Home Blog Page 24

বিশ্বাস নিয়ে ইসলামিক ২০টি সেরা উক্তি

0

আজকে আমরা আলোচনা করবো বিশ্বাস নিয়ে ইসলামিক উক্তি বিশ্বাস এমন একটি জিনিস যেটা রক্ষা করা বড়ই কঠিন। কথায় আছে মানুষ মাত্রই ভুল তবে মানুষ ভুল করলে তা ক্ষমা করা যায় কিন্তু বিশ্বাস একবার ভেঙ্গে গেলে তার দ্বিতীয়বার ফিরে পাওয়া যায় না। অন্যকে বিশ্বাস করতে হলে নিজেকে আগে বিশ্বস্ত হতে হবে তা না হলে আপনি কখনো কারো কাছ থেকে বিশ্বাস আশা করতে পারবেন না বা বিশ্বাস কি  জিনিস আপনি হয়তোবা সেটা বুঝবেন না। 

বিশ্বাস নিয়ে ইসলামের উক্তি

আমাদের বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম কে যখন পৃথিবীতে পাঠানো হয় তখন তার কেউ ছিলনা কিন্তু তার জীবনের সবচেয়ে বড় জিনিসটি ছিল বিশ্বাস। এই বিশ্বাসের কারণে তিনি বড় উপাধি পেয়েছিলেন তিনি কাউকে কথা দিয়ে বা তাকে কেউ কথা রেখে কখনো কারও সাথে মিথ্যা বলেনি কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করি নি। তিনি তার জীবনে কোনদিন মিথ্যা কথা বলেননি এবং তার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া হচ্ছে বিশ্বাস। ইসলামের উক্তির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস হচ্ছে নিজের প্রতি নিজের বিশ্বাস আনা। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই বিশ্বাস নিয়ে ইসলামিক কয়েকটি উক্তি। 

বিশ্বাস নিয়ে ইসলামিক ২০টি সেরা উক্তি

১. বিশ্বাস এমন একটি সম্বল যা একবার হারিয়ে গেলে আর জীবনেও আপনাকে আর কেউ আগের মত বিশ্বাস করবে না। 

২. মানুষকে খুব সহজে বিশ্বাস করা মানে হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে অর্জন করা জিনিস যা দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

৩. বিশ্বাসের মধ্যে রয়েছে বন্ধুত্ব, বিশ্বাসের মধ্যে রয়েছে ভালোবাসা। মানুষের সব থেকে বড় জিনিসটি হচ্ছে বিশ্বস্থতা, বিশ্বস্ততা হীন মানুষের কোন দাম নেই।  

৪. আপনি যদি জীবনে সফলতা অর্জন করতে চান তাহলে আপনার বিশ্বাস এবং আস্থা থাকতে হবে তা না হলে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন না।

৫. আল্লাহর উপর বিশ্বাস করে তুমি ছেড়ে দেবে আল্লাহতালা এর থেকেও অনেক বেশি কিছু আপনার জন্য রেখে দিয়েছেন যা আপনি কখনো কল্পনাও করেননি।

৬. আল্লাহতালা বলেছেন যার কোন বিশ্বাস নেই তার জীবনের কোন দাম নেই তিনি বার বার বলেছেন তোমরা নিজেদের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করো তাহলে তোমরা তোমাদের সব কিছু পেয়ে যাবে।

৭. আপনি যে রকমই হোন না কেন নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং একজন মানুষের উপর হুট করেই বিশ্বাস না করাটাই ভালো খুব তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করা জিনিসগুলোই ঠকিয়ে দেয় খুব তাড়াতাড়ি।   

৮. একজন যোগ্য ব্যক্তি তিনি বিশ্বস্ততা প্রমাণ করে না তার ব্যবহার আচার-আচরণ, কথাবার্তা এবং তার সাথে কয়েকটি দিন কাটানোতেই বোঝা যায় সে আসলে কতটুকু বিশ্বস্ত একজন লোক।

৯. একজন সহি আল কুরআনের যে বক্তা সে কিন্তু তার ওপর একটি বিশ্বাস স্থাপন করে আল-কোরআনের কথাগুলো উপস্থাপন করে। তিনি তার ভেতরের বিশ্বাসটুকু উপস্থাপন করেন এবং বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে তার বক্তব্যগুলো মানুষের সামনে উপস্থাপন করেন।

১০. আপনি যদি মানুষকে ভালবাসতে জানেন বা বিশ্বাস করতে জানেন তাহলে নিজেকে আগে পরিবর্তন করতে হবে নিজেকে আগে বিশ্বস্ত হতে হবে।

১১. আপনি যদি মানুষকে সন্দেহ করেন তাহলে মানুষ আপনাকে সন্দেহ করবে। নিজের ভেতরের অবিশ্বস্ততা দূর করুন তাহলে দেখবেন সবকিছুই ভালো লাগবে। 

১২. আপনি একজন মানুষকে বিশ্বাস করার মানে হচ্ছে যেমন শিমুল গাছের কাঠ বা বকুল গাছের কাঠ পুড়িয়ে ফেলা হয় তাহলে কি বুঝা যাবে যে এটা আসলে কোন গাছের কাঠ।

১৩. বিশ্বাসটা হচ্ছে এমনই যে এক জন মানুষকে খুব তাড়াতাড়ি কাছে টেনে নিতে নেই, তার সাথে কথা বলতে হবে তার ভিতরে যেতে হবে এবং কি বুঝতে হবে সে কোন মাপের মানুষ তারপর আপনি তাকে বিশ্বাস করতে পারে। 

১৪. যে ব্যক্তি বিশ্বাসের মর্যাদা দিতে জানে, সে অন্তত কখনো কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না। কারন সে জানে যে বিশ্বাসের গুরুত্ব কতটা মূল্যবান একটা জিনিস। 

১৫. আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এমন একজন ব্যক্তি ছিলেন যিনি কখনো কারো সাথে মিথ্যে কথা বলেনি। এবং কি তিনি সবসময় বিশ্বাস স্থাপন করতেন। 

১৬. বুদ্ধিমানরা ঠিকই বুঝতে পারে যে কাকে সে বন্ধু বানাবে এবং কাকে সে বিশ্বাস করবে। 

সর্বশেষ কথা 

আসলে মিথ্যা কথা হলো বিশ্বাস ভাঙ্গার একটি মূল কারণ। মানুষ মিথ্যা কথার মাধ্যমেই তার নিজের বিশ্বাস নিজেই হারান। এই উক্তিটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। যদি কোন ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব। 

কাশফুল নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা

0

কাশফুল মনে হয় শুধু নদীর দু’পাশে তাদের সৌন্দর্য খুঁজে পায় এবং তা দেখে আমরা মুগ্ধ হয়ে যাই। কাশফুল এর অপূর্ব সৌন্দর্যের মায়ায় পড়েনি এমন লোক কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। কাশফুলের মায়ায় যে পড়েছে সে কখনো কাশফুলের দৃশ্য ভুলতে পারবেনা। প্রকৃতির এক অনন্য সৌন্দর্যের মধ্যে অন্যতম একটি ফুল হল এই কাশফুল যা সব সময়ই ফোটে না, বর্ষাকালেই সাধারণত এই কাশফুল নদীর আনাচে-কানাচে বা কিছু পতিত জমিতে ফুটে থাকে।

এই কাশফুলের সৌন্দর্য সকাল বেলায় সূর্যোদয়ের সময় আর বিকেল বেলায় সূর্যাস্তের সময় এর সৌন্দর্য আরো বেড়ে যায়, বিশেষ করে শেষ বিকেলের মধ্যে এটার সৌন্দর্য আরো বেড়ে যায়। তো যাই হোক আপনারা অনেকেই আছেন এই কাশফুল নিয়ে অনেক স্ট্যাটাস উক্তি ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা সংগ্রহ করে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আজ কিছু নতুন নতুন কাশফুল নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা খুঁজে পাবেন এবং নিজেদের ইচ্ছে মতো এগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।

কাশফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

কাশফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

» কাশফুল মানেই শরৎকাল, কাশফুল মানেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা।

» তোমার মনে কাশফুলের ছোঁয়া লেগেছে আর আমার ভালোবাসার আবেগ জেগেছে।

» কাশফুল গুলো তার খুব প্রিয় ছিল শুধু অপ্রিয় ছিলাম এই আমি।

» তোমার ওই অপরূপ হাতের স্পর্শে কাশফুল গুলো যেন আরো সাদা হয়ে গেল।

» কাশফুল হল প্রকৃতির দেয়া এক অনন্য উপহার স্বরূপ।

» প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী কাশফুল ফুটে আবার সময় হলে ঠিকই প্রকৃতি থেকে হারিয়ে যায়।

» ওই কাশফুলের মায়ায় জড়িও না আমায় তাহলে আর কোনদিনও ছেড়ে যাবো না তোমায়।

কাশফুল নিয়ে উক্তি

কাশফুল নিয়ে উক্তি

» চলনা দুজনে কাশবনের রাজ্যে যাই তুমি কাশফুল দেখবে আর আমি দেখব তোমায়।

» তোমার ওই রূপের মায়া আর অপরূপ হাতের স্পর্শ পেলে কাশফুলও যেন সুগন্ধে বিলীন হয়ে যায়।

» শরতে যখন আকাশের নীলের মাঝে মেঘগুলো ছোটাছুটি করে আর জমিনে কাশফুলের মেলা চলে তখন তোমায় নিয়ে আমি হারিয়ে যাব সেই কাশফুলের মাঝে।

» একটি কাশফুলের বাগান মানেই শরতের একটি নতুন সকাল।

» বৃষ্টি ভেজা কাশফুল এনে দিয়েছিলাম তোমায়, কোন এক সময় সে কাশফুল পেয়ে তুমি কত খুশি হয়েছিলে।

» কাশফুল যেমন ক্ষণস্থায়ী নয় ঠিক তেমনি আমাদের জীবনও ক্ষণস্থায়ী নয়।

» এই শরতের বিকেলে তুমি না হয় কাশফুলই এনো আমার জন্য।

কাশফুল নিয়ে ক্যাপশন

কাশফুল নিয়ে ক্যাপশন

» পরের জন্মে আমি কাশফুল হতে চাই কারণ কাশফুল হয়ে আমি তোমার খোপায় থাকতে চাই।

» তোমার আমার মাঝে যেন অপূর্ণতা ছিল এই কাশফুল ছাড়া, এই কাশফুলের জন্যই যেন তোমার আমার পূর্ণতা পেয়েছে।

» কাশফুলের মাঝে গিয়ে কাশফুল ছিড়তে যেও না কারণ তাদের গাছেই ভালো বানায়।

» তুমি আজ পাশে নেই বলে কাশফুলেদের সাথে আমি একাই কথা বলি, কাশফুল গুলো সব ছন্নছাড়া।

» কাশফুল, কাশফুল, কাশফুল আজ তোমার ছুটি চলো তাহলে আজ আমার সাথে বাড়ি।

» প্রতিটি ফুল যদি কাশফুলের মত হতে চায় তাহলে শরৎকাল তার সৌন্দর্য হারাবে।

কাশফুল নিয়ে ছন্দ

» তুমিও কাশফুলে ছুঁয়ে দিলে মনে হয় তার সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পাবে।

» সূর্যের আলো ছাড়া যেমন তার ফুলের সৌন্দর্য বাড়েনা ঠিক তেমনি তুমি ছাড়া আমার জীবন বাঁচেনা।

» প্রকৃতির মাঝে যেমন কাশফুলের মত সৌন্দর্য অন্য কোন কিছু হতে পারে না, তেমনি আমার জীবনে তুমি ছাড়া অন্য কোন কিছু ভালো লাগে না।

» আমি তোমাকে নিয়ে হারিয়ে যেতে চাই সেই শরতের কাশফুলের সাদার মাঝে।

» আজ এই কাশফুলের মাঝে এসে বড্ড আবেগী হয়ে বললাম কারণ এই কাশফুলের মাঝেই তোমাকে পেয়েছিলাম আবার এই কাশফুলের মাঝেই তোমাকে হারিয়েছি।

» সুখ-দুঃখের মত কাশফুলও আমাদের নিত্য বন্ধু আজ আছে কাল নাও থাকতে পারে।

কাশফুল নিয়ে গল্প

» এই কাশফুলগুলোই দেখতে কতটা সুন্দর তাহলে স্বর্গ দেখতে কেমন হবে।

» একমাত্র কাশফুল তার প্রেমে পড়তে বাধ্য করবে তোমায়, তুমি কখনো তাকে ফিরিয়ে দিতে পারবে না।

» চলনা হারিয়ে যাই দুজনে মিলে ওই কাশফুলের রাজ্যে যেখানে তুমি আর আমি ছাড়া কেউ থাকবে না পাশে।

» এই অবেলায় কাশফুলের মাঝে আমি হারিয়ে যেতে চাই কারণ তোমাকে হারিয়েছি এই কাশফুলের মাঝে।

» বিকেলের ওই মিষ্টি রোদে কাশবনে কাশফুলের মাঝে তোমায় দেখে আমি যেন নিজেকেই হারিয়ে ফেলেছি।

কাশফুল নিয়ে কবিতা

তুমি আমার কাশফুল

রহমাতুল্লাহ শেখ

এই বিকেলে কালো মেঘে ছেয়েছে আকাশ,

হয়তো কাশফুলের মাঝে;

হঠাৎ নেমে আসবে এক পলাশ বৃষ্টি।

রাস্তার দু’পাশে বাতাসের ধুলায়মান,

কাশফুল গুলো দুলছে বাতাসে;

কোন উদ্দেশ্য নেই তার।

নেই কোথাও পাড়ি জমানোর আকাঙ্ক্ষা,

হয়তো শরতের স্নিগ্ধ শুভ্র;

কাশফুল গুলো র মাঝে খুঁজছে তোমায়।

এই তো বছর খানে কে আগের কথা,

এমন দিনে একগুচ্ছ শুভ্র কাশফুল নিয়ে;

হাটু গেড়ে বসে বলেছিলাম তোমায়,

ভালোবাসি ?

জবাবে পেয়েছিলাম তোমার,

ওই মিষ্টি মুখের হাসি;

যেটা আমি সবথেকে ভালবাসি।

কিন্তু তুমি যে এত দূরে চলে যাবে,

সেটা আমি কল্পনাও করিনি।

কষ্টতো আজও পাচ্ছি আমি,

তোমাকে হারানোর কষ্ট।

আজও তোমাকেই দেখতে পাই,

ওই শুভ্র কাশফুলের মাঝে;

তাই তো আজও বলে উঠি,

তুমি হলে আমার কাশফুল।

কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

0

পেঁপে দেশের একটি প্রধান সবজি বা ফল হিসেবেই বলা চলে। কারণ আমরা ধনী-গরীব, মধ্যবিত্ত সবাই খেয়ে থাকি এবং এই ফলটি সারা বছর পাওয়া যায় আমাদের দেশে। কাঁচা পেঁপে আমরা অনেক ভাবে খেয়ে থাকি যেমন কাঁচা পেঁপে ভর্তা, ভাজি, তরকারি এবং কি কাঁচা পেঁপে লবণ দিয়ে খেয়ে থাকি আবার অনেকে আছেন যে মাংস দিয়েও রান্না করে থাকেন। এবং অনেকে আছেন যারা এই কাঁচা পেঁপে দিয়ে হালুয়া তৈরি করে থাকেন। 

