Home Blog Page 34

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩

0

যারা প্রাথমিক বৃত্তি পরিক্ষার ফলাফল চেক করতে বা দেখতে চান তাহলে আগে অবশ্যই শিক্ষার্থীর রোল নাম্বার জেলা, উপজেলা ও বিভাগ সম্পর্কে জানতে হবে এবং কোন বোর্ড তা জানতে হবে । তাহলে কিভাবে প্রাথমিক বৃত্তি পরিক্ষার ফলাফল দেখবেন  তার কিছু তথ্য তা উল্লেখ করেছি এবং আপনি কিভাবে পঞ্চম শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষার রেজাল্ট চেক করতে পারবেন তার পদ্ধতি।  

প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফল

শিক্ষা অধিদপ্তর এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছে যে ২৮ শে ফেব্রুয়ারি রোজ মঙ্গলবার দুপুর ১২ঃ০০ টাই। যেখানে প্রকাশিত হবে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর অধিদপ্তর কর্তৃক বৃত্তি ফলাফল এই বছর প্রাথমিক  পাবে সর্বমোট ৮২ হাজার এর বেশি শিক্ষার্থী যার মধ্যে মোট ট্যালেন্টপুল শিক্ষার্থী ৩৩ হাজার এবং সাধারণ গ্রেডে  ৪৯,০০০ হাজার শিক্ষার্থী বৃত্তি পাবে। 

বৃত্তি পরীক্ষার রেজাল্ট কিভাবে দেখবেন

১. প্রথমে আপনাকে http//www.dpe.gov.bd করতে হবে. 

২. আপনি সরাসরি লিঙ্ক এ যেতে পারেন http// 180. 221.137.51/  এ । 

এবং বিস্তারিত

১. পরীক্ষার সন সিলেক্ট করতে হবে। 

২. শিক্ষার্থীর বিভাগ নির্বাচন করতে হবে। 

৩. শিক্ষার্থীর জেলা নির্বাচন করতে হবে। 

৪. বৃত্তি পরিক্ষার প্রবেশপত্র থেকে রোল নাম্বার দিতে হবে। তারপর পরিক্ষার ফল দেখতে পারবেন। 

সর্বশেষ 

এরম আর বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি আরো ভালো কিছু অজানা তথ্য পেয়ে যাবেন।  

কারেন্ট নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, ছন্দ, স্ট্যাটাস ও কবিতা

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে কারেন্ট নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, কবিতা ও কিছু কথা। তো আপনারা যারা কারেন্ট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতাগুলো খুঁজছেন। আশা করি এই পোস্টের মধ্য থেকে অনেক নতুন নতুন কারেন্ট নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন সন্দেহ কবিতা খুঁজে পাবে। তো আশা করি যে এখান থেকে অনেক নতুন নতুন কারেন্ট নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিন কারেন্ট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ গুলো।

কারেন্ট নিয়ে উক্তি

♦ দিন যাচ্ছে আর প্রিয়জনের চেয়ে ইদানিং কারেন্টই বেশি জ্বালাচ্ছে।

♦ বর্তমানে গরম আসা মানেই হচ্ছে কারেন্টের সাথে লুকোচুরি খেলা।

♦ প্রিয়জনের কষ্টই ভুলতে পারলাম না, এরই মধ্যে আবার কারেন্টও কষ্ট দিচ্ছে।

♦ প্রসঙ্গ যখন কিছু চলে যাওয়ার, তাহলে কারেন্টই সবার সেরা।

♦ কারেন্ট নেই জেনেও ফোন চার্জে দেওয়ার মত সরলতা আর অন্য কোন কিছু হতে পারে না।

♦তোমার শহরে হয়তোবা লোডশেডিং বা কারেন্টের অভাব হতে পারে, কিন্তু আমার শহরে তো অক্সিজেনেরই হবে।

♦ জোনাকি গুলো জ্বলে দিচ্ছে আলো, কারেন্ট নেই পুরো শহর জুড়ে, অন্ধকার ব্যাকুলএ মন রয়েছে এমন নেশার ঘোরে।

♦ দিন শেষে যখন বাড়ি ফিরে দেখি নেই বাড়িতে কারেন্ট, তখন মনে হয় এর চেয়ে দুঃখের আর কোন কিছু হতে পারে না।

কারেন্ট নিয়ে ক্যাপশন

* তোমার শহরে শুধু কারেন্টের অভাব অক্সিজেনের নয়, কিন্তু আমার শহরে আজও লোডশেডিং এর মতো অক্সিজেনের অভাব।

* ভাই দয়া করে কারেন্ট টা দিয়ে দেন না এবার প্লিজ।

* এই গরমে আর পারছি না, একটু দয়া করুন না আপনারা লোডশেডিং টা বন্ধ করে।

* কারেন্ট হলো নারীর মতো কখন চলে যাবে কখন আসবে সেটা কারো বলার ক্ষমতা নেই।

* তোমার ওই ভাঙ্গা ঘরের চালের ফাঁকা জায়গা দিয়ে জোসনা রাতের আলো পড়ে, আর আমার ইট পাথরের ঘরে কারেন্ট চলে গেলে অক্সিজেনটাই পাওয়া অসম্ভব হয়ে যায়।

* গরম কেমন লাগছে বন্ধু, কারেন্ট তো ছোচা কুটুম, যখন ইচ্ছে সে যাচ্ছে, যখন ইচ্ছে আসছে।

* অন্ধকার তো অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল, কারণ সারা জীবন তো কারেন্ট ছাড়াই থাকতে হবে পরপারে।

কারেন্ট নিয়ে ছন্দ 

১. কারেন্ট যদি চলে যায় তাহলে আশা করা যায় যে আসবে, কিন্তু আসলে কখন যে চলে যায় সেটা বলা মুশকিল।

২. কারেন্টকে তো অনেক আগেই বিদায় জানিয়েছে, কারণ যে জীবনে কোন সুখ শান্তি নেই সেখানে কারেন্ট দিয়ে কি হবে।

৩. কিছু এমন বন্ধু আছে যারা সময় এর ব্যবধানে কারেন্টের মত আসবে যাবে।

৪. হায়রে গরম শরীরটা হল মোমের মত নরম, আর সেই গরমে কারেন্টের যা ধরন।

৫. তোমার হাত পাখার বাতাস যখন আমার গায়ে লাগে, তখন মনে হয় কারেন্টের কি দরকার।

৬. প্রসঙ্গ যখন চলে যাওয়ার, তখন তো আমাদেরও একদিন চলে যেতে হবে অন্ধকার ঐ কবরে। তাহলে তখন কারেন্ট ছাড়া থাকবো কি করে।

কারেন্ট নিয়ে স্ট্যাটাস 

> এক সপ্তাহে ছয় দিন কারেন্ট অফিসে গালাগালি করি আর শুক্রবার হলে তওবা করি। এভাবেই চলছে জীবন।

> বর্তমান কারেন্টের এমনই অবস্থা যে, বেজে দেখলে যেমন সাপ গর্তে পালায় তেমনি মেঘের আবাস পেয়ে কারেন্ট যায় পালিয়ে।

