Home Blog Page 14

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কিছু অজানা তথ্য ?

0

ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর জীবনের কিছু দুঃখের গল্প, সে জীবনে কত কষ্ট এই যে করেছে তার কোন হিসেব নেই। হার না মানা এক বীরের গল্প তার মত হয়তো খুব কম প্লেয়ারই আছে এরকম। বারবার বাধা আসার শর্তেও হার না মানা সেই বীরকে নিয়ে কিছু কথা তুলে ধরা হচ্ছে এই পোস্টের মাধ্যমে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাহলে আপনারা নিজ থেকে দেখে নিন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কিছু অজানা তথ্যগুলো। 

রোনালদোর বাড়ি কোথায়

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পুরো নামটাই হয়তো জানা নেই। তার পুরো নাম হচ্ছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ডস সান্তোস আভেইরো। তিনি হাজার ১৯৮৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি পর্তুগালের মাদেইরা দ্বীপপুঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন পর্তুগিজ ফুটবলার, জিনি পর্তুগাল এর জাতীয় দলের ফরওয়ার্ড হিসেবে খেলে থাকেন। তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা প্লেয়ার, ফুটবল বিশ্ব তাকে সারা জীবন মনে রাখবে।  

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জীবন কাহিনী

ছোটবেলা থেকেই ফুটবল খেলার ক্রাই বেবি ছিল এই পর্তুগালের একজন বিশ্ব সেরা প্লেয়ার। ছোট বেলাতেই তিনি যদি খেলার সময় গোল করতে পারতো তাহলে খুব কান্না করতো । মাত্র ১০ বছর বয়সে তিনি তার দেশের সবচেয়ে বড় একটি আন্তর্জাতিক ক্লাবে খেলার সুযোগ পান। সেই ক্লাবের বেশ কিছুদিন খেলার পর স্পোর্টিং লিসবন ক্লাবের খেলার জন্য তাকে নির্বাচন করা হয়। 

তার কিছুদিন পরেই সেই ক্লাবে যোগ দেওয়ার জন্য তাদের ফ্যামিলি সহ সেই শহর ছেড়ে অনেক দূরে চলে যেতে হয়। শহর ছেড়ে চলে যাওয়ায় রোনালদো ভীষণ দুঃখী হয়ে পড়েন এবং ভীষণ হতাশ হয়ে পড়েন। মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর হূদরোগ ধরা পড়ে, ডাক্তাররা তার বাবা-মাকে পরামর্শ দিলেন এই মুহূর্তে তার ফুটবল খেলাটা মোটেও ঠিক হবে না। আর সে যদি ফুটবল খেলতে চায় তাহলে তাকে একটি অস্ত্রোপ্রচার  করতে হবে সেখানেও সফলতার সুযোগ খুবই কম।  

রোনালদো কত টাকার মালিক

নিঃসন্দেহে বলা যায় যে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো বিশ্বের মধ্যে অন্যতম একটি ফুটবল জগতের প্লেয়ার। অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন যে রোনালদো কত টাকার মালিক। পর্তুগিজ এই ফুটবলের জনক কে ফুটবলপ্রেমিক এমন কোন লোক নেই যে তাকে চেনেন না। তো যাই হোক রোনালদো বর্তমান কত টাকার মালিক চলুন দেখে নেই। রোনালদো বর্তমান ৫০০ মিলিয়ন ডলার এর চেয়েও বেশি টাকার মালিক। 

রোনালদো কোন দলের খেলোয়াড়

রোনালদো আরো হতাশ হয়ে বলল যে দুটি অপশনের মধ্যে যেকোনো একটি করতে হবে যেমন ১ টি হলো হয়তো করার অস্ত্রোপ্রচারের পর সে ফুটবল খেলতে পারবে ২ হল ফুটবল থেকে চিরতরে বিদায় নিতে হবে। রোনালদো বেছে নিল  অস্ত্রোপ্রচারের অপশনটি তারপর লিসবনের একটি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর  অস্ত্রোপ্রচার হওয়ার পর সে সৌভাগ্য বশত সফল হয়। 

তারপর কিছুদিন যেতে সে সুস্থ হয়ে ওঠে, সুস্থ হয়ে ওঠার কিছুদিন পরেই সে ফুটবল ক্লাবে গিয়ে অনুশীলনে যোগ দেন। তার কিছুদিন পরে তার বাবা মারা যায়, তার বাবার শোক সহ্য না করতে পেরে একেবারে মর্মাহত হয়ে পড়ে। তারপর তাদের পরিবারের এক বড় দুঃসময়ের দিন চলে আসে, তার মা মারিয়া অন্য লোকের বাসায় রান্না করে তাদের সংসার পরিচালনা করত এতেও কিন্তু রোনালদো তার ফুটবলের অনুশীলন ছাড়েননি। 

বেশ কিছুদিন যাওয়ার পর সে তার সফলতার শিখরে পৌঁছায় যায়, তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, তারপর থেকেই তার বিশ্বের সব জায়গায় নাম উঠে আই এসে হল এক হার না মানা এক বীরের গল্প। 

রোনালদোর মোট গোল কত

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পর্তুগালের ইতিহাসের সবচেয়ে সেরা প্লেয়ার হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন দেশটির ফুটবল ফেডারেশন। তার জীবনের মোট ৩২টি আন্তর্জাতিক শিরোপা জয়ের রেকর্ড রয়েছে, এবং কি  ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের সর্বোচ্চ ১২টি গোলের রেকর্ড রয়েছে এই পর্তুগিজ প্লেয়ারের। তার আরেকটি রেকর্ড হলো ৩২ মিনিটে তিনটি গোল দেওয়া,তার জীবনের সর্বোচ্চ গোল সংখ্যা হল ৭৭০ টি। 

তিনি সর্বপ্রথম ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড হয়ে আন্তর্জাতিক লেভেলের ক্লাবে তার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি সেই ক্লাবে ছয় বছর খেলে ১৯৬ ম্যাচ খেলে মোট ৮৪ গোল করেন। তারপর তিনি রিয়েল মাদ্রিদ নামের এক বড় ক্লাবে যোগ দেন। তারপর থেকেই তার ফুটবল ইতিহাসের যত রেকর্ড সব নিজের করে নেন। বর্তমানে বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গের পর কোন ক্লাবে যোগ দেননি তিনি তার ফিটনেস ঠিক রাখতে মাঠে নেমে পড়েছেন।  

সর্বশেষ কথাঃ 

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর যে অনেক দুঃখ কষ্টের মধ্য দিয়েও তার জীবনের লক্ষ্য ঠিক লিখেছেন আজ অব্দি সে সম্পর্কে কোনো সন্দেহ নেই। এই পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে তার জীবনের অনেকগুলো বাধা পেরিয়ে এই সাফল্যের হাতছানি পেয়েছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে সাইটে ভিজিট করুন। 

বাংলাদেশ থেকে দুবাই বিমান ভাড়া কত ২০২৩

0

সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা অনেকেই বাংলাদেশ থেকে দুবাইয়ের যে বিমান ভাড়া সেই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। তো আশা করি বাংলাদেশ থেকে দুবাইয়ের যে বিমান ভাড়া বর্তমান মূল্য রয়েছে সে বিষয়ে জানতে পারবেন। তাহলে নিচ থেকে বাংলাদেশ টু দুবাইয়ের যে বিমান ভাড়া এবং আরো কিছু বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন। 

