Home Blog Page 10

বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০২৩

0

আপনি যদি বাংলালিংক গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টে আপনি আপনার যাবতীয় সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি সকল ধরনের ইন্টারনেট অফার পেয়ে যাবেন। আপনারা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন অনেকে অনেক ধরনের প্যাক ব্যবহার করে থাকেন। কেউ মাসিক প্যাক ব্যবহার করেন, কেউ সাপ্তাহিক ব্যবহার করেন, কেউ রেগুলার প্যাক ব্যবহার করেন, একেক জনে একেক প্যাক ব্যবহার করে থাকেন।

আপনারা অনেকেই অনেক ধরনের প্যাক ব্যবহার করে থাকেন এই কারণে এই পোস্টের মাধ্যমে আজকে আপনাদের সুবিধার্থে ইন্টারনেট অফার এর প্যাক গুলো আলাদা করে দেওয়া হবে। যাতে আপনাদের সুবিধা হয় সেই সুবিধা অনুযায়ী আপনারা প্যাক গুলো কিনতে পারেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে দেখে নেই কি কি আকর্ষণীয় ইন্টারনেট অফার গুলো আছে এই বাংলালিংক ইন্টারনেট অফারে ।

বাংলালিংক এর মাসিক ইন্টারনেট অফার

আপনারা যারা বাংলালিংক গ্রাহক তারা অনেকেই মাসিক প্যাক ব্যবহার করে থাকেন। মাসে একবার করে ইন্টারনেট প্যাক কিনে নিতে চায়, অনেকে আছেন বারবার ইন্টারনেটকে না ঝামেলা মনে করেন তাই একেবারে মাসিক প্যাক কিনে নেন। শুধু তাদের সুবিধার্থে এই প্যাকগুলো আলাদা করে দেয়া হলো।

রিচার্জ                                  অফার                                 মেয়াদ

২০৯ টাকা                          ২.৫জিবি                               ৩০ দিন

২৯৯ টাকা                            ৬ জিবি                              ৩০ দিন

৩৪৯ টাকা                          ৩০ জিবি                              ৩০ দিন

৩৯৯ টাকা                          ৪০ জিবি                              ৩০ দিন

৪৯৯ টাকা                          ৫০ জিবি                              ৩০ দিন

বাংলালিংক এর সাপ্তাহিক ইন্টারনেট

যারা সাপ্তাহিক অফার গুলো ব্যবহার করে থাকেন বা তার চেয়েও কম দিনের ইন্টারনেট প্যাক গুলো ব্যবহার করে থাকেন। তাদের জন্য কিছু আকর্ষণীয় অফার দিচ্ছে বাংলালিংক ইন্টারনেট অপারেটর।  আপনারা শুধু রিচার্জ করলেই পেয়ে যাবেন আপনাদের নির্দিষ্ট পরিমান ইন্টারনেট । নিচের ছকের মাধ্যমে আপনাদের সকল  সাপ্তাহিক  ইন্টারনেট অফার গুলো তুলে ধরা হলো।

রিচার্জ                                  অফার                                       মেয়াদ

৩৬ টাকা                              ১জিবি                                       ৪ দিন

৪১ টাকা                           ১.৫ জিবি                                       ৪ দিন

৫৮ টাকা                            ৩ জিবি                                       ৪ দিন

৬৪ টাকা                         ৪.৫ জিবি                                       ৪ দিন

৬৮ টাকা                            ৫ জিবি                                       ৪ দিন

৮৯ টাকা                            ২ জিবি                                        ৭ দিন

১১৪ টাকা                          ১০ জিবি                                       ৭ দিন

১২৯ টাকা                         ১৪ জিবি                                        ৭ দিন

১৪৯ টাকা                         ১৬ জিবি                                        ৭ দিন

১৬৯ টাকা                        ১৮ জিবি                                         ৭ দিন

বাংলালিংকের বান্ডেল অফার

বাংলালিংক বান্ডেল অফার আপনারা অনেকেই আছেন যারা একসাথে ইন্টারনেট এবং মিনিট ব্যবহার করতে চান । আলাদা ইন্টারনেট বা আলাদা মিনিট কিনতে অনেকেই বিরক্ত বোধ করে থাকেন। তাই বাংলালিংক অপারেটর আপনাদের দিচ্ছে বান্ডেল অফার যে অফারে আপনারা ইন্টারনেট এবং মিনিট একসাথে পাবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই কি কি আকর্ষণীয় বান্ডেল বাংলালিংক অপারেটর।

রিচার্জ                                 বান্ডেল অফার                                মেয়াদ

১৫৮ টাকা                           ৪ জিবি + ১৫০ মি.                           ৩ দিন

১৯৮ টাকা                           ৫ জিবি + ২০০ মি.                        ৩০ দিন

২৯৮ টাকা                          ৮ জিবি + ৩০০ মি.                         ৩০ দিন

৪৯৮ টাকা                        ২৫ জিবি + ৭০০ মি.                         ৩০ দিন

৫৯৮ টাকা                        ৪০ জিবি + ৯০০ মি.                         ৩০ দিন

৬৪৮ টাকা                        ৪৫ জিবি + ৯০০ মি.                        ৩০ দিন

আপনারা যারা বাংলালিংক এর নিয়মিত গ্রাহক তারা এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি বাংলালিংকের সকল ধরনের অফার পেয়ে যাবেন। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার যে সকল বাংলালিংক ইউজার বন্ধুরা আছে তাদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এই পোষ্টে যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব। এবং আরো অনেক প্রয়োজনীয় পোষ্ট পেতে এই পেজে ভিজিট করুন।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, বাণী ও কবিতা

0

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অনেকেই অনেক ধরনের উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, বাণী ও কবিতা খুঁজে থাকেন ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য এবং মুক্তিযুদ্ধের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে উক্তি, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে স্ট্যাটাস, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ক্যাপশন, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ছন্দ, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কবিতা তুলে ধরা হবে। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, বাণী, ক্যাপশন ও কবিতা। 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে উক্তি

 

১. মুক্তিযুদ্ধের সেই মহানায়করা তাদের জীবনের বিনিময়ে দিয়ে গেছেন আমাদের এই বাংলাদেশ। 

২. ওদের ছিল না কোন ভয়, ছিল না প্রাণ হারাবার ভয়। হয় লক্ষ্য ছিল একটাই এ দেশকে মুক্ত করে ছাড়বো। 

৩. বিজয়ের পতাকা ওড়াবে বলে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের জীবনের পরোয়া না করে দিনরাত পাক হানাদার বাহিনীদের সাথে যুদ্ধ করে গেছেন। 

৪. পাক হানাদার বাহিনীদের কাছ থেকে দেশকে মুক্ত করার লক্ষ্যই ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের।  

৫. মুক্তিযোদ্ধারা কি ভেবেছিল যে এ দেশ স্বাধীন হবে, মুক্তিযোদ্ধারা কখনো ভেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনা। 

৬. ভয়কে জয় করেই একজন মুক্তিযোদ্ধা দেশকে স্বাধীন করার জন্য তার জীবনকে বিলিয়ে দেয়। 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি 

