Home Blog Page 31

রংপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

রংপুর জেলার প্রিয় মুসল্লী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা রংপুর জেলায় বসবাস করেন। তাদের জন্য মাহে রমজানের ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হচ্ছে এই  পোষ্টের মাধ্যমে। সেহরি ও ইফতারের জন্য সঠিক সময় খুবই জরুরী একটি বিষয়  যা আমরা সবাই জানি। তাই আপনাদের জন্য বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মোতাবেক ক্যালেন্ডারের সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে নিজের মাধ্যমে একটি ক্যালেন্ডার তৈরি করা হলো। আশা করি আপনারা সঠিক তথ্য পাবেন। 

রংপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

রংপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সঠিক তথ্য পেতে আমাদের এই পোস্টের সাথেই থাকুন। এবং আপনারা চাইলে এই সাইটটিতে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন সর্বশেষ আপডেট রমজানের সময়। তাহলে নিচ থেকে দেখে নিন পবিত্র রমজান মাসের সঠিক ক্যালেন্ডার এবং যদি সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার প্রতিবেশী বা কাছের মানুষদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকে পৌঁছে দিবেন। 

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪৫ am  ৬ঃ১৮ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪৪ am ৬ঃ১৮ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৪২ am ৬ঃ১৯ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৯ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৪০ am ৬ঃ২০ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ২০ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ২১ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ২১ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ২২ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ২২ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার  সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৩ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ২৩ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ২৪ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২৪ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২৫ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ২৫ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২৬ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২৬ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২৭ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২৭ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ বার সেহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৮ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৮ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৯ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৯ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ৩০ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ৩০ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ৩১ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ৩১ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ৩২ pm 
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ৩২ pm

 

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত টাকা ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরব কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। কুয়েত হচ্ছে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম একটি উন্নয়নশীল দেশ, যে দেশটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কাজের চাহিদা। তো আপনারা যারা কুয়েত যেতে যাচ্ছেন, তারা চাইলে এই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন কারণ এ প্রশ্নের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে বর্তমানে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি এবং কোন কাজগুলোর বেতন কত টাকা। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন কুয়েতে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

আপনারা যারা কুয়েত যেতে যাচ্ছেন হয়তো বা আপনাদের অনেকেরই অনেক কাজের উপর অভিজ্ঞতা রয়েছে। নিচের কাজগুলোর মধ্যে হয়তো বা আপনাদের কারো সেই কাজের অভিজ্ঞতার সাথে মিলে গেলে সেই কাজের উপর যেতে পারেন, কারণ বাহিরের দেশগুলোতে অভিজ্ঞ লোকেদের খুবই মূল্যায়ন করে থাকে। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন যে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বর্তমানে কুয়েতে বেশি।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমানে কুয়েতে অনেক কাজের চাহিদা রয়েছে তাই কুয়েত সরকার নতুন করে ভিসা দিয়েছে বিভিন্ন কাজের উপর। তো আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন না যে কোন কোন কাজগুলোর উপর ভিসা দিয়েছে বা কোন কোন কাজের উপর বর্তমানে খুব চাহিদা। তাহলে নিজ থেকে দেখে নিন যে কুয়েতের বর্তমানে কুয়েতের কোন কাজগুলোর চাহিদা খুবই বেশি।

কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক্যাল, ড্রাইভিং, রেস্টুরেন্ট, শেফ, রোড ক্লিনার, মেডিকেল ক্লিনার, অফিস ক্লিনার, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রি ও শপিংমল এর কাজ।  

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কুয়েতে বর্তমানে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। তো এই কাজগুলোর মধ্যে যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনাদের নিজেদেরই সবচেয়ে ভালো। বাইরের যে দেশগুলো রয়েছে তাদের কাজের যে চাহিদা সেই কাজের চাহিদার লোকেদের মধ্যে অভিজ্ঞ লোকদের মূল্যায়ন করে থাকে বেশি। তো আপনারা চাইলেই যে কোন একটি ভিসায় কুয়েত যেতে পারেন।

কুয়েত কোন কাজের বেতন কত

আপনারা উপরে দেখতে পেরেছেন যে কুয়েতে বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি তাহলে এখন নিজ থেকে জেনে নিন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা। তার আগে আপনারা জেনে নিন কুয়েতের টাকার নাম কি ও কুয়েতের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা।

কুয়েতের টাকার নাম হচ্ছে দিনার।

কুয়েতের ১ দিনার = বাংলাদেশের বর্তমান ৩৫৩. ৫৭ টাকা। 

আপনারা অবশ্যই দেখেছেন যে কুয়েতে বর্তমানে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলোর অভিজ্ঞতা ছাড়া আপনারা ওই কাজে যেতে পারবেন না যেমন ড্রাইভিং, ইলেকট্রিশিয়ান, কনস্ট্রাকশন ও মেকানিক্যাল এই কাজগুলোতে ভিসা লাগানোর আগে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞ সম্পন্ন হতে হবে। আর যে অন্যান্য কাজগুলো রয়েছে সেই কাজগুলোর উপর যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা নাও থাকে তাহলেও কোন সমস্যা হবে না।

কুয়েতে বর্তমানে কাজের সর্বনিম্ন বেতন কুয়েতের দিনারের ৮০ দিনার থেকে ৩৫০ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশের প্রায় ৩০,০০০ টাকা থেকে ১,২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে কিন্তু এখান থেকে বোঝা যাচ্ছে যে কোন কাজের উপর বেতন কেমন হবে। যেমন সাধারণ  শ্রমিক যারা তাদের বেতন কিন্তু অতটা বেশি হবে না ৩০ হাজার টাকা থেকে  ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এবং অন্যান্য যে কাজ যেমন মেকানিক্যাল, কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিশিয়ান এই কাজগুলোর বেতন বেশি হবে।

কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত

কুয়েতে যে কোম্পানিগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কোম্পানিগুলো হলো আল ফয়সাল, আল মরক্কো, আল-জাজিরা, ন্যাশনাল কোম্পানি, ডায়ানা কোম্পানি, ডিসাইড কোম্পানি,  ইউ এফ এম কোম্পানি। এই সকল কোম্পানিতেও বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন অফিসের ক্লিনার বয়, আইটি ইঞ্জিনিয়ার, ওয়েব ডেভেলপার, সিকিউরিটি গার্ড ইত্যাদি। এই কোম্পানিতে সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশের টাকায় ৩৫,০০০ টাকা থেকে ৬০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত টাকা এ বিষয়ে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে, তো আসলে ড্রাইভিং ভিসায়  বেতন কত টাকা। ড্রাইভিং ভিসায় যদি যান তাহলে তো অবশ্যই ড্রাইভিং এর উপর অভিজ্ঞতা লাগবে এটা অবশ্যই সবাই জানেন, কুয়েতে বিভিন্ন কোম্পানিতে ড্রাইভিং এর জন্য লোক নিয়ে থাকে তো সেই ক্ষেত্রে সব কোম্পানিতেই তো আর একই রকম বেতন হবে না। তবে অভিজ্ঞতার ওপর গড় হিসাব করা যায় বাংলাদেশের টাকায় ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকে।

শেষ কথা

তো আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি যে কুয়েতের কাজের ভিসার ওপরে অনেক কিছুই জানতে পেরেছেন। আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে দিবেন যাতে অন্য একটি ভাই অথবা বোন এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কেমন ?

