে গেলেও অপরাধী।

মেয়ে তুমি আসলেই এক অদ্ভুত জাতি,

তোমার বিষয়ে বলি যদি;

তুমিই আবার হয়ে যাও নারীবাদী।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনাদের যদি এই পোস্টটি পড়ে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আপনারা যদি আরও বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান তাহলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন অনেক অনেক ধরনের বিভিন্ন পোস্টগুলো।

জন্মদিনের উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, বার্তা, ছবি ও শুভেচ্ছা

0

আপনারা অনেকেই আছেন যারা জন্মদিন উপলক্ষে প্রিয়জনদের যেমন ছোট ভাই, বড় ভাই, বড় বোন, ছোট বোন, বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজনদের বিভিন্নভাবে জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিয়ে থাকেন। আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জন্মদিনের উক্তি, স্ট্যাটাস,শুভেচ্ছা, ছবি তুলে ধরা হবে। আপনারা যারা জন্মদিনের উপলক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যেমন whatsapp, facebook, twitter, instagram এবং আরো বিভিন্নভাবে শুভেচ্ছা দিয়ে থাকেন।

আশা করি এখান থেকে আপনাদের পছন্দের কিছু জন্মদিনের উক্তি, জন্মদিনের স্ট্যাটাস, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা ও জন্মদিনের কিছু ছবি পেয়ে যাবেন। আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন আপনাদের পছন্দের জন্মদিনের শুভেচ্ছা, উক্তি ও স্ট্যাটাসগুলো এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিন।

জন্মদিনের উক্তি 

আজকের এই বিশেষ দিনে সৃষ্টিকর্তা তোমায় আনন্দ ও চিরন্তন সুখ দান করুক।  শুভ জন্মদিন

তোমার এই নতুন বছরের প্রথম দিনটির মত যেন ভবিষ্যতের সব দিনগুলো কাটে এই প্রার্থনাই করি। শুভ জন্মদিন

আজকের এই বিশেষ দিনে বেশি কিছু বলতে চাই না শুধু এটুকুই বলতে চাই যে, সারা জীবন যেন আমি তোর বন্ধু হয়ে পাশে থাকতে পারি। শুভ জন্মদিন বন্ধু

সবার জীবনের জন্মদিন শুরু হয় নতুন একটি বছর দিয়ে, তাই আমার পক্ষ থেকে আপনাকে একটি সম্পূর্ণ দুর্দান্ত বছরের কামনা রইল। শুভ জন্মদিন

জীবনে বয়স কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বেঁচে থাকা। মরতে তো একদিন হবেই তাই এই বিশেষ দিনে আমার এটুকুই চাওয়া যে তুমি দীর্ঘজীবী হও। শুভ জন্মদিন

আজ এই বিশেষ দিনটি তোমাকে দিলাম, কারণ তোমার জন্মদিনে আমি কিছু দিতে পারবো না, আমিই তোমার উপহার। তাই আজকের এই দিনটি আনন্দের সাথে উপভোগ কর। হ্যাপি বার্থডে প্রিয়তমা

জন্মদিনের শুভেচ্ছা

আজকের এই বিশেষ দিনে আমার তরফ থেকে তোমায় জানাই অন্তরের অন্তরস্থল থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। শুভ জন্মদিন

আজকের এই শুভদিনে এটুকুই বলতে চাই, তুমি আমার সুখে দুঃখে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ, তোমাকে প্রেমিক হিসেবে পেয়ে আমি ভাগ্যবান। শুভ জন্মদিন মাই ডিয়ার

শুভ জন্মদিন বন্ধু, সৃষ্টিকর্তার কাছে এটুকুই বলতে চাই যে, তুই সব সময় সুস্থ ও সুখী থাক এবং তর প্রতিটি দিন যেন আনন্দে কাটে।

আজকের এই বিশেষ দিনে তুমি কি জানো কেন আমি কেক কাটে না, কারণ তোমার ওই মুখের হাসি পৃথিবীর সমস্ত কেকের চেয়েও সুন্দর। তোমার ওই মিষ্টি মুখের হাসি দেখে আমার কেক কাটতে হয় না। শুভ জন্মদিন মাই সুইট হার্ট

এই বিশেষ দিনটিতে শুধু এতটুকুই প্রার্থনা করি যে, সুস্বাস্থ্য ও সুখের সাথে একটি সুন্দর জীবন কামনা করি। শুভ জন্মদিন বন্ধু

