Home Blog Page 21

বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুর বিমান ভাড়া ও কত সময় লাগে।

0

আজকে এই পোস্টর মাধ্যমে বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুর এর বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। এই বিমান ভাড়ার মূল্য জানার জন্য অনেকেই অনেক ভাবে সার্চ করে থাকেন যেমন বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুর বিমান ভাড়া বা বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর বিমান ভাড়া দুটো কথা কিন্তু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর বর্তমান বিমান ভাড়া মূল্য খুবই বেশি কারণ বিশ্ব মহামারী করোনা ভাইরাস এর কারণে প্রায় সব দেশের টিকিট মূল্যই বর্তমানে খুব বেশি। তো যাই হোক বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুর এর বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য জানতে এবং আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে এই সাইটটি সম্পূর্ণ পরার জন্য অনুরোধ রইল। 

বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুর বিমান ভাড়া ২০২৩ 

তাহলে আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে চাচ্ছেন বা যাতায়াত করেন তারা চাইলে এই পোস্টটি পড়ে দেখে নিতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে কারণ।

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে এখন প্রায় ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মতো লেগে যায়। তো যাই হোক আপনারা নিচ থেকে দেখে নিতে পারেন বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের যে বর্তমান ভাড়া রয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য এবং কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যাতায়াত করে। 

বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুর বিমান ভাড়া কত 

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর অথবা বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে আমাদের আগে জানা উচিত যে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো যাতায়াত করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর বিমান সমূহ গুলো হচ্ছে। 

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স,

শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স,

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স,

ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স,

থাই এয়ারওয়েজ,

ইন্ডিগো এয়ারওয়েজ ও

এমিরেটস এয়ারলাইন্স। 

সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স ঢাকা টু সিঙ্গাপুর এর বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৮,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৪,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৪,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত। 
  • শ্রীলংকান এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুর এর বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৬,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫২,০০০ টাকা পর্যন্ত। 
  • ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৭,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৩,০০০ টাকা পর্যন্ত। 
  • মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৯,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। 
  • থাই এয়ারওয়েজ এর ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৪৩,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪৯,০০০ টাকা পর্যন্ত। 
  • ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৪৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫১,০০০ টাকা পর্যন্ত। 
  • ইমিরেটস এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৪৪,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৪,০০০ টাকা পর্যন্ত। 

আশা করি আপনারা বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর অথবা ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুরের যে বর্তমান মূল্য রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। 

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে 

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে 

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে এ বিষয়ে অনেকেই সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে অর্থাৎ ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে সঠিক সময়ে বিমান অর্থাৎ ফ্লাইট চালু হলে সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট এগিয়ে পৌঁছাতে সময় লাগবে ৫ ঘন্টা থেকে ৫ঃ১০ মিনিট এর মত। হয়তোবা ২ মিনিট থেকে ৫ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে। 

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর কত কিলোমিটার

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর কত কিলোমিটার হতে পারে এ বিষয়ে অনেকেই জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের রোড বাই রোড অর্থাৎ যদি গুগল ম্যাপ অনুযায়ী হিসাব করেন তাহলে এর দূরত্ব হচ্ছে ৪,১৪৭ কিলোমিটার এবং যদি ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুরের বিমান পথের দূরত্ব হিসাব করা হয় তাহলে এর দূরত্ব হচ্ছে ২,৮৯১ কিলোমিটার। তাহলে আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুর এর রোড বাই রোডের দূরত্ব কত কিলোমিটার এবং বিমান পথের দূরত্ব কত কিলোমিটার। 

সর্বশেষ কথা

যদি আপনারা এই পোস্টটি পুরো পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার যে বর্তমান মূল্য সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত সময় লাগে, বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের দূরত্ব কত কিলোমিটার এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। তাহলে যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য একটি ভাই অথবা বোনের প্রয়োজন হতে পারে তাহলে শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট। 

রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২৩

0

আপনারা যারা রাজশাহী থেকে ঢাকার ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন কিন্তু কোথাও এর সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে রাজশাহী থেকে ঢাকার ট্রেনের সঠিক সময়সূচী ও ভাড়ার মূল্য তালিকা পেয়ে যাবেন। এবং রাজশাহী থেকে ঢাকা কয়টি আন্তঃনগর ট্রেন যাতায়াত করে সে বিষয়েও জানতে পারবো। তাহলে ধৈর্য ধরে পুরো পোস্টটি পড়ে জেনে নিন আপনাদের সঠিক তথ্য এবং দেখে নিন রাজশাহী থেকে ঢাকার ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার মূল্য তালিকা।

রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া

যারা নতুন আছেন ট্রেনে এখনো ওঠেন নি বা দু একবার ট্রেনে উঠেছেন, তাদের জন্য কিছু সতর্ক বানিয়ে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে। যদি আপনারা পুরো পোস্টটি কষ্ট করে পড়েন তাহলে আশা করি অনেক বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা সমূহ।

রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী

রাজশাহী থেকে ঢাকায় মোট চারটি আন্তঃনগর ট্রেন যাতায়াত করে থাকে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ধুমকেতু এক্সপ্রেস, পদ্মা এক্সপ্রেস, বনলতা এক্সপ্রেস ও সিল্কসিটি এক্সপ্রেস। নিচে দেওয়া ছকের মাধ্যমে তুলে ধরা হলো এ ট্রেনগুলোর সময়সূচী, ট্রেন ছাড়ার সময় ও ট্রেন পৌঁছানোর সময় এবং ট্রেনের বন্ধের দিনের সম্পর্কে বিস্তারিত।