0

আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে জাপানে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কেমন। আপনারা হয়তোবা অনেকেই জাপান যেতে যাচ্ছেন কিন্তু আপনার অনেকেই জানেন না যে জাপানের বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি বা কোন কাজের বেতন কেমন বা কত টাকা এবং জাপানের আরো কিছু বিস্তারিত বিষয়ে রয়েছে সেগুলোর বিষয়েও এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন। জাপান এমন একটি উন্নয়নশীল দেশ, যে দেশের মানুষ প্রায় ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টা পরিশ্রম করে থাকে।

তাহলে বুঝতেই পারছেন যে তারা কি রকম পরিশ্রমী, তাহলে তারা বর্তমানে যে কর্মীগুলো নিচ্ছেন তাদের মধ্যে যদি কোন অলস ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের জাপানে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কারণ আপনাদের মধ্যে যদি অলস কোন ব্যক্তি গিয়ে থাকেন তাহলে টিকে থাকতে পারবেন না। তো যাই হোক আমরা নিচ থেকে দেখে নেব যে জাপানে কোন কাজের চাইতে বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা।

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি 

জাপান যাওয়ার আগে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জেনে নিন, কারণ যেহেতু এক দেশ থেকে আরেক দেশে কাজের উদ্দেশ্যেই যাওয়া হয়। তো সেই কাজ বা সেই দেশের যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আগে জেনে নেয়া যায় তাহলে তো নিজেরই ভালো তাই না। তাহলে চলুন আমরা দেখে নিই জাপানের কোন কোন কাজ গুলোর বর্তমানে খুব চাহিদা রয়েছে।

◊ কম্পিউটার অপারেটর,

◊ কনস্ট্রাকশন,

◊ ইলেকট্রনিক্স,

◊ মেকানিক্যাল, 

◊ নার্সিং,

◊ ক্লিনার,

◊ সেলসম্যান,

◊ ফুট প্যাকেজিং,

◊ হোম ডেলিভারি ম্যান,

◊ ফ্যাক্টরি ও

◊ কৃষি কাজ। 

তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে উপরে কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে জাপানে প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে। তাহলে আপনারা যদি এই কাজগুলোর মধ্যে আপনাদের কোন অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই এই ভিসায় আপনারা জাপান যেতে পারেন। আরেকটা বিশেষ কথা হচ্ছে জাপানরা পরিশ্রমী লোক বেশি পছন্দ করে থাকেন তো সেই অনুযায়ী আপনারা যদি একটু বেশি পরিশ্রম হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই জাপান যেতে পারেন।

কাজের অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে আপনারা চাইলে জাপান যেতে পারেন, সে ক্ষেত্রে আপনাদেরই ভালো হবে। উপরে দেখতে পেরেছেন যে কোন কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। তাহলে এখন থেকে দেখে নিন যে কোন কোন কাজগুলোর বেতন কেমন।

জাপানে সর্বোচ্চ বেতন কত

আপনারা অনেকেই জানেন না যে বর্তমানে জাপানে কোন কোন কাজগুলোর বেতন বেশি এবং খুবই চাহিদা রয়েছে। জাপানে বর্তমানে সর্বোচ্চ বেতন দিয়ে থাকে যেসব কাজগুলোতে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ইলেকট্রনিক্স, কনস্ট্রাকশন, কম্পিউটার অপারেটর ও মেকানিক্যাল। এই কাজগুলোর বর্তমানে চাহিদা ও বেশি এবং বেতন ও সর্বোচ্চ দিয়ে থাকেন। জাপানের টাকার নাম হচ্ছে ইয়ান, জাপানের টাকার রেট বাংলাদেশের টাকার মানের তুলনায় একটু কম যেমন,

বাংলাদেশের ১ টাকায় = বর্তমানে জাপানের টাকায় ০.৭৮ ইয়ান।

দেখতেই পাচ্ছেন বাংলাদেশের টাকার চেয়েও জাপানের টাকার মান অনেকটাই কম।  তবে বর্তমানে বাংলাদেশের চেয়েও অনেক গুণ এগিয়ে রয়েছে বর্তমানে এই দেশটি। তো যাই হোক আমরা কাজের বেতন সম্পর্কে জেনে নেই, এই কাজগুলোর উপর বর্তমানে জাপানের সর্বোচ্চ বেতন দিয়ে থাকে যা জাপানের টাকায় ২,৬০,০০০ ইয়ান থেকে ৩,২০,০০০ ইয়ান পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ২,০০,০০০ টাকা থেকে ২,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

জাপানে সর্বনিম্ন বেতন কত 

আপনারা অবশ্যই ওপরে দেখেছেন যে জাপানের সর্বোচ্চ বেতন কত টাকা থেকে কত টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাহলে এখন জেনে নিন যে জাপানের সর্বনিম্ন বেতন কত থেকে কত হয়ে থাকে। আপনারা উপরে যে কাজগুলোর চাহিদা দেখেছি সেগুলোর মধ্যে যে সর্বোচ্চ বেতনগুলো রয়েছে সেগুলো দেখেছেন এবং বাকি যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন বেতন জাপানের ইয়ানের ১,০০,০০০ ইয়ান থেকে ২,০০,০০০ ইয়ান পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ৭৮,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক সকল ভাই ও বোনদের উদ্দেশ্য করে বলা কিছু কথা, আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি বা অথবা বোনের উপকার হতে পারে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে দিবেন। এবং আপনাদের আরো প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। আপনারা যারা কাতার যেতে চাচ্ছেন বা যাবেন বলে মনে করছেন, তো আপনাদের কাতারে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং কাতার যাওয়ার জন্য আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নেওয়া উচিত। আশা করি যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কাতারের বর্তমান কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

আরব দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ হলো কাতার, দেশটিতে রয়েছে প্রচুর কাজের চাহিদা। যদি কোন ভিসার মাধ্যমে কাতার যেতে চান তাহলে অবশ্যই জেনে নিবেন যে বর্তমানে কোন কোন কাজের উপর চাহিদা বেশি রয়েছে, তাতে আপনাদেরই সুবিধা হবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন যে কাতারে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কাতার যেতে কত বছর বয়স লাগে

কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়ে জানার আগে অবশ্যই আগে জেনে নেয়া উচিত যে কাতারে যেতে সর্বনিম্ন কত বয়স লাগে। কারণ আপনারা যদি নাই জানেন যে কাতারে যেতে কত বছর বয়স লাগে তাহলে কেমন হয়। কাতারে যাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন বয়স লাগে ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ ৫৫ বছর। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে ১৮ বছরের নিচে কাতার যাওয়া সম্ভব না এবং ৫৫ বছরের বেশি হলেও কাতার যাওয়া যাবে না। তাহলে কাতার যাওয়ার বয়সসীমা হচ্ছে ১৮-৫৫ বছরের মধ্যে।

কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমানে কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়টি জেনে নেয়া উচিত তাদেরই যারা কাতার যেতে যাচ্ছেন। কারণ আপনারা যদি নাই জানেন যে বর্তমানে কাতারের কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো রয়েছে তাহলে কাতার যাওয়ার পরে হয়তো বা আফসোস করতে পারেন যে কেন আমি এই কাজের উপর ভিসা লাগিয়ে আসলাম না। তো যাই হোক নিচ থেকে আপনারা দেখে নিন যে বর্তমানে কাতারে কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি রয়েছে।

সাধারণ শ্রমিকদের মধ্যে যেমন রোড ক্লিনার, গ্লাস ক্লিনার, হোটেল বা রেস্টুরেন্ট ক্লিনার, মেডিকেল ক্লিনার, মসজিদ ক্লিনার, ফ্যাক্টরির কাজ, ফুড প্যাকেজিং ইত্যাদি। কাতারে এই সমস্ত কাজগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এই কাজগুলোর বেশি চাহিদা থাকার কারণ হচ্ছে, আরব কান্ট্রির মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন দেশ হচ্ছে কাতার। এই কাজগুলোর বেতন কম হলেও কষ্ট একেবারে কম এবং এই কাজের উপর যদি অভিজ্ঞতা নাও থাকে তাহলেও কিন্তু কোন সমস্যা হবে না।