> তখন তো ছিল না কারেন্ট, তখন তো ছিল না এতো সাজ-সজ্জা, তবে এখন কেন এত আয়োজন, কেন এত ভালোবাসা।

> এই ঘনঘটা কুয়াশায় শীতের রাতে কারেন্ট যাক না চলে, তুমি আর আমি মিলেমিশে একই কম্বলের নিচে।

> কারেন্ট যাওয়াতে শুধু আমাদের সাধারণ মানুষের সমস্যা হয় না, সমস্যা হয় এ দেশের, এদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের, বিভিন্ন অফিস আদালতের।

> ছিল না তো তখন কারেন্ট, ছিল হারিকেন আর তালের পাতার পাখনা, তবে এখন কেন এত আরাম কারেন্ট গেলেই কেন  মাথাব্যথা।

> ছিলনা যখন কারেন্ট তখন দেশটা ছিল আনন্দের, যখন আসলো ঘরে সবার কারেন্ট তখনই হলো সবার দুর্দশা।

কারেন্ট নিয়ে কবিতা

এত গরম কেন

উর্মি মিথিলা

সূর্য মামা রাগ করেছে,

গরম দিচ্ছে তাই;

বৃষ্টি আপুর বিয়ে হয়েছে,

তাই তো বৃষ্টি আপুও নাই।

বাতাস বাবুর জ্বর হয়েছে,

ওষুধ আনতে গেছে।

মেঘ নাকি দাওয়াত খেতে,

তার শশুর বাড়ি গেছে।

কারেন্ট ভাই ও নাকি,

তার নিজের বাড়ি ছেড়ে;

শ্বশুরবাড়ি ঘর জামাই হিসেবে গেছে।

সেখানে গিয়ে শুনে শুধু খোটা,

আর করে দৌড়াদৌড়ি;

তাইতো এতো বারে বারে,

কারেন্ট ভাই যায় আর আসে।

শেষ কথা

বর্তমানে যে কারেন্ট এর সমস্যা সেটা আসলে সারাদেশেই চলছে। তো আপনারা যদি কোন ফেসবুক স্ট্যাটাস বা ইনস্টাগ্রাম বা হোয়াটসঅ্যাপ এ কোন স্ট্যাটাস দিতে চান তাহলে আশা করি যে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে থাকলে এখান থেকে কিছু নতুন নতুন স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ কবিতা খুঁজে পেয়েছেন। তো এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

বাংলালিংক এর ইমু অফার ২০২৩

0

আপনি যদি বাংলালিংকের একজন নিয়মিত ইমু প্যাকের গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য রয়েছে ইমু  বিশেষ অফার। বর্তমান সময়ে বাংলালিংক সিমের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা খুবই ভালো। আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলালিংক ইমো প্যাকেজ এর যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। আপনি যদি একজন বাংলালিংক ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য বিশেষ ইমু প্যাক এর অফার দিচ্ছে বাংলালিংক  সিম অপারেটর। এবং সবচেয়ে কম দামে কিছু আকর্ষণীয় অফার দিচ্ছে এই সিমটি।

 আমরা অনেকেই আছি যারা শুধু ইমু প্যাক ব্যবহার করে থাকি, তাদের জন্য এই পোস্টটি বিশেষ করে বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট। আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে এই প্যাকটি শুধু ইমু ব্যবহার করার জন্য। বিশেষ একটি কথা যে আপনারা এই প্যাক যখন ব্যবহার করবেন তখন পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালেন্স আপনার ফোনে রাখবেন না।  সময়ের সাথে সাথে সবকিছুই পরিবর্তন কিন্তু হয়ে থাকে বাংলালিংক অপারেটর গ্রাহকদের সব সময় কম দামের মধ্যে ভালো কিছু দিয়ে থাকে। তো আজকে আমরা দেখবো বাংলালিংকের  বিশেষ ইমো অফারের যাবতীয় তথ্য।

বাংলালিংকের সাপ্তাহিক ইমু প্যাক

বাংলালিংক অপারেটর আমাদেরকে দিয়েছে সবচেয়ে কম দামের ইমু প্যাক অফার। আমরা অনেকেই আছি যারা এক সপ্তাহের জন্য ইমো প্যাক কিনে থাকি বিশেষ করে তাদের জন্য এই অফারটি বেশি প্রয়োজন। আমরা অনেকে ইমু প্যাক  সাপ্তাহিক ব্যবহার করি আবার অনেকে আছি মাসের জন্য একেবারে ইমু প্যাক কিনে নেই, যার যেটা পছন্দ সেই ব্যক্তি ব্যবহার করে থাকি। এই অফারটি আপনি যত খুশি ততবার ব্যবহার করতে পারবেন।

  • আপনি পাবেন ২৫০ এমবি।
  • অফারটির মূল্য ১০.৭১ টাকা।
  • অফারের মেয়াদ  ১০ দিন।
  • ডায়াল করতে হবে *৫০০০*৭২৫#।
  • এই অফারটি দেখতে আপনাকে ডায়াল করতে হবে *৫০০০*৫০০#।
  • এই অফারটি ব্যাট, এসডি, এসসি প্রযোজ্য।

বাংলালিংকের সোশ্যাল প্যাক

বাংলালিংক অপারেটর গ্রাহকদের দিচ্ছেন সোশ্যাল ইন্টারনেট প্যাক যে প্যাক গুলোর মধ্যে রয়েছে অনেক কম টাকার অফার। অন্য অপারেটর চেয়ে একটু বেশি সাশ্রয়ী মূল্যে অফার গুলো দিয়ে থাকে। চলুন দেখে নেই বাংলালিংক অপারেটরের ইন্টারনেট প্যাক গুলোর তালিকা।

             অফার                               মূল্য                          ডায়াল কোড                     মেয়াদ

৩০ এমবি, ফেসবুক প্যাক            ১.৫০ টাকা                  *৫০০০*৪১৪#                    ৪ দিন

১০০ এমবি, সোশ্যাল প্যাক               ৭ টাকা                   *৫০০০*৫৭৬#                    ৭ দিন

২৫০ এমবি, ইমু প্যাক                    ১০ টাকা                    *৫০০০*৭২৫#                  ১০ দিন

১ জিবি, ইউটিউব প্যাক                  ১৯ টাকা                   *৫০০০*৩৪৫#                    ২ দিন

আপনারা যারা বাংলালিংক গ্রাহক তারা চাইলেই সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এই অফার গুলো আপনারা সীমিত সময়ের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন কম টাকার মধ্যে। এবং যাদের যেমন প্যাক ইচ্ছে বা দরকার তাদের নিজের ইচ্ছামত প্যাক গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। আপনারা চাইলে দুইভাবে এই অফার গুলো ব্যবহার করতে পারবেন যেমন রিচার্জের মাধ্যমে অথবা ডায়াল কোড এর মাধ্যমে।

এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বাংলালিংক ইউজার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আপনাদের কারো যদি এই পোস্টের মাধ্যমে যদি ইমু প্যাক সম্পর্কে আরো কিছু জানার আগ্রহ থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। আপনাদের যদি আরো অন্য কোন সিমের ইমো অফার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন। আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।

টেলিটক বন্ধ সিমের অফার ২০২৩

0

আমাদের দেশের যে সকল সিম অপারেটর গুলো আছে এই সকল সিম  অপারেটর গুলো যে অফার গুলো দিয়ে থাকে তারমধ্যে বন্ধ সিমের অফার কি আছে এবার টি সবচেয়ে ভালো হয়ে থাকে। এই অফার গুলোর মধ্য থেকে টেলিটক এর বন্ধ সিমের অফার দারুন অফার রয়েছে। আপনারা যারা টেলিটক ইউজার বিশেষ করে আপনাদের যদি কোন বন্ধু সিম থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার সিমটি চালু করে দেখে নিন আপনি এই অফারের আওতায় আছেন কিনা।

Free Temporary Email 

টেলিটক বন্ধ সিমের অফার ২০২৩

টেলিটক বন্ধ সিমের যে অফারগুলো আছে অন্যান্য সিমের থেকে অনেক বেশি অফার দিয়ে থাকে। টেলিটক ইউজারদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা বন্ধ সিম এর অফার এর জন্য তারা তাদের সিম বন্ধ করে রাখে। অফার গুলো যখন চালু হয় তখন আবার তারা ওই সিম চালু করে অফার গুলো নিয়ে নেয় তাদের সুবিধা অনুযায়ী। তাহলে চলুন দেখে নেই টেলিটক বন্ধ সিমের অফার গুলোর সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত তথ্য।

Best free temporary mail website

টেলিটকের বন্ধ সিমের ফ্রী বোনাস অফার

আপনি যদি টেলিটকের একজন গ্রাহক হন তাহলে আপনার যদি কোন বন্ধ সিম থাকে তাহলে আপনি পাবেন ফ্রী বোনাস অফার। এই অফারটিতে আপনি পাবেন ইন্টারনেট, মিনিট এবং এসএমএস।

  • প্রথমে আপনাকে ২৩ টাকা রিচার্জ করতে হবে।
  • অফারটিতে আপনি পাবেন ২৩ মিনিট, ২৩ এসএমএস এবং ৩০ এমবি ডাটা।
  • এই অফারটি পেতে আপনাকে ডায়েল করতে হবে *১১১*২৩#।
  • এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন এই অফারটি চালু হওয়ার পর থেকে ৩ দিন ।
  • এবং আপনার মেইন ব্যালেন্সে ২৩ টাকা জমা থাকবে।
  • এই অফারটির সাথে আপনি পাবেন 2 জিবি ডাটা যার মেয়াদ থাকবে ৭ দিন।

 টেলিটক এর বন্ধ সিমের ডায়াল অফার

আপনারা যারা টেলিটক এর বন্ধ সিমের অফার এর আওতাভুক্ত আছেন তাদের জন্য রিচার্জ শহরের একটি তালিকা তৈরি করা হলো।

রিচার্জ                     অফার                         ডায়াল কোড                        মেয়াদ           অপশন

২১ টাকা                  ১জিবি                           *১১১*২১#                          ৩০ দিন          ১ বার

৪৩ টাকা                 ৪জিবি + ৪০ মি.            *১১১*৪৩#                           ৭ দিন          যতবার খুশি

১০৯ টাকা               ৫জিবি + ১০০ মি.        *১১১*১০৯#                         ৩০ দিন         যতবার খুশি

টেলিটক বন্ধ সিম অফার এর বিশেষ শর্তাবলী

  • ফ্রী ২ জিবি ইন্টারনেট মেয়াদ ৭ দিন অফারটি উপভোগ করতে পারবেন ১ বার।
  • আপনি যদি ৪৫ পয়সা কল রেট এর সুবিধা উপভোগ করতে চান তাহলে আপনাকে ডায়াল করতে হবে *১১১*৪৫# ।
  • এই অফার চলাকালীন সময়ে আপনার অন্য যেকোনো অফার আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।
  • আপনার সিমটি বন্ধ সিমের আওতাভুক্ত আছে কিনা তা একটি টেলিটক সিমের মাধ্যমে এসএমএস করে দেখতে হবে।  এসএমএসটি করতে হবে ১১২ লিখে।
  • মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে অব্যবহৃত ডাটা গ্রহণযোগ্য নয় ব্যবহার যোগ্য নয়।
  • এই অফারটি এসডি ব্যাট ও চার্জ প্রযোজ্য।
  • এই অফারটি পরবর্তী কোন ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনারা যারা টেলিটক এর বন্ধ সিমের আওতাভুক্ত মধ্যে আছেন। তারা এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন। তাহলে এই পোস্টটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন বিশেষ করে আপনাদের বন্ধুদের মধ্যে যাদের বন্ধু টেলিটক সিম আছে। আর এই কনটেন্টে যদি আপনি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করব।

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা

0

বর্তমানে মানুষ অন্যের অধীনে কাজ করতে চায় না এবং নিয়ম মাফিক কোন জিনিস ভালো লাগেনা মনে হয় নিস-স্বাধীন জীবন  চলছে এবং খুব গিলটি ফিল  হয়। নিজের প্রচেষ্টায় কিছু করতে চায় এবং কি কিছু করতে গিয়েও অনেক ডিপ্রেশনে থাকে ডিপ্রেশনের না থেকে যেকোনো একটা ধরে আপনি যদি চেষ্টা চালিয়ে যান তাহলে একদিন না একদিন সফলতা আসবেই মানে। ব্যবসা হচ্ছে স্বাধীন একটি আয়ের উৎস যেখানে আপনি মন চাইলে আপনার ব্যবসায় রেখে একটা জায়গায় যেতে পারবেন বা কাউকে বলে রেখে আপনি একটা জায়গায় যেতে পারতেন। তাতে আপনার কোন সমস্যা হবে। 

নিজের স্বাধীন পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা নিজের যে কত বড় একটা পাওয়া সেটা সে সফলতা অর্জন করেই বুঝতে পারবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আপনি ব্যবসা শুরু করলেন কিন্তু আপনার মধ্যে ঐরকম ভালো আইডিয়াটা নেই তাহলে আপনি কিন্তু ভালো সফলতা আনতে পারবেন না আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রে। তো আর দেরি না করে চলুন দেখে আসি কোন কোন ব্যবস্থায় আমাদের বর্তমান সময়ে লাভজনক বা আমাদেরকে সফলতা এনে দেওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। 