বাংলাদেশ থেকে দুবাই বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে দুবাইয়ের সর্বশেষ বিমান ভাড়া আপডেট জানতে https://m.me/GoZayaanBDwww.fly10.emirates.com ওয়েব সাইটে ঢুকে। উপরে দেওয়া ওয়েব সাইটটিতে বাংলাদেশ টু দুবাইয়ের বর্তমান বিমান ভাড়া  লিখে সার্চ করলেই আপনি পেয়ে যাবেন বাংলাদেশ টু দুবাইয়ের সর্বশেষ ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত। বাংলাদেশ থেকে দুবাইয়ের বর্তমান ভাড়ার সর্বনিম্ন মূল্য হচ্ছে ৫৪,৩৭০ টাকা। এবং বিজনেস হাই ক্লাস এর বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ১,৩৭,৪৯৫ টাকা। 

যদি ঢাকা থেকে দুবাইয়ের ফ্লাইটে সরাসরি যেতে চান তাহলে আপনাকে ইমিরেটস এয়ারলাইন্সে যেতে হবে যা একটি জনপ্রিয় এয়ারলাইন্স। এছাড়াও অনেক ধরনের বিমান আছে যেগুলো লোকাল, সে বিমানগুলো আমার যাত্রা পথে মাঝখানের দেশগুলোতে বিরতি দিয়ে থাকে। খারা আবার লক পড়ে গেছে লক পড়েছে

ঢাকা থেকে দুবাই কত কিলোমিটার

অনেকে আছেন যারা সার্চ করে থাকেন যে ঢাকা থেকে দুবাই কত কিলোমিটার আবার বাংলাদেশ থেকে দুবাই কত কিলোমিটার আসলে দুটি প্রশ্নই কিন্তু একই। বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়ার জন্য শুধু একটি ব্যবস্থাই রয়েছে সেটি হল বিমান। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়ার যাত্রাপথ একটাই সেটা হলো বিমান। আমরা অনেকেই জানতে আগ্রহী যে ঢাকা থেকে দুবাই কত কিলোমিটার, ঢাকা থেকে দুবাইয়ের দূরত্ব হচ্ছে ২,২০৯ মাইল বা ৩,৫৪৩ কিলোমিটার। 

বাংলাদেশ থেকে দুবাই যেতে কত সময় লাগে

যদি বাংলাদেশ থেকে অর্থাৎ ঢাকা থেকে দুবাই এয়ারপোর্ট পৌছাতে কত সময় লাগে এ বিষয়ে জানতে এই পোস্টের সাথেই থাকুন আশা করি পেয়ে যাবেন। ঢাকা থেকে দুবাই যাওয়ার যে বিমানগুলো রয়েছে তার মধ্যে এমিরেটস এয়ারলাইন্স সবচেয়ে ভিআইপি বিমান যা ঢাকা থেকে দুবাই সরাসরি গিয়ে পৌঁছায় কোন বিরতি ছাড়াই। আর লোকাল যে সব বিমানগুলো রয়েছে সেগুলো যাত্রা পথে মাঝখানের দেশগুলোতে বিরতি দিয়ে থাকে।

তাহলে আমরা জেনে নেই যে সরাসরি বিমান এবং লোকাল বিমানের যাতায়াতে যে সময় লাগে তার কিছু সংক্ষিপ্ত তথ্য। ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে দুবাই সরাসরি পৌঁছাতে মোট সময় লাগে ৪ ঘন্টা ৫৫ মিনিট। এবং যদি লোকাল বিমানয়ে যাওয়া হয় তাহলে সময় লাগবে ৬ঃ৩০ ঘন্টার মত। 

সর্বশেষ কথা

বাংলা আশা করি বাংলাদেশ থেকে দুবাই যাওয়ার বিমান ভাড়া সম্পর্কে, দূরত্ব সম্পর্কে এবং সময় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন যাতে অন্য আরেকটি ভাই অথবা বোন এই পোস্টটি পড়ে কিছু তথ্য জানতে পারে এবং আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। 

বসন্ত নিয়ে ক্যাপশন, স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ ও কবিতা

0

বসন্তের ভালোলাগা ও বসন্ত ঋতু নিয়ে অনেকেই অনেক কিছুই সংগ্রহ করে থাকেন, যেমন বসন্ত নিয়ে উক্তি, বসন্ত নিয়ে স্ট্যাটাস, বসন্ত নিয়ে ক্যাপশন, বসন্ত নিয়ে ছন্দ, বসন্ত নিয়ে কবিতা। তো আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে বসন্ত নিয়ে উক্তি, বসন্ত নিয়ে ক্যাপশন, বসন্ত নিয়ে স্ট্যাটাস, বসন্ত নিয়ে ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরা হবে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং ফেসবুক স্ট্যাটাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে এক নজরে দেখে নিন বসন্ত নিয়ে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা। 

বসন্ত নিয়ে উক্তি

১. কিছু বলার মত ভাষা খুঁজে পাই শুধু আমি এই বসন্তেই। 

২. বসন্ত সবকিছুতেই নতুন জীবন ও সৌন্দর্য যোগ করে। 

৩. বসন্তের কিছু ফুল তোমার জন্য রেখে দিয়েছি সযত্নে, তুমি এসে নিয়ে যেও প্রিয়। 

৪. বসন্ত আসবে, জীবনের রং পাল্টাবে; অপেক্ষা করো জীবন সুন্দর হবে। 

৫. হয়তো বা গাছের ফুলগুলো সব ঝরে পড়ে যাবে বসন্ত থাকতেই, সেটাও প্রকৃতির একটা নিয়ম। 

৬. প্রেমহীন জীবন আর বসন্ত ছাড়া প্রকৃতির সৌন্দর্য তা কি হয় নাকি। 

৭. বসন্তের রঙে রাঙানো প্রকৃতি যেন আজ হেসে খেলে বলে, আমায় ছেড়ে কোথায় যাস তোরা চলে। 

বসন্তের স্ট্যাটাস

৮. ফাগুনে শীত চলে গিয়ে বসন্তের আগমন, ঋতুরাজ বসন্ত এসে প্রকৃতি দিল সাজিয়ে। 

৯. ফুলের রঙে পরশ লেগেছে বনে, তাই দেখে প্রেমের পরশ লেগেছে আমার মনে। 

১০. বসন্ত বাতাসে সইগো, বসন্ত বাতাসে, বারে বারে শুধু তোমার কথাই মনে পড়ে। 

১১. ফুলে ভরা বসন্ত রাঙিয়েছে এই প্রকৃতি মনটাকে কি আর ঘরে ধরে রাখা যায়।

১২. বসন্তের ফাগুনে রং লেগেছে নবীন হৃদয়ে, তাই দেখে আমি যেন হারিয়ে গেছি প্রকৃতির মাঝে। 

১৩. শীতকাল না থাকলে হয়তো বসন্তের সৌন্দর্য এত মধুর লাগতো না। 

বসন্তের রোমান্টিক স্ট্যাটাস 

» বসন্ত যদি পলাশ খোঁজে, খুঁজুক; আমি খুঁজি শুধু তোমায়। 

» আজ বসন্ত বইছে তার গায়, তাই আজ ঘুরে ফিরে চাইছে না যে আমার মনের মাঝি। 

» আজ এই বসন্তে আমার মনের বাসন্তী রং ছুঁয়েছে মনে, বলনা সখি কোথা থেকে এরূপ নিয়ে এলি। 

» অনেক কথা জমিয়ে রেখেছি মনে আজ এই বসন্তে না বলা কথাগুলো বলবো তোমায়। 

» বসন্তের এই সকালে কোকিলের ডাকে ভাঙ্গিলো ঘুম, ঘুম থেকে উঠে দেখি পাশে নেই তুমি।

» এই বসন্তের কালে সখি তুই যাস না আমায় ফেলে, এই ভরা বসন্তে আমি একলা রবো কেমন করে। 