কাতারে আরো বিশেষ কিছু কাজের চাহিদা রয়েছে যেমন ড্রাইভিং, ইলেকট্রিশিয়ান, ইলেকট্রনিক্স, মেকানিক্যাল, আইটি ইঞ্জিনিয়ার ও ফায়ার সার্ভিস ম্যান। এই কাজগুলোর চাহিদার মোটামুটি ভালই রয়েছে কিন্তু এই কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা হল ড্রাইভিং এর। এই কাজগুলোর উপর যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো আপনাদের নিজেরই, কারণ এই কাজগুলোর উপর যদি অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে এই দেশটিতে আপনি কোন মূল্যায়ন পাবেন না। আর এই কাজের উপর অভিজ্ঞতা না থাকলে তো আর এই কাজের উপর আসতে পারবেন না।

তাহলে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে বর্তমানে কাতারে কোন কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি। তো আপনারা আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী যে কোন একটি ভিসায় কাতার যেতে পারেন। কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়ে অবশ্যই জানতে পেরেছেন। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কাতারে কোন কাজের বেতন কত

কাতারে কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে কিন্তু অনেকেই সার্চ করে থাকেন জানার জন্য। আসলে একটি দেশে যাওয়ার আগে সেই দেশটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এগুলো জেনে নেওয়া উচিত যেমন ওই দেশটিতে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজের উপর বেতন ভালো বা সেই দেশটির টাকার মান কি রকম এবং সুবিধা বা নিরাপত্তা কি রকম রয়েছে। এ সকল বিষয়ে জেনে নিয়েই তারপর যাওয়া ভালো। তাহলে এখন নিচ থেকে দেখে নিন যে কাতারের কোন কাজের বেতন কত।

কাতারের কোন কাজের বেতন কত টাকা সে বিষয়ে জানার আগে জেনে নেব যে কাতারের টাকার নাম বা কাতারের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। কাতারের টাকার নাম হচ্ছে রিয়াল,

কাতারের এক রিয়ালে = বাংলাদেশের টাকার বর্তমান মূল্য ২৯.৮৯ টাকা। 

উপরে অবশ্যই দেখেছেন যে সাধারণ শ্রমিকদের মধ্যে যে কাজগুলো রয়েছে, সেই কাজগুলোর উপর প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে কাতারের রিয়ালের ১,২০০ রিয়াল থেকে ১,৮০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায় ৩৫,০০০ টাকা থেকে ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে উপরের সাধারণ শ্রমিক লেভেলের বেতন কত টাকা থেকে কত টাকা হয়ে থাকে।

ড্রাইভিং, ইলেকট্রিশিয়ান, মেকানিক্যাল, আইটি ইঞ্জিনিয়ার ও ইলেকট্রনিক্স এই কাজগুলোর উপর প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে কাতারের রিয়ালের ২,৫০০ রিয়াল থেকে ৩,৫০০ রিয়াল পর্যন্ত যা বাংলাদেশের টাকায়  ৭৫,০০০ টাকা থেকে ১,০৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পাচ্ছেন যে এই কাজগুলোর বেতন কি রকম, এই কাজগুলোর উপর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়।

সর্বশেষ কথা

আশা করি এই পোস্টটি যদি আপনারা পড়ে থাকেন তাহলে কাতারের অনেক কিছুর সম্পর্কে জানতে পেরেছেন যেমন কাতারের কোন কাজের চাহিদা বেশি, কাতারের কোন কাজের বেতন কত টাকা, কাতারের ১ টাকা বাংলাদেশের টাকা কত এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে দিবেন।

অবহেলা নিয়ে উক্তি ক্যাপশন ছন্দ হাদিস মেসেজ ও গল্প

0

যখন নিজের কাছের মানুষগুলোই নিজেকে অবহেলার চোখে দেখে, তখন নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়। তখন নিজেকে কিছু করে দেখানো উচিত, কারণ সে মানুষগুলোকে দেখানো উচিত যে অবহেলা করা সেই লোকটি আজ অনেক বড় মাপের লোক হয়ে গেছে। অবহেলা করা মানুষগুলোই একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়, প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না শুধু সেই অবহেলা করা মানুষগুলো। তাই কাউকে এতটা অবহেলা করো না যাতে সে নিজেকে কঠিন ভাবে পাল্টিয়ে ফেলে, এতে তুমি নিজে একদিন তার সামনে গিয়ে অবহেলিত হয়ে যাবে। তাই কোন কাজকে বা কোন ব্যক্তিকে অবহেলা করা মোটেও ঠিক নয়।

অবহেলা নিয়ে উক্তি

অবহেলা নিয়ে উক্তি

♦ অবহেলিত ব্যক্তিরাই একদিন সমাজের সবাইকে অবাক করে দেয়, যে সে কি ছিল আর আজ কি হলো।

♦ অবহেলা জিনিসটা হল বিনা বৃষ্টিতে ঝড়ের মতো আর বিনা অশ্রুতে কান্নার মত।

♦ মানুষ অবহেলা তো করবেই তাই বলে নিজেকে থামিয়ে রাখা যাবে না,  মূল লক্ষ থাকা উচিত নিজের গন্তব্যর দিকে।

♦ অবহেলা জিনিসটা সৃষ্টি হয় দুর্বলতা থেকে তাই কখনো নিজেকে দুর্বল ভাববেন না।

♦ যদি কখনো কোথাও গিয়ে অবহেলিত হও তাহলে তাদেরকে আর বিরক্ত করতে যেও না।

♦ যে আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব তোমাকে অবহেলিত ভাবে দেখে, বুঝে নিও তারা তোমার মঙ্গল চায় না।

অবহেলা নিয়ে ক্যাপশন

♦ সবচেয়ে কষ্ট তখনই লাগে যখন নিজের আপন মানুষগুলোই নিজেকে অবহেলা করে।

♦ মানুষ একাকীত্ব হয়ে যায় তখনই যখন সে সব জায়গাতে অবহেলিত হয়।

♦ কিছু মানুষ কাজের মাধ্যমে আঘাত করে আবার কিছু মানুষ কথার মাধ্যমে আঘাত করে, কিন্তু তার চেয়েও বেশি কষ্ট লাগে যখন প্রিয় মানুষ অবহেলা করে।

♦ সমাজে তোমাকে অবহেলা করার মতো লোকের অভাব হবে না, কিন্তু উৎসাহ দেওয়ার মতো লোকের খুবই অভাব।

♦ দুনিয়ার মানুষ বড়ই আজব, যে তোমাকে অবহেলা করে তার পিছনেই ছুটে চলো কিন্তু যে তোমাকে মূল্য দেয় তাকে তুমি মূল্য দাও না।

♦ কাউকে অবহেলা করলে সে যে কতটা কষ্ট পায় সেটা হয়তো বুঝবেন, যেদিন আপনাকে কেউ অবহেলা করবে।

♦ কাউকে এতটা অবহেলা করো না, যাতে সে তোমাকে ছাড়া বাঁচতে শিখে যায়।

অবহেলা নিয়ে ছন্দ 

অবহেলা নিয়ে ছন্দ 

♦ মানুষ যখন অবহেলিত হতে হতে অবহেলার পাত্র হয়ে যায়, সে নিজেকে এমন ভাবে সৃষ্টি করে যে একসময় তাকে আর কেউ অবহেলা করতে পারে না।