ট্রেনের নাম ছুটির দিন ছাড়ার সময় পৌঁছানোর সময়
ধূমকেতু এক্সপ্রেস বৃহস্পতিবার  ১১ঃ২০am ০৪ঃ৪৫pm
পদ্মা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার ০৪ঃ০০pm ০৯ঃ৪০pm
বনলতা এক্সপ্রেস শুক্রবার ০৭ঃ০০am ১১ঃ৩০am
সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রবিবার ০৭ঃ৪০am ০১ঃ৩০pm

রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের ভাড়া

রাজশাহী থেকে ঢাকা যে ট্রেনগুলো যাতায়াত করে নিচে একটি ছকের মাধ্যমে ট্রেনগুলোর মূল্য তালিকা ও সিটের আসন এর বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। যদি আপনারা কষ্ট করে এই পোস্টটি পড়েন তাহলে অবশ্যই ট্রেনের যাবতীয় যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আছে সে বিষয়ে জানতে পারবেন আশা করি। তাহলে রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের মূল্য তালিকা দেখে নিন।

 সিটের আসন          টিকিটের মূল্য

শোভন চেয়ার         ৩৭৫ টাকা

   স্নিগ্ধা                 ৬৫৬ টাকা

এসি সিট               ৭৮২ টাকা

এসি বার্থ                ১১৭৩ টাকা

আরো পড়ুন, 

শর্তাবলীঃ

১. ট্রেনে ওঠার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন আপনাদের জিনিসপত্র ঠিক আছে কিনা। এবং ট্রেনে থাকা অবস্থায় আপনার যে জিনিসপত্র সেগুলো হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হয়ে গেলে সেগুলোর জন্য ট্রেন কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।

২. ট্রেনের টিকিটের মধ্যে যে সময়সূচী দেওয়া রয়েছে , সেই সময়ের ৩০ মিনিট পূর্বে আপনাকে রেলস্টেশনে উপস্থিত থাকতে হবে।

৩. কখনোই ট্রেনে ওঠার পূর্বে ট্রেনের বাহিরে হাত, মাথা অথবা যে কোন অংশ ট্রেনের বাহিরে দিবেন না।  এতে আপনারই বিপদ হতে পারে।

সর্বশেষ কথা

এই পোস্টটি যদি আপনারা পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই সঠিক তথ্য পেয়েছেন। এবং যদি সম্ভব হয়, যদি মনে করেন যে এই পোস্টটি শেয়ার করলে অন্য আরেকটি ভাই অথবা বোনের উপকার হতে পারে তাহলে দেরি না করে অবশ্যই শেয়ার করবেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই ও জন্ম নিবন্ধন সংশোধন

0

আপনারা যারা জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে যে কিভাবে খুব সহজেই অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা হয়। বর্তমান সময়ে জন্ম নিবন্ধন একটি এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে যেকোনো কর্মক্ষেত্রে বা শিক্ষার ক্ষেত্রে বা বিদেশের যেকোনো ব্যাপার হোক না কেন এই জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে চলুন দেখে নেই কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হয় এবং জন্ম নিবন্ধন সংশোধন বা জন্ম সনদের সম্পর্কে আরো কিছু বিস্তারিত তথ্য গুলো।

বর্তমান সময়ে অনলাইনের মাধ্যমে নিজেই ঘরে বসেই দেখে নেওয়া যায় অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ যাচাই পদ্ধতি এবং আপনাদের জন্ম সনদ সঠিক না ভুল তা নিজেই দেখে নিতে পারবেন। আপনারা চাইলেই খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন। তো আশা করি যে এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য অনুরোধ রইল যাতে আপনারা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই প্রক্রিয়াটি ভালোভাবে জানতে পারেন এবং শিখতে পারেন।

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই ও জন্ম নিবন্ধন সংশোধন

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনাদের যদি কারো জন্ম নিবন্ধন সনদে কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে খুব সহজেই কিভাবে দেখে নিতে পারবেন। সেটি জানার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন আশা করি জন্ম নিবন্ধন যাচাই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদেরই অনেকে ভাই অথবা বোন আছেন ভুয়া অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে অনেক প্রতারিত হয়ে থাকেন। এগুলো থেকে মুক্তি পেতে আপনাদের আর বাহিরে কোথাও গিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হবে না। ঘরে বসেই আপনারা আপনাদের নিজের মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন। তাহলে চলুন দেখে নেই কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করব।

» প্রথমে মোবাইল বা কম্পিউটারের ব্রাউজারে গিয়ে http:// everify.bdris.gov.bd/ এই সাইটটিতে ঢুকে নিতে হবে।

» এরপর সেখানে দেখতে পাবেন যে জন্ম নিবন্ধন এর নাম্বার দিতে হবে। ১৭ ডিজিটের সেই নাম্বারটি বসিয়ে দিবেন খুব সর্তকতার সাথে, যাতে ভুল না হয়।

» তারপরে থাকবে জন্ম তারিখ , প্রথমে জন্মসাল, জন্ম মাস, জন্য দিন। এছাড়াও আপনারা দেখতেই পাবেন যে সিরিয়াল ভাই দেওয়া রয়েছে।

» এরপর সার্চ বাটনে ক্লিক করে দিবেন, তার কিছুক্ষণ পরে কিছু সংখ্যা আসবে সে সংখ্যাগুলো মিলিয়ে সার্চ বাটনে ক্লিক করে দিবেন, ব্যাস আপনার কাজ শেষ।

» এরপর দেখতে পাবেন যে আপনার জন্ম নিবন্ধন সঠিক আছে নাকি ভুল আছে। সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।

জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম

আপনারা চাইলেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারেন কিন্তু জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করা অতটা সহজ নয়। জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে চাইলে ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল বিভাগে গিয়ে সেখান থেকে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে পারবেন। সেখানে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করার পর যদি কোন ভুল থেকে থাকে সে ভুল সংশোধন করে এপ্লাই করতে হবে। তার কিছুদিন পর আপনার জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করে দেবে ইউনিয়ন পরিষদেরর ডিজিটাল বিভাগের লোকেরা।