বসন্ত নিয়ে ক্যাপশন

» এই বসন্তে শিমুল গাছের ডালে কোকিলের ডাকে যেন মনটা ভরে গেল। 

» এই বসন্তকালে হলুদ শাড়ি আর ফুলের শুভেচ্ছা নিও প্রিয়তমা। 

» এই বুঝি চলে এসেছে বসন্তের কাল কোকিলের ডাকে বুঝে নিলাম। 

» বসন্ত যেন প্রকৃতিতে নয়, বসন্ত লাগিল আমার গায়। 

» কখনো দিগন্ত, কখনো শ্রাবণ, কখনো বা বসন্তে আমি শুধু তোমাকেই খুঁজি। 

» এই বসন্তে এত ফুল ফোটে, এত বাঁশি বাজে, এত পাখির কিচিরমিচির আওয়াজ যেন প্রকৃতির এই অমায়িক রূপ শুধু এই বসন্তেই দেখা দেয়। 

বসন্ত নিয়ে ফেসবুক ক্যাপশন

* বসন্ত বাতাসে সই গো বসন্ত বাতাসে আইসো আমার বাড়ি তুমি। 

* বসন্তের ওই ফাগুনে কৃষ্ণচূড়ার বুকে আমি তোমার স্মৃতিগুলো রেখে আসতে চাই। 

* বসন্তের প্রেমে পড়োনা তাহলে কিন্তু বসন্ত তোমাকে নিয়ে পালিয়ে যাবে।

* বসন্তের এই রঙিন বাতাসের রঙিন ছোঁয়ায় তোমার রেশমী চুলের তাল মাতাল হাওয়ায় যেন আমাকে পাগল করে দিল।

* ফিরে আসবে আবার বসন্ত হয়তোবা তুমি পাশে থাকবে না, কিন্তু বসন্ত ঠিকই ফিরে আসবে।

* আর কিছু হোক বা না হোক বসন্তকে বরণ করার জন্য চলছে পুরো প্রস্তুতি। 

বসন্ত নিয়ে কিছু কথা

কোথায় হারিয়ে গেল সেই বসন্তের দিনগুলি। কোথায় হারিয়ে গেল সেই শিমুল গাছের তলে থেকে লাল ফুলগুলি এনে জমিয়ে রাখা দিনগুলো। কোকিলের কন্ঠে গান আর সেরকম আগের মত লাগে না, কি হলো রে আমার, কি হলো; ওরে তোরা বলে দে না আমার কি হলো। সূর্য ঘড়ি সাত সকালে দেখতে পাচ্ছি আমি তোরা কি আর সেই দিনগুলি পারবি বুঝতে।

অতিথি পাখির আগমনে আজ বুঝতে পারলাম বসন্তের কাল, তাই তো আজ মনের রঙে রঙ লেগেছে আমার।ফাগুনের রঙে রঙেছো আছো তুমি, কি সুন্দর দেখতে তোমায় শুধু চেয়ে থাকতেই মন চায়। হয়তো ফুটেনি ফুল, ফুটবে দিন সপ্তাহ বাদে। হাওয়ায় হাওয়ায় ভেসে যাব সাগরের ওই পারে জল শুকিয়ে হাহাকার যেন সাগরের পার। 

বসন্ত নিয়ে কবিতা

আমার বসন্ত

নির্মলেন্দু গুণ

মনের ভেতর জুড়ে আরো এক মনের মর্মর,  

পাতা ঝরা স্বচক্ষে স্বকর্ণে দেখা চাঁদ।

জোৎস্নাময় রাতের উল্লাসে,

কালো বিষ এ না হল বসন্ত কিসের। 

গাছের জরায়ু ছিড়ে বেরিয়েছে, 

অবিচ্ছিল বোধ, ওর মুখে কুমারীর খুন। 

প্রসুতির প্রসন্ন প্রসূন , 

কণ্ঠ ভোরে করি পান পরিপূর্ণ সে পাত্র,

বিষের চাই পূর্ণ শিশিরে নির্ঘুম; 

এ না হলে বসন্ত কিসের। 

থেকো বসন্ত সন্ধ্যায়

সুব্রত পাল

যদি বসন্ত পলাশ খোঁজে খুঁজুক,

তুমি খুঁজো না রাঙ্গামাটির পথে হাঁটতে; 

ইচ্ছে করলে হেটো না, শুধু আমাকে খোঁজো। 

আমি তো দুরন্ত ফাল্গুন গোটা গায়ে, 

মেখে তোমার জন্য বসে আছি মনে’

মনে মাদলে বাজাচ্ছি আর;

গোধূলির রং দেখেছি দিগন্তে। 

যদি বসন্ত তোমাকে ডাকে ডাকুক, 

তুমি যেও না আঙ্গুল ছুঁতে ইচ্ছে করলেই। 

কথা বলো না শুধু আমাকে ছুঁয়ো, 

আমি তো পাতায় পাতায় লুকিয়ে; 

রেখেছি সব ঢেউ, দিপ, দিপপুঞ্জ। 

গ্রহণ অরণ্য হয়েছি কুয়াশায় সেজেছি কখনো, 

তবু যদি বসন্ত আসে তোমার’ 

কৃষ্ণচূড়া ডালে আর কোকিল ডাকে, 

তবে অপেক্ষা করো আমি আবির নিয়ে আসছি। 

এই বসন্ত সন্ধ্যায় সমস্ত আড়াল অভিমান,

সমস্ত সীমারেখা অপেক্ষা করে;

আজ তোমার সামনে এসেছি। 

এসো ক্রমাগত আকারে ধরি,

আর ক্রমাগতই বাঁচার চেষ্টা করি। 

কখনো কিছু বুঝে নিও, কিছু অনুচ্চারিত শব্দ; 

কিছু সমুদ্র ফেনায় সিটেফোটা যন্ত্রণা বুঝে নিও। 

আমি তো আর সব সময়,

থাকবো না এই বসন্ত সন্ধ্যায়। 

সর্বশেষ কথা

বসন্ত নিয়ে যে স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কবিতা তুলে ধরা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি অবশ্যই ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনার পরিবার,  আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে। এরকম আরও বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন তাহলে আরো অনেক বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেয়ে যাবে। 

সর্বকালের সেরা পাঁচ জন ক্রিকেটার

0

ক্রিকেট বিশ্বের এমন কিছু ক্রিকেটার আছে যাদের নাম ক্রিকেটার ইতিহাসের পাতায় চিরকাল থেকে যাবে। আমরা মোটামুটি সবাই ক্রিকেট খেলা দেখি বা পছন্দ করি। অনেক ক্রিকেটার আছে যাদের ক্রিকেট দুনিয়ায় তারা এমন কিছু খেলা উপহার দিয়ে গেছেন গোটা বিশ্বে  তাদের নাম এখন পর্যন্ত আছে বা চিরকাল থেকে যাবে। অনেক মানুষের অনেক পছন্দের প্লেয়ার থাকে কিন্তু বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ দিক দিয়ে বিবেচনা করে তাদেরকে বিশ্বসেরা ক্রিকেটার হিসেবে গণ্য করা হয়। একজন ক্রিকেটারের সবদিক দিয়েই ভালো পারফরম্যান্স থাকতে হয়।

খেলার মাঠে খেলতে গেলে অনেক সময় অনেক কথাই হয় তবে কিছু খেলোয়ার আছে যারা সব সময় ঠান্ডা মাথায় সবকিছু কন্ট্রোল করে। এবং এভাবেও তারা তাদের পরিচয় দিয়ে থাকে যে তারা কেমন প্লেয়ার এবং তাদের মধ্যে যে প্লেয়ারের একটি ভালো দিক বা ভালো গুণ তা প্রকাশ পায়। তাহলে আর দেরি না করে চলুন দেখে আসি আমাদের বর্তমান বিশ্ব ক্রিকেটের মধ্যে কয়েকজন বিশ্বসেরা ক্রিকেটার। 

