Home Blog Page 23

পিরোজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

পিরোজপুর জেলার সকল মুসল্লীগণদের জানাই মাহে রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যারা আপনাদের পিরোজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির ক্যালেন্ডার খুঁজছেন বা এখন অব্দি কোন সঠিক ক্যালেন্ডার পাননি তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন আপনাদের পিরোজপুর জেলা সেহরি ও ইফতারের সময়ের জন্য। প্রিয় পিরোজপুর বাসী আপনারা অবশ্যই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সঠিক তথ্যের জন্য যে কোন বিষয়ে সার্চ করে থাকেন তো আশা করি আপনারা সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। 

সঠিক সময়ে ও সঠিক নিয়মে সেহরি ও ইফতার করা সুন্নত এবং এই পবিত্র রমজান মাসের রোজা রাখা আমাদের মুসলিমদের উপর ফরজ করে দিয়েছেন মহান সৃষ্টিকর্তা। তাহলে অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এবং মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে হে আমার বান্দা ও বান্দি তোমরা সবাই রোজা রাখো কারণ আমি এই রোজার সওয়াব নিজের হাতে দেব। 

পিরোজপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

পিরোজপুর জেলার যে সকল দিনমজুর ভাই ও বোনেরা আছেন আপনারা বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাসে আরো বেশি পরিশ্রম করে থাকেন। তাই ইফতারের সময় অনেক দেখা যায় যে ঘরের বা অফিসের বাহিরে থাকতে হয় কর্মব্যস্ততার কারণে। আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের পিরোজপুর জেলার প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪১ am  ৬ঃ১৭ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৮ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৯ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২২ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৩ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৪ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৫ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৬ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৭ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৭ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৮ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৯ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩২ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ৩২ pm

শীত নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

শীত নিয়ে রোমান্টিক কিছু সময় আছে যে সময়ের জন্য আমরা অনেকে শীতকালের জন্য অপেক্ষা করে থাকি।  শীতকালের যে সময়টা শে সময়টা আসলে উপভোগ করার মত একটি সময়। শীতের পুরো সময়টাই আপনি চাইলে খুব উপভোগ করতে পারবেন। বর্ষাকালের শেষের আগেই আমাদের এই শীতকাল কিছুটা সাড়া দিয়ে চলে আসে শীতের মৌসুম। শীতকাল আসে মানুষের উৎসবের একটি সময় নিয়ে, শীতকাল যেন শীতকাল নয় এই কাল কি হল উৎসবের একটি কাল । 

শীতকাল হল রোমান্টিক কিছু করার জন্য একটি পারফেক্ট সময়। শীতকালে আপনি যেকোনো একটি জায়গায় আপনার সঙ্গিনীকে নিয়ে আপনি যেকোনো জায়গায় ঘুরতে যেতে পারবেন। শীতকাল হলো ঘোরাফেরা এবং উৎসবের একটি সময়। তো চলুন শীতকাল নিয়ে কিছু রোমান্টিক স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, কবিতা নিয়ে আলোচনা করা হলো।

শীত নিয়ে উক্তি

১. বিশাল আকাশে কুয়াশা ভরা সকালে ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা।

২. সবুজ ঘাসের উপরে শিশির ভেজা সকালে, আর পাখির কি অপরূপ ডাক। 

৩. দীর্ঘ গরমের পরে শীতের সকালে গরম চিতই পিঠা দিয়ে ধোনে সজের বাটা কি অপরূপ স্বাদ।

৪. শীতের সকালটা যেন পাখির ডাকে ঘুম ভেঙেছে।

৫. শীতের সকালে সেই কথা মনে পড়ে যায় ভোর হলো, দোর খোলো, সূর্যি মামা জেগেছে আজ, তোমায় দেখা দিবে বলে। 

শীত নিয়ে স্ট্যাটাস 

কিছু মনীষীর ছিলেন যারা শীতের জন্য অনেক অপেক্ষা করে থাকতেন। কালকে খুব ভালোবাসতো এবং হয়তো বা সে তাদের ভালোবাসতো। প্রচলন দেখে নিই তাদের কিছু রোমান্টিক স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন। 

শীতকাল মৌসুমী নয়,

এটি একটি রোমান্টিক সময় কাটানোর কাল। ~~ অনামিকা মিশরা 

শীতকালে মানুষ রোমান্টিক মুডে থাকে বলে তারা বুঝেই না, 

যে এটা কি শীতকাল না গৃষ্ম কাল।  ~~ অজানা 

শীত কালকে আসলে ভালোবাসতে হয় না,

শীতকাল নিজেই আমাদের রোমান্টিক সময় তৈরি করে দেয়  ~~  পিট্রো আরেটিনো 

শীতকাল কেটে যায় কুয়াশা ভরা সূর্যের মিষ্টি রোদে,

আর তোমার ওই হাসি মুখটা মিষ্টি রোদে হেসে ওঠে। ~~ অজানা

শীতকাল হল প্রকৃতির ঘুম,

চারো দিকে শুধু নিশ্চুপ। ~~ এইচ এস জ্যাকবস

অনেকে আছেন যারা শীতকালের জন্য অপেক্ষা করে থাকেন,

শীতকাল মনে হয় শুধু তাদের জন্যই। ~~  ডব্লিউ যে ভোগেল  

কোন কালই  চিরস্থায়ী হবে না,

আবার কোন কাল কোন কালকে পেছনে ফেলে ও যেতে পারবে না। ~~ হাল বোরল্যান্ড 

শীতকালের জন্য মানুষ অনেক অপেক্ষা করে,

এটাও একটা আনন ;

আবার অনেকে শীতকাল কে বিদায় জানানোর অপেক্ষায় থাকে।~~ অজানা 

শীত নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস

১. কুয়াশা ঢাকা সকালটয় তোমার সাথে পায়ে হেঁটে যেতে চাই অনেক দূরে। 

২. তোমার গায়ে লেগেছে শীতের বাতাস, আমি এনে দেবো অলস কাঠিয়ে দেবো মিষ্টি রোদে । 

৩. শীতের সকালে মিষ্টি রোদে বসে তোমার সাথে গল্প করার সময়টা যেন না ফুরালে ভালো হতো।

৪. শীতে শুকিয়েছে সব গাছের পাতাগুলো, মরমর করে বেজে পড়ে যায় মাটিতে সেই শব্দতে মনটা ভরে যায়।

৫. শীতের সকালে মনে পড়ে যায় সেই জলপাই গাছের নিচে পুকুরে নেমে জলপাই কুড়িয়ে এনে মায়ের হাতের আচারের কথা।  