কিন্তু আপনি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন হয়েছে কিনা সেটি খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন যেমন সংশোধনের পর উপরে দেওয়া লিংকে ঢুকে এবং উপরের যে নিয়মাবলী গুলো রয়েছে সেগুলো ফলো করে খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন সংশোধন হয়েছে কিনা সেটা জেনে নিতে পারবেন। আশা করি জন্ম নিবন্ধন সংশোধন এর বিষয়ে বুঝতে পেরেছেন যে জন্ম নিবন্ধন ভুল হলে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে বা কোথায় গিয়ে কি করতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন যাচাই 19860915428117351

অনেকেই আছেন যারা জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ১৯৮৬০৯১৫৪২৮১১৭৩৫১ এই নম্বরটি সার্চ করে থাকেন। এই নাম্বারটি হচ্ছে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার আইডি নাম্বার। আপনাদের জন্ম সনদে নিজস্ব একটি ১৭ ডিজিটের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার থাকবে সেই রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে আপনারা আপনাদের জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারেন। যা উপরে দেওয়া ওয়েবসাইটটি থেকে খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন এর সঠিক তথ্য যাচাই করতে পারবেন। জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ ও জন্ম নিবন্ধনের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড

আপনারা অনেকেই আছেন যারা সার্চ করে থাকেন যে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড এই বিষয়ে। এক্ষেত্রে আগে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে নিতে হবে যে আপনার জন্ম নিবন্ধন সঠিক নাকি ভুল রয়েছে। জন্ম সনদ যদি সঠিক থাকে তাহলে ভালো, আর যদি জন্ম নিবন্ধনের কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে জন্ম সনদ ঠিক করে নিতে হবে তারপর আপনি অনলাইন থেকে জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করতে পারবেন।

আপনারা অবশ্যই উপরে দেখেছেন যে কিভাবে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা হয়। তখনই কিন্তু জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপিটি চলে আসে, এবং আপনারা চাইলে সেখান থেকে জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করা খুবই সহজ একটি কাজ।

সর্বশেষ কথা

আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই, জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম, জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড এবং আরো প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য পেয়েছেন জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কে। যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

শীতের রাত নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন উক্তি ছন্দ ও কবিতা

0

শীতকাল হল একটি রোমান্টিক ঋতু আর সেই সময়টা যদি হয় শীতের রাত। শীতের প্রতিটি রাত যেন ভালবাসার জন্য কারণ শীতের প্রতিটি রাতে যেন একজন আরেক জনকে কাছে নিতে ডাকে আর ভালবাসার যত কথা আছে তা শেয়ার করে। শীতের প্রতিটি রাতে যেন কাছের মানুষগুলো প্রতিটি রাত একসাথে কাটাতে চায়। শীতের রাতে প্রিয় মানুষটি কাছে থাকলে হয়তো পুরো শীতকালটাই খুব ভালো কেটে যায় আর যদি দাম্পত্য জীবনে থেকে থাকেন তাহলে তো শীতের রাতের প্রতিটি মুহূর্ত যেন রোমান্টিকতায় ঘেরা।

শীতের রাত নিয়ে স্ট্যাটাস 

শীতের রাত নিয়ে স্ট্যাটাস 

» শীতকাল আসার আনন্দ থাকে কিছুক্ষণ, কিন্তু শীতের রাতের আনন্দ থাকে পুরো শীতকাল।

» শীতের রাতের এই ঝিরিঝিরি বাতাসে যেন আমার গা শীতল হয়ে যাচ্ছে, প্রিয় তুমি কি আমায় একটু উষ্ণতা দেবে।

» কুয়াশা ভরা এই শীতের রাতে তোমায় যেন দেখি না কত দিন, তুমি পাশে থাকলে হয়তো আজ এই রাতটাকে উপভোগ করতে পারতাম।

» শীতের রাত হলো আমাদের সবাইকে উষ্ণতার একটি মুহূর্ত তৈরি করে দেয়।

» শীত হল একটি কাল যা মিলিত হয়ে হয় শীতকাল আর শীতের রাত হল একটি সুন্দর মুহূর্ত, একজন আরেক জনকে কঠিন ভাবে চিনতে সাহায্য করে। দেশি

» শীতের রাতের সেই সোনালী দিনগুলো আজও আমাকে খুব ভাবায়, কতই না আনন্দের ছিল সেই দিনগুলো।

» শীতের রাতে লেপের নিচের সেই আরাম বিছানা ছেড়ে কেউই যেন সকালে উঠে চায় না।

শীতের রাত নিয়ে রোমান্টিক স্ট্যাটাস

শীতের রাত নিয়ে রোমান্টিক স্ট্যাটাস

* আজ এই কনকনে শীতের রাতে তুমি নেই পাশে, বলোনা কে আমায় দেবে একটু উষ্ণতা।

* এই শীতের রাতে তুমি এত কৃপণতা করো না গো প্রিয়, তোমার একটু উষ্ণতা দাওনা আমায়।

* তোমার আর আমার শীতের রাতের রোমান্টিক মুহূর্ত যেন এক কাপ কফি দিয়ে শুরু হয়।

* শীতের প্রত্যেকটি রাত যেন রোমান্টিক একটি সময়, কাছের মানুষের সাথে আড্ডা দেওয়ার সঠিক একটি সময়।

* এই শীতের রাতে আমি একটু উষ্ণতার পরশ খুঁজে বেড়াচ্ছি।

* এই শীতের রাতে যেন আমার কোন বালিশ লাগেনা প্রিয়, কারণ তোমার বালিশে আমি উষ্ণতা খুজে পাই।

শীতের রাত নিয়ে ক্যাপশন

শীতের রাত নিয়ে ক্যাপশন

» শীতের রাতের এক কাপ গরম কফি যেন, একটি মানুষের সব দুঃখ কষ্ট ভুলিয়ে দিতে পারে একটি মুহূর্তেই।