ইলেকট্রনিক্স এর ব্যবসা

দৈনন্দিন জীবনের নিত্য প্রয়োজনীয় একটি জিনিস হচ্ছে ইলেকট্রনিক্সের পণ্য । কারণ বর্তমান সময়ের মানুষ সবকিছুতেই ইলেকট্রনিক্সের সবকিছু ব্যবহার করছে এবং করে থাকে মানুষের প্রয়োজনীয় এমন কোন জিনিস নেই যে বর্তমানে ইলেকট্রনিক্স এর কোন পণ্য নেই। তাই  আপনি নিঃসন্দেহে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন এ ব্যবসায় আপনার ক্ষতি হবেনা বলা চলে কারণ এই পণ্য তো আর নষ্ট হওয়ার মত জিনিস নয় নষ্ট হলে কোম্পানি ফেরত নিয়ে নেবে আপনার কোন লস নেই। বর্তমান যুগে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। তো আপনি যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে এই ব্যবসাটি করতে পারেন।

ফার্মেসি এর ব্যবসা

বর্তমানের যেই অবস্থা সে অবস্থার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে ডিসপেনসারি বা একটি ফার্মেসি যে ব্যবসা আছে সেটি আপনি যদি একবার বুঝে ফেলেন তাহলে আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। কারণ এই দুনিয়াতে খুব কম সংখ্যক মানুষ আছে না বললেও চলে যারা অসুস্থ নেই প্রতিটি মানুষ কোন না কোন দিক দিয়ে অসুস্থ আছেন । মানুষ ওষুধ সারা বর্তমান সময়ে চলতে পারে না দৈনন্দিন জীবনের একটি রুটিন হয়ে গেছে যে আমাকে ওষুধ সেবন করতে হবে। আপনারা চাইলে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন ব্যবসা টিতে আপনার বেশি লাগবে না এবং কম পুজিতে আপনি বেশি লাভবান হতে পারবেন । 

গাছ কেনা বেচার ব্যবসা

বর্তমান যুগের যে সময় এ সময়ে অনলাইনের মাধ্যমে সবকিছুই সম্ভব যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি থাকে। বর্তমানে মানুষ ইট পাথরের দেয়ালে থাকতে থাকতে অনেক সময় মনে হয় দম বন্ধ হয়ে আসছে তাই অনেক মানুষ গাছ চেনার জন্য আগ্রহী বাসায় বা বেলকুনিতে বা ছাদে আরো কিছু বিশেষ জায়গা আছে যেখানে গাছ লাগানো যায়। গাছ লাগানোর জন্য মানুষ অনেক সুন্দর সুন্দর কাজ খুঁজে থাকেন অনেকে আছেন খুজেও পায়না।

তো আপনি যদি অনলাইনে গাছ কেনাবেচার ব্যবসা করতে চাই এমনি নর্মালি করতে চান তাহলে করতে পারেন ভালমানের গাছ গুলো যেমন ফল গাছ ফুল গাছ আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে যেগুলো দিয়ে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন এই ব্যবসাতেও প্রচুর পরিমাণ পাবেন আশা করা যায়। 

বিভিন্ন ধরনের ড্রেসের ব্যবসা

বর্তমান সময়ে পোশাকের অনেক চাহিদা রয়েছে যে চাহিদাটা সবসময়ই থাকে শুধু আপনাকে বুঝতে হবে কোন সময় কোন জিনিসটি চলবে ভালো। আপনি সেটা বুঝতে পারলে আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন এবং কে লাভবান হতে পারবেন। পোশাকের ব্যবসায় প্রচুর পরিমাণ লাভ যদি আপনি ব্যবসার ধরন টা বুঝতে পারেন। আপনি যদি একজন মানুষকে দেখে বুঝতে পারেন যে উনি কোন প্রোডাক্টই চাচ্ছে বা কোন জিনিসটি তাকে দিয়ে মানাবে এবং উনি পছন্দ করবে তাহলে আপনার এ বিজনেস করাটা পানির মতো সহজ হবে। 

আরো অনেক ধরনের ব্যবসা আছে শুধু ব্যবসা শুরু করলে তো আর হবে না আপনার উপর সবকিছু ডিপেন্ড করে কারণ আপনি যে ব্যবসায় ধরেন না কেন আপনার যদি ঐরকম ব্যবসার উপর ধারনা না থাকে তাহলে কিন্তু ভালো কোন একটা ব্যবসা নিয়েও আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন । তো আপনি যে ব্যবসাটা শুরু করুন না কেন আপনার ওই ব্যবসার উপর ধারণা থাকতে হবে ক্যাপাসিটি থাকতে হবে আর আপনাকে বুঝতে হবে যে কোন জিনিস এর পর কি করতে হবে।

তাহলে আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন । পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের কতটুকু বুঝাতে পারলাম জানিনা যদি পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং যদি কোন সমস্যা বা ভুল হয়ে থাকে তাহলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন।

নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, উক্তি, ছন্দ ও কিছু কথা

0

অনেকেই আছেন যারা নীরবতা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প ও কিছু কথা এগুলোর সংগ্রহ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার জন্য যেমন ফেসবুকে, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার আরো বিভিন্ন কিছুর মাধ্যমে আবার অনেকেই আছেন যারা এই উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশনগুলো পড়তে ভালোবাসেন। তো আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে নীরবতা নিয়ে কিছু নতুন নতুন স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ গল্প কিছু কথা পেয়ে যাবেন। তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী সংগ্রহ করে নিতে পারেন নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস, নীরবতা নিয়ে ক্যাপশন, নীরবতা নিয়ে উক্তি, নীরবতা নিয়ে ছন্দ ও নীরবতা নিয়ে কিছু কথা গুলো।

নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস

নীরবতা নিয়ে স্ট্যাটাস

» নীরবতা হলো একজন প্রকৃত জ্ঞানের লক্ষণ।

» নীরবতা একটি মানুষের দুর্বলতা নয়, হতে পারে এটা তার ভয়াবহ রূপ।

» নীরবতা হল ক্ষমতার একটি সবচেয়ে বড় অস্ত্র।

» নীরব না থেকে জায়গা পরিবর্তন করে দেখো তাতে লাভ হতে পারে।

» মূর্খ ব্যক্তিদের সাথে তর্কের চেয়ে নীরবতা অনেক ভালো।

» নীরবতা দেখে একটি মানুষকে কখনো দুর্বল ভাববেন না, হতেও পারে নীরবতাই তার আসল শক্তি।

» জীবনের কিছু গভীর অনুভূতি হয়তো বা নীরবতার ধারায় প্রকাশ করা হয়।

নীরবতা নিয়ে ক্যাপশন

নীরবতা নিয়ে ক্যাপশন

১. কিছু বলার থাকলে বলতে পারো, কারন বলার চেয়ে নীরবতা আরও বেশি ভয়ংকর।

২. যদি বলার মত কিছু বলতে চাও তাহলে বল, না হয় নীরবতা পালন করো।

৩. যে নীরবতার ভাষা বুঝে, তার মুখের ভাষার প্রয়োজন হয় না।

৪. সব কথারই জবাব মুখ দিয়ে দিতে হয় না, কিছু কথার জবাব নীরবতা দিয়েও দেওয়া যায়।