৬. শীতের সকালে তোমার ওই মুখটি দেখে আমি অলসতা কাটিয়ে ঘুম থেকে উঠে পড়ি। 

শীত নিয়ে ফানি স্ট্যাটাস

* শীত শীত ভাব, কার জন্য সুন্দরী বউয়ের অভাব। 

* শীত এসে পড়েছে কার যেন অলসতা বেড়েছে। 

* এই শীতে আজ বউ নেই বলে কারো সাথে মনের কথাগুলো বলতে পারি না।

* শীত তুমি থাইকা যাও সারা বছর তাতে কিছু বেপর্দা নারীরা পর্দা করবে চিরকাল। 

* এই শীতে সবাই শুধু কম্বল বিতরণ করে, ইস কেউ যদি বউ বিতরণ করতো। 

* ইসসস, কি শীত এই শীতে যদি বউ ভাড়া পাওয়া যেত।

* শীত এসেছে, তার যেন সংসার বড় করতে। 

শীত নিয়ে ছন্দ

১. বলছি আমি শীতের রানী এসেছে তোমার বাড়ি, ভয় পেয়ো না বন্ধু তুমি গল্প করব একটুখানি।

২. এই শীতের সকালে এসেছি তোমার বাড়ি ভাপা পিঠা খেতে, চিতই পিঠা খেতে, তুমি কি বন্ধু দেবে আমায় এগুলো খেতে। 

৩. এই কুয়াশা ভরা শীতের সকাল দেখতে লাগে অনেক ভালো বন্ধু তুমি করবে আমার সাথে চুপি চুপি প্রেম।

৪. এই শীতের হিমেল হাওয়ায় বইছে যেন শীতল হাওয়া, বারবার শুধু তোমার কথাই মনে পড়ে যায়। 

৫. শীতের বিকেলে কুয়াশার চাদরে কিছু স্মৃতি মাখা সময় যেন বারবার মনে করিয়ে দেয়। 

৬. শীতের সকালের শিশুর বিন্দুগুলো এক পাতায় থেকে আরেক পাতায় যেভাবে যায়, আমিও তোমার সাথে সেরকম লুকোচুরি খেলতে চাই। 

শীত নিয়ে রোমান্টিক কবিতা

অনেক মনীষী ছিলেন যারা তাদের জীবন এবং প্রিয়জনদের নিয়ে অনেক শীতের রোমান্টিক কিছু কবিতা লিখে গেছেন। সেই রোমান্টিক কবিতা গুলো নিয়ে বিস্তারিত লেখা হলো। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

নির্মম শীত তারি আয়োজনে এনেছিল বনোপারে,

মারজিয়া দিল শান্তি ক্লান্তি মার্জনা নাহি করে। 

জ্ঞান চেতনার আবর্জনায় পান্থের পথে বিঘ্ন ঘনায়,

নবযৌবন দূতরুপী শীত দূর করে দিলো তারে। 

কাজী নজরুল ইসলাম

শীতের সিন্ধু 

ভুলি নাই পুনঃ তাই আসিয়াছি ফিরে ওগো বন্ধু,

ওগো প্রিয়, তব সেই তীরে।    

কুল-হারা কুলে তবু নিমিষের লাগি

খেলিতে আসিয়া হায় যে কবি বিবাগী

সকলি হারায়ে গেল তবু বালুচরে।

থর থর কাপে আজ শীতের বাতাস,

সেদিন আশার ছিল যে দীরড়

শ্বাস-আজ তাহা নিরাশায় কেঁদে বলে ,

” হাই মুর ; যে চায় সে চিরতরে যায়। 

কুহেলি-গুন্ঠন টানি শীতের নিশিথে,

ঘুমাও একাকী ঘরে,

নিঃশব্দ সঙ্গীতে ভোরে উঠ দশ দিকে সে নিশিথে জাগি,

বেথিয়া উঠে না বুক কুভ  কাও  লাগী ? 

সর্বশেষ কথা

শীতকাল টি আসলে রোমান্টিকতায় ভরা, শীতের যে সময়টা সে সময়টা শুধু দুজন দুজনার বোঝার মতো একটি সময়। এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন অথবা আপনার যদি কোন প্রিয় মানুষ থাকে তাহলে তার সাথে শেয়ার করতে পারেন আশা করি পোস্টটি সবারই ভাল লাগবে। 

মিষ্টি হাসি নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

আপনারা যদি মিষ্টি হাসি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা খুঁজে থাকেন, তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা মিষ্টি হাসি নিয়ে কিছু বিখ্যাত বিখ্যাত স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প, ও কবিতা খুঁজে পাবেন। এবং আপনারা যদি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এই উক্তি স্ট্যাটাস কে ফোন গুলো শেয়ার করতে চান, তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং নিজেদের ইচ্ছে মতো মিষ্টি হাসি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা গুলো সংগ্রহ করে নিন।

মিষ্টি হাসি নিয়ে উক্তি

মিষ্টি হাসি নিয়ে উক্তি

১. যারা আপনার মিষ্টি হাসির জন্য অপেক্ষা করে থাকে, তারাই আপনার আপন লোক।

২. আপন মানুষটি যদি কখনো মন খারাপ থাকে, তাহলে তার কাছে গিয়ে মিষ্টি করে হাসুন।

৩. একমাত্র মিষ্টি হাসিই হলো পৃথিবীর সকল রোগের মহা ঔষধ।

৪. এই পৃথিবীতে হয়তোবা এমন কোন কাজ নেই যে কাজ মিষ্টি হাসি দ্বারা সম্পূর্ণ করা যায় না।

৫. একটি সুন্দর পরিবারকে আরো বেশি সুখী রাখতে মিষ্টি হাসিই যথেষ্ট।

৬. একজন শত্রুকেউ যদি মিষ্টি হাসি দিয়ে কিছু বলেন, সে আর আপনার প্রতি রাগ করে থাকতে পারবে না।

৮. এই পৃথিবীতে তো অসুখী মানুষ সেই, যে মিষ্টি করে হাসতে পারে না।

মিষ্টি হাসি নিয়ে স্ট্যাটাস

মিষ্টি হাসি নিয়ে স্ট্যাটাস

> যত কষ্টেই থাকুন না কেন প্রিয় মানুষগুলোর মাঝে অন্তত মিষ্টি করে হাসুন।

> হাজারো সমস্যা, দুঃখ, হতাশা, বিবাদ থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র শ্রেষ্ঠ উপায় হচ্ছে মিষ্টি হাসি।

> মানুষ হয়তো বা তখনই মিষ্টি হাসি থেকে বিরত থাকে যখন সেই মিষ্টি হাসিতে দুঃখ পায়।