» শীতের রাতে বন্ধুদের সাথে চা খাওয়ার যে আনন্দ, সেই আনন্দটা অন্য কোন কিছুতে পাওয়া যায় না।

» এই শীতের রাতে তুমি অভিমান করে থেকো না প্রিয়, আমি তাহলে উষ্ণতা কোথায় খুজে পাবো।

» শীতের রাত কারো জন্য সুখের, ভালোবাসা ও রোমান্টিক মুহূর্তের জন্য আবার কারো জন্য দুঃখের।

» রাত শেষে সূর্য আলোর হাসি নিয়ে উঠলো জেগে ধানের শীষে শিশির লেগে কনকনে এই শীতে।

» ভাদ্র মাসের গরম শেষে যখন শীতের আগমন চলে আসে তখনই যেন শীতের রাতকে উপভোগ করা যায়।

» আজ এই শীতের রাতটি যেন তোমার আর আমার ভালবাসার একটি উপহার স্বরূপ।

শীতের রাত নিয়ে ছন্দ 

* শীতের রাতে তোমায় নিয়ে সেই উষ্ণতার নরম বিছানায় একটি শান্তির ঘুম দিতে চাই।

* কোন এক শীতের রাতে তোমার সাথে আমার হয়েছিল দেখা, সেখানে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম।

* শীতের রাত হল প্রকৃতির ঘুম, যে রাতে সবাই তাদের তৃপ্ততা খুঁজে পায়।

* শীত মানেই এক অন্যরকম অনুভূতি, শীত মানেই যেন আমার তরফ থেকে তোমায় একটি রাত উপহার দেওয়ার।

* শীতের প্রত্যেকটি রাত যেন নতুন কিছু শেখাতে সাহায্য করে, তাইতো আমি প্রতিটি শীতের রাতে নিজেকে  নতুন করে ভাবার চেষ্টা করি।

* প্রত্যেকটি শীতের রাতে যেন সবাই একটু গরমের উষ্ণতা পেতে চায়।

শীতের রাত নিয়ে কবিতা

শীতের রাত

জীবনানন্দ দাশ

এই শীতের রাতে,

আমার হৃদয়ে মৃত্যু আসে।

বাহিরে হয়তো শিশির ঝরছে,

কিংবা পাতা নয় তো প্যাঁচার গান।

শহর ও গ্রামের দূর মোহনায়,

সিংহের হুকার সোনা যাচ্ছে;

সার্কাসের ব্যথিত সিংহের।

এই শহরটা আজ যেন,

নীরব হয়ে বসে আছে তারই আশায়।

শীতের রাতের সেই রানী,

যেন আমায় আজ খুজে পাবেনা;

আমার শহরে গিয়ে।

কারণ,

আমি আজ হারিয়ে গেছি,

দূরের এক অন্য শহরে।

কোকিলের গান শুনে,

ব্যবহৃত হচ্ছে আজ অন্য;

এক নগরীর রানীর কাছে।

চারদিকে অবছায়া সমুদ্রের ভেতর,

অন্ধকার জ্বল কুয়াশায়;

নিজেকে আজ ডুবিয়ে ফেলেছি।

এই শীতের রাতে আজ যেন আমি,

আর ফিরবো না নিজ শহরে।

যশোর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

আপনারা যারা যশোর জেলার অধিবাসী অর্থাৎ যশোর জেলার স্থানীয় লোক এবং যারা যশোর জেলায় বসবাস করেন, তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে রয়েছে যশোর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। আমাদের অবশ্যই সঠিক সময় দেখে রোজা রাখা এবং ইফতার করা আবশ্যক। তাহলে যদি আপনারা সঠিক টাইম দেখে রোজা ও ইফতার করতে চান এই পোস্ট থেকে দেখে নিন সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী সম্পর্কে।

২০২৩ সালের ইফতারের ও সেহরির সময়সূচী গত ১৩ই মার্চ বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ঘোষণা দিয়েছেন সেই হিসাব মোতাবেক এই ক্যালেন্ডার তৈরি করা হলো। আপনারা চাইলে প্রতিদিন এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী। 

যশোর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নিচের দেওয়া ক্যালেন্ডারটি যশোর জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির জন্য প্রযোজ্য। এবং আরেকটি বিশেষ কথা হচ্ছে যে রোজা হলো চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে যে কবে থেকে রোজা শুরু। তো এই পোষ্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ঘোষণা মোতাবেক সঠিক তথ্য তুলে ধরা হলো। 