৫. কিছু কিছু সময় নীরবতাই হলো কিছু প্রশ্নের একমাত্র সঠিক উত্তর।

৬. আজকাল নীরব থাকতে পছন্দ করি, কারণ নীরবতাই শান্তি খুঁজে পাই।

৭. জীবনে যত বড় হবে ততই বুঝতে পারবে, তর্কের চেয়ে নীরবতা অনেক ভালো।

নীরবতা নিয়ে উক্তি 

নীরবতা নিয়ে উক্তি 

» একজন জ্ঞানহীন লোক পরিচয় দেয় তার কথার দ্বারা, আর একজন জ্ঞানী লোক পরিচয় দেয় তার নীরবতায়।

» এমনও কিছু জায়গা আছে যে জায়গাতে নিজেকে নীরবতা রাখাটাই সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ।

» একজন অন্যায়কারীর বিরুদ্ধে কখনোই নীরবতা দেখানো উচিত নয়, এতে তারা আরও সুযোগ নিতে পারে।

» যেখানে সবাই নিজেকে জ্ঞানী মনে করে, সেখানে নিজেকে নীরবতা রাখাই শ্রেয়।

» অর্থহীন কথা বলার চেয়ে নীরবতাই অনেক ভালো।

» একটি প্রশ্নের উত্তর না জানা থাকলে সেখানে নীরবতা পালন করাই সবচেয়ে উত্তম কাজ।

» নীরবতাই একমাত্র বন্ধু যে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করে না।

নীরবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

 নীরবতা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

১. নীরবতা হল ধৈর্যের একটি কঠিন পরীক্ষা, যে পরীক্ষায় সবাই উত্তীর্ণ হতে পারে না।

২. মহান রাব্বুল আলামিনকে নীরবে ডেকে যাওয়া বান্দাদের কখনোই তিনি নিরাশ করে না।

৩. যখন আমার সবচেয়ে বড় শত্রু আমার নিজের নফস, সেখানে বাহিরের শত্রু আমাকে কি ক্ষতি করবে।

৪. পাপের বোঝাটা অতিরিক্ত ভারী হয়ে গেছে তাই নিজেকে নীরবতায় আটকিয়ে ফেলেছি।

৫. প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) বলেছেন, তোমরা যতই পাপ করো না কেন নীরবে বসে সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর, সে কখনোই ফিরিয়ে দিবে না।

৬. কখনো কি নীরবে ভেবে দেখেছেন, এই দুনিয়ার কেউ আপন নয় আপন তো একমাত্র একজনই তিনি হলেন আমাদের রব।

নীরবতা নিয়ে ছন্দ

নীরবতা নিয়ে ছন্দ

» জীবনে এমন কিছু সময় আসে যে, তখন শুধু নীরবতাই ভালো লাগে।

» মানুষ যত বেশি জ্ঞানী হয়, তারা তত বেশি নীরবতা বোধ হয়।

» দুটি মানুষের নীরবতার কথাই যদি না বুঝতে পারেন তাহলে কখনোই ভালবাসতে যাবেন না। কারণ ভালোবাসার সুন্দর মুহূর্ত গুলো নীরবতার ধারায় প্রকাশ পায়।

» জ্ঞানী লোক হয়তোবা সবসময় চুপ থাকে না, কিন্তু তারা জানে কখন নীরবতা পালন করতে হয়।

» জীবনে এমন কিছু সময় আসে যখন নীরব থাকা ছাড়া আর কিছু করার থাকে না।

» নীরবতাই নিজের একমাত্র সঙ্গী যে কিনা সময় মত অনেক কিছু চিনিয়ে দেয়।

» চুপ থাকি বলে এই না যে, সব সময় নিরবতাই ভালো লাগে। সময় সাপেক্ষে নিজেকে বদলাতে হয়।

নীরবতা নিয়ে কিছু কথা

যে লোকটি এক সময় খুব হাসিখুশি, চঞ্চল ছিল এখন সে আর আগের মত হাসিখুশিও নেই ঐরকম চঞ্চল নেই। কারণ সে হয়তো নীরবতা কি জিনিস বুঝে ফেলেছে, সে হয়তো এখন নীরবতাকেই তার সঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন। নীরবতার মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করা হয়তো এতটা কঠিন নয়, যতটা কঠিন হয় সেই মনের ভাব বুঝে নেওয়াটা। জীবনের গল্পটা বড়ই অদ্ভুত কে কখন নীরব হয়ে যায় সেটা বলা খুবই মুশকিল।

একটি মানুষ যখন নীরবতা বজায় রেখে তার সকল দিক দিয়ে ঠিক রাখে ধরে নিবেন সে স্বাভাবিকভাবেই আছেন। আর সে নীরবতা বজায় না রেখে যদি কিছু করে ফেলে বুঝবেন সে আর স্বাভাবিকভাবে নেই। কারণ পরিস্থিতি মানুষকে বিভিন্ন রূপ ছিনিয়ে দেয় বা বিভিন্ন রূপ ধরিয়ে দেয়। নীরবতা মানুষকে এমন ভাবে তৈরি করে যে সে আর আগের মতো হাসিখুশি থাকতে পারে কিন্তু আগের মত এত চঞ্চল থাকে না, মানুষটা তখন বারবারিক হয়ে যায়। নীরবতা একটি মানুষকে পারফেক্ট করে তুলতে অনেকটাই সাহায্য করে।

অনলাইনের মাধ্যমে ৫ টি নতুন ব্যবসা করার নিয়ম

0

অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে ব্যবসা করতে চান কিন্তু কিভাবে করবেন, কার সাথে করবেন এই নিয়ে চিন্তা করে আর অনলাইনের ব্যবসা ধরা হয় না। যদি অনলাইনে সিস্টেম বুঝে যান বা কিভাবে অনলাইনে কাজ করতে হয় তার কিছু ধারনা ভিতরে থাকে তাহলেই যথেষ্ট। অনেকে আছেন অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য মাথায় কোন আইডিয়া নেই, বর্তমানের এই অনলাইন যুগে এখন সবকিছুই খুব সহজ ভাবে দেওয়া আছে যেগুলো অনুসরণ করে আপনি ব্যবসার আইডিয়া নিতে পারবেন। 

এখন অনলাইনের মাধ্যমে সব কিছু করে থাকেন, কারণ খুব সহজভাবেই অনলাইনের মাধ্যমে একটা কিছু কেনাকাটা করা যায় কোন কষ্ট সারা। অনেক ধরনের ব্যবসা আছে আপনি ইচ্ছে মত, আপনার সুবিধামতো যে ব্যবসাটি ভাল মনে হবে সেটাই করতে পারবেন। তো নিচে কয়েকটি ব্যবহার ধারণা দেওয়া হবে, এবং কিভাবে ব্যবসা শুরু করবেন এবং সফল হবেন চাইলে এই ব্যবসা গুলো করতে পারেন।  