সর্বকালের সরা ৫ জন ক্রিকেটার

১. ডন ব্র্যাডম্যানঃ অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার স্যার ডন ব্র্যাডম্যানকে সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে ডাকা হয়।  তিনি একমাত্র ব্যক্তি ছিলেন যিনি সর্বাধিক ১২ বার নিজের নামের পাশে দ্বি-শতক লিখেছেন ক্রিকেট দুনিয়ায় এবং টেস্ট ক্রিকেটে ট্রিপল সেঞ্চুরি আছে দুইবার। তার ব্যাট এর সবচেয়ে বেশি রান ছিল  ৩০৪ রান। তার ক্রিকেট দুনিয়ায় অভিষেক ঘটে হাজার ১৯২৮  সালে। এবং তার জীবনের শেষ ম্যাচ খেলে এবং অবসরের শেষ ম্যাচটি তিনি হাজার ১৯৪৮  সালে শেষ করেন। তার ব্যাটিংয়ের যে স্ট্রাইক রেট সেই স্টাইক ছিল ৯৯.৯৪।  তার মতো ব্যাটিং হয়তো ভবিষ্যতে আসবে কিনা হয়তো স্বপ্নেও কারো মাথায় আসেনি। 

হাশিম আমলাঃ উনার নাম হচ্ছে হাশিম মোহাম্মদ হামল। হাশিম আমলা সাউথ আফ্রিকার একজন ক্রিকেটার। ক্রিকেট খেলাকে বলা হয় ভদ্রলোকের খেলা আর সেই ভদ্র লোকের খেলা বলতে গেলে হাশিম আমলা নামটাই সর্ব প্রথমে আসে কারণ তার মত এত নম্র-ভদ্র প্লেয়ার হয়তো ক্রিকেট ইতিহাসের আর কোথাও বা কোন দেশে নেই। তিনি এমন একজন ভদ্র ক্রিকেটার যে খেলা শেষে বা খেলার মধ্যে যদি কোন মহিলা সাংবাদিক তার সাথে কথা বলতে চাই তাহলে তিনি তার দিকে মনে হয় মনের ভুলেও তাকায় না তিনি এমন একজন বড় মাপের খেলোয়াড়। তিনি প্রথম ২০০৪ সালের ২৮ নভেম্বর ভারতের সাথে তার অভিষেক ম্যাচ হয়। 

৩. কুমার সাঙ্গাকারাঃ উনার পুরো নাম হচ্ছে কুমার চোকশানাদা সাঙ্গাকারা। তিনি শ্রীলংকার একজন ভালো ক্রিকেটার ছিলেন। কুমার সাঙ্গাকারা কে সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। তিনিও একজন ভদ্র ক্রিকেটার ছিলেন , তিনি একজন বামহাতি ব্যাটসম্যান ছিলেন, উনার খেলার ধরণ খুবই ভালো ছিল । তার ক্রিকেট খেলার অভিষেক ম্যাচ হল ২০০০ সালের ২০ জুলাই দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে। এবং তার সর্বশেষ ম্যাচ খোলো ২০১৫ সালের ১৮ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। কুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলংকার অনেক হারার পথের ম্যাচ গুলো বের করে এনে জিতে নিয়েছেন এরকম রেকর্ড ও তার মাঝে।  

৪. শচীন টেন্ডুলকারঃ উনার পুরো নাম হচ্ছে শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। তিনি একজন ভারতীয় ক্রিকেটার বর্তমানে তিনি ক্রিকেট খেলার বাইরে আছি অর্থাৎ সাবেক ক্রিকেটার। শচীন টেন্ডুলকার এমন একজন ক্রিকেটার ছিলেন তার মত ক্রিকেটার হয়তো ইন্ডিয়াতে নেই এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি । শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেক ম্যাচ টি হচ্ছে হাজার ১৯৮৯ সালের ১৫ ই নভেম্বর পাকিস্তানের সাথে। নম্র ভদ্র ক্রিকেটার হয়তো ইন্ডিয়ার ইতিহাসের কোনদিন হবে কিনা জানিনা। শচীন টেন্ডুলকারের এমন কিছু রেকর্ড আছে যে ক্রিকেট ইতিহাসের খুব কম ক্রিকেটার এর মধ্যে এমন রেকর্ড আছে। শচীন টেন্ডুলকারের যে পুরস্কারগুলো তিনি জিতেছেন সেগুলো মধ্যে খুব কম ক্রিকেটারের মাঝে আছে। তাকে ক্রিকেট বিশ্বের দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন ক্রিকেট বোর্ড। 

৫.ওয়াসিম আকরামঃ উনার পুরো নাম হচ্ছে ওয়াসিম আক্রম চৌধুরী। তিনি একজন পাকিস্তানি ক্রিকেটার ছিলেন তিনি ,একজন পরিপূর্ণ বামাতি দ্রুতগতির বোলার এবং বামহাতি ব্যাটসম্যান ছিলেন। তার বল এতটাই স্পিড ছিল যে খুব কম ক্রিকেটার খেলতে পারত সব প্লেয়াররা তার বল খেলতে পারত না। উনার অভিষেক হচ্ছে ১৯৮৪ সালের ২৫ শে জানুয়ারি নিউজিল্যান্ডের সাথে। ওয়াসিম আকরাম ইতিহাসের অন্যতম একজন সেরা বোলারদের মধ্যে একজন বলা চলে। তার জীবনের শেষ ম্যাচটি মুঝে ২০০৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। 

বাংলাদেশ টু ইতালি বিমান ভাড়া কত ২০২৩

0

আপনারা যদি বাংলাদেশ থেকে ইতালির বিমান ভাড়া সর্বশেষ আপডেট জানতে চান তাহলে এই পোস্টের সাথেই থাকুন। আশা করি বাংলাদেশ টু ইতালির বিমান ভাড়া ছাড়াও আরো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন। আজকের এই পোস্টটি যদি সম্পন্ন পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনারা জানতে পারবেন বাংলাদেশ টু ইতালির বিমান ভাড়া কত, বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব কত কিলোমিটার এবং বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ টু ইতালি বিমান ভাড়া কত 

যারা এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাননি তাদের জন্যই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। কারণ বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ইতালির কোন বিমান বা কোন ফ্লাইট নেই। বাংলাদেশ এয়ারপোর্ট থেকে প্রথমে কাতার যেতে হয় তারপর কাতার থেকে কাতার এয়ারলাইন্স সরাসরি গিয়ে ইতালি পৌঁছায়। তাহলে আমরা ভালো করে বুঝতে পারলাম যে কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে হয়।

তবে বাংলাদেশ থেকে টিকিট কেটে লোকাল ভাবে বাংলাদেশ থেকে কাতার তারপর কাতার থেকে ইতালি যেতে হয়। সাধারণ বিমান ও ফার্স্ট ক্লাস বিমান ভাড়া মূল্য দুইটার দুই রকম মূল্য হবে কারণ সাধারণ বিমান ও ফাস্ট ক্লাস বিমানের মূল্য তার এক হবেনা। বাংলাদেশে থেকে ইতালি যাওয়ার যে সাধারণ বিমান রয়েছে সেই বিমানের ভাড়া ৬৫,০০০ হাজার থেকে ৭১,০০০ হাজার পর্যন্ত। এবং ফাস্ট ক্লাস যে বিমানগুলো আছে সেই বিমানগুলোর ভাড়া হচ্ছে ১,০০,০০০ টাকা থেকে ১,২০, ০০০ টাকা পর্যন্ত।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার 