 রহমতের ১০ দিন

রমজান 

মাস ও তারিখ 

দিবস

সেহরির শেষ সময় 

ইফতারের সময় 

০১

২৪ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৪৫ am  

৬ঃ১৯ pm 

০২

২৫ মার্চ

শনিবার

৪ঃ৪৪ am 

৬ঃ১৯ pm 

০৩

২৬ মার্চ

রবিবার

৪ঃ৪২ am 

৬ঃ২০ pm 

০৪

২৭ মার্চ

সোমবার

৪ঃ৪১ am 

৬ঃ২০ pm 

০৫

২৮ মার্চ

মঙ্গলবার

৪ঃ৪০ am 

৬ঃ২১ pm 

০৬

২৯ মার্চ

বুধবার

৪ঃ৩৯ am 

৬ঃ২১ pm 

০৭

30 মার্চ

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩৮ am 

৬ঃ২২ pm 

০৮

৩১ মার্চ

শুক্রবার

৪ঃ৩৭ am

৬ঃ২২ pm 

০৯

০১ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ৩৬ am

৬ঃ২৩ pm 

১০

০২ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ৩৫ am

৬ঃ২৩ pm 

মাগফেরাতের  ১০ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

দিবস

সেহরির শেষ সময়  

ইফতারের সময়

১১

০৩ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ৩৪ am 

৬ঃ২৪ pm 

১২

০৪ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ৩৩am  

৬ঃ২৪  pm

১৩

০৫ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ৩২ am  

৬ঃ২৪ pm

১৪

০৬ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ৩১ am

৬ঃ২৫ pm

১৫

০৭ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ৩১ am

৬ঃ২৫ pm

১৬

০৮ এপ্রিল

শনিবার 

৪ঃ৩০ am

৬ঃ২৬ pm

১৭

০৯ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ২৯ am

৬ঃ২৬ pm

১৮

১০ এপ্রিল

সোমবার 

৪ঃ২৮ am

৬ঃ২৭ pm

১৯

১১ এপ্রিল

মঙ্গলবার 

৪ঃ২৭ am

৬ঃ২৭ pm

২০

১২ এপ্রিল 

বুধবার

৪ঃ২৬ am

৬ঃ২৭ pm

নাজাতের ১০ দিন 

রমজান 

মাস ও তারিখ

দিবস

সেহরির শেষ সময়  

ইফতারের সময় 

২১

১৩ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ২৫ am 

৬ঃ২৮ pm

২২

১৪ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ২৫ am

৬ঃ২৮ pm

২৩

১৫ এপ্রিল

শনিবার

৪ঃ২৪ am

৬ঃ২৯ pm

২৪

১৬ এপ্রিল

রবিবার

৪ঃ২৩ am

৬ঃ২৯ pm

২৫

১৭ এপ্রিল

সোমবার

৪ঃ২২ am 

৬ঃ৩০ pm

২৬

১৮ এপ্রিল

মঙ্গলবার

৪ঃ২১ am

৬ঃ৩০ pm

২৭

১৯ এপ্রিল

বুধবার

৪ঃ২০ am

৬ঃ৩১ pm

২৮

২০ এপ্রিল

বৃহস্পতিবার

৪ঃ১৯ am

৬ঃ৩১ pm

২৯

২১ এপ্রিল

শুক্রবার

৪ঃ১৮ am

৬ঃ৩২ pm

৩০

২২ এপ্রিল 

শনিবার

৪ঃ১৮ am

৬ঃ৩২ pm

টাকার অভাব নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, কবিতা ও কিছু কথা

0

আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরব টাকা নিয়ে কিছু বাছাইকৃত উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ ক্যাপশন কবিতা ও কিছু কথা। তো আপনারা অনেকেই আছেন যারা টাকার অভাব নিয়ে বিভিন্ন উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ কবিতা এগুলো সংগ্রহ করে থাকেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করার জন্য। তো আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়েন তাহলে আশা করি এখান থেকে অনেক উক্তি স্ট্যাটাস গল্প ছন্দ কবিতা এগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

টাকার অভাবটা হয়তোবা তার মত কেউ বোঝেনা যে টাকার অভাবে কখনো পড়েছে। বিশেষ করে তারা অনেক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন টাকার অভাব নিয়ে। তো আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়েন তাহলে আশা করি নতুন কিছু পাবেন এবং আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন ছন্দ ও কবিতা গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

টাকার অভাব নিয়ে উক্তি

টাকার অভাব নিয়ে উক্তি

১. একটি পরিবারের যিনি প্রধান সেই হয়তো বুঝে টাকার অভাবটা কি জিনিস।

২. টাকার অভাব এই দুনিয়ার মানুষকে খুব ভালো করে চিনিয়ে দেয়।

৩. টাকার অভাবটা হয়তো বা একটি মধ্যবিত্ত ঘরের লোকের মত আর কেউ ভালো করে বোঝেনা।

৪. টাকার অভাব আপনার আশেপাশের মানুষকে খুব ভালো করে চিনিয়ে দেয়।

৫. টাকার অভাবে যে নারী তার দেহকে বিক্রি করে দেয়, সে কখনো টাকার প্রকৃত অর্থ কি তা জানে না।

৬. টাকার অভাব যেই বোঝে সে কখনো হিসাব ছাড়া টাকা খরচ করে না।

৭. অর্থের ওপর নিয়ন্ত্রণ করে নিজেকে পরিচালিত করতে হবে তা না হলে সেই অভাবটা থেকে যাবে চিরকাল।

৮. টাকা খরচ করা খুবই সহজ কিন্তু টাকা উপার্জন করা খুবই কঠিন।

টাকার অভাব নিয়ে স্ট্যাটাস

টাকার অভাব নিয়ে স্ট্যাটাস

১. এই দুনিয়াতে টাকার অভাব আছে বলেই মানুষ উপার্জন করে।

২. টাকার অভাব মানুষের কাছ থেকে অনেক কিছু কেড়ে নিতে পারে আবার কঠিন শিক্ষাও গ্রহণ করতে পারে।

৩. অনেক সময় টাকার অভাবে হেরে যায় অনেক ভালোবাসার মানুষগুলো।

৪. টাকা হয়তোবা আপনাকে সুখ কিনে দিতে পারবে না কিন্তু টাকার যে অভাবটা সেটা পূরণ করতে পারবে।

৫. টাকার অভাব আপনাকে অনেকটাই পরিবর্তন করে দিতে পারে।

৬. যার টাকার চাহিদা বেশি, তার সব কিছুরই চাহিদা বেশি থাকে।

৭. দরিদ্রতা যে কি জিনিস সেটা হয়তোবা একজন টাকার অভাব ওয়ালা লোকই ভালো বোঝে।

টাকার অভাব নিয়ে কিছু কথা 

টাকার অভাব নিয়ে কিছু কথা 

* টাকার অভাব মানুষকে এমনও হিংস্র পশুর মত বানিয়ে ফেলে যে, একটি মানুষ টাকার অভাবে আরেকটি মানুষকে মেরে ফেলতে দ্বিধাবোধ করে না।

* টাকার অভাবটা আপনাকে জীবনের বাস্তব রূপ চেনাবে কিভাবে জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হয়।