এ জীবনে আর কিছু চাইনা, কারণ তোমাকে পেয়েছি বলে। তাই আজকের এই বিশেষ দিনে সারাটা দিন তোমায় দেখেই পার করব।

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা 

মা আমি খুব ভাগ্যবান তোমার সন্তান হতে পেরেছি বলে, সৃষ্টিকর্তার কাছে এটুকুই প্রার্থনা করি যে তুমি আমার পাশে সারা জীবন এমন ভাবেই থেকো। শুভ জন্মদিন মা

আমার এ জীবনের সবচেয়ে বেস্ট ফ্রেন্ড হল তুমি মা, আমি খুব ভাগ্যবান যে তোমার মত মা পেয়েছি আমি। শুভ জন্মদিন আমার প্রিয় মা

নিজে না খেয়ে, নিজে না পড়ে, পরিবার ও সন্তানের মাঝে হাসি ফোটানোর নামে হলো বাবা। শুভ জন্মদিন বাবা

নিজের সব সুখ শান্তি ত্যাগ করে, নিজের জীবনে আনন্দ কি জিনিস তা না জানা ও পরিবারের সবার মুখে হাসি ফোটানোর নামই হলো বাবা। শুভ জন্মদিন প্রিয় বাবা

আজ এই শুভ জন্মদিনে, তোমার জীবন হোক রঙিন, সুখ যেন না হয় বিলীন আর দুঃখ যেন না আসে কোনদিন। শুভ জন্মদিন

জন্মদিনের শুভেচ্ছা ছবি

জন্মদিনের শুভেচ্ছা 

জন্মদিনের শুভেচ্ছা 

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা 

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা 

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বড় ভাই

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বড় ভাই 

তোমার এই বিশেষ দিনে এটুকুই বলতে চাই যে, বৃক্ষের ছায়ার মতো আগলে রেখেছো আমাকে সব ভালোবাসার উপদেশ দিয়ে আগলে রেখো এভাবেই। তোমার জীবনের সকল চাওয়া পাওয়া পূর্ণ হোক, সকল স্বপ্ন সত্যি হোক। শুভ জন্মদিন বড় ভাই

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার আরেক নাম হলো বড় ভাই, তোমার এই শুভদিনে এটুকুই বলবো তোমার জীবনের প্রতিটি অংশের সাথে মিশে আছে আমার অনেক স্মৃতি, অনেক ভালোবাসা। সারা জীবন যেন এভাবেই থেকে যাই তোমার সাথে, তুমি মানেই চলার পথে সবটি ও সাহস। শুভ জন্মদিন প্রিয় বড় ভাই

প্রাণ প্রিয় বড় ভাই তোমার জীবনের আজ সর্বশ্রেষ্ঠ একটি দিন, তাই আজ বেশি কিছু বলবো না সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছি তোমায় দিয়েছে পাঠিয়ে আমাদের পরিবারে তোমায় আর আমি পেয়েছি তোমার মত একজন বড় ভাই। শুভ জন্মদিন ভাইয়া।

সৃষ্টিকর্তার দেওয়া তুমি শুধু একজন বড় ভাই নও, তুমি আমার জীবনের একজন সবচেয়ে কাছের বন্ধু ও ভালোবাসার বড় ভাই। তুমি না থাকলে হয়তো আমার সফলতার গল্পর মাঝখানেই সমাপ্তি হয়ে যেতে। তোমার এই বিশেষ দিনে তোমার জন্য রইল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। শুভ জন্মদিন প্রিয় বড় ভাই

তুমি হয়তো জানো না ভাই, তোমার মত বড় ভাই পেয়ে আমি গর্বিত, তুমি হয়তো পাশে না থাকলে আমি আজ এ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারতাম না। তুমি আমার গল্পের সবচেয়ে ভালো বন্ধু ও একজন মহান নায়ক। শুভ জন্মদিন ভাইয়া

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বন্ধু

তোর জন্য রইল অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা ও হাজারো লোকের ভিড়ে থাকবে তুই আমার হৃদয়। শুভ জন্মদিন বন্ধু

তোর এই জন্মদিনে তোকে পাঠালাম হাজারো হাসির শুভেচ্ছা ও অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা। এই বিশেষ দিনটিতে এই কামনাই করি যে দীর্ঘজীবী হও ভবিষ্যতে ভালো কিছু করে দেখাও। শুভ জন্মদিন বন্ধু