♦ অবহেলা শব্দটি ছোট হলেও অনেক বড় সম্পর্ককে নিমিষেই শেষ করে দিতে পারে।

♦ অবহেলা খুব ভয়ংকর একটা জিনিস যা একটি মানুষকে কঠিন ভাবে পাল্টিয়ে দিতে পারে।

♦ যে আপনাকে সত্যিকারের ভালবাসে সে আপনাকে কখনো অবহেলা করবে না, এটা আপনার বোঝার ভুল হতে পারে।

♦ একজন চরিত্রহীন লোক কখনো ভালবাসার মূল্য দিতে জানে না, সে শুধু ভালোবাসাকে অবহেলা করতে জানে।

♦ আজ আমায় অবহেলা করছো, কাল যদি আমি না থাকি তাহলে বুঝবে আমার অভাবটা।

অবহেলা নিয়ে মেসেজ

♦ তুমি হয়তোবা আজ আমায় কারণে অকারণে ব্যস্ততা দেখাচ্ছ বা অবহেলা করছো, কিন্তু একদিন আমাকে নিয়ে তোমার আফসোস হবে।

♦ অবহেলা থেকে যে মানুষ শুধু কষ্ট পায় বা ডিপ্রেশনে চলে যায় তা কিন্তু নয়, জীবনকে সুন্দর ও প্রতিষ্ঠিত করতেও অবহেলা  হওয়াটা খুবই জরুরী।

♦ কিছু মানুষ এমন আছে যারা তাদের কথায় বা তাদের ব্যবহারে মানুষকে অবহেলা করে কিন্তু তারা বুঝেও না বুঝার ভান করে থাকে।

♦ একটি গাছ তোমায় ফল দেয়না বলে তাকে অবহেলা করে কেটে ফেলো না, তোমায় কিন্তু সে ছায়া দিচ্ছে এবং অক্সিজেন দিচ্ছে ঠিকই।

♦ হয়তো আজ আমি তোমার চোখে অবহেলার পাত্র, কিন্তু কাল হতেও পারি তোমার স্বপ্নের নায়ক।

♦ যে মানুষটি তোমাকে ছেড়ে যাবে না, তোমাকে কখনো কষ্ট দিবে না, তোমার কখনো ভালবাসার কমতি রাখবে না, তাকে কখনো অবহেলা করো না তাতে নিজেরই একদিন পস্তাতে হবে।

অবহেলা নিয়ে হাদিস

অবহেলা নিয়ে হাদিস

♦ সৃষ্টিকর্তা আমাদের অবহেলা বুঝার ক্ষমতা দিয়েছে কিন্তু সহ্য করার ক্ষমতা দেয়নি।

♦ মহান আল্লাহ তায়ালা নির্দেশ দিয়েছেন যে, তোমরা কখনোই গরিব ও অসহায় মানুষদের অবহেলা করো না এতে যদি তারা কষ্ট পায়, তাহলে তোমাদের কখনোই ক্ষমা করা হবে না।

♦ যে তোমাকে অবহেলা করে তাকে তুমি কখনো অবহেলা করো না কারণ সৃষ্টিকর্তা সবকিছুই দেখছেন।

♦ ইসলামের দৃষ্টিতে অবহেলা মানুষকে কখনো সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায় না, কারণ অবহেলিত ব্যক্তিরা দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে সামনে চলতে থাকে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে ইসলামের সৌন্দর্য।

♦ তখনই তো সবচেয়ে বেশি কষ্ট লাগে যখন কালকে মুখে হাসি ফোটানো মানুষের মুখে আজ অবহেলিত হই।

♦ তোমরা মানুষকে ছোট ও নিচু জাত বলে অবহেলা করোনা, কারণ আমি তোমাদের ধন-সম্পদ দিয়েছি আবার আমি এই ধন-সম্পদ নেওয়ার মালিক।

অবহেলা নিয়ে গল্প

তোমারে যে চাহিয়াছে একদিন সেই জানে তোমাকে ভোলা কতটা কঠিন, তাই যে তোমায় মন থেকে ভালোবাসে তা তুমি বুঝতে পারছ তাকে কখনো অবহেলা করো না। এতে নিজেই একদিন খুব কষ্ট পাবে, যে আমাকে তার জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবেসেছে তাকে তুমি অবহেলা করে তাড়িয়ে দিয়েছি, তাকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছি, সে হয়তো বা তা সহ্য করতে পারেনি। সে অনেক দূরে চলে গেছে আজ আমায় ছেড়ে, সেই অবহেলার মানুষটি আমায় আজ ভাবাচ্ছে, আমায় আজ তার অভাবটা বোঝাচ্ছে যে সে কতটা আমাকে ভালোবেসে ছিল, আমাকে নিয়ে সে কতটা স্বপ্ন দেখেছিল।

তাই যে তোমাকে ভালোবাসে তাকে অবহেলা করার আগে একবার ভেবে দেখো, যে সবকিছু ত্যাগ করে তোমার একটু ভালোবাসার জন্য সে তোমার কাছে এসেছে তাকে কিভাবে তুমি অবহেলার চোখে দেখবে। কিভাবে থাকে তুমি অবহেলা করে তাড়িয়ে দিবে বা কিভাবে থাকে দূরে ঠেলে দিবে। তাই ভালোবাসার মানুষটিকে অবহেলা না করে তাকে সবসময় ভালোবাসার মর্যাদা দিন।

জীবনের লক্ষ্য নিয়ে উক্তি, ক্যাপশন, স্ট্যাটাস ও কবিতা

0

যদি জীবনের লক্ষ্য নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন গুলো খুঁজে থাকেন তাহলে ঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পোস্টের মাধ্যমে জীবনের লক্ষ্য নিয়ে বাছাই করা কিছু নতুন উক্তি ও ক্যাপশন তুলে ধরছি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন জীবনের লক্ষ্য নিয়ে সেরা কিছু উক্তি,স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন এবং বেছে নিন নিজের পছন্দমত স্ট্যাটাস গুলো।  

জীবনের লক্ষ্য নিয়ে উক্তি

১. সাফল্য অর্জন করাই হলো জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়া। 

২. জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে একটা কিছু করে দেখো, তুমি নিজেই চমকে যাবে যে এটা কি আমি নিজেই করেছি। 

৩. লক্ষ্যের সম্ভাবনা কতটা অসীম তা কিছু মানুষ কখনো ধারণা করে না, একটা কিছু ঘটার পরে সে তখন বোঝে লক্ষ্যের উপর নিজেকে কতটা  বিশ্বাস রাখা উচিত বা একটি লক্ষ্যের উপর বিশ্বাস তাকে কতটা অনুপ্রাণিত, সাহসী, আত্মবিশ্বাসী আর সফল করতে পারে। 

৪. সফলতা মানুষের লক্ষ্যের মধ্যে থাকে, জীবনের লক্ষ্য ঠিক না থাকলে একটা কিছু শুরু করার আগেই তা থেকে ফিরে আসতে হবে বা কোন কাজকে সম্পন্ন করতে পারবে না। 

৫. জীবনের লক্ষ্য এমনভাবে করে নিতে হবে যে অসম্ভব বলতে কোন কিছু নেই, মানবজাতি ধারা সবকিছুই সম্ভব। 

৬. জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে আপনি যেখানেই যান না কেন আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন অবশ্যই। 

৭. এই পৃথিবীর মাঝে যারাই বিশাল কিছু অর্জন করেছে, তাদের জীবনের সবারই লক্ষ্য ছিল এমন যে অসম্ভব বলে কোন কিছু এই দুনিয়াতে নেই। 