মানুষ এর চাহিদা পূরণ করা

 যে ব্যবসা শুরু করবেন তার চাহিদা আগে বুঝতে হবে, যে মানুষ কি চায় বর্তমানে কোন জিনিস গুলোর চাহিদা বেশি। অনলাইনের ব্যবসা হল মানুষের চাহিদা ছাড়া আপনি কখনো ব্যবসা করতে পারবেন না। আপনার সব সময় মাথায় রাখতে হবে যে কখন কোন জিনিস গুলোর বেশি চাহিদা থাকতে পারে বা চাহিদা হবে কোন প্রোডাক্ট গুলো বেশি চলবে বা কোন প্রোডাক্ট গুলোর ভবিষ্যতে চাহিদা হবে তা না হলে আপনি অনলাইন ব্যবসায় টিকে থাকতে পারবেন না। 

১. স্মার্টফোনের অ্যাপ এর ব্যবসা

বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন নেই এমন লোক খুব কমই আছে ধরতে গেলে নেই। স্মার্টফোনের বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস আছে যেগুলো মানুষের সব সময় কাজে লাগে এবং কি ব্যবহার করে থাকে। সব সময় মানুষ এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকে প্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে থাকে এতে অনেক সুবিধা হয়। অনলাইনে ব্যবসা করতে চাইলে এই ব্যবসাটি করতে পারেন। 

২. বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট এর ব্যবসা

বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি অনলাইন ব্যবসা ওয়েবসাইট। সবাই এখন অনলাইনের দিকে বেশি ব্যবসা করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছ। তাই ব্যবসা শুরু করার জন্য তো ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবেই, তাই আপনি চাইলে ব্যবসাটি করতে পারেন। অনলাইনের মাধ্যমে যে বিশেষ কাজগুলো বা ইনকাম সোর্স এর যে বিষয়টি তার জন্য আপনার ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবেই। 

৩. ফেইসবুক মারকেটপ্লেস এর ব্যবসা

ফেসবুক ব্যবহার করেন না এমন মানুষ খুব কমই আছেন। শহরে, গ্রামেগঞ্জে সকল ধরনের মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে তাই ফেসবুকে মার্কেটিং করতে পারেন কারণ সব ধরনের লোকই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন যাবতীয় প্রয়োজনীয় জিনিস সেখান থেকে যদি পেয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ফেইসবুক মারকেটপ্লেস করা যেতে পারে। ফেসবুক মার্কেটপ্লেসের ব্যবসাটি চাইলে করে দেখতে পারেন এত ভাল ফলাফল আশা করা যায়। 

৪. ইলেকট্রনিক এর দোকান

সবাই এখন অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য কেনাকাটা করে থাকেন। ইলেকট্রনিক্স এর যাবতীয় পণ্যগুলো যদি  একবার বুঝে নিতে পারেন বা সাইটটি দাঁড় করিয়ে নিতে পারেন তাহলে আশা করি পিছু ফিরে তাকাতে হবে না। কারণ মানুষ এখন ঘরে বসেই যাবতীয় সুবিধা গুলো ভোগ করতে চায় আপনারা চাইলে এই অনলাইন বিজনেস করতে পারেন। 

৫. অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা

বর্তমান সময়ে অনলাইনের মধ্যে কাপড়ের বিজনেস খুবই ভালো সময় যাচ্ছে। সব ধরনের কাপড়ের ব্যবসায়ীরা বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করে থাকেন। শুধু অনলাইনে ব্যবসা নিয়ে বসলেই তো আর হবে না, আগে বুঝতে হবে যে মানুষ কোন জিনিস গুলো বেশি পছন্দ করে বা কাপড়ের ডিজাইন গুলো কেমন হলে বেশি চলতে পারে বা বর্তমানে কোন প্রোডাক্ট গুলো বেশি সেল হচ্ছে।

মানুষ কোন জিনিস দেখে আকর্ষিত হয়ে কাপড় গুলো ক্রয় করবে, কাপড়ের ব্যবসায় যদি ডিজাইন, কালার, কাপড়ের আউটলুক এইসব জিনিস জানা না থাকে তাহলে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করা সম্ভব না। যদি বুঝতে না পারেন যে মানুষ কি চাচ্ছে বা বর্তমানে কোন জিনিস গুলো মানুষ খাচ্ছে বেশি তা না হলে ব্যবসায় টিকতে পারবেন না। 

সর্বশেষ কথা 

এই পোস্টটি যদি পড়ে থাকেন আশা করি অবশ্যই ভালো লাগবে, যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বেকার বন্ধুদের অথবা আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করলে তাদের উপকারে আসবে। আরো কিছু ব্যবসার জন্য যদি আইডিয়া নিতে চান তাহলে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন এবং কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।  

 

শ্রদ্ধা নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, কবিতা ও কিছু কথা

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে শ্রদ্ধা নিয়ে কিছু নতুন উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা গুলো আশা করি ভালো লাগবে। এই উক্তি ক্যাপশন স্ট্যাটাস কবিতা গুলো যদি সম্পূর্ণ পড়ুন তাহলে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আসলে শ্রদ্ধা বা সম্মান করলে নিজেও পাবেন এটা কিন্তু স্বাভাবিক একটা বিষয়। বর্তমান সময়ে শ্রদ্ধা জিনিসটা অনেক মানুষের ভেতরে নেই, তো আপনারা যদি পোস্টটি সম্পন্ন পড়ুন তাহলে আপনাদের শ্রদ্ধা সম্পর্কে একটু হলেও ধারণা আসবে আশা করি। তাহলে চলুন আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন শ্রদ্ধা নিয়ে কিছু উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, কবিতা ও কিছু কথা। 

শ্রদ্ধা নিয়ে উক্তি 

শ্রদ্ধা নিয়ে উক্তি 

১. একজন মানুষের ভিতরে যদি কোন সম্মান, শ্রদ্ধা বা অনুভূতি না থাকে, তাহলে সে একজন বন্য পশুর মত । – কনফুসিয়াস

২. একজন মানুষকে শুধু ভালোবেসে সবকিছু পাওয়া সম্ভব না, শ্রদ্ধা করে সেই পাওয়া পূরণ করা যায়। – লিও টলস্টয়

৩. একজন মানুষকে ভালোবেসে যা অর্জন করা যায় না, তা কিছু মানুষকে শ্রদ্ধা বা  সম্মান করেই পাওয়া সম্ভব। – সংগৃহীত 

৪. জীবনের শ্রেষ্ঠ একটি সম্পদ হলো মানুষকে শ্রদ্ধা করা যা সবার ভিতরেই সৃষ্টি হয় না। – সংগৃহীত

৫. একটি সন্তানকে যেমন শিক্ষা দেবেন সে তেমন ভাবে গড়ে উঠবে, তাই সন্তানকে সবচেয়ে বড় শিক্ষা দিতে হয় শ্রদ্ধা ও সম্মান এর । – ক্যাথরিন পুলসিফার

৬. শ্রদ্ধার সবচেয়ে বড় গুনগুলির মধ্যে একটি হলো অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা। – এইচ ম্যাকগিল 

৭. প্রতারণা করে জিতে লাভ নেই, এর থেকে সম্মান করে হেরে যাওয়া ভালো। – সংগৃহীত

৮. একজন মানুষকে যখন শ্রদ্ধা করা হয়, সে হয়তো গরীব হলেও তার ভিতরে কোটি টাকার চেয়েও বেশি জীবনের মূল্যবান একটি সময় সে উপভোগ করে। – সংগৃহীত