তোর জীবন যেন ভরে ওঠে অনেক অনেক স্বর্গীয় আশীর্বাদের উপহারে,,, তুই নিজেই যখন পৃথিবীর কাছে একটা এত বড় উপহার, তখন তুই নিশ্চয়ই পৃথিবীর সেরা বড় উপহার পাওয়ার যোগ্য। শুভ জন্মদিন বন্ধু

প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে একটি বিশেষ দিন হলো জন্মদিন, তাই বেশি কিছু বলতে চাই না, সুন্দর এই পৃথিবীতে সুন্দরতম জীবন হোক তোর, পূরণ হোক প্রতিটি স্বপ্ন ও প্রতিটি আশা। শুভ জন্মদিন

শুভ জন্মদিন বন্ধু, আমার তরফ থেকে তোর জন্য রইল প্রীতি ও ভালোবাসা। আমার শুধু এটুকুই চাওয়ার আশা। শুভ জন্মদিন

জন্মদিনের শুভেচ্ছা বান্ধবী 

সুখের ঘরে হোক তোর বসবাস, স্বপ্নগুলো সত্যি হয়ে কেটে যাক তোর নতুন বছর। শুভ জন্মদিন বান্ধবী

জন্মদিনের এই বিশেষ দিনে, বিশেষ মুহূর্তে তাই করি যে তোর জীবনের আনন্দে ভরে উঠুক, সুখে থাক সারা জীবন। শুভ জন্মদিন বান্ধবী ও ভালোবাসা রইলো

জন্মদিন টা হলো একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে বিশেষ দিনগুলোর মধ্যে একটি, তাই এই বিশেষ দিনটিতে তোর জন্য রইল ভালোবাসা ও জন্মদিনের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।

এর সব দুঃখ ভুলে, বর্তমানকে কাজে লাগিয়ে ও ভবিষ্যৎকে সামনে রেখে নিজের জীবনকে এগিয়ে নিয়ে চির সুখী হাঁ বান্ধবী। শুভ জন্মদিন

দিন যায় রাত আসে, মার যায় বছর আসে ও বছর যায় নতুন বছর আসে, সবাই থাকে সুদিনের আশায়, আমি থাকি বান্ধবী তাদের জন্মদিনের আশা। শুভ জন্মদিন

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি যদি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি নতুন কিছু পেয়েছেন। যদি আপনাদের এই পোস্টটি পড়ে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং জন্মদিনের আরও বিভিন্ন পোস্ট পেতে বা আরো অন্যান্য প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে

বাংলাদেশে Realme Narzo 50i এর দাম ২০২৩

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে Realme Narzo 50i এই মোবাইলটির যাবতীয় সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হবে। এই ফোনটি রিলিজ হয়  ২০২১ সালে কিন্তু বাংলাদেশে তখন এই ফোনটি ছিল না। কিছুদিন পর অবশ্য আমাদের বাংলাদেশে রিলিজ দেওয়া হয় বা আমদানি করা হয়। তো আজকে আমরা জানবো Realme Narzo 50i কিছু অজানা তথ্য যা শুনলে হয়তো বা আপনারা ওই ফোনটি কিনতে চাইবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই Realme Narzo 50i এর যাবতীয় তথ্য।

Realme Narzo 50i এর দাম কত 

Realme Narzo 50i এই মোবাইলটির রেম ও রম ৪/৬৪। এই ফোনটির মধ্যে রয়েছে ডুয়েল 2G,3G,4G, Votle, Wi-Fi সাপোর্ট সিস্টেম। মোবাইলটির ওজন হচ্ছে ১৯৫ গ্রাম। এই ফোনটির বাংলাদেশের বর্তমান মূল্য হচ্ছে ১১,০৯০ টাকা।

Realme Narzo 50i এর ব্যাটারি সিস্টেম

Realme Narzo 50i এই ফোনটির ব্যাটারি সিস্টেম হল 5000 mah. এতে নন-রিমুভাল ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে এবং এতে রিজার্ভ চার্জিং এর সিস্টেম রয়েছে।

Realme Narzo 50i এর ডিসপ্লে 

Realme Narzo 50i এর মোবাইলটির ডিসপ্লে সাইজ হলো ৬.৫। ফোনটি দেখতে খুবই ভালো লাগে।

Realme Narzo 50i ক্যামেরা কোয়ালিটি

Realme Narzo 50i এই ফোনটির মেইন ক্যামেরা হচ্ছে ৮ মেগাপিক্সেল এবং সেলফি ক্যামেরা হল ৫ মেগাপিক্সেল এবং এর রেসুলেশন সিস্টেম 720x 1600 । এই ফোনটির যে দুটি ক্যামেরা রয়েছে, সেই দুইটি ক্যামেরা দিয়েই 1080p ভিডিও রেকর্ড করা যায়।

Realme Narzo 50i এর প্রসেসর ও স্টোরেজ

Realme Narzo 50i এই ফোনটিতে প্রসেসর হচ্ছে অক্টাকর প্রসেসর এবং Gpu দেয়া হয়েছে img 8322i এবং এই ফোনটির অপারেটিং সিস্টেম Android 11 UI Go Edition রয়েছে।

এই ফোনটির স্টোরেজ হলো ৪/ ৬৪ এবং ফোনটিতে ডেডিকেটেড কার্ড সল্ট সিস্টেম রয়েছে।

Realme Narzo 50i এর যে ভাল দিকগুলো রয়েছে

  • Li-Po 5000 mah ব্যাটারির খুবই শক্তিশালী।
  • এর ক্যামেরা ধারণ ক্ষমতা খুবই ভালো।
  • যারা গেম পছন্দ করেন তাদের জন্য ফোনটি খুবই ভালো হবে।
  • এক কথায় অল্প দামে ফোনটি খুবই ভালো সার্ভিস দিচ্ছে।
  • বেশি ভালো বিষয়টি হলো এই ফোনটিতে রিজার্ভ চার্জিং সিস্টেম আছে।

সর্বশেষ কথাঃ 

যারা এই পোস্টটি করেছেন অবশ্যই Realme Narzo 50i এই ফোনটি সম্পর্কে জেনেছেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং আরো বিভিন্ন ধরনের ফোনের যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে জানতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আরো অনেক ফোনের তথ্যগুলো পেয়ে যাবেন।

টাঙ্গাইল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

টাঙ্গাইল জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আশা করি সবাই ভাল আছেন। টাঙ্গাইল জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জন্য আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরব টাঙ্গাইল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর ক্যালেন্ডার। আপনারা যারা টাঙ্গাইল জেলার বসবাস করেন তাদের জন্য সর্বশেষ আপডেট এই ক্যালেন্ডার ছকের মাধ্যমে নিচে দেওয়া হল। আপনারা অবশ্যই জানেন যে সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতারের করা সুন্নত এবং নিয়ম।

তাহলে অবশ্যই এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সঠিক সময়ের ক্যালেন্ডার পেয়ে যাবেন। আপনারা ইচ্ছে করলে প্রতিদিনের সময়সূচী প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন। আপনারা চাইলে আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করতে পারবেন।

টাঙ্গাইল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

 নিচে থেকে দেখে নিন টাঙ্গাইল জেলার সেহরি ইফতারের সময়সূচি এবং অনেকে আছেন যারা কর্মব্যস্ততার কারণে বাসায় বা নির্দিষ্ট কোন স্থানে ইফতার করতে পারেন না তারা চাইলে এই সাইটটিতে  ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ    দিন সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪২ am  ৬ঃ১৬ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৭ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৭ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৮ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৮ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৯ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৯ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২০ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২১ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২১ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২২ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৩ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৪ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৭ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৮ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১৮ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৯ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩০ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩১ pm

স্বপ্নে বিবাহিত ও অবিবাহিত নারী দেখলে কি হয়, জেনে নিন ?

0

নারী বা পুরুষ যে যাই হই না কেন স্বপ্ন কিন্তু আমরা সবাই দেখি, কিছু স্বপ্ন দেখে আমরা মধ্যরাতে জেগে উঠি যে একি স্বপ্ন দেখে ফেললাম সত্যি হবে না তো, এরকম আসলে অনেকের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। স্বপ্নের মধ্যে কিছু দেখলে তা বাস্তবেও হতে পারে আবার নাও হতে পারে, এক্ষেত্রে আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন থেকে যায়। তবে বিভিন্ন গবেষণায় বিভিন্ন সময়ে উঠে এসেছে যে স্বপ্ন দেখার মধ্যে রয়েছে কিছু শুভ এবং অশুভ এর অর্থ। কিছু স্বপ্ন হতে পারে সুখের আবার কিছু স্বপ্ন হতে পারে অশুভ এর লক্ষণ। তো যাই হোক যদি স্বপ্নে বিবাহিত বা অবিবাহিত নারী দেখেন তাহলে কি হয় বা কি হতে পারে তা নিচ থেকে সম্পূর্ন পোস্টটি পড়ে জেনে নিন।

স্বপ্নে বিবাহিত নারী দেখলে কি হয় 

স্বপ্নে বিবাহিত নারী দেখলে কি হয়

» যদি স্বপ্নে দেখেন কোন বিবাহিত নারী সুন্দর কাপড় পড়ে সাজুগুজু করে বসে আছে এবং মুচকি হাসছে, তাহলে বুঝে নিবেন আপনার জীবনে সুখের সংবাদ আসতে চলেছে।

» স্বপ্নে বিবাহিত নারী দেখলে বুঝবেন যে নিজের অর্থ এর চেয়ে অন্যের অর্থের ওপর আপনার লোভ বেশি, যা দেখে আপনি আপনাকে সামলাতে পারছেন না, স্বপ্নের কিছুদিন পর এমনটা হতে পারে।

» যদি বিয়ের আগে স্বপ্নে বিবাহিত পর্দাশীল কোনো নারী দেখেন তাহলে বুঝে নিবেন আপনার বিবাহ জীবনে সুখ আসবে এবং অতি দ্রুতই আপনি বিয়ে করতে যাচ্ছেন।

» যদি কোন বিবাহিত নারীকে স্বপ্নে দেখেন যে তাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, তাহলে বুঝে নিবেন আপনাদের দাম্পত্য জীবন এখনকার চেয়ে সামনে আরো মধুর হতে চলেছে।

» স্বপ্নে যদি কোন নারী দেখতে পান যে সে স্থির ভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার অর্থের উন্নয়ন ও অর্থ লাভ হতে চলেছে।

» স্বপ্নে যদি বিবাহিত নারী দেখতে পান আর যদি আপনি বিবাহিত থাকেন, তাহলে সেটা হলো আপনার স্বপ্নের মাধ্যমে সতর্ক করে দেওয়া হয় যে নিজেকে চরিত্রবান করে গড়ে তুলুন এবং আপনার বিবেক বুদ্ধি উন্নত করতে হবে।

» কোন বিবাহিত নারী যদি স্বপ্নের মধ্যে দেখছে তার বিয়ে হচ্ছে তাহলে বুঝে নিতে হবে তার সংসারের সুখ শান্তি আসতে চলেছে এবং তার জীবনসঙ্গিনী তাকে অনেক সুখে রাখবো।

স্বপ্নে অবিবাহিত নারী দেখলে কি হয়

স্বপ্নে অবিবাহিত নারী দেখলে কি হয়

» স্বপ্নে যদি কোন অবিবাহিত নারীর সঙ্গে একসঙ্গে বসে দাবা খেলা বা লুডু খেলা খেলছে, তাহলে বুঝে নিবেন আপনার সৌভাগ্যের বার্তা হিসেবে এই স্বপ্নটি দেখেছেন, সামনে আপনার ভালো কিছু হতে চলেছে।

» আপনি যদি অবিবাহিত থেকে স্বপ্নে একজন অবিবাহিত পর্দাশীল নারী দেখতে পান, তাহলে আপনার বিবাহিত জীবন ও আপনার জীবন সঙ্গিনী নিয়ে আপনি সুখী হবেন।

» স্বপ্নে যদি দেখেন কোন অবিবাহিত নারী কাঁদতে বা কোন খারাপ অবস্থায় তাহলে বুঝে নিবেন এটা একটি অমঙ্গল এর কোন কিছু যা আপনার জীবনে ঘটতে চলেছে।

» স্বপ্নের মধ্যে যদি কোন অবিবাহিত নারী দেখেন যে সে সাজুগুজু করে বসে আছেন এবং তার বিয়ের অনুষ্ঠান চলছে তাহলে বুঝে নিবেন যে সেই নারীর জীবন সুন্দর ও একজন সৎ জীবনসঙ্গী পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

» যদি আপনি একজন অবিবাহিত পুরুষ হয়ে  কখনো স্বপ্নে কোন অবিবাহিত নারী দেখতে পায় তাহলে বুঝে নিবেন যে সেই নারীকে যদি ভালো কোন অবস্থাতে দেখেন তাহলে আপনার সামনে ভালো কিছু হতে চলেছে, আর ওই নারীকে যদি খারাপ কোন কাজে লিপ্ত হতে দেখেন তাহলে আপনার খারাপ কিছু হতে চলেছে।

» স্বপ্নের মধ্যে যদি কোন অবিবাহিত নারীকে সাদা পোশাক পরিধান অবস্থায় দেখে থাকেন, আর যদি আপনি কোন পেশাগত জীবনে থেকে থাকেন তাহলে বুঝে নিবেন আপনার সেই পেশাগত জীবনে উন্নতি হতে চলেছে।