অনেকে আছেন যারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে থাকেন যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি কত কিলোমিটার। এসব জিনিস গুলো আসলে জেনে রাখা ভালো তাহলে আমরা আজকে জানবো যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে আমাদের কত কিলোমিটার পার করতে হয়। বাংলাদেশ থেকে ইতালির দূরত্ব হলো ৭,২৯৫ কিলোমিটার বা ৪,৫৪৩ মাইল। দুইটি দেশ দুটি মহাদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ হল এশিয়া মহাদেশের মধ্যে অবস্থিত এবং ইতালি হল ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত তাই এই দুই দেশের দূরত্ব এত বেশি আর কি।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত সময় লাগে 

আপনারা অবশ্যই দেখেছেন যে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত কিলোমিটার বা কত মাইল কিন্তু আপনারা সময়ের ব্যাপারে জানতে পারেননি। বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে সময় লাগে ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টার মত। আপনারা হয়তো এই টাইমের উপর সিউর হতে পারেন কিন্তু ৫ থেকে ১০ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

আসলে বাংলাদেশ থেকে ইতালি অনেকে অনেক কাজের জন্যই দিয়ে থাকেন। যেমন কেউ হয়তো বা টুরিস্ট ভিসা, আবার কেউ স্টুডেন্ট ভিসা, মেডিকেল ভিসা, স্পন্সর ভিসা ইত্যাদি। তো আপনারা যে যে  কাজের জন্যই যান না কেন সবার ক্ষেত্রেই হয়তোবা কিছু কম বেশি টাকা লাগতে পারে। তবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সর্বনিম্ন ৫ লাখ টাকা দেখাতে হবে। আর বাকি সব ভিসার জন্য কোন ব্যাংক একাউন্টে টাকা লাগে না। বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য টাকা লাগে ৩,৫০,০০০ টাকা থেকে ৪,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

আরো পড়ুন,

সর্বশেষ কথা

আপনারা যারা এই পোস্টটি দেখেছেন আশা করি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার সকল তথ্য সে বিষয়ে জানতে পেরেছেন। আপনাদের মত অনেক ভাই ও বোনেরা আছে যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চাচ্ছেন। আপনারা চাইলেই তাদেরকে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিতে পারেন। এবং এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন আরো বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পোস্ট।

হবিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

0

হবিগঞ্জ জেলার সকল মুসল্লীগণ ভাই ও বোনেরা সবাই কেমন আছেন আশা করি ভাল আছে। আপনাদের জানাই পবিত্র মাহে রমজানের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। প্রিয় হবিগঞ্জ জেলার ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এখনো অব্দি আপনাদের হবিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি খুজছেন আশা করি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের হবিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৩ এর সঠিক ক্যালেন্ডার পেয়ে যাবেন। 

এই পবিত্র মাহে রমজানের যে একটি মাস আমরা রোজা রাখি তা মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের উপর ফরজ করে দিয়েছেন। তাহলে অবশ্যই রোজা রাখার জন্য আমাদের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচির ক্যালেন্ডার সঠিক হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। প্রিয় হবিগঞ্জ জেলার মুসল্লীগণ আপনারা চাইলে এই সাইটটি থেকে প্রতিদিন ভিজিট করে দেখে নিতে পারবেন প্রতিদিনের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

হবিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী

নিচে দেওয়া পোস্টের মাধ্যমে যে ক্যালেন্ডারটি তুলে ধরা হয়েছে, ক্যালেন্ডারটি হবিগঞ্জ জেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য প্রযোজ্য। প্রিয় হবিগঞ্জ জেলার ভাই ও বোনেরা তাহলে আর সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন আপনাদের হবিগঞ্জ জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি। 

রহমতের  ১০ দিন

 তারিখ  দিন   সেহরির সময় শেষ ইফতারের সময়
২৪ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ৩৬ am  ৬ঃ১০ pm
২৫ মার্চ শনিবার ৪ঃ৩৫ am ৬ঃ১০ pm
২৬ মার্চ রবিবার ৪ঃ৩৩ am ৬ঃ১১ pm
২৭ মার্চ সোমবার ৪ঃ৩২ am ৬ঃ১২ pm
২৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪ঃ৩১ am ৬ঃ১২ pm
২৯ মার্চ বুধবার ৪ঃ৩০ am ৬ঃ১৩ pm
৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪ঃ২৯ am ৬ঃ১৩ pm
৩১ মার্চ শুক্রবার ৪ঃ২৭ am ৬ঃ১৪ pm
০১ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ২৬ am ৬ঃ১৪ pm
০২ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ২৫ am ৬ঃ১৫ pm

মাগফিরাতের ১০ দিন

 তারিখ  দিন  সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
০৩ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ২৪ am ৬ঃ১৫ pm
০৪ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ২৩ am ৬ঃ১৬ pm
০৫ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ২২ am ৬ঃ১৬ pm
০৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ২১ am ৬ঃ১৭ pm
০৭ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ২০ am ৬ঃ১৭ pm 
০৮ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১৯ am ৬ঃ১৮ pm
০৯ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১৮ am ৬ঃ১৮ pm
১০ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ১৭ am ৬ঃ১৯ pm
১১ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ১৬ am ৬ঃ১৯ pm
১২ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ১৫ am ৬ঃ২০ pm

নাজাতের ১০ দিন

 তারিখ দিন  সেহরির সময় শেষ   ইফতারের সময়
১৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ১৪ am  ৬ঃ২০ pm
১৪ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ১৩ am ৬ঃ২১ pm
১৫ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ১২ am ৬ঃ২১ pm
১৬ এপ্রিল রবিবার ৪ঃ১১ am ৬ঃ২২ pm
১৭ এপ্রিল সোমবার ৪ঃ ১০ am ৬ঃ২২ pm
১৮ এপ্রিল মঙ্গলবার ৪ঃ০৯ am ৬ঃ২৩ pm
১৯ এপ্রিল বুধবার ৪ঃ০৮ am ৬ঃ২৩ pm
২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ৪ঃ০৭ am ৬ঃ২৪ pm
২১ এপ্রিল শুক্রবার ৪ঃ০৬ am ৬ঃ২৪ pm
২২ এপ্রিল শনিবার ৪ঃ০৫ am ৬ঃ২৫  pm

স্বপ্নে যুবতী নারী বা মহিলা দেখলে কি হয় এবং কি হতে পারে।

0

রাতে স্বপ্ন দেখা যুবতী নারী বা মহিলা দেখলে কি হতে পারে বা কি হয় এটা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। আমাদের স্বপ্নে দেখা কিছু স্বপ্ন কিন্তু সত্যিও হয় আবার সত্যি হয় না। আমরা স্বপ্নে তো অনেক কিছুই দেখে থাকি এবং সেই স্বপ্ন কখনো হয় মধুর আবার কখনো হয় ভয়ংকর। কিন্তু স্বপ্নে কি কখনো যুবতী নারী বা মহিলা দেখেছেন বা দেখলে কি হয় তা জানার জন্য অনেকেই সার্চ করে থাকেন বিভিন্ন গণমাধ্যমে। তো সেই প্রশ্ন নিয়ে আজ হাজির হচ্ছি এই পোস্টের মাধ্যমে যে স্বপ্নের যুবতী নারী বা মহিলা দেখলে কি হয় বা কি হতে পারে।

স্বপ্নে যুবতী নারী দেখলে কি হয় 

» যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে কোন যুবতী নারীকে দেখে তাহলে উক্ত লোকের চলতি বছরে উপকার এবং কল্যাণ বয়ে আনবে।

» স্বপ্নে যদি দেখেন যে কোন যুবতী নারী বিবস্ত্র অবস্থায় রয়েছে তাহলে অচিরেই আপনার জীবনে দুর্ভাগ্য নেমে আসতে পারে।