> জীবনে ভালো কিছু অর্জন করতে হলে মিষ্টি হাসি জানতে হবে।

> মানুষ আপনাকে যতই আঘাত দিক না কেন তার সামনে আপনি মিষ্টি করে হেসে দিবেন, তাতে সে বুঝতে না পারে আপনি কষ্ট পেয়েছেন।

> প্রতিদিন প্রিয় মানুষ তারা মুখের একটু মিষ্টি হাসি দেখার জন্য আমি এই জায়গাটিতে অপেক্ষা করে থাকি।

মিষ্টি হাসি নিয়ে ক্যাপশন

মিষ্টি হাসি নিয়ে ক্যাপশন

* প্রিয় আমি কি তোমার ওই মিষ্টি মুখের হাসির কারণ হতে পারি।

* ভালোবাসা তো এমনই হওয়া উচিত যে একে অপরের মুখের মিষ্টি হাসি দেখেই তাদের সকল দুঃখ কষ্ট ভুলে যেতে পারে।

* দুটি মানুষের মধ্যে যে ভালোবাসা কাজ করে তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি হল মিষ্টি হাসি।

* প্রিয় তোমার ওই মিষ্টি মুখের মিষ্টি হাসি দেখার জন্যই বোধ হয় আমার জন্ম হয়েছে।

* বেলা শেষে যখন বাড়ি ফিরে তোমার ঐ মুখের মিষ্টি হাসি দেখি তখন যেন আমার ভেতরে কেমন শান্তি লাগে।

* জীবনে কিছু পাই বা না পাই তাতে কোন আফসোস নাই, কিন্তু তোমার ওই মিষ্টি মুখের হাসি যেন আমার সকল চাওয়া পাওয়া।

মিষ্টি হাসি নিয়ে ছন্দ 

> প্রিয় তুমি হয়তো সবার মত এত সুন্দর নয়, কিন্তু তোমার ওই মুখের মিষ্টি হাসি আমি বড় ভালোবাসি।

> তোমার ওই মুখের মিষ্টি হাসি যেন আমার সফলতার মূল কারণ।

> মিষ্টি হাসি দিয়ে প্রতিটি দিন শুরু করুন, দেখবেন প্রতিটি দিন খুব সুন্দর কাটবে।

> তোমার ওই মিষ্টি হাসিতে যে কি সুভাষ আছে, আমার যেন সেই সুভাষে নেশা ধরে যায়।

> একটি মানুষের যখন হাসি আসে সে তখন যে পরিস্থিতিতেই থাক না কেন, সে হাসি খেয়ে তখন আর আটকে রাখা যায় না।

> ভালোবাসা সুন্দর, তবে সে ভালোবাসায় যদি থাকে মিষ্টি হাসির ছোঁয়া।

মিষ্টি হাসি নিয়ে কবিতা

মিষ্টি মুখের দুষ্ট হাসি

মতিয়ার রহমান

তোমার ওই মিষ্টি মুখের,

দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন।

তোমার ওই মিষ্টি মুখের,

দুষ্ট হাসি আমায় করল আপনজন।

তোমার ওই মিষ্টি মুখের,

দুষ্ট হাসিই যেন স্বপ্ন আমার।

প্রিয় তুমি এই হাসিটাই ধরে রেখো,

সারা জীবন ভর।

কারণ,

এই হাসিই আমার স্বপ্ন,

এই হাসিই আমার বেঁচে থাকার কারণ;

এই হাসিই আমার জীবন।

এই হাসিটা ধরে রেখো,

প্রিয় তোমার মুখে।

দেখবো তোমার মুখে হাসি,

ভোরবে হৃদয় কাটবে জনম খানি।

ভরসা নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন ও কিছু কথা

0

আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে ভরসা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ  কথা তুলে ধরা হবে। অনেকে আছেন যারা ভরসা নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন খুঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। আশা করি ভালো কিছু পাবেন এবং পোস্টটি পড়ে  আপনারা অবশ্যই অনুপ্রাণিত হবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন ভরসা নিয়ে উক্তি ,স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো। 

ভরসা নিয়ে উক্তি

১. ভরসা এমন একটি জিনিস, যা সবার উপর করা যায় না কিছু বিশ্বস্ত মানুষের উপরেই ভরসা করা যায়। 

২. একজন মানুষের উপর ভরসা গড়ে তোলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তার দেওয়া একটি কাজ সম্পন্ন করে তাকে দেখানো। 

৩. নিজের ওপর এমন ভরসা রাখা উচিত যেমন একটি সন্তান তার মায়ের ওপর ভরসা করে। 

৪. ভরসা হল আপনি যে জিনিসটি করতে ভয় পাচ্ছেন সেই জিনিসটি সাহস করে, করে ফেলো। 

৫. আপনার নিজের উপর ভরসা রাখুন, কারণ আপনি যা ভাবেন তাই কিন্তু আপনি হয়ে ওঠেন। 

৬. ভরসা এমন একটি জিনিস যা একবার ভেঙে গেলে তা আর কখনই স্থাপন করা সম্ভব হয় না।

৭. একজন মানুষকে খুব তাড়াতাড়ি ভরসা করা উচিত নয় এবং খুব অল্পতেই কাউকে বিশ্বাস করা উচিত না। কারণ কাউকে ভালো করে না চিনে ভরসা বা বিশ্বাস করা উচিত নয় তাহলে পরে পস্তাতে হবে নিজেরই। 

৮. আপনি যাকেই ভরসা করতে যান না কেন, আগে তাকে দেখুন, চিনুন, ভাবুন, বুঝেন তারপর তাকে ভরসা বা বিশ্বাস করুন। 

৯. যে কাজই করুন না কেন একজন বিশ্বস্ত লোকের সাথে করুন কারণ যার সাথে কাজ করবেন তার সাথে যদি আপনি ভরসাই না পান তাহলে সেই কাজ তার সাথে কখনো করতে যাবেন না, তাহলে সে কাজটি ভালো হবে না।

১০. আপনি যখন আপনার নিজের উপর ভরসা রাখুন, সত্যি তখন আপনার মন খুবই সাহস পায় একটি কাজ করার জন্য এবং সে কাজটি সম্পূর্ণভাবে শেষও করা যায়। 

ভরসা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে নিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। 

যদি প্রকৃত মুমিন হও তাহলে নিজের উপর নয় মহান আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা রাখো। 