জীবনের লক্ষ্য নিয়ে স্ট্যাটাস 

১. এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকাই জীবন নয়, জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে নিজেকে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছাতে হয় তা না হলে কিছুই করা সম্ভব না।  

২. নিজেকে নির্দিষ্ট ভাবে লক্ষ্য ঠিক রাখতে পারাই হল সাফল্যের অর্ধেক পূরণ হওয়া। 

৩. যদি তুমি লক্ষ্য ঠিক রেখে নিজের সব শ্রম ও বুদ্ধি দিয়ে কিছুর পিছনে লেগে থাকো, তাহলে এক সময় তোমার অর্জন তোমাকেই অবাক করে দেবে। 

৪. জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে নিজেকে সম্পূর্ণ প্রচেষ্টা চালিয়েও অনেক সময় ব্যর্থ হতে হয় তাই বলে নিজেকে থামিয়ে রাখা যাবে না। নিজের লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে তাহলে একদিন সফলতার মুখ অবশ্যই দেখা যাবে। 

৫. একদিন নিজের লক্ষ্য ঠিক রেখে সাফল্য অর্জন করবোই, কারণ তুমি বলেছ আমি পারবো। 

৬. আসলে সাফল্য তাদের জন্যই, যাদের জীবনের লক্ষ্য ঠিক আছে, অক্লান্ত পরিশ্রম করার মত গুন আছে এবং তাদের ভিতরে একটা কিছু করার শক্তি ও মনোবল আছে। 

৭. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যহীন মানুষ জীবনে কখনো সফলতার মুখ দেখবে না। 

৮. নিজেকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে অতীতের দিনগুলো যেন বর্তমানের সময়কে ক্ষতি না করে তাহলে জীবনে এগিয়ে যাওয়াটা কঠিন হয়ে পড়বে এবং জীবনের লক্ষ্যটা স্থির থাকবে না।  

জীবনের লক্ষ্য নিয়ে ক্যাপশন

 

* জীবনে চলতে গেলে অনেক বাধাই আসবে তার জন্যই নিজের লক্ষ্যকে সবসময় ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে। 

* যারা নিজের ওপর নিজের বিশ্বাস বা নিজের লক্ষ্য ঠিক রেখেও শুধু ভয় পায়, তারা কখনো কিছু অর্জন করতে পারবে না। 

* অতীতকে নিয়ে আফসোস করো না, সামনের দিনগুলোকে এমন ভাবে লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে যাবে যাতে এই বিশ্বের মানুষকে কিছু একটা করে দেখাতে পারো। 

* মানুষের নিজস্ব একটা লক্ষ্য স্থান থাকলে সেই স্থানেই সে নিজেকে পরিপূর্ণ করে তুলতে পারে।

* লক্ষ পথ জানা থাকলে সব মানুষেরই স্বভাবে স্থিরতা থাকে, কারণ লক্ষ্যহীন জীবন অচল, ধৈর্যহীন, উদভ্রান্ত। 

* সুখই কিন্তু জীবনে চরম লক্ষ্য নয়, জীবনের লক্ষ্য অর্জনই হলো সর্বোত্তম সুখ। 

* এক জায়গায় দাঁড়িয়ে কখনো জীবন পার করতে নেই তাহলে সৃষ্টিকর্তার দেওয়া উপহার গুলোকে অবিচার করা হবে। জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে সবসময় নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। 

জীবনের লক্ষ্য নিয়ে গল্প

এই দুনিয়াতে কারোর গল্প খুব সহজ হয় না, সবার গল্পতেই অনেক দুঃখ, কষ্ট, বেদনার, যন্ত্রণা এগুলো থাকবেই কারণ এগুলো ঘিরে হচ্ছে আমাদের জীবনের পথ চলার লক্ষ্য প্রস্তুত করার জন্য জরুরী। তাই জীবনের লক্ষ্যকে নির্ধারণ করুন এমন ভাবে যে বাস্তবতার চেয়েও বড় হয় যেন। জীবনের লক্ষ্য ঠিক রাখলেই ভবিষ্যতে একটা কিছু করা সম্ভব তা না হলে জীবন আর দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখা যাবে না। 

জীবন তো একটাই তাই জীবনের লক্ষ্য রেখে যা কিছুই করেন সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছাতে পারবেন অবশ্যই। যেমন এক শিক্ষক একটি সাদা কাগজের মাঝখানে একটি কালো কালীর ফোঁটা দিয়ে ছাত্রদের বললেন বলতো এটা কি। উত্তরের ছাত্ররা বললেন সাদ আর মাঝখানে কালো একটি ফোঁটা। তখন শিক্ষক বললেন হ্যাঁ এটাই হচ্ছে জীবনের একটি লক্ষ্য এই লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে যাও। 

সর্বশেষ কথাঃ

জীবনের লক্ষ্য নিয়ে যা কিছুই লেখা হয়েছে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে শেয়ার করবেন। এই পোস্টটি যদি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে অনেক কথাই খুঁজে পাবেন যা সম্পূর্ণ নতুন। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। 

কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান এবং ভ্রমণ গাইড

0

কক্সবাজার হল বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় জনপ্রিয় একটি পর্যটক এলাকা ও দর্শনীয় স্থান। প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে এই সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করতে আসে। এই সমুদ্র সৈকতটি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত।

কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান

কক্সবাজারের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কলাতলী বিচ, হিমছড়ই, লাবনী বিচ, মেরিন রোড, মহেশখালী, সেন্টমার্টিন ছেড়া দ্বীপ, কুতুবদিয়া দ্বীপ, নিভৃতে নিসর্গ পার্ক, রামু রাবার বাগান, শাহপরীর দ্বীপ আরো অনেক জায়গা রয়েছে। 

তাহলে এই জায়গাগুলোর স্থান গুলো বা কোথায় অবস্থিত কক্সবাজার শহর থেকে কত কিলোমিটার দূরে এসব বিষয়ে বিস্তারিত কিছু আলোচনা করা হল। কক্সবাজারের যে বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে সেই বিষয়ে সংক্ষিপ্ত কিছু তুলে ধরা হলো। 

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত 

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের প্রায় ১২০ কিলোমিটার জুড়ে এই কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত অবস্থিত। এই সমুদ্র সৈকতটি বিশ্বের দীর্ঘতম ও সৌন্দর্যে ঘেরা বালুময় একটি সমুদ্র সৈকত। ঢাকা থেকে প্রায় ৪১৪ কিলোমিটার দূরে এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতপ্রতিবছর এই সৈকতটিতে লাখো মানুষের পর্যটক কেন্দ্র হচ্ছে এই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।  

হিমছড়ি 

এই পর্যটক কেন্দ্রটি কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র বারো কিলোমিটার দূরেই অবস্থিত। এই হিমছড়ির এক পাশে রয়েছে সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য, আরেক পাশে রয়েছে সবুজ পাহাড়ের মনকারা দৃশ্য মনে হয় এ যেন এক অজানা পৃথিবী। হিমছড়িতে একটি জলপ্রপাত রয়েছে যা এই হিমছড়ির প্রধান পর্যটক কেন্দ্র। 

কলাতলী বীচ 

এই কলাতলি বীচ কক্সবাজারের মধ্যে অবস্থিত আরেকটি আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র। এই বীচটিতে রয়েছে গোসল করার সুবিধা, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা ও ভ্রমণ করার জন্য খুব সুন্দর জয়গা। বিভিন্ন মানুষের আনাগোনা খুবই সুন্দর একটি পরিবেশে মধ্যে উপভোগ করার মত একটি বিশেষ জায়গা হল এই কলাতলী বিচ। 