* দুনিয়াটা বড়ই আজব, তোমার যখন টাকা থাকবে সবাইকে ভুলে যাবে, আবার তোমার যখন টাকার অভাব হবে, সবাই তোমাকে ভুলে যাবে।

* প্রকৃত অর্থে যদি কেউ কখনো মানুষের আসল রূপ দেখতে চায়, তাহলে তার টাকার অভাব দেখানো প্রয়োজন, তাহলে সে মানুষের আসল রূপ দেখতে পারবে।

* এই পৃথিবীতে যার টাকার অভাব নেই, তার কাছেই দুনিয়াটা একটি স্বপ্ন রাজ্যের মত। আর যার টাকার অভাব রয়েছে তার কাছে দুনিয়াটা জেলখানার মত।

* বর্তমান সময়ে যার টাকার অভাব নেই তার কাছে সবকিছুই সম্ভব, আর যার টাকার অভাব রয়েছে তার একটা পশুর মতও মূল্য নেই।

টাকার অভাব নিয়ে কবিতা

টাকাই সব

জসিম উদ্দিন

টাকায় কি হয়,

ওরে টাকায় কিনা হয়।

টাকায় আসে ক্ষমতা,

টাকায় আসে জনতা;

টাকায় আসে বুদ্ধিজীবী।

তুমি কি ছিলে সেটা সত্যি নয়,

আজ তুমি কি সেটাই বাস্তবতা।

তুমি বুদ্ধিজীবী,

বুদ্ধি বিক্রি করে খাও।

যেমন করে,

কৃষক ফসল বেচে খায়।

আজ ক্ষমতার জোরে,

জনগণ ভাসে,অধিকার হাসে।

আর,

ইতিহাস ভাসে পাতিহাঁসের মত।

ওরে এই দুনিয়াতে,

যে আজ টাকাই সব।

শেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

শেরপুর জেলার যে ভাই ও বোনেরা আপনারা আপনাদের শেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি এখনো কোথাও খুঁজে পাননি। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের শেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচী পেয়ে যাবেন। শেরপুর জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য নিচের দেওয়া ক্যালেন্ডারটি প্রযোজ্য। রোজা রাখার জন্য সঠিক সময় ও সঠিক নিয়ম মানা আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

শেরপুর জেলার যে সকল কর্মজীবী ভাই ও বোনেরা আছেন আপনারা কর্মব্যস্ততার কারণে দেখা যায় সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় ইফতার করতে পারেন না আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আপনাদের প্রতিদিনের শেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

শেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

এই পবিত্র রমজান মাস আমাদের একটি ফজিলত পূর্ণ মাস যে মাসের রোজা রাখা আমাদের ওপর ফরজ করে দিয়েছেন মহান আল্লাহ তা’আলা। তো আপনারা যারা শেরপুর জেলার বাসিন্দার আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের শেরপুর জেলার সঠিক সময়ের ক্যালেন্ডার পেয়ে যাবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন আপনাদের শেরপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময়     ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৪২ am  ৬ঃ১৫ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৪১ am ৬ঃ১৬ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৯ am ৬ঃ১৬ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৮ am ৬ঃ১৭ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১৭ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩৬ am ৬ঃ১৮ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১৮ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৯ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ২০ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ২০ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  দিবস সেহরির শেষ সময়   ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ২১ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ২১ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ২২ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ২২ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ২৩ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ২৩ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ২৪ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ২৪ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২৫ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২৫ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ  দিবস  সেহরির শেষ সময়   ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২৬ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২৬ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২৭ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৭ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৮ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৪ am ৬ঃ২৯ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ৩০ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ৩০ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ৩১ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ৩১ pm

গাজীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩

0

আপনারা যারা গাজীপুর জেলায় বসবাস করেন এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার সকল ভাই ও বোনদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি তুলে ধরা হবে। আশা করি গাজীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন। রোজা রাখার বা ইফতারি করার যে সময়টা সেই সময়টা আসলে সঠিক সময় থাকা উচিত তাই আপনাদের মাঝে আমি সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়ের একটি তালিকা তৈরি করছি ইনশাআল্লাহ সঠিক তথ্য হয়ে যাবেন।

গাজীপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি

এখান থেকে চাইলে আপনারা প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। এবং যেহেতু সঠিক সময়টি তুলে ধরা হয়েছে আপনারা চাইলে আপনাদের আপন মানুষদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন।

রহমতের  ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির সময় ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ ৩৮ am  ৬ঃ১১ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৭ am ৬ঃ১১ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১২ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩৪ am ৬ঃ১২ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১৩ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১৩ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১৪ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৪ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৮ am ৬ঃ১৫ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৫ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির সময় ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৬ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৬ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৭ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৭ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৮ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৯ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ২০ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ২০ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২১ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ২১ pm

নাজাতের ১০ দিন

মাস ও তারিখ দিবস সেহরির সময় ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ২২ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ২২ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ২৩ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২৩ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১৪ am ৬ঃ২৪ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২৪ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২৫ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২৫ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১০ am ৬ঃ২৬ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৬ pm

ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া ২০২৩

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া বা বাংলাদেশ থেকে জাপান বিমান ভাড়া কত। তো আপনারা যারা ঢাকা টু জাপানের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, আপনারা চাইলে এখান থেকে দেখে নিতে পারবেন ঢাকা টু জাপান এর বর্তমান বিমান ভাড়া মূল্য। তাহলে আপনারা যারা ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, তাদেরকে উদ্দেশ্য করেই বলছি যে বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চাইলে পোস্টটির সম্পন্ন করবেন আশা করি যে বিমান ভাড়া সহ জাপানের আরো কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।

ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া ২০২৩ 

ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। ঢাকা থেকে জাপান সরাসরি কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ চলাচল করে না। ঢাকা থেকে জাপান যাওয়ার মধ্যে কিছু দেশগুলোতে বিরতি দিয়ে থাকে, কিছু বিমান একটি দেশে বিরতি দিয়ে থাকে আবার কিছু বিমান দুইটি দেশে বিরতি দিয়ে থাকে। তো বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে আমাদের অবশ্যই আগে জেনে নেয়া উচিত যে ঢাকা থেকে জাপান কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ চলাচল করে।

ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া কত 

আমাদের বাংলাদেশের এয়ারলাইন্স এর ঢাকা থেকে জাপানের কোন ফ্লাইট নেই, তবে এই বছরই  বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ফ্লাইট চালু হওয়ার কথা রয়েছে। তাহলে দেখা যাক যে কোন কোন দেশের এয়ারলাইন্স গুলো ঢাকা টু জাপান চলাচল করে থাকে। তাহলে আপনারা নিচ থেকে দেখে নিন যে কোন কোন এয়ারলাইন্স বা রেসগুলো ঢাকা থেকে জাপান যাতায়াত করে।

* জাপান এয়ারলাইন্স,

* সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স,

* মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স,

* শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স,

* ইমিডিয়েটস এয়ারলাইন্স,

* এশিয়ানা এয়ারলাইন্স,

* ইতিহাদ এয়ারওয়েজ,

* থাই এয়ারওয়েজ,

* কাতার এয়ারওয়েজ ও 

* এয়ার এশিয়া

তো আপনারা উপরে দেখতে পাচ্ছেন যে কোন কোন এয়ারলাইন্স ও এয়ারওয়েজ ঢাকা টু জাপান রুটে চলাচল করে থাকে। এখন যদি আপনারা বলেন যে কোন বিমানের ভাড়া কত টাকা। উপরে দেওয়া একটি বিমানের নাম হচ্ছে এয়ার এশিয়া, এই বিমানটিতে সব সময় ঢাকা টু জাপানের ভাড়া কম থাকে। এবং অন্যান্য যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো রয়েছে, সেগুলোর ভাড়া সর্বনিম্ন ৮৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

যদি আপনারা প্রত্যেকটি এয়ারলাইন্সের বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে চান তাহলে প্রত্যেকটি এয়ারলাইন্সের অফিসিয়াল সাইট রয়েছে। সেখান থেকে আপনারা জানতে পারবেন যে কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ এর ভাড়া কত টাকা। তাহলে আশা করি যে ঢাকা টু জাপানের বিমান ভাড়া সম্পর্কে আপনাদের কিছু ধারনা হয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে জাপানের দূরত্ব কত কিলোমিটার 

অনেকেই আছেন যারা বাংলাদেশ থেকে জাপানের দূরত্ব কত কিলোমিটার জানার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন আবার হয়তো বা অনেকেই জানেন। যাই হোক বাংলাদেশ থেকে জাপানের দূরত্ব কত কিলোমিটার এ বিষয়ে যারা জানতে চাচ্ছেন আশা করি এখান থেকে জানতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে জাপানের দূরত্ব হচ্ছে ৪,৭৬৬ কিলোমিটার। তাহলে আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশ থেকে জাপানের দূরত্ব কত কিলোমিটার।

বাংলাদেশ থেকে জাপান যেতে কত সময় লাগে 

আপনারা ওপরে যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো দেখতে পাচ্ছেন, সবগুলি বিমানের ফ্লাইট হয়তো সিঙ্গাপুর না হয় থাইল্যান্ড, নয়তো শ্রীলঙ্কাতে ট্রানজিট দিয়ে থাকে অর্থাৎ বিরতি দিয়ে থাকে। যে ফ্লাইটের মূল্য একটু কম সে ফ্লাইটগুলো দুইটি ট্রানজিট অর্থাৎ দুইটি দেশে বিরতি দিয়ে থাকে। এবং যে ফ্লাইটগুলোর মূল্য একটু বেশি সেই ফ্লাইটগুলো একটি বিরতি দিয়ে থাকে।

যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো একটি বিরতি দিয়ে থাকে, সেগুলোর ঢাকা থেকে জাপান যেতে সময় লাগে সর্বনিম্ন ১৪ ঘন্টা থেকে সর্বোচ্চ ১৫ ঘন্টা। এবং যে এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ যেগুলো দুইটি দেশে বিরতি দিয়ে থাকে সেগুলোর ঢাকা থেকে জাপান গিয়ে পৌঁছাতে সময় লাগে সর্বনিম্ন ২২ ঘন্টা ৪৮ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ২৩ ঘন্টা ১৫ মিনিট।

জাপানের ১ টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা 

আপনারা বাংলাদেশ থেকে জাপানের বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, বাংলাদেশ থেকে জাপান এর দূরত্ব কত কিলোমিটার এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন এখন জানতে পারবেন যে জাপানের এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা হয়। জাপানের মুদ্রার নাম হচ্ছে ইয়েন যা আমাদের বাংলাদেশ বলা হয় টাকা তো যাই হোক জাপানের যে বর্তমান টাকার মূল্য সেটি হচ্ছে জাপানের ১ ইয়েন = বাংলাদেশের ০.৭৮ টাকা। তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে বাংলাদেশের টাকার চেয়ে জাপানের টাকার মান অনেকটাই কম। জাপানের এক ইয়েনে বাংলাদেশের এক টাকাও হয় না।

সর্বশেষ কথা

আশা করি আপনারা ঢাকা টু জাপান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং জাপানের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন। তো প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনাদের যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।

ধোকাবাজ নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও কবিতা

0

অনেকে আছেন যারা ধোকাবাজ নিয়ে অনেক উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন খুজে থাকেন তাদের জন্য এই পোস্টে ধোকাবাজ নিয়ে কিছু উক্তি, ধোকাবাজ নিয়ে ক্যাপশন, ধোকাবাজ নিয়ে স্ট্যাটাস তুলে ধরা হবে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। ধোকাবাজ নিয়ে যে উক্তি, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন গুলো তুলে ধরা হবে তা নিচ থেকে নিজেদের ইচ্ছামত সংগ্রহ করে নিন। 

ধোকাবাজ নিয়ে উক্তি

১. কিছু মানুষকে বেশি ভালবাসলে তার বিনিময়ে ধোকা ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায় না। 