১. গরিবের উপর অত্যাচার করলে একটা কথাই মনে রেখো আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে। 

২. প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ইচ্ছা আমার নেই, আমার ইচ্ছে একটাই এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো এবং তাদের একটি স্বাধীন দেশ উপহার দেব। 

৩. আমরা যখন মরতে শিখেছি তখন আমাদের কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।

৪. ওরে রাজাকারের দলেরা তোরা আমার দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের থামিয়ে রাখতে পারবি না। দেশকে স্বাধীন করেই ছাড়বো ইনশাল্লাহ। 

৫. মুক্তিযুদ্ধের আন্দোলন মুখ দিয়ে বললেই হয় না, আন্দোলনের জন্য জনমত সৃষ্টি করতে হবে। পায়খানাদার বাহিনীদের সাথে লড়তে হবে। 

৬. বাংলাদেশ আছে বাংলাদেশ থাকবে আমার এই দেশের মুক্তিযোদ্ধারা যতদিন বেঁচে আছে। 

৭. বাংলার মাটিতে অবশ্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই।

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে স্ট্যাটাস

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে স্ট্যাটাস

 

* এদেশের মানুষের মুখ দেখেছি আমি, তাদের এই মায়াবী মুখ দেখে জীবনে আর কিছু খুঁজতে যায়নি কোথাও। 

* মাগো তোমার ভাবনা কেন, ভয় নেই তোমার, আমরা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করতে জানি তোমার কোলেতে এনে দেবো মুক্তিযোদ্ধাদের স্বাধীনতার দেশ। 

* যে জায়গা থেকে এসেছিল স্বাধীনতার ডাক, সেখানে আজও শোনা যায় শহীদদের জয় ধ্বনি ও চিৎকার। 

* স্বাধীনতা কখনোই স্বাধীন ছিল না অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাদের বিনিময়ে পেয়েছি এই স্বাধীন দেশ। 

* স্বাধীনতা তুমি, শহীদদের রক্তে মাখা উজ্জ্বল দিনের অপেক্ষায় কাটিয়ে দিয়েছিলে নয় মাস। 

* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিল এদেশের মানুষের ভালোবাসার মায়া আমি ছাড়তে পারবো না, তাইতো দিয়েছিল স্বাধীনতার ডাক। সেই ডাকেই তো মুক্তিযোদ্ধারা করেছে এ দেশকে স্বাধীন। 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ছন্দ 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ছন্দ 

ওরে তোরা শুনবি নাকি আয়, মুক্তিযুদ্ধের ঐদিন কি হয়েছিল শুনবি নাকি আয়। প্রাণ ভরা কন্ঠে জয় বাংলা বলে যখন ডেকেছিল তরুণরা তখনই হানাদার বাহিনী নির্মমভাবে নিল তাদের প্রাণ। তবুও থামেনি জয় বাংলার মিছিল, চলেছে নয় মাস জয় বাংলার মিছিল। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ শেষে বীরের বেশে ফিরলো মায়ের ঘরে। কত মায়ের কোল খালি করে বীরের দল পাড়ি জমিয়েছে ওপারেতে। তবুও  তাদের বিনিময়ে পেয়েছি স্বপ্নের দেশ, বাংলাদেশ।   

যদি তোরা শুনতে চাস একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের গল্প, চলে আয় বীরদের গল্প শুনতে। বীরের মতো লড়েছে তারা ছিল না তাদের মৃত্যুর ভয় দেশের জন্য জীবন দিয়েছে ছিল না তাদের জীবনের কোন পরোয়া। কত মায়ের কোল খালি করে দিয়েছে এই স্বাধীন দেশ। 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা

এইতো সেদিন শত শত মানুষ হায় যশোর রোড যে এখনো কথা বলে। সময় চলেছে রাজপথ ধরে যশোর রোডেতে মানুষের মিছিল, এক মানুষের হাহাকার যেন থামছে না কবে হবে এই দেশ স্বাধীন। ওরে তোরা থাম এবার পারছে না আর এদেশের কৃষক, জেলে শ্রমিক, ছাত্ররা। অগনিত নারী পুরুষ ও শিশুর প্রাণ এর বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এ দেশ। যারা সাধারণ মানুষ মৃত্যুর ভয়ে করেনি দেশ ত্যাগ, অস্ত্র হাতে লড়েছে তারা পাখ হানাদারদের রুখতে। তারাই দিয়ে গেছেন মুক্তিযোদ্ধার চেতনার গান আর এদেশের স্বাধীনতা। 

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কবিতা

স্বাধীনতা তুমি
শামসুর রহমান

স্বাধীনতা তুমি,

রবীন্দ্র ঠাকুরের অজর কবিতা অবিনাশী গান। 

স্বাধীনতা তুমি,

কাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো;

মহাপুরুষ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কাঁপা স্বাধীনতা তুমি। 

শহীদ মিনারে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির,

উজ্জ্বল সভা স্বাধীনতা তুমি।

স্বাধীনতা তুমি,

পতাকা শোভিত স্লোগান মুখর ঝাঁঝালো মিছিল। 

ফসলের মাঠে কৃষকের হাসি,

স্বাধীনতা তুমি, 

রোদেলা দুপুরে মধ্যপুকুরের গ্রাম্য মেয়ের অবাধ সাঁতার;

মজুর জুবার রোদে ঝলসিত দক্ষ বাহুর গ্রন্থিল পেশী।

অন্ধকারের খাকা সীমান্তে মুক্তি সেনার চোখের ঝিলিক তুমি,

বটের ছায়ায় তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীর। 

স্বাধীনতা তুমি,

শাণিত কথার ঝলসানি। 

চায়ের দোকানে আর মাঠের ময়দানে ঝোড়ো সংলাপ, 

কালবৈশাখের দিগন্ত জোড়া মক্ত ঝাপটা। 

স্বাধীনতা তুমি,

পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন। 

স্বাধীনতা তুমি,

বোনের হাতের নম্র পাতায়  মেহেদীর রং। 

স্বাধীনতা তুমি,

বাগানের ঘর, কোকিলের গান,

আর বয়সি বটের ঝিলমিল পাতা।  

হে কিশোর শোনো
মহাদেব সাহা

একদিন শোনো এই দেশটাতে দানবেরা দেয় হানা,

পুড়ে ছারখার মাঠের শস্য, মানুষের আস্তানা;

ভয় নিরবধীর রক্তে ভরা পুরো শহর।

ভয় নীরবধীর শকুনেরা মেলে ডানা,

শোন একদিন এই দেশটিতে মুক্তিযুদ্ধ হয়।

আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির ঘোঁচাবে দুঃখ ভয়।

এই দুটি হাত স্বাধীন অবাধ হয়ে ওঠে দুর্জয়,

“হে কিশোর শোনো”

সেদিন যুদ্ধ করেছে জয়,যুদ্ধ করেছে জয়। 

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে আপনার পরিচিত আশেপাশের লোকগুলো মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কিছু জানতে পারে। এই ধরনের আরো পোস্ট পেতে সাইটটিতে ভিজিট করুন। 

