Home Blog Page 5

কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান ও কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবার

0

এই পোষ্টের মাধ্যমে আজকে জানবো কুষ্টিয়া জেলার যে সেরা দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে এবং কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ও বিখ্যাত কিছু খাবারের সম্পর্কে। অনেকে আছেন যারা কুষ্টিয়া জেলার অনেক কিছুই খোঁজ করে থাকেন আশা করি এখান থেকে তা পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে দেখে নিন কুষ্টিয়া জেলার কিছু অজানা তথ্যগুলো। 

কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান 

কুষ্টিয়া জেলার যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে তার বিশেষ কিছু দর্শনীয় স্থানগুলোর সংক্ষিপ্ত আকারে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য দেওয়া হল। আশা করি আপনাদের প্রয়োজনে আসবে যদি কষ্ট করে পড়ে থাকেন। 

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি 

খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলায় কুমারখালী উপজেলায় ঝিনাইদহ গ্রামে অবস্থিত হল কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি অবস্থিত। অবশ্য এই গ্রামটির নাম পূর্বে ছিল খোরশেদপুর বর্তমানে এর নাম এখনো ঝিনাইদহ হিসেবেই আছে এবং সবাই ঝিনাইদহ নামেই চিনেন। পদ্মা নদীর কল ঘেঁষে অবস্থিত অমায়িক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ঘেরা একটি গ্রাম হল ঝিনাইদহ গ্রাম। 

লালন শাহ সেতু 

কুষ্টিয়া শহর থেকে মাত্র ৩১ কিলোমিটার দূরে পদ্মা নদীর উপরে এই লালন শাহ সেতু অবস্থিত। এই বৃষ্টি কুষ্টিয়া ও পাবনা জেলাকে ঘিরে অবস্থিত হয়েছে এই দুই জেলার মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে সেতুটি স্থাপিত করা হয়েছিল। 

পাকসি রেল সেতু

দেশের বৃহত্তম রেল সেতুর মধ্যে একটি হল এই কুষ্টিয়ার পাকসি রেল সেতু। পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার থেকে পদ্মা নদীর উপর দিয়ে কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা দিয়ে বয়ে গেছে এই সেতুটি। সেতুটির নির্মাণ করা হয় ১৯১৫ সালে। 

ফকির লালন সাঁইজির মাজার

কুষ্টিয়া জেলা থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে কুমারখালী উপজেলায় অবস্থিত এই লালন সাঁইজির মাজার। সেখানে রয়েছে লালনের কবরস্থান এই কবরস্থানকে কেন্দ্র করে সেখানে তৈরি করা হয়েছে মাজার আর সেই মাজারের নাম দেওয়া হয়েছে লালন সাঁইজির মাজার। তিনি ১৮৯০ সালে মৃত্যুবরণ করার পর তার ভক্তরা পরবর্তীতে ১৯৬৩ সালে সেই মাজারটি নির্মাণ করেন। 

পরিমল থিয়েটার

ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অন্যতম থিয়েটার ছিল এই কুষ্টিয়া জেলার পরিমল থিয়েটার। এই থিয়েটারে কলকাতার উনবিংশ শতকের মহা অভিনেতা গুলো যেমন প্রমতেশ বড়ুয়া, ইন্দুবালা, আঙ্গুর বালা, দূর্গা দাস, প্রমুখেরা এসে তারা নিয়মিত এসে এই নাট্যমন্ত্রীর পরিদর্শন করতেন। এবং এখান থেকেই বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে জনতার পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছিল। 

গোপীনাথ গিউর মন্দির  

কুষ্টিয়া জেলার পাশাপাশি জেলা যশোর এর নলডাঙ্গার মহারাজা ছিলেন ভূষণ দেব রায় তার দানকৃত জমির উপরে স্থাপিত হয় গোপীনাথ গিউড় মন্দিরটি। ১৯০৫ সালে সেই মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়। 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় 

খুলনা বিভাগের একটি বিখ্যাত জেলা কুষ্টিয়া, সেই জেলায় অবস্থিত এই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি নির্মাণ করা হয় ১৯৭৯ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল ধর্মের দেশি-বিদেশি, ছাত্র-ছাত্রীর ও শিক্ষকের সমন্বয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। 

কুষ্টিয়ার বিখ্যাত খাবার 

খুলনা বিভাগের একটি বিখ্যাত জেলা হচ্ছে এই কুষ্টিয়া। কুষ্টিয়া হচ্ছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পৌরসভা যা বাংলাদেশের ১১ তম বৃহত্তম শহর। কুষ্টিয়ার যে বিখ্যাত খাবারগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবারগুলো হল তিলের খাজা,আশোক মিষ্টান্ন ভান্ডারের রসগোল্লা আর জগদীশ মিষ্টান্ন ভান্ডারের চমচম, কুঠিবাড়ির রাস্তার সামনের বিখ্যাত কুলফি মালাই ইত্যাদি।  

কুষ্টিয়া জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

বাংলাদেশের সাহিত্য সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক অঙ্গনের স্বনামধন্য অনেক ব্যক্তি জন্মগ্রহণ করেছেন এই কুষ্টিয়া জেলায়। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো

> বিখ্যাত বাউল ও মরমী গানের সৃষ্টিকর্তা – ফকির লালন শাহ্‌ ।

> বিখ্যাত ব্যবসায়ী ও পূর্ব বাংলার কাপড় কল এর প্রতিষ্ঠাতা – মোহিনী মোহন চক্রবর্তী। 

> বিশিষ্ট আইনজীবী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা – ব্যারিস্টার এম, আমির -উল-ইসলাম। 

> সর্বপ্রথম যিনি ইংরেজদের বিরুদ্ধে বাংলার অত্যাচারী কৃষকদের জন্য আন্দোলন করেন – প্যারীসুন্দরী দেবী। 

> বিখ্যাত সাহিত্যিক – মীর মোশাররফ হোসেন। 

> বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান সংসদ সদস্য – মাহবুবুল আলম হানিফ। 

> অগ্নিযুগের বিখ্যাত দেশপ্রেমী এবং সশস্ত্র সংগ্রামী নেতা – যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। 

> প্রখ্যাত সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ ও দাবাড়ু –  ড. কাজী মোতাহার হোসেন। 

> যিনি বাঙালি মহিলা মুসলিম হিসেবে সর্বপ্রথম গদ্য সন্দে –  কবিতা লিখেছেনমাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা। 

> কলকাতার হাইকোর্টের বিচারপতি ও আইন শাস্ত্রবিদ – মম্মথনাথ মুখোপাধ্যায়। 

> বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক – হাবিবুল বাশার সুমন। 

> বাংলাদেশী অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও টিভি পরিচালক – সালাউদ্দিন লাভলু। 

সর্বশেষ কথা

কুষ্টিয়ার দর্শনীয় স্থানগুলো এবং বিখ্যাত ব্যক্তি ও বিখ্যাত খাবারের যে কথা উল্লেখ করা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের প্রয়োজনে আসবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার আত্মীয়-স্বজন, পরিবার, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এরকম আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি আরো অনেক ধরনের পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

ঘুমের মধ্যে মানুষ কেন নাক ডাকে ?