২. ধোঁকা খেয়েও অনেক কিছু শেখা যায়, সেটা হল নিজের প্রতি নিজের অভিজ্ঞতা।

৩. যে একবার ধোঁকা দেয়, সে বারবার ধোঁকা দিতে পারে। তাই একজন মানুষকে মন থেকে একবারই বিশ্বাস করা উচিত বার বার নয়। 

৪. ধোকাবাজ মানুষের সাথে কখনো সম্পর্ক করবেন না কারণ তাদের শেষ পরিণতি ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই না। 

৫. ধোকাবাজ মানুষ এমন হয় যে সে শুধু আপনাকে ব্যবহার করবে, তার স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে আপনাকে ছুঁড়ে ফেলে দেবে। 

৬. আপনি যখন একজনের প্রতি বেশি দুর্বল হবেন সে তখনই আপনার সাথে ধোকাবাজি করে সুবিধা পাবে।

৭. কিছু মানুষ আছে যারা প্রয়োজন শেষে আপনাকে ধোকা দিয়ে চলে যাবে। 

৮. যার সাথে স্বপ্ন দেখেছিলে সে তোমাকে ধোকা দিয়ে চলে গেছে, হয়তো এটা বোঝার সময় ছিল কিন্তু বোঝার চেষ্টা করনি। 

৯. আপনার পাশে থাকা কিছু মানুষ আছে যে আপনার সাথে সবসময় থেকে আপনার সাথেই ধোঁকাবাজি করবে আপনি টের পাবেন না, পরে ঠিকই বুঝবেন। 

১০. ধোকাবাজ মানুষগুলো বাহিরে যতই খুশি দেখা যাক না কেন, ভেতরে আসলে তাদের সুখ নেই। 

ধোকাবাজ নিয়ে স্ট্যাটাস

> ধোঁকাবাজি করা কিছু মানুষের স্বভাব, এটা তাদের ভুল নয়। 

> ধোঁকা দিয়ে কখনো ভেবো না বিজয়ী হয়েছি, বিজয়ী ভেবে থাকলে বোকার রাজ্যে বসবাস করছো। 

> একটি বিশ্বস্ত সম্পর্কের মধ্যে যে ধোঁকাবাজি করে, সে আর কখনো বিশ্বস্ত থাকে না বা তাকে কখনো বিশ্বাস করা উচিত নয়। 

> মিথ্যেবাদীদের কাছ থেকে ধোঁকা ছাড়া কোন কিছুই পাওয়া যায় না, কারণ তারা ধোকাবাজ। 

> একজন ধোকাবাজ মানুষ কখনোই শান্তিতে বসবাস করতে পারে না কারণ সেই ভালো জানে তার পরিণতি কি হতে পারে

> যে একবার ধোঁকাবাজি করে সে ধোকাবাজ, তাকে কখনোই মন থেকে বিশ্বাস করা উচিত না। 

> যে আপনার সাথে ধোঁকাবাজি করেছে সে কখনো আপনাকে মন থেকে ভালোই বাসেনি। 

> একজন ধোঁকাবাজি লোক সে যতই সত্য কথা বলুক না কেন, তাকে আর বিশ্বাসই করা উচিত না। কারণ সে আবার ধোঁকা দিবে কিনা তাতে কোন সন্দেহ নেই। 

> একটি সম্পর্কে বিশ্বাস থাকা খুবই জরুরী, সেই বিশ্বাসের মধ্যে যদি কেউ ধোঁকাবাজি করে, তাহলে সে বিশ্বাস কি আর থাকবে কখনোই না।  

> একজন মানুষ যদি আপনাকে ধোকা দিয়ে বলে যে আমার ভুল হয়েছে, তাতে কখনোই বিশ্বাস করা উচিত নয় কারণ একজন মানুষ আরেক জন মানুষকে কখনো না জেনে ধোকা দেয় না। 

ধোকাবাজ নিয়ে ক্যাপশন

* কাউকে ধোকা দিয়ে মহান হওয়ার চেয়ে, সত্য বলে অপমান হওয়া অনেক ভালো। 

আপনি যতবার ধোকা খাবেন ততবারই সেই ধোকার সাথে কিছু না কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন। 

* একজন মানুষ কখনোই কাউকে ভুল করে ধোঁকা দেয় না, এটা বললে ভুল হবে। 

* সমাজে এমন কিছু লোক আছে যারা অসহায় মানুষ পেয়ে তাদের সাথে ধোঁকাবাজি করে কিন্তু তারা এটা ভাবে না যে আমরা বোকার স্বর্গে বাস করছি। 

মিথ্যেবাদীদের সাথে কখনো সম্পর্ক করতে, এদের কাছ থেকে ধোকা খাওয়াটাই স্বাভাবিক। 

* যে একবার আপনার সুযোগ নিয়ে ধোঁকা বাজি করে তাকে আর দ্বিতীয়বার সুযোগ দেওয়া উচিত নয় বরং তাকে ত্যাগ করা উচিত। 

* যে মানুষগুলো ধোঁকাবাজি করে তারা কখনো না জেনে এ সমস্ত কাজগুলো করে না। 

* একটি সম্পর্কের মাঝে যদি যে কেউ ধোঁকা দিয়ে থাকে, তাহলে সে সম্পর্ক আর আগের মত থাকে না। 

* অনেক মুখোশধারী লোক আছে যারা আপনাকে ধোঁকা দিয়ে চলে যাবে, তারপর আপনি টের পাবেন। 

সর্বশেষ কথাঃ 

ধোকাবাজ নিয়ে যা কিছু লেখা হয়েছে আশা করি সম্পূর্ণ নতুন কিছু পাবেন। যদি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভালো লাগবে এবং যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এরকম আরও বিভিন্ন পোস্ট পেতে সাইটে ভিজিট করুন আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিদায় নিচ্ছি সবাই ভালো থাকবেন।