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতি- অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ

0

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে বর্তমান সময়ে ভূমি উন্নয়ন কর  পরিশোধ এর নতুন নিয়মাবলী গুলো। তো আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরব ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের পদ্ধতি এবং অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে হয়। তো আপনারা যদি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েন তাহলে আশা করি যে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের পদ্ধতি গুলো জানতে পারবেন এবং ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে উন্নয়ন কর পরিশোধ হতে পারবেন।

অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনার জমির যে সকল প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সেগুলো আজীবন সংরক্ষিত থাকবে এবং জমির জালিয়াতি বা দুর্নীতি থেকে নিশ্চিন্ত থাকা যাবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমির তথ্য ব্যাংকের মাধ্যমে এবং অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের নিয়ম চালু করেছেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে চলুন দেখে নেই ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতি এবং অনলাইন এর মাধ্যমে কিভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা যায়।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতি

বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় জমি সংক্রান্ত অনেক জালিয়াতি বা ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনেকে অনেকের জমি ছিনিয়ে নিচ্ছে। এবং ভূমি অফিসে গিয়ে অনেক মানুষের বিভিন্ন হয়রানির শিকার হতে হয়। সেই কারণে বাংলাদেশ সরকার ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতির নতুন নিয়ম চালু করেছেন, যা অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে পারবে।

অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ

তাহলে আমরা এখন দেখে নেব যে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে যে নতুন করে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতির নিয়ম করেছেন সে সকল নিয়মাবলী।

» যদি অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে চান তাহলে land.gov.bd অথবা www.idtax.gov.bd এর যেকোনো একটিতে ঢুকে এনআইডি কার্ড, মোবাইল নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। তারপর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে  ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে হয়। 

» এছাড়াও আপনি ভূমি মন্ত্রণালয়ের কল সেন্টার ৩৩৩ বা ১৬১২২ ফোন করে আপনার এনআইডি কার্ড, মোবাইল নাম্বার, জন্ম তারিখ এবং জমির সকল তথ্য দিয়ে আয়কর পরিশোধ করতে পারবেন।

» সর্বশেষ পদ্ধতিটি হল যার যার ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টার থেকে অথবা নিজেদের ইউনিয়নের ভূমি উন্নয়ন অফিস থেকে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে পারবেন।

অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ

আপনারা হয়তো উপরে দেখেছেন যে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের নিয়মগুলি। তাহলে এখন দেখে নিন কিভাবে অনলাইনে এর মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতি।

১. উপরে যে দুইটি ওয়েবসাইট দ্বারা রয়েছে ওয়েবসাইটে ঢুকে জাতীয় পরিচয় পত্র, এন আই ডি কার্ড নম্বর, মোবাইল নম্বর এবং জন্ম নিবন্ধন তারিখ দিয়ে নিবন্ধন করে নিতে হবে।

২. তারপর রেকর্ড বা খারিজ খতিয়ানের কপি।

৩. তারপরে পূর্ববর্তী দাখিলার কপি।

৪. বিকাশ, রকেট বা নগদ যেকোনো একটির মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে পারবেন।

সর্বশেষ

প্রিয় গ্রাহক আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি যে অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতির বিষয়ে জানতে পেরেছেন। আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে অন্য একটি ভাই অথবা বোন ডিজিটাল যুগের অনলাইন পদ্ধতির ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ এর বিষয়ে জানতে পারে।

সেন্টমার্টিন নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও ছন্দ

0

সেন্টমার্টিনের চারপাশে সাগরের নীল ঢেউ যেন সবসময় তার সৌন্দর্য ছড়িয়ে বেড়ায়। সেন্টমার্টিনের এই প্রবাল দ্বীপটি হল বাংলাদেশের অন্যতম একটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণীয় দ্বীপ। যে দ্বীপটিতে প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ তাদের মনের শান্তি ও আত্মতৃপ্তির জন্য সেখানে ভ্রমণ করে থাকে। সেন্টমার্টিন একবার যে গিয়েছে সে বারবার যেতে চাইবে, তো যারা বারবার যেতে পারে না তারা সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্য অন্তরে বাহিয়া সেন্টমার্টিন নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্যাপশন স্ট্যাটাস ও পছন্দ দিয়ে থাকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে।

সেন্টমার্টিন নিয়ে যতই লিখব ততই আসলে কম হয়ে যাবে, সত্যি বলতে যারা এই সেন্টমার্টিনের দিকে কখনো ভ্রমণ করেছে তারাই এর সৌন্দর্য ও মায়ার মধ্যে পড়ে গেছে। তারা এই সেন্টমার্টিন নিয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস উক্তি ছন্দ ও ক্যাপশন লিখে থাকে। তো তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে সেন্ট মার্টিন নিয়ে কিছু বিখ্যাত উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও ছন্দ তুলে ধরছি। আপনারা চাইলে এই পোস্টটি সম্পন্ন পরে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সেন্টমার্টিন নিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও ছন্দ গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

সেন্টমার্টিন নিয়ে স্ট্যাটাস 

সেন্টমার্টিন নিয়ে স্ট্যাটাস 

» সমুদ্রের অপূর্ব সৌন্দর্যকে উপেক্ষা করার ক্ষমতা কারো নেই।

» প্রিয় মানুষটার হাতটি ধরে সমুদ্রের পাশে চাঁদনী রাতে হেঁটে চলা সে যেন এক অন্যরকম অনুভূতি।

» সমুদ্রের গন্ধ নাও এবং আকাশ কে অনুভব করো।

» সাগর যেখানে নিজের বিশালতার উপমা নিয়ে দাঁড়ায়। সাধারণ সত্যি সেখানে কিছু ই নয়। আপনি আমি কেন সাগরের মত বিশাল হব না। 

» আমাদের জীবনের সুখ-শান্তিগুলো হলো সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো যা সবসময় আসেনা।

» আমার সাথে দেখা করুন যেখানে আকাশ সমুদ্রকে স্পর্শ করে। আমার জন্য অপেক্ষা করুন যেখানে পৃথিবী শুরু হয়।

» রোদে থাকুন, সাগরে সাঁতার কাটুন, বনের বাতাস গ্রহন করুন।

» আমরা কেন সমুদ্রকে ভালবাসি, কারণ আমরা ভাবতে পছন্দ করি এবং কিছু চিন্তা করার জন্য এটিতে কিছু শক্তি রয়েছে।

» মানুষের ভালোবাসা হওয়া উচিত সমুদ্রের মতো যা কখনো শেষ হবার নয়।

» আপনি যে পানির প্রতিটি ফোঁটা পান করেন, প্রতিটি নিঃশ্বাস নিন, আপনি সমুদ্রের সাথে যুক্ত। আপনি পৃথিবীতে কোথায় থাকেন তা বিষয় নয়।

» আমি আবার একা আছি এবং আমিও চাই সুন্দর আকাশ ও খোলা সমুদ্রের সাথে একা থাকতে।

» এক ফোঁটা পানিতে সব মহাসাগরের সমস্ত রহস্য পাওয়া যায়।

» সমুদ্রের নোনা জল যেমন সমস্ত ক্ষতকে সেরে তোলে ঠিক তেমনি জীবন সহজ হয় যদি নোনা জলের মতো স্পর্শ হয়।