সেন্টমার্টিন 

বাংলাদেশের দক্ষিণের শেষ প্রান্ত কক্সবাজার হতে ১২০ কিলোমিটার এবং টেকনাফ থেকে মাত্র ৯ কিলোমিটার দূরে এই সেন্টমার্টিন দ্বীপ অবস্থিত। এই দ্বীপকে বলা হয় প্রবাল দ্বীপ, এই গ্রুপ থেকে মায়ানমারের উপকূলীয় দৃশ্য দেখা যায়। এই দ্বীপটির সৌন্দর্য এতটাই যে, একবার গেলে হয়তো মনে হয় যে আর না যাই ফিরে কোথাও এখানেই থেকে যায়। 

মহেশখালী

এই দ্বীপটি হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ যার নাম মহেশখালী দ্বীপ। কক্সবাজার জেলা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের সাথে অবস্থিত দ্বীপটির সৌন্দর্য সম্পর্কে বলতে গেলে হয়তো কম হয়ে যাবে চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যাবে না এর সৌন্দর্য কতটা অপরূপ। তিনটি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই মহেশখালী দ্বীপ, দীপ গুলোর নাম হচ্ছে মাতারবাড়ি, ধলঘাটা ও সোনাদিয়া। 

মেরিন রোড 

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাওয়ার মাঝখানে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রোডটিকে বলা হয় মেরিন রোড। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি রোড হচ্ছে মেরিন রোড কারণ এর পাশে রয়েছে সমুদ্র সৈকত আর এক পাশে রয়েছে সবুজে ঢাকা ছোট-বড় পাহাড়, গাছপালা, নদী-নালা সব মিলিয়ে যেন এক অমায়িক শহর ঘুরে বেড়ানোর মত। 

কুতুবদিয়া দ্বীপ

কক্সবাজারের আর একটি মনোরম পরিবেশের উপজেলা হল কুতুবদিয়া উপজেলা। কক্সবাজারের পাশাপাশি উপজেলায় অবস্থিত কুতুবদিয়া দ্বীপ। এই কুতুবদিয়া দ্বীপ টি তে রয়েছে কুতুব আউলিয়ার মাজার, লবণ চাষের জন্য বিখ্যাত, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সমুদ্র সৈকত ইত্যাদি। এই দ্বীপটি তে অবস্থান করতো কুতুবুদ্দিন নামের এক আউলিয়া সেই থেকে এই দ্বীপের নাম রাখা হয়েছে কুতুবদিয়া দ্বীপ। 

শাহপরীর দ্বীপ

বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের দক্ষিনে টেকনাফ উপজেলা সাবরাং ইউনিয়নে থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে এই শাহপরীর দ্বীপ অবস্থিত। এই দ্বীপটির মানুষের প্রধান উৎস হলো মাছ ধরা এবং লবণ চাষ করা। শাহপরীর দ্বীপে রয়েছে তিনটি সমুদ্র সৈকত, এবং এই দীপ থেকে দেখা যায় মায়ানমারের অপরূপ দৃশ্য। 

রামু রাবার বাগান

কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে রামু উপজেলা এই রাবার বাগান টি অবস্থিত। রাবার বাগানের ভিতর একবার গেলে হয়তো বা সবুজ ঘাসের ভিতরে হারিয়ে যাবেন এমন মনে হবে যে প্রকৃতির সাথে মিশে গেছি, এ এক অদ্ভুত সৌন্দর্য এই রাবার বাগানের। 

সর্বশেষঃ

আশা করি বাজারের যে সকল দর্শনীয় স্থানগুলো রয়েছে এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবের সাথে, ছোট ভাই বোন অথবা বড় ভাই বোনদের সাথে শেয়ার করবেন। আরো বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানের তথ্য পেতে আমাদের এই সাইটে ভিজিট করুন আশা করি সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। 

বান্দরবান জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

আপনারা যারা বান্দরবান জেলায় বসবাস করেন তাদের জন্য এই পোস্ট এর মাধ্যমে সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় নিয়ে একটি ক্যালেন্ডার তুলে ধরা হচ্ছে। আশা করি আপনারা সঠিক সময়ের তথ্য এই পোস্ট থেকে পেয়ে যাবেন। অনেক জায়গায় দেখবেন যে পোস্টের ভেতরে ঢুকে সঠিক তথ্য পান না। আশা করি এখানে এসে আপনারা ভুল তথ্য পাবেন না। তাহলে আর দেরি না করে বান্দরবান জেলার সকল ভাই ও বোনেরা আপনারা চাইলে প্রতিদিন এই সাইটটিতে ভিজিট করে প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেখে নিতে পারেন। 

বান্দরবান জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

বিশেষ আরেকটি কথা হচ্ছে এই পোষ্টের মাধ্যমে যে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দেওয়া হয়েছে সেটি বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর তথ্য অনুযায়ী তুলে ধরা হয়েছে। আসলে মূলত এই বিষয়গুলো হচ্ছে চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। 

 রহমতের ১০ দিন

রমজান  

মাস ও তারিখ 

দিবস

সেহরির শেষ সময় 

ইফতারের সময় 

 ০১

২৪ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৪৫ am  

৬ঃ০৮ pm 

 ০২

২৫ মার্চ

শনিবার

৪ঃ৪৪ am 

৬ঃ০৯ pm 

 ০৩

২৬ মার্চ

রবিবার

৪ঃ৪২ am 

৬ঃ০৯ pm 

 ০৪

২৭ মার্চ

সোমবার

৪ঃ৪১ am 

৬ঃ১০ pm 

 ০৫

২৮ মার্চ

মঙ্গলবার

৪ঃ৪০ am 

৬ঃ১০ pm 

 ০৬

২৯ মার্চ

বুধবার

৪ঃ৩৯ am 

৬ঃ১১ pm 

 ০৭

30 মার্চ

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩৮ am 

৬ঃ১১ pm 

 ০৮

৩১ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৩৭ am

৬ঃ১২ pm 

 ০৯

০১ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ৩৬ am

৬ঃ১২ pm 

 ১০

০২ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩৫ am

৬ঃ১৩ pm 

মাগফেরাতের  ১০ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

দিবস

সেহরির শেষ সময়  

ইফতারের সময়

 ১১

০৩ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ৩১ am 

৬ঃ১৩ pm 

 ১২

০৪ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ৩০am  

৬ঃ১৩  pm

 ১৩

০৫ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ২৮ am  

৬ঃ১৪ pm

 ১৪

০৬ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৭ am

৬ঃ১৫ pm

 ১৫

০৭ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২৬ am

৬ঃ১৫ pm

 ১৬

০৮ এপ্রিল

শনিবার 

৪ঃ২৫ am

৬ঃ১৬ pm

 ১৭

০৯ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ২৫ am

৬ঃ১৬ pm

১৮

১০ এপ্রিল

সোমবার 

৪ঃ২৪ am

৬ঃ১৭ pm

 ১৯

১১ এপ্রিল

মঙ্গলবার 

৪ঃ২৩ am

৬ঃ১৭ pm

 ২০

১২ এপ্রিল 

বুধবার

৪ঃ২২ am

৬ঃ১৮ pm

নাজাতের ১০ দিন 

 রমজান

মাস ও তারিখ

দিবস

সেহরির শেষ সময়  

ইফতারের সময় 

 ২১

১৩ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২১ am 

৬ঃ১৮ pm

 ২২

১৪ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২০ am

৬ঃ১৯ pm

 ২৩

১৫ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ২০ am

৬ঃ১৯ pm

 ২৪

১৬ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ১৯ am

৬ঃ২০ pm

 ২৫

১৭ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ১৮ am 

৬ঃ২০ pm

 ২৬

১৮ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ১৭ am

৬ঃ২১ pm

 ২৭

১৯ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ১৬ am

৬ঃ২১ pm

 ২৮

২০ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ১৫ am

৬ঃ২২ pm

 ২৯

২১ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ১৪ am

৬ঃ২২ pm

 ৩০ 

২২ এপ্রিল 

শনিবার

৪ঃ১৪ am

৬ঃ২৩ pm

 