কাঁচা পেঁপে খাওয়ার নিয়ম

কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ যা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। পেতে আমাদের দেহের অনেকগুলো রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। তো আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানব কাঁচা পেঁপের খাওয়ার মধ্যে আমাদের কি কি উপকারিতা এবং খাওয়ার সঠিক নিয়ম। তাহলে চলুন দেখে নেই কাঁচা পেঁপেতে কি কি উপকার রয়েছে। 

কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা 

আমরা যারা ভেবে খুব পছন্দ করি এবং নিয়মিত খেয়ে থাকি, কিন্তু আমরা অনেকেই আছি যারা পেঁপে খাওয়ার যে কতগুলো উপকারী গুণ রয়েছে সে সম্পর্কে আমাদের অতোটা জানা নেই। তাহলে আজ আমরা জানব পেপেতে থাকা যে উপকারী গুণ গুলো আছে এবং কোন কোন রোগের রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। আমরা অনেকেই আছি যারা কাঁচা পেঁপে খেতে পছন্দ করি না কিন্তু আপনারা যদি এর উপকারী গুণ গুলো দেখেন তাহলে হয়তো আপনারা অবশ্যই প্রতিদিন একটু করে হলেও কাঁচা পেঁপে খাবেন। তাহলে চলুন কাঁচা পেঁপের কিছু উপকারী গুণ এবং খাওয়ার সঠিক নিয়ম গুলো দেখে নেই। 

কাঁচা পেঁপে খেলে কি ওজন কমে

  • যারা ওজন নিয়ে খুব চিন্তায় আছেন তারা নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন। কাঁচা পেঁপে দেহের কোলেস্টেরল মাত্রা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে এবং দেহের এনজাইম প্রদাহ রোধে সহায়তা করে। ফলে আমাদের ওজন স্বাভাবিক ও সুস্থ থাকে।

হজম শক্তি বৃদ্ধিতে কাঁচা পেঁপে 

  •  যদি খুব বেশি গ্যাস্টিকের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন। আপনি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটি করে কচি পেঁপে খেলে আপনার গ্যাস্ট্রিক চিরতরে বিদায় নিতে পারে। এছাড়াও কাঁচা পেঁপে বুক জ্বালাপোড়া, পেট ফাঁপা, ঠিক মতো খাদ্য হজম না হওয়া, পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া ইত্যাদি হিসেবে খুব ভালো কাজ করে। 

ত্বককে স্বাভাবিক রাখতে কাঁচা পেঁপে

  • ত্বকের যদি কোন সমস্যা থাকে যেমন ব্রণ, কোন প্রকার দাগ, এক পাশে ফর্সা আরেক পাশে কালো,  এই সমস্যা গুলো থেকে সাহায্য করে কাঁচা পেঁপে। ত্বকের খসখসে ভাব থাকলে সেই খসখসে ভাব দূর করতে সাহায্য করে কাঁচা পেঁপে। এবং ত্বকের যদি কোন মৃত কোষ থাকে সেটি কেউ তাজা করতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিসে কাঁচা পেঁপে

  •  যদি ডায়াবেটিস এর আক্রমণ যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে কাঁচা পেঁপে খেতে পারেন এটি আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসতে সাহায্য করতি। কাঁচা এবং পাকা পেঁপের জুস খেলে ডায়াবেটিস এর যে রক্তের ইনসুলিন থাকে সেই ইনসুলিন কে কমিয়ে দেয়। 

হৃদরোগে কাঁচা পেঁপে

  • দেহের রক্ত সরবরাহের ক্ষেত্রে সাহায্য করে কাঁচা পেঁপে। হৃদপিন্ডের সাথে জমে থাকা সোডিয়ামের ধ্বংসন সৃষ্টি করে এই কাঁচা পেঁপে। নিয়মিত কাঁচা পেঁপে খেলে উচ্চ রক্তচাপ এর থেকে স্বাভাবিক থাকা যায়। দেহেকে স্বাভাবিক রাখতে কাঁচা পেঁপের খাওয়া অনেকটা জরুরি। 

দেহকে স্বাভাবিক রাখার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত কাঁচা পেঁপে খেতে পারি এতে দেহে অনেক রোগ জীবাণু ধ্বংস হয়ে যাবে। স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় যদি কোনো কিছুর নাম থাকে তাহলে কাঁচা পেঁপে কে এরিয়ে যাওয়া যাবে না। এই সবজি বা ফলে যেকোন ভাবে খাওয়া যায়। 

সর্বশেষ কথা 

এই পোস্টটি যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং উপরের দেওয়া রোগের আক্রান্ত হওয়া   বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় স্বজনদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। আরো বিভিন্ন বিষয়ে টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকুন আশা করি সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। 

কক্সবাজার নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, ছন্দ, ছবি ও কবিতা

0

পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত হলো আমাদের বাংলাদেশের কক্সবাজার। এই কক্সবাজারের মত এত সুন্দর সমুদ্র সৈকত আর পৃথিবীর বুকে কোথাও নেই। তো আমরা যারা বাংলাদেশে বসবাস করি এখন অব্দি আমাদের দেশের এত মনোমুগ্ধকর ও অপরূপ সৌন্দর্যময় জায়গাটিতে এখনো যাওয়া হয়নি। অনেকেই হয়তো প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য আমরা উপভোগ করিনি এবং কি নিজের দেশে ঘরের পাশে থাকতেও দেখতে পারিনা।

তাই তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সম্পর্কিত কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ছবি ও কবিতা তুলে ধরবো। অনেকে আছেন যারা কক্সবাজার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্যাপশন উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ ছবি ও গল্প খুঁজে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য। তো আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন তাহলে আশা করি যে আপনাদের ভালো লাগবে।

কক্সবাজার নিয়ে ক্যাপশন 

কক্সবাজার নিয়ে ক্যাপশন 

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম ও সুদীর্ঘ সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজার, যেখানে হাজারো মানুষ তাদের মনকে পরিতৃপ্ত করতে যায়।

সমুদ্রকে আমরা সবাই ভালবাসি কারণ সমুদ্রের বিলাসিতা প্রিয় মানুষকে কাছে টানতে সাহায্য করে।

কখনো মন খারাপ থাকলে সমুদ্রের পারে একটু ঘুরে এসো দেখবে মন ভালো হয়ে গেছে।

সমুদ্র মানুষকে বিনয়ী করে কারণ, সমুদ্রের কারণে সে নিজেকে জানতে পারে যে এই দুনিয়াতে সে কতটা তুচ্ছ।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত আমাদেরকে শেখার প্রশস্ত হতে আর বঙ্গোপসাগর আমাদের শেখায় বিনয়ী হতে।

বাংলাদেশের এক ঐতিহ্যবাহী অলংকার হল সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, যেখান থেকে মানুষ তাদের দুঃখকে রেখে সুখ নিয়ে আসে।

কক্সবাজার নিয়ে স্ট্যাটাস

কক্সবাজার নিয়ে স্ট্যাটাস

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত মানেই হাজারো অচেনা মানুষের ভিড় আর তাদের মায়ায় আবদ্ধ হওয়া।

সমুদ্রের অপূর্ব সৌন্দর্যকে উপভোগ করতে হলে তার কাছে গিয়ে তাকে অনুভব করতে হবে।

মানুষ কর্মব্যস্ততা দিয়ে নিজেকে কখনো খুশি করতে পারে না, হয়তো তার পকেটে অনেক টাকা থাকতে পারে কিন্তু ভ্রমণ হলো মানুষকে আত্মতৃপ্তি দিতে পারে।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে যাওয়ার স্বপ্ন যেন প্রত্যেকটি যুবক যুবতীর, তারা যেন সেই সমুদ্রের উদ্দাম ঘোড়ায় চড়ে পানিদের ছাপটা গায়ে লাগিয়ে বালির উপর দিয়ে ছুটে চলতে চায়।

সমুদ্রের পারে গেলে বোঝা যায় তার কতটা গভীরতা, আর সেই সমুদ্রের সৌন্দর্যকে উপভোগ করার জন্যই যেন তার কাছে যেতে হয়।