সেন্টমার্টিন নিয়ে ক্যাপশন 

সেন্টমার্টিন নিয়ে ক্যাপশন 

» মানুষের চিন্তা হতে হবে সমুদ্রের মতো অসীম।

» বসে বসে অপেক্ষা করবেন না, সেখান থেকে বেরিয়ে আসুন, জীবন অনুভব করুন। সূর্য স্পর্শ করুন, এবং সমুদ্রের মাঝে নিমজ্জিত হোউন।

» নিজেকে সমুদ্রে মুক্তভাবে ছেড়ে দিয়ে দেখে নাও তুমি কেমন।

»  আপনি যখনই সময় পাবেন তখনই সাগরের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করুন। কারণ সাগরের গর্জন আপনার আত্মার সাথে কথোপকথন করার প্রয়াস রাখে।

» জীবনে সপ্নের সীমা নেই, এগুলো ঠিক সমুদ্রের মতো।

» সমুদ্রের তীরে যদি থাকে সঙ্গিনী তাহলে তো কোনো কথায় নাই, শুধু আনন্দ আর ফুর্তি ভরে যাবে মন ও প্রাণ।

» শত্রু এবং সমুদ্র শান্ত থাকলে সবাই অস্ত্র ধরে রাখতে পারে।

» এক গভীর সমুদ্র ভালোবাসার পরেও যার অন্যর প্রতি ঝোঁক, সেই মানুষটা ভুল শুধরে গিয়ে আবার আমারই হোক।

» শুধুমাত্র সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থেকে কখনোই এটি পার করা সম্ভব নয়।

»  সাগরের উদাহরণে নিজেকে সাজিয়ে তুলুন। এক সাগর ভালোবাসা নিয়ে আপনার প্রিয়জনের কাছে উপস্থিত হন। ‌ দেখবেন আপনার ভালবাসা তার ভালোবাসাকে হারিয়ে দেবে। ‌

» মানুষের ভালোবাসা হওয়া উচিত সমুদ্রের মতো যা কখনো শেষ হবেনা।

» সমুদ্রের নীল ঢেউ আর ঝকঝকে আকাশে হৃদয় সম্পূর্ণ হয় তখনই যখন কেউ তার আত্নার খোরাককে পেয়ে যায়।

» সমুদ্রের একটি ভাঙ্গা তরঙ্গ পুরো সমুদ্রকে ব্যাখ্যা করতে পারে না।

» সাগরের মত গভীর ব্যক্তিত্বের মানুষগুলো বরাবরই গম্ভীর হয়ে থাকে। সবার চেয়ে আলাদা হয়। কাউকে জানতে ও দেয় না, সে নিজের ভেতর কি লুকিয়ে রেখেছে।‌

সেন্টমার্টিন নিয়ে ছন্দ 

সেন্টমার্টিন নিয়ে ছন্দ 

» মানুষের চোখের পানির একটি অসাধারণ সমাধান হলো সমুদ্রের লবণাক্ত পানি।

» ডিপ্রেশনে ভালো থাকার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো সমুদ্রের পাশে বসে সময় কাটানো।

» যেই ব্যাক্তি সমুদ্র না দেখেই মরে যায়, সে জীবনে দারুণ কিছু মুহূর্ত উপভোগ করতে পারেনি।

» ভূমিতে যেমন মানুষের রাজত্য সমুদ্রে তেমনি মাছেদের।

» মাছ ধরতে হলে যেমন সমুদ্রে নামতেই হবে, সফলতা আনতে হলে তেমনি জীবনযুদ্ধে যেতেই হবে।

» নীল সমুদ্রের এক ফোঁটা জল মনেরও আঙ্গিনায় নাড়া দিয়ে যায়।

» সমুদের যেমন কোনো শেষ বা শুরু নেই তেমনি তোমার প্রতি আমার ভালোবাসারও শেষ নেই। এই ভালোবাসা অনন্তকাল রয়ে যাবে স্মৃতিরও মানসপটে।

» আমাকে সমুদ্রে নিয়ে যাও কেননা সমুদ্র আমাকে তার মুগ্ধতায় মুগ্ধ করেছে।

» আমি তোমার ভালোবাসায় এমনভাবে হারিয়ে যাই যেমন সমুদ্রের বিশাল তরঙ্গ স্রোতের সাথে মিশে একাকার হয়ে যায়, সাথে সাথে ভুলে যায় তার সকল তীব্রতা।

» মন ভোলানো সমুদ্রের কাছে এলে মানুষের মনও সমুদ্রের মতোই বিশাল হয়ে যায়।

» এখনো মানুষের কাছে সাগরের রহস্য অমীমাংসিত। প্রচন্ড গভীরতা আর আদিম অন্ধকার নিয়ে সাগর এখনো সবার কাছ থেকে অধরা।

» কাউকে ভালোবাসলে এক বুক সমুদ্র নিয়ে ভালোবাসতে হবে নয়তো ভালোবাসা ছিটকে যাবে।

» সমুদ্রের নীল রাশি মানুষের মনের মূর্ছনায় নিয়ে আসে নিয়ে এক অন্যরকম স্বস্তি।

» ভূ-পৃষ্ঠে যেমন মানুষের রাজত্ব, সমুদ্রে যেমন মাছেদের আর তেমনি আমার মনেরও রাজ্যে তোমারই রাজত্ব।

» সমুদ্রের নীল বিশালতায় চারপাশে রাশি রাশি ঢেউয়ের গর্জন মনের ব্যাকুলতা ও অস্থিরতাকে নিমিষেই মিশিয়ে দেয় এক অদ্ভুত ভালোলাগায়।

» এক সমুদ্র সত্যিকারের ভালোবাসা তোমার বুকে ঠাঁই হয়ে যায় যা কখনো ফুরাবার নয়, হারাবার নয়। ভালোবাসা ভালোবাসা হয়েই থাকে।

» সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষ সাগরের কাছ থেকে দুঃসাহসী এবং অদম্য হওয়ার শিক্ষা গ্রহণ করেছে। সাগর সব সময় মানুষের কাছে এক দুঃসাহসী অভিযান। ‌

» সাগরের ঘ্রাণ নিয়ে আকাশের বিশালতা উপভোগ করাই যেন জীবনের অন্যরকম এক অধ্যায়ের উপলব্ধি করা।‌ সবাই সেটা পারে না। সাগর সবার কাছে ধরা দেয় না।

নেত্রকোনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

এই পোষ্টের মাধ্যমে নেত্রকোনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হবে। আপনারা যারা নেত্রকোনা বসবাসকারী প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা পবিত্র রমজান মাসের সঠিক তথ্যের ক্যালেন্ডার খুঁজছেন আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। একটা বছর ঘুরে আসে আমাদের পবিত্র রমজান মাস। এই পবিত্র রমজান মাসের জন্য আমরা মুসলমান সবাই অপেক্ষা করে থাকি। তো যাই হোক যদি আপনারা আপনাদের নেত্রকোনা জেলার সঠিক ক্যালেন্ডার কোথাও খুঁজে না পান আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে পাবেন। 