৫০+মনুষ্যত্ব নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, বানী, কবিতা ও কিছু কথা

0

একজন মানুষ চিরদিন এই দুনিয়াতে থাকেনা তবে তার আচার-আচরণ, ব্যবহার, মনুষত্ব তার বিশেষ বিশেষ কিছু কথা এগুলোই চিরকাল থেকে যায়। মনুষত্ব ছাড়া মানুষ কখনো মূল্যবান একজন লোক হতে পারে না, তার যতই ধন-সম্পদ উচ্চ স্তরের ক্ষমতা এগুলো কিছুই একদিন থাকবে না। মানুষ জন্ম নেয় মানুষ হয়ে  কিন্তু মনুষত্ব অর্জন সব মানুষই করতে পারে না।

অনেকে আছেন যারা মনুষ্যত্ব নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস বিভিন্ন জায়গায় পোস্ট দিতে গিয়ে কোন কিছু খুঁজে পান না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে মনুষত্ব উক্তি, স্ট্যাটাস ও কিছু কথা সম্পর্কে কিছু নতুন তথ্য তুলে ধরা হবে । তাহলে দেরি না করে চলুন দেখে নেই মনুষ্যত্ব নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস গুলো।

মনুষ্যত্ব নিয়ে উক্তি

* মনুষত্ব এমন একটা জিনিস যার মৃত্যু নিঃসন্দেহে সাধারণ মৃত্যুর চেয়েও বেদনাদায়ক।

যে লোকের মনুষ্যত্ব নেই সে কখনো মানুষের মতো মানুষ হতে পারবে না।

* মানুষের দুটি শব্দ রয়েছে একটি হল তার জীবসত্তা এবং অপরটি হল মনুষত্ব।

* মনুষত্ব শিক্ষাটাই একটি আজব জিনিস কারণ এই শিক্ষা সমস্তই তার অধীন।

* যার ভিতরে কোন মনুষ্যত্ব নেই, সে প্রকৃতপক্ষে কখনো মানুষ হতে পারবে না।

একজন মানুষের যত ভালো গুণ গুলো আছে সেই সব গুন গুলোই যেন একটি মনুষত্ব।

মনুষ্যত্বের একটি মূল বিষয় হলো ভদ্রতা। – জন বুচান

মনুষ্যত্ব নিয়ে স্ট্যাটাস

মনুষ্যত্ব নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন তাদের উদ্দেশ্য করে আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে মনুষ্যত্ব নিয়ে কিছু নতুন স্ট্যাটাস তুলে ধরা হল।

১. পৃথিবী মনুষ্যত্বের একটি দোলনা, মানবজাতি সেই দোলনায় চিরকাল এক ভাবে থাকতে পারে না। – কনস্ট্যাটিন সিওকোভস্কি

২. বিবেক বা মনুষত্ব হল আত্মার সেই আয়না, যা মানুষের ভুল মনে করিয়ে দেয়। – জর্জ ব্যানক্রফট

৩. স্বার্থের এই দুনিয়ায় মনুষত্ব আজ বলি হয়েছে অর্থের প্রলোভনে, তাসের ঘরে জমছে মোহর মিথ্যা এই শহরে। – সুনেন্দু রায়

৪. মানবতার মনুষত্ব কখনো হারাতে নেই, কারণ একটি সাগরের বিশাল জায়গায় একটুখানি ময়লা ফেললে পুরো সাগর কিন্তু দূষিত হয় না। – মহাত্মা গান্ধী

৫. পৃথিবীতে আপনার ঘরের জন্য যে ভাড়া দেয়া হয় তা হতে পারে অন্য একজনের পরিষেবা। – মোহাম্মদ আলী

৬. একজন মনুষত্বহীন লোকের সাথে কথা বলা, আর একটি পাগলের সাথে কথা বলা ঠিক একই রকম। – সংগৃহীত

৭. আমরা ভুলে গিয়েছি যে একে অপরের অন্তর্ভুক্ত, তাই আমাদের ভেতরের মানুষত্ব যেন নির্মম ভাবে মারা গেছে এবং শান্তি ও  ভিতর থেকে বিদায় নিয়েছে । – সংগৃহীত

৮. মনুষত্ব একজন মানুষকে দেখে বোঝা যায় না, তার আচার-আচরণ, ব্যবহার, তার সাথে চলাচল করে বুঝতে হয় যে সে মনুষত্বহীন নাকি তার ভিতর মনুষ্যত্ব আছে। – সংগৃহীত

মনুষ্যত্ব নিয়ে বাণী

যে ব্যক্তির নম্র, আচার ব্যবহার ঠিক আছে সেই মনুষ্যত্ব ব্যক্তি।

ভদ্রতা হল মানুষের মনুষ্যত্বের একটি পরিচয়।

যে ব্যক্তির মনুষ্যত্বের কোন চিহ্ন নেই, সে কখনো মানুষ হতে পারে না।

মানুষ তো আমরা সবাই এবং কি শিক্ষিত কিন্তু মনুষ্যত্ব আছে ক’জনের ভিতরে।

মনুষ্যত্ব হলো সৃষ্টিকর্তার দেওয়া একটি মূল্যবান জিনিস, যা সবার মধ্যে এটা থাকে না।

মনুষ্যত্ব জিনিসটা আসলে কি, মনুষত্ব হলো একটি মানুষের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস যে জিনিসটা সবার মধ্যে থাকে না।

মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সৃষ্টি করেছেন এবং এই দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন কিন্তু তিনি আমাদেরকে  মনুষ্যত্ব দিয়ে পাঠানি। মনুষ্যত্ব এই দুনিয়াতে এসে আমাদের তৈরি করে নিতে।

মনুষ্যত্ব নিয়ে কিছু কথা

আপনারা অনেকেই আছেন যে মনুষ্যত্ব নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক কথা শেয়ার করে থাকেন তাই আপনাদের জন্য মনুষ্যত্ব নিয়ে বিশেষ কিছু কথা তুলে ধরা হলো। এই দুনিয়াতে মানুষ তার কল্পনা দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে। মানুষের বিবেক গুলি যেন আজ মরে গেছে ভেতরটাতে শুধু পাথরের মত মনুষ্যত্ব বলে কিছু নেই।

মানুষের বিবেক বোধ সবকিছু দিন দিন হারিয়ে ফেলছে। দিন যাচ্ছে আর মানুষের মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলছে, ভবিষ্যতের দিক চিন্তা ভাবনা করেও মানুষ আজ তাদের বোধগম্য টুকু ধরে রাখতে পারছেনা। দুনিয়ার মানুষ বড়ই অদ্ভূত মনুষ্যত্বের অভিনয় করতেও মানুষ এখন ভয় পায় না।

সর্বশেষ কথাঃ 

এই পোষ্টের মাধ্যমে মনুষ্যত্ব নিয়ে যা কিছুই লেখা হয়েছে, যদি পুরো পোস্টটি পড়ে থাকেন আশা করি ভালো লাগবে। আর যদি এই পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যেন মনুষত্বহীন মানুষের একটু মনুষত্ব বোধগম্য হয়। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটে ভিজিট করুন।