» স্বপ্নে যদি কোন যুবতী নারী দেখতে পান তাহলে বোঝায় যে আপনার ভবিষ্যতে দাম্পত্য জীবনের সুখ-সমৃদ্ধ বৃদ্ধি পেতে চলেছে।

» যদি স্বপ্নে কখনো কোন সুন্দরী নারীকে স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখতে পান তাহলে বুঝে নিবেন যে ভবিষ্যতে ভালো কিছু হতে চলেছে।

» যদি কোন অসুস্থ ব্যক্তি কোন যুবতী নারীকে বহন করতে দেখে তাহলে বুঝে নিবেন ওই অসুস্থ ব্যক্তি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবেন।

» যদি কোন বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি স্বপ্নে কোন যুবতী নারীকে বহন করতে দেখে তাহলে সেই বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি অতি তাড়াতাড়ি ওই বিপদ থেকে মুক্তি পাবে।

» যদি কোন বেকারত্ব লোক স্বপ্নে কোন যুবতী নারীকে বহন করতে দেখে তাহলে সেই ব্যক্তি অতি তাড়াতাড়ি সে বেকারত্ব জীবন থেকে মুক্তি পেতে চলেছে।

» স্বপ্নে কোন যুবতী নারীকে যদি দেখেন যে সে আপনার পাশে এসে বসে আপনাকে অনেক আদর করতে চাচ্ছে, যদি আপনি বিবাহিত হন তাহলে আপনার সংসারে অশান্তি হতে চলেছে এবং যদি আপনি অবিবাহিত হন তাহলে বুঝে নিবেন অচিরেই আপনার বিবাহ হতে চলেছে।

স্বপ্নে যুবতী মহিলা দেখলে কি হয়

» স্বপ্নে যদি কোন যুবতী মহিলাকে সাদা পোশাক পরিহিত অবস্থায় দেখে থাকেন তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার পেশাগত জীবনে হঠাৎ করেই উন্নতি হবে সেটা হতে পারে আপনার চাকরি বা ব্যবসার ক্ষেত্রে।

» স্বপ্নে যদি কোন যুবতী মহিলাকে অলংকার উপহার দিয়ে থাকেন এবং সেই মহিলা আপনার দেওয়া সেই অলংকার নিয়ে নাড়াচাড়া করছে বা সেই অলংকার পড়ে বসে আছে তাহলে বুঝে নিবেন খুব শীঘ্রই আপনার দাম্পত্য সমস্যার জন্য ঝামেলায় পড়তে চলেছেন।

» স্বপ্নে কোন যুবতী মহিলাকে যদি কথা বলতে দেখেন তাহলে বুঝে নিবেন যে ওই মহিলা আপনার সাথে খুব তাড়াতাড়ি দেখা হতে যাচ্ছে।

» স্বপ্নে যদি দেখেন আপনার বউ ছাড়া অন্য কোন যুবতী মহিলা আপনাকে আকর্ষণ করছে বা আপনার দিকে তাকিয়ে হাসতে দেখেন, তাহলে বুঝে নিবেন যে আপনার কঠোর পরিশ্রমের অর্জিত কোনো কিছু হাতছাড়া হতে চলেছে।

» স্বপ্নে যদি কোন যুবতী মহিলাকে বিবস্ত্র অবস্থায় দেখেন তাহলে সেটা আপনার জন্য হতে পারে অশুভ বার্তা বা খুব শীঘ্রই আপনার সৌভাগ্যের কিছু দুর্ভাগ্যে পরিণত হতে চলেছে।

কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত ?

0

আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং কানাডায় সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ বেতন কত টাকা। বর্তমানে দেশের পরিস্থিতির উলটপালট হওয়ার কারণে অনেকেই বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন, আর সেই দেশগুলোর মধ্যে যদি হয় কানাডা তাহলে তো কথাই নেই। কানাডায় বর্তমানে প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে।

আপনারা হয়তো বা অনেকেই কানাডা যেতে যাচ্ছেন কিন্তু আপনাদের জানা নেই যে বর্তমানে কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা। তাহলে সময় নষ্ট না করে নিচ থেকে দেখে নিন কানাডায় বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন কত টাকা।

কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি

কানাডায় কোন কাজের চাহিদা বেশি, অনেকেই জানার জন্য সার্চ করে থাকেন। কানাডায় যেতে চান না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কানাডায় নতুন করে অনেক সেক্টরে বিভিন্ন কাজের চাহিদা রয়েছে সেই কাজের চাহিদার জন্য অনেক লোক নিচ্ছে। তো যাই হোক কানাডার বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি।

গ্রাফিক্স ডিজাইন,

ওয়েব ডিজাইন,

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, 

ফিন্যান্স ম্যানেজার,

আইটি ম্যানেজার,

মার্কেটিং ম্যানেজার,

একাউন্টেন্ট,

হোটেল বয়, 

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোর,

ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি, 

সেলস রিপ্রেজেনটিভ, 

স্বাস্থ্য সেবা ও

কৃষি কাজ। 

তো আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন যে কানাডায় কোন কোন  কাজের চাহিদা গুলো বেশি। চাইলেই যে কোন একটি কাজের মাধ্যমে ভিসা লাগিয়ে কানাডায় যেতে পারেন। আরেকটি বিশেষ কথা হচ্ছে উপরের কাজগুলোর মধ্যে যদি আপনাদের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে তো আপনাদের নিজের পক্ষে খুবই ভালো। কারণ কানাডিয়ানরা কাজের উপর দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞ লোকদের খুব মূল্যায়ন করে থাকে।

কানাডা কোন কাজের বেতন কত 

আপনি উপরে অবশ্যই দেখেছেন যে কোন কাজগুলোর চাহিদা বর্তমানে খুবই বেশি। তাহলে এখন দেখে নিন কোন কাজের উপর বেতন কত টাকা। কানাডার কোন কাজের বেতন কত টাকা এ বিষয়ে জানার আগে কানাডার টাকার নাম কি ও কানাডার এক টাকা বাংলাদেশের বর্তমান কত টাকা জেনে নেওয়া উচিত।

কানাডার সঠিক টাকার নাম হচ্ছে কানাডিয়ান ডলার, ডলার বলা হয় আর কি। 

কানাডার ১ ডলার = বর্তমানে বাংলাদেশী টাকায় ৮২. ০৫ টাকা। 

জেনে নেওয়া গেল যে কানাডা টাকার নাম কি এবং কানাডার এক টাকায় বাংলাদেশের বর্তমানে কত টাকা। তাহলে এখন জানা যাক যে কানাডায় কোন কাজের বেতন কত টাকা।

গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, ফিন্যান্স ম্যানেজার, আইটি ম্যানেজার, মার্কেটিং ম্যানেজার ও স্বাস্থ্যসেবা। বর্তমানে এই কাজগুলোর প্রচুর চাহিদা রয়েছে কানাডায়। তো আপনাদের যাদের এই কাজের উপর অভিজ্ঞতা আছে, তারা চাইলে এই ভিসা গুলোয় যেতে পারেন। এই কাজগুলোর বেতন প্রতি মাসে কানাডার ডলারের ৩,০০০ ডলার থেকে ৫,০০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ২,৫০,০০০ টাকা থেকে ৪,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে দেখতেই পারছেন যে এই কাজের চাহিদা এবং বেতন কিরকম।

রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরাঁ, ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি একাউন্টেন্ট, সেলস রিপ্রেজেন্টটিভ  এই কাজগুলো অনেক চাহিদা রয়েছে এই কাজগুলোর উপর প্রতি মাসে বেতন দিয়ে থাকে কানাডার ডলারের ১,২০০ ডলার থেকে ২,২০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশি টাকায় ১,০০,০০০ টাকা থেকে ১,৮০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

এবং অন্যান্য যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলোর সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৬৫,০০০ টাকা থেকে ৯৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। তাহলে আশা করি যে আপনারা দেখতে পেরেছেন যে কোন কাজগুলোর কেমন চাহিদা এবং কোন কাজগুলোর বেতন কি রকম।

কানাডায় সর্বনিম্ন বেতন কত

কানাডায় সর্বনিম্ন বেতন কত টাকা, আপনারা অবশ্যই উপরে দেখেছেন যে কোন কাজের ডিমান্ড বা চাহিদা কিরকম এবং আরো দেখেছেন যে কোন কাজের বেতন কত টাকা। আসলে কানাডায় এমন কিছু কাজ আছে যে কাজগুলোর উপর অভিজ্ঞতা থাকলে, সেই কাজের বেতন খুবই ভালো। আর যে সাধারণ শ্রমিক গুলো আছে তাদের বেতন কমই হবে তাই না। তো যাই হোক কানাডার সর্বনিম্ন বেতন ৫০,০০০ টাকা। আপনারা যে কাজই করুন না কেন এর থেকে কম আর কোন কাজে বেতন নেই, এর থেকে উপরে আছে কিন্তু এর থেকে কম নেই।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি গোষ্টি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি যে কানাডার কোন কাজের চাহিদা কেমন বা কোন কাজের বেতন কত এবং কানাডায় সর্বনি বেতন কত এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এবং আরও জানতে পেরেছেন যে কানাডায় এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। তো আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

ঠকানো নিয়ে বাণী, ছন্দ, গল্প ও কবিতা

0

আজকে পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে ঠকানো নিয়ে বাণী, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প ও কবিতা। আপনারা হয়তো অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন ভাবে ঠকেছেন যেমন কেউ হয়তো নিজের ফ্যামিলির কাছে ঠকেছেন, বন্ধু বান্ধবের কাছে ঠকেছেন, প্রেমিক প্রেমিকার কাছে ঠকেছেন এবং আরো বিভিন্নভাবে ঠকেছেন। আপনারা যারা ঠকানো নিয়ে বাণী, ক্যাপশন, ছন্দ, গল্প ও কবিতা খোঁজ করে থাকেন। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে কিছু নতুন ঠকানো নিয়ে ছন্দ, ঠকানো নিয়ে বাণী, ঠকানো নিয়ে গল্প ও ঠকানো নিয়ে কবিতা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী এখান থেকে সেগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

ঠকানো নিয়ে বাণী

১. একজন মানুষকে ঠকানো খুবই সহজ, কিন্তু তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ।

২. হয়তো আপনি ভাবতে পারেন যে আমি তাকে ঠকিয়ে লাভবান হয়েছি তাহলে সেটা ভুল ভাবছেন।

৩. ঠকে ঠকে একজন মানুষ যখন চালাক হয়ে যায় তখন তাকে আর ঠকানো যায় না।

৪. আপনি হয়তো একজন মানুষকে ঠকিয়ে খুব বুদ্ধিমতী মনে করছেন, কিন্তু আপনি সবচেয়ে বড় দুর্ভাগা সেটা আপনি কখনো কল্পনাও করেন না।

৫. হয়তোবা ঠকানোটা সহজ কিন্তু এর ভয়াবহ পরিণাম যে কি হতে পারে সেটা কেউ কখনো ভাবে না।

৬. কিছু মানুষ মনে করে যে আমি হয়তো বা এ পৃথিবীতে ঠকার জন্যই এসেছি।

৭. জীবনকে পরিপূর্ণভাবে গড়তে চাইলে কাউকে কখনো ঠকিও না।

৮. আপন মানুষগুলোই যখন ঠকিয়ে দেয়, তখন মনে হয় পুরো আকাশটা নিজের উপর ভেঙে পড়েছে।

ঠকানো নিয়ে ছন্দ

• একবার ঠকে দেখেন, দেখবেন মানুষ শুধু আপনাকে নিয়ে অবহেলাই করবে।

স্বার্থের এই দুনিয়াতে সবাই স্বার্থপর কিন্তু কেউ কখনো ঠকতে চায় না।

তুমি যাকে ঠকিয়েছো হয়তো তোমার ক্ষনিকের জন্য লাভ হচ্ছে, কিন্তু লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে তোমার।

স্বার্থের জন্য মানুষ কত কিছুই না করে, মানুষকে ঠকাতেও দ্বিধাবোধ করে না।

জীবনে ঠকে গিয়েই একদিন জিততে হয়, তা না হলে জেতাটা সহজ হয়ে যাবে।

ঠকে যাওয়ার পরে জিতে যাওয়ার যে একটা আনন্দময় মুহূর্ত সেটা হয়তোবা অন্য কেউ বুঝবে না।

এই দুনিয়াতে যতই আপন লোক থাকে না কেন, স্বার্থের জন্য সবাই ঠকাতেই পছন্দ করে।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ঠকতে ঠকতে এসেছি, এখন আমাকে আর ঠকানোর কিছুই নেই।

ঠকানো নিয়ে গল্প

» আপনি জীবনে হয়তো ঠকেছেন কিন্তু কখনো কি কাউকে ঠকাতে গিয়েছেন।

» এই দুনিয়ার লোভে পড়ে যারা মানুষকে ঠকায়, তারা আসলে বড়ই বোকা কারণ তারা বুঝে না যে ওই পারে কত বড় জীবন পড়ে আছে।

» হয়তোবা ঠোঁকেই বড় হয়েছি কিন্তু কাউকে কখনো ঠকাইনি।

» আমরা অজান্তেই অনেক মানুষকে ঠকিয়ে ফেলি, কিন্তু আমরা তা কখনো উপলব্ধি করি না।

» যে ছোট থেকে ঠকতে ঠকতে বড় হয়েছে সে কখনো মানুষকে ঠকায় না, কারণ সে বুঝে ঠকানোর পরিণতির ফল ভালো হয় না।

» যদি কাউকে ঠকিয়ে থাকো তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন, কারণ এর মত পাপ হয়তো বা দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি হয় না।

» এই দুনিয়ার জীবনটা ক্ষণস্থায়ী কিন্তু কেউ কখনো ভাবে না যে আমি যে একজন লোককে ঠকাচ্ছে এটা কিন্তু ঠিক হচ্ছে না।

ঠকানো নিয়ে কবিতা

ঠকানোর দুনিয়া

হাফিজুর রহমান

বিদেশ থেকে আসিয়া, ভাই গেল হাটেতে,

কিনতে গেল মাছ আর মাংস,

কিন্তু সে বুঝলো না দোকানদারির রহস্য।

আবারও সে গেল শহরেতে,

কিনতে গেল মার্কেটে জামা-কাপড়;

কিন্তু সে বুঝলো না তাদের ব্যবসার ঘটনা।

আবারও সে গেল হাসপাতালে,

পরিল দালালের খপ্পরে,

সে আপন মনে আপন করে নিল তাকে;

কিন্তু সে বুঝলো না তার এখন বাশ খাওয়ার পালা।

কিছু সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য,

গেল সে পুলিশের কাছে নালিশ নিয়ে;

কিন্তু সে বুঝলো না সেখানে জালিয়াতিতে ভরা।

সে বাড়ি এসে বলে আমায়,

উড়ে দেশ তো এমন ছিল না;