নেত্রকোনা জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির জন্য এই ক্যালেন্ডারটি প্রযোজ্য। পবিত্র রমজান মাসে আমরা সবাই কর্মব্যস্ততার কারণে বাড়িতে জলানো ক্যালেন্ডার দেখার সময় পাইনা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ধরনের কাজে আমরা আটকা পড়ে যায়। অবশ্যই আপনারা মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তো সেই অনুযায়ী আপনারা চাইলেই এই সাইডে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

নেত্রকোনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নেত্রকোনা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্যের জন্য এই সাইটগুলোতে ভিজিট করে থাকেন। আশা করি আপনারা সঠিক তথ্যই পাবেন এবং যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে আশেপাশের লোকজনদের মাঝে শেয়ার করবেন যাতে তারা পবিত্র রমজানের সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচি পেয়ে যায়। 

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ  বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৯ am  ৬ঃ১৩ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৪ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৪ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৫ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৫ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৬ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৬ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৭ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৮ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৮ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ    বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৯ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৯ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২০ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২০ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২১ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২১ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২২ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২২ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৩ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৩ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ  বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৪ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৪ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৫ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৫ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৬ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৬ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৭ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৭ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৮ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৮ pm

চাঁদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

চাঁদপুরের সর্বস্তরের সকল ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।পবিত্র রমজান মাসে আশা করি সকলেই ভাল আছেন এবং সুস্থ আছেন। আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে চাঁদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী। আপনারা যারা চাঁদপুর জেলায় বসবাস করেন তারা চাইলে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি।

চাঁদপুর জেলায় অন্যান্য জেলার যে ভাই ও বোনেরা আছেন তারাও চাইলে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেখে নিতে পারেন আপনাদের সুবিধার্থে। সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক সময়ে পালন করা সুন্নাহ সেটা আমরা সবাই জানি এবং কি সঠিক সময়ে করা উচিত।

চাঁদপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

চাঁদপুর জেলা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সর্বশেষ বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক যে ঘোষণা করা হয়েছে। সেই ঘোষণা অনুযায়ী আজকের এই সব তৈরি করা হয়েছে আশা করি আপনারা সঠিক তথ্য পাবেন। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন  সেহরির সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am  ৬ঃ১৪ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৪ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৫ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৫ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৬ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৬ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৭ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৭ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৮ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৮ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন সেহরির সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৯ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৯ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২২৫ am ৬ঃ২০ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২১ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২১ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২২ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২২ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৩ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৩ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৪ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিন  সেহরির সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৪ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৫ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৫ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৬ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৬ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৭ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৭ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৮ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৮ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৯ pm

 

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা আপনাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন। আশা করি এই পোষ্টের নিচে থেকে আপনারা আপনাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি পেয়ে যাবেন। 

আসলে আমাদের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া খুবই জরুরী একটি বিষয়। ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার যে সকল ভাই ও বোনেরা কর্মব্যস্ততার কারণে বাড়িতে ইফতার করতে পারেন না বা অনেকে আছেন অফিসেও ইফতার করতে পারেন। এই পোস্ট থেকে আপনারা চাইলে প্রতিদিনের ইফতারের সময়সূচি ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন। 

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর রমজান মাসের রোজা আমাদের প্রত্যেক মুসলিমদের উপর ফরজ করে দিয়েছেন। আমরা অবশ্যই সেটা মানার চেষ্টা করি এবং তা মেনে থাকে। তাহলে অবশ্যই আমাদের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক হওয়া দরকার এবং মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন হে আমার প্রিয় বান্দা ও বান্দিরা তোমরা যারা যারা রোজা রাখবে আমি সেই রোজার সওয়াব নিজ হাতে দেব। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন আপনাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৮ am  ৬ঃ১১ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১২ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১২ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১৩ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৩ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৪ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৪ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৫ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৫ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৬ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৭ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৭ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৮ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৮ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৯ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৯ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২০ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২১ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২১ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২২ pm

নাজাতের ১০ দিন 

 তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২২ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৩ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৩ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৪ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১৪ am ৬ঃ২৪ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৫ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৫ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৬ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৬ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৭ pm

 

এস এস সি রেজাল্ট ২০২৩ দেখার নিয়ম মার্কশিট সহ

0

এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট এর ফল প্রকাশ কবে হবে এটা আসলে বাংলাদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই ফলগুলো প্রকাশ হয়ে থাকে। বোর্ড থেকে রেজাল্ট রিলিজ হওয়ার পর আমরা অনলাইনে বা আমাদের স্কুলে রেজাল্ট গুলো পেয়ে থাকি। তবে এ বছর ডিসেম্বরের মধ্যেই ফল প্রকাশ হবে আশা করা যায়। আমরা যারা এসএসসি পরীক্ষার্থী ২০২৩ সালে অংশগ্রহণ করেছি তো আমরা সবাই আসলে হাত গুটিয়ে বসে আছি যে কবে আমাদের রেজাল্ট বের হবে কার কেমন ফলাফল হবে।

এস এস সি রেজাল্ট ২০২৩

বর্তমানে যিনি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন তিনি জানান পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হবে। এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্টের ফলাফল নভেম্বরের লাস্টের দিকে না হয় ডিসেম্বরের শুরুতে। ২০২৩ সালের মোট পরীক্ষার্থী জাতীয় শিক্ষা বোর্ড থেকে গণনা করা হয়েছে যে এবছরের মোট শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন এসএসসি সমমান ও দাখিল সব মিলিয়ে মোট ২০ লক্ষ ২১ হাজার ৮৬৮ জন পরীক্ষার্থী। তাহলে চলুন দেখে নেই কিভাবে এসএসসি রেজাল্ট আমরা দেখব।

এসএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম

আমরা কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই রেজাল্ট দেখতে পারবো। রেজাল্ট দেখার কিছু নিয়ম দেওয়া হল।

  • আমরা সর্বপ্রথম গুগলে গিয়ে সার্চ করব Educationboardresults.gov.bd  লিখে ক্লিক করতে হবে।
  • সেখানে থাকা প্রথমে এক্সামিনেশন অপশনে ক্লিক করে আপনি যে বোর্ডের সেই বোর্ডের নাম নির্বাচন করতে হবে।
  • তারপর আপনার ২ নাম্বার অপশন থাকবে সেখান থেকে আপনাকে ইয়ার অপশন এ ক্লিক করতে হবে আপনি কোন সালের পরীক্ষার্থী।
  • তারপর ৩ নাম্বার অপশন এ আপনাকে বোর্ড অপশনে গিয়ে আপনাদের যার বোর্ডের যে নাম সেই শিক্ষা বোর্ডের নাম সিলেক্ট করতে হবে।
  • তারপর ৪ নাম্বার অপশনে গিয়ে আপনাদের যে রুল নম্বরটি আছে সেই নম্বরটি দিতে হবে।
  • ৫ নাম্বার অপশনে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিতে হবে।
  • ৬ নাম্বার অপশনে থাকবে ৩+৪, ৫+৪, ২+৮  এই রকম যোগ সংখ্যা থাকবে। পাশে একটি খালি ঘর থাকবে , ওইখানে যেভাবে যোগ দেওয়া থাকবে আপনাকে ঠিক সেই ভাবেই যোগ করে খালি ঘর পূরণ করতে হবে।

সকল শিক্ষা বোর্ডের লিংক

আমরা দেখব কোন বোর্ডের কোন লিংক দিয়ে আমাদের রেজাল্ট গুলো দেখতে হবে। আমরা এক এক জন এক এক বোর্ডের তো আমরা যে বোর্ডের সেই বোর্ডের লিংক দিয়ে আমাদের রেজাল্ট দেখতে হবে অবশ্যই। আমাদের সর্বমোট ১১ টি বোর্ডে পরীক্ষা হয়েছে। তাহলে চলুন দেখে নেই কোন বোর্ডের লিংক কেমন।

শিক্ষা বোর্ডের নাম ও  শিক্ষা বোর্ডের লিংক, 

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা http://dhakaeducationboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ময়মনসিংহ  http://www.mymensingheducationboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী  http://www.rajshahieducationboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা http://www.comillaboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল  http://www.barisalboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম http://www.bise-ctg.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর http://www.jessoreboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর http://www.dinajpureducationboard.gov.bd

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট http://sylhetboard.gov.bd

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, http://www.bteb.gov.bd

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, http://www.bmeb.gov.bd

এসএসসি পরীক্ষার গ্রেডিং সিস্টেম

আমরা দেখব কিভাবে আমাদের রেজাল্টের গ্রেট পয়েন্ট হিসাব করা হয়। এবং কত থেকে কত এর মধ্যে কোন গ্রেট পাওয়া যায়। নিচে এ বিষয়ে একটি টেবিল তৈরি করা হলো।

    মার্কস                          গ্রেড পয়েন্ট                       গ্রেট অক্ষর

০ থেকে ৩২ পর্যন্ত                        ০.০০                         এফ ( F ) গ্রেট

৩৩ থেকে ৩৯ পর্যন্ত                     ১.০০                          ডি ( D )  গ্রেট

৪০ থেকে  ৪৯ পর্যন্ত                     ২.০০                          ছি ( C )  গ্রেট

৫০ থেকে ৫৯ পর্যন্ত                     ৩.০০                          বি ( B )   গ্রেট

৬০ থেকে ৬৯ পর্যন্ত                    ৩.৫০                        এ – ( A- )  গ্রেট

 ৭০ থেকে ৭৯ পর্যন্ত                     ৪.০০                             এ  ( A ) গ্রেট

৮০ থেকে ১০০ পর্যন্ত                    ৫.০০                         এ +( a+)  গ্রেট

শেষ কথা

আপনারা যারা খুব তাড়াতাড়ি রেজাল্ট পেতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টে আপনার রোল নম্বর ও রেজিস্টেশন নাম্বার লিখে আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার ফলাফল দেওয়ার চেষ্টা করব। এই পোস্টে আরো প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে ভিজিট করতে পারেন।

ভালোবাসা নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, হাদিস ও কিছু কথা

0

ভালবাসায় মানুষ হাসে আবার ভালবাসায় মানুষ কাঁদে, ভালোবাসা জিনিসটা বড়ই অদ্ভুত। ভালোবাসা ছাড়া কেউ বা বাঁচতে পারে আবার কেউ বাঁচতে পারে না। পৃথিবীটা ভালোবাসায় ঘেরা তাইতো সবাই ভালোবাসার মায়ায় পড়ে নিজেকে শেষ করে দেয় আবার কেউ বা নিজের জীবনকে সুন্দর করে নেয়। ভালোবাসা জিনিসটা সুন্দর যদি ভালোবাসার মতো করে বোঝা যায় তা না হলে জীবনে অনেক দুঃখ কষ্ট বয়ে যেতে হয়।তো আশা করি আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন তাহলে এই পোষ্টের মাধ্যমে ভালোবাসা নিয়ে অনেক স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ হাদিস ও কিছু কথা পেয়ে যাবেন। 

ভালোবাসা নিয়ে স্ট্যাটাস

১. প্রেম বড় অদ্ভুত কারণ প্রেম শুধু কাছে টানে না দূরেও ঠেলে দেয়। 

২. তোমারে যে চাহিয়াছি একবার, সে জানে তোমারে ভোলা কতটা কঠিন।

৩. ভালোবাসা হচ্ছে একটি মাটির পুতুলের মত তুমি তাকে যেভাবে গড়ে তুলবে সে ঐভাবেই গড়ে উঠবে।

৪. ওগো মোর প্রিয় তুমি তোমারি আছো, কিন্তু আমি আমার নেই।

৫. ভালোবাসা জিনিসটা এমন একটি বস্তু যা মাঝে মাঝে রক্তের সম্পর্ককেও অতিক্রম করে যায় ।

৬. যাকে তুমি ভালোবাসো, তার চোখ দেখলেই তুমি বুঝতে পারবে সে কোন পরিস্থিতিতে আছে।

৭. ভালোবাসার ঋণ অন্য কিছু দিয়ে নয়, ভালোবাসার ঋণ শুধু ভালোবাসা দিয়ে পরিশোধ করা যায়।

৮. তুমি যাকেই ভালোবাসো না কেন অন্তত তার কখনো অমঙ্গল চাইবে না।

৯. কোন কিছুকে ভালোবাসা মানে সে বেঁচে থাক অনন্তকাল, চিরকাল, এই জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত।

১০. একটি ছেলে একটি মেয়ে বন্ধু হতে পারে এবং তারা প্রেমে পড়তে পারে। হয়ত খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে নয়তো খুবই দেরিতে, আর না হয় সারা জীবনের জন্য। কিন্তু প্রেমে তারা পড়বেই।

ভালোবাসা নিয়ে কষ্টের স্ট্যাটাস

* জীবনটা তার সাথেই ভালোবেসে কাটানো সম্ভব যার চেহারা নয় মনটা অনেক সুন্দর। 

* যে নারী তোমাকে নয় তোমার টাকাকে ভালোবাসে, সে কখনো তোমার প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ হতে পারে না। 

* ভালোবাসা জিনিসটা কখনো বলে প্রকাশ করা যায় না, যা দুজন দুজনার মনের ভাষায়, দুজন দুজনার চোখের ভাষায় ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়। 

* তাকেই ভালোবাসা যায় যে শুধু সুখের সময় পাশে থাকবে তা নয় সুখে-দুঃখে সর্ব সময় পাশে থাকাটাই হলো প্রকৃত ভালোবাসা।

* যে ভালোবাসার মানুষগুলো ভুল দেখে চলে ছেড়ে যায় তারা আসলে প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ নয়, প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ সেই যে তোমার ভুলগুলো শুধরিয়ে তোমাকে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে । 

* দুজন দুজনার সাথে মিল না থাকলে একই ছাদের নিচে দূরত্ব লাগে, সেই মানুষগুলো টাকা-পয়সা, ধন-দৌলত বা অন্য কিছুতে সুখী হতে পারে। 

* একজন প্রকৃত প্রেমিক-প্রেমিকা কখনো সুন্দর রূপকে নয় তারা একজন সঠিক ভালোবাসার মানুষকে সবসময় তাদের পাশে চায়। 

* যে নারী তোমার দুঃখের সময় তোমার পাশে থাকে, সাফল্যের পর সেই নারী তোমার হওয়ার যোগ্যতা রাখে। 

ভালোবাসা নিয়ে ক্যাপশন 

১. আসলে ভালোবাসা যায় তাকেই, যে ভালোবাসার মর্যাদা দিতে জানে। 

২. কখনো নিজের চেয়ে বেশি যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষকে ভালবাসতে যেও না, নিজের যোগ্যতার চেয়ে কম যোগ্যতা মানুষকে ভালোবাসবে তাতে অনেক মূল্য পাবে। 

৩. কাউকে জীবন সঙ্গী করতে হলো তাঁকে আগে বুঝতে হবে, তা না হলে পরে পস্তাতে হবে।

৪. ভালোবাসার মধ্যে দুজন দুজনার সাথে যতই মিল থাক না কেন, তাতে মাঝে মাঝে ভুল বোঝা বুঝি হবেই। 

৫. তাকেই ভালোবাসা যায় যে শত খারাপ সময়ের মাঝে ও তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে না। 

৬. ভালোবাসার মানুষ এমন হওয়া উচিত যে তোমার দোষগুলো নয়, তোমার ভুলগুলো ধরিয়ে তোমাকে সঠিক করবে। 

৭. প্রথম দেখায় যে ভালোবাসাটা হয় সেটা ভালোবাসা নয় সেটা হল ভালো লাগা, ভালোবাসা হলো একজন মানুষের সাথে কথা বলা, তার সাথে চলাফেরা, তার পছন্দের জিনিসগুলো বোঝা, তার সাথে ভালো বন্ধুত্ব বজায় রাখা, সুখ দুঃখের সময়গুলোকে ভাগাভাগি করা এগুলোই হল ভালোবাসা মানে। 

ভালোবাসা নিয়ে ছন্দ 

তুমি প্রিয় যেখানেই থাকো না কেন, যত দূরেই থাকুক না কেন এ হৃদয় থেকে কখনো দূরে সরে যাবে না। 

আমি যত সুখ পেয়েছি তোমার কাছ থেকে, আমি যত ব্যথা পেয়েছি তোমার কাছ থেকেই, তবুও আমি তোমাতেই মগ্ন। 

তুমিহীনা জীবন আমার হয়ে যায় একাকী, তুমি ছাড়া এ জীবনে বাঁচার কোন স্বপ্নই আমার জাগে না। 

তুমি বৃষ্টি হয়ে নামলে আমি তাতে ভিজে আমাকে পবিত্র করে নিব, তুমি মেঘ হয়ে ভেসে বেড়ালে আমি সেই মেঘ হারিয়ে যাব। 

মাঝে মাঝে মনে হয় আমার হৃদয়টা তুমি নিয়ে নিছ, কেন জানি আমি আমার থাকি না আমি তোমার হয়ে যাই। 

এ হৃদয়ে যত ভালোবাসা সবই তোমার জন্য, তুমি এ পৃথিবীতে না এলে হয়তোবা আমিও আসতাম না। 

ভালোবাসা নিয়ে হাদিস

ভালোবাসা হচ্ছে ফুলের মত পবিত্র যেখানে শুধু রহমত বর্ষিত করে দিয়েছেন মহান রাব্বুল আলামিন।  ইসলামের একটি বৈধ সম্পর্ক হল একজন স্বামী আর তার স্ত্রী মধ্যে যে পবিত্র ভালবাসা সৃষ্টি হয় তাকেই ইসলাম সমর্থন করে। ইসলাম এই ভালোবাসাকে খুবই গুরুত্ব দিয়েছেন, কারণ প্রেম ভালোবাসা যদি হয় পবিত্র ও সেখানে কোন অপবিত্র সম্পর্ক গড়ে ওঠে না। আমাদের ইসলাম ধর্মে ভালোবাসাটা কোন অপরাধ নয়, যদি সেখানে কোন বেহালাল সম্পর্ক তৈরি না হয়। 

ইসলাম সেই ভালবাসাকে সমর্থন করে যে একে অপরকে ছাড়া কখনো থাকতে পারবে না। জীবনের শেষ মুহূর্ত অব্দি যত বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন তারা একে অপরকে কখনো আলাদা করবে না, এই ভালোবাসাকে ইসলাম সমর্থন করে। যে ভালোবাসায় কোনো মায়া, মহাব্বত বা কোন ধৈর্য্যতা নেই, যে ভালোবাসায় শুধু চাহিদা রয়েছে সে ভালোবাসা ইসলাম কখনোই সমর্থন করে না। 

ভালোবাসা নিয়ে কিছু কথা

যদি সে একাই চলে যেতে চায় তাকে কখনো বাধা দেবে না বরঞ্চ তাকে আরো যেতে দেবে, দেখবে সে কেমন করে তোমাকে ছাড়া থাকতে পারে। ভালোবাসার মানুষ এমনই হয় যে পৃথিবীর কোন শক্তি আটকে রাখতে পারেনা। ভালোবাসার মানুষকে যতই বাধা, যতই খাঁচা বানিয়ে থাকে তাকে আটকিয়ে রাখা হোক না কেন তাতে কোন লাভ হবে না। সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষগুলো এমনই হয়।

ভালোবাসা জিনিসটা হলো একে অপরের পরস্পর বিশ্বাসের উপর টিকে থাকে। যে ভালোবাসাতে বিশ্বাস নেই সে ভালোবাসা কখনো টিকে থাকে না। যাকে ভালোবাসা যায়, তাকে কখনো ভোলা যায় না। তাকে যতই ভোলার চেষ্টা করা হোক না কেন তার অতীতের স্মৃতিগুলো কখনোই ভুলতে দিবে না। মৃত্যু অবধি তাকে মন থেকে সরানো সম্ভব না। 

সর্বশেষ কথা  

ভালোবাসা নিয়ে যা কিছুই লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার আপন মানুষের সাথে শেয়ার করবেন যাতে তাদের সামান্য কিছু ভুলের জন্য তারা ভালোবাসার মানুষ গুলোকে বেশি কষ্ট দিয়ে থাকি তা যেন না করে। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

পবিত্র শবে বরাতের শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ফজিলত ও আমল

0

বর্তমান যুগে প্রায় সবকিছুই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে খুঁজে থাকে তাই আপনাদের মাঝে শবে বরাতের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরবো এই পোষ্টের মাধ্যমে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। পবিত্র শবে বরাতের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি আমল ও ফজিলত সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরা হবে হবে। তাহলে দেখে নিন পবিত্র শবে বরাতের শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ফজিলত ও আমল গুলো।

শবে বরাতের উক্তি

 

১. পবিত্র শবে বরাতের রাত এমন একটি ফজিলত পূর্ণ রাত যে যত পাপী করা হোক না কেন আল্লাহ তাআলার কাছে সেই ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলে তিনি সব গুনা গুলো ক্ষমা করে দেন।

২. শবে বরাতের রাত হচ্ছে নিজের ভুল স্বীকার করে সৃষ্টিকর্তার মাঝে নিজেকে আত্মসমর্পণ করার একটি রাত।

৩. শবে বরাতের রাত এমন একটি রাত যে সারা বছরের আমল এই দিনটিতে উপস্থাপন করা হয় এবং প্রতিদান দেওয়া হয়। তাহলে সৃষ্টিকর্তা এই রাতটিতে কতই না ফজিলত করেছেন।

৪. শবে বরাত হচ্ছে একটি বরকত ময় রাত যে রাতে আপনি যদি মনোযোগ সহকারে সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন বা নিজের জন্য কিছু চাওয়ার প্রার্থনা করেন সেটি অবশ্যই পূরণ হবে।

৫. শবে বরাতের রাত হল আল্লাহ তাআলার এমন বরকত একটি দিন যে রাতে তাআলার কাছে হাজার হাজার বান্দা তাদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত স্বীকার করে রবের দিনে পথে ফিরে যায়।

৬. এই শবে বরাতের রাত্রিতে নিজের হৃদয়কে এমন সুষ্ঠ রাখুন যে আপনার সবচেয়ে শত্রু লোকও যেন আপনার বন্ধু। সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমত যেন আপনার ওপর নাযিল হয়।

শবে বরাতের স্ট্যাটাস

১. আজকে হল পবিত্র শবে বরাত, সকলকে দাও নামাজের দাওয়াত। আল্লাহকে ডাক সারা রাত তাহলে পাবে জান্নাত।

২. শবে বরাতের এই রাত্রিতে শুধু নিজের জন্য নয়, সবার জন্য করো মাথা নত সৃষ্টিকর্তার কাছে।

৩. শবে বরাতের এই রাতে গভীর মনোযোগ সহকারে ডাকো সৃষ্টিকর্তাকে, আর দূরে ফেলো তোমার পাপ।

৪. হে আল্লাহ, তুমি আমাকে দ্বীনের পথে চলার তৌফিক দান করো এবং আমার সুন্দর ভবিষ্যৎ জীবন দান কর।

৫. হে আল্লাহ, এই দুনিয়ার যত বান্দা-বান্দী আছেন সবাইকে আপনার পথে চলার তৌফিক দান করুন এবং আপনার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি আপনি আমাদের ক্ষমা করুন।

৬. শবে বরাতের এই বিশেষ দিনটিতে আপনার ভুলগুলি যদি সাহস করে সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন তাহলে তিনি অবশ্যই ক্ষমা করবেন।

৭. হে আমার সৃষ্টিকর্তা আমি ভুল করেই হোক অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে যে পাপ গুলো করেছি তার জন্য আমি আজকের এই শবে বরাতের রাত্রে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যাতে আমি পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে পারি  আমাকে ধৈর্য শক্তি দিন।

শবে বরাতের শুভেচ্ছা

হে আল্লাহ আপনি পরম দয়ালুময় ও ক্ষমাশীল, এই শবে বরাতের রাতে সবার গুনাহ মাফ করুন। এই বলে জানাই সবাইকে শবে বরাতের শুভেচ্ছা।

সৃষ্টিকর্তা আমাদের এই প্রিয় দিনটি দিয়েছেন শুধু অতীতের সব পাপ গুলো মুছে দেওয়ার জন্য এবং বর্তমানকে সুন্দর করার জন্য। সবাইকে শবে বরাতের শুভেচ্ছা

হে আল্লাহ অতীত এবং বর্তমানের গুনাহ থেকে মুক্ত রাখার তৌফিক দান করুন। ‘আমিন’ সবাইকে পবিত্র লাইলাতুল বরাতের শুভেচ্ছা

হে আল্লাহ এই শবে বরাতের ফজিলত পূর্ণ দিনটিতে আমি আপনার কাছে এই পৃথিবীর সকল মানুষের জন্য শান্তির কামনা করছি আপনি কবুল করে নিন। সবাইকে শবে বরাতের শুভেচ্ছা

এই পবিত্র শবে বরাতে আপনার কাছে আমার একটাই চাওয়ার যে আপনি আমাদের হারাম থেকে এবং জিনা থেকে হেফাজত করুন। শুভ শবে বরাত

হে আমার সৃষ্টিকর্তা হয়তো আমি এই ফজিলত পূর্ণ রাত আর নাও পেতে পারি তাই আজকের এই দিনটিতে আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি যে সকল পাপ কাজ থেকে হেফাজত করুন ‘আমীন’। শবে বরাত মোবারক

পবিত্র এই শবে বরাতের রাতে আল্লাহ তাআলা আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে অনেক রহমত বর্ষিত করুক। পবিত্র শবে বরাতের শুভেচ্ছা

শবে বরাতের ফজিলত

অতীতের যত গুনাহ রয়েছে সকল গুনাহ খালি করার একটি বিশেষ দিন হচ্ছে এই পবিত্র শবে বরাতের দিন। আল্লাহ তাআলা বান্দাদের প্রতি সব রাগ অভিমান ভুলে বসে থাকেন যে আমার কোন বান্দা আছে যে আমার কাছে ক্ষমা চেয়ে তার বাপের পাশ্চিত্য করবে এবং আমি সেই বান্দাকে তার পাপ থেকে মুক্তি করে দেবো। শবে বরাতের ফজিলত পূর্ণ এই দিনটি যখন সমগ্র মানব বছরের আমল আল্লাহর নিকট উপস্থাপন করেন সঙ্গে সঙ্গে সেই প্রার্থনা কবুল করে নেয়।

শবে বরাতের আমল

শবে বরাতের এই রাত্রিবেলায় প্রতিটি মুহূর্ত হল ফজিলতপূর্ণ যা আমল করার একটি বিশেষ সময়। আল্লাহ তায়ালার কাছে নিজের সমস্ত কিছু তুলে ধরা, যাতে তিনি আমাদের উপর শান্তি, ক্ষমাশীল ও ধৈর্যশীলতা বাড়িয়ে দেন। তুমি সৃষ্টিকর্তা আপনি আমাদের এই রাত্রি শুধু আমলনামায় দিয়ে রেখেছেন শুধু আমাদের বিশেষ একটি আনন্দের দিন। আবার শবে বরাতের রাতের দিন ঘরে ঘরে পিঠার উদযাপন করেন অর্থাৎ রুটি পিঠা তো হালুয়া।

এই পবিত্র শবে বরাতের রাত্রিতে নিজেকে তুলে ধরার মত একটি রাত অর্থাৎ নিজেকে ভালো মানুষ হিসেবে প্রমাণ করার একটি রাত, যে রাতে শুধু আমল করা ছাড়া কোন সুযোগ নেই। আল্লাহ তাআলা পাপীদেরকে বিশেষ অফার দিয়ে থাকেন এই পবিত্র শবে বরাতের রাত্রিতে।

সর্বশেষ কথা

শবে বরাত নিয়ে যে কথাগুলো তুলে ধরা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে সেই সাইটটিতে ভিজিট করুন, এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।