যদি তুমি কাউকে মন থেকে ভরসা করো, সেই ভরসার প্রতিদান যদি সেই লোকটি না দিতে পারে তাহলে তাকে কখনো অভিশাপ দিও না। কারণ তার জন্য আমি মহান আল্লাহ তায়ালা আছি। 

তুমি যাকে বিশ্বাস করো আর সে যদি তোমাকে বিশ্বাস না করে, তাহলে ভেবে নিও সে তোমাকে কখনো বিশ্বাস করেই নি। 

সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভরসা বা বিশ্বাস রাখলে তিনি কখনোই আমাদেরকে ফিরিয়ে দেন না। 

মহান আল্লাহ তাআলা বলেছেন, তোমরা যত কষ্টতে থাকো না কেন নিজের উপর থেকে কখনো বিশ্বাস হারিও না। ধৈর্য ধরো, পরিশ্রম করো সফল হবে ইনশাল্লাহ।  

ভরসা নিয়ে স্ট্যাটাস

> যে ব্যক্তি একবার ভরসার অবমাননা করে, তাদের আর দ্বিতীয়বার সুযোগ দেওয়া উচিত না। 

> কারোর উপর ভরসা করতে হলে আগে নিজের উপর নিজের বিশ্বস্ত হতে হবে। 

> একজন প্রিয় মানুষ বা একজন ভালো বন্ধু তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক হওয়াটাই হল ভরসা বা বিশ্বাস। 

> কাউকে যদি মন থেকে ভালোবাসা হয় আর সে যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে তাহলে সে ভালোবাসার কোন ভরসায় থাকে না। 

> যে মানুষ মুখে এক কথা বলে আর কাজের বেলায় অন্যটা করে সে কখনো বিশ্বস্ত বা ভরসার লোক হতে পারেন। 

> যে ব্যক্তি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং যে ব্যক্তি বিশ্বাস অর্জন করে তারা দুজনেই এক সমান। 

> বিশ্বাস বা ভরসার চেয়ে ক্ষমা বা ভালোবাসা অর্জন করা বেশি সহজ। 

> ভরসার লোক সেই হতে পারে, যার নিজের প্রতি নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আছে। 

ভরসা নিয়ে ক্যাপশন

* ভরসা কখনো বলে দেখানো যায় না, কিছু করার মাধ্যমে ভরসা দেখানো সম্ভব। 

* ভরসা এমন একটা জিনিস যার জন্ম নেয় দীর্ঘক্ষন সময় নিয়ে কিন্তু এই ভরসাই আবার এক নিমেষেই ভেঙে যেতে পারে।   

* এমন কিছু বন্ধু বা ভালোবাসার মানুষ বানান, যাকে বিশ্বাস করা যায় এবং ভরসা করা যায়। 

* বিশ্বাসঘাতক কখনো বিশ্বস্ত লোক হতে পারে, তাদেরকে ভরসা করা মানে জীবনের সবথেকে বড় ভুল নিজের কাধে নিয়ে ঘুরে বেড়ানো। 

* অন্যকে ভরসা করার আগে সর্বপ্রথম ধাপটাই হলো আগে নিজেকে বিশ্বস্ত করে তোলা, তা না হলে কাউকে কখনো বিশ্বস্ত মনে হবে না। 

* মানুষ যখন কোন পথ না পেয়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায়, তখন তার নিজের বিশ্বাস টাই হলো সর্বপ্রথম কাজে আসে। 

* সব মানুষকে ভরসা করা হল বিপদজনক আবার কোন মানুষকেই বিশ্বাস না করা হল সবচেয়ে বেশি বিপদজনক। 

সর্বশেষ কথাঃ 

ভরসা নিয়ে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন কিছু বিশ্বাসঘাতক লোকদের মাঝে যাতে তারা কিছু হলেও বিষয়গুলো বুঝতে পারে এবং তাদের ভুলগুলো শুধরাতে পাড়ে। এরকম পোস্ট আরো পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম করো অনেক পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ২০২৩

0

যারা সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী যাওয়ার জন্য ট্রেনের সময়সূচি খুঁজছেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহীর ট্রেনের সময়সূচি এবং ট্রেনের টিকিট মূল্যের বিষয়ে জানতে পারবে। আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন আশা করি। সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া রেল স্টেশন থেকে রাজশাহীর ট্রেন চলাচল করে থাকে আর কি। তাহলে আর দেরি না করে নিজ থেকে দেখে নিন সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহীর ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিট মূল্য।

সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী

অবশ্যই আমাদের আগে জেনে নিতে হবে যে  সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী রুটে কোন কোন ট্রেন যাতায়াত করে। সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী যে ট্রেনগুলো যাতায়াত করে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো পদ্মা এক্সপ্রেস, ধুমকেতু এক্সপ্রেস ও সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস। সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী মাত্র তিনটি ট্রেন যাতায়াত করে থাকে। নিচে একটি ছকের মাধ্যমে ট্রেন ছাড়ার সময়, ট্রেন পৌঁছানোর সময় ও এর সাপ্তাহিক বন্ধের একটি ছব তৈরি করা হলো।

ক্রমিক নং ট্রেনের নাম  বন্ধের দিন ট্রেন ছাড়ার সময় ট্রেন পৌঁছানোর সময়
০১ পদ্মা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ০২ঃ২২ ০৪ঃ৩১
০২ ধুমকেতু এক্সপ্রেস বৃহস্পতিবার ০৯ঃ২০ ১১ঃ৪০
০৩ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রবিবার ০৬ঃ২৯ ০৮ঃ৩৬

সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহীর ট্রেনের টিকিট মূল্য

সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহীর যে তিনটি ট্রেন যাতায়াত করে থাকে সেই ট্রেনগুলোর টিকিট মূল্যের তালিকা তৈরি করা হলো। আশা করি আপনারা সিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহীর যে সঠিক টিকিট মূল্য দেওয়া আছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

    সিটের ধরন                    টিকিটের মূল্য

    শোভন চেয়ার                   ১৩০ টাকা

          স্নিগ্ধা                          ২১৫ টাকা

  এসি সিট                           ২৫৫ টাকা

    এসি বার্থ                        ৩৮৫ টাকা

আর যানুন,

শর্তাবলীঃ 

১. ট্রেনে ওঠার পর অবশ্যই আপনাদের যে নিজস্ব জিনিসপত্রগুলো আছে। সেগুলো নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে এতে ট্রেন কর্তৃপক্ষ কোন দায়ী নয় ।

২. ট্রেনে ওঠার পূর্বে আপনার ট্রেনের টিকিট নিশ্চিত হয়েছে কিনা সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে ট্রেনের টিকিট ঠিক আছে কিনা তাহলে ফ্রেন্ড কর্তৃপক্ষ আপনার জরিমানা ধরতে পারে।