প্রিয় একদিন তোমায় সঙ্গে করে নিয়ে সমুদ্র সৈকতে পালিয়ে যান, যেখানে কোনো পরিচিত কেউ থাকবে না।

কক্সবাজার নিয়ে উক্তি

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের উত্তাল জোয়ার যেন দু’কুল ভাসিয়ে লাগিলো তোমার আমার গায়ে।

কক্সবাজারের সেই সী,বিচে দাঁড়িয়ে একদিন তুমি আমায় বলবে তোমায় অনেক ভালোবাসি, সেদিন সেই ভালোবাসার সাক্ষী হবে শুধু সূর্যাস্ত ও সন্ধ্যা তারারা।

সমুদ্রের পাড়ে যদি কখনো যাও তখন ঠিকই বুঝবে আমি কতটা ভালবেসেছিলাম তোমায় কিন্তু তখন আমায় আর খুঁজে পাবে না।

ওই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মতই আমার এই বিশালতার ছোঁয়ায় তোমায় আগলে রাখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু তুমি আজ অন্য কারোর মায়ায় পড়ে গেছে।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত মানেই যেন এক আনন্দ ও বেদনার স্মৃতি, যেখানে মানুষ সৃষ্টি করে হাজারো পৃষ্ঠার লেখা ডায়েরি।

ওই সমুদ্রের পাড়ে গিয়ে কখনো খালি পায়ে হেঁটে দেখো কতটা অসাধারণ অনুভূতি লাগে, ঠিক যেন আত্মমগ্ন হয়ে মাটির খুব কাছাকাছি চলে গেছে।

কক্সবাজার নিয়ে ছন্দ

কক্সবাজার নিয়ে ছন্দ

নিজেকে সমুদ্রের মতো গড়ে তুলো, যাতে কিছু মানুষ তোমায় কষ্ট দিতে না পারে।

এই সমুদ্রের নীল পানি আর নীল আকাশের মাঝখানে তোমায় নিয়ে কিছু লিখতে চাই, তুমি কি তা পরবে।

তোমার ওই মনের সমুদ্রে একটু শান্ত হতে চাই আমি, প্রিয় তুমি কি আমায় একটু ঠাই দেবে।

সমুদ্রের শব্দ সেই বুঝবেই যে সমুদ্রের শব্দকে তার আত্মার সাথে মিলিয়ে।

সমুদ্রের গন্ধ না আর আকাশকে অনুভব করো দেখবে জীবন অনেকটাই সহজ হয়ে গেছে।

সকালের ওই মিষ্টি রোদের হাসি যেন সমুদ্রের গায়ে এসে লাগে, ঠিক যেন তোমার ওই চোখের পাপড়ির মত।

আমি তোমায় সমুদ্রের সাথে তুলনা করব না, কারণ সমুদ্রের গভীরতা এতটাই গভীর যে সেখানে তুমি একেবারেই তুচ্ছ।

কক্সবাজার নিয়ে ছবি

কক্সবাজার নিয়ে ছবি

কক্সবাজার নিয়ে স্ট্যাটাস

কক্সবাজার নিয়ে ছবি

কক্সবাজার নিয়ে স্ট্যাটাস

কক্সবাজার নিয়ে কবিতা 

সমুদ্রের প্রেম

খন্দকার আতাউর রহমান

সমুদ্রের তীরে দাঁড়িয়ে তুমি,

বলেছিলে সমুদ্র ভীষণ স্বার্থপর।

কারণ,

সবকিছু কেড়ে নেয়,

ফিরিয়ে দেয় না কিছুই।

সমুদ্রের গভীরতা টা হয়তো,

তাই আজও কেউ বুঝলো না।

তোমার ইচ্ছে হয় সমুদ্র দেখতে,

ঢেউয়ের মিতালীতে দুচোখ জোড়াতে।

কিন্তু সমুদ্র তে স্বার্থপর,

শুধু কেড়ে নেয়, ফিরিয়ে দেয় না কিছুই।

তুমি সমুদ্রের গর্জনে ভয় পেলে,

আমি সইতে পারবো না সেই তোমার।

সমুদ্রের বুকে কয়েক জোড়া,

পায়ের ছাপ এটাই অনেক কিছু।

সমুদ্রকে ভালবাসতে যেও না,

কষ্ট পাবে অনেক।

তাইতো বলি ভালোবাসো আমায়,

সুখ দেব তোমায় অনেক।

সর্বশেষ কিছু কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি সম্পন্ন করেছেন আশা করি আপনাদের ভাল লেগেছে। যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট বা আপনাদের প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি পেয়ে যাবেন।

মৌলভীবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

মৌলভীবাজার জেলার সকল মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজান মাসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যারা মৌলভীবাজার জেলায় বসবাস করেন আশা করি আপনাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন গত ১৩ই মার্চ এর সর্বশেষ আপডেট ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হবে। আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন এবং আপনারা চাইলে প্রতিদিন এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

মৌলভীবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

অবশ্যই পবিত্র রমজান মাসের যে সময়টা এবং সেহরি ও ইফতারের যে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা উচিত। তো আপনাদের মৌলভীবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে আপডেট পেতে এই পোস্টের সাথেই থাকুন। যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আপন মানুষদের মাঝে। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন আপনাদের মৌলভীবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৪ am  ৬ঃ০৯ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ০৯ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১০ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১০ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১১ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১১ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১২ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১২ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৩ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৩ pm

 

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার  সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৪ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৪ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৫ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ১৬ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ১৬ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ১৭ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ১৭ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ১৮ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ১৮ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ১৯ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  বার সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ১৯ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২০ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২১ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২১ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ০৯ am ৬ঃ২২ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২২ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৩ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৬ am ৬ঃ২৩ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২৪ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২৪ pm

দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা যারা দুবাই যেতে চাচ্ছেন তারা একবার হলেও এই পোস্টটি পড়বেন, কারণ একটি দেশে যাওয়ার আগে সেই দেশের কাজ সম্পর্কে, নিয়ম-কানুন সম্পর্কে এবং বেতন সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো। তো যাই হোক নিচ থেকে দেখে নিন যে দুবাইয়ে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের উপর বেতন কত টাকা।

দুবাই হচ্ছে পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ, যে দেশটিতে প্রায় পৃথিবীর সব দেশের লোক বসবাস করে থাকে। কারণ দুবাই শহরটি হচ্ছে একটি স্বপ্নের শহরের মতো, পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোক এসে সেখানে তাদের সুখের মুহূর্তগুলো উপভোগ করে থাকে। পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন এই দেশটিতে রয়েছে নানান ধরনের পার্ক, রেস্টুরেন্ট, খেলার মাঠ, ক্লাব এবং বিলাসিতা করার জন্য আরো অনেক কিছু। তো যাই হোক আমরা এখন জেনে নেব যে দুবাইয়ের কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত।

দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনারা হয়তো বা অনেকেই জানেন না যে বর্তমানে দুবাইয়ে কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। কারণ বাংলাদেশ থেকে দুবাই কাজের ভিসা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে, তবে টুকটাক লোক নিয়ে থাকে কোম্পানিগুলোর বিশ্বস্ত কিছু মানুষগুলো। টুরিস্ট ভিসায় ডুবাই যাওয়া যায়, সেখান থেকে কাজের ব্যবস্থা করে নিতে হয়। যদি আপনারা ভিসার মাধ্যমে দুবাই যান তাহলে অবশ্যই আগে দেখে নিবেন যে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো কেমন। তাহলে চলুন দেখে নেই যে দুবাইয়ে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি।

ড্রাইভিং, রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ, হোটেল বয়, রোড ক্লিনার, মেডিকেল ক্লিনার, গ্লাস ক্লিনার, টাইলস মিস্ত্রি, পাইপ মিস্ত্রি, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি, ইলেকট্রিশিয়ান, কন্সট্রাকশন, ইলেকট্রনিক্স, গার্মেন্টস কর্মী, ফ্যাক্টরির কাজ, কৃষিকাজ ও গবাদি পশু পালন এর কাজ। 

তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি, এই কাজগুলোর প্রচুর পরিমাণ চাহিদা রয়েছে বর্তমানে ডুবাইতে। করোনা মহামারির কারণে মোটামুটি সব দেশেই বিভিন্ন কাজ থেকে লোক ছাটাই করা হয়। বর্তমানে ডুবাইতে খুবই লোক সংকটের কারণে উপরের এ কাজগুলোর চাহিদা প্রচুর পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। আপনারা চাইলে এই কাজগুলোর ভিসার ওপরে দুবাই যেতে পারেন, এই কাজগুলোর উপর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়।

দুবাই কোন কাজের বেতন কত

উপরে আপনারা অবশ্যই দেখেছেন যে ডুবাইতে বর্তমানে কোন কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। দুবাই কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে জানার আগে আমরা আগে জেনে নেব যে দুবাইয়ের টাকার নাম কি এবং দুবাইয়ের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। দুবাইয়ের টাকার নাম হচ্ছে রিয়াল,

দুবাইয়ের ১ রিয়াল = বর্তমানে বাংলাদেশের ২৯.২৯ টাকা।

এখন নিচ থেকে জেনে নিন যে ডুবাইতে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

ইলেকট্রিশিয়ান, কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রনিক্স ও ড্রাইভিং এই কাজগুলোর উপর যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে প্রতি মাসে বেতন পাবেন কমপক্ষে দুবাইয়ের রিয়ালের ৩,৫০০ রিয়াল থেকে ৪,৮০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের ১,০৮,০০০ টাকা থেকে ১,৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে উপরের এই কাজগুলোর বর্তমানে কি রকম চাহিদা রয়েছে।

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ, টাইলস মিস্ত্রি, পাইপ মিস্ত্রি ও হোল্ডিং মিস্ত্রি এই কাজগুলোর উপর যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে ওই দেশের যে কোম্পানিগুলো রয়েছে সে কোম্পানি আপনাকে প্রচুর মূল্যায়ন করবে। এবং দুবাইয়ের প্রতি মাসে আপনার বেতন পড়বে ২,২০০ রিয়াল থেকে ৩,০০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৯০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

আর যে বাকি কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর উপর অভিজ্ঞতা না থাকলেও সমস্যা নেই, কারণ ওই কাজগুলোর উপর এত অভিজ্ঞতা অর্জন করার প্রয়োজন নেই। ওই কাজগুলোর দুবাইয়ের সর্বনিম্ন বেতন ১,২০০ রিয়াল থেকে সর্বোচ্চ ১৯০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৩৫,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি যদি আপনারা পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। এই পোষ্টের মাধ্যমে যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন, যাতে অন্য একটি ভাই অথবা একটি বোন পোস্টটি পড়েও উপকৃত হয়।

জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, বক্তব্য ও কবিতা

0

১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস এর উপলক্ষে এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন তথ্য তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। জাতীয় শিশু দিবস এর উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ভাষণ, জাতীয় শিশু দিবস এর গুরুত্ব, রচনা ও কবিতা সম্পর্কে তুলে ধরা হবে। এবং যারা জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা বিনিময় করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও ক্যাপশন খুঁজে থাকেন। আপনারা চাইলে এখান থেকে সংগ্রহ করে নিতে পারেন। 

জাতীয় শিশু দিবসের উক্তি 

১. আজকের এই আনন্দের দিনে তোদের আর কোন বাধা দেবো না, সবাই মজা করে কাটাও। জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

২. একটি শিশুই পারে হাজারো দুঃখের মাঝে একটু হাসি ফোটাতে, তাই তাদের কখনো অবহেলা করতে নেই। শুভ জাতীয় শিশু দিবস

৩. একটি শিশুই হতে পারে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, তাই তো এই জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে তাদের প্রতি রইল স্নেহ ভালোবাসা। 

৪. জাতীয় শিশু দিবসে এটুকুই বলতে চাই যে তাদের নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী তৈরি করার কামনা করছি। 

৫. শিশু হল সূর্যের মতো ঝলমল করে উঠলে ভালো লাগে, না উঠলে ভালো লাগে না। 

৬. একটি শিশু পুরো বাড়িটাই আনন্দে উল্লাসে মেতে ওঠায়, যদি বাড়ি থেকে চলে যায় সে বাড়ি একেবারে একাকার হয়ে যায়।  শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

জাতীয় শিশু দিবসের স্ট্যাটাস 

১. আজকে আর তোদের পড়ালেখা করাবো না, আজকে শুধু গান বাজনা আর আড্ডা হবে। কারণ আজ তোদের বিশেষ দিন সেটা হল জাতীয় শিশু দিবস। সবাইকে জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

২. বাবু তুই একদিন বড় হবে কিন্তু তোরে ছেলেবেলার সুন্দর মনটা এখনকার মতই রাখিস। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

৩. তোর এই ছেলেবেলাটা বড়ই সুখের ছিল, দোয়া করি সারা জীবন এমনই থাকিস। এই বলেই জানাই জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

৪. তোর আনন্দতেই আমাদের আনন্দ, তোর দুঃখতেই আমাদের দুঃখ। হ্যাপি চিলড্রেনস ডে।

৫. পিচ্চি তোর মুখের হাসি কেড়েছে আমার মন, তোর কি লাগবে বল আমায়। জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

৬. আগামী দিনের ভবিষ্যৎ হল তোরা, সব সময় হাসিখুশি আনন্দে থাক তোরা। হ্যাপি চিলড্রেনস ডে

জাতীয় শিশু দিবসের বক্তব্য

এই জাতীয় শিশু দিবস পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন দিনে পালন করে থাকে। তবে এই জাতীয় শিশু দিবস টি সর্বপ্রথম হাজার ১৯২০ সালের ২৩ এপ্রিল তুরস্কে উদযাপন করা হয়। তারপর বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে ২০ শে নভেম্বর পালন করা হয়। আমাদের দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জন্ম উপলক্ষে আমাদের বাংলাদেশে ১৭ই মার্চ এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয়। 

জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে আমাদের এই দেশের স্কুল কলেজ এর বিভিন্ন জায়গায় এই দিনটি উদযাপন করে থাকি। এতে শিশুরাও অনুপ্রাণিত হয় এবং তাদের মনটাও ভালো হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন কে শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে এই দিনটিকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন তিনি নিজেই। 

শিশু দিবস নিয়ে কিছু কথা 

এদেশের মানুষের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন হচ্ছে সবচেয়ে আনন্দের একটা দিন কারণ এই দিনটিতেও জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়। শিশুদের প্রতি ভালোবাসার কারণে  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কন্যা দেশ রত্ন শেখ হাসিনা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ২০০১ সালে খ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। তারপর থেকে আমাদের এই বাংলাদেশে প্রত্যেক বছর ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়। 

জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

এ পৃথিবীর সব মানুষই ছোট থেকে বড় হয় এবং ছোট কালের অর্থাৎ শৈশবের কিছু স্মৃতি নিয়ে তার জীবন পরিচালিত হয়। তাই জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে “জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা” নিয়ে কিছু কথা লেখা হলো আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। 

* শিশুরা হলো নিষ্পাপ তাদের যেমন শিক্ষা দেওয়া হবে তারা তেমন ভাবেই গড়ে উঠবে। তাই শিশুদের সঠিক শিক্ষার মাধ্যমে উন্নত সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব বলে মনে করি। হ্যাপি চিলড্রেন্স ডে 

* শিশুরা হলো মাটির মত, কেননা তাদের যেভাবে করতে চাইবেন তারা সেই ভাবেই গড়ে। তাই তাদেরকে সবসময় সুশিক্ষার শিক্ষা দেওয়া উচিত। জাতীয় শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