পরিশ্রম নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ছন্দ, গল্প, বাণী ও কবিতা

0

যারা পরিশ্রম নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প, বাণী ও কবিতা এগুলো সংগ্রহ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে থাকছে কিছু নতুন নতুন পরিশ্রম নিয়ে উক্তি, পরিশ্রম নিয়ে স্ট্যাটাস, পরিশ্রম নিয়ে ছন্দ, পরিশ্রম নিয়ে গল্প, পরিশ্রম নিয়ে বাণী ও পরিশ্রম নিয়ে কবিতা। আশা করি আপনাদের ভালো লাগলে এবং এখান থেকে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ গল্পগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন পরিশ্রম নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ গল্প ও কবিতা গুলো।

পরিশ্রম নিয়ে উক্তি 

পরিশ্রম নিয়ে উক্তি 

১. সঠিক পরিকল্পনা আর সঠিক পরিশ্রম একটি মানুষকে বদলে দিতে পারে অস্বাভাবিক ভাবে।

২. একমাত্র পরিশ্রমই পারে একটি মানুষকে একটি সফল রাস্তা দেখাতে।

৩. পরিশ্রমী হও গোপনে আর সফলতা দেখাও প্রকাশে।

৪. সত্যিই কেবলমাত্র পরিশ্রম ছাড়া কেউ কখনো সফল হতে পারে না।

৫. পরিশ্রমকে কখনো অবহেলা করো না কারণ পরিশ্রম তোমার ভাগ্যকে পরিবর্তন করে দিতে পারে।

৬. পৃথিবীর সবকিছুই ধোঁকা দিতে পারে কিন্তু পরিশ্রম কাউকে কখনো ধোঁকা দেয় না।

৭. সফলতা পাওয়ার আগ পর্যন্ত পরিশ্রম করে যাও, কারণ সফলতা আর ব্যর্থতা হল জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ মাত্র।

পরিশ্রম নিয়ে স্ট্যাটাস

পরিশ্রম নিয়ে স্ট্যাটাস

» সততা, পরিশ্রম আর নিষ্ঠার সাথে কোন কিছু অর্জন করতে চাইলে তাতে সফলতা পাবেই।

» পরিশ্রমী হয়ে তুমি যাই করো না কেন, পরিশ্রম তার প্রতিদান তোমাকে ঠিক দেবে।

» পরিশ্রম এমন একটি জিনিস যা একজন মেধাহীন লোক কেউ সফল হতে সাহায্য করে।

» যে কখনো পরিশ্রম করে না তার মধ্যে সফলতা আশা করাটাই সবচেয়ে বড় ভুল।

» পারলে পরিশ্রমকে নিজের হাতিয়ার বানাও, দেখবে সফলতাই তোমার কাছে এসে ধরা দিবে।

» প্রত্যেক মানুষের স্বপ্ন দেখতে ভালবাসে কিন্তু স্বপ্ন দেখতে হলে পরিশ্রমীও হতে হবে, তা না হলে শুধু স্বপ্ন দেখেই যেতে হবে।

» এই পৃথিবীতে সবচেয়ে মিষ্টি ছাদের ফলটি হলো নিজের পরিশ্রমের কিছু অর্জন করা।

পরিশ্রম নিয়ে ছন্দ

পরিশ্রম নিয়ে ছন্দ

১. নিজের সবচেয়ে কাছের মানুষও বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে কিন্তু পরিশ্রম কাউকে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করেনা।

২. একজন কঠোর পরিশ্রমী লোক মেধা কেউ হার মানিয়ে দেয় যখন মেধা পরিশ্রম করতে ভুলে যায়।

৩. তুমি অবহেলিত হতে পারো কিন্তু কখনো কি পরিশ্রম করে দেখেছো, নিজেকে পরিশ্রমী করে তোল মানুষ তোমাকে সালাম করবে, অবহেলা নয়।

৪. এই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে নিজের শক্তি হলো নিজের পরিশ্রম, যা নিজেকে উচ্চস্বরে পৌঁছাতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে।

৫. নিজেকে ধৈর্যশীল আর পরিশ্রমী করে তুলুন তাতে একদিন সফল হতে পারবেন।

৬. একটি মানুষের মধ্যে পরিশ্রম, পছন্দ আর লেগে থাকার মত প্রবল ইচ্ছাশক্তি একটি মানুষকে সফল করতে যথেষ্ট।

পরিশ্রম নিয়ে গল্প

পরিশ্রম নিয়ে গল্প

* যেখানে পরিশ্রম নেই সেখানে সাফল্যেরও কোন আশা নেই।

* পরিশ্রম হলো সৌভাগ্যের মূল চাবিকাঠি, কারন পরিশ্রম ছাড়া কখনো ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব না।

* একটি পুরুষ মানুষের প্রধান শক্তি বা সাহস লুকিয়ে থাকে তার পরিশ্রমের মধ্যে।

* একটা কিছু পাওয়ার মধ্যে কোন জাদু নেই, রয়েছে শুধু পরিশ্রম, মেধা আর লেগে থাকা।

* পরিশ্রম কখনো কাউকে ধোকা দেয় না এবং কি পূর্বেও দেয়নি।

* পরিশ্রমই পারে একটি বেকার ছেলেকে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছাতে।

* পরিশ্রম হলো সৌভাগ্যের মূল যেখানে পরিশ্রমী নেই সেখানে সাফল্য বলাটাই ভুল।

পরিশ্রম নিয়ে বাণী

» শুধুমাত্র পরিশ্রমই পারে একটি মানুষের জীবনে কল্যাণ বয়ে আনতে।

» সাফল্যের জন্য স্বপ্ন দেখো না, তাতে লাভ হবে না, পরিশ্রম করো সাফল্য তোমাকে এসে ধরা দেবে।

» যে পরিশ্রমের হাল ছেড়ে দেয় না, সে নিজে একদিন চমকে যাবে সাফল্যের ছোঁয়া পেয়ে।

» জীবনের সব সুখ দুঃখ যদি পরিশ্রমের মাধ্যমে খুঁজে পান তাহলে বুঝে নিবেন যে এখানেই সাফল্য রয়েছে।

» ধৈর্য আর পরিশ্রম হচ্ছে একটি জাদুর মত যা নিজেকেই অবাক করে দেয় এবং জীবনের আসল মানেটা কি বুঝতে পারে।

» যার মধ্যে পরিশ্রমের কৌতূহল নেই সে কখনো তার প্রয়োজনে ভালো কিছু যেন আশা না করে।

পরিশ্রম নিয়ে কবিতা

তুমি স্বপ্নে দেখো

মোশারফ হোসেন

তুমি ঘুমিয়ে যে স্বপ্ন দেখো,

স্বপ্ন সেটা নয়।

স্বপ্ন যেটা সেটা,

তোমাকে ঘুমাতে দিবে না।

ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখিলে,

স্বপ্ন কি বাস্তব হয়।

তুমি জাগো, তুমি জেগে ওঠো;

স্বপ্ন দেখো, পরিশ্রম করো।

স্বপ্ন একদিন সত্যি হবে,

স্বপ্নের মত করেই।

সাফল্যের জন্য যে,

পরিশ্রম অন্যতম একটি পন্থা।

তুমি পরিশ্রম করো, পরিশ্রমী হও;

ঘুমিয়ে দেখো না স্বপ্ন।

স্বপ্ন দেখো পরিশ্রমের মধ্যে,

যেখানে সাফল্য লুকায়িত আছে।