৩. ট্রেনে ওঠার সময় কখনো তাড়াহুড়া করে ট্রেনে উঠবেন না। এতে আপনাদের এই বিপদ হতে পারে। এবং বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে ট্রেনে ওঠার অন্তত ৩০ মিনিট আগে আপনার ট্রেন স্টেশনে উপস্থিত থাকতে হবে।

৪. সর্বশেষ কথা হচ্ছে ট্রেনে ওঠার পরে মাথা অথবা হাত বা শরীরের যে কোন অংশ বাহিরে রাখা যাবে না।

সর্বশেষ কথা  

সম্মানিত গ্রাহক আপনারা যদি এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের আপনজনদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করবেন যাতে তারাও সঠিক তথ্যের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারে এবং ট্রেনের যাবতীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে। আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের নিত্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো।

ক্ষমা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, গল্প ও ক্যাপশন

0

ক্ষমা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন নিয়ে অনেকে খুঁজে থাকেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার জন্য। তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি নতুন কিছু ক্ষমা নিয়ে যুক্তি স্ট্যাটাস গুলো পাবেন যা আপনার ফেসবুকে স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহারের জন্য সংগ্রহ করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই ক্ষমা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো। 

ক্ষমা নিয়ে উক্তি

১. যদি কাউকে ক্ষমা না করতে পারো, তাহলে কাউকে ভালোবেসো না। – সংগৃহীত

২. ক্ষমা করা হচ্ছে মানুষের একটি মহৎ গুণ যা সবার মধ্যেই থাকে না। – সংগৃহীত

৩. যে ভুল করেছে তাকে ক্ষমা করা উচিত, কারণ ভুল নিজেরও হতে পারে তার কোন গ্যারান্টি দিতে পারবে না। – সংগৃহীত

৪. শুধুমাত্র ক্ষমাই পারে পাহাড় সমান একটি বন্ধুত্বের বন্ধন তৈরি করে। – উইলিয়াম আর্থার ওয়ার্ড

৫. একটি মানুষ ভুল করলে তাকে যদি ক্ষমা করা হয়, তাহলে নিজের ভেতরে একটি অন্যরকম শান্তি কাজ করে। – সংগৃহীত

৬. দুর্বলরা কখনোই ক্ষমা করতে পারে না, ক্ষমা শুধু শক্তিশালী মানুষরাই করতে পারে। – মহাত্মা গান্ধী

ক্ষমা নিয়ে স্ট্যাটাস 

* যদি তুমি শিখতে চাও ভালবাসতে হয় কিভাবে, তাহলে অবশ্যই আগে ক্ষমা করতে শিখো। – মাদার তেরেসা

* আপনার শত্রু থাকলে তাকে ক্ষমা করে দিন, কিন্তু কখনও তাকে ভুলে যাবেন না। – জন এফ কেনেডি

* একজন দুর্বল মানুষ কখনো কাউকে ক্ষমা করতে পারে না, এটা বললে ভুল হবে ক্ষমা সবাই করতে পারে। – সংগৃহীত

* একটি মানুষ যদি একবার দুইবার ভুল করে তাহলে তাকে ক্ষমা করা যায়, সে যদি বারবার ভুল করে তাহলে তাকে ক্ষমা করা যায় না। – সংগ্রহীত

* মানুষ মাত্রই ভুল হবে, আর ক্ষমা করাটা হলো যার যার নিজের উপর। – সংগৃহীত

* তুমি তাদেরকেই ক্ষমা করে দাও যে তোমাকে ব্যাথা দিয়েছে। – লেস ব্রাওন

* ক্ষমা আসলে তাকেই করা যায় যে ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য। – সংগ্রহীত

* কিছু মানুষ আছে যাদের ক্ষমা করা হয় একবার না কয়েকবার কিন্তু তারপরও তারা বারবার ভুল করে চায় এ সমস্ত লোক ক্ষমা না করে এড়িয়ে চলা উচিত। – সংগৃহীত

ক্ষমা নিয়ে ক্যাপশন

১. ক্ষমা চাওয়া আর ক্ষমা করার মত অনুশোচনা বা মনুষত্ব সবার মাঝে থাকে না। 

২. ক্ষমা আসলে তাকেই করা উচিত যে সমস্ত ভুল গুলো মেনে নেয়। 

৩. ভুলের ক্ষমা হয়, কিন্তু অন্যায়ের কখনো ক্ষমা হয় না। 

৪. ক্ষমা করে দিও প্রিয়, যদি তোমার খুশির কারণ হয়ে থাকি। 

৫. যদি কখনো অজান্তে ভুল করে থাকি তাহলে ক্ষমা করে দিও প্রিয়। 

৬. কিছু মানুষ ক্ষমার যোগ্য নয়, কিন্তু তাকে প্রকাশ্যে নয় মন থেকে অন্তত তাকে ক্ষমা করা উচিত। 

৭. যে ক্ষমার মূল্যই বোঝেনা তাকে কখনো প্রকাশ্যে ক্ষমা করা উচিত না। 

ক্ষমা চাওয়ার মেসেজ

প্রিয় যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে মাফ করে দিও, কখনো ভেবো না যে তোমার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে আমি তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি। 

আর একটাবার সুযোগ দিয়ে দেখ, ভুল তো মানুষেরই হয় তাই না। 

এখন হয়তো বারবার ক্ষমা চাচ্ছি, কিন্তু এমনও সময় আসতে পারে যে তুমি আমার কাছে একবারও ক্ষমা চাইতে পারবে না। 

হয়তো ভুলে গেছো, কিন্তু আজ ও আমি তোমার আশায় বসে থাকি সেই নদীর পাড়ে। 

 ক্ষমা হয়তো করবে একদিন, কিন্তু তখন আমি আর হয়তো এই দুনিয়াতেও নাও থাকতে পারে। 

ক্ষমা নিয়ে গল্প 

কিছু মানুষ আছে যারা একেবারে ক্ষমার অযোগ্য তারপরও তাদেরকে কে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত। কারণ ক্ষমা করা হলো একটি মহৎ গুণ এতে নিজের ভিতরে শান্তি পাওয়া যায়। নিজের প্রাপ্য জিনিস কখনো যদি অন্যের হয়ে যায় তখন তাকে আর কোন ভাবে ক্ষমা করা যায় না।