শ্রদ্ধা নিয়ে স্ট্যাটাস

শ্রদ্ধা নিয়ে স্ট্যাটাস

» শ্রদ্ধা সেই দিতে জানে, যার ভেতরে মনুষত্ববোধ টুকু আজও বেঁচে আছে। – সংগৃহীত

» সম্মানী লোকদের সম্মান করতে শিখুন আপনি একদিন সম্মানিত হবেন। – সংগৃহীত

» যে লোকটা নিজ সম্পর্কে কোন কিছু বোঝেনা, সে অন্যকে কি সম্মান করবে। – জনি ডেপ

» মানুষকে সম্মান করতে শিখুন, তার বিনিময়ে একদিন আপনি সম্মানিত হবেন। – সংগৃহীত

» যদি কারো কাছে সম্মান পেতে চাও, তাহলে আগে মানুষকে শ্রদ্ধা করতে হবে। – আল হাদিস

» শ্রদ্ধা ও সম্মানের ভিতর লুকিয়ে আছে মনুষ্যত্বের একটি আদর্শ যা বাইরে নয় ভিতর লুকিয়ে থাকে। – সংগ্রহীত

» যে লোক তাঁর নিজের আত্মসম্মান বোধ সম্পর্কে ধারনা নেই, সেই লোকটি আসলে সম্মানের বা  শ্রদ্ধার পাত্র নয় সে হলো নির্বোধ। – সংগৃহীত 

» একজন নেশাগ্রস্ত লোক কখনো মানুষকে সম্মান বা শ্রদ্ধা করতে পারে না। – সংগৃহীত

শ্রদ্ধা নিয়ে কিছু কথা

শ্রদ্ধা নিয়ে কিছু কথা

একজন মানুষ যদি মানুষকে শ্রদ্ধা বা সম্মান করে তাহলে কিন্তু তার সম্মানটাই আরো বেশি বেড়ে যায়। অনেক মানুষ আছেন যারা অন্যকে সম্মান করায় মনে করেন যে নিজে ছোট হয়ে গেলাম, আসলে সে যে কত বড় একটা নির্বোধ লোক একবার চিন্তা ও করে দেখেনা। ছোট বড়দের মাঝে স্নেহ ও শ্রদ্ধা যেন বিদ্যামান, কারণ ছোটদের স্নেহ করা মাধ্যমেই বড়রা সম্মান ও শ্রদ্ধা অর্জন করতে পারে।

শ্রদ্ধা করলে সন্মান পাওয়া যায় এটা আমরা সবাই জানি কিন্তু কিছু মানুষ আছে যারা চোখে চোখ পড়লেও  মানুষকে কখনো শ্রদ্ধা করে না। আসলেই তাদের ভেতরে কোনো শ্রদ্ধাবোধ বলতে কিছু নেই। শ্রদ্ধা ও সম্মান একটি মানুষের মূল্যবান জিনিস যা সবার ভিতরে থাকে না। শ্রদ্ধা জিনিসটা হচ্ছে মানুষের ভেতরের অহংকার গুলোকে দূরে সরিয়ে রাখে। 

শ্রদ্ধা নিয়ে কবিতা

শ্রদ্ধা

বসুদেব 

সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী তুমি,

শেখ মুজিবুর রহমান;

তোমার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান,

আর বুক ভরা ভালোবাসা।

আমি শপথ করিতেছি যে,

এদেশে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দিয়ে;

দুর্নীতিমুক্ত ও দারিদ্র্যমুক্ত সমৃদ্ধ,

বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করিব।

সৎ পথে নিজের জীবনকে পরিচালনা,

সর্বাত্মক চেষ্টা করিব।

অন্যয়কে প্রশ্রয় দেবো না,

অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে,

প্রয়োজনে জীবনকে উৎসর্গ করব।

মহান মুক্তিযোদ্ধা আর দেশপ্রেমের,

চেতনায় তাদেরকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

নিজের জীবন আছে যতদিন,

জনগণের কল্যাণে কাজ করিব ততদিন। 

সর্বশেষ কথাঃ 

শ্রদ্ধা নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস ক্যাপশন, কবিতা ও কথা গুলো লেখা হয়েছে যদি সম্পূর্ণ পড়ে থাকুন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে কিছু নির্বোধ লোকের মধ্যে একটু হলেও শ্রদ্ধা, সম্মানবোধ বলতে কিছু জন্ম নেয়। আরও বিভিন্ন কিছু নিয়ে উক্তি ও স্ট্যাটাস পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। 

পর্তুগালে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত টাকা ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো পর্তুগালে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা বা বেশি। তো আপনারা হয়তোবা অনেকেই আছেন যারা পর্তুগাল যেতে চান, বিশেষ করে তাদের জন্যই পোস্টটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট কারণ। আপনারা যেহেতু গতকাল যেতে চাচ্ছেন বা অনেকদিন যাবত যাওয়ার স্বপ্ন দেখছেন তো তারা চাইলেই এই পোস্ট থেকে দেখে নিতে পারেন বর্তমানে পর্তুগালে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা।

ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে অবশ্য পর্তুগালের কাজ পাওয়াটা একটু কঠিন তবে আপনাদের যদি ওই কাজগুলোর উপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে ভালো। পর্তুগাল যাওয়াটা খুবই সহজ হবে এবং কাজ পাওয়াটাও সহজ হবে। তো যাই হোক আপনারা আপনারা যেহেতু পর্তুগাল যেতেই চাচ্ছেন তাহলে একবার হলেও পুরো পোস্টটি সম্পন্ন করে জেনে নিন, পর্তুগালের কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

পর্তুগালে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

যদি পর্তুগাল যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্যশীল একজন লোক হতে হবে। কারণ দেশটিতে কাজ পেতে একটু সময় লাগে কিন্তু কাজ পাওয়ার পরে আর কোন সমস্যা নেই। পর্তুগালে যাওয়ার পর যদি আপনি কার্ড পেয়ে যান তাহলে আপনার আর কোন সমস্যা হবে না, কার্ড না পাওয়ার আগে পর্যন্ত একটু কষ্ট করতে হবে এবং ধৈর্য ধরতে হবে। তো যাই হোক তাহলে চলুন দেখে নেই পর্তুগালে বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো খুবই বেশি।

» কনস্ট্রাকশন,

» ইলেকট্রনিক্স,

» মেকানিক্যাল,

» হোটেল ক্লিনার,

» শেফ,

» কেয়ারিং ম্যান,

» সিকিউরিটি গার্ড, 

» ড্রাইভিং,

» ফুড প্যাকেজিং,

» কৃষি কাজ ও

» গবাদি পশু পালন। 

তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে কোন কাজগুলোর চাহিদা বর্তমানে পর্তুগালে বেশি। তবে বিশেষ কিছু কাজের মধ্যে যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন থাকে যেমন কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল ও ড্রাইভিং। এই কাজগুলোর উপর যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তো আর কোন কিছু ফিরে তাকানোর দরকার নেই। এবং অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে মোটামুটি অভিজ্ঞ হলেও চলে না হলেও কোন সমস্যা নেই। আপনারা অবশ্যই দেখেছেন যে কোন কাজের চাহিদা কেমন তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কোন কাজের বেতন কত টাকা