0

আমরা অনেকেই আছি যারা ঘুমের সময় নাট দেখে থাকি কিন্তু ঘুমানোর সময় কি হয় না হয় সেটা তো আর কেউ বলতে পারে না। তবে পাশে যদি কেউ থাকে তাহলে সেই ভালো জানে যে আপনি ঘুমের ঘোরে কি করছেন। সারা বিশ্বের বর্তমানের যে সংসারের মধ্যে ডিভোর্স বা সেপারেশন বলে। এই ডিভোর্স বা সেপারেশন এর কারণ কিন্তু ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা। আসলে যিনি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন তার তো কোনো সমস্যা হয় না কিন্তু পাশে যে থাকেন তার তো ঘুম হইনা বরংছো ঘুমের আরো ১২ টা বেজে যায়। 

আসলে নাক ডাকার তো কোনো বয়স নেই কোন বাচ্চা অথবা কোন মধ্যবয়স্ক লোক বা কোন বৃদ্ধ লোক যে কেউ নাক ডেকে ঘুমাতে পারে তার কোন সিওর নেই। অনেকে আছেন যারা ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন কিন্তু ঘুম থেকে উঠে বলেন যে কই আমি নাক ডেকেছি। অথচ তিনি কিন্তু নাক ডেকে ঘরের মনের মানুষের বারোটা বাজিয়ে দিয়ে দেয়। ঘুমের মধ্যে যে নাক ডাকেন সে হয়তো ভাবেন কি শান্তির ঘুম হল। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা কি বলে এবং তাদের মতামত কি চলুন তা দেখে আসি। 

ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে কেন

বিশেষজ্ঞদের মতে তারা বলেন যে মানুষ যখন ঘুমন্ত অবস্থায় থাকে তখন তার শ্বাসনালী বা নাকের মধ্যে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে সে নাক ডেকে ঘুমাতে পারে। যখন ঘুমায় তখন তার নাকে বা শ্বাসনালীতে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে তার শ্বাস নিতে নরমালি কষ্ট হয় আর ঘুমন্ত অবস্থায় একটু বেশী সমস্যা হবে এটাই স্বাভাবিক । নরমালি আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের নাক ,গলার পেশি ,মুখের উপরের অংশ লালা-জিব্বার অংশ শিথিল হয়ে যায়।

মানুষ যখন ঘুমায় তখন স্বাভাবিক ভাবেই সে যদি শ্বাস প্রশ্বাস প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে  চায়।  তখন বাতাস সংকুচিত রাস্তা ঠেলেই আমাদের ফুসফুসের যেতে চায় এর ফলে আমাদের গলায় অতিরিক্ত বাতাসের চাপ তৈরি হয় আর এই বাতাসের কম্পন সৃষ্টি করে তখনই বিকট শব্দ শুরু হয় যাকে আমরা বলি নাক ডাকা । এই সমস্যা বিশেষ করে যাদের নাকের মাংস পেশী বারে তাদের এই সমস্যাটা বেশি হয়। মানুষের যখন বয়স হয়ে যায় তখন তার মাংসপেশি শিথিল হয়ে যায় এর ফলে তখন তারা নাক ডাকে। 

ঘুমের মধ্যে নাক ডাকার কারণ

আবার যাদের শরীরের স্বাভাবিক ওজনের থেকে বেশি হলে তাদের মধ্যকার সম্ভাবনা আছে। কারণ শরীরের স্বাভাবিক মনের থেকে বেশি ওজন হলে তার মাংসপেশি গুলো বৃদ্ধি পায় শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চর্বি জমাট বাঁধে এর ফলে গলা ও নাকের মাংস বেশি বেড়ে যায় তখন সে নাক ডাকা শুরু করে। আরেকটি জিনিস হচ্ছে মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা বেশি নাক ডেকে থাকে । কারণ মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের গলায় ভেতরে ফাঁকা জায়গাটা একটু বেশি তার ফলে বাতাসটা থেমে থাকেনা যে কোনভাবেই শ্বাস-প্রশ্বাস চলতেই থাকে এর ফলে নাকের বা মুখের ভিতর দিয়ে এরকম বিকট শব্দ বের হয়। 

মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা কেন বেশি নাক ডাকে

ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের নাক ডাকা হার নেই বললেই চলে। তবে মেয়েরা যে নাক ডাকেন না আসলে তা না যারা নাক ডেকে ঘুমান। আরও বিশেষ কিছু কারণ আছে যার কারণে মানুষ নাক ডাকে সেগুলো হলো যেমন তামাক জাতীয় জিনিস মাদক সেবন, ধূমপান, ঠিকমত না ঘুমানো, শারীরিক দুর্বলতা  ইত্যাদি কারণে মানুষ নাক ডেকে থাকেন। আরেকটি বিশেষ কারণ হচ্ছে আপনি যদি চিত হয়ে শোন তাহলে এই অভ্যাসটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছেড়ে দিন। চিত হয়ে শোয়াটা খুব খারাপ একটি বদঅভ্যাস যার ফলে শ্বাসনালী  বন্ধ করে দেবে ফলে আপনি নাক ডাকা শুরু করবেন। 

আমি আপনাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে কতটুকু ভালো করে কথাগুলো তুলে ধরতে পারলাম কিনা। তা অবশ্যই আপনারা কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন এবং যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। 

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও বাণী

0

সারা বিশ্বের মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব হলো এই ঈদুল ফিতর। কারণ দীর্ঘ এক মাস রোজা রেখে আমরা মুসলমানরা এই ঈদুল ফিতর পালন করে থাকি। ঈদুল ফিতরের দিন আমরা বিশ্বের সকল মুসলমানরা নামাজ পড়ে আল্লাহ তাআলার কাছে সুখ-শান্তির জন্য প্রার্থনা করে থাকি। এই ঈদুল ফিতরের জন্য অনেকেই আছেন যারা বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও আপন মানুষদের মাঝে অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস, শুভেচ্ছা, ছবি ও ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা বার্তা পেয়ে যাবেন।

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

১. ঈদের খুশি সবার তরে, ছড়িয়ে পড়ুক সবার ঘরে ঘরে। এ সাথে সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

২. রমজান মাস শেষ হতে না হতেই শোনা যায় আনন্দের আহ্বান, ঈদুল ফিতর এসে গেছে শেষ হয়েছে রমজান।

৩. রমজান মাস শেষে আসবে ঈদুল ফিতর, আর সবার ঘরে আসবে খুশির জোয়ার। ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

৪. ঈদের আনন্দে মিষ্টি মুখে সকলে হবে খুশি, এই বলে সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা।

৫. বাঁকা চাঁদের হাসিতে, দাওয়াত দিলাম বন্ধু তোমায় আমার বাড়িতে। অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

৬. চলে আসছে ঈদুল ফিতর, অগ্রিম দাওয়াত রইলো বন্ধু এসো আমার বাড়ি। ঈদ মোবারক

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

* দেশ ও দেশের বাইরের সকল মুসল্লী ভাই ও বোনদের জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

* আসছে ঈদুল ফিতর, দুঃখের সব রংতুলিতে আসবে সুখের ছোঁয়া। সবাইকে অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* ঈদে যদি করো দাওয়াত, ভুলে যাবো বন্ধু আগের যত আঘাত, সাত সমুদ্র পার করে চলে আসবে তোমার বাড়ি। এই বলে বন্ধু তোমায় জানাই অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা

* চোখের পানি দিয়ে নয়, টাকা-পয়সা, ধন-দৌলত দিয়ে নয়, শুধু হৃদয়ের অন্তরস্থল থেকে বন্ধু তোমায় জানাই ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