অজান্তেই যদি কখনো দুঃখ পেয়ে থাকো তাহলে প্রকাশ না করে ক্ষমা করে দিও। চোখে খুব সহজেই জল চলে আসে সে কখনো ক্ষমা না করে পারে না তার ভেতরটা খুবই নরম থাকে। নিস্বার্থভাবে ভালবেসে যদি আঘাত পেতে হয় তাহলে সে ভালোবাসার মানুষকে কখনো ক্ষমা করা যায় না। 

সর্বশেষ কথাঃ 

সম্মান নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও বাণী এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে যদি করে থাকেন তাহলে অবশ্যই নতুন কিছু পাবেন এবং এখান থেকে কথাগুলো সংগ্রহ করে ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি এই পোষ্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার বন্ধুদের সাথে প্রিয় মানুষদের সাথে এবং এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো নতুন নতুন অনেক ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ভবিষ্যৎ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও বানী

0

এই পোস্টের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন তুলে ধরা হবে। যারা এই বিষয় নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ বিভিন্ন কিছু খোঁজ করে থাকেন তাদের জন্য এই পোস্টটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট। এই পোস্টে থাকা লেখাগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন খুব সহজেই। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে নেই ভবিষ্যৎ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কিছু কথা নিয়ে আজকের এই আলোচনা। 

ভবিষ্যৎ নিয়ে উক্তি

১. যার কোন আশা ভরসা নেই, তার কোনো ভবিষ্যত নেই। – সংগৃহীত

২. তুমি তোমার জীবনের সবকিছু হারিয়ে ফেলেছ তাতে কোন সমস্যা নেই, তুমি তোমার ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা কর। – সংগৃহীত

৩. যে সন্তানের গুণ গুলোর চেয়ে দোষগুলো পিতা-মাতা আগে দেখ, সেই সন্তানরাই ভবিষ্যৎ এ  ভালো কিছু অর্জন করতে পারে । – সংগৃহীত

৪. কোথায় আছে ” যায় দিন ভালো আসে দিন খারাপ ” তাই বর্তমান থেকেই ভবিষ্যতের চিন্তা করাটা শুরু করা উচিত সময় নষ্ট না করে। – সংগৃহীত

৫. অতীতের জন্য কখনো কেঁদে লাভ নেই, ভবিষ্যতের জন্য সময়ের মূল্য দাও, শ্রম দাও, বুদ্ধি খাটাও। – সংগৃহীত

৬. বর্তমানের চেয়ে ভবিষ্যতের দিনগুলো কম সুখের হয়, তাই ভবিষ্যতের কথা বর্তমান বা আজ থেকেই করা উচিত। – সংগৃহীত

ভবিষ্যৎ নিয়ে স্ট্যাটাস

১. আমরা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আজকের দিনটি শুধু পার করে দেই, কিন্তু এটা ভাবি না যে আজকের দিনটি একদিন ভবিষ্যৎ ছিল। 

২. ভবিষ্যতে হয়তো আমি থাকবো না থেকে যাবে আমার কর্মের ফল গুলো, থেকে যাবে আমার কথাগুলো, থেকে যাবে আমার জীবনের কিছু গল্প গুলো। 

৩. অতীতে অনেক কিছুই ফেলে রেখে এসেছি, কিন্তু অতীত নিয়ে ভাবা যাবে না ভাবতে হবে বর্তমান নিয়ে। 

৪. অতীতে ফেলে আসা সময় নিয়ে আফসোস করা যাবে না, বর্তমান সময়কে মূল্য দিতে শেখো।

৫. বর্তমানকে সময় দিতে পারলেই ভবিষ্যতের ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা যাবে। 

৬. ভবিষ্যৎ বলতে পরে নয়, ভবিষ্যৎ শুরু হয় বর্তমান থেকেই।

ভবিষ্যৎ নিয়ে ক্যাপশন

হারিয়ে যেতে যেতে আজ ভুলে গেছি সব, ভুলেছি ভবিষ্যৎ।

* ভবিষ্যৎ সময়টা কিন্তু অনিশ্চিত, তাই বর্তমান থেকেই ভবিষ্যতকে গড়ে নিতে হয়। 

* যদিও নতুন কিছু করতে হলে অতীতকে ফেলে রেখে আসতে হয়, তাই কি অতিত ভুলা যায় তাইতো যে যার মত থাক অতীত থাক অতীতের জায়গায় আর ভবিষ্যৎ শুরু হোক বর্তমান থেকেই। 

* নতুন কিছু শুরু করার আগে ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তা করা খুবই জরুরী, কারণ বাস্তব বড়ই কঠিন তাই একটি কঠিন বাস্তব শুরু কে শেষ করে দিতে পারে।

* সুখ জিনিসটা ভবিষ্যতের জন্য রেখে দেওয়া উচিত না, এটি বর্তমানের জন্য। 

একজন মানুষ তার চিন্তার ধারা পরিচালিত, কারণ তার ভাবনার মতোই তার ভবিষ্যতের চেহারা হয়। 

ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছু কথা

ভবিষ্যৎ আসলে তাদেরই সহায় হয় যারা নিজেদের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে চায়। ভবিষ্যতে কি হবে সেটা ভেবে বর্তমানের সময় নষ্ট করে কোন লাভ নেই, তাই বর্তমানেই ভবিষ্যতের সবকিছু গুছিয়ে নেয়া উচিত। ভবিষ্যতে কিছু করতে হলে তাকে বর্তমান থেকেই চালিয়ে যেতে হবে অতীতের কথা ভেবে থেমে যাওয়া একেবারে বোকামি। 

যে বর্তমান সময়কে মূল্য দিতে জানবে না, সে কখনো ভবিষ্যতে গিয়ে কিছু করতে পারবে না। বর্তমান সময়কে বেশি সময় দিতে হবে তাহলে ভবিষ্যতে বর্তমানের উপলব্ধিগুলোর স্বাদ উপভোগ করা স্বাদ। হাতছানি দিয়ে অতীত অনেক ডাকাডাকি করবে কিন্তু অতীত ভেবে বর্তমান সময়ের যে মূল্যবান সময়টুকু ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগানো উচিত। 

সর্বশেষ কথাঃ 

ভবিষ্যৎ নিয়ে উপরে যে আলোচনা করা হলো আশা করি ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে বর্তমানের কিছু অলস লোক উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো দেখে তাদের জীবনের কিছু সময়কে মূল্যবান সময় হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