আমি বললাম দেশের জন্য জীবন দিয়েছে যারা,

তারাই হয়তোবা আজ দিশেহারা।

দেশের জন্য লড়েছে যারা,

তারাই হয়তোবা আজ দিশেহারা।

এই সোনার দেশটি তো,

এমন হওয়ার কথা ছিল না।

তবে এ দেশের এমন হাল করিল কারা,

তারাই করেছে দেশের এমন হাল;

যারা দেশকে করিতেছে পরিচালনা।

সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে আশা করি এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে। যদি এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আরো অনেক বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিতে পারেন।

৪০+ট্রেন নিয়ে স্ট্যাটাস, উক্তি, ছন্দ, ক্যাপশন ও কবিতা

0

আমাদের দেশে ট্রেন একটি প্রচলিত যানবাহন, তাই অনেকে ট্রেনে চলতে পছন্দ করেন এবং ট্রেন নিয়ে অনেকে আছেন স্ট্যাটাস ও ক্যাপশন খুঁজে থাকেন। তাদের জন্য এই পোষ্টের মাধ্যমে সেরা কিছু ট্রেন নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস গুলো তুলে ধরা হচ্ছে আশা করি ভালো লাগবে। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে দেখে নিন এবং নিজের পছন্দমত সংগ্রহ করে নিন ট্রেন নিয়ে স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও উক্তি গুলো। 

ট্রেন নিয়ে উক্তি 

 

১. মাঝে মাঝে ট্রেন থেকেই কিছু মানুষের ভালোবাসার গল্প শুরু হয়। 

২. প্রিয় তোমার পাশে বসে সেই সাগর পাড়ের রেল লাইনের রাস্তা দিয়ে ঘুরে বেড়াতে চাই, এতে কি তোমার কোন আপত্তি আছে।  

৩. তুমি যে আমার সেই রানী ট্রেনে চড়ে গল্প করার সঙ্গিনী। 

৪. বহুদূর যেতে চাই তোমার হাত ধরে ঠিক যেমনটা ট্রেনের মত। 

৫. রেল লাইনের রাস্তার পাশ দিয়ে দুজন দুজনার হাত ধরে হাঁটার মধ্যে যে আনন্দটা সেটা হয়তো অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। 

৬. ট্রেন যেমন তার জায়গাকে কখনো স্থায়ী করতে পারে না, ঠিক তেমনি আমাদের গন্তব্য স্থানকে স্থায়ী করা উচিত নয় মাঝে মাঝে স্থান পরিবর্তন করা উচিত। 

৭. তোমার সাথে ট্রেনে চড়ে কলকাতার সেই হাওড়া ব্রিজ পার হয়ে কলকাতা ঘুরতে চাই। যদি তুমি পাশে থাকো। 

৮. ট্রেনে যদি কখনো না উঠতাম তাহলে হয়তো তোমার সাথে আমার ভালোবাসাটাই হত না। 

ট্রেন নিয়ে স্ট্যাটাস 

১. ট্রেনে ভ্রমণ করা সময় গুলো সব সময় উপভোগ করা যায় এবং কি কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন হয়। 

২. রেল লাইনের ওই বস্তিতে যদি তুমি পাশে থাকো তাতেও আমি থাকতে রাজি। 

৩. জীবনটা একটি চলন্ত ট্রেনের মত, অনেক বাধা-বিঘ্ন অতিক্রম করে স্টেশনের পর স্টেশন পার করে তাকে তার গন্তব্য স্থানে পৌঁছাতে হয়। 

৪. যদি কাউকে ভালবাসেন তাহলে ট্রেনের মত ভালোবাসা উচিত কারণ তার মাঝে দূরত্ব থাকলেও সর্বদা একে অপরের পাশে থাকে। 

৫. এই জীবনটা একটি ট্রেনের মত আজ এখানে আছি, হয়তো কাল অন্য কোথাও চলে যেতে হবে।  

৬. একাকী একলা কোন এক নিভৃতে ট্রেনে চড়ে অনেক দূর যেতে চাই তোমার সাথে, তাতে কি তোমার কোন আপত্তি আছে। 

৭. ভ্রমণ করতে করতে যখন ক্লান্ত হয়ে পড়ি তখন ট্রেনের জানালাটা খুলে বাহিরের দিকে তাকালে সে ক ক্লান্ততা আর থাকে না। 

৮. যদি কখনো একাকীত্ব মনে হয় তাহলে ট্রেনে চড়ে ঘুরে দেখো মন ভালো হয়ে যাবে। 

ট্রেন নিয়ে ক্যাপশন

১. তুমি আসবে বলে ট্রেন স্টেশনে বসে থাকি সকাল-বিকাল কিন্তু তোমার দেখা পাই না। 

২. তোমার সাথে ট্রেনে চড়ে প্রকৃতির সাথে মিশে যেতে চাই।

৩. আমি সারা জীবন তোমার সাথে একটি ট্রেনের মত থাকতে চাই ঠিক যেমন ট্রেনের এক ভগির সাথে আরেক ভোগি যেভাবে লেগে থাকে।

৪. যদি কখনো খুব বেশি মন খারাপ হয়ে থাকে তাহলে ট্রেন ভ্রমণ করে দেখেন মনটা খুব ভালো হয়ে যাবে। 

৫. ট্রেনে ভ্রমণ করা লোকগুলো যেন অন্য কোন কিছুতে ভ্রমণ করতেই চায় না। 

৬. একা থাকতে থাকতে যখন একটি মানুষ একটা সময় একাকীত্ব ভোগ করতে শিখে যায়। তখন ট্রেনটা ছেড়ে গেলে মানুষের আর ফেরার কোন তারা থাকে না। 

৭. একজন সঙ্গী হতে হলে ট্রেনের লাইনের মত হতে হবে। কেননা তার মাঝে দূরত্ব থাকলেও সর্বদা একে অপরের পাশে থাকে।

৮. ট্রেন যত জায়গায় যাক না কেন বেলা শেষে ট্রেনটাও ঠিক তার গন্তব্য স্থানে এসে পৌঁছে যায়। 

ট্রেন নিয়ে ছন্দ

আকাশে কালো মেঘ, প্রচুর বৃষ্টির আভাস,

 ট্রেনে বসে তোমার কথা খুব মনে পড়ছে যে তুমি যদি পাশে থাকতে তাহলে কি সুন্দর রোমান্টিকতার একটি সময় পেতাম। 

রেল লাইনের সেই ঝকঝক শব্দে যেন তোমার সেই কার চেঁচামেচির শব্দ খুঁজে পায়। 

হয়তো তুমি এই সময়টুকু আমার সাথে কাটাতে পারবে কিন্তু যখন ট্রেনটা ছেড়ে দিবে তখন তোমার সেই কাটানো মুহূর্তগুলো আমাকে ভাববে।

আজ আর ঘরে ফেরা হলো না, কাল তোমার সাথে আর ট্রেনে চড়ে ঘুরে বেড়ানো হলো না, তোমায় দেওয়া কথাটা আর আমি রাখতে পারলাম না প্রিয়। 

কাল একটি বিশেষ দিন, সেটা হল ছুটির দিন যে দিনটিতে তোমায় নিয়ে ট্রেনে ঘুরে অনেক দূরে চলে যাব কিন্তু সেই সময়টার হল কোথায়, আজ আর আমি সেই সময়ের জন্য প্রস্তুত নেই। 

সর্বশেষ কথাঃ 

ট্রেন নিয়ে যে স্ট্যাটাস ক্যাপশন গুলো তুলে ধরা হয়েছে যদি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার আপন জনদের মাঝে শেয়ার করবেন। এরকম আরো পোস্ট পেতে এই সাইটটিতে ভিজিট করুন। আশা করি এরকম আরো অনেক ভালো ভালো পোস্ট পেয়ে যাবেন।