* নতুন সকাল, নতুন দিন, আসবে তোমার সুখের দিন, নতুন চাঁদে হাসবে সবাই, উপভোগ করবে সারা দিন।

* শেষ হচ্ছে দীর্ঘ এক মাসের রোজা, সামনে আসছে ঈদুল ফিতরের আনন্দময় দিন। তাই তো সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা ছবি

আপনারা অনেকেই আছেন যারা আপন মানুষদের মাঝে বিভিন্ন ছবি দিয়ে ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকেন। তাই নিচে দেওয়া ঈদুল ফিতর এর অগ্রিম শুভেচ্ছা ছবি আপনারা চাইলে আপলোড করে আপনার আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন।

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

 ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও বাণী

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা বার্তা 

 > আপনাকে ও আপনার পরিবারের সকলের প্রতি রইল অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও সবার প্রতি ভালোবাসা।

> ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারক, পবিত্র ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

> শেষ হচ্ছে রমজান, মনের ভিতর শোনা যাচ্ছে আনন্দে আহ্বান, তাই তো সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

> আনন্দের এই দিনগুলো কাটুক ধীরে ধীরে, বছর দূরে তোমার তরে, ঈদ মোবারক।

> নীল আকাশের নতুন চাঁদে দিবে ঈদুল ফিতরের আহ্বান, তাইতো সবাইকে জানাই ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

> বন্ধু তুমি রয়েছ অনেক দূরে, তাই তো আজ মনে পড়ে তোমায়, বন্ধু তোমায় জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

> বছর ঘুরে আসছে পবিত্র ঈদুল ফিতর, সবার ঘরে আসছে আনন্দের দিন। সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের অগ্রিম শুভেচ্ছা বাণী 

দীর্ঘ একটি বছর পর আসে রমজান মাস, সারাটি মাস রোজা রেখে মুসলমানের ঘরে চলে আসে আনন্দের সেই দিন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব ও আনন্দের দিন হল এই ঈদুল ফিতরের দিন। দীর্ঘ অপেক্ষার পরে আসে এই একটি দিন, সেটি হল ঈদুল ফিতরের দিন। সকল দুঃখ ভেদাভেদ ভুলে, রাগ-অভিমান ছেড়ে, সবাই চলে যায় একসাথে, এক জায়গায় নামাজ পড়তে।

আল্লাহ তায়ালার কাছে সকল গুনাহ থেকে ক্ষমা চাওয়ার জন্য সবাই যার যার মত নামাজ পড়ে। নামাজ শেষে সবাই মিলে কোলাকুলি আর আনন্দে মেতে ওঠে পুরো মাঠ-ঘাট, আনন্দ আর আনন্দ। সবাই একসাথে মিলে আনন্দে মেতে ওঠে এই দিনটিতে। কারো মনে বিন্দু পরিমাণ নেই কোন অহংকার, নেই কোনো রাগ- অভিমান, সবাই মিলে একসাথে উদযাপন করে থাকে এই পবিত্র ঈদুল ফিতরের পুরো দিনটি।

সর্বশেষ কথা

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এই পোস্টের মাধ্যমে যা কিছু লেখা হয়েছে আশা করি যদি আপনারা পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করবেন অগ্রিম ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবং সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতর এর অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

ঈদুল ফিতরের স্ট্যাটাস, মেসেজ, ছবি ও শুভেচ্ছা বার্তা

0

প্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা এবং অন্যান্য বিভিন্ন ধর্মবলম্বীদের জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। দীর্ঘ একটি মাস রোজা রাখার পর আমরা মুসলমানরা এই ঈদুল ফিতরের ঈদ উদযাপন করে থাকি। এটা হল ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অনেকেই আছেন যারা ঈদুল ফিতর নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস, ঈদুল ফিতর নিয়ে মেসেজ, ঈদুল ফিতর নিয়ে বিভিন্ন ছবি, ঈদুল ফিতর নিয়ে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়ে থাকেন।

তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জন্য তুলে ধরা হবে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন ধরনের উক্তি, স্ট্যাটাস, বাণী ও শুভেচ্ছা। আপনারা অনেকেই আপনাদের আপন মানুষদের মাঝে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন কিছু খুঁজে থাকেন। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা নতুন কিছু পেয়ে যাবেন।

ঈদুল ফিতরের উক্তি 

* ঈদুল ফিতরের আনন্দে যাকাত ফিতরা দিয়ে ভরে গরিব ধনী মিলে যাবে এক কাতারে, খোলা আকাশের নিচে। ঈদ মোবারক…. ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* ঈদ মানে হাসি, ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে সবার প্রতি সবার ভালোবাসা, ঈদ মানে একে অপরের সুখ-দুঃখকে ভাগাভাগি করা। ঈদ মোবারক

* ঈদ মানে হচ্ছে হাজারো কষ্টের মাঝে একটুখানি হাসি, যেখানে কোন দুঃখ থাকলেও তা ভুলে থাকার নামই হচ্ছে ঈদ। ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* রং লেগেছে মনে, তাইতো তোমায় রাঙিয়ে দিব এই ঈদের দিনে। ঈদ মোবারক

* কষ্টের আড়ালেই থাকি খুশি, নিজের জীবনকে নিজেই ভালোবাসি। ঈদুল ফিতরের দিনটি সবার শুভ হোক। সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

* উঠেছে আজ নতুন চাঁদ, সবাই পেল খুশির সংবাদ। তাই তো পেলাম ঈদের খবর, বন্ধু তোমায় জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

* আর মাত্র কয়েকদিন, আসছে সবার খুশির দিন। ঈদ মোবারক… ঈদ মোবারক…. ঈদ মোবারক..

ঈদুল ফিতরের স্ট্যাটাস

নতুন সকাল, নতুন দিন,

শুভ হোক সবার ঈদের দিন।

….ঈদ মোবারক

পড়েছে চাঁদের নজর তাইতো পেলাম ঈদের খবর, রাত পোহালে ঈদুল ফিতর তাইতো বন্ধু তোমায় জানালাম ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।

ঈদের দাওয়াত তোমার তরে, আসবে তুমি আমার বাড়ি,

কবুল করো আমার দাওয়াত, না করলে পাব আঘাত,

তখন কিন্তু  দেবো আড়ি, যাব না আর তোমার বাড়ি।

…. ঈদ মোবারক

এই খুশির দিনে পড়ছে মনে তোমার কথা,

তাই তোমায় দিয়ে শুরু করছি ঈদের এই শুভেচ্ছা।

…. ঈদ মোবারক

আনন্দের এই খুশির মুহূর্ত কাটুক থেমে থেমে,

তোমার আমার জীবন যেন এমনভাবেই চলে।

….ঈদ মোবারক প্রিয়

আজ আছি অনেক দূরে, পরছে মনে তোদের কথা।

আজ তোদের সাথে নেই বলে, ঈদের আনন্দটা ও নেই।

… তাই বন্ধু তদের জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের কিছু সেরা ছবি

ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা

ঈদুল ফিতরের মেসেজ 

ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা

ঈদুল-ফিতরের-শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের কিছু সেরা ছবি

ঈদুল-ফিতরের-শুভেচ্ছা

ঈদুল ফিতরের মেসেজ

১. কোন দূরেতে আছো বন্ধু আসো আমার কাছে, আজকের এই দিনটিতে তোমায় আমার পড়ছে খুব মনে। ঈদ মোবারক

২. কষ্টগুলো দূরে রাখো, স্বপ্নগুলো পূরণ কর আর আমার কথা মনে রেখ। ঈদ মোবারক

৩. মন চাইছে কারো সাথে কথা বলতে, বারবার শুধু স্মরণ হচ্ছে প্রিয়জনের কথা। তাই ঈদ মোবারক বলার সিদ্ধান্ত যখন নিয়েছি তখন ভাবলাম তোমায় দিয়েই শুরু করি। ঈদ মোবারক

৪. এসে গেছে পবিত্র ঈদুল ফিতর, বিদায় মাহে রমজান। সবাইকে জানাই ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

৫. এই উৎসবে করব মজা, থাকবো সবাই মিলে মিশে,আর আনন্দের বেলায় চড়ে যাব আনন্দের দেশে। ঈদ মোবারক

৬. শেষ হলো মাহে রমজান, এসে গেল ঈদুল ফিতর, এক কাতারে শামিল হয়ে পড়বো ঈদের নামাজ। তাই এমন দিনে দোয়া করি সৃষ্টিকর্তার কাছে সবার হোক মঙ্গল।

ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বার্তা

চাঁদের আলো উঁকি দিল রাতের আসমানে, আমাদের দিল সেই ঈদের বার্তা জানিয়ে। ঈদ মোবারক…. ঈদ মোবারক…. ঈদ মোবারক…

ঈদ এলে হয় কত কেনাকাটা, কত আনন্দ ফুর্তি, ধনী-গরীব এক সাথ হয়ে ঈদের নামাজে শামিল হয়ে, সব দুঃখ কষ্ট ভুলে সবাই মিলে একসাথে ঈদের আনন্দে মেতে উঠে সবাই।

শেষের দিকে রমজান মাস, আর বাকি কয়েকদিন ঈদুল ফিতরের, চল বন্ধু মার্কেটে ঈদের জন্য কিছু কিনতে। ঈদ মোবারক

সকাল গেল, সন্ধা এলো, নামলো আদার রাত, সবাই পেলো খুশির সংবাদ, কালকে খুশির ঈদ হবে অনেক আয়োজনে।

বছর ঘুরে এলো ঈদুল ফিতর, সবার ঘরে ফুটবে হাসি, সুখের জোয়ারে ভেসে যাবে মুসলিমদের প্রতিটি ঘর।

সর্বশেষ কথা

যদি পোস্টে করে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লেগেছে এবং যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি সবার মাঝে শেয়ার করবেন। এবং আপনারাও চাইলে এই পোস্টে ভিজিট করে আরো বিভিন্ন বিষয়ের পোস্ট গুলো দেখে নিতে পারবেন। এবং এই পোস্টে দেওয়া ঈদুল ফিতরের কিছু নতুন ছবি পেয়ে যাবেন। সেগুলো আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন এবং সবার মাঝে শেয়ার করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আপনারা হয়তোবা অনেকেই সিঙ্গাপুর যেতে যাচ্ছেন, কিন্তু সিঙ্গাপুরের বর্তমানে কোন কাজে চাহিদাগুলো বেশি বা কোন কাজের বেতন কেমন সেরকম কোন ধারনা নেই। সিঙ্গাপুরের বর্তমান অবস্থা কেমন বা কোন কোন কাজের উপর বেশি চাহিদা রয়েছে সে সকল বিষয় নিয়ে আজকের এই পোস্টে কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে। তাহলে তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন যে সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

আপনারা হয়তোবা অনেকেই আছেন যারা সিঙ্গাপুরে যে কাজের চাহিদা গুলো রয়েছে, তা না জেনেই চলে যান পরবর্তীতে আপনাদের নিজেদেরই হিমশিম খেতে হয় কাজ করতে গিয়ে। তাই আপনারা যারা সিঙ্গাপুর যেতে যাচ্ছেন তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছি যে এই পোস্টটি একবার হলেও দেখে নিবেন। যাতে আপনাদের সিঙ্গাপুরে যাওয়ার আগে সিঙ্গাপুরের কাজের প্রতি একটু ধারণা হয় এবং আপনাদের যদি সেই কাজের উপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে খুব ভালো হবে। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন যে সিঙ্গাপুরে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি।

১. ইলেকট্রিশিয়ান,

২. সিভিল ইঞ্জিনিয়ার,

৩.রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ,

৪. ওয়েল্ডিং,

৫. গার্ডেনিং,

৬. ড্রাইভিং,

৭. কন্সট্রাকশন,

৮. গ্লাস ফিটিংস,

৯. হোটেল বয়,

১০. ফ্যাক্টরি ও

১১. রোড ক্লিনার। 

তাহলে আপনারা উপরে দেখতেই পাচ্ছেন যে বর্তমানে সিঙ্গাপুরে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো খুব বেশি। তো আপনারা চাইলে যেকোনো একটি কাজের উপর অভিজ্ঞতা অর্জন করে যেতে পারেন তাতে আপনাদেরই ভালো হবে। এবং সিঙ্গাপুরে বর্তমানে যে কাজের চাহিদা খুবই বেশি এবং কি বেতনও অনেক বেশি, সে কাজটি হলো ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ যদি আপনি জেনে থাকেন তাহলে আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট। তো যাই হোক নিচ থেকে দেখে নিন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

সিঙ্গাপুরের কোন কাজের বেতন কত 

আপনারা যদি উপর থেকে দেখে থাকেন যে কোন কোন কাজগুলোর সিঙ্গাপুরের বর্তমানে খুবই চাহিদা রয়েছে এবং কি কি কাজ সেগুলোর উপর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনাদেরই ভালো। তাহলে এখন নিজ থেকে দেখে নিন যে কোন কাজের উপর বেতন কত টাকা।

ইলেকট্রিশিয়ান এর মধ্যে রয়েছে প্লাম্বিং, গ্লাস ফিটিংস, ওয়েল্ডিং ও মার্বেল পাথর ফিটিং এই কাজগুলোর বর্তমানে বেতন বেশি। বর্তমানে এই কাজের বেতন হচ্ছে সিঙ্গাপুরের টাকায় ১,৫০০ ডলার থেকে ২,২০০ ডলার পর্যন্ত, যা বাংলাদেশী টাকায় ১,২০,০০০ টাকা থেকে ১,৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

রেস্টুরেন্ট, রেস্তোরাঁ বা হোটেল এইসব কাজের বর্তমান চাহিদা সিঙ্গাপুরে বেশ ভালই। এই কাজের উপরে বর্তমানে সিঙ্গাপুরের টাকায় ৯০০ ডলার থেকে ১,২৫০ ডলার পর্যন্ত, যা বাংলাদেশের টাকায় ৭২,০০০ টাকা থেকে ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে এ কাজগুলোর সিঙ্গাপুরে বর্তমানে কি রকম চাহিদা রয়েছে।

এবং উপরে থাকা যে অন্যান্য কাজগুলো রয়েছে সেই কাজগুলো সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন পাওয়া যায়। সিঙ্গাপুরের বর্তমান অবস্থা মোটামুটি ভালোই, তবে আমি আবারও বলছি যে সিঙ্গাপুরের যদি আপনি কোন কাজের উপর অভিজ্ঞতা বা প্রশিক্ষণ না নিয়ে যান বা আপনি যদি না জানেন যে বর্তমানে সিঙ্গাপুরের কোন কোন কাজে চাহিদা গুলো বেশি। সে ক্ষেত্রে আপনাকে হিমশিম খেতে হবে, নয়তো আপনি সিঙ্গাপুরে থাকতেই পারবেন না।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যে হোন না কেন, যদি এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি যে সিঙ্গাপুরে বর্তমান কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তাহলে যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই কামনাই করি।

চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান ও চট্টগ্রাম ভ্রমন

0

বাংলাদেশের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ একটি অনন্য দর্শনীয় স্থান এবং বাণিজ্যিক শহর। চট্টগ্রাম বিভাগটি পাহাড় পর্বত, সমুদ্র সৈকত, ঝরনা, লেক ও চা বাগানে গেড়া একটি অন্যতম বিভাগ। এই বিভাগটিতে ভ্রমণ করার মত জায়গা কোন কমতি নেই পুরো শহরটাই একটি দর্শনীয় স্থান। এই বিভাগের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক, বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, পারকি সমুদ্র সৈকত, ছাগলকান্দা ঝর্ণা, ভাটিয়ারী লেক, সন্দীপ, বায়জিদ বোস্তামীর মাজার, বাঁশখালী চা বাগান, খৈয়াছড়া ঝর্ণা, সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক ইত্যাদি।

তাহলে এই চট্টগ্রামের যে দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে , সেই দর্শনীয় স্থানগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো এই পোস্টের মাধ্যমে আশা করি তথ্যগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় কাজে আসবে। 

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত এই পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতটি। এই সমুদ্র সৈকত চট্টগ্রাম শহরের মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটক কেন্দ্র যেখানে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষের পর্যটন কেন্দ্র স্থল। এই সমুদ্র সৈকতটিতে চট্টগ্রাম বন্দরের অনেক জেটি অবস্থিত আযে। 

সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার দূরে একটি পাহাড়ের চূড়ায় এই পার্কটি অবস্থিত। এই পার্কটি থেকে  দেখতে পাবেন দুইটি ঝরনা সহস্রধারা ঝর্ণা, আরেকটি নাম হল সুপ্তধারা ঝর্ণা । পার্কটির যে প্রাকৃতিক পরিবেশ মনকে ভরিয়ে দিতে সক্ষম। পার্কে প্রবেশ মূল্য মাত্র ২০ টাক। 

বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে বাঁশখালি উপজেলা এই সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। এই সৈকত বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সমুদ্র সৈকত, এই সৈকতটিকে এইখানকার স্থানীয় লোকেরা বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত বলেও ডেকে  থাকে। সৈকতের জনপ্রিয় দুটি পয়েন্ট হল কদমরসুল পয়েন্ট আরেকটি হলো খানখানাবাদ পয়েন্ট।  

বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম জেলা থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে সীতাকুণ্ড উপজেলায় এই সৈকতটি অবস্থিত। যাওয়ার পথে রয়েছে পাহাড়, আঁকাবাঁকা রাস্তা ও পাহাড়ি লেকের সব মনোরম দৃশ্য গুলো। এই বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতটি ও বেশ জনপ্রিয় একটি সৈকত। 

পারকি সমুদ্র সৈকত

চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে আনোয়ারা উপজেলা অবস্থিত উপকূলীয় এই পারকি সমুদ্র সৈকতটি। এই সৈকত টির মনোরম পরিবেশের কথা আসলে বলার নয় অনুভব করার মতো একটি জায়গা। পর্যটকদের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে যদি কোন জায়গা থাকে তাহলে জায়গাটিকে ধরে নিতে হবে।  

 কুমিরা ঘাট সীতাকুণ্ড

চট্টগ্রামের আরেকটি সুন্দরতম দর্শনীয় স্থান হল এই কুমিরা ঘাট যেটি অবস্থিত সীতাকুণ্ডের সাগর পাড়ে। এই ঘাটটিতে রয়েছে একটি ব্রিজ, এই ব্রীজের মাথায় থেকে চলাচল করে বোট। অসাধারণ এক দৃশ্য দেখা যায় এই কুমিরা ঘাট সীতাকুণ্ড থেকে।  

ছাগলকান্দা ঝর্ণা

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলার উপকূলে ছোট-বড় চারটি ঝর্ণা নিয়ে এক অপরূপ দৃশ্য নিয়ে অবস্থিত এই ছাগলকান্দা ঝর্ণা। চট্টগ্রামের যে ঝর্ণাগুলো আছে সেসব ঝরনার মধ্যে ছাগলকান্দা ঝর্ণা অন্যতম ও দর্শনীয় স্থানের মধ্যে সেরা একটি জায়গা। 

সুপ্তধারা ঝর্ণা

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে চট্টগ্রাম রেলপথের পূর্ব পাশে সীতাকুণ্ড উপজেলায় এই সুপ্তধারা ঝরনা টি অবস্থিত। এটি ইকোপার্কের  ফরেস্ট ব্লগের চিরসবুজ বনাঞ্চলে একটি মনোরম পরিবেশ নিয়ে স্থাপিত হয়েছে ঝর্ণাটি। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে আরেকটি অন্যতম জায়গা এই সুপ্তধারা ঝর্ণা।

কুমারী কুণ্ড

চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুন্ড উপজেলা কুমিরা খালের নিকটে কুমিরা ইউনিয়নে  অবস্থিত এই কুমারী কুণ্ড। একটি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রাচীন মন্দির ও তাদের পবিত্র একটি জায়গা, অবশ্য মূল মন্দিরটি ধ্বংসপ্রাপ্ত। জায়গাটি প্রাকৃতিক পরিবেশের এক অনন্য মায়াজালে ঘেরা। 

রাঙ্গুনিয়া কোদালা চা বাগান 

চট্টগ্রাম সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে রাঙ্গুনিয়া সদর উপজেলা ঐতিহ্যবাহী কোদালা চা বাগানটি অবস্থিত। অনেক পুরনো ও জনপ্রিয় একটি চা বাগান। এই চা বাগানের পাশেই রয়েছে রূপের মাধুরী ছরিয়ে বয়ে গেছে কর্ণফুলী নদী এ যেন এক অপরূপ মায়াময়ী, পাগলময়ী দৃশ্য। 

প্রজাপতি পার্ক

ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বপ্রথম প্রজাপতি পার্কটি আর কোথাও নয়, চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গা উপজেলায় মেইনরোড এই পার্কটি অবস্থিত। পার্কটিতে রয়েছে মোট ৬০০ প্রজাতির প্রজাপতি। পার্কটির ভিতরে গেলে মনে হয় এ এক প্রজাপতির রাজ্যে এসে পৌঁছে গেছি। 

সোনাইছড়ি ট্রেইল

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলায় সোনাইছড়ি ইউনিয়নের অবস্থিত এই সোনাইছড়ি ট্রেইল। চট্টগ্রামের সবচেয়ে সুন্দর ও বড় প্রায় ২৮ কিলোমিটার জুরে রয়েছে এই সোনাইছড়ি ট্রেইল। সোনাইছড়ি ট্রেইল এর শেষ প্রান্তে রয়েছে মন জুড়ানো ঝর্ণা সোনাইছড়ি ঝর্ণা। দেখতে এ যেন এক অ্যাডভেঞ্চার মুভি মত দৃশ্য। 

ভাটিয়ারী লেক 

চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের পাদদেশের নিচে অবস্থিত এই লেক। বর্ষাকালে যেন এর পুরো সুন্দর্য ও যৌবন ফিরে পায়। ভাটিয়ারী লেকের সকালের সোনালী রোদের দৃশ্যটি  যে একবার দেখেছে সে হয়তো জীবনে দৃশ্যটি ভুলবে না। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে একটি অন্যতম জায়গা হল এই ভাটিয়ারী লেক। 

সন্দীপ দ্বীপ

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায় দক্ষিণ পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলের সন্দ্বীপ উপজেলা বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত এই দ্বীপ। এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন একটি দ্বীপ, যেখানে রয়েছে সৌন্দর্যে ঘেরা দ্বীপের ওপর একটি ব্রিজ সেই ব্রিজ থেকে মনোরম পরিবেশ গুলো উপভোগ করা যায়। 

সর্বশেষ কথাঃ

চট্টগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে আশা করি চট্টগ্রামের যে বিশেষ বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সব কয়টি দর্শনীয় স্থান এই পোস্টের মাধ্যমে পেয়েছেন। পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আরো বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ ও ক্যাপশন

0

জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে পরিবর্তনটা খুবই জরুরী একটা জিনিস। পরিবর্তন ছাড়া কারো জীবনে কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব না। সব মানুষই পরিবর্তনশীল কারণ, যে নিজেকে কখনও পরিবর্তন করে না, সে তার জীবনের লক্ষ্যের জন্য হাজার চেষ্টা করেও তা অর্জন করতে পারে না। এই পোস্টের মাধ্যমে নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেখে নেই পরিবর্তন নিয়ে কিছু উক্তি স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো। 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে উক্তি  

অনেকে আছেন যারা নিজেকে পরিবর্তনের সময় অনেক উক্তি খুঁজে থাকেন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে অনেকগুলো নিজেকে নিয়ে উক্তি তুলে ধরা হয়েছে। আশাকরি ভাল লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কথাগুলো নিজ থেকে সংগ্রহ করে নিন। 

১. এই পৃথিবীতে যদি পরিবর্তন দেখতে চাও, তাহলে আগে নিজের মধ্যে তা নিয়ে আসো। – মহাত্মা গান্ধী

২. জীবনে অনেক আসবে যাবে, কিন্তু নিজেকে পরিবর্তন না করলে কোন লাভ নেই। – সংগৃহীত

৩. অনেকে অনেক কিছুই বলবে নিজেকে পরিবর্তন করার সময়, সেই লোকের কথায় কান দেওয়াটাই হবে সবচেয়ে বড় ভুল। – সংগৃহীত

৪. নিজের স্বপ্নকে নয়, আগে পরিবর্তন করুন নিজেকে। – সংগৃহীত

৫. নিজেকে এমন ভাবে পরিবর্তন করা উচিত, যে তুমি আগের রূপ থেকে বেরিয়ে এসে নতুন রূপে জন্ম নিয়েছো। – সংগৃহীত

৬. ব্যর্থতার গল্প প্রত্যেকের মাঝে আছে, কিন্তু যে ব্যক্তি নিজেকে সেই ব্যর্থতার মাঝেও পরিবর্তন করে  দেখেছে সেই জীবনে সফল হয়েছে। – সংগৃহীত 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে স্ট্যাটাস 

* নিজেকে একবার পরিবর্তন করে দেখো, দেখবে নিজেই অবাক হয়ে যাবে। 

* সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হওয়াটা এটা সৃষ্টিকর্তার একটা নিয়ম। 

* যে কখনো পরিবর্তন হয় না বা নিজেকে পরিবর্তন করতে চায় না, সে কখনো জীবনে অন্য জগতে চিনতে পারবে না। 

* হয়তো বা পরিবর্তন হওয়াতেই তোমার আজ এই প্রতিষ্ঠিত হওয়ার মূল কারণ হতে পারে। 

* যদি নিজেকে বদলাতে চাও বা নিজেকে, নিজের মতো করে প্রতিষ্ঠিত করতে চাও তাহলে তোমাকে পরিবর্তন হতে হবে। 

* মানুষ এমনও আছে যে কোন দুঃখ বা বেদনা পেয়ে এমন ভাবে পরিবর্তন হয়, তাকে দেখলে কিছু মানুষ অবাক হয়ে যায়। 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস 

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে যারা স্ট্যাটাস খুঁজছেন তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে কিছু নতুন স্ট্যাটাস তুলে ধরা হচ্ছে। আশা করি ভালো লাগবে এবং যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্যাটাসগুলো দিতে চান তাহলে নিজ থেকে সংগ্রহ করে নিন। 

১. জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে আগে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে, তারপর এগিয়ে গেলে কিছু অর্জন করা যাবে। – সংগৃহীত

২. নতুন কিছু জন্ম দিতে হলে, আগে নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। – সংগৃহীত

৩. পরিবর্তনের জন্য নিজেকে এমন ভাবে তৈরি করতে হবে, যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন কথা একটাই নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। – সংগৃহীত

৪. নিজেকে পরিবর্তন করার জন্য নিজের লক্ষ্য ও সময়কে ঠিক রাখতে হবে। – সংগৃহীত

৫. কেউ কখনো নিজের ভিতর দুর্বলতা রেখে নিজেকে পরিবর্তন করতে পারে না। – সংগৃহীত

নিজেকে নিয়ে কষ্টের স্ট্যাটাস

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে নিচে কিছু ক্যাপশন তুলে ধরা হলো আশা করি ভাল লাগবে এবং আপনারা যারা ক্যাপশন দিতে চান তাহলে নিচ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। 

১. জীবন তখনই পরিবর্তন হয়, যখন নিজের মধ্যে কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন দেখা যায়। 

২. নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে শুধু ভাবলে বা বললে হবে না, আজ থেকেই নিজেকে পরিবর্তন করতে শিখুন। 

৩. নিজেকে পরিবর্তন ছাড়া কখনো কোন কিছু চিরস্থায়ী করে নেওয়া সম্ভব নয়, আজ নয় কাল তা হারিয়ে যাবে। 

৪. নিজেকে পরিবর্তন করলে, সবকিছু আপনি আপনি পরিবর্তন হয়ে যাবে। 

৫. অলস মানুষ দ্বারা কখনো পরিবর্তন সম্ভব হবে না। 

৬. কোথায় আছে ” সৎ সঙ্গে স্বর্গে বাস, অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ ” কথাটির অর্থ হলো খারাপ লোকের সঙ্গে থেকে কখনো নিজেকে পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। 

সর্বশেষ কথাঃ

নিজেকে পরিবর্তন নিয়ে যে কথাগুলো লেখা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার কাছের মানুষদের সাথে শেয়ার করবেন। তাদেরকে পড়ার জন্য একটু সুযোগ করে দিন যাতে তাদের জীবনে কিছুটা পরিবর্তন আনতে পারে। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরো ভালো ভালো এরকম পোস্ট পেয়ে যাবেন।  

কুড়িগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

প্রিয় কুড়িগ্রাম জেলার প্রাণপ্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন এবং আপনাদের সবাইকে জানাই পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যদি আপনাদের কুড়িগ্রাম জেলার ইফতারের সময়সূচি খুজে থাকেন তাহলে এই পোষ্টের মাধ্যমে আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। বর্তমান সময়ে আমাদের সবার হাতের কাছে মোবাইল ফোন সবসময় থাকে তাই এই পবিত্র রমজান মাসে আমরা সবাই মোবাইল থেকেই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেখার চেষ্টা করি। নিচের দেওয়া টেবিল থেকে দেখে নিন আপনাদের কুড়িগ্রাম জেলা ইফতারের সময়সূচী। 

কুড়িগ্রাম জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নিচে দেওয়া ক্যালেন্ডারটি কুড়িগ্রাম জেলা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। আপনারা চাইলে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন এবং যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে আপনার আপন মানুষদের মাঝে সরিয়ে দিন যাতে তারা সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় পেয়ে যায়। 

রহমতের ১০ দিন

 তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৩ am  ৬ঃ১৬ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ১৭ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ১৭ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৮ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৮ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৯ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২০ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২০ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২১ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২১ pm

 মাগফিরাতের ১০ দিন

তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২২ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২২ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৩ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৩ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৪ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৪ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৫ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৫ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৬ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৬ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৭ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৮ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৯ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩০ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩২ pm

অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনারা যারা অস্ট্রেলিয়ার কাজের চাহিদা এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে সকল কিছুর তথ্য পেয়ে যাবেন। বিশেষ করে এইসব দেশগুলোর ভাষা যদি আপনি পারেন বা ইংরেজি ভাষা যদি জানা থাকে তাহলে সব থেকে বেশি ভালো হয়। এতে আপনাদের এই দেশের যেকোনো কাজের ভিসা লাগিয়ে যেতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া হচ্ছে সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন একটি দেশ যে দেশটিতে সবকিছুর মধ্যেই গোছালো বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মূল্যায়ন করে থাকে বেশি। তো সেই ক্ষেত্রে আপনারা যারা একটু পরিষ্কার থাকতে পছন্দ করুন, তারা চাইলে এই দেশটিতে যেতে পারেন কারণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন লোক ও স্মার্ট লোকদের এবং অভিজ্ঞ লোকদের বেশি মূল্যায়ন করে থাকে এসব দেশগুলোতে। যাই হোক তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কে।

অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় অনেক কাজের চাহিদা রয়েছে, সেই ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন কাজের ক্যাটাগরিতে অনেক লোক নিয়োগ দিচ্ছে । তো আপনারা যারা অস্ট্রেলিয়া যেতে যাচ্ছেন তারা চাইলে এ কাজ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন এবং যদি এই কাজ সম্পর্কে আপনাদের ধারণা থেকে থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। তো তাহলে চলুন দেখে নেই যে বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া কোন কোন কাজ গুলোর চাহিদা রয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া যে কাজগুলো চাহিদা রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

» কনস্ট্রাকশন,

» ইলেকট্রিশিয়ান,

» মেকানিক্যাল,

» ড্রাইভিং,

» ক্লিনার,

» ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি,

» কৃষি কাজ ও

» গবাদি পশু পালন।

তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে চাহিদা রয়েছে। এসব কাজগুলোর মধ্যে যদি আপনাদের অভিজ্ঞ সম্পন্ন কোন কাজ জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই সেই ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারে। এবং আরেকটি কথা আমি আবার বলে দিচ্ছি যে যদি আপনাদের অস্ট্রেলিয়া ভাষা জানা থাকে তাহলে আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট।

অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের বেতন কত 

আপনারা হয়তোবা উপরে দেখতে পেরেছেন যে কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়াতে বেশি চাহিদা রয়েছে। যদি দেখে থাকেন তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে অস্ট্রেলিয়াতে কোন কাজের বেতন কত টাকা হয়ে থাকে।

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার যদি প্রবল ইচ্ছা থাকে তাহলে আরো কিছু সম্পর্কে জানা উচিত যেমন অস্ট্রেলিয়ার ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা বা অস্ট্রেলিয়ার টাকার নাম কি, এ সকল বিষয়ে জেনে নেওয়া ভালো।

অস্ট্রেলিয়ার টাকার নাম হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান ডলার। 

অস্ট্রেলিয়ার ১ ডলার = বাংলাদেশের বর্তমান টাকায় ৭২.২৪ ঢাকা।

তাহলে, এখন জেনে নেওয়া যাক অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক্যাল ও ড্রাইভিং এ সকল কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ায়। তো আপনাদের যদি এই কাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো আপনার আর পিছু ফিরে তাকাতে হবে না। কারণ এইসব কাজগুলোর উপর বর্তমানে প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে অস্ট্রেলিয়া ডলারের ২,৫০০ ডলার থেকে ৩,০০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ১,৮০,০০০ টাকা থেকে ২,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

ড্রাইভিং, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি ও ক্লিনার এর কাজগুলোর ও মোটামুটি ভালো চাহিদা রয়েছে। এই কাজগুলোর উপর যদি কোন অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে এই সকল ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যাওয়া যাবে না। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে এ সকল কাজের উপর আপনার শুধু অভিজ্ঞতা থাকলেই চলবে না, অভিজ্ঞতার সাথে আপনার সার্টিফিকেট থাকতে হবে। এ সকল কাজের উপর অস্ট্রেলিয়া ডলারের প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে ১,৫০০ ডলার থেকে ২,০০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় ১,০০,০০০ টাকা থেকে ১,৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং বাকি যেসব কাজগুলো রয়েছে যেমন সাধারণ লেবারদের কৃষিকাজ বা গবাদি পশু পালন বা বিভিন্ন খামারে এ সকল কাজের সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশের ৪৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কাজের উপর কেমন বেতন দিয়ে থাকে।

প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা

বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থানটা পুরোটাই হয়তোবা প্রবাসী ভাই-বোনদের উপর নির্ভর করছে কারণ তারা যদি হয়তোবা আজকে প্রবাসে না থেকে বাংলাদেশেই বসবাস করতো। তাহলে হয়তোবা বাংলাদেশের অবস্থান আরো নিচুতে থাকতো। বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থা খুবই খারাপ, সেই হিসাবে প্রবাসীদের অনেক অনেক অবদান রয়েছে আমাদের বাংলাদেশের উপর। তো যাই হোক, আপনাদের উপর সবসময় আমাদের অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া থাকবে, ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, কবিতা ও কিছু কথা

0

প্রবাস জীবন কখনো কারো জন্য সুখের হয় না, কারো সুখের হয় আবার কারো দুঃখের হয়। প্রবাসে যারা না গেছে তারা কখনোই প্রবাসীদের কষ্টের গল্প দেখেনি বা বুঝেনি। একজন প্রবাসীর গল্প শুধু একজন প্রবাসী ভালো জানেন। প্রবাসীদের কাছের মানুষগুলো হয়তো তাদের ভেতরের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা এগুলো বোঝেনা, আসলে তাদেরকে বুঝতেই দেয় না প্রবাসীরা। তো সেই প্রবাসী ভাইদের জন্য একমাত্র সান্তনার জিনিস হল তাদের সব সময় কাছে থাকার একটি যন্ত্র সেটি হল মোবাইল। যে মোবাইল দিয়ে তাদের দুঃখ কষ্ট সুখ শান্তি সবার মাঝে ভাগাভাগি করে থাকে।

অনেক প্রবাসী ভাই ও বোনেরা আছেন যারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন পোস্ট দিয়ে থাকেন এবং নিজের মনের ভাবগুলো প্রকাশ করে থাকেন। আপনাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস উক্তি ক্যাপশন ছন্দ কবিতা গল্প ইত্যাদি। তো আপনারা চাইলে এখান থেকে আপনাদের ইচ্ছামত এগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।

প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

প্রবাস জীবন নিয়ে স্ট্যাটাস 

» প্রবাসীদের জীবনের কষ্টের গল্প কেউ শুনতে চায় না আপনজন, বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন যেই হোক না কেন তারা শুধু চায় প্রবাসীদের টাকা আর তাদের সব সময় খুশি রাখার আবদার।

» প্রবাস জীবনে শুধু নিজের ভালোটাই কেউ দেখেনা বাকি সবার ইচ্ছা পূরণ করার নামই হচ্ছে প্রবাস জীবন।

» প্রবাস জীবনের অনেক গল্প অজানাতেই থেকে যায়, কারণ তারা তাদের দুঃখকে কাউকে বুঝতে দেয় না।

» যখন কেউ প্রবাস জীবন অতিবাহিত করে তখন তার সেই দেশেও বিদেশি আর নিজের দেশেও বিদেশি। একটার জন্যেও তুমি যথেষ্ট নও।

» যখন তুমি অন্য দেশে যাও একটা কথা অবশ্যই মনে রেখো – অন্য একটা দেশ তোমার জন্য আরামপ্রদ করে তৈরি করা হয়না, সেটি তৈরি করা হয় সেখানের মানুষের জন্য আরামপ্রদ করে।

» প্রবাসে থাকা অবস্থায় জীবনকে ভালোবাসা অনেকটাই সহজ। কেননা সেখানে কেউ তোমাকে চেনে না, কেউই তোমার জীবনে হস্তক্ষেপ করেনা, তুমিই সেখানে সর্ব সেরা।

» আমাদের জন্মভূমিকে শুধুমাত্র ভূগোল কিংবা একটা নির্দিষ্ট অবস্থান দ্বারা প্রকাশ করা হয়না। এটা প্রকাশ করা হয় স্মৃতি, সেখানকার ঘটনা আর মানুষের মাধ্যমে।

প্রবাস জীবন নিয়ে কবিতা

প্রবাসীর অশ্রু

সাইমন সাদিক

প্রবাস জীবন শুরু হল আমার,

নতুন জীবন দিয়ে।

নতুন জীবন শুরু আমার,

ঘুরছি পথে পথে।

নতুন কর্ম খুঁজতে খুঁজতে,

পেরেশান আমার দিবারাত্রি।

প্রবাস মানে সুখ নয়,

নয় আরাম, নয় বিলাসিতা।

প্রকাশ মানে উল্লাস নয়,

নয় কোলাহল, শুধু কষ্টে চোখে জল।

সেই কষ্ট চোখে জল নিয়ে,

ভাঙ্গা বুকে আশা নিয়ে যাই কর্মস্থলে।

তবুও যেন হাজার কষ্টের মাঝে,

প্রিয় মানুষগুলো খুশি থাকলে;

তাতেই হই আমরাও খুশি।

প্রবাস জীবন শুরু হয় দুঃখ দিয়ে,

শেষ হয় যেন কারো দুঃখ দিয়ে;

আবার কারো যেন সুখ দিয়েই।

প্রবাস জীবন নিয়ে উক্তি

প্রবাস জীবন নিয়ে উক্তি  

» দ্বিতীয় একটি ভাষা অর্জন করা হচ্ছে নিজের মধ্যে আরেকটা সত্ত্বাকে ধারণ করা।

» তুমি যেখানেই যাও না কেন, অন্য কোন কিছু নিয়ে না গেলেও নিজেকে সেখানে ঠিকই নিয়ে যাও – প্রথমদিকে তুমি হয়তো অনুভব নাও করতে পার।

» আমার কাছে আদর্শ জীবন বলতে প্রবাসে স্বাভাবিক ভাবে জীবনযাপন করাকেই বোঝায়।

» প্রবাস জীবনের একাকিত্বতা অনেকটাই অস্বাভাবিক আর জটিল। এই জীবনের অনুভূতি স্বাধীনতার নয় বরং পালিয়ে থাকার।

» যখন তুমি একটা জায়গা ত্যাগ কর তখনকার অনুভূতিটা অনেকটাই অদ্ভুত। হয়তো তুমি সেখানকার মানুষকে মনে করবেনা, তবে তুমি নিজেকেই সেখানে মিস করবে।

» প্রবাস ভ্রমণের সবচেয়ে উন্নত উপায় হচ্ছে স্থানীয়দের সাথেই অবস্থান করা।

প্রবাস জীবন নিয়ে ছন্দ

» জীবন সেখান থেকেই শুরু হয় যেখানে তোমার স্বস্তির স্থান শেষ হয়ে যায়।

» অধিক সংস্কৃতির ধারক হওয়ার একটা সুবিধা আছে। তা হলো তুমি যেভাবে বাস করছো তা একমাত্র উপায় নয় তোমার বাস করার।

» দুটো সংস্কৃতির স্বাদ গ্রহণ করা একটা তেতো-মিষ্টি অভিজ্ঞতার মত। তবে তুমি যখন তোমার জন্মভূমিকে একবার ছেড়ে আসবে তার মত আর কিছুই পাবেনা।

» মাঝেমাঝে তোমার একটা জায়গাকে অনুভব করার জন্য সেটি ছেড়ে যেতে হয়, মাঝেমধ্যে তোমার অন্য কোথাও যেতে হয় তোমার শুরুটা কেমন ছিল তা জানার জন্য।

» জীবনে আনন্দ আসে নতুন কোন অনুভূতির মাধ্যমে, নতুন কোথাও যাওয়ার মাধ্যমে আর এটাই জীবনের অনেক বড় পাওয়া।

» হাজার হাজার মাইলের লম্বা একটি সফর শুরু হয় ছোট একটা পদক্ষেপের মাধ্যমে।

» ভাষা আর সংস্কৃতি হচ্ছে মানুষের চিন্তা ও ভাবনার অবকাঠামো যেভাবে মানুষ যোগাযোগ ও বাস্তবতা বুঝতে শেখে।

প্রবাস জীবন নিয়ে কিছু কথা

যখন অনেকটা সময়ের জন্য প্রবাস জীবনে অভ্যস্ত হয়ে যাবে তখন আর কখনোই পুরোপুরি নিজ বাসায় ফিরতে পারবেনা। যেখানেই থাকো না কেন, তোমার একটা অংশ অন্য কোথাও থাকবেই। প্রবাস জীবন বড়ই আজব একটা জীবন, আপন মানুষগুলো রেখে হাজার হাজার মাইল দূরে চলে গিয়ে তাদের ছেড়ে, তাদেরকেই সুখে রাখার জন্য প্রবাসী জীবনে যাওয়া। প্রবাস জীবনের শুরু হয় দুঃখ কষ্ট আবার সুখ দিয়েও, তবে সবার জীবনেই প্রথমে সুখ দিয়ে শুরু হয় না, অধিকাংশ প্রবাস জীবন দুঃখ দিয়েই শুরু হয়।

জীবনের অনেক ছোট ছোট স্বপ্নকে মাটিতে পুঁতে ফেলে প্রবাস জীবনের জীবন শুরু হয়, প্রবাস জীবনের মানে হয়তো তারাই বোঝে যারা প্রবাস জীবনে পা রেখেছে বা জীবন পরিচালনা করছেন। প্রবাস জীবনে মানুষের হাজার স্বপ্নকে বুকে চাপা দিয়ে চলে যেতে হয় দূর প্রবাসের কোন একটি দেশে কিন্তু তাদের দুঃখ কষ্ট কেউ যেন বুঝতে চায় না। শুধু চায় তাদের ঘাম ঝরা পরিশ্রমের টাকা, তাদের জীবনের কষ্টের গল্পের গল্প কেউ শুনতে চায় না।