শেষ বিকেল নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা

0

বিকেল বেলাকে উপভোগ করার মত সময় হয়তোবা অন্য কোন সময় পাওয়া যায় না। বিকেল বেলাকে সবাই গভীরভাবে নীরব হয়ে উপভোগ করে থাকে। তাই অনেকে আছেন যারা বিকেল  নিয়ে উক্তি, বিকেল নিয়ে স্ট্যাটাস, বিকেল নিয়ে ক্যাপশন, বিকেল নিয়ে কবিতা খুঁজে থাকেন। তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে বিকেল নিয়ে কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন তুলে ধরব আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন বিকেল নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা গুলো। 

শেষ বিকেল নিয়ে উক্তি

১. আমি তোমার শেষ বিকেলের আলো হতে চাই, লাল সূর্যের মত। 

২. মেঘলা পাহাড়ে নামছে শেষ বিকেলের মিষ্টি রোদ, কখন সন্ধ্যা হলো বুঝতেই পারলাম না। 

৩. শেষ বিকেলের সময়টুকু তোমাকে দিলাম, যত্ন করে রেখে দিও। 

৪. সারাদিন ফুরিয়ে যখন শেষ বিকেল চলে আসে তখন বারবার শুধু তোমার কথাই মনে পড়ে। 

৫. শেষ বিকেলের আলোতে এসো না আর ফিরে, আমি না হয় খুজে নিব রাতের অন্ধকারে। 

৬. শেষ বিকেলের পাখির কিচিরমিচির এ আমি খুঁজে পাই তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই স্মৃতিগুলো। 

৭. সারাদিন পরিশ্রম করে শেষ বিকেলে বাসায় যখন দেখি তোমার মুখখানা, সারাদিনের পরিশ্রম যেন এক মিনিষেই শান্ত হয়ে যায়। 

শেষ বিকেল নিয়ে স্ট্যাটাস

* শেষ বিকেলের আলোয় তোমার জন্য এনেছি কিছু স্মৃতি রেখে দিতে পারো।  

* বিকেলের এই শেষ সময়টা যেন প্রতিদিন তোমার সাথেই কাটিয়ে দিতে পারি। 

* এই বিকেলের শেষ আলোতে গোধূলি ছায়ায় তোমার সাথে হারিয়ে যেতে চাই বহুদূর। 

* এই শেষ বিকেলের আলোয় কিছু স্বপ্ন কুড়িয়ে আনতে চাই তোমার জন্য তুমি কি তা গ্রহণ করবে। 

* এই শেষ বিকেলের  ক্লান্ত মুহূর্ত যেন ডেকে বলে, ওরে আমি আর পারছি না আমার এখন যেতে দে। 

* এই শেষ বিকেলের মেঘলা আকাশে আসছে ধেয়ে কালবৈশাখী ঝড়, বন্ধু আমার আসছে কতদিন পর। 

* শেষ বিকেল শেষে নেমে এসেছে সন্ধ্যা, সেই সন্ধ্যায় নীলু মামার চায়ের দোকানের দুধ চা খাওয়ার সময় চলে এলো, ওরে চল তোরা। 

শেষ বিকেলের ক্যাপশন 

> চলোনা একটু শেষ বিকেলে ঘুরে আসি ওই দূরে, যেখানে শুধু তুমি আর আমি। 

> শেষ বিকেলের শান্ত আলো এসে পড়ে যখন তোমার চোখে, আমি যেন হারিয়ে যাই এক অন্য জগতে। 

> বিকেল মানেই উড়ন্ত মন ডাকে নদীর পাড় ফুটবল আর ক্রিকেট খেলার মাঠ। 

> শেষ বিকেল মানেই আকাশের দিকে তাকিয়ে মনের কিছু আনন্দ কুড়ানো। 

> বন্ধু তোদের সাথে সোনালী রোদে কাটানো সেই মুহূর্ত গুলো মনে হলে আজও চোখে জল চলে আসে। 

> শেষ বিকেল আমায় ডেকে বলে “ওগো সুন্দরী বলোনা তুমি কার”, তুমি কি আমার হতে চাও।  

বিকেল নিয়ে ক্যাপশন 

১. তোমার ওই ব্যস্ত বিকেল বেলায় তোমাকে নিয়ে হারিয়ে যেতে চাই একটু শান্ত শহরে । 

২. চলনা এই বিকেলটা দুজনে দূরে কোথাও গিয়ে একটু উপভোগ করে আসি। 

৩. বিকেলের সেই মায়াবী আলো মনে-প্রাণে এক অন্যরকম আমেজ, হারিয়ে যেতে মন চায় অনেক দূর। 

৪. বিকেল বেলার সেই মিষ্টি রোদে, তোমার সেই মিষ্টি হাসি মন-প্রাণ ছুঁয়ে যায় আমার। 

৫. বিকেল বেলার সেই শিশির ভেজা সরষে খেতে তোমার সাথে হাত ধরে যেতে চাই বহুদূর। 

৬. ওগো সোনা ঝরা সেই বিকেল বেলা, তোমাকে আর খুঁজে পাই না সেই বাল্যকালের মত। 

৭. আহা কত মধুর বিকেলবেলা কেটে যেত খেলতে খেলতে, সেই বিকেল বেলা যেন আর কোনদিন আসবে না ফিরে। 

শেষ বিকেল নিয়ে কবিতা

শেষ বিকেল

দেবাশীষ ঘোষ

শেষ বিকেলের হলুদ আলোয় আকাশে বাড়ে ধীরে ;

সরলরেখায় আলোক নামে মেঘের ফাটল ঘিরে।

সূর্য ভাসে সোনার বেলায় ;

অস্তাচলের দিকে পানের দায়। 

হারাতে চায় আলোয় মোরা,

রাতের অন্ধকারে ;

তোমার চোখে নীরব ব্যথার অশ্রুকণা ঘিরে। 

কৃষ্ণচূড়ার আগুন রঙে দিগন্তে সব লাল,

নীল আকাশের খোলা খামে। 

মেঘের সাথে চুক্তি করে,

কালচে সুদর গভীর চোখে ;