আপনারা উপরে দেখতে পেরেছেন যে কোন কাজের চাহিদা বর্তমানে পর্তুগালে বেশি রয়েছে। তো আপনারা যারা যেতে চাচ্ছেন বিভিন্ন কাজের বিভিন্ন ভিসায় তাহলে নিচ থেকে দেখে নিতে পারেন যে পর্তুগালে কোন কাজের বেতন কত টাকা হয়ে থাকে।

পর্তুগালে কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে জানার আগে আমরা আগে জেনে নেব পর্তুগালের টাকার নাম কি এবং পর্তুগালের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়।

পর্তুগালের টাকার নাম হচ্ছে ইউরো। 

পর্তুগালের ১ ইউরো = বর্তমানে বাংলাদেশের টাকায় ১১৮. ১৮ টাকা। 

তাহলে এখন জেনে নেয়া যাক কোন কাজের বেতনের ডিমান্ড বা মজুরি কত টাকা দিয়ে থাকে পর্তুগিজরা।

কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল, শেফ ও ড্রাইভিং কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। 

উপরের এই কাজগুলোর উপর যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনাদের প্রতি মাসে পর্তুগালের ১,৫০০ ইউরো থেকে ২,৫০০ ইউরো পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় ১,৭৭,০০০ টাকা থেকে ২,৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে এই কাজগুলোর বেতনের ডিমান্ড কিরকম এবং যে সকল কাজগুলো দেখতে পাচ্ছেন সে সকল কাজের অভিজ্ঞতার উপরে কিন্তু বেতনের স্কেল হিসাব করা হয়।

সিকিউরিটি গার্ড, স্টিয়ারিং ম্যান, ফুড প্যাকেজিং, কৃষি কাজ ও গবাদি পশু পালন এর কাজগুলোর উত্তর চাহিদা রয়েছে। 

এই কাজগুলোর প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে পর্তুগালের ইউরোর ৬৫০ ইউরো থেকে ১,২০০ ইউরো পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ৭৫,০০০ টাকা থেকে ১,৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে এ কাজগুলো বেতনের লেভেলটা কি রকম দেখতেই পেরেছেন। তো আপনারা যে কাজের প্রতি যেতে আত্মবিশ্বাস পান, আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী সেই কাজের ভিসার উপরেই যেতে পারেন।

শেষ কথা

তো প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা অবশ্যই দেখতে পেরেছেন যে পর্তুগালে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তো আপনাদের যদি মনে হয় যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের উপকারে আসতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। তো আপনারা সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

স্বপ্নে পরিচিত নারী দেখলে কি হয় ও কি হতে পারে।

0

আমরা ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্ন দেখি তখন মনে হয় এক অন্য জগতে চলে এসেছি। যখন স্বপ্ন দেখি তখন মনে হয় যে এটাই যেন বাস্তব কিছু হচ্ছে, কিন্তু স্বপ্ন ভেঙে যখন ঘুম থেকে উঠি তখন দেখি না এটা তো স্বপ্ন ছিল, এটা তো আসলে বাস্তব কিছু ছিল না। তবে স্বপ্নে দেখা কিছু স্বপ্ন বাস্তবে হতে পারে আবার নাও হতে পারে, এবং কিছু স্বপ্ন আছে গুলো দেখলে মঙ্গলও হতে পারে আবার অমঙ্গল ও হতে পারে। তো যাই হোক যদি আপনারা স্বপ্নে কোন পরিচিত নারী দেখতে পান তাহলে কি হয় বা কি হতে পারে। তা জানতে নিচের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন এবং জেনে নিন যে স্বপ্নে পরিচিত নারী দেখলে কি হয়।

স্বপ্নে পরিচিত নারী দেখলে কি হয় 

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারীকে দেখেন যে আপনাকে হায় দিচ্ছে বা আপনিও তাকে হয় দিচ্ছেন তাহলে বুঝে নিতে হবে যে আপনি শীঘ্রই খুব অসুস্থ হতে চলেছেন।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারীকে দেখেন তাহলে বুঝে নিবেন যে ওই নারীর কাছ থেকে খুব শীঘ্রই আপনি ভালো কিছু অর্জন করতে যাচ্ছেন বা পেতে যাচ্ছেন। 

স্বপ্নে যদি দেখেন যে কোন পরিচিত নারীর সাথে আপনার ঝগড়া হচ্ছে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার সংসারে খুব শীঘ্রই অশান্তি হতে চলেছে।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারীকে সাদা পোশাক অবস্থায় দেখতে পান তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনি বর্তমানে যে অবস্থানে রয়েছেন তার কিছু দিনের মধ্যে তার চেয়ে উন্নত অবস্থানে অবস্থান করবেন।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত বৃদ্ধ বা মধ্যবয়স্ক নারী দেখতে পান তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনি সামনে ভালো কিছু পেতে যাচ্ছেন এবং এটা হল সৌভাগ্যের একটি লক্ষণ।

স্বপ্নে যদি দেখেন যে কোন পরিচিত নারীকে আপনি কোন অলংকার বা কোন স্বর্ণের কিছু দিয়েছেন সেগুলো সে নাড়াচাড়া করছে, তাহলে বুঝে নিতে হবে যে আপনার দাম্পত্য জীবনে কিছু ঝামেলা হতে চলেছে।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারী দেখতে পান যে তার সাথে আপনি সহবাস করছেন, তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার অর্থ ধন-সম্পদ হ্রাস পেতে যাচ্ছে।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারীকে দেখতে পান যে আপনাকে সে ভালোবাসে সে কথা বলতে আসছে বা বলে ফেলেছে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার সামনে কিছু অমঙ্গল হতে চলেছে বা খুব শীঘ্রই আপনার জীবনে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে চলেছে।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারীকে বৃদ্ধ অবস্থায় দেখতে পান তাহলে বুঝে নিবেন যে এটা আপনার দিন ধর্ম উত্তম হওয়ার জন্য ইঙ্গিত দিচ্ছে মহান রাব্বুল আলামিন।

স্বপ্নে যদি কেউ কোনো পরিচিত যুবক নারী দেখে তাহলে বুঝে নিবেন যে কিছুদিনের মধ্যেই সে আপনার শত্রু হতে চলেছে এবং সে যে কোন অবস্থাতেই আপনার সাথে কোন শত্রুতা সৃষ্টি করবে।

স্বপ্নে যদি কোন পরিচিত নারীকে দেখেন যে সে সাজুগুজু করে, সুন্দর কাপড় চোপড় পড়ে বসে আছে তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার সামনে কোন বিপদ আসতে চলেছে বা আপনার প্রতিবেশীর কারো বড় ধরনের কোন বিপদ আসতে চলেছে।