* শিশুদের ছোটবেলায় যত বেশি অনুপ্রাণিত করবেন, তারা তত বেশি শিখবে। হ্যাপি চিলড্রেন্স ডে

* প্রত্যেক শিশুই হলো বাগানের ফুলের মত, কিছু শিশু শিক্ষার অভাবে ঝরে পড়ে যায় আবার কিছু শিশু শিক্ষার কারণেই তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হয়। হ্যাপি চিলড্রেন্স ডে 

প্রত্যেক শিশুর মাঝে লুকিয়ে থাকে কোন না কোন মেধা শক্তি, কিন্তু সঠিক মেধা না পাওয়ায় অনেক শিশু ঝরে পড়ে যায়। শিশু দিবসের শুভেচ্ছা

জাতীয় শিশু দিবসের কবিতা

ছোট্ট জীবন 
অমৃতা দে গুপ্ত

ছোট্ট মোদের মাথা বটে মগজ মোটেও ছোট নয়,

চক্ষু দুটি ছোট্ট হলেও দৃষ্টি কিন্তু শুধরে ধায়।

বিশ্বকোষের জ্ঞান ভান্ডার বয়ে চলি ছোট্ট পিঠে,

বড়দেরও হারাতে পারি যদি ছোট্ট মুখে ফোটে বুলি। 

রামধনু রঙে আকাশ গড়ে,

স্বপ্ন মেঘের তুলি দিয়ে ;

অজানারে জানতে চেয়ে এ মন টগবগিয়ে !

বিশ্বকে মোরা ধরতে পারি ছোট্ট হাতের ছোট্ট মুঠোয়। 

মানবজাতিকে বাঁধতে পারি ভালোবাসার সুক্ষ সুতোয়, 

ভবিষ্যতের গর্ব মোরা অবহেলার যোগ্য নয় ;

ছোট্ট দু’পায়ে ইচ্ছে হলে করতে পারি বিশ্বজয়। 

অবহেলা করোনা মোদের স্নেহ করে যাও,

দেখবে একদিন হয়েছি মোরা বিশ্বজয়ী। 

সর্বশেষ কথা

জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আপন লোকদের মাঝে। এবং আপনাদের প্রয়োজনীয় আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ধরনের পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

রাজা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, ক্যাপশন ও কবিতা

0

আপনারা যদি রাজা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ ক্যাপশন ও কবিতা খুঁজে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। এখানে আপনারা পেয়ে যাবেন রাজা নিয়ে বিখ্যাত কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ ক্যাপশন গল্প ও কবিতা। অনেকেই আছেন যারা রাজা নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা এগুলো পড়তে ভালোবাসেন আবার কেউবা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে থাকেন। তো আশা করি যে এই পোস্টটি যদি সম্পন্ন পুড়ন তাহলে অবশ্যই রাজা নিয়ে নতুন কিছু পেয়ে যাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী রাজা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা গুলো সংগ্রহ করে নিন।

রাজা নিয়ে উক্তি

রাজা নিয়ে উক্তি

» রাজা তো সেই যে তার ক্ষমতার ধারায় নয়, তার কথায়, কাজে, বুদ্ধিতে সে রাজা।

» রাজা হয়ে সিংহাসনে শুধু বসে থাকলেই হবে না, রাজা হয়ে রাজত্ব করতে হবে।

» যে রাজার বিচার কাঠগড়ায় ধনী-গরিব, উঁচু-নিচু জাত সবাইকে সমান চোখে দেখে সেই প্রকৃত রাজা।

» যে রাজ্যে রাজার কোন উত্তরাধিকারী থাকে না, সেই রাজ্যে আর কোন রাজত্ব থাকে না।

» যে রাজ্যে রাজার রাজত্ব নেই, সেখানে রাজ্য বলাটাই মূর্খের পরিচয়।

» একজন নারীকে হয়তো রানী বলা হয়, তাই বলে তাকে কিন্তু রাজার রাজত্ব দেওয়া হয় না।

» রাজা তো সবাই হতে চায় কিন্তু রাজা হতে পারে ক’জন।

রাজা নিয়ে স্ট্যাটাস

রাজা নিয়ে স্ট্যাটাস

» রাগ আর লোভ কখনো একটি রাজার ভেতর থাকতে নেই।

» একজন রাজা বাঁচে তার শক্তি বা ক্ষমতায় নয়, সে বাঁচে তার বুদ্ধি ও ব্যবহারে।

» যে রাজা এক নারীতে আসক্ত সেই হলো দুনিয়ার প্রকৃত রাজা।

» তোমার মস্তিষ্ক ঠান্ডা রাখ দেখবে একদিন রাজার মত রাজত্ব করতে পারবে।

» অযোগ্য শাসনকর্তার মত রাজত্ব করে কেউ কখনো রাজা হতে পারে না।

» যে রাজার রাজ্যে সঠিক শাসন ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে তার রাজত্ব ছাড়া অন্য কোন রাজত্ব চলে না, সেই রাজাই হল প্রকৃত রাজা।

রাজা নিয়ে ছন্দ

রাজা নিয়ে ছন্দ

» একটি অন্ধের রাজ্যে রাজা তো সেই যার চোখ খোলা আছে।

» যে রাজার রাজত্ব নেই, রাজবাড়ি নেই, সে রাজার পুরো দুনিয়াটাই রাজত্বের জায়গা।

» নারী কখনো রাজা হতে পারে না, তারা হয়তো স্বাধীনতা বা সার্বভৌমত্ব হতে পারে কিন্তু রাজা নয়।

» একজন রাজা তার রাজ্যের উত্তরাধিকারী হিসেবে তার নিজের পুত্রকে রেখে যেতে চায় সব সময়।

» রাজাদের রাজত্ব ততদিন চলে যতদিন তারা এই দুনিয়াতে বেঁচে থাকে।

» যে রাজমহলে রাজা ছাড়া শাসন চলে, সেখানে রানীদেরকে খুব একটা মূল্যায়ন করা হয় না।

» রাজা ছাড়া রাজমহল কখনো থেমে থাকে না, রাজমহল ঠিকই তার নিজের মত চলতে থাকে।

রাজা নিয়ে ক্যাপশন

রাজা নিয়ে ক্যাপশন

» রাজা তো সেই যে তার রাণীদেরকে সমানভাবে ভালোবাসা দেয়।

» প্রতি রাজ্যের প্রধান হল রাজা, সে রাজ্যে যদি কোন রাজা না থাকে তাহলে পুরো রাজ্যই মূল্যহীন হয়ে যায়।

» আমি হতে পারি এ রাজ্যহীন রাজা তবে তোমাকে সব সময় রানীর মত করেই রাখব।

» রাজা হয়ে সিংহাসনের চিন্তা করোনা, রাজত্ব কর,,, যেখানেই বসবে সেখানেই সিংহাসন হয়ে যাবে।

» রাজাদের অভিজ্ঞতায় রাজাদের নীরব থাকতে শিখিয়েছে, কারণ তারা কখনো ঢোল পিটিয়ে রাজত্ব করে না।

» রাজত্ব করতে গেলে মানুষ প্রশংসা করবে, নিন্দা করবে, বদনাম করবে তাই বলে রাজত্ব ছেড়ে দেওয়া যাবে না।

» আপনার নিজের কাছেই নিজেকে বিশ্বাসী করে তুলুন, অন্যের কাছে কখনো রাজত্ব ছেড়ে দিবেন না।

রাজা নিয়ে কবিতা

রাজা আসে যায়

বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

কত রাজা আসে যায়,

শুধু পোশাকের রং বদলায়;

শুধু পোশাকের ঢং বদলায়।

কত রাজা আসে যায়,

থেকে যায় শুধু রাজমহল;

থেকে যায় শুধু সিংহাসন,

থাকে না শুধু স্থায়ী কোন রাজা।

কত রাজা আসে যায়,

এই রাজা যায়, ওই রাজা আসে;

শুধু কাপড়ের রং বদলায়,

দিন তো কভু বদলায় না।

কত রাজা আসে যায়,

গোটা পৃথিবীকে গেলে খেতে চায়!

পৃথিবী তো তেমনই থাকে,

না শুধু সেই ন্যাংটো রাজা।

কত রাজা আসে যায়,

থেকে যায় শুধু তাদের স্মৃতি হায়;

থাকেনা শুধু তার দেহটাই,

থেকে যায় তার রেখে যাওয়া শাসন;

থেকে যায় তার রেখে যাওয়া নিয়ম,

সিংহাসন, কথা আর রাজমহল।

শেষ কথা

এই পোস্টটি যদি আপনারা সম্পূর্ণ করে থাকেন তাহলে আশা করি রাজা নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা এগুলো পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন অথবা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।

গোলাপ ফুল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, হাদিস ও কবিতা

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরব গোলাপ ফুল নিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ হাদিস ও কবিতা। তো আপনারা যারা গোলাপ ফুল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ হাদিস ও কবিতা এগুলোর খোঁজ করে থাকেন। তারা এই পোস্টটি যদি সম্পূর্ণ পড়ুন তাহলে আশা করি গোলাপ ফুল নিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প হাদিস পেয়ে যাবেন। আরো অনেকে আছেন যারা গোলাপ ফুল নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস উক্তি ক্যাপশন ছন্দ গল্প শেয়ার করে থাকেন। তারাও চাইলে এখান থেকে নতুন নতুন কিছু স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গল্প ও কবিতা সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

গোলাপ ফুল নিয়ে উক্তি 

গোলাপ ফুল নিয়ে উক্তি

১. গোলাপ ফুলের শিশির ভেজা পাপড়ির মত নিষ্পাপ তোমার মনটায় কি আমাকে একটু ঠাঁই দেবে।

২. গোলাপের পাপড়ির প্রতিটি ভাজে যে সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে, আমি সেই সৌন্দর্য খুঁজে পাই তোমার মাঝে।

৩. গোলাপের পাপড়ির মত তোমায় এই হৃদয় মাজারে রাখিবো যেতে দেব না।

৪. আমি গোলাপ ফুলকে ভালোবাসি কারণ গোলাপের মধ্যে আমি তোমার সুগন্ধ খুঁজে পাই। 

৫. মানুষের জীবনের বিশ্বস্ততার প্রতীক হলো গোলাপ ফুল, তাইতো বিশেষ কোনো কাজে গোলাপ ফুল ব্যবহার করা।

৬. মানুষের জীবন হল গোলাপ ফুলের মতো কারণ গোলাপ ফুল তুলতে গেলে একটু কাটার আঘাত পেতেই হয়।

গোলাপ ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

গোলাপ ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস

* আমার বাগানের প্রথম গোলাপটা আমি তাকেই দিতে চাই যাকে আমি মন থেকে ভালবাসি।

* গোলাপ তুলতে গিয়ে কিন্তু হঠাৎ করেই ব্যথা লাগে, ঠিক তেমনি তোমাকে ভালবেসেও মাঝে মাঝে একটু ব্যথা পেতে হয়।

* আমি গোলাপ ফুল নিয়ে বসে আছি প্রিয়তমা আসবে বলে, সে এখনো আসছে না আমার যেন ভালোও লাগছে না।

* অন্য ফুল বাসি হয়ে গেলে কোন সুগন্ধ থাকে না, কিন্তু গোলাপ ফুল বাসি হয়ে গেলেও সুগন্ধ থাকে।

* গোলাপ ফুল হলো একটি পবিত্র জিনিস, তাই ভালোবাসার চিহ্ন হিসেবে গোলাপ ফুল ব্যবহার করা।

* বৃষ্টি ভেজা গোলাপ ফুলের শুভেচ্ছা জানাই প্রিয়, তোমায় আমি ভালবাসি মনে প্রানে যেখানেই থাকো ভালো থেকো।

গোলাপ ফুল নিয়ে ক্যাপশন

গোলাপ ফুল নিয়ে ক্যাপশন

» গোলাপ কিন্তু সব সময় পরিষ্কার জায়গায় ফোটে না, কিছু সময় অপরিষ্কার জায়গায়ও জন্মায়।

» সূর্যের আলো ছাড়া যেমন গোলাপ ফুলের সৌন্দর্য বাড়ে না, ঠিক তেমনি তুমি ছাড়া আমার সৌন্দর্য বাড়ে না।

» যদি তুমি গোলাপের সুগন্ধ নিতে চাও, তাহলে চলে এসো আমার বাগানে।

» একটি গোলাপকে ঠিক ততটুকু সময় মূল্যায়ন করা হয়, যতটুকু সময় সে তার সুগন্ধি ছড়াতে পারে, সুগন্ধি ফুরিয়ে গেলে তার স্থান হয় আবর্জনায়।

» মেয়ে মানুষ হল গোলাপের মতো সুন্দর, তাকে যত্ন রাখলে সুন্দর্য বাড়বে আর অযত্নে রাখলে সৌন্দর্য কমে যাবে।

» গোলাপের প্রতিটি পাপড়ির ভাজে জমে আছে অনেকের ভালোবাসার গল্প আবার অনেকের বেদনার গল্প।

গোলাপ ফুল নিয়ে ছন্দ

গোলাপ ফুল নিয়ে ছন্দ

১. তোমার দেওয়া সেই গোলাপটি এখনো আমি আমার ডায়েরির মধ্যে রেখে দিয়েছি, শুধু তুমি আজ আমার পাশে নেই।

২. গোলাপের তোরায় যেমন অনেকের ভালোবাসার স্বপ্ন থাকে আবার অনেকের থাকে সফলতার গল্প।

৩. গোলাপের ভেতর কেমন জানি একটা ভালোবাসার অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে, তাই তো সবাই আনন্দের মুহূর্তে বা বিশেষ কোন মুহূর্তে গোলাপ ব্যবহার করে।

৪. গোলাপের কাটা যেমন গোলাপকে সুরক্ষা দেয়, ঠিক এমন করেই আমি তোমাকে সারা জীবন ভালোবেসে যাবো।

৫. আমি গোলাপকে বলিনি এতো সুগন্ধি ছড়াতে, কখন যে তার সুগন্ধিতে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছি তা বলতে পারবো না।

৬. আজ তোমার আর আমার বিছানা শুধু গোলাপ ফুলের পাপড়ি দিয়ে সাজিয়ে রাখা আছে, সেখানে আমরা আজ দুজনের শুধু ভালোবাসা আদান-প্রদান করব।

গোলাপ ফুল নিয়ে হাদিস 

» ফুলের সৌন্দর্য মানুষকে পবিত্র হতে প্রেরণা যোগায়, তাইতো সৃষ্টিকর্তার শ্রেষ্ঠ তৈরির মধ্যে একটি হলো ফুল।

» গোলাপে এক ফোঁটা ঘাম পড়েছিল মহানবী (সাঃ) এর তাইতো গোলাপ ফুলের এত সুগন্ধ, এত রূপ, এত সুন্দর্য।

» মহানবী (সা:) গোলাপ ফুলকে অত্যন্ত ভালবাসতেন এবং এই ফুলকে তার দুই সন্তানের সঙ্গে তুলনা করেছেন।

» একজন নেককার স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে ভালো সম্পর্ক থাকলে, সে সম্পর্কে স্বামী তার স্ত্রীর জন্য বাজার থেকে গোলাপ ফুল নিয়ে যাওয়া সুন্নত।

» গোলাপ হলো একটি সত্যে ও পবিত্রতার প্রতীক যা ব্যবহার হয় শুধু কোন বিশেষ প্রয়োজন।

» হাদিসে বর্ণিত হয়েছে মহানবী (সা:) যদি কাউকে ফুল উপহার দেয়া হয়, তা যেন সে ফিরিয়ে না দেয়, কারণ জান্নাতের বেশিরভাগ গাছ হল ফুল গাছ।

গোলাপ ফুল নিয়ে কবিতা

লাল গোলাপের কাব্য

সুদীপ বিশ্বাস

হৃদয়ের ক্যানভাসে আঁকা মোনালিসা,

গোলাপের মতো সুন্দর তোমার ছবিটা।

তুমিই যে আমার বনলতা,

তুমি যে আমার শেষ কবিতা।

আজকের যুগে সব কিছুই,

পাগলের প্রলাপ;

ভালোবাসিতে বাড়ি বন্ধু,

যদি ভালো লাল গোলাপ।

প্রেমের গল্পে বাঁধা দিতে আসে,

বৃষ্টি নামের ভুল!

ঝড় বাতাসে ঝরিয়া ভরে,

গোলাপ গাছের ফুল।

প্রেমিক হৃদয় আজ বেসামাল,

লাল গোলাপের জন্য।

প্রেমিকা তাহার চলে গেল দূরে,

ছেড়ে পৃথিবীর মায়া।

ব্যর্থ প্রেমিক ফুল হাতে কাঁধে,

দুচোখে তাহার মায়া।

প্রেমের কাহিনী হইলো না শেষ,

যদিও হইলো ইতি।

নষ্ট গোলাপ আজও গেয়ে যায়,

তোমার প্রেম নগরের গীতি।

পাপ নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, উক্তি, কবিতা ও কিছু কথা

0

পাপ নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো তুলে ধরা হবে আশা করি ভালো লাগবে। যারা পাপ নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা খুঁজে থাকেন তারাও এখান থেকে সে কথা গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই পাপ নিয়ে উক্তি ও স্ট্যাটাস গুলো। 

পাপ নিয়ে উক্তি

যারা পাপ নিয়ে উক্তি খুঁজছেন তাদের জন্য এখানে কিছু নতুন নতুন উক্তি তুলে ধরা হয়েছে। এখান থেকে সংগ্রহ করে আপনারা বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করতে পারবেন এবং স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। 

১. যে ব্যক্তি গোপনে পাপ কাজ করে, তার সাক্ষী সে নিজেই হবে। যেমন সে যে জিনিস ধারা পাপ কাজ করবে সে জিনিসগুলোই তার বিপক্ষ নিয়ে সাক্ষী দিবে। 

২. যে ব্যক্তি বেশি পাপ কাজ করে, তার ভেতরের আত্মা যেন মৃত হয়ে যায়। 

৩. হে যুবক গোপনে পাপ কাজ করো না, কারণ গোপনের পাপ কাজের হিসাব গুলো বেশি। 

৪. যে মানুষ পাপ কাজ করে তার চেহারার মধ্যে কোন মায়াবী ভাব থাকেনা। 

৫. যে সকল মানুষ গুলো বেশি পাপ কাজ করে তাদের জ্ঞান দিন দিন হ্রাস পায়। 

৬. যে পাপ কাজ করে তাকে কখনো ঘৃণা করা হয়না, ঘৃণা করা হয় তার পাপ কাজকে। 

৭. বর্তমান যুগের যুবক-যুবতীরা এমন ভাবে পাপ কাজ করে যে তারা পাপ কাজ গুলোকে পাপ কাজ মনেই করেনা। 

৮. মানুষ কখনো ভাবে না যে তাদের পাপ কাজ গুলোর কারণেই তাদের চেহারার উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যায়। 

পাপ নিয়ে ক্যাপশন 

> পুণ্যের ভাগ তো সবাই চায়, কিন্তু পাপের ভাগ কেউ নিতে চায় না। 

> মানুষ যতই পাপ করুক না কেন তাকে কখনো ঘৃণা করা হয় না, ঘৃণা করা হয় সে যে পাপ করেছে সেই পাপকে। 

> মানুষ পাপ তখনই করে যখন তার মস্তিষ্কের পরিমাপ সে নিজে করতে পারে না। 

> পাপী ব্যক্তি তো সেই যে পাপ করেও সৃষ্টিকর্তার কাছে মাফ চায় না। 

> ওহে মানব সন্তান তোমরা পাপ করিবার আগে একবার ভেবে নিও যে এর পরিণতি কি ভয়ানক হতে পারে।

> তুমি জীবনে সফল হও অনেকেই তোমার গুনগান করবে, কিন্তু তোমার পিছনের যে কাহিনী গুলো সেগুলো কেউ জানতে চাইবে না। ঠিক তেমনি অন্ধকারে যদি পাপ করে থাকো তাহলে সেটা কেউ দেখবে না সেই পাপের ভোগ তোমার নিজেই করতে হবে। 

পাপ নিয়ে স্ট্যাটাস

# যে পাপকে পুণ্য মনে করে, সে কখনো সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রিয়জন হতে পারে না। 

# কিছু মানুষ আছে যে নিজেরা পাপ কাজ করে কিন্তু অন্যকে পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে বলে। এরকম লোক কখনো হিসেব করেনা যে নিজের অবস্থাটা পরবর্তীকালে কেমন হতে পারে। 

# এই দুনিয়াতে আমরা কম বেশি সবাই পাপী, তাই বলে কি সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে না। 

# যে ব্যক্তি পাপ কাজ করে আর যে ভাবি ব্যক্তির পক্ষ নেয় সেই দুজন পাপের সমান ভাগীদার। 

# এই দুনিয়ার মানুষগুলো এমনই যে, তারা কখনো পাপের ভাগ বা দুঃখের ভাগ নেবে না। তারা শুধু পুণ্যের ভাগ এবং সুখের ভাগ নেওয়ার জন্য বসে আছে । 

# ধ্বংসের পথে তো সেই ব্যক্তি যিনি সবসময় পাপ কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।  

# কিছু মানুষ এমনও আছে যারা পুণ্য করতে গিয়ে আরও পাপ কাজ করে ফেলে যেমন একটি পাথরকে পুজো করতে গিয়ে অনেকগুলো তাজা ফুল মেরে ফেলে। 

# এমন কিছু মানুষ আছে যারা অনেক পাপ অজান্তেই করে যাচ্ছে যেমন মিথ্যা বলা কিন্তু মহাপাপ, আজ কালকের মানুষগুলো এমনি হয়েছে যে একটি মিথ্যে বলতে তাদের মুখ কখনো আটকায় না। 

# এই যুগের মানুষগুলো এমন হয়ে গেছে যে, তারা এমনভাবে পাপ কাজ করে যে পাপ কাজের মধ্যেই তারা আত্মতৃপ্তি পাচ্ছে সুখ খুঁজে পাচ্ছে কিন্তু তারা কখনো ভাবে না যে এর পরিণাম খুবই ভয়াবহ।

পাপ নিয়ে কিছু কথা

মানুষ দিন দিন এমন হয়ে যাচ্ছে যে তারা পাপকে পাপ মনে করছে না। তারা পাপ কাজের মধ্যেই তাদের সুখ খুঁজে পাচ্ছে। বর্তমান যুগের যুবক-যুবতীরা নিজেদেরকে পাপের সাথে পুরোপুরি জড়িয়ে নিয়ে নিয়েছে তারা এখন আর পাপকে পাপ মনে করে না। বর্তমান মানুষের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়েছে যে তারা একজন মানুষকে হত্যা করার মত মহাপাপ কেউ মনে করে না। মানুষ দিন দিন এমন হয়ে যাচ্ছে যে পাপ কাজ করতে করতে তাদের ভিতর থেকে মায়া মহব্বত জিনিস গুলো উঠে যাচ্ছে। 

সর্বশেষ কথা 

পাপ নিয়ে যে সমস্ত উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার পরিবারের সবার সাথে, আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এরকম আরো বিভিন্ন রকম পোষ্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।