ঝাপসা চাঁদের ছুঁয়ে যাওয়া,

মনের আড়ালে তোমায় খুজে পাওয়া,

আমার সুরে তোমায় দিলাম অনন্ত সকাল।

ইচ্ছে

রাব্বি আহমেদ

এই বিকেল বেলায় আকাশ মেতেছে নীলিমার খেলায়,

মেঘেরা সব ভেসে বেড়ায় স্বপ্নের বেলায়। 

ইচ্ছেরা সব আকাশ ছুঁয়ে ডাকে ইশারায়,

বিকেলবেলায় তেপান্তরে মাঠে তাই মন ছুঁয়ে যায়। 

ইচ্ছে করে মিশে যাই সুদূর কল্পনাতে,

রঙিন পৃথিবী যেখানে হাত বাড়িয়ে ডাকে। 

ইচ্ছে আমার বিকেলটাকে একটু ছুয়ে থাকি, 

মেঘের গায়ে আলতো পায়ে রঙিন ছবি আঁকি। 

ইচ্ছে আমার বিকেল বেলায় পাখির সাথে একটু ডানা মেলি,

দূরের পথে হারিয়ে যেতে শুনবো না আর মানা।

বৃষ্টি হয়ে আকাশ থেকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে পড়ি

ইচ্ছে করে স্বপ্নটাকে মনের মাঝে আঁকি। 

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আপন মানুষদের মাঝে। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

সুইজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে সুইজারল্যান্ডের কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা অনেকেই হয়তো বর্তমানে কাজের ভিসায় সুইজারল্যান্ড যেতে চাচ্ছেন বা অনেকের যাওয়ারও সময় হয়ে গেছে। কিন্তু আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে সুইজারল্যান্ডে বর্তমানে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। এবং কি কোন কাজ জানা থাকলে বা অভিজ্ঞ থাকলে সুইজারল্যান্ডে গিয়ে খুব সহজেই কাজ করা যাবে।

যদি পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন তাহলে আশা করি যে আপনারা জানতে পারবেন যে সুইজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন যে সুইজারল্যান্ডে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত।

সুইজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমানে সুইজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়ে জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন যে, আসলে সুইজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি হতে পারে। আসলে বলতে গেলে মধ্যবিত্ত বা নিম্নবিত্ত লোকগুলো তো আর সুইজারল্যান্ডে যেতে পারবেন না কারণ ওই সমস্ত দেশগুলোতে অনেক টাকা লাগে যেতে প্রায় ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত। যাই হোক আমরা নিচ থেকে জেনে নেব যে বর্তমান সময়ে সুইজারল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি।

# ডাক্তার,

# নার্স,

# ফার্মাসিস্ট,

# আইনজীবী,

# ইঞ্জিনিয়ার,

# শিক্ষক,

# টেকনিশিয়ান  

# হোটেল বয়

# ড্রাইভার ও

# কৃষক।  

তো আশা করি যে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে সুইজারল্যান্ডে বর্তমানে কোন কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। তো আপনারা যারা সুইজারল্যান্ড যেতে যাচ্ছেন তারা যদি উপরে দেওয়ায় কাজগুলোর মধ্যে অভিজ্ঞ থাকেন তাহলে আপনাদের সবচেয়ে বেশি ভালো হবে। কারণ এইসব দেশগুলোতে অভিজ্ঞ লোকদের বেশি মূল্যায়ন করে থাকে।

সুইজারল্যান্ড কোন কাজের বেতন কত

উপরে দেওয়া তথ্যের মাধ্যমে অবশ্যই দেখেছেন যে সুইজারল্যান্ডের বর্তমানে কোন কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি এবং জানতে পেরেছেন যে সুইজারল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন কাজের বেতন কত টাকা।

ডাক্তার, নার্স, ফার্মেসিস্ট ও সহকারী চিকিৎসক এ সমস্ত পেশার লোকেদের সবচেয়ে বেশি বেতন দিয়ে থাকে। সুইজারল্যান্ড এর টাকাকে বলা হয় সুইচ ফ্রেঞ্চ, সুইজারল্যান্ডের ১ সুইচ ফ্রেঞ্চ এ বাংলাদেশি বর্তমান টাকার ১২০.৪৫ টাকা। উপরে যে কাজগুলো দেখতে পাচ্ছেন সেগুলোর বেতন সুইজারল্যান্ডের ১০,০০০ টাকা থেকে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। যা বাংলাদেশের প্রায় ১২,৯৭,০০০ টাকা থেকে ১৮,০৬,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে একবার ভেবে দেখেছেন যে এই কাজগুলোর ডিমান্ড কি রকম সুইজারল্যান্ডে।

আইনজীবী, শিক্ষক ও ড্রাইভার এই শ্রেণীর কর্মচারী অর্থাৎ পেশার লোকদের সুইজারল্যান্ডের টাকার ৬,৫০০ টাকা থেকে ৮,০০০ টাকা পর্যন্ত, যা বাংলাদেশি টাকার ৭,৮০,০০০ টাকা থেকে ৯,৬৪,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে এই পেশার লোকেদের বেতনও মোটামুটি অনেক। তো আপনারা চাইলে উপর থেকে যে কোন একটি ভিসায় সুইজারল্যান্ড যেতে পারেন।

ইঞ্জিনিয়ারদের মধ্যে কয়েকটি পদ আছে যেমন ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার, আইটি ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এই পেশার লোকদের একটু কম বেতন হলেও এদের অনেক সুবিধা রয়েছে। কারণ এদের দিনে কয়েক ঘন্টা ডিউটি থাকে আর বাকি টাইম শুধু বাসায় কাটাতে হয়, বা যে যেকোন কাজে কাটাতে পারেন। এই সকল ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন সুইজারল্যান্ডের টাকার ৪,৫০০ টাকা থেকে ৬,০০০ টাকা পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৫,৪৫,০০০ টাকা থেকে ৭,২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি সম্পূর্ণ করেছেন আশা করি আপনারা সুইজারল্যান্ডের কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এতে অন্য কোন ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

মাদারীপুর জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা আপনাদের মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুঁজছেন। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। এই পোষ্টের নিচে দেওয়া ক্যালেন্ডারটি মাদারীপুর জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী।

মাদারীপুর জেলা সকল মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা অনেকেই আছেন যারা কর্মব্যস্ততার কারণে বাড়িতে অথবা অফিসের মধ্যে ইফতার করতে পারেন না অনেক সময় বাহিরে যেকোনো জায়গায় ইফতার করতে হয়। তো আপনারা চাইলে এই পোস্টের মাধ্যমে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি এবং সময় স্বল্পতার জন্য এই সাইটটি থেকে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

মাদারীপুর জেলার সকল ভাই ও বোনেরা আপনারা অবশ্যই জানেন যে পবিত্র রমজান মাসে রোজা রাখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি রোজা রাখার জন্য সঠিক সময় ও অতটাই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে এই সাইটের মধ্যে থেকে দেখে নিন আপনাদের মাদারীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪০ am  ৬ঃ১৬ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৭ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৭ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৮ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৮ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৯ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৯ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২০ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২০ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২১ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিবস  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২১ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২২ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৩ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৪ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিবস   সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৭ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৮ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৯ